শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩ আপডেট:

যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ তাদের ভোট দেবে। জনগণ তাদের ভোটের একমাত্র মালিক হিসেবে যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবে। আর যে জনগণের ভোট পাবে, সে সরকার গঠন করবে। এটা গণতান্ত্রিক ধারা এবং তা অব্যাহত থাকবে। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জেনেভায় হিলটন হোটেলে সুইজারল্যান্ড   প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি এটা ভালো করেই জানে যে, তাদের খারাপ কর্মকা-ের জন্য তারা জনগণের কোনো ভোট পাবে না এবং সে কারণে তারা এখন নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে পিছু হটার বাহানা খুঁজছে। তিনি বলেন, ‘আসলে তারা (বিএনপি) চোরের ও ভোট কারচুপিকারীদের দল। ভোট ডাকাতি করা ছাড়া তাদের পক্ষে ক্ষমতায় যাওয়া সম্ভব না। অতীতে তারা দেশের সম্পদ বিক্রি করার পূর্বশর্ত মেনে নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল।’ তিনি বলেন, সুতরাং জনগণ তাদের (বিএনপি) আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না এবং সে কারণেই তারা জনগণের ভোট পায় না। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের জন্য বিএনপির বারবার হুমকি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার এতটা দুর্বল নয়। তিনি বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর নিয়ে হইচই ছিল, তারা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করবে, আমরা এমন দুর্বল পর্যায়ে নেই যে তারা আমাদের পতন ঘটাবে, আমাদের সঙ্গে জনগণ আছে, আমাদের শক্তি আমাদের জনগণ।’ নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের বিষয়ে বিএনপির দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছি, কিন্তু বিএনপি এখনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করছে।’
বিএনপি কি পাগল নাকি শিশু হয়ে গেল- প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একবার খালেদা জিয়া দাবি করেছিলেন, পাগল বা শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। তিনি আরও বলেন, ‘চোরদের, স্বাধীনতাবিরোধীদের ও খুনিদের ক্ষমতায় এনে আমরা বাংলাদেশকে অন্যের কাছে মাথা নত হতে দেব না।’ বিএনপি এখন নিজেদের দুর্বলতা ঢাকতে নানা ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে, নোংরা কৌশল অবলম্বন করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা দিবালোকে মানুষ হত্যা করেছে, যারা লুটপাট করেছে, দুর্নীতি করেছে, দুর্নীতির মামলায় দন্ডিত হয়েছে, এটাই এখন মূল ইস্যু যে তারা দ-িত ব্যক্তির নেতৃত্বে নির্বাচনে যাবে কি না। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ বাংলাদেশে যে গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা আমাদের আন্দোলনের ফসল। এ জন্য আমার দলের নেতা-কর্মীরা জীবন দিয়েছেন। আর আমি গ্রেনেড হামলা থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেছি।’ গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতার সুফল তুলে ধরে তিনি বলেন, নিরবচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক ধারায় দেশ বদলেছে, আজ দেশ উন্নত হয়েছে, আজ বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আছে। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আজ যে মর্যাদা পেয়েছে তা নিয়েই এগিয়ে যাবে। ‘আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ে তুলব।’
বাংলাদেশের যে কোনো সংকটে প্রবাসীদের ভূমিকার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখে। তিনি প্রবাসীদের হুন্ডির মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স না পাঠিয়ে বৈধ মাধ্যমে টাকা পাঠানোর আহ্বান জানান। তিনি বিদেশে যেতে আগ্রহীদের দালালদের সম্পর্কে সচেতন ও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন এবং নিবন্ধনের মাধ্যমে বৈধ উপায়ে বিদেশে যাওয়ার আহ্বান জানান। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিনের গণতন্ত্র দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে : ২০০৯ সাল থেকে দেশে গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকায় বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিকভাবে একটি সম্মানজনক অবস্থানে উন্নীত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার জেনেভায় বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম কার্যালয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের নতুন অর্থনীতি এবং সমাজ’ শীর্ষক আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন প্রশ্নেরও উত্তর দেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ থেকে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকায়, দীর্ঘদিন দেশে গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে একটি সম্মানজনক অবস্থানে উন্নীত হয়েছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই দেশ আর্থ-সামাজিক বিভিন্ন সূচকে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়ে ২৮২৪ ডলার হয়েছে, যা ২০০৬ সালে ৫৪৩ ডলার ছিল, দারিদ্র্যের হার ৪১ শতাংশ থেকে প্রায় ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে এবং অতি দারিদ্র্যের হার ২১ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর যারা অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছিল তারা জনগণের উন্নয়নে কোনো কাজ করেনি।
১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র না থাকলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে দীর্ঘ সংগ্রাম করে আমরা দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছি। দেশের ৫০ লাখ গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষকে গৃহ প্রদান করার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে একজন মানুষও গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না। বৈশ্বিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনা পরিস্থিতি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং এর ফলে স্যাংশন ও কাউন্টার স্যাংশনের ফলে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য এবং জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও অর্থনীতির ওপর চাপ পড়েছে। তবে সরকার এই চাপ কাটিয়ে ওঠার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে।
মৎস্য খাতে ভর্তুকি কমানোর পরামর্শ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার : বাংলাদেশকে মৎস্য খাতে ভর্তুকি কমানোর পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। বৃহস্পতিবার জেনেভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সফরকালীন আবাসস্থলে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক এনগোজি ওকোনজো-ইওয়েলা। পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক বলেন, তারা এই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি চুক্তি সই করতে চান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ মৎস্য খাতে খুব একটা ভর্র্তুকি দেয় না। আমরা বলেছি আমরা এটি বিবেচনা করব। কয়েকটি বড় দেশের কারণে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ‘ডিসপিউট সেটেলমেন্ট বডি’ কয়েক বছর ধরে নিষ্ক্রিয় বলে জানিয়েছেন এর মহাপরিচালক। ওকোনজো-ইওয়েলা বলেন, যেহেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জি-২০তে যাচ্ছেন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে কথা বলেন, তিনি (শেখ হাসিনা) এই ‘ডিসপিউট সেটেলমেন্ট বডি’ সক্রিয় করার বিষয়ে কথা বলতে পারেন। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক বলেন, এই ‘ডিসপিউট সেটেলমেন্ট বডি’ সংস্থাটির মূল শক্তি। ওকোনজো-ইওয়েলা বাংলাদেশকে রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনার পরামর্শ দেন। রপ্তানি ক্ষেত্রে তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে ওষুধ এবং আইটি সেক্টরে গুরুত্ব দিতে বলেন তিনি। গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এই সেক্টরে বাংলাদেশের সক্ষমতার অভাব রয়েছে।
এ বিষয়ে জাপান, থাইল্যান্ড ও মালদ্বীপ থেকে বিশেষ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি ইতোমধ্যে জাপান ও মালদ্বীপের সঙ্গে কথা বলেছেন। এর আগে একই স্থানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন কাতারের শ্রমমন্ত্রী আলী বিন সামিক আল মারি। আল বিন সামিক বলেন, তাদের দেশে প্রায় ৩ লাখ ৭০ হাজার বাংলাদেশি জনশক্তি কাজ করছে। এসব জনশক্তির কাজে তারা সন্তুষ্ট। কাতারের মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে আরও জনশক্তি নিতে তারা আগ্রহী। এ বিষয়ে তারা একটি চুক্তি করবে। এ ছাড়া একই স্থানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রফেসর ক্লাউস সোয়াব।
প্রধানমন্ত্রীর জেনেভা ত্যাগ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪-১৫ জুন অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট : সোশ্যাল জাস্টিস ফর অল’-এ যোগদান শেষে স্বদেশের উদ্দেশে গতকাল সুইজারল্যান্ডের জেনেভা ত্যাগ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিট) জেনেভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। ফ্লাইটটি গতকাল গভীর রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১ সেকেন্ড আগে | টক শো

পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক
পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল
টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন
শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই
ফটিকছড়িতে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট থাকলে নির্বাচন নিয়ে সংকট সৃষ্টি হবে না: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট থাকলে নির্বাচন নিয়ে সংকট সৃষ্টি হবে না: সালাহউদ্দিন

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে
তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি
শিবচরে বজ্রপাত রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ বপন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
সিডনিতে নজরুল সুরাঞ্জলি ‘সুরেরধারা’ এর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
বেগমগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন
খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’
প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন