শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩ আপডেট:

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

দূতাবাস চাইলে দেওয়া হবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার টিম
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা। চার দেশের দূতাবাসে পুলিশ স্কট প্রত্যাহারে সরকারের সিদ্ধান্তের পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে নানামুখী আলোচনা চলছে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত দেশি-বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে। তবে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলছেন, চারটি দেশের কারণে বাকি দেশগুলোও পুলিশ স্কটের জন্য আবেদন করছে। রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে চারটি দেশের দূতাবাসের নিরাপত্তায় পুলিশ স্কট সার্ভিস প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্যদিকে, বিদেশি দূতাবাসগুলো চাইলে নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে আনসার বাহিনীর বিশেষায়িত ব্যাটালিয়ন এজিবিকে (আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন) বলছেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, এজিবির সদস্যদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি নিরাপত্তা সোমবার থেকেই প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ (বুধবার) আনসারের মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে কূটনীতিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  সচিব আরও বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশি কূটনীতিকদের মৌলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে সরকার। অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রত্যাহার প্রটোকলের ব্যাপার। কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কে এটি প্রভাব ফেলবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক মনে করছি না। কারণ কোনো দেশে যদি মার্শাল ‘ল’  জারি থাকে, বড় ধরনের সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক অস্থিরতা, জাতিগত দাঙ্গা কিংবা এথনিক কনফ্লিক্ট বিরাজমান থাকে তাহলে বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন দেখা দেয়। এ রকম কোনো অবস্থা তো আমাদের দেশে বিরাজ করছে না। আমাদের দেশে তো এমনিতেই পুলিশের স্বল্পতা আছে, সেখানে কূটনৈতিক এলাকায় দূতাবাসগুলোর জন্য ২৪ ঘণ্টা পুলিশ স্কট রাখার প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না।

দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীকে কাজে লাগানো যেতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি আনসার বাহিনীর সদস্য এবং অফিসারদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে আনসার একাডেমিতে। তারা নিয়মিতভাবে বিদেশেও প্রশিক্ষণ নেয়। এ বাহিনীর সদস্যদের স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), র‌্যাব ও পুলিশের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়ায়ও অংশ নেন তারা। আনসারের যদি রিসোর্স থাকে, তাহলে তাদের মাধ্যমে এ দায়িত্বটা পালন করালে তাদের স্ট্যাটাস বাড়বে, মনোবলও  চাঙ্গা হবে। জানা গেছে, ২০১৬ সালে বহুল আলোচিত হলি আর্টিজান হামলার দুই মাস পর ৩০ আগস্ট অফিস আদেশ জারি করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই আদেশটি বাংলাদেশে অবস্থানরত সব বিদেশি দূতাবাসে পাঠানো হয়। আদেশে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীর সদস্যদের সম্পৃক্ত করার বিষয়টি উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বলা হয়, প্রশিক্ষিত এবং সশস্ত্র আনসার সদস্যদের প্রতি মাসে ২৫০ ডলার করে দিতে হবে দূতাবাসগুলোকে। সে নির্দেশনা অনুযায়ী ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করেন এজিবির সদস্যরা। তবে বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার কারণে কিছুদিন ধরে এ সেবা নিচ্ছে না ইইউ দূতাবাস। তবে এর আগেই সংকটকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গঠন করা হয় এজিবি। এ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা দেশে-বিদেশে ‘কুইক রেসফন্স প্রশিক্ষণ (কিউআরটি), স্পেশাল ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ (এসটিটি) ও স্পেশাল প্রটেকশন প্রশিক্ষণ, বিশেষ অস্ত্র এবং ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বর্তমানে এজিবির সদস্যরা আইসিডিডিআরবির নিরাপত্তায় সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ২০১৬ সালের ২০ ডিসেম্বর ২০০ জন এজিবি সদস্যকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত করতে আগ্রহ দেখায়। দূতাবাসের পাঁচ সদস্যের একটি দল আনসার সদর দফতরসহ প্রশিক্ষণ একাডেমি পরিদর্শন করে তাদের ইতিবাচক মনোভাবের বিষয়টি জানায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার বাইরেও তারা আশ্বস্ত করে নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকা এজিবি সদস্যদের প্রয়োজনীয় যানবাহন সুবিধা, প্রশিক্ষণ এবং বাহিনীর কর্মকর্তাদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে রহস্যজনক কারণে সে প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়িত হয়নি। আনসার সূত্র বলছে, এ বাহিনীতে বর্তমানে একটি গার্ড ব্যাটালিয়ন ও দুটি মহিলা আনসার ব্যাটালিয়নসহ ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৬টি ব্যাটালিয়নের ৭ হাজার সদস্য এককভাবে ৬০টি ক্যাম্প ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে ১৮৬টি ক্যাম্পে দুর্গম এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে ‘অপারেশন উত্তরণ’-এ কাজ করে যাচ্ছে।

