শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
প্রিন্ট ভার্সন
দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

দলীয় সিদ্ধান্ত মানলে নির্বাচন থেকে থাকতে হবে দূরে। আর নির্বাচনে অংশ নিলে ছাড়তে হবে দল। কঠিন এই সমীকরণের জালে বন্দি ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্তমান মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। দল, না নগর ভবন- কোনটা রাখবেন এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলেন নিজেও। কঠিন এই সমীকরণ মেলাতে নগরবাসীর কাছ থেকে ২০ মে পর্যন্ত সময় নিয়েছিলেন। অবশেষে গতকাল পূর্বনির্ধারিত সমাবেশ থেকে দল নয়, নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেন আরিফ। একই সঙ্গে তিনি নগরবাসীকেও এই নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। আরিফের এই ঘোষণায় সিসিক নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নিকাশ। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা বিএনপির অনেক আগের। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় দেশের পাঁচ সিটি নির্বাচনও বর্জনের ঘোষণা দেয় দলটি। বিএনপি নির্বাচনে না গেলেও আরিফকে নিয়ে সিলেটে ছিল নানা গুঞ্জন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও তার এক বক্তৃতায় ঘোমটা পরে আরিফ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আরিফও বিভিন্ন সময় তার বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে তার সিদ্ধান্তের বিষয়টি রহস্যাবৃত করে রাখেন। ঈদুল ফিতরের আগে লন্ডন সফরে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক শেষে আরিফ উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমার নেতা আমাকে একটি সিগন্যাল দিয়েছেন। সেটি রেড না গ্রিন তা সময়মতো জানতে পারবেন।’ আরিফের এই সিগন্যালের কথা শুনে কেউ ধরে নেন কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদের বিনিময়ে হয়তো আরিফ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন। আবার কেউ খুঁজে পান প্রার্থিতার বিষয়টি। লন্ডন থেকে ফিরে ওসমানী বিমানবন্দরেও একই মন্তব্য করেন আরিফ। তবে পয়লা মে শ্রমিক দলের শোভাযাত্রা শেষে সমাবেশে বক্তৃতা করতে গিয়ে আরিফ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট করেছিলেন। ওই দিন তিনি বলেছিলেন, ‘কেন বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর কোন প্রেক্ষাপটে আমরা সিলেটে নির্বাচনে যাব- তা ২০ মে নগরীর সব ওয়ার্ডের নেতাদের নিয়ে সমাবেশ করে জানাব।’ আরিফের এই বক্তব্যের পর নগরের বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করতে থাকেন কোনো একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হবেন। নির্বাচন নিয়ে নিজের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে গতকাল বেলা ৩টায় নগরীর রেজিস্টারি মাঠে ‘নাগরিক জনসভা’র আয়োজন করেন আরিফ। দুপুরের পর থেকে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রেজিস্টারি মাঠে জড়ো হতে থাকেন। ‘সিলেটের উন্নয়নে আরিফুল হক চৌধুরীর বিকল্প নেই’, ‘উন্নয়নের স্বার্থে আরিফুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী চাই’- এমন স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসেন তারা। জনসভায় প্রায় আধঘণ্টা বক্তব্য রাখেন আরিফুল হক চৌধুরী। শুরুতেই তিনি সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘বদর উদ্দিন আহমদ কামরান মেয়র থাকাবস্থায় তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম সাইফুর রহমান তাকে উদারভাবে সহযোগিতা করেছেন। গত ১০ বছর সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সিলেটের উন্নয়নে আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমার উন্নয়নের প্রশংসা করছেন। এটাই হচ্ছে সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতি।’

 সিলেটের উন্নয়ন নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে দাবি করে আরিফ বলেন, ‘কেউ কেউ অপপ্রচার চালাচ্ছেন সিলেটে নাকি অপরিকল্পিত উন্নয়ন হয়েছে। কেউ বলছেন, সিলেটে উন্নয়নই হয়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রী নিজেই সিলেটের উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। আর একটি প্রকল্প পাস হওয়ার আগে সরকারের উচ্চ মহল থেকে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পাস করা হয়। তাই যারা এ রকম অপপ্রচার চালান, তাদের একবার নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত।’ সিলেটে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই দাবি করেন মেয়র আরিফ। তিনি বলেন, ‘সিলেট নগরবাসীর ইভিএম সম্পর্কে ধারণা নেই। কীভাবে ভোট দিতে হবে সেটাও তাদের জানা নেই। সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্দেশ্য থাকলে ইসি ছয় মাস আগ থেকে ভোটারদের ইভিএমে ভোট দেওয়ার প্রশিক্ষণ দিতে পারত। এ ছাড়া ইভিএমে ভোটাররা ভোট দিলে সেটি তার পছন্দের প্রতীকে গণনা হবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সব মিলিয়ে ভোট-ডাকাতির পরিকল্পনা নিয়েই ইভিএমে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ দলীয় নেতা-কর্মীদের হয়রানির অভিযোগ তুলে ধরে আরিফ বলেন, ‘যখনই আমি কোনো এলাকায় যাচ্ছি তখন আমার সঙ্গে যারা দেখা করতে আসছেন অথবা আমার সঙ্গে ছবি তুলছেন, তাদের পুলিশ হয়রানি করছে। মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে। বাসায় গিয়ে পুলিশ ভয় দেখাচ্ছে। আমি চাই না আমার জন্য দলীয় নেতা-কর্মী ও আমার প্রিয় নগরবাসী বিপদে পড়ুক।’ কয়েকদিন ধরে মারাত্মক চাপে রয়েছেন উল্লেখ করে মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার ওপর দিয়ে কয়েকদিন ধরে কী ধরনের চাপ যাচ্ছে তা বলে বোঝানো যাবে না। তবে সময়-সুযোগমতো তা প্রকাশ করব। আমাকে উকিল সাত্তার বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আমি আমার দল বিএনপি, আমার মাতৃতুল্য নেত্রী খালেদা জিয়া ও আমার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আনুগত্যশীল। যারা এই ষড়যন্ত্র করেছিলেন, আজ আমার সিদ্ধান্ত শুনে তারা নিশ্চয়ই হতাশ হয়েছেন। তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়নি।’ নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনে রদবদল করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আরিফ। তিনি বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসনে রদবদল করা হয়েছে। আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু এসবে আমি ভয় পাই না। আমার নিরাপত্তার জন্য আল্লাহ আছেন। নগরবাসীর ভালোবাসাই আমার অনুপ্রেরণা ও শক্তি।’ কারান্তরিন থাকাবস্থায় নগরবাসী তার পাশে দাঁড়িয়ে ভালোবাসার বন্ধনে ঋণী করেছিলেন উল্লেখ করে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন আরিফ। এ সময় উপস্থিত অনেককে চোখ মুছতে দেখা যায়। তিনি বলেন, ‘আমি যখন মিথ্যা মামলায় কারান্তরিন ছিলাম, তখন বুঝতে পেরেছি, দলমত নির্বিশেষে নগরবাসী আমাকে কতটুকু ভালোবাসেন, আমার ওপর কতটা আস্থা রেখে মেয়র নির্বাচন করেছিলেন। আমার মুক্তি ও সুস্থতার জন্য আপনারা মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ সব উপসনালয়ে প্রার্থনা করেছেন। বক্তব্য-বিবৃতি দিয়েছেন। এসব জেনে আমি কেঁদেছি, আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেছি। প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, যদি আবার আপনাদের মাঝে ফিরে আসি তাহলে এই নগর, নগরবাসী এবং মানুষের কল্যাণে আমার জীবন উৎসর্গ করব। আর তাই জেল থেকে বের হওয়ার পর আমি অতীতের সব ষড়যন্ত্র আর অবিচার ভুলে গিয়ে শুধু সিলেট নগরবাসীর উন্নয়নে নিজেকে সঁপে দিয়ে রাতদিন কাজ করার চেষ্টা করেছি।’ মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার মাতৃতুল্য শ্রদ্ধাভাজন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং আমার বৃদ্ধ মা ও আমার মুর্শিদ বারণ করেছেন এই প্রহসনের নির্বাচন থেকে বিরত থাকতে। আজ সিলেটের অলিতে-গলিতে নানা প্রান্তে লাখো জনতা, যারা আমি নির্বাচন করব বলে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বারবার অনুরোধ জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু দেশ রক্ষার আন্দোলনে শহীদ হওয়া সহযোদ্ধাদের রক্তকে পদদলিত করে নির্বাচনের পথে হাঁটতে চাই না। আমি খুন, গুম হওয়া সেই সব সহযোদ্ধার আত্মত্যাগকে জলাঞ্জলি দিয়ে রক্তের সাগরে হাওয়া খেতে পারি না। তাই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়ালাম। আপনাদের প্রতিও আমার আহ্বান, প্রহসনের এই নির্বাচনকে আপনারাও বর্জন করুন।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে