শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনী ভাবনা - মাহমুদুর রহমান মান্না

একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, দেশের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা এ সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। যত ছলচাতুরী আর টালবাহানা করুক না কেন, এ সরকারের পক্ষে এবার একতরফা নির্বাচন করাটা একেবারেই অসম্ভব। তার পরও যদি জোরজবরদস্তি করে আগের মতো একটা প্রহসনের নির্বাচন করার চেষ্টা করা হয়, সেটাও আর ধোপে টিকবে না। বরং এ জন্য তাদের ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে সংবিধান থেকে পঞ্চদশ সংশোধনটি বাতিল করে আবারও ত্রয়োদশ সংশোধনে ফিরে যাওয়া। কারণ পঞ্চদশ সংশোধনটাই হলো অবৈধ।

বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এ নিয়ে ভাবনা ও নির্বাচনী প্রত্যাশা কিংবা সংবিধানের মধ্যে থেকেও ভালো নির্বাচন কীভাবে হতে পারে অথবা বিদ্যমান নির্বাচনব্যবস্থার বিকল্প কী হতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। এ সময় তিনি দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থা, সরকারের ভিতরে ও বাইরের পরিস্থিতি, বিচারব্যবস্থাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধন বাতিলের প্রস্তাব দিয়ে তিনি বলেন, আদালতের যে নির্দেশের ওপর ভর করে সরকার এটা সংসদে পাস করেছে, সেই আদেশে সংশ্লিষ্ট বিচারপতি তার চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের ১৫ মাস পরে স্বাক্ষর করেছেন; যা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। তা ছাড়া সংবিধান তো পবিত্র কোরআনের মতো কোনো গ্রন্থ নয়, এটি একটি কাগজমাত্র। সরকার ইচ্ছা করলে অতীতের নব্বইয়ের সেই ‘তিন জোটের রূপরেখা’র মতোই আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচনকালীন একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা উন্মুক্ত করতে পারে।

‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কেমন নির্বাচন প্রত্যাশা করেন?’ এমন প্রশ্নের জবাবে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, আমরাও নির্বাচন করতে চাই। কিন্তু সে নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক। এজন্য আমরা নির্বাচনকালীন একটি ‘অন্তর্বর্তী সরকার’ দাবি করেছি। সেই সরকার ক্ষমতায় এসে নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করার পর সেই নির্বাচনে আমরা যাব। তার আগে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে বাংলাদেশের কোনো বিরোধী রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছে না।

‘দেশে-বিদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের অবস্থা’ বর্ণনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের ভিতরে যেমন এই সরকারের প্রতি জনগণের কোনো সমর্থন নেই, তেমন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এখন আর তাদের সঙ্গে কেউ নেই। ইউরোপ-আমেরিকার কোনো দেশ তো নেই-ই, এমনকি প্রতিবেশী ভারতও এখন আর তাদের সঙ্গে নেই। তাদের দেশের সরকারি সংবাদ সংস্থা (পিটিআই) অতিসম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে সে বিষয়টি পরিষ্কার করে দিয়েছে। তা ছাড়া নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী সেলফি তোলার সময় অনেক কথা বলেছেন, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর একটি কথারও কোনো জবাব দেননি। অন্যদিকে চীন আছে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে তাদের তেমন কোনো মাথাব্যথা নেই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে এমন একটি অত্যন্ত জটিল অবস্থার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ ১৮ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। এ নিয়ে খোদ আওয়ামী লীগের ভিতরেই এখন তোলপাড় শুরু হয়েছে। সিভিল প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সরকারের সর্বস্তরের প্রশাসনে এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ওসি, ডিসি, এসপি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মকর্তারা এখন প্রতিদিনই ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের নামোল্লেখ করে নানা ধরনের উল্টাপাল্টা বক্তব্য দেওয়া শুরু করেছেন। এর বেশির ভাগই পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবেই দিচ্ছেন। কারণ তারা বুঝতে পেরেছেন, এ সরকারের সময় শেষ হয়ে আসছে। কাজেই এদের নিয়ে আর এ সরকারের পক্ষেও একতরফা কোনো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মানুষের ধারণা দেশবিদেশের সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সরকারপ্রধান এখন ‘নিগোসিয়েশনের’ (সমঝোতা) সর্বশেষ প্রচেষ্টা চালাতে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। সেখানে তিনি কী বিষয়ে কথা বলবেন? একটি সেইফ এক্সিট চাইবেন, নাকি আবারও জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য একটি প্রহসনের নির্বাচনের পক্ষে সমর্থন কামনা করবেন? যা-ই করুন না কেন একতরফা নির্বাচনের ব্যাপারে অনড় অবস্থানে থেকে অতীতের মতো সে ধরনের আরেকটি নির্বাচন করাটা এ সরকারের পক্ষে এবার একেবারেই অসম্ভব। তবে পার্টির নেতা-কর্মীদের মনোবল চাঙা রাখতে তারা হয়তো ‘সেলফিকা-/ডিনারকা-’ কিংবা সে ধরনের আরও কোনো নতুন কৌশল গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু এসবে আর কোনো কাজ হবে না। সুতরাং এসব বাদ দিয়ে যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে এ সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, সরকার এবং আওয়ামী লীগের জন্যও ততই মঙ্গল।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। চিকিৎসকরা অনেক আগে থেকেই তাঁকে সুচিকিৎসার্থে বিদেশের কোনো ‘অ্যাডভান্স হেলথ সেন্টারে’ নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন। সবার চোখের সামনে তাঁর শারীরিক অবস্থার প্রতিদিনই অবনতি ঘটছে। কিন্তু কতটা অমানুষ এই সরকার, তাঁকে চিকিৎসার সুযোগটুকু পর্যন্তও দিচ্ছে না। হাসপাতালে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। আসলে এ দেশে এখন আর কোনো বিচার নেই। বাস ও গাড়ি ভাঙার মামলায় ১০ বছরের সাজা হয়। আর সরকারের বড় বড় মন্ত্রী-এমপিরা দুর্নীতি ও অপরাধ করে সাজা মাথায় নিয়েও বীরদর্পে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাদের কিছুই হয় না।

ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের সামনে একটা মাত্র পথই খোলা আছে, সেটি হলো পদত্যাগ করে ‘সেইফ এক্সিট’ নিয়ে চলে যাওয়া। অন্যথায় তারা আরেকটি কাজ করতে পারে। সেটি হলো দেশজুড়ে ‘কারফিউ’ জারি করে ভোটবাক্স ভরে নিয়ে নির্বাচনের একটি ফলাফল ঘোষণা করে বলতে পারে যে, আমরা জিতে গেছি। কিন্তু এটাও তো শেষ পর্যন্ত ধোপে টিকবে না। আজ হোক কাল হোক বিদায় তাদের নিতেই হবে। বরং এ ক্ষেত্রে যত দেরি করবে, ততই তাদের জন্য পরিণতি আরও খারাপ হবে। আর বিদায় যত দ্রুত হবে, সবার জন্যই তত মঙ্গল।

‘বিএনপির সঙ্গে এক দফা দাবিতে যে যুগপৎ আন্দোলন করছেন, তার ভবিষ্যৎ কী? ৩ অক্টোবর পর্যন্ত যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে এ সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হবে কি না?’ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর মধ্যে যদি সরকার দাবি মেনে পদত্যাগ না করে তাহলে আরও কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। সরকার পতনের জন্য বিকল্প কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে আমাদের। আর সে ক্ষেত্রে ‘হরতাল’ হলো বিরোধী দলের আন্দোলনের সর্ববৃহৎ হাতিয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য