সেখানে আঞ্চলিক সন্ত্রাসীদের দমন এবং শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পরিবার-পরিজন রেখে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এ বাহিনীর সদস্যরা। গহিন জঙ্গলে নিয়মিত শর্ট রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এসআরপি) ও লং রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এলআরপি) টহল প্রদান ছাড়াও আভিযানিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আনসারের কর্মকর্তারা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) ও র‌্যাব-এ প্রেষণে নিয়োজিত রয়েছেন। এ ছাড়া ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সচিবালয়, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা অধিদফথর-ডিজিএফআই ও র‌্যাবসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দফতরে প্রেষণে কর্মরত থেকে নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। পার্বত্য অঞ্চলের পাশাপাশি জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে মোবাইল কোর্ট ও ভেজালবিরোধী অভিযানে কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সারা দেশের সমতল এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ, মৌলবাদ ও মাদকনিয়ন্ত্রণে ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় আইনশৃঙ্খলা, যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামো উন্নয়নসহ অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও উন্নতি অর্জন করে যাচ্ছে।

দূতাবাসের নিরাপত্তার দায়িত্বের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ ইফতেহার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারব না। বিষয়টি সম্পর্কে অবগতও নই। তবে একটি বিষয় বলতে পারি, টানা ছয় বছর আনসার বাহিনীর সদস্যরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। আইসিডিডিআরবিসহ দেশের স্পর্শকাতর এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানেও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে এ বাহিনীর সদস্যদের।

ব্যাটালিয়ন আনসারের যত প্রশিক্ষণ : আনসার সদর দফতর সূত্র বলছে, ছয় মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ- যার মধ্যে রয়েছে শারীরিক কসরত, ড্রিল প্রশিক্ষণ, অস্ত্র প্রশিক্ষণ, ফিল্ড ক্র্যাপ্ট প্রশিক্ষণ, পাবলিক অর্ডার ম্যানেজম্যান্ট প্রশিক্ষণ, দুর্যোগব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, কেপিআই নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ, ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ। এর বাইরে হর্স রাইডিং, ক্ষুদ্রাস্ত্র প্রশিক্ষণ, মেশিনগান প্রশিক্ষণ, সিগন্যাল ও আইটি প্রশিক্ষণ, মর্টার প্রশিক্ষণ, আরজেস গ্রেনেড প্রশিক্ষণ, আরমোরার প্রশিক্ষণ, অফিস ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, গ্রীষ্ম ও শীতকালীন প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে মহড়ায় অংশগ্রহণ, জুনিয়র কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ ফোর্স, বেসিক ইন্টেলিজেন্স কোর্সে নিয়মিত অংশ নেন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা। এর বাইরে বিদেশে ব্যাটালিয়ন আনসারের সাধারণ সদস্য ছাড়াও বাহিনীর কর্মকর্তারা মাঝে-মাঝেই বিশেষ আভিযানিক প্রশিক্ষণ, স্নাইপার মৌলিক প্রশিক্ষণ এবং সংকটাপন্ন স্থান এবং দুষ্কৃতকারী প্রতিরোধ পদ্ধতি প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে থাকেন।

আরও যেখানে দায়িত্ব পালন করছে আনসার : বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সর্ববৃহৎ, সুশৃঙ্খল ও জনসম্পৃক্ত বাহিনী। জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপি সদস্যদের অবদান অনস্বীকার্য। বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রায় ৫ লাখ সদস্য ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা রক্ষায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে এ বাহিনীর পাঁচ সদস্য নিহত হন। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণ, বঙ্গবাজার এবং নিউ সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ধার কার্যক্রম ও আহতদের দ্রুত চিকিৎসাসেবা প্রদানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে দর্শনার্থীদের ভিড় এড়াতে আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নের (এজিবি) সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। বাহিনীর পক্ষ থেকে একবেলা খাবার এবং ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বর্তমান সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অন্যতম মাইলফলক, নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতু। এ বাহিনীর বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার ও সাধারণ আনসার সদস্যরা নিয়মিত সেতুতে এবং পদ্মায় টহলের মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। বর্তমানে জাতীয় সংসদ ভবন, বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু টানেল, মেট্রোরেল, হাসপাতাল, হোটেল, মোটেল ও ইপিজেডসহ ৫ হাজারেরও অধিক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তায় ব্যাটালিয়ন আনসার ও অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন।

মৌলিক নিরাপত্তায় আপস নয় : পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি