শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দুদক সাইটের তথ্য চুরি

ভয়ংকর সিন্ডিকেটের ফাঁদে সম্পদশালীরা

নজরদারিতে অর্ধশতাধিক রয়েছেন দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশ, সাংবাদিক
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর সিন্ডিকেটের ফাঁদে সম্পদশালীরা

দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের ওয়েবসাইটের তথ্য চুরি করে ঘটানো হচ্ছে ভয়ংকর সব অপরাধ। সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ছেন অনেক সম্পদশালী। ভুক্তভোগী অনেকেই মানসম্মানের কথা চিন্তা করে নীরবে পরিশোধ করে যাচ্ছেন সিন্ডিকেট সদস্যদের দাবিকৃত অর্থ। খোদ দুদকেই কর্মরত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সমন্বয়ে গঠিত এ চক্রে আরও রয়েছেন কিছু দুর্নীতিবাজ পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেফতার ব্যক্তিদের জবানিতেই উঠে এসেছে পিলে চমকানো এসব তথ্য। এ যেন অনেকটাই রক্ষকের ভক্ষণের মতো। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুদকের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও নজরদারি আরও জোরদার করা না হলে ভয়াবহ ইমেজ সংকটে পড়বে সরকারের এই বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানটি। আইন ও সালিশ কেন্দ্র-আসকের নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রক্ষকই যদি ভক্ষকের কাজ করে তাহলে কিছু আর অবশিষ্ট থাকে না। দুদকের ভিতরেই যদি অপরাধী লুকিয়ে থাকে তাহলে বাইরের অপরাধীরা তো এর সুযোগ নিতেই পারে। এজন্য এখনই লাগাম টানতে হবে। নইলে এর দায় টানতে হবে রাষ্ট্রকেই।’ জানা গেছে, চক্রের সদস্যরা দুদকের পুরনো ও নতুন মামলার আসামি টার্গেট করছেন। বিশেষ করে সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে কৌশলে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। এরা মূলত আসল দুদক কর্মকর্তা সেজে বিভিন্ন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে চিঠি পাঠিয়ে অভিযোগ নিষ্পত্তির কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। দুর্নীতি করতে এরা দুদকের মহাপরিচালক, পরিচালক ও উপপরিচালকের নাম ব্যবহার করেন। চক্রের মূল টার্গেট ‘হঠাৎ সম্পদশালী’ হয়ে ওঠা মানুষ। তাদের খবর নিয়ে মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করে চক্রটি। চক্রের ফাঁদে পড়ে ভুক্তভোগীরা এরই মধ্যে কয়েক কোটি টাকা খুইয়েছেন। গত প্রায় তিন মাসে এ চক্রের গ্রেফতার আটজন ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পেয়েছে ডিবি। গ্রেফতারদের রিমান্ডে নিয়ে তদন্তসংশ্লিষ্টরা জানতে পেরেছেন, খোদ দুদক সদর দফতরেই রয়েছেন সিন্ডিকেটের সদস্য। সেই সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সাবেক ও বর্তমান সদস্যও তাদের সহযোগিতা করেন। একশ্রেণির লোক রয়েছে, যারা নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তাদের সহযোগিতা করে। তারা মূলত সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চক্রের সঙ্গে কে বা কারা জড়িত সে বিষয়ে দুদক থেকেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করছে।’ ডিবিপ্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গ্রেফতাররা সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এরা দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন করে ঘুষ চেয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল। ইতোমধ্যে আমরা এসব চক্রের আটজনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের থেকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এগুলো যাচাইবাছাই চলছে।’

জানা গেছে, দুদকের নামে ঘুষগ্রহণ ও চাঁদাবাজির অভিযোগে ১৩ আগস্ট রমনা থানায় দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় সেলিম ওরফে তানভীর ইসলাম ওরফে শফিকুর রহমান, সোহাগ পাটোয়ারী, আবদুল হাই সোহাগ ও আজমীর হোসেনকে গ্রেফতার করে ডিবির লালবাগ বিভাগ। ১৭ আগস্ট গ্রেফতারের পর আদালতের নির্দেশে ডিবি তাদের তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে সেলিম ও সোহাগ পাটোয়ারী নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাদের জবানিতে উঠে এসেছে সিন্ডিকেটের সদস্যদের অপরাধ ও নানা কৌশলের বিষয়টি।

মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘আ’ আদ্যাক্ষরের একজন। একে একে পদোন্নতি পেয়ে বর্তমানে তিনি উপপরিচালক। কাজ করছেন দুদক প্রধান কার্যালয়ে। এক ভাগনের মাধ্যমে নিজেই গড়ে তুলেছেন একটি ভয়ংকর সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটের সদস্যদের কাজ হচ্ছে টার্গেট ব্যক্তির সঙ্গে মিটিং করা, ঘুষের পরিমাণ নিয়ে দরকষাকষি করা এবং তার হয়ে অবৈধ অর্থ গ্রহণ করা। এমনকি এই সিন্ডিকেটকে দিয়ে ব্যবসায়ী, সরকারি চাকরিজীবী বা ধনাঢ্য ব্যক্তিদের টার্গেট করে ভুয়া নোটিস পাঠিয়ে দুদকের নাম ভাঙিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে তিনি গড়েছেন মুগদায় সাত তলা বাড়ি, গুলশানে অভিজাত ফ্ল্যাট, উত্তরায় জমি ও ফ্ল্যাট। অভিযোগ রয়েছে, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিষয়ে অনুসন্ধানের দায়িত্ব পাওয়ার পর সিন্ডিকেটের সদস্যদের মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে দায়মুক্তি দেওয়ার নামে দফায় দফায় প্রস্তাব দিয়ে টাকা আদায় করা হতো। পাশাপাশি নিজের অন্য সহকর্মীর কাছে, অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের কাছেও আপস-মীমাংসার প্রস্তাব দিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। দুদকের অভ্যন্তরীণ ও গোয়েন্দা ইউনিট তদন্ত করছে তার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগের। ‘আ’ আদ্যাক্ষরের মতোই একই রকম অভিযোগ উঠেছে সর্বশেষ পদোন্নতিপ্রাপ্ত একজন পরিচালকের বিরুদ্ধেও। তিনিও অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের অর্থ। এরই মধ্যে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের ৪৮ নম্বর রোডে তার একটি বিলাসবহুল বাড়ির সন্ধান পেয়েছে সংস্থাটির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা ইউনিট। ২৮ বছর আগে দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘ম’ আদ্যাক্ষরের আরেক উপপরিচালক। তার দুর্নীতির তদন্ত চলছে ২০২১ সাল থেকে। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অভিযোগের সংশ্লিষ্ট নথিপত্র দুদকে পাঠিয়ে এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণের অনুরোধ জানানো হয়। পরে ওই অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মধ্যে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একই ধরনের আরেকটি অভিযোগ জমা পড়ে দুদকে। তিন বছর অনুসন্ধান শেষে গত ২৪ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। গত ৪ এপ্রিল দুদকের নীতিনির্ধারণী সভায়ও তার বিরুদ্ধে ঘুষগ্রহণ ও দুর্নীতির অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা হয়। বিষয়টি সভায় উপস্থাপন করেন দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান। দুদক পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, মাহবুবুল আলমের নামে দান ও কেনা সূত্রে ১৮টি দলিলে ৪৫৫ শতক জমি, ২০ লাখ ১ হাজার ৩০০ টাকা বিনিয়োগসহ ২৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৯১ টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। এ ছাড়া পটুয়াখালীর গলাচিপার আড়তপট্টিতে ছয়টি দোকান কিনেছেন তিনি। গ্রামে ১ কোটি ৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা মূল্যের কৃষিজমি রয়েছে তার। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মাহবুবুল আলমের স্ত্রীর নামে ১৪টি দলিলে ৩৫৪ শতক জমি কেনার প্রমাণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া একটি কোম্পানিতে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার কথা বলা হয়েছে। তার মেয়ের নামেও সাতটি দলিলে ১৪৫ দশমিক ৮৮ শতক জমি, ২৬ লাখ টাকার গাড়ি কেনা ছাড়াও ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগসহ অন্যান্য সম্পত্তি থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। সভায় বলা হয়, এ প্রতিবেদনে প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান ও যাচাই করা হয়েছে মর্মে কমিশনের কাছে প্রতীয়মান হয়নি। এ ছাড়া অভিযোগের সব বিষয় অনুসন্ধান প্রতিবেদনে প্রতিফলিত হয়নি। তাই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা-২০০৭-এর বিধি ১৯(৪) মোতাবেক বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। কমিশন মনে করছে মাহবুবুল আলমের নামে-বেনামে এবং নিকটাত্মীয়ের নামে আরও সম্পত্তি থাকতে পারে। এজন্য বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে, গত জুনে এমনই আরেকটি চক্রের চারজনকে কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় রাজধানীর মতিঝিল থেকে গ্রেফতার করে ডিবি। এদের মধ্যে একজন ছিলেন দুদকের মহাপরিচালকের (মানি লন্ডারিং) পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী) গৌতম ভট্টাচার্য। অন্যরা হচ্ছেন চাকরিচ্যুত পুলিশ কনস্টেবল মো. এসকেন আলী খান এবং তাদের সহযোগী হাবিবুর রহমান ও পরিতোষ মণ্ডল। জানা গেছে, বায়তুল মোকাররম এলাকার সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানকে দুদকের নামে চিঠি ইস্যু করে হয়রানি করত চক্রটি। এরা দুদকের নামে গত ২০ জুন সকালে আশিকুজ্জামানের উত্তরার বাসায় দুদকের মনোগ্রামসংবলিত খাকি রঙের খামে একটি নোটিস পাঠায়। এরা কার্পেটের ব্যবসার আড়ালে সোনা চোরাচালান ও মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত বিভিন্ন অভিযোগ তোলে তার বিরুদ্ধে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে