শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনী ভাবনা - মাহমুদুর রহমান মান্না

একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
একতরফা নির্বাচন অসম্ভব

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, দেশের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা এ সরকারকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। যত ছলচাতুরী আর টালবাহানা করুক না কেন, এ সরকারের পক্ষে এবার একতরফা নির্বাচন করাটা একেবারেই অসম্ভব। তার পরও যদি জোরজবরদস্তি করে আগের মতো একটা প্রহসনের নির্বাচন করার চেষ্টা করা হয়, সেটাও আর ধোপে টিকবে না। বরং এ জন্য তাদের ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে সংবিধান থেকে পঞ্চদশ সংশোধনটি বাতিল করে আবারও ত্রয়োদশ সংশোধনে ফিরে যাওয়া। কারণ পঞ্চদশ সংশোধনটাই হলো অবৈধ।

বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এ নিয়ে ভাবনা ও নির্বাচনী প্রত্যাশা কিংবা সংবিধানের মধ্যে থেকেও ভালো নির্বাচন কীভাবে হতে পারে অথবা বিদ্যমান নির্বাচনব্যবস্থার বিকল্প কী হতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। এ সময় তিনি দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থা, সরকারের ভিতরে ও বাইরের পরিস্থিতি, বিচারব্যবস্থাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধন বাতিলের প্রস্তাব দিয়ে তিনি বলেন, আদালতের যে নির্দেশের ওপর ভর করে সরকার এটা সংসদে পাস করেছে, সেই আদেশে সংশ্লিষ্ট বিচারপতি তার চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের ১৫ মাস পরে স্বাক্ষর করেছেন; যা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। তা ছাড়া সংবিধান তো পবিত্র কোরআনের মতো কোনো গ্রন্থ নয়, এটি একটি কাগজমাত্র। সরকার ইচ্ছা করলে অতীতের নব্বইয়ের সেই ‘তিন জোটের রূপরেখা’র মতোই আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচনকালীন একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা উন্মুক্ত করতে পারে।

‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কেমন নির্বাচন প্রত্যাশা করেন?’ এমন প্রশ্নের জবাবে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, আমরাও নির্বাচন করতে চাই। কিন্তু সে নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক। এজন্য আমরা নির্বাচনকালীন একটি ‘অন্তর্বর্তী সরকার’ দাবি করেছি। সেই সরকার ক্ষমতায় এসে নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করার পর সেই নির্বাচনে আমরা যাব। তার আগে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে বাংলাদেশের কোনো বিরোধী রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ভাবছে না।

‘দেশে-বিদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের অবস্থা’ বর্ণনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের ভিতরে যেমন এই সরকারের প্রতি জনগণের কোনো সমর্থন নেই, তেমন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এখন আর তাদের সঙ্গে কেউ নেই। ইউরোপ-আমেরিকার কোনো দেশ তো নেই-ই, এমনকি প্রতিবেশী ভারতও এখন আর তাদের সঙ্গে নেই। তাদের দেশের সরকারি সংবাদ সংস্থা (পিটিআই) অতিসম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে সে বিষয়টি পরিষ্কার করে দিয়েছে। তা ছাড়া নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী সেলফি তোলার সময় অনেক কথা বলেছেন, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর একটি কথারও কোনো জবাব দেননি। অন্যদিকে চীন আছে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে তাদের তেমন কোনো মাথাব্যথা নেই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে এমন একটি অত্যন্ত জটিল অবস্থার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ ১৮ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। এ নিয়ে খোদ আওয়ামী লীগের ভিতরেই এখন তোলপাড় শুরু হয়েছে। সিভিল প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সরকারের সর্বস্তরের প্রশাসনে এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ওসি, ডিসি, এসপি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মকর্তারা এখন প্রতিদিনই ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের নামোল্লেখ করে নানা ধরনের উল্টাপাল্টা বক্তব্য দেওয়া শুরু করেছেন। এর বেশির ভাগই পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবেই দিচ্ছেন। কারণ তারা বুঝতে পেরেছেন, এ সরকারের সময় শেষ হয়ে আসছে। কাজেই এদের নিয়ে আর এ সরকারের পক্ষেও একতরফা কোনো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মানুষের ধারণা দেশবিদেশের সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সরকারপ্রধান এখন ‘নিগোসিয়েশনের’ (সমঝোতা) সর্বশেষ প্রচেষ্টা চালাতে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন। সেখানে তিনি কী বিষয়ে কথা বলবেন? একটি সেইফ এক্সিট চাইবেন, নাকি আবারও জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য একটি প্রহসনের নির্বাচনের পক্ষে সমর্থন কামনা করবেন? যা-ই করুন না কেন একতরফা নির্বাচনের ব্যাপারে অনড় অবস্থানে থেকে অতীতের মতো সে ধরনের আরেকটি নির্বাচন করাটা এ সরকারের পক্ষে এবার একেবারেই অসম্ভব। তবে পার্টির নেতা-কর্মীদের মনোবল চাঙা রাখতে তারা হয়তো ‘সেলফিকা-/ডিনারকা-’ কিংবা সে ধরনের আরও কোনো নতুন কৌশল গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু এসবে আর কোনো কাজ হবে না। সুতরাং এসব বাদ দিয়ে যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে এ সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, সরকার এবং আওয়ামী লীগের জন্যও ততই মঙ্গল।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। চিকিৎসকরা অনেক আগে থেকেই তাঁকে সুচিকিৎসার্থে বিদেশের কোনো ‘অ্যাডভান্স হেলথ সেন্টারে’ নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন। সবার চোখের সামনে তাঁর শারীরিক অবস্থার প্রতিদিনই অবনতি ঘটছে। কিন্তু কতটা অমানুষ এই সরকার, তাঁকে চিকিৎসার সুযোগটুকু পর্যন্তও দিচ্ছে না। হাসপাতালে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। আসলে এ দেশে এখন আর কোনো বিচার নেই। বাস ও গাড়ি ভাঙার মামলায় ১০ বছরের সাজা হয়। আর সরকারের বড় বড় মন্ত্রী-এমপিরা দুর্নীতি ও অপরাধ করে সাজা মাথায় নিয়েও বীরদর্পে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাদের কিছুই হয় না।

ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের সামনে একটা মাত্র পথই খোলা আছে, সেটি হলো পদত্যাগ করে ‘সেইফ এক্সিট’ নিয়ে চলে যাওয়া। অন্যথায় তারা আরেকটি কাজ করতে পারে। সেটি হলো দেশজুড়ে ‘কারফিউ’ জারি করে ভোটবাক্স ভরে নিয়ে নির্বাচনের একটি ফলাফল ঘোষণা করে বলতে পারে যে, আমরা জিতে গেছি। কিন্তু এটাও তো শেষ পর্যন্ত ধোপে টিকবে না। আজ হোক কাল হোক বিদায় তাদের নিতেই হবে। বরং এ ক্ষেত্রে যত দেরি করবে, ততই তাদের জন্য পরিণতি আরও খারাপ হবে। আর বিদায় যত দ্রুত হবে, সবার জন্যই তত মঙ্গল।

‘বিএনপির সঙ্গে এক দফা দাবিতে যে যুগপৎ আন্দোলন করছেন, তার ভবিষ্যৎ কী? ৩ অক্টোবর পর্যন্ত যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে এ সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হবে কি না?’ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর মধ্যে যদি সরকার দাবি মেনে পদত্যাগ না করে তাহলে আরও কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। সরকার পতনের জন্য বিকল্প কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে আমাদের। আর সে ক্ষেত্রে ‘হরতাল’ হলো বিরোধী দলের আন্দোলনের সর্ববৃহৎ হাতিয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন