শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

আত্মসমর্পণকারীরা ফের মাদকে

♦ জব্দ করা আলিশান প্রাসাদগুলো জমজমাট ♦ ইয়াবা আইস কারবারে নতুন গডফাদার
মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মসমর্পণকারীরা ফের মাদকে

কক্সবাজারের টেকনাফের মাদক মাফিয়া নূরুল হুদা মেম্বার। লেদায় তার গ্রামের বাড়ি। হ্নীলায় তার আলিশান প্রাসাদ রয়েছে। ২০১৯ সালে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হলে অন্য মাদক কারবারিদের সঙ্গে নূরুল হুদাও আত্মগোপনে যান। এ সময় পুলিশ তার সেই রাজপ্রাসাদে বুলডোজার চালায়। সামনের অংশ গুঁড়িয়ে দেয়। এ সময় সরকার ক্ষমা ঘোষণা করলে আত্মগোপনে থাকা ১০২ জন মাদক মাফিয়া আত্মসমর্পণ করেন। সেই ১০২ জন আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে নুরুল হুদা মেম্বারও ছিলেন। কিন্তু বেশি দিন জেলখানায় আটকে থাকতে হয়নি নুরুল হুদাকে। শরীর থেকে মাদক কারবারির কালিমা ধুয়ে-মুছে বুক চিতিয়ে জেলখানা থেকে বেরিয়ে এসেছেন। কিছুদিন চুপচাপ থাকার পর আবারও তিনি মাথাচাড়া দিয়ে দাঁড়িয়েছেন। ভেঙে ফেলা তার প্রাসাদে সংস্কার করেছেন। প্রাসাদটি তার আবারও আগের মতোই হয়ে উঠেছে। হ্নীলা ইউনিয়নে ঢুকতে রাস্তার ঠিক মাথায় গোলাপি ও টিয়া রঙের রাজপ্রাসাদ দুটি আবারও চোখে পড়ছে। বাড়ির নিরাপত্তায় আবারও রক্ষী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা নি-িদ্র করতে বাড়ির চারপাশে লাগানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। আর মাদক কারবার! আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি তৎপর শুরু করেছে মাদক কারবারে। তিনি এখন পুরোদস্তর মাদক কারবারি। শুধু নুরুল হুদাই নন, অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১০২ মাদক কারবারির মধ্যে অন্তত ৭৫ জন ফিরেছেন মাদক কারবারে। ‘রাজপ্রাসাদে’ ফিরতে শুরু করেছেন টেকনাফের ইয়াবা ‘রাজা’রা। আবারও আলো ঝলমল হয়ে উঠেছে এসব বাড়ি। ফিরেছে সেই জৌলুস। শুধু তাই নয়, এরাই গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১০২ জনের মধ্যে ডেইলপাড়ার আবদুল আমিন, নুরুল আমিন, এনামুল হক, সাহেদ কামাল, মোজাম্মেল হক, জুবায়ের হোসেন, নুরুল বশর, কামরুল হাসান, আবদুর রহমান, নুরুল কবি, মো. জামাল, হাবিবুর রহমান, শামসুল আলম, আবদুল গনি, মোহাম্মদ আলী, মো. সিরাজ, মো, তৈয়ব, আশ আজম, জাফর আহমেদ, নুরুল আলম, আবু তৈয়ব, আলী নেওয়াজ, জহুর আলম, হুসাইন, ছিদ্দিক, রবিউল আলম, মঞ্জুর আলী, হামিদ হোসেন, মো. আলম, আইয়ুব আলী, নুরুল আমিন, বোরহান উদ্দিন, ইমান হোসেন, রহিমউল্লাহ, মো. রফিক, মো. হেলাল, বদিউর রহমান, আবদুল কুদ্দুস, আলী আহম্মেদসহ ৭৫ জন মাদক কারবারে ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ২০ জনের রাজপ্রাসাদ ফের সংস্কার করা হয়েছে। প্রাসাদগুলো এখন জমজমাট। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই মেরিন ড্রাইভে মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যাকান্ডের পর সব মাদক ব্যবসায়ীর প্রতীক্ষার অবসান হয়।

টেকনাফ থানা থেকে ২-৩ কিলোমিটার দূরে নাজিরপাড়া। ওই এলাকায় ইয়াবা কারবারের টাকায় গড়ে তোলা হয়েছে সাতটি প্রাসাদোপম বাড়ি। বিলাসবহুল দুটি বাড়িতে থাকতেন নুরুল হক ভুট্টো ও তার ভাই নুর মোহাম্মদের পরিবার। তবে আদালতের নির্দেশে আলোচিত ইয়াবা কারবারি নুরুল হক ভুট্টোর দুটি দোতলা বাড়িসহ প্রায় ৩১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছিল পুলিশ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) মামলায় এ আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। পুলিশ দোতলা দুটি বাসভবন এবং ১১টি স্থানে থাকা প্রায় ২০ একর জমি জব্দ করেছিল। এর পর থেকে বাড়ি দুটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন এপিবিএন পুলিশ সদস্যরা। তবে এ বাড়ি দুটি টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি বর্তমানে কারাগারে আটক প্রদীপ সাহা টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহার করতেন। মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যার ঘটনার পর পুলিশ সদস্যরা ওই বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তবে বাস্তবতা হলো, বর্তমানে ওই বাড়িতেই বসবাস করছে ভুট্টোর পরিবার। ২০১৯ সালের মার্চে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নুরুল হক বুট্টোর ভাই নুর মোহাম্মদ নিহত হন।

২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ও ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ইয়াবা এবং অস্ত্র তুলে দিয়ে টেকনাফের প্রথম দফায় শীর্ষ ১০২ জন, দ্বিতীয় দফায় ২১ জন ইয়াবা ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করলেও ভুট্টো আত্মসমর্পণ করেননি।

টেকনাফ দক্ষিণ জালিয়াপাড়ার ইয়াবা কারবারি মো. জুবায়েরের তিন তলা বাড়িটির বাইরে থেকেই চোখ-ধাঁধানো। অথচ বাড়িটির আশপাশের সবকটিই ভাঙা বেড়ার ঘর, ওপরের ছাউনি পলিথিনের। এখানকার নিম্ন আয়ের সব মানুষই দিনমজুর অথবা জেলে। জুবায়ের একসময় ছিঁচকে চোর হিসেবে পরিচিত ছিলেন। পরে ইয়াবা কারবারি হয়ে রাতারাতি কোটিপতি বনে যান। সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, জুবায়েরের বাড়ির ভিতরটা খুবই জৌলুসপূর্ণ রাজধানীতেও যা সচরাচর চোখে পড়ে না। এ বাড়ির কাছেই আরেকটি ডুপ্লেক্স বাড়ির মালিকের নাম মোজাম্মেল। যিনি একসময় পৌরসভার লামার বাজারে একটি পলিথিনের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। অভিযান শুরুর পর তারা সবাই আত্মগোপনে চলে গিয়েছিলেন। টেকনাফের শুধু হ্নীলা কিংবা পৌরসভার জালিয়াপাড়া নয়, সদর ইউনিয়ন, সাবরাং ইউনিয়ন, হোয়াইক্যং ও বাহারছড়ায় গড়ে উঠেছে রাজপ্রাসাদের মতো অর্ধশতাধিক বাড়ি। এসব বাড়িতে ব্যবহার করা হয়েছে বিদেশি মারবেল পাথর, উন্নতমানের টাইলস ও ফিটিংস। বাড়িগুলোর বাইরের দৃশ্য এতটাই দৃষ্টিনন্দন যে চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। বাড়ির ভিতরের প্রতিটি কক্ষ সাজানো বিদেশি আসবাবপত্র ও সামগ্রী দিয়ে। স্থানীয়রা বলছেন, কয়েক বছর আগেও এদের কেউ ছিলেন বেকার, কৃষক, কেউ গরু ব্যবসায়ী, কেউ বাসের হেলপার, কেউবা বিক্রি করতেন পিঠা। কিন্তু ইয়াবা নামের আলাদিনের চেরাগের ছোঁয়ায় তাদের কপালে লেগেছে রাজটীকা। ২০১৮ সালের মে মাসে দেশজুড়ে মাদকবিরোধী অভিযান শুরু হলে এসব আলিশান বাড়ির দিকে নজর পড়ে প্রশাসনের। ওই বছরের অক্টোবরে এসব বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল প্রশাসন। রাতের আঁধারে অনেক প্রাসাদোপম বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়াও হয়েছিল। তবে বাড়িগুলোতে আবারও জৌলুস ফিরে এসেছে।

দেশের ১ নম্বর শীর্ষ ইয়াবা কারবারি হাজী সাইফুল করিমের বিলাসবহুল বাড়িটি বুলডোজার দিয়ে আংশিক ভেঙে ফেলা হয়। ২০১৯ সালের ২৬ জুন টেকনাফ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদের বাড়িতে গায়েবি হামলা ঘটে। টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাফর আহমদ এবং তার তিন ছেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি। গত পাঁচ বছরে তিনি নির্মাণ করেছেন একটি বড় আয়তনের বাড়িসহ তিনটি বাড়ি এবং টেকনাফ শহরে একটি তিন তলা মার্কেট। অভিযান শুরুর পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। সিনহা হত্যাকান্ডের কিছুদিন পরই তিনি জামিন নিয়ে পুনরায় প্রকাশ্যে আসেন। টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মৌলভী রফিক উদ্দিন ও তার ভাই বাহারছড়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান মৌলভী আজিজ উদ্দিনও তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি। বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর পুরানপাড়া গ্রামে তারা নির্মাণ করেছেন দুটি বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স বাড়ি। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় এ দুই ভাই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। তারা দুই ভাই তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি হলেও এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সাবরাং ইউনিয়নের নয়াপাড়ার সাবেক ইউপি সদস্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি মাহমুদুর রহমানের বাড়িটি চোখ-ধাঁধানো। টেকনাফ উপজেলা ভূমি অফিসের পাশেই তিনি গড়ে তুলেছেন তিন তলা মার্কেট। সাবরাংয়ের মাদক ও সোনা চোরাকারবারি মাহমুদুল হক ওরফে মাদুরানও করেছেন বিলাসবহুল বাড়ি, করেছেন মার্কেট। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় পালিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন। মেজর সিনহা হত্যার পর আবারও এলাকায় এসে পুরোদমে মাদকের কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া হোয়াইক্যং ইউনিয়নের নয়াবাজার সাতঘরিয়াপাড়ার সাবেক ইউপি সদস্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি রাকিব আহমদের বাড়িটিও বিলাসবহুল। মাদকবিরোধী অভিযানের সময় আত্মগোপনে ছিলেন। তার পাশাপাশি হোয়াইক্যং সাতঘরিয়াপাড়ার রোহিঙ্গা মাদক কারবারি নুর হাফেজেরও বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। টেকনাফ পৌর এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হক, মং অং থেইন ওরফে মমচিং, নুরুল বশর নুরশাদ, মো. সালমান, মো. রাসেলের রয়েছে রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি। তাদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা, অস্ত্র ও মাদক ইয়াবার মামলা রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, বছর ছয়েক আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তালিকায় কক্সবাজার ও টেকনাফে ১ হাজার ১৫১ জন মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। তার মধ্যে ৭৩ জন শীর্ষ মাদক কারবারির পৃষ্ঠপোষকের নাম উঠে এসেছে। টেকনাফ ও কক্সবাজার অঞ্চলের আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলামের নেতাদেরও নাম আছে তালিকায়। প্রত্যেক কারবারি অঢেল সম্পদের মালিক বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। এলাকায় আছে তাদের বড় বড় অট্টালিকা। তা ছাড়া চট্টগ্রাম ও ঢাকায়ও কারও কারও আছে ফ্ল্যাট-বাড়ি। আবার কেউ দুবাই, সৌদি আরব ও মিয়ানমারেও সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। পুলিশ ও র‌্যাবের কঠোর অভিযানে দিশাহারা হয়ে পড়েন কারবারিরা। পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকে চলে যান আত্মগোপনে। কেউ পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। আবার কেউ ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে ১০২ জন মাদক কারবারি আত্মসমর্পণ করেন। এর কিছুদিন পর আরও ২১ কারবারি পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। টেকনাফের মৌলভীপাড়া, নাজিরপাড়া, শীলবনিয়াপাড়া, মিঠাপানিরছড়া, লম্বরিপাড়া, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপসহ কয়েকটি স্থানে আছে কারবারিদের আলিশান ঘরবাড়ি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন