শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনী ভাবনা - মাহমুদুর রহমান মান্না

একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, দেশের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা এ সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। যত ছলচাতুরী আর টালবাহানা করুক না কেন, এ সরকারের পক্ষে এবার একতরফা নির্বাচন করাটা একেবারেই অসম্ভব। তার পরও যদি জোরজবরদস্তি করে আগের মতো একটা প্রহসনের নির্বাচন করার চেষ্টা করা হয়, সেটাও আর ধোপে টিকবে না। বরং এ জন্য তাদের ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে সংবিধান থেকে পঞ্চদশ সংশোধনটি বাতিল করে আবারও ত্রয়োদশ সংশোধনে ফিরে যাওয়া। কারণ পঞ্চদশ সংশোধনটাই হলো অবৈধ।

বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এ নিয়ে ভাবনা ও নির্বাচনী প্রত্যাশা কিংবা সংবিধানের মধ্যে থেকেও ভালো নির্বাচন কীভাবে হতে পারে অথবা বিদ্যমান নির্বাচনব্যবস্থার বিকল্প কী হতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। এ সময় তিনি দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থা, সরকারের ভিতরে ও বাইরের পরিস্থিতি, বিচারব্যবস্থাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধন বাতিলের প্রস্তাব দিয়ে তিনি বলেন, আদালতের যে নির্দেশের ওপর ভর করে সরকার এটা সংসদে পাস করেছে, সেই আদেশে সংশ্লিষ্ট বিচারপতি তার চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের ১৫ মাস পরে স্বাক্ষর করেছেন; যা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। তা ছাড়া সংবিধান তো পবিত্র কোরআনের মতো কোনো গ্রন্থ নয়, এটি একটি কাগজমাত্র। সরকার ইচ্ছা করলে অতীতের নব্বইয়ের সেই ‘তিন জোটের রূপরেখা’র মতোই আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচনকালীন একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা উন্মুক্ত করতে পারে।

‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কেমন নির্বাচন প্রত্যাশা করেন?’ এমন প্রশ্নের জবাবে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, আমরাও নির্বাচন করতে চাই। কিন্তু সে নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক। এজন্য আমরা নির্বাচনকালীন একটি ‘অন্তর্বর্তী সরকার’ দাবি করেছি। সেই সরকার ক্ষমতায় এসে নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করার পর সেই নির্বাচনে আমরা যাব। তার আগে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে বাংলাদেশের কোনো বিরোধী রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছে না।

‘দেশে-বিদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের অবস্থা’ বর্ণনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের ভিতরে যেমন এই সরকারের প্রতি জনগণের কোনো সমর্থন নেই, তেমন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এখন আর তাদের সঙ্গে কেউ নেই। ইউরোপ-আমেরিকার কোনো দেশ তো নেই-ই, এমনকি প্রতিবেশী ভারতও এখন আর তাদের সঙ্গে নেই। তাদের দেশের সরকারি সংবাদ সংস্থা (পিটিআই) অতিসম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে সে বিষয়টি পরিষ্কার করে দিয়েছে। তা ছাড়া নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী সেলফি তোলার সময় অনেক কথা বলেছেন, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর একটি কথারও কোনো জবাব দেননি। অন্যদিকে চীন আছে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে তাদের তেমন কোনো মাথাব্যথা নেই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে এমন একটি অত্যন্ত জটিল অবস্থার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ ১৮ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। এ নিয়ে খোদ আওয়ামী লীগের ভিতরেই এখন তোলপাড় শুরু হয়েছে। সিভিল প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সরকারের সর্বস্তরের প্রশাসনে এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ওসি, ডিসি, এসপি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মকর্তারা এখন প্রতিদিনই ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের নামোল্লেখ করে নানা ধরনের উল্টাপাল্টা বক্তব্য দেওয়া শুরু করেছেন। এর বেশির ভাগই পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবেই দিচ্ছেন। কারণ তারা বুঝতে পেরেছেন, এ সরকারের সময় শেষ হয়ে আসছে। কাজেই এদের নিয়ে আর এ সরকারের পক্ষেও একতরফা কোনো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মানুষের ধারণা দেশবিদেশের সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সরকারপ্রধান এখন ‘নিগোসিয়েশনের’ (সমঝোতা) সর্বশেষ প্রচেষ্টা চালাতে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। সেখানে তিনি কী বিষয়ে কথা বলবেন? একটি সেইফ এক্সিট চাইবেন, নাকি আবারও জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য একটি প্রহসনের নির্বাচনের পক্ষে সমর্থন কামনা করবেন? যা-ই করুন না কেন একতরফা নির্বাচনের ব্যাপারে অনড় অবস্থানে থেকে অতীতের মতো সে ধরনের আরেকটি নির্বাচন করাটা এ সরকারের পক্ষে এবার একেবারেই অসম্ভব। তবে পার্টির নেতা-কর্মীদের মনোবল চাঙা রাখতে তারা হয়তো ‘সেলফিকা-/ডিনারকা-’ কিংবা সে ধরনের আরও কোনো নতুন কৌশল গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু এসবে আর কোনো কাজ হবে না। সুতরাং এসব বাদ দিয়ে যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে এ সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, সরকার এবং আওয়ামী লীগের জন্যও ততই মঙ্গল।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। চিকিৎসকরা অনেক আগে থেকেই তাঁকে সুচিকিৎসার্থে বিদেশের কোনো ‘অ্যাডভান্স হেলথ সেন্টারে’ নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন। সবার চোখের সামনে তাঁর শারীরিক অবস্থার প্রতিদিনই অবনতি ঘটছে। কিন্তু কতটা অমানুষ এই সরকার, তাঁকে চিকিৎসার সুযোগটুকু পর্যন্তও দিচ্ছে না। হাসপাতালে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। আসলে এ দেশে এখন আর কোনো বিচার নেই। বাস ও গাড়ি ভাঙার মামলায় ১০ বছরের সাজা হয়। আর সরকারের বড় বড় মন্ত্রী-এমপিরা দুর্নীতি ও অপরাধ করে সাজা মাথায় নিয়েও বীরদর্পে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাদের কিছুই হয় না।

ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের সামনে একটা মাত্র পথই খোলা আছে, সেটি হলো পদত্যাগ করে ‘সেইফ এক্সিট’ নিয়ে চলে যাওয়া। অন্যথায় তারা আরেকটি কাজ করতে পারে। সেটি হলো দেশজুড়ে ‘কারফিউ’ জারি করে ভোটবাক্স ভরে নিয়ে নির্বাচনের একটি ফলাফল ঘোষণা করে বলতে পারে যে, আমরা জিতে গেছি। কিন্তু এটাও তো শেষ পর্যন্ত ধোপে টিকবে না। আজ হোক কাল হোক বিদায় তাদের নিতেই হবে। বরং এ ক্ষেত্রে যত দেরি করবে, ততই তাদের জন্য পরিণতি আরও খারাপ হবে। আর বিদায় যত দ্রুত হবে, সবার জন্যই তত মঙ্গল।

‘বিএনপির সঙ্গে এক দফা দাবিতে যে যুগপৎ আন্দোলন করছেন, তার ভবিষ্যৎ কী? ৩ অক্টোবর পর্যন্ত যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে এ সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হবে কি না?’ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর মধ্যে যদি সরকার দাবি মেনে পদত্যাগ না করে তাহলে আরও কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। সরকার পতনের জন্য বিকল্প কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে আমাদের। আর সে ক্ষেত্রে ‘হরতাল’ হলো বিরোধী দলের আন্দোলনের সর্ববৃহৎ হাতিয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক