শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের অধিকার কেড়ে নিলে মানুষ ছাড় দেয় না : প্রধানমন্ত্রী

দেশি-বিদেশি যত চাপই আসুক মাথা নত করব না, জ্বালাও পোড়াও করলে আমেরিকার ভিসা পাবে না বিএনপি, লোডশেডিং সমস্যা দূর ১০-১৫ দিনের মধ্যে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের অধিকার কেড়ে নিলে মানুষ ছাড় দেয় না : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশি-বিদেশি যতই চাপ আসুক না কেন, ওই চাপের কাছে বাঙালি নতিস্বীকার করে না। দেশের মানুষের ভোটের অধিকার আমরাই সুরক্ষিত করব। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ এখন তাদের ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন। ভোটের অধিকার কেউ কেড়ে নিলে জনগণ তাদের ছেড়ে দেবে না। ভোট চুরির অপরাধে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার জনগণের আন্দোলনে দুবার পতন হয়েছে, এটা দেশের মানুষের ভুলে গেলে চলবে না। আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছে। মানুষ ভোট দিতে পারলে আওয়ামী লীগ কখনো পরাজিত হয়নি। ঐতিহাসিক ৭ জুন ছয় দফা দিবস উপলক্ষে গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি দেশের জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে না। বিএনপি মনে করে অন্য কেউ কোথাও থেকে এসে নাগরদোলায় করে তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। কিন্তু দেবে না। ব্যবহার করবে, কিন্তু ক্ষমতায় বসাতে পারবে না। ক্ষমতায় বসাতে পারে একমাত্র জনগণ। তিনি বলেন, আমরাই এ দেশে আন্দোলন সংগ্রাম করে গণতন্ত্র এনেছি। এই গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা আছে বলেই আজ বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে, আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। পরমুখাপেক্ষী হলে চলবে না। আমরা পরমুখাপেক্ষী হব না। জাতির পিতা ৭ মার্চের ভাষণে বলেছিলেন, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না। বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, যারা গণতন্ত্র হরণ করে হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে, তাদের পকেট থেকে তৈরি দলের (বিএনপি) নেতারা এখন গণতন্ত্রের কথা বলে, নির্বাচনের কথা বলে, কারচুপির কথা বলে। আরে তোরা তো ভোট ডাকাইত, তোরা তো গণতন্ত্রই জানিস না। তোরা জানিস কারফিউ গণতন্ত্র। আর তাদের কাছ থেকে গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়, এটাই বাঙালির দুর্ভাগ্য। তিনি বলেন, শুনলে আমাদের হাসি পায়, ওরা যখন গণতন্ত্রের কথা বলে। গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটের অধিকার সুরক্ষিত করেছে আওয়ামী লীগ। আর খালেদা-তারেক জিয়ার অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার দেশের মানুষ। বিএনপির দুঃশাসন-দুর্নীতির কথা তারা ভুলে যায়নি। একদিকে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন, অন্যদিকে দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা- এটাই ছিল তাদের কাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মার্কিন ভিসানীতি প্রসঙ্গে বলেন, কেউ কেউ নাকি আন্দোলন করে আমাদের উৎখাত করবে! ওরা আন্দোলন-সংগ্রাম যা করতে চায় করুক। কিন্তু অতীতের মতো যদি তারা জ্বালাও-পোড়াও করে, অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষকে হত্যা করে- তাহলে তারা (বিএনপি-জামায়াত) মার্কিন ভিসা পাবে না। যাদের কথায় তারা নাচে, তারাই বিএনপিকে খাবে। এ ব্যাপারে আমাদের চিন্তার কিছু নেই।  প্রচ- গরমে লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুই দিনের মধ্যে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। ১০ থেকে ১৫ দিন পর দেশে আর বিদ্যুতের কষ্ট থাকবে না। এর মধ্যেই দেশে বিদ্যুতের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। বিএনপিকে আন্দোলন করার অনুমতি দিলেও তীক্ষè নজর রাখার নির্দেশ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত কিছু লোক জোগাড় করবে, আন্দোলন করবে, বসে থাকবে। করতে দাও। আমি বলেই দিয়েছি যত আন্দোলন করবে তারা করুক। আমরা কিছু বলব না। কিন্তু নজর রাখতে হবে ২০১৩-১৪-১৫ সালে যেভাবে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে, মানুষ হত্যা করেছে, মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে, হাত-পা কেটেছে- সেটা যেন করতে না পারে। নিজের চোখ-ক্যামেরা সবসময় ঠিক রাখতে হবে। কারণ ওদের ওই দোষ আছে। একটা উসকানি দিয়ে, ছবি উঠিয়ে বাইরের কাছে কাঁদতে থাকবে।

দলের নেতা-কর্মীদের সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটা নেতা-কর্মীকে সচেতন থাকতে হবে। জনগণের পাশে যেতে হবে। আমাদের উন্নয়নের কথা তাদের বলতে হবে। ভবিষ্যতে আমাদের পরিকল্পনার কথা তাদের বলতে হবে। যাতে কেউ তাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। তিনি বলেন, যখন আমরা দেখি বিএনপি নেতারা সমানে বক্তব্য দিয়ে গণতন্ত্র গণতন্ত্র করে। আমার প্রশ্ন কোন গণতান্ত্রিক ধারায় ওই দলের জন্ম? আজকে তারা ভোট কারচুপির কথা বলে। সেই ভোট কারচুপি তো বিএনপি নেতাদেরই সৃষ্টি। তিনি বলেন, গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ আর আমাদের জোট সবাই মিলে দিনের পর দিন আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব, সেই স্লোগান আমাদেরই ছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেছিল। আমরা সেটা করিনি। আমি বলেছিলাম আমার দেশের সম্পদ দেশের মানুষের অধিকার। আগে তাদের স্বার্থ দেখতে হবে। ৫০ বছরের গ্যাস রিজার্ভ রেখে যদি উদ্বৃত্ত থাকে তখন আমরা বিক্রি করব। কিন্তু খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে একটুও গ্যাস পায়নি। আমেরিকাও নিতে পারেনি। তিনি বলেন, ছয় দফা ছিল বাঙালির ম্যাগনাকার্টা। এই ছয় দফা ধরেই আমাদের এগিয়ে যাওয়া। আজকে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। সেই রোল মডেল হিসেবে আমরা এগিয়ে যাব। বাংলাদেশের জনগণকে আর কেউ বাধা দিয়ে রাখতে পারবে না। মানুষের কষ্টের কথা উল্লেখ করে অসাধু ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। অবশ্যই সীমিত আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। আর কিছু লোক আছে সুযোগটা নেয়। মজুদ করে রাখে। পিঁয়াজ আমাদের উৎপাদন হতো না। পিঁয়াজ উৎপাদন যখন করেছি দাম হু হু করে বেড়ে গেছে। যেই পিঁয়াজ আমদানি শুরু, অমনি দাম কমে গেছে। যারা হোল্ডিং করে রেখেছিল তারা যদি এই অপকর্মটা না করত। এই পিঁয়াজ দিয়েই কিন্তু আমাদের হতো। তো আমরাও জানি কখন কোন জবাবটা দিতে হয়। কখন কোন ব্যবস্থা নিতে হয়। তিনি বলেন, সারা পৃথিবীতে তেলের দাম বেড়েছে। আমরা এলএনজি আমদানি করি। গ্যাস আমদানি করি। সেগুলোর দাম বেড়ে গেছে। নিজেরা কূপ খনন করছি গ্যাস উৎপাদন করছি। মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। সে বিদ্যুতের এখন অসুবিধা হচ্ছে। লোডশেডিং দিতে আমরা বাধ্য হচ্ছি। আমি জানি মানুষের কষ্ট হচ্ছে। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। দু-এক দিনের মধ্যে আরও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। এরপর ১০-১৫ দিনের মধ্যে আরও যুক্ত হবে। এরপর আর কষ্ট থাকবে না। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য-অস্বাভাবিক গরম পড়েছে। বাংলাদেশে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হবে- এটা ভাবতেই পারি না। তাছাড়া বৃষ্টি নেই। শেখ হাসিনা বলেন, আজকে যেমন ১৪ বছরে বাংলাদেশটা পাল্টে গেছে, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলব। তিনি বলেন, এ দেশে হত্যার রাজনীতি, ভোট কারচুপি, মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলা- এসব শুরু করেন জিয়াউর রহমান। উচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখল অবৈধ, যেটা করেছেন জিয়াউর রহমান। এ জন্য উচ্চ আদালতকে ধন্যবাদ জানাই, তাদের ঐতিহাসিক এই রায়ে দেশে অনির্বাচিত কেউ আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এতে জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষিত করেছে।  আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বিএনপি আজ ভোটের কথা বলে, ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কত ভোট পেয়েছিল? ২/৩ ভাগও ভোট পড়েনি। ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করে দেশের জনগণ। নির্বাচন ও গণতন্ত্র নিয়ে বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির মুখে আমাদের নির্বাচন ও গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়। এ দলটির কোন গণতান্ত্রিক ধারায় জন্ম? অস্ত্র হাতে সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে তৈরি হয়েছিল বিএনপি। আর জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের দোসর, একাত্তরের গণহত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধীদের দল। স্বাধীনতার পর এদের রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে কলমের খোঁচায় অসাম্প্রদায়িকতাকে ধ্বংস করে এদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিল এ জিয়াউর রহমান। হাজার হাজার সেনা অফিসার ও সৈনিককে নির্বিচারে হত্যা করেছে এই জিয়া। অসংখ্য সেনা পরিবার তাদের প্রিয়জনের লাশ পর্যন্ত খুঁজে পায়নি। মানুষ হত্যা আর ভোট কেড়ে নিয়ে মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলাই ছিল এই জিয়ার একমাত্র কাজ। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সে নির্বাচনে মুসলিম লীগ ২০-দলীয় জোট করেছিল, আর আওয়ামী লীগ ছিল একা। তাদের ধারণা ছিল ২০-দলীয় জোট কমপক্ষে ২০টা সিট পাবে, কিন্তু পেয়েছিল মাত্র দুইটা সিট। সমগ্র পাকিস্তানের অ্যাসেম্বলিতে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ সিট পেয়ে যায়। কিন্তু ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি। জাতির পিতার ছয় দফা মানুষ লুফে নিয়েছিল, এই ছয় দফা থেকে এক দফার উত্থান। বঙ্গবন্ধু আমাদের বলতেন- ছয় দফা তিনি দিয়েছেন। কিন্তু ছয় দফার প্রকৃত অর্থ হলো এক দফা, অর্থাৎ স্বাধীনতা। শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শাজাহান খান, সিমিন হোসেন রিমি, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি ও দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। আলোচনা সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আওয়াল শামীম।

দেশে ১৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে : সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে জানিয়েছেন, দেশে বর্তমানে ১৬ দশমিক ২৭ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে চাল ১২ দশমিক ২৫ মেট্রিক টন, গম ৩ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন এবং ধান ৯ হাজার মেট্রিক টন। গতকাল জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে এ সংক্রান্ত লিখিত প্রশ্নটি উত্থাপন করেন সরকারদলীয় সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ।

লিখিত জবাবে প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, খাদ্য মজুদ বাড়াতে বর্তমান বোরো সংগ্রহ মৌসুমে ৪ লাখ মেট্রিক টন ধান ও ১২ দশমিক ৫০ মেট্রিক টন চালসহ চাল আকারে সর্বমোট ১৫ দশমিক ১০ লাখ মেট্রিন টন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে। অধিকতর খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত (২৩ মে ২০২৩) ছয় দশমিক ৩৪ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ছয় দশমিক ৮০ মেট্রিক টন গম আমদানি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা জানান, দেশের নতুন নতুন এলাকায় ভূতাত্ত্বিক জরিপ ও সিসমিক সার্ভে কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৩২ হাজার ৫৮১ লাইন কিলোমিটার ২ডি এবং ৬ হাজার ২২২ বর্গকিলোমিটার ৩ডি সিসমিক সার্ভে সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় ২০টি অনুসন্ধান কূপ, ৫৪টি উন্নয়ন কূপসহ ৭৪টি কূপ খনন এবং ৪১টি কূপে ওয়ার্কওভার কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। ফলে ছয়টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে।

দেশে এ পর্যন্ত খননকৃত মোট অনুসন্ধান কূপের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ বর্তমান সরকারের আমলে হয়েছে। ভোলার ইলিশায় নতুন আবিষ্কৃত ২৯তম গ্যাসক্ষেত্রের মজুদসহ বর্তমানে গ্যাসের মজুদ ২৮ দশমিক ৭৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট বলে জানান তিনি। জাতীয় পার্টির মসিউর রহমান রাঙ্গার প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণের ফলে ২০২৬ সালের পর থেকে ভারতে পণ্য রপ্তানিতে ডিউটি ফ্রি কোটা সুবিধা পাবে না। এতে ভারতে পণ্য রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এ বিষয়টি বিবেচনা করে ভারতের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি এখনো নেগোসিয়েশন পর্যায়ে রয়েছে। সিইপিএ স্বাক্ষরিত হলে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ১৯০ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে জিডিপি ১ দশমিক ৭২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা