শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩ আপডেট:

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

দূতাবাস চাইলে দেওয়া হবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার টিম
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা। চার দেশের দূতাবাসে পুলিশ স্কট প্রত্যাহারে সরকারের সিদ্ধান্তের পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে নানামুখী আলোচনা চলছে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত দেশি-বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে। তবে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলছেন, চারটি দেশের কারণে বাকি দেশগুলোও পুলিশ স্কটের জন্য আবেদন করছে। রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে চারটি দেশের দূতাবাসের নিরাপত্তায় পুলিশ স্কট সার্ভিস প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্যদিকে, বিদেশি দূতাবাসগুলো চাইলে নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে আনসার বাহিনীর বিশেষায়িত ব্যাটালিয়ন এজিবিকে (আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন) বলছেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, এজিবির সদস্যদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি নিরাপত্তা সোমবার থেকেই প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ (বুধবার) আনসারের মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে কূটনীতিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  সচিব আরও বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশি কূটনীতিকদের মৌলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে সরকার। অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রত্যাহার প্রটোকলের ব্যাপার। কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কে এটি প্রভাব ফেলবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক মনে করছি না। কারণ কোনো দেশে যদি মার্শাল ‘ল’  জারি থাকে, বড় ধরনের সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক অস্থিরতা, জাতিগত দাঙ্গা কিংবা এথনিক কনফ্লিক্ট বিরাজমান থাকে তাহলে বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন দেখা দেয়। এ রকম কোনো অবস্থা তো আমাদের দেশে বিরাজ করছে না। আমাদের দেশে তো এমনিতেই পুলিশের স্বল্পতা আছে, সেখানে কূটনৈতিক এলাকায় দূতাবাসগুলোর জন্য ২৪ ঘণ্টা পুলিশ স্কট রাখার প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না।

দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীকে কাজে লাগানো যেতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি আনসার বাহিনীর সদস্য এবং অফিসারদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে আনসার একাডেমিতে। তারা নিয়মিতভাবে বিদেশেও প্রশিক্ষণ নেয়। এ বাহিনীর সদস্যদের স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), র‌্যাব ও পুলিশের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়ায়ও অংশ নেন তারা। আনসারের যদি রিসোর্স থাকে, তাহলে তাদের মাধ্যমে এ দায়িত্বটা পালন করালে তাদের স্ট্যাটাস বাড়বে, মনোবলও  চাঙ্গা হবে। জানা গেছে, ২০১৬ সালে বহুল আলোচিত হলি আর্টিজান হামলার দুই মাস পর ৩০ আগস্ট অফিস আদেশ জারি করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই আদেশটি বাংলাদেশে অবস্থানরত সব বিদেশি দূতাবাসে পাঠানো হয়। আদেশে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীর সদস্যদের সম্পৃক্ত করার বিষয়টি উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বলা হয়, প্রশিক্ষিত এবং সশস্ত্র আনসার সদস্যদের প্রতি মাসে ২৫০ ডলার করে দিতে হবে দূতাবাসগুলোকে। সে নির্দেশনা অনুযায়ী ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করেন এজিবির সদস্যরা। তবে বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার কারণে কিছুদিন ধরে এ সেবা নিচ্ছে না ইইউ দূতাবাস। তবে এর আগেই সংকটকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গঠন করা হয় এজিবি। এ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা দেশে-বিদেশে ‘কুইক রেসফন্স প্রশিক্ষণ (কিউআরটি), স্পেশাল ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ (এসটিটি) ও স্পেশাল প্রটেকশন প্রশিক্ষণ, বিশেষ অস্ত্র এবং ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বর্তমানে এজিবির সদস্যরা আইসিডিডিআরবির নিরাপত্তায় সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ২০১৬ সালের ২০ ডিসেম্বর ২০০ জন এজিবি সদস্যকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত করতে আগ্রহ দেখায়। দূতাবাসের পাঁচ সদস্যের একটি দল আনসার সদর দফতরসহ প্রশিক্ষণ একাডেমি পরিদর্শন করে তাদের ইতিবাচক মনোভাবের বিষয়টি জানায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার বাইরেও তারা আশ্বস্ত করে নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকা এজিবি সদস্যদের প্রয়োজনীয় যানবাহন সুবিধা, প্রশিক্ষণ এবং বাহিনীর কর্মকর্তাদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে রহস্যজনক কারণে সে প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়িত হয়নি। আনসার সূত্র বলছে, এ বাহিনীতে বর্তমানে একটি গার্ড ব্যাটালিয়ন ও দুটি মহিলা আনসার ব্যাটালিয়নসহ ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৬টি ব্যাটালিয়নের ৭ হাজার সদস্য এককভাবে ৬০টি ক্যাম্প ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে ১৮৬টি ক্যাম্পে দুর্গম এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে ‘অপারেশন উত্তরণ’-এ কাজ করে যাচ্ছে।

সেখানে আঞ্চলিক সন্ত্রাসীদের দমন এবং শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পরিবার-পরিজন রেখে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এ বাহিনীর সদস্যরা। গহিন জঙ্গলে নিয়মিত শর্ট রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এসআরপি) ও লং রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এলআরপি) টহল প্রদান ছাড়াও আভিযানিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আনসারের কর্মকর্তারা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) ও র‌্যাব-এ প্রেষণে নিয়োজিত রয়েছেন। এ ছাড়া ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সচিবালয়, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা অধিদফথর-ডিজিএফআই ও র‌্যাবসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দফতরে প্রেষণে কর্মরত থেকে নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। পার্বত্য অঞ্চলের পাশাপাশি জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে মোবাইল কোর্ট ও ভেজালবিরোধী অভিযানে কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সারা দেশের সমতল এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ, মৌলবাদ ও মাদকনিয়ন্ত্রণে ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় আইনশৃঙ্খলা, যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামো উন্নয়নসহ অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও উন্নতি অর্জন করে যাচ্ছে।

দূতাবাসের নিরাপত্তার দায়িত্বের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ ইফতেহার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারব না। বিষয়টি সম্পর্কে অবগতও নই। তবে একটি বিষয় বলতে পারি, টানা ছয় বছর আনসার বাহিনীর সদস্যরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। আইসিডিডিআরবিসহ দেশের স্পর্শকাতর এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানেও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে এ বাহিনীর সদস্যদের।

ব্যাটালিয়ন আনসারের যত প্রশিক্ষণ : আনসার সদর দফতর সূত্র বলছে, ছয় মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ- যার মধ্যে রয়েছে শারীরিক কসরত, ড্রিল প্রশিক্ষণ, অস্ত্র প্রশিক্ষণ, ফিল্ড ক্র্যাপ্ট প্রশিক্ষণ, পাবলিক অর্ডার ম্যানেজম্যান্ট প্রশিক্ষণ, দুর্যোগব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, কেপিআই নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ, ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ। এর বাইরে হর্স রাইডিং, ক্ষুদ্রাস্ত্র প্রশিক্ষণ, মেশিনগান প্রশিক্ষণ, সিগন্যাল ও আইটি প্রশিক্ষণ, মর্টার প্রশিক্ষণ, আরজেস গ্রেনেড প্রশিক্ষণ, আরমোরার প্রশিক্ষণ, অফিস ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, গ্রীষ্ম ও শীতকালীন প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে মহড়ায় অংশগ্রহণ, জুনিয়র কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ ফোর্স, বেসিক ইন্টেলিজেন্স কোর্সে নিয়মিত অংশ নেন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা। এর বাইরে বিদেশে ব্যাটালিয়ন আনসারের সাধারণ সদস্য ছাড়াও বাহিনীর কর্মকর্তারা মাঝে-মাঝেই বিশেষ আভিযানিক প্রশিক্ষণ, স্নাইপার মৌলিক প্রশিক্ষণ এবং সংকটাপন্ন স্থান এবং দুষ্কৃতকারী প্রতিরোধ পদ্ধতি প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে থাকেন।

আরও যেখানে দায়িত্ব পালন করছে আনসার : বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সর্ববৃহৎ, সুশৃঙ্খল ও জনসম্পৃক্ত বাহিনী। জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপি সদস্যদের অবদান অনস্বীকার্য। বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রায় ৫ লাখ সদস্য ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা রক্ষায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে এ বাহিনীর পাঁচ সদস্য নিহত হন। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণ, বঙ্গবাজার এবং নিউ সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ধার কার্যক্রম ও আহতদের দ্রুত চিকিৎসাসেবা প্রদানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে দর্শনার্থীদের ভিড় এড়াতে আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নের (এজিবি) সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। বাহিনীর পক্ষ থেকে একবেলা খাবার এবং ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বর্তমান সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অন্যতম মাইলফলক, নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতু। এ বাহিনীর বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার ও সাধারণ আনসার সদস্যরা নিয়মিত সেতুতে এবং পদ্মায় টহলের মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। বর্তমানে জাতীয় সংসদ ভবন, বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু টানেল, মেট্রোরেল, হাসপাতাল, হোটেল, মোটেল ও ইপিজেডসহ ৫ হাজারেরও অধিক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তায় ব্যাটালিয়ন আনসার ও অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন।

মৌলিক নিরাপত্তায় আপস নয় : পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম