শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
প্রিন্ট ভার্সন
দল নয়, নির্বাচন বর্জন করলেন আরিফ

দলীয় সিদ্ধান্ত মানলে নির্বাচন থেকে থাকতে হবে দূরে। আর নির্বাচনে অংশ নিলে ছাড়তে হবে দল। কঠিন এই সমীকরণের জালে বন্দি ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্তমান মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। দল, না নগর ভবন- কোনটা রাখবেন এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলেন নিজেও। কঠিন এই সমীকরণ মেলাতে নগরবাসীর কাছ থেকে ২০ মে পর্যন্ত সময় নিয়েছিলেন। অবশেষে গতকাল পূর্বনির্ধারিত সমাবেশ থেকে দল নয়, নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেন আরিফ। একই সঙ্গে তিনি নগরবাসীকেও এই নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। আরিফের এই ঘোষণায় সিসিক নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নিকাশ। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা বিএনপির অনেক আগের। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় দেশের পাঁচ সিটি নির্বাচনও বর্জনের ঘোষণা দেয় দলটি। বিএনপি নির্বাচনে না গেলেও আরিফকে নিয়ে সিলেটে ছিল নানা গুঞ্জন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও তার এক বক্তৃতায় ঘোমটা পরে আরিফ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আরিফও বিভিন্ন সময় তার বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে তার সিদ্ধান্তের বিষয়টি রহস্যাবৃত করে রাখেন। ঈদুল ফিতরের আগে লন্ডন সফরে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক শেষে আরিফ উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমার নেতা আমাকে একটি সিগন্যাল দিয়েছেন। সেটি রেড না গ্রিন তা সময়মতো জানতে পারবেন।’ আরিফের এই সিগন্যালের কথা শুনে কেউ ধরে নেন কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদের বিনিময়ে হয়তো আরিফ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন। আবার কেউ খুঁজে পান প্রার্থিতার বিষয়টি। লন্ডন থেকে ফিরে ওসমানী বিমানবন্দরেও একই মন্তব্য করেন আরিফ। তবে পয়লা মে শ্রমিক দলের শোভাযাত্রা শেষে সমাবেশে বক্তৃতা করতে গিয়ে আরিফ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট করেছিলেন। ওই দিন তিনি বলেছিলেন, ‘কেন বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর কোন প্রেক্ষাপটে আমরা সিলেটে নির্বাচনে যাব- তা ২০ মে নগরীর সব ওয়ার্ডের নেতাদের নিয়ে সমাবেশ করে জানাব।’ আরিফের এই বক্তব্যের পর নগরের বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করতে থাকেন কোনো একটি অজুহাত দাঁড় করিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হবেন। নির্বাচন নিয়ে নিজের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে গতকাল বেলা ৩টায় নগরীর রেজিস্টারি মাঠে ‘নাগরিক জনসভা’র আয়োজন করেন আরিফ। দুপুরের পর থেকে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্ল্যাকার্ড হাতে রেজিস্টারি মাঠে জড়ো হতে থাকেন। ‘সিলেটের উন্নয়নে আরিফুল হক চৌধুরীর বিকল্প নেই’, ‘উন্নয়নের স্বার্থে আরিফুল হক চৌধুরীকে প্রার্থী চাই’- এমন স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসেন তারা। জনসভায় প্রায় আধঘণ্টা বক্তব্য রাখেন আরিফুল হক চৌধুরী। শুরুতেই তিনি সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতির কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘বদর উদ্দিন আহমদ কামরান মেয়র থাকাবস্থায় তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম সাইফুর রহমান তাকে উদারভাবে সহযোগিতা করেছেন। গত ১০ বছর সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সিলেটের উন্নয়নে আমাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আমার উন্নয়নের প্রশংসা করছেন। এটাই হচ্ছে সিলেটের রাজনৈতিক সম্প্রীতি।’

 সিলেটের উন্নয়ন নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে দাবি করে আরিফ বলেন, ‘কেউ কেউ অপপ্রচার চালাচ্ছেন সিলেটে নাকি অপরিকল্পিত উন্নয়ন হয়েছে। কেউ বলছেন, সিলেটে উন্নয়নই হয়নি। অথচ প্রধানমন্ত্রী নিজেই সিলেটের উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। আর একটি প্রকল্প পাস হওয়ার আগে সরকারের উচ্চ মহল থেকে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পাস করা হয়। তাই যারা এ রকম অপপ্রচার চালান, তাদের একবার নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত।’ সিলেটে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই দাবি করেন মেয়র আরিফ। তিনি বলেন, ‘সিলেট নগরবাসীর ইভিএম সম্পর্কে ধারণা নেই। কীভাবে ভোট দিতে হবে সেটাও তাদের জানা নেই। সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্দেশ্য থাকলে ইসি ছয় মাস আগ থেকে ভোটারদের ইভিএমে ভোট দেওয়ার প্রশিক্ষণ দিতে পারত। এ ছাড়া ইভিএমে ভোটাররা ভোট দিলে সেটি তার পছন্দের প্রতীকে গণনা হবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সব মিলিয়ে ভোট-ডাকাতির পরিকল্পনা নিয়েই ইভিএমে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ দলীয় নেতা-কর্মীদের হয়রানির অভিযোগ তুলে ধরে আরিফ বলেন, ‘যখনই আমি কোনো এলাকায় যাচ্ছি তখন আমার সঙ্গে যারা দেখা করতে আসছেন অথবা আমার সঙ্গে ছবি তুলছেন, তাদের পুলিশ হয়রানি করছে। মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে। বাসায় গিয়ে পুলিশ ভয় দেখাচ্ছে। আমি চাই না আমার জন্য দলীয় নেতা-কর্মী ও আমার প্রিয় নগরবাসী বিপদে পড়ুক।’ কয়েকদিন ধরে মারাত্মক চাপে রয়েছেন উল্লেখ করে মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার ওপর দিয়ে কয়েকদিন ধরে কী ধরনের চাপ যাচ্ছে তা বলে বোঝানো যাবে না। তবে সময়-সুযোগমতো তা প্রকাশ করব। আমাকে উকিল সাত্তার বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আমি আমার দল বিএনপি, আমার মাতৃতুল্য নেত্রী খালেদা জিয়া ও আমার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আনুগত্যশীল। যারা এই ষড়যন্ত্র করেছিলেন, আজ আমার সিদ্ধান্ত শুনে তারা নিশ্চয়ই হতাশ হয়েছেন। তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়নি।’ নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনে রদবদল করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আরিফ। তিনি বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসনে রদবদল করা হয়েছে। আমার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু এসবে আমি ভয় পাই না। আমার নিরাপত্তার জন্য আল্লাহ আছেন। নগরবাসীর ভালোবাসাই আমার অনুপ্রেরণা ও শক্তি।’ কারান্তরিন থাকাবস্থায় নগরবাসী তার পাশে দাঁড়িয়ে ভালোবাসার বন্ধনে ঋণী করেছিলেন উল্লেখ করে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন আরিফ। এ সময় উপস্থিত অনেককে চোখ মুছতে দেখা যায়। তিনি বলেন, ‘আমি যখন মিথ্যা মামলায় কারান্তরিন ছিলাম, তখন বুঝতে পেরেছি, দলমত নির্বিশেষে নগরবাসী আমাকে কতটুকু ভালোবাসেন, আমার ওপর কতটা আস্থা রেখে মেয়র নির্বাচন করেছিলেন। আমার মুক্তি ও সুস্থতার জন্য আপনারা মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ সব উপসনালয়ে প্রার্থনা করেছেন। বক্তব্য-বিবৃতি দিয়েছেন। এসব জেনে আমি কেঁদেছি, আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেছি। প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, যদি আবার আপনাদের মাঝে ফিরে আসি তাহলে এই নগর, নগরবাসী এবং মানুষের কল্যাণে আমার জীবন উৎসর্গ করব। আর তাই জেল থেকে বের হওয়ার পর আমি অতীতের সব ষড়যন্ত্র আর অবিচার ভুলে গিয়ে শুধু সিলেট নগরবাসীর উন্নয়নে নিজেকে সঁপে দিয়ে রাতদিন কাজ করার চেষ্টা করেছি।’ মেয়র আরিফ বলেন, ‘আমার মাতৃতুল্য শ্রদ্ধাভাজন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং আমার বৃদ্ধ মা ও আমার মুর্শিদ বারণ করেছেন এই প্রহসনের নির্বাচন থেকে বিরত থাকতে। আজ সিলেটের অলিতে-গলিতে নানা প্রান্তে লাখো জনতা, যারা আমি নির্বাচন করব বলে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বারবার অনুরোধ জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু দেশ রক্ষার আন্দোলনে শহীদ হওয়া সহযোদ্ধাদের রক্তকে পদদলিত করে নির্বাচনের পথে হাঁটতে চাই না। আমি খুন, গুম হওয়া সেই সব সহযোদ্ধার আত্মত্যাগকে জলাঞ্জলি দিয়ে রক্তের সাগরে হাওয়া খেতে পারি না। তাই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়ালাম। আপনাদের প্রতিও আমার আহ্বান, প্রহসনের এই নির্বাচনকে আপনারাও বর্জন করুন।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা