শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা

সামনে বহু দুর্যোগ দেখতে পাচ্ছি

ড. তোফায়েল আহমেদ
ওয়াজেদ হীরা ও আফরিদ সাররাফ আলী
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে বহু দুর্যোগ দেখতে পাচ্ছি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বলেছেন, একটা ঘোর ঘনঘটা দেখছি নির্বাচন নিয়ে, সামনে বহু দুর্যোগ দেখতে পাচ্ছি, তবে আশা ছাড়িনি। অন্ধকার যত গভীর হয়, ভোরের আলো নিকটে আসে। নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিকভাবে সুন্দর সমাধানের আশার দিকে তাকিয়ে আছি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। নির্বাচনের সার্বিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, সবার অংশগ্রহণের জন্য সংবিধানের পরিবর্তন করা যেতে পারে। একরাতে সংবিধান সংস্কার হয়ে গেছে। এ সংবিধানের অধীনে যে নির্বাচন করে ফেলবে এমনটি হয়তো হবে না। বিরোধী দলগুলো আগের অবস্থায় নেই, তাদের মিত্র সংখ্যা বেড়েছে, মাঠে লোক বেশি নামাচ্ছে, এসব বাইরের শক্তিগুলোকেও নাড়া দিচ্ছে। এসব নিয়ে সরকারের ওপর সামনে চাপ বাড়বে। সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে নির্বাচনের পরে সংকট আরও বাড়বে বলেও মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ।

নির্বাচনের তোড়জোড় এবং কেমন নির্বাচন আশা করেন- জানতে চাইলে বলেন, নির্বাচন নিয়ে যে তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে বিষয়টি আমি বিশ্বাস করি না। নির্বাচন পরিচালনার জন্য সরকার আর নির্বাচন কমিশন স্বাভাবিকভাবে যা করার সেটি করছে। সারা দেশে নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়নি। মানুষ সংশয়ে আছে নির্বাচন হবে কি না, হলেও কীভাবে হবে। ২০০৭ সালে সেই সময়ের রাজনৈতিক অবস্থার মধ্যেও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। সরকার বলছে, যে কোনো কিছুর বিনিময়ে নির্বাচন হবে। নির্বাচন কমিশন জোর দিয়ে এ কথা বলেনি। তারা নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ দিয়েছে। বাংলাদেশে এরকম সংকট আরও দুবার হয়েছে আগে। তৃতীয়বার এলো এ সংকট। তিনি আরও বলেন, আগে বিদেশিরা আমাদের নির্বাচন নিয়ে এমন তৎপরতা চালাত না। আমাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক সম্পর্র্ক যাদের সঙ্গে আছে, তারা আগে এভাবে জড়ায়নি। এবার পশ্চিমা শক্তি যোগ দিয়েছে। বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছে। এরকম ব্যবস্থার মধ্যে নির্বাচন হবে সেটি কীভাবে বিশ্বাস করব? নির্বাচন হতে পারে কিন্তু এখানে অংশগ্রহণ হবে কি না, বৈধতা পাবে কি না- এ প্রশ্নগুলা থেকেই যাচ্ছে। তিনি বলেন, দলীয় সরকার বা নির্দলীয় সরকার বুঝি না। একটা বড় দল আগে থেকেই বলে রেখেছে তারা নির্বাচনে যাবে না। সঙ্গে আরও অনেক দল আছে। এখন যারা নির্বাচন করবেন তারা কি একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে পারবেন কি না, সে প্রশ্ন আমাদের মাথা থেকে যাচ্ছে না। সংবিধান রক্ষা করে কীভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব- জানতে চাইলে বলেন, এ সংবিধানের অধীনে নির্বাচন করে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসেনি। তারা আগের সংবিধানের অধীনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসেছে। ক্ষমতায় এসে সংবিধান সংশোধন করেছে। এ সংবিধান সংশোধন করার ম্যান্ডেট তারা জনগণের কাছ থেকে নেয়নি। পার্লামেন্টে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল, তারা ইচ্ছামতো সংবিধান করে দিল যে পার্লামেন্ট রেখে নির্বাচন করব। বেশির ভাগ মানুষ যদি নতুন সংবিধানের অধীনে নির্বাচন না চায় তাহলে সরকারের উচিত সংবিধান সংশোধন করে নেওয়া। মানুষ যেটা চায়, সেটা করা উচিত। সংবিধান হলো দেশ রক্ষার জন্য, দেশ ধ্বংস করার জন্য নয়। কোনো রাