শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুন, ২০২৩

আমেরিকায় না গেলে কিছু যায় আসে না : প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা জার্নি করে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই কে আমাদের ভিসা দেবে না আর কে স্যাংশন দেবে, তা নিয়ে চিন্তা নেই বিশ্বে আরও দেশ আছে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকায় না গেলে কিছু যায় আসে না : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মার্কিন ভিসানীতি প্রসঙ্গে বলেছেন, কে আমাদের ভিসা দেবে না, কে আমাদের স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেবে, এ নিয়ে মাথাব্যথা করে কোনো লাভ নেই। ২০ ঘণ্টা প্লেনে জার্নি করে আটলান্টিক পার হয়ে আমেরিকায় না গেলে কিছু যায় আসে না। পৃথিবীতে আরও অনেক মহাদেশ আছে, সেই মহাদেশের সঙ্গে আমরা যাতায়াত করব, বন্ধুত্ব করব। আমাদের অর্থনীতি আরও মজবুত হবে, উন্নত হবে। আমরা নিজের পায়ে চলব, নিজের দেশকে গড়ে তুলব, কারও মুখাপেক্ষী না হয়ে। গতকাল রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ট্রাক স্ট্যান্ডের উত্তর পাশে নবনির্মিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। দেশবাসীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা বলেন, ভোট যারা চুরি করে, ভোট ও জনগণের ভাগ্য নিয়ে যারা খেলেছে, ওই সন্ত্রাসী দলের দিকে নজর দেন। কানাডার হাই কোর্ট বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা দিয়েছে। সন্ত্রাসী এবং দুর্নীতির দায়ে এই আমেরিকাই কিন্তু তারেক জিয়াকে তাদের দেশে ভিসা দেয়নি। এখন তারাই (বিএনপি) তাদের (আমেরিকার) কাছে ধরনা দেয়। তিনি বলেন, আমাদের যারা অর্থনীতিবিদ জ্ঞানী-গুণী আছেন, তাদের মতো অত শিক্ষিত আমরা না। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের মাটি মানুষকে চিনি, বাংলাদেশকে চিনি, নদীনালা খাল-বিল চিনি, বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল কোথায়, কল্যাণ কোথায়, তা আমরা খুব ভালো করেই জানি। সেটা মাথায় রেখেই আমরা কাজ করে দেশকে উন্নয়নশীল দেশ করেছি।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বেনজীর আহমদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ। অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম আতিকসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমানে লোডশেডিংয়ের কারণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বেই তেল ও গ্যাসের দাম বেড়ে গেছে। কয়লাও এখন পাওয়া যাচ্ছে না। নিষেধাজ্ঞার কারণে অনেক দেশ থেকেও আনা যাচ্ছে না। আমরা তো লোডশেডিং বন্ধই করে দিয়েছিলাম। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা যদি না হতো তবে এই অসুবিধাটা হতো না। তবে কাতার-ওমানের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়েছে। আমি জানি এখন গরমে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। বিএনপির আমলে তো দেশে বিদ্যুৎই ছিল না, বিদ্যুৎ-পানির জন্য নিত্য হাহাকার ছিল। বিদ্যুৎ-সার চাওয়ার অপরাধে খালেদা জিয়া সরকার কৃষক-শ্রমিকদের গুলি করে হত্যা করেছে। বর্তমানে যে দামে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করছি তার অর্ধেক দামে বিক্রি করছি। তাই বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে। 

দেশের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে সেজন্য দেশবাসীর প্রতি তাঁর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী খাদ্য মন্দা বাংলাদেশের মানুষকে যাতে স্পর্শ করতে না পারে। সেজন্য আমাদের মাটি ব্যবহার করতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যাতে অনাবাদি না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই উৎপাদন বাড়াতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। ২১০০ সালের ডেল্টা প্ল্যানও আমরা করে দিচ্ছি। যাতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ভালো করে চলতে পারে সেই পরিকল্পনা আমরা করে দিয়ে যাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের জনগণের প্রতি আমার আস্থা ও বিশ্বাস আছে। তারা জানে একমাত্র নৌকায় ভোট দিলেই তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। নৌকায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছে, উন্নত জীবন পেয়েছে, ডিজিটাল দেশ পেয়েছে। নৌকায় ভোট দেওয়ার ফলেই সবকিছু উন্নত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ থাকলে সবার সেবা করে, সবার জন্য কাজ করে।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে নিজস্ব ঠিকানা পেয়েছে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ। তেজগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল স্ট্রাস্ট ভবনেই ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় নির্মাণ করার অনুমতি দেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের ভবন একই সঙ্গে দলীয় কার্যালয়েরও উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন উপলক্ষে সুধী সমাবেশে যোগ দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্মিত কার্যালয় উদ্বোধন করতে আসেন। এসময় পথে নেতা-কর্মীরা গণভবন থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানান।

প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারব বলেই দিয়েছি। প্রতিবারই কিছু মানুষ আছে তারা বাজেট নিয়ে একই কথা বলেন। কে কী বলছে সেদিকে না তাকিয়ে আমরা আমাদের কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশের মানুষের কীভাবে উন্নয়ন, কল্যাণ ও উন্নয়ন করা যায় তা আমরা ভালো করেই জানি। সেটা জেনেই ক্লান্তিহীন পরিশ্রম করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, মানুষের কল্যাণ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, দেশের জনগণের প্রতি আমার আস্থা-বিশ্বাস আছে। কারণ তারা ভালো করেই জানে নৌকায় ভোট দিলে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের উন্নয়ন হয়, মানুষের কল্যাণ হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াতের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, যারা অগ্নিসন্ত্রাসের নামে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, গ্রেনেড হামলা করেছে- তাদের মুখে আজ গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। বারবার আমার ওপর আঘাত এসেছে, বোমা হামলা, গুলি ও গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছে। গ্রেনেড হামলায় ২২ নেতা-কর্মী নিহত এবং ওবায়দুল কাদেরসহ শত শত নেতা-কর্মী গ্রেনেডের স্পিøন্টারের অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে ১২টাসহ আমাদের নেতা-কর্মীদের নামে এক থেকে দেড় শ মামলা পর্যন্ত দিয়েছে খালেদা জিয়া সরকার। কী ভয়াল নির্যাতন আমাদের ওপর করেছে এই খালেদা জিয়ার সরকার। এরপরও আওয়ামী লীগকে দমাতে পারেনি। ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া দেড় মাসও ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। বিএনপি কোনো দিন অবাধ নির্বাচন করতে পারেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা আজীবন ভোট চুরিই করেছে। জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন করে নিজেরা সম্পদশালী হয়েছে। জিয়া হত্যার পর একটানা ৪০ দিন রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখানো হলো, ছেঁড়া গেঞ্জি আর ভাঙা স্যুটকেস ছাড়া নাকি কিছুই রেখে যাননি। কিন্তু খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পরই ভাঙা স্যুটকেস জাদুর বাক্স হয়ে গেল। কোটি কোটি টাকার সম্পদ।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট প্রণয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ পরিকল্পিত পদক্ষেপ নেয় বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। করোনা মহামারি পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, স্যাংশন-পাল্টা স্যাংশনের কারণে বিশ্বে প্রতিটি পণ্যের দাম ও পরিবহন ব্যয় বেড়ে গেছে। সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা। এ অবস্থাতেও আমরা আমাদের অর্থনীতির চাকা শক্তিশালী ও গতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছি। সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা নিয়ে চলেছি বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।

গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছি, দারিদ্র্যের হার ৪০ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। অতি দারিদ্র্যের হার ৫ ভাগে নামিয়ে এনেছি, ইনশা আল্লাহ দেশে কোনো অতি দরিদ্র থাকবে না। ৭ লাখ পরিবারকে আমরা বিনামূল্যে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি। ২০০৮ সালের আগে বাংলাদেশের অবস্থা কী ছিল, আজ ২০২৩ সালে এসে বাংলাদেশ কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে তার তুলনামূলক বিচারের জন্য দেশবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একদিনে ১০০ রাস্তা, ১০০ সেতু অতীতের কোনো সরকার কী দিতে পেরেছে? কোনো সরকার করতে পারেনি, পেরেছে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকার। দেশে এখন বেকার সংখ্যা মাত্র ৩ শতাংশ। সেটাও থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা