শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
প্রিন্ট ভার্সন
দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

দলীয় সিদ্ধান্ত মানলে নির্বাচন থেকে থাকতে হবে দূরে। আর নির্বাচনে অংশ নিলে ছাড়তে হবে দল। কঠিন এই সমীকরণের জালে বন্দি ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্তমান মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। দল, না নগর ভবন- কোনটা রাখবেন এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলেন নিজেও। কঠিন এই সমীকরণ মেলাতে নগরবাসীর কাছ থেকে ২০ মে পর্যন্ত সময় নিয়েছিলেন। অবশেষে গতকাল পূর্বনির্ধারিত সমাবেশ থেকে দল নয়, নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেন আরিফ। একই সঙ্গে তিনি নগরবাসীকেও এই নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। আরিফের এই ঘোষণায় সিসিক নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নিকাশ। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা বিএনপির অনেক আগের। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় দেশের পাঁচ সিটি নির্বাচনও বর্জনের ঘোষণা দেয় দলটি। বিএনপি নির্বাচনে না গেলেও আরিফকে নিয়ে সিলেটে ছিল নানা গুঞ্জন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও তার এক বক্তৃতায় ঘোমটা পরে আরিফ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আরিফও বিভিন্ন সময় তার বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে তার সিদ্ধান্তের বিষয়টি রহস্যাবৃত করে রাখেন। ঈদুল ফিতরের আগে লন্ডন সফরে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক শেষে আরিফ উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমার নেতা আমাকে একটি সিগন্যাল দিয়েছেন। সেটি রেড না গ্রিন তা সময়মতো জানতে পারবেন।’ আরিফের এই সিগন্যালের কথা শুনে কেউ ধরে নেন কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদের বিনিময়ে হয়তো আরিফ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন। আবার কেউ খুঁজে পান প্রার্থিতার বিষয়টি। লন্ডন থেকে ফিরে ওসমানী বিমানবন্দরেও একই মন্তব্য করেন আরিফ। তবে পয়লা মে শ্রমিক দলের শোভাযাত্রা শেষে সমাবেশে বক্তৃতা করতে গিয়ে আরিফ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট করেছিলেন। ওই দিন তিনি বলেছিলেন, ‘কেন বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর কোন প্রেক্ষাপটে আমরা সিলেটে নির্বাচনে যাব- তা ২০ মে নগরীর সব ওয়ার্ডের নেতাদের নিয়ে সমাবেশ করে জানাব।’ আরিফের এই বক্তব্যের পর নগরের বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করতে থাকেন কোনো একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হবেন। নির্বাচন নিয়ে নিজের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে গতকাল বেলা ৩টায় নগরীর রেজিস্টারি মাঠে ‘নাগরিক জনসভা’র আয়োজন করেন আরিফ। দুপুরের পর থেকে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রেজিস্টারি মাঠে জড়ো হতে থাকেন। ‘সিলেটের উন্নয়নে আরিফুল হক চৌধুরীর বিকল্প নেই’, ‘উন্নয়নের স্বার্থে আরিফুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী চাই’- এমন স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসেন তারা। জনসভায় প্রায় আধঘণ্টা বক্তব্য রাখেন আরিফুল হক চৌধুরী। শুরুতেই তিনি সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘বদর উদ্দিন আহমদ কামরান মেয়র থাকাবস্থায় তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম সাইফুর রহমান তাকে উদারভাবে সহযোগিতা করেছেন। গত ১০ বছর সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সিলেটের উন্নয়নে আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমার উন্নয়নের প্রশংসা করছেন। এটাই হচ্ছে সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতি।’

 সিলেটের উন্নয়ন নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে দাবি করে আরিফ বলেন, ‘কেউ কেউ অপপ্রচার চালাচ্ছেন সিলেটে নাকি অপরিকল্পিত উন্নয়ন হয়েছে। কেউ বলছেন, সিলেটে উন্নয়নই হয়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রী নিজেই সিলেটের উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। আর একটি প্রকল্প পাস হওয়ার আগে সরকারের উচ্চ মহল থেকে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পাস করা হয়। তাই যারা এ রকম অপপ্রচার চালান, তাদের একবার নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত।’ সিলেটে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই দাবি করেন মেয়র আরিফ। তিনি বলেন, ‘সিলেট নগরবাসীর ইভিএম সম্পর্কে ধারণা নেই। কীভাবে ভোট দিতে হবে সেটাও তাদের জানা নেই। সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্দেশ্য থাকলে ইসি ছয় মাস আগ থেকে ভোটারদের ইভিএমে ভোট দেওয়ার প্রশিক্ষণ দিতে পারত। এ ছাড়া ইভিএমে ভোটাররা ভোট দিলে সেটি তার পছন্দের প্রতীকে গণনা হবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সব মিলিয়ে ভোট-ডাকাতির পরিকল্পনা নিয়েই ইভিএমে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ দলীয় নেতা-কর্মীদের হয়রানির অভিযোগ তুলে ধরে আরিফ বলেন, ‘যখনই আমি কোনো এলাকায় যাচ্ছি তখন আমার সঙ্গে যারা দেখা করতে আসছেন অথবা আমার সঙ্গে ছবি তুলছেন, তাদের পুলিশ হয়রানি করছে। মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে। বাসায় গিয়ে পুলিশ ভয় দেখাচ্ছে। আমি চাই না আমার জন্য দলীয় নেতা-কর্মী ও আমার প্রিয় নগরবাসী বিপদে পড়ুক।’ কয়েকদিন ধরে মারাত্মক চাপে রয়েছেন উল্লেখ করে মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার ওপর দিয়ে কয়েকদিন ধরে কী ধরনের চাপ যাচ্ছে তা বলে বোঝানো যাবে না। তবে সময়-সুযোগমতো তা প্রকাশ করব। আমাকে উকিল সাত্তার বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আমি আমার দল বিএনপি, আমার মাতৃতুল্য নেত্রী খালেদা জিয়া ও আমার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আনুগত্যশীল। যারা এই ষড়যন্ত্র করেছিলেন, আজ আমার সিদ্ধান্ত শুনে তারা নিশ্চয়ই হতাশ হয়েছেন। তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়নি।’ নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনে রদবদল করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আরিফ। তিনি বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসনে রদবদল করা হয়েছে। আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু এসবে আমি ভয় পাই না। আমার নিরাপত্তার জন্য আল্লাহ আছেন। নগরবাসীর ভালোবাসাই আমার অনুপ্রেরণা ও শক্তি।’ কারান্তরিন থাকাবস্থায় নগরবাসী তার পাশে দাঁড়িয়ে ভালোবাসার বন্ধনে ঋণী করেছিলেন উল্লেখ করে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন আরিফ। এ সময় উপস্থিত অনেককে চোখ মুছতে দেখা যায়। তিনি বলেন, ‘আমি যখন মিথ্যা মামলায় কারান্তরিন ছিলাম, তখন বুঝতে পেরেছি, দলমত নির্বিশেষে নগরবাসী আমাকে কতটুকু ভালোবাসেন, আমার ওপর কতটা আস্থা রেখে মেয়র নির্বাচন করেছিলেন। আমার মুক্তি ও সুস্থতার জন্য আপনারা মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ সব উপসনালয়ে প্রার্থনা করেছেন। বক্তব্য-বিবৃতি দিয়েছেন। এসব জেনে আমি কেঁদেছি, আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেছি। প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, যদি আবার আপনাদের মাঝে ফিরে আসি তাহলে এই নগর, নগরবাসী এবং মানুষের কল্যাণে আমার জীবন উৎসর্গ করব। আর তাই জেল থেকে বের হওয়ার পর আমি অতীতের সব ষড়যন্ত্র আর অবিচার ভুলে গিয়ে শুধু সিলেট নগরবাসীর উন্নয়নে নিজেকে সঁপে দিয়ে রাতদিন কাজ করার চেষ্টা করেছি।’ মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার মাতৃতুল্য শ্রদ্ধাভাজন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং আমার বৃদ্ধ মা ও আমার মুর্শিদ বারণ করেছেন এই প্রহসনের নির্বাচন থেকে বিরত থাকতে। আজ সিলেটের অলিতে-গলিতে নানা প্রান্তে লাখো জনতা, যারা আমি নির্বাচন করব বলে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বারবার অনুরোধ জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু দেশ রক্ষার আন্দোলনে শহীদ হওয়া সহযোদ্ধাদের রক্তকে পদদলিত করে নির্বাচনের পথে হাঁটতে চাই না। আমি খুন, গুম হওয়া সেই সব সহযোদ্ধার আত্মত্যাগকে জলাঞ্জলি দিয়ে রক্তের সাগরে হাওয়া খেতে পারি না। তাই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়ালাম। আপনাদের প্রতিও আমার আহ্বান, প্রহসনের এই নির্বাচনকে আপনারাও বর্জন করুন।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম