শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩ আপডেট:

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

দূতাবাস চাইলে দেওয়া হবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার টিম
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা

আলোচনায় কূটনীতিক নিরাপত্তা। চার দেশের দূতাবাসে পুলিশ স্কট প্রত্যাহারে সরকারের সিদ্ধান্তের পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে নানামুখী আলোচনা চলছে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত দেশি-বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে। তবে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলছেন, চারটি দেশের কারণে বাকি দেশগুলোও পুলিশ স্কটের জন্য আবেদন করছে। রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে চারটি দেশের দূতাবাসের নিরাপত্তায় পুলিশ স্কট সার্ভিস প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্যদিকে, বিদেশি দূতাবাসগুলো চাইলে নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে আনসার বাহিনীর বিশেষায়িত ব্যাটালিয়ন এজিবিকে (আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন) বলছেন সরকারের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, এজিবির সদস্যদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি নিরাপত্তা সোমবার থেকেই প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ (বুধবার) আনসারের মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে কূটনীতিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গতকাল ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  সচিব আরও বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশি কূটনীতিকদের মৌলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে সরকার। অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রত্যাহার প্রটোকলের ব্যাপার। কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কে এটি প্রভাব ফেলবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক মনে করছি না। কারণ কোনো দেশে যদি মার্শাল ‘ল’  জারি থাকে, বড় ধরনের সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক অস্থিরতা, জাতিগত দাঙ্গা কিংবা এথনিক কনফ্লিক্ট বিরাজমান থাকে তাহলে বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন দেখা দেয়। এ রকম কোনো অবস্থা তো আমাদের দেশে বিরাজ করছে না। আমাদের দেশে তো এমনিতেই পুলিশের স্বল্পতা আছে, সেখানে কূটনৈতিক এলাকায় দূতাবাসগুলোর জন্য ২৪ ঘণ্টা পুলিশ স্কট রাখার প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না।

দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীকে কাজে লাগানো যেতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি আনসার বাহিনীর সদস্য এবং অফিসারদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে আনসার একাডেমিতে। তারা নিয়মিতভাবে বিদেশেও প্রশিক্ষণ নেয়। এ বাহিনীর সদস্যদের স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), র‌্যাব ও পুলিশের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়ায়ও অংশ নেন তারা। আনসারের যদি রিসোর্স থাকে, তাহলে তাদের মাধ্যমে এ দায়িত্বটা পালন করালে তাদের স্ট্যাটাস বাড়বে, মনোবলও  চাঙ্গা হবে। জানা গেছে, ২০১৬ সালে বহুল আলোচিত হলি আর্টিজান হামলার দুই মাস পর ৩০ আগস্ট অফিস আদেশ জারি করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই আদেশটি বাংলাদেশে অবস্থানরত সব বিদেশি দূতাবাসে পাঠানো হয়। আদেশে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তায় আনসার বাহিনীর সদস্যদের সম্পৃক্ত করার বিষয়টি উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বলা হয়, প্রশিক্ষিত এবং সশস্ত্র আনসার সদস্যদের প্রতি মাসে ২৫০ ডলার করে দিতে হবে দূতাবাসগুলোকে। সে নির্দেশনা অনুযায়ী ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে টানা ছয় বছর দায়িত্ব পালন করেন এজিবির সদস্যরা। তবে বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার কারণে কিছুদিন ধরে এ সেবা নিচ্ছে না ইইউ দূতাবাস। তবে এর আগেই সংকটকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গঠন করা হয় এজিবি। এ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা দেশে-বিদেশে ‘কুইক রেসফন্স প্রশিক্ষণ (কিউআরটি), স্পেশাল ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ (এসটিটি) ও স্পেশাল প্রটেকশন প্রশিক্ষণ, বিশেষ অস্ত্র এবং ট্যাকটিক্যাল প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বর্তমানে এজিবির সদস্যরা আইসিডিডিআরবির নিরাপত্তায় সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ২০১৬ সালের ২০ ডিসেম্বর ২০০ জন এজিবি সদস্যকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত করতে আগ্রহ দেখায়। দূতাবাসের পাঁচ সদস্যের একটি দল আনসার সদর দফতরসহ প্রশিক্ষণ একাডেমি পরিদর্শন করে তাদের ইতিবাচক মনোভাবের বিষয়টি জানায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার বাইরেও তারা আশ্বস্ত করে নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকা এজিবি সদস্যদের প্রয়োজনীয় যানবাহন সুবিধা, প্রশিক্ষণ এবং বাহিনীর কর্মকর্তাদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তবে রহস্যজনক কারণে সে প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়িত হয়নি। আনসার সূত্র বলছে, এ বাহিনীতে বর্তমানে একটি গার্ড ব্যাটালিয়ন ও দুটি মহিলা আনসার ব্যাটালিয়নসহ ৪২টি আনসার ব্যাটালিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৬টি ব্যাটালিয়নের ৭ হাজার সদস্য এককভাবে ৬০টি ক্যাম্প ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে ১৮৬টি ক্যাম্পে দুর্গম এলাকায় ঝুঁকি নিয়ে ‘অপারেশন উত্তরণ’-এ কাজ করে যাচ্ছে।

সেখানে আঞ্চলিক সন্ত্রাসীদের দমন এবং শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পরিবার-পরিজন রেখে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এ বাহিনীর সদস্যরা। গহিন জঙ্গলে নিয়মিত শর্ট রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এসআরপি) ও লং রেঞ্চ প্যাট্রলিং (এলআরপি) টহল প্রদান ছাড়াও আভিযানিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আনসারের কর্মকর্তারা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) ও র‌্যাব-এ প্রেষণে নিয়োজিত রয়েছেন। এ ছাড়া ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সচিবালয়, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা অধিদফথর-ডিজিএফআই ও র‌্যাবসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দফতরে প্রেষণে কর্মরত থেকে নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। পার্বত্য অঞ্চলের পাশাপাশি জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে মোবাইল কোর্ট ও ভেজালবিরোধী অভিযানে কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সারা দেশের সমতল এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ, মৌলবাদ ও মাদকনিয়ন্ত্রণে ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় আইনশৃঙ্খলা, যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামো উন্নয়নসহ অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও উন্নতি অর্জন করে যাচ্ছে।

দূতাবাসের নিরাপত্তার দায়িত্বের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ ইফতেহার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারব না। বিষয়টি সম্পর্কে অবগতও নই। তবে একটি বিষয় বলতে পারি, টানা ছয় বছর আনসার বাহিনীর সদস্যরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাসে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। আইসিডিডিআরবিসহ দেশের স্পর্শকাতর এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানেও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে এ বাহিনীর সদস্যদের।

ব্যাটালিয়ন আনসারের যত প্রশিক্ষণ : আনসার সদর দফতর সূত্র বলছে, ছয় মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ- যার মধ্যে রয়েছে শারীরিক কসরত, ড্রিল প্রশিক্ষণ, অস্ত্র প্রশিক্ষণ, ফিল্ড ক্র্যাপ্ট প্রশিক্ষণ, পাবলিক অর্ডার ম্যানেজম্যান্ট প্রশিক্ষণ, দুর্যোগব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, কেপিআই নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ, ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ। এর বাইরে হর্স রাইডিং, ক্ষুদ্রাস্ত্র প্রশিক্ষণ, মেশিনগান প্রশিক্ষণ, সিগন্যাল ও আইটি প্রশিক্ষণ, মর্টার প্রশিক্ষণ, আরজেস গ্রেনেড প্রশিক্ষণ, আরমোরার প্রশিক্ষণ, অফিস ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ, গ্রীষ্ম ও শীতকালীন প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে মহড়ায় অংশগ্রহণ, জুনিয়র কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ ফোর্স, বেসিক ইন্টেলিজেন্স কোর্সে নিয়মিত অংশ নেন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যরা। এর বাইরে বিদেশে ব্যাটালিয়ন আনসারের সাধারণ সদস্য ছাড়াও বাহিনীর কর্মকর্তারা মাঝে-মাঝেই বিশেষ আভিযানিক প্রশিক্ষণ, স্নাইপার মৌলিক প্রশিক্ষণ এবং সংকটাপন্ন স্থান এবং দুষ্কৃতকারী প্রতিরোধ পদ্ধতি প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে থাকেন।

আরও যেখানে দায়িত্ব পালন করছে আনসার : বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সর্ববৃহৎ, সুশৃঙ্খল ও জনসম্পৃক্ত বাহিনী। জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপি সদস্যদের অবদান অনস্বীকার্য। বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রায় ৫ লাখ সদস্য ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা রক্ষায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে এ বাহিনীর পাঁচ সদস্য নিহত হন। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণ, বঙ্গবাজার এবং নিউ সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ধার কার্যক্রম ও আহতদের দ্রুত চিকিৎসাসেবা প্রদানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে দর্শনার্থীদের ভিড় এড়াতে আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নের (এজিবি) সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। বাহিনীর পক্ষ থেকে একবেলা খাবার এবং ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বর্তমান সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অন্যতম মাইলফলক, নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতু। এ বাহিনীর বিভিন্ন পদবির ব্যাটালিয়ন আনসার ও সাধারণ আনসার সদস্যরা নিয়মিত সেতুতে এবং পদ্মায় টহলের মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। বর্তমানে জাতীয় সংসদ ভবন, বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু টানেল, মেট্রোরেল, হাসপাতাল, হোটেল, মোটেল ও ইপিজেডসহ ৫ হাজারেরও অধিক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তায় ব্যাটালিয়ন আনসার ও অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন।

মৌলিক নিরাপত্তায় আপস নয় : পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা