শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দুদক সাইটের তথ্য চুরি

ভয়ংকর সিন্ডিকেটের ফাঁদে সম্পদশালীরা

নজরদারিতে অর্ধশতাধিক রয়েছেন দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ, সাংবাদিক
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর সিন্ডিকেটের ফাঁদে সম্পদশালীরা

দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের ওয়েবসাইটের তথ্য চুরি করে ঘটানো হচ্ছে ভয়ংকর সব অপরাধ। সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ছেন অনেক সম্পদশালী। ভুক্তভোগী অনেকেই মানসম্মানের কথা চিন্তা করে নীরবে পরিশোধ করে যাচ্ছেন সিন্ডিকেট সদস্যদের দাবিকৃত অর্থ। খোদ দুদকেই কর্মরত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সমন্বয়ে গঠিত এ চক্রে আরও রয়েছেন কিছু দুর্নীতিবাজ পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেফতার ব্যক্তিদের জবানিতেই উঠে এসেছে পিলে চমকানো এসব তথ্য। এ যেন অনেকটাই রক্ষকের ভক্ষণের মতো। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুদকের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও নজরদারি আরও জোরদার করা না হলে ভয়াবহ ইমেজ সংকটে পড়বে সরকারের এই বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানটি। আইন ও সালিশ কেন্দ্র-আসকের নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রক্ষকই যদি ভক্ষকের কাজ করে তাহলে কিছু আর অবশিষ্ট থাকে না। দুদকের ভিতরেই যদি অপরাধী লুকিয়ে থাকে তাহলে বাইরের অপরাধীরা তো এর সুযোগ নিতেই পারে। এজন্য এখনই লাগাম টানতে হবে। নইলে এর দায় টানতে হবে রাষ্ট্রকেই।’ জানা গেছে, চক্রের সদস্যরা দুদকের পুরনো ও নতুন মামলার আসামি টার্গেট করছেন। বিশেষ করে সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে কৌশলে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। এরা মূলত আসল দুদক কর্মকর্তা সেজে বিভিন্ন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে চিঠি পাঠিয়ে অভিযোগ নিষ্পত্তির কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। দুর্নীতি করতে এরা দুদকের মহাপরিচালক, পরিচালক ও উপপরিচালকের নাম ব্যবহার করেন। চক্রের মূল টার্গেট ‘হঠাৎ সম্পদশালী’ হয়ে ওঠা মানুষ। তাদের খবর নিয়ে মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করে চক্রটি। চক্রের ফাঁদে পড়ে ভুক্তভোগীরা এরই মধ্যে কয়েক কোটি টাকা খুইয়েছেন। গত প্রায় তিন মাসে এ চক্রের গ্রেফতার আটজন ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পেয়েছে ডিবি। গ্রেফতারদের রিমান্ডে নিয়ে তদন্তসংশ্লিষ্টরা জানতে পেরেছেন, খোদ দুদক সদর দফতরেই রয়েছেন সিন্ডিকেটের সদস্য। সেই সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সাবেক ও বর্তমান সদস্যও তাদের সহযোগিতা করেন। একশ্রেণির লোক রয়েছে, যারা নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তাদের সহযোগিতা করে। তারা মূলত সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চক্রের সঙ্গে কে বা কারা জড়িত সে বিষয়ে দুদক থেকেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করছে।’ ডিবিপ্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গ্রেফতাররা সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এরা দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন করে ঘুষ চেয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল। ইতোমধ্যে আমরা এসব চক্রের আটজনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের থেকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এগুলো যাচাইবাছাই চলছে।’

জানা গেছে, দুদকের নামে ঘুষগ্রহণ ও চাঁদাবাজির অভিযোগে ১৩ আগস্ট রমনা থানায় দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় সেলিম ওরফে তানভীর ইসলাম ওরফে শফিকুর রহমান, সোহাগ পাটোয়ারী, আবদুল হাই সোহাগ ও আজমীর হোসেনকে গ্রেফতার করে ডিবির লালবাগ বিভাগ। ১৭ আগস্ট গ্রেফতারের পর আদালতের নির্দেশে ডিবি তাদের তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে সেলিম ও সোহাগ পাটোয়ারী নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাদের জবানিতে উঠে এসেছে সিন্ডিকেটের সদস্যদের অপরাধ ও নানা কৌশলের বিষয়টি।

মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘আ’ আদ্যাক্ষরের একজন। একে একে পদোন্নতি পেয়ে বর্তমানে তিনি উপপরিচালক। কাজ করছেন দুদক প্রধান কার্যালয়ে। এক ভাগনের মাধ্যমে নিজেই গড়ে তুলেছেন একটি ভয়ংকর সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটের সদস্যদের কাজ হচ্ছে টার্গেট ব্যক্তির সঙ্গে মিটিং করা, ঘুষের পরিমাণ নিয়ে দরকষাকষি করা এবং তার হয়ে অবৈধ অর্থ গ্রহণ করা। এমনকি এই সিন্ডিকেটকে দিয়ে ব্যবসায়ী, সরকারি চাকরিজীবী বা ধনাঢ্য ব্যক্তিদের টার্গেট করে ভুয়া নোটিস পাঠিয়ে দুদকের নাম ভাঙিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে তিনি গড়েছেন মুগদায় সাত তলা বাড়ি, গুলশানে অভিজাত ফ্ল্যাট, উত্তরায় জমি ও ফ্ল্যাট। অভিযোগ রয়েছে, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিষয়ে অনুসন্ধানের দায়িত্ব পাওয়ার পর সিন্ডিকেটের সদস্যদের মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে দায়মুক্তি দেওয়ার নামে দফায় দফায় প্রস্তাব দিয়ে টাকা আদায় করা হতো। পাশাপাশি নিজের অন্য সহকর্মীর কাছে, অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের কাছেও আপস-মীমাংসার প্রস্তাব দিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। দুদকের অভ্যন্তরীণ ও গোয়েন্দা ইউনিট তদন্ত করছে তার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগের। ‘আ’ আদ্যাক্ষরের মতোই একই রকম অভিযোগ উঠেছে সর্বশেষ পদোন্নতিপ্রাপ্ত একজন পরিচালকের বিরুদ্ধেও। তিনিও অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের অর্থ। এরই মধ্যে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের ৪৮ নম্বর রোডে তার একটি বিলাসবহুল বাড়ির সন্ধান পেয়েছে সংস্থাটির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা ইউনিট। ২৮ বছর আগে দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘ম’ আদ্যাক্ষরের আরেক উপপরিচালক। তার দুর্নীতির তদন্ত চলছে ২০২১ সাল থেকে। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অভিযোগের সংশ্লিষ্ট নথিপত্র দুদকে পাঠিয়ে এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণের অনুরোধ জানানো হয়। পরে ওই অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মধ্যে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একই ধরনের আরেকটি অভিযোগ জমা পড়ে দুদকে। তিন বছর অনুসন্ধান শেষে গত ২৪ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। গত ৪ এপ্রিল দুদকের নীতিনির্ধারণী সভায়ও তার বিরুদ্ধে ঘুষগ্রহণ ও দুর্নীতির অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা হয়। বিষয়টি সভায় উপস্থাপন করেন দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান। দুদক পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, মাহবুবুল আলমের নামে দান ও কেনা সূত্রে ১৮টি দলিলে ৪৫৫ শতক জমি, ২০ লাখ ১ হাজার ৩০০ টাকা বিনিয়োগসহ ২৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৯১ টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। এ ছাড়া পটুয়াখালীর গলাচিপার আড়তপট্টিতে ছয়টি দোকান কিনেছেন তিনি। গ্রামে ১ কোটি ৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা মূল্যের কৃষিজমি রয়েছে তার। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মাহবুবুল আলমের স্ত্রীর নামে ১৪টি দলিলে ৩৫৪ শতক জমি কেনার প্রমাণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া একটি কোম্পানিতে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার কথা বলা হয়েছে। তার মেয়ের নামেও সাতটি দলিলে ১৪৫ দশমিক ৮৮ শতক জমি, ২৬ লাখ টাকার গাড়ি কেনা ছাড়াও ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগসহ অন্যান্য সম্পত্তি থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। সভায় বলা হয়, এ প্রতিবেদনে প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান ও যাচাই করা হয়েছে মর্মে কমিশনের কাছে প্রতীয়মান হয়নি। এ ছাড়া অভিযোগের সব বিষয় অনুসন্ধান প্রতিবেদনে প্রতিফলিত হয়নি। তাই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা-২০০৭-এর বিধি ১৯(৪) মোতাবেক বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। কমিশন মনে করছে মাহবুবুল আলমের নামে-বেনামে এবং নিকটাত্মীয়ের নামে আরও সম্পত্তি থাকতে পারে। এজন্য বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে, গত জুনে এমনই আরেকটি চক্রের চারজনকে কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় রাজধানীর মতিঝিল থেকে গ্রেফতার করে ডিবি। এদের মধ্যে একজন ছিলেন দুদকের মহাপরিচালকের (মানি লন্ডারিং) পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী) গৌতম ভট্টাচার্য। অন্যরা হচ্ছেন চাকরিচ্যুত পুলিশ কনস্টেবল মো. এসকেন আলী খান এবং তাদের সহযোগী হাবিবুর রহমান ও পরিতোষ মণ্ডল। জানা গেছে, বায়তুল মোকাররম এলাকার সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানকে দুদকের নামে চিঠি ইস্যু করে হয়রানি করত চক্রটি। এরা দুদকের নামে গত ২০ জুন সকালে আশিকুজ্জামানের উত্তরার বাসায় দুদকের মনোগ্রামসংবলিত খাকি রঙের খামে একটি নোটিস পাঠায়। এরা কার্পেটের ব্যবসার আড়ালে সোনা চোরাচালান ও মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত বিভিন্ন অভিযোগ তোলে তার বিরুদ্ধে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং ও বোলিংয়ে কার অবস্থান শক্তিশালী?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং ও বোলিংয়ে কার অবস্থান শক্তিশালী?

৪৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন