শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

আত্মসমর্পণকারীরা ফের মাদকে

♦ জব্দ করা আলিশান প্রাসাদগুলো জমজমাট ♦ ইয়াবা আইস কারবারে নতুন গডফাদার
মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মসমর্পণকারীরা ফের মাদকে

কক্সবাজারের টেকনাফের মাদক মাফিয়া নূরুল হুদা মেম্বার। লেদায় তার গ্রামের বাড়ি। হ্নীলায় তার আলিশান প্রাসাদ রয়েছে। ২০১৯ সালে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হলে অন্য মাদক কারবারিদের সঙ্গে নূরুল হুদাও আত্মগোপনে যান। এ সময় পুলিশ তার সেই রাজপ্রাসাদে বুলডোজার চালায়। সামনের অংশ গুঁড়িয়ে দেয়। এ সময় সরকার ক্ষমা ঘোষণা করলে আত্মগোপনে থাকা ১০২ জন মাদক মাফিয়া আত্মসমর্পণ করেন। সেই ১০২ জন আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে নুরুল হুদা মেম্বারও ছিলেন। কিন্তু বেশি দিন জেলখানায় আটকে থাকতে হয়নি নুরুল হুদাকে। শরীর থেকে মাদক কারবারির কালিমা ধুয়ে-মুছে বুক চিতিয়ে জেলখানা থেকে বেরিয়ে এসেছেন। কিছুদিন চুপচাপ থাকার পর আবারও তিনি মাথাচাড়া দিয়ে দাঁড়িয়েছেন। ভেঙে ফেলা তার প্রাসাদে সংস্কার করেছেন। প্রাসাদটি তার আবারও আগের মতোই হয়ে উঠেছে। হ্নীলা ইউনিয়নে ঢুকতে রাস্তার ঠিক মাথায় গোলাপি ও টিয়া রঙের রাজপ্রাসাদ দুটি আবারও চোখে পড়ছে। বাড়ির নিরাপত্তায় আবারও রক্ষী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা নি-িদ্র করতে বাড়ির চারপাশে লাগানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। আর মাদক কারবার! আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি তৎপর শুরু করেছে মাদক কারবারে। তিনি এখন পুরোদস্তর মাদক কারবারি। শুধু নুরুল হুদাই নন, অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১০২ মাদক কারবারির মধ্যে অন্তত ৭৫ জন ফিরেছেন মাদক কারবারে। ‘রাজপ্রাসাদে’ ফিরতে শুরু করেছেন টেকনাফের ইয়াবা ‘রাজা’রা। আবারও আলো ঝলমল হয়ে উঠেছে এসব বাড়ি। ফিরেছে সেই জৌলুস। শুধু তাই নয়, এরাই গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১০২ জনের মধ্যে ডেইলপাড়ার আবদুল আমিন, নুরুল আমিন, এনামুল হক, সাহেদ কামাল, মোজাম্মেল হক, জুবায়ের হোসেন, নুরুল বশর, কামরুল হাসান, আবদুর রহমান, নুরুল কবি, মো. জামাল, হাবিবুর রহমান, শামসুল আলম, আবদুল গনি, মোহাম্মদ আলী, মো. সিরাজ, মো, তৈয়ব, আশ আজম, জাফর আহমেদ, নুরুল আলম, আবু তৈয়ব, আলী নেওয়াজ, জহুর আলম, হুসাইন, ছিদ্দিক, রবিউল আলম, মঞ্জুর আলী, হামিদ হোসেন, মো. আলম, আইয়ুব আলী, নুরুল আমিন, বোরহান উদ্দিন, ইমান হোসেন, রহিমউল্লাহ, মো. রফিক, মো. হেলাল, বদিউর রহমান, আবদুল কুদ্দুস, আলী আহম্মেদসহ ৭৫ জন মাদক কারবারে ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ২০ জনের রাজপ্রাসাদ ফের সংস্কার করা হয়েছে। প্রাসাদগুলো এখন জমজমাট। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই মেরিন ড্রাইভে মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যাকান্ডের পর সব মাদক ব্যবসায়ীর প্রতীক্ষার অবসান হয়।

টেকনাফ থানা থেকে ২-৩ কিলোমিটার দূরে নাজিরপাড়া। ওই এলাকায় ইয়াবা কারবারের টাকায় গড়ে তোলা হয়েছে সাতটি প্রাসাদোপম বাড়ি। বিলাসবহুল দুটি বাড়িতে থাকতেন নুরুল হক ভুট্টো ও তার ভাই নুর মোহাম্মদের পরিবার। তবে আদালতের নির্দেশে আলোচিত ইয়াবা কারবারি নুরুল হক ভুট্টোর দুটি দোতলা বাড়িসহ প্রায় ৩১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছিল পুলিশ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) মামলায় এ আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। পুলিশ দোতলা দুটি বাসভবন এবং ১১টি স্থানে থাকা প্রায় ২০ একর জমি জব্দ করেছিল। এর পর থেকে বাড়ি দুটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন এপিবিএন পুলিশ সদস্যরা। তবে এ বাড়ি দুটি টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি বর্তমানে কারাগারে আটক প্রদীপ সাহা টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করতেন। মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যার ঘটনার পর পুলিশ সদস্যরা ওই বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তবে বাস্তবতা হলো, বর্তমানে ওই বাড়িতেই বসবাস করছে ভুট্টোর পরিবার। ২০১৯ সালের মার্চে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নুরুল হক বুট্টোর ভাই নুর মোহাম্মদ নিহত হন।

২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ও ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ইয়াবা এবং অস্ত্র তুলে দিয়ে টেকনাফের প্রথম দফায় শীর্ষ ১০২ জন, দ্বিতীয় দফায় ২১ জন ইয়াবা ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করলেও ভুট্টো আত্মসমর্পণ করেননি।

টেকনাফ দক্ষিণ জালিয়াপাড়ার ইয়াবা কারবারি মো. জুবায়েরের তিন তলা বাড়িটির বাইরে থেকেই চোখ-ধাঁধানো। অথচ বাড়িটির আশপাশের সবকটিই ভাঙা বেড়ার ঘর, ওপরের ছাউনি পলিথিনের। এখানকার নিম্ন আয়ের সব মানুষই দিনমজুর অথবা জেলে। জুবায়ের একসময় ছিঁচকে চোর হিসেবে পরিচিত ছিলেন। পরে ইয়াবা কারবারি হয়ে রাতারাতি কোটিপতি বনে যান। সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, জুবায়েরের বাড়ির ভিতরটা খুবই জৌলুসপূর্ণ রাজধানীতেও যা সচরাচর চোখে পড়ে না। এ বাড়ির কাছেই আরেকটি ডুপ্লেক্স বাড়ির মালিকের নাম মোজাম্মেল। যিনি একসময় পৌরসভার লামার বাজারে একটি পলিথিনের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। অভিযান শুরুর পর তারা সবাই আত্মগোপনে চলে গিয়েছিলেন। টেকনাফের শুধু হ্নীলা কিংবা পৌরসভার জালিয়াপাড়া নয়, সদর ইউনিয়ন, সাবরাং ইউনিয়ন, হোয়াইক্যং ও বাহারছড়ায় গড়ে উঠেছে রাজপ্রাসাদের মতো অর্ধশতাধিক বাড়ি। এসব বাড়িতে ব্যবহার করা হয়েছে বিদেশি মারবেল পাথর, উন্নতমানের টাইলস ও ফিটিংস। বাড়িগুলোর বাইরের দৃশ্য এতটাই দৃষ্টিনন্দন যে চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। বাড়ির ভিতরের প্রতিটি কক্ষ সাজানো বিদেশি আসবাবপত্র ও সামগ্রী দিয়ে। স্থানীয়রা বলছেন, কয়েক বছর আগেও এদের কেউ ছিলেন বেকার, কৃষক, কেউ গরু ব্যবসায়ী, কেউ বাসের হেলপার, কেউবা বিক্রি করতেন পিঠা। কিন্তু ইয়াবা নামের আলাদিনের চেরাগের ছোঁয়ায় তাদের কপালে লেগেছে রাজটীকা। ২০১৮ সালের মে মাসে দেশজুড়ে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হলে এসব আলিশান বাড়ির দিকে নজর পড়ে প্রশাসনের। ওই বছরের অক্টোবরে এসব বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল প্রশাসন। রাতের আঁধারে অনেক প্রাসাদোপম বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়াও হয়েছিল। তবে বাড়িগুলোতে আবারও জৌলুস ফিরে এসেছে।

দেশের ১ নম্বর শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হাজী সাইফুল করিমের বিলাসবহুল বাড়িটি বুলডোজার দিয়ে আংশিক ভেঙে ফেলা হয়। ২০১৯ সালের ২৬ জুন টেকনাফ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের বাড়িতে গায়েবি হামলা ঘটে। টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদ এবং তার তিন ছেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি। গত পাঁচ বছরে তিনি নির্মাণ করেছেন একটি বড় আয়তনের বাড়িসহ তিনটি বাড়ি এবং টেকনাফ শহরে একটি তিন তলা মার্কেট। অভিযান শুরুর পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। সিনহা হত্যাকান্ডের কিছুদিন পরই তিনি জামিন নিয়ে পুনরায় প্রকাশ্যে আসেন। টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মৌলভী রফিক উদ্দিন ও তার ভাই বাহারছড়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান মৌলভী আজিজ উদ্দিনও তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি। বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর পুরানপাড়া গ্রামে তারা নির্মাণ করেছেন দুটি বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় এ দুই ভাই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। তারা দুই ভাই তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি হলেও এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সাবরাং ইউনিয়নের নয়াপাড়ার সাবেক ইউপি সদস্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি মাহমুদুর রহমানের বাড়িটি চোখ-ধাঁধানো। টেকনাফ উপজেলা ভূমি অফিসের পাশেই তিনি গড়ে তুলেছেন তিন তলা মার্কেট। সাবরাংয়ের মাদক ও সোনা চোরাকারবারি মাহমুদুল হক ওরফে মাদুরানও করেছেন বিলাসবহুল বাড়ি, করেছেন মার্কেট। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় পালিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন। মেজর সিনহা হত্যার পর আবারও এলাকায় এসে পুরোদমে মাদকের কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া হোয়াইক্যং ইউনিয়নের নয়াবাজার সাতঘরিয়াপাড়ার সাবেক ইউপি সদস্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি রাকিব আহমদের বাড়িটিও বিলাসবহুল। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় আত্মগোপনে ছিলেন। তার পাশাপাশি হোয়াইক্যং সাতঘরিয়াপাড়ার রোহিঙ্গা মাদক কারবারি নুর হাফেজেরও বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। টেকনাফ পৌর এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হক, মং অং থেইন ওরফে মমচিং, নুরুল বশর নুরশাদ, মো. সালমান, মো. রাসেলের রয়েছে রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি। তাদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা, অস্ত্র ও মাদক ইয়াবার মামলা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, বছর ছয়েক আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তালিকায় কক্সবাজার ও টেকনাফে ১ হাজার ১৫১ জন মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। তার মধ্যে ৭৩ জন শীর্ষ মাদক কারবারির পৃষ্ঠপোষকের নাম উঠে এসেছে। টেকনাফ ও কক্সবাজার অঞ্চলের আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলামের নেতাদেরও নাম আছে তালিকায়। প্রত্যেক কারবারি অঢেল সম্পদের মালিক বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। এলাকায় আছে তাদের বড় বড় অট্টালিকা। তা ছাড়া চট্টগ্রাম ও ঢাকায়ও কারও কারও আছে ফ্ল্যাট-বাড়ি। আবার কেউ দুবাই, সৌদি আরব ও মিয়ানমারেও সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। পুলিশ ও র‌্যাবের কঠোর অভিযানে দিশাহারা হয়ে পড়েন কারবারিরা। পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকে চলে যান আত্মগোপনে। কেউ পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। আবার কেউ ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে ১০২ জন মাদক কারবারি আত্মসমর্পণ করেন। এর কিছুদিন পর আরও ২১ কারবারি পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। টেকনাফের মৌলভীপাড়া, নাজিরপাড়া, শীলবনিয়াপাড়া, মিঠাপানিরছড়া, লম্বরিপাড়া, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপসহ কয়েকটি স্থানে আছে কারবারিদের আলিশান ঘরবাড়ি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত

এই মাত্র | বিজ্ঞান

দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক
দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল
জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন
সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার
টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা
আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়
রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার
রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের
কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের

৪৯ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’
‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন