শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে

বিদেশিদের কাছে ধরনা বিরোধীদের, মার্কিন ভিসানীতি ঘিরে ঘরে-বাইরে আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে

দেশের রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে আটকা পড়েছে। রাজনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কূটনীতি। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর থেকেই ভিতরে বাইরে দেখা দিয়েছে তীব্র উত্তেজনা। সরকার বলছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞায় সমস্যায় পড়বে বিএনপি। কারণ বিএনপি ভোটে না গিয়ে বাধা দিলে এ নিষেধাজ্ঞা তাদের ওপরই পড়বে। আবার বিরোধীরা বলছে, বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আলাদা ভিসানীতি ঘোষণা সবার জন্য লজ্জাজনক। এমন পরিস্থিতির দায় নিতে হবে সরকারকেই।

জানা যায়, বাংলাদেশের জন্য গত বুধবার একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ নীতি সম্পর্কে বলেছেন, এর আওতায় যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী হন বা এরকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি)(৩সি) ধারাবলে এ নতুন নীতিটি তারা ঘোষণা করল। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সবার দায়িত্ব। বাংলাদেশে গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়ার জন্য যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের সবার প্রতি সমর্থন জানাতে এ নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এর আওতায় পড়বেন বর্তমান এবং সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকার সমর্থক ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সদস্যরা।

রাজনীতি বিশ্লেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি নিয়ে কী বলল সেটি মুখ্য নয়। দেশের প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি নাগরিক সাংবিধানিকভাবে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। ভিসানীতি ঘোষণার কারণে জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে বলে মনে করি না। তবে যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায়, নির্বাচনে আসতে চায় না, যারা নির্বাচন হতে দিতে চায় না তাদের যদি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আকাক্সক্ষা থাকে তবে তাদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ ভিসানীতি সমস্যা হতে পারে বলে মনে করি। সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো এটার ব্যাপারে নানা ব্যাখ্যা করছে। আমার মনে হয় এ নীতি যেভাবে ঘোষিত হয়েছে সেখানে একটা কথা স্পষ্ট, তারা আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেভাবে নির্বাচন এগিয়ে যাচ্ছে, সেটাকে সমর্থন জানাচ্ছেন। তারা আশা প্রকাশ করছেন যেন এটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়। এ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য বিষয়ে কারও কোনো বিরোধিতা নাই। এটা আমরা সবাই চাই। বিরোধী দলগুলো মনে করছে নিরপেক্ষ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে তো তারা কিছু বলে নাই। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে ঘোষিত নীতিতে কোনো মাথাব্যথা নাই। এটা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নাই। কারণ কোনোরকম নিষেধাজ্ঞা অরোপ হয় নাই। তারা কিছু ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। পরিস্থিতির উদ্ভাবন হলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে। গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়া আমাদের ঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। জনগণের যেহেতু সমর্থন রয়েছে আমরা আশা করি নির্বাচন সুন্দর সঠিকভাবে হবে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের ভিতরে যে সমস্ত ইস্যু রয়েছে সেসব বিষয় ধীরে ধীরে ওপরে উঠে আসবে। তারা কী ঘোষণা দিল আমরা কয়েক দিন পর ভুলে যাব। এটাই স্বাভাবিক। এ বিষয়ে ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করছি না। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটাকে নানাভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছে। এটা নিয়ে যে বিরাট নির্বাচনী ইস্যু হবে, তা আমি মনে করছি না। এখানে দুই রাজনৈতিক দলই ম্যাচিউরিটি দেখিয়েছে।

সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মেজর (অব.) শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, এ মুহূর্তে মার্কিন ভিসানীতির ব্যাপারে বিশদ বলা সম্ভব নয়। কারণ মাত্র তো তারা তাদের এ নীতি ঘোষণা করেছে। আরও কয়েক দিন যাক, এর কার্যক্রম শুরু হোক, তারপর বলা যাবে বিষয়টা আসলে কী? রাজনীতি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে এর কী প্রভাব পড়বে, না পড়বে। তিনি বলেন, অনেক বিষয়ই অস্পষ্ট। প্রথমত, এ ভিসানীতির আওতায় সুষ্ঠু ভোটে বাধাদানকারী ব্যক্তিকে কীভাবে চিহ্নিত করা হবে? এর কোনো বস্তুনিষ্ঠ তদন্তের পদ্ধতি আছে কি না? থাকলে সেটা কী হবে? তা ছাড়া জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে তো সারা দেশে হাজার হাজার ভোট কেন্দ্র থাকবে, সেখানে কে কোন কেন্দ্রে কীভাবে বাধা দেবে; আর তা কীভাবে শনাক্ত করা হবে তার কোনো নিশ্চয়তা কি আছে? অতএব বিষয়টি বস্তুনিষ্ঠভাবে নিশ্চিত করাটাও সম্ভব নয়। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তি অন্যায় করলে কিংবা আমি অন্যায় করলে আমার পরিবারের অন্য সদস্যরা কেন সাফার করবে? এটা তো রীতিমতো অন্যায় একটি সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, এ পৃথিবীতে এমনও অনেক দেশ আছে যেখানে কোনো গণতন্ত্রই নেই। সেসব দেশের ক্ষেত্রে তাদের পদক্ষেপগুলো কী ধরনের? এসব বিষয়ে জানতে হবে। তার পরে বোঝা যাবে যে মার্কিন এ ভিসানীতির ফলে বাংলাদেশের রাজনীতি বা অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে রাতারাতি বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে এমন ভাবা কঠিন। কারণ বাস্তবতা হচ্ছে, রাজনীতিতে পরিবর্তন হয় অভ্যন্তরীণ ফ্যাক্টরের মাধ্যমে। ড. ইমতিয়াজের মতে, নতুন ভিসানীতির পাঁচ ধরনের তাৎপর্য আছে। প্রথমত, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের এতদিনের অবস্থান ছিল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে। কিন্তু এখন নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে দেখা যাচ্ছে, তারা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের নির্বাচনের কথা বলছে। এর একটি উদাহরণ হতে পারে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন। সেখানে বিএনপির মতো প্রধান বিরোধী দলগুলো অংশগ্রহণ করেনি; কিন্তু জনগণ ভোটে অংশ নিয়েছে। নতুন ভিসানীতির দ্বিতীয় তাৎপর্য হচ্ছে, সেখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে বিশেষভাবে কিছু বলা হয়নি। বরং সরকারে যারাই থাকুক; নির্বাচন যে সুষ্ঠু, অবাধ ও স্বতঃস্ফূর্ত হতে হবে- সেটাই নির্দেশ করা হয়ছে। তৃতীয় তাৎপর্য হলো, নতুন ভিসানীতির মধ্য দিয়ে ঠিক সরাসরি নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হয়নি। নির্বাচন পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত আমলা, পুলিশ থেকে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনৈতিক দল সবার ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য। আমি মনে করি এতে বিএনপির ওপরও এক ধরনের চাপ তৈরি হবে। তারা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না, সে সিদ্ধান্তটি নিতে হবে। যেহেতু আমেরিকার ভিসা পলিসিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিঘ্ন ঘটানো যাবে না। চতুর্থ তাৎপর্য, বিনিয়োগের বিষয়ে নেতিবাচক-ইতিবাচক দুই ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। পঞ্চম তাৎপর্য হলো, বাংলাদেশের বিভাজনের রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদল সহজ নয়। যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়েই হঠাৎ ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতা ছেড়ে দেবেন, বিষয়টি এমন সহজ নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন

৫৯ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নতুন জ্ঞানের সন্ধান পেতে গবেষণার সাহায্য নিতে হবে: চুয়েট ভিসি
নতুন জ্ঞানের সন্ধান পেতে গবেষণার সাহায্য নিতে হবে: চুয়েট ভিসি

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, অপেক্ষা ফলাফলের
জাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, অপেক্ষা ফলাফলের

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গভীর সাগরে ভাসতে থাকা ১৭ জেলে উদ্ধার
গভীর সাগরে ভাসতে থাকা ১৭ জেলে উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে অপরাধ দমনে পুলিশের ‘জিনিয়া অ্যাপ’
সিলেটে অপরাধ দমনে পুলিশের ‘জিনিয়া অ্যাপ’

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কালনী এক্সপ্রেসের কাপলিং হুক ভেঙে ৩ বগি বিচ্ছিন্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কালনী এক্সপ্রেসের কাপলিং হুক ভেঙে ৩ বগি বিচ্ছিন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্ব আদায়ে চসিকের বিশেষ অভিযান
রাজস্ব আদায়ে চসিকের বিশেষ অভিযান

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল
গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষের ফল প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় যৌথ প্রচারণার উদ্যোগ
চট্টগ্রামে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় যৌথ প্রচারণার উদ্যোগ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দুইজনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৮৬
ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৮৬

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম গড়বো : চসিক মেয়র
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম গড়বো : চসিক মেয়র

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি
অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী
নীলফামারীতে দুর্নীতি প্রতিরোধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কৃত ১৫ শিক্ষার্থী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল
বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলো জাতীয় ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ
গাইবান্ধায় অভিভাবক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু
নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর
রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস
উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম