শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে

বিদেশিদের কাছে ধরনা বিরোধীদের, মার্কিন ভিসানীতি ঘিরে ঘরে-বাইরে আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে

দেশের রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে আটকা পড়েছে। রাজনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কূটনীতি। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর থেকেই ভিতরে বাইরে দেখা দিয়েছে তীব্র উত্তেজনা। সরকার বলছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞায় সমস্যায় পড়বে বিএনপি। কারণ বিএনপি ভোটে না গিয়ে বাধা দিলে এ নিষেধাজ্ঞা তাদের ওপরই পড়বে। আবার বিরোধীরা বলছে, বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আলাদা ভিসানীতি ঘোষণা সবার জন্য লজ্জাজনক। এমন পরিস্থিতির দায় নিতে হবে সরকারকেই।

জানা যায়, বাংলাদেশের জন্য গত বুধবার একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ নীতি সম্পর্কে বলেছেন, এর আওতায় যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী হন বা এরকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি)(৩সি) ধারাবলে এ নতুন নীতিটি তারা ঘোষণা করল। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সবার দায়িত্ব। বাংলাদেশে গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়ার জন্য যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের সবার প্রতি সমর্থন জানাতে এ নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন বর্তমান এবং সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকার সমর্থক ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সদস্যরা।

রাজনীতি বিশ্লেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি নিয়ে কী বলল সেটি মুখ্য নয়। দেশের প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি নাগরিক সাংবিধানিকভাবে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। ভিসানীতি ঘোষণার কারণে জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে বলে মনে করি না। তবে যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায়, নির্বাচনে আসতে চায় না, যারা নির্বাচন হতে দিতে চায় না তাদের যদি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আকাক্সক্ষা থাকে তবে তাদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ ভিসানীতি সমস্যা হতে পারে বলে মনে করি। সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো এটার ব্যাপারে নানা ব্যাখ্যা করছে। আমার মনে হয় এ নীতি যেভাবে ঘোষিত হয়েছে সেখানে একটা কথা স্পষ্ট, তারা আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেভাবে নির্বাচন এগিয়ে যাচ্ছে, সেটাকে সমর্থন জানাচ্ছেন। তারা আশা প্রকাশ করছেন যেন এটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়। এ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য বিষয়ে কারও কোনো বিরোধিতা নাই। এটা আমরা সবাই চাই। বিরোধী দলগুলো মনে করছে নিরপেক্ষ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে তো তারা কিছু বলে নাই। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে ঘোষিত নীতিতে কোনো মাথাব্যথা নাই। এটা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নাই। কারণ কোনোরকম নিষেধাজ্ঞা অরোপ হয় নাই। তারা কিছু ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। পরিস্থিতির উদ্ভাবন হলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে। গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়া আমাদের ঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। জনগণের যেহেতু সমর্থন রয়েছে আমরা আশা করি নির্বাচন সুন্দর সঠিকভাবে হবে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের ভিতরে যে সমস্ত ইস্যু রয়েছে সেসব বিষয় ধীরে ধীরে ওপরে উঠে আসবে। তারা কী ঘোষণা দিল আমরা কয়েক দিন পর ভুলে যাব। এটাই স্বাভাবিক। এ বিষয়ে ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করছি না। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটাকে নানাভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছে। এটা নিয়ে যে বিরাট নির্বাচনী ইস্যু হবে, তা আমি মনে করছি না। এখানে দুই রাজনৈতিক দলই ম্যাচিউরিটি দেখিয়েছে।

সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মেজর (অব.) শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, এ মুহূর্তে মার্কিন ভিসানীতির ব্যাপারে বিশদ বলা সম্ভব নয়। কারণ মাত্র তো তারা তাদের এ নীতি ঘোষণা করেছে। আরও কয়েক দিন যাক, এর কার্যক্রম শুরু হোক, তারপর বলা যাবে বিষয়টা আসলে কী? রাজনীতি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে এর কী প্রভাব পড়বে, না পড়বে। তিনি বলেন, অনেক বিষয়ই অস্পষ্ট। প্রথমত, এ ভিসানীতির আওতায় সুষ্ঠু ভোটে বাধাদানকারী ব্যক্তিকে কীভাবে চিহ্নিত করা হবে? এর কোনো বস্তুনিষ্ঠ তদন্তের পদ্ধতি আছে কি না? থাকলে সেটা কী হবে? তা ছাড়া জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে তো সারা দেশে হাজার হাজার ভোট কেন্দ্র থাকবে, সেখানে কে কোন কেন্দ্রে কীভাবে বাধা দেবে; আর তা কীভাবে শনাক্ত করা হবে তার কোনো নিশ্চয়তা কি আছে? অতএব বিষয়টি বস্তুনিষ্ঠভাবে নিশ্চিত করাটাও সম্ভব নয়। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি অন্যায় করলে কিংবা আমি অন্যায় করলে আমার পরিবারের অন্য সদস্যরা কেন সাফার করবে? এটা তো রীতিমতো অন্যায় একটি সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, এ পৃথিবীতে এমনও অনেক দেশ আছে যেখানে কোনো গণতন্ত্রই নেই। সেসব দেশের ক্ষেত্রে তাদের পদক্ষেপগুলো কী ধরনের? এসব বিষয়ে জানতে হবে। তার পরে বোঝা যাবে যে মার্কিন এ ভিসানীতির ফলে বাংলাদেশের রাজনীতি বা অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে রাতারাতি বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে এমন ভাবা কঠিন। কারণ বাস্তবতা হচ্ছে, রাজনীতিতে পরিবর্তন হয় অভ্যন্তরীণ ফ্যাক্টরের মাধ্যমে। ড. ইমতিয়াজের মতে, নতুন ভিসানীতির পাঁচ ধরনের তাৎপর্য আছে। প্রথমত, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের এতদিনের অবস্থান ছিল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে। কিন্তু এখন নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে দেখা যাচ্ছে, তারা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের নির্বাচনের কথা বলছে। এর একটি উদাহরণ হতে পারে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন। সেখানে বিএনপির মতো প্রধান বিরোধী দলগুলো অংশগ্রহণ করেনি; কিন্তু জনগণ ভোটে অংশ নিয়েছে। নতুন ভিসানীতির দ্বিতীয় তাৎপর্য হচ্ছে, সেখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে বিশেষভাবে কিছু বলা হয়নি। বরং সরকারে যারাই থাকুক; নির্বাচন যে সুষ্ঠু, অবাধ ও স্বতঃস্ফূর্ত হতে হবে- সেটাই নির্দেশ করা হয়ছে। তৃতীয় তাৎপর্য হলো, নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে ঠিক সরাসরি নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হয়নি। নির্বাচন পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত আমলা, পুলিশ থেকে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনৈতিক দল সবার ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য। আমি মনে করি এতে বিএনপির ওপরও এক ধরনের চাপ তৈরি হবে। তারা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না, সে সিদ্ধান্তটি নিতে হবে। যেহেতু আমেরিকার ভিসা পলিসিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিঘ্ন ঘটানো যাবে না। চতুর্থ তাৎপর্য, বিনিয়োগের বিষয়ে নেতিবাচক-ইতিবাচক দুই ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। পঞ্চম তাৎপর্য হলো, বাংলাদেশের বিভাজনের রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদল সহজ নয়। যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়েই হঠাৎ ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতা ছেড়ে দেবেন, বিষয়টি এমন সহজ নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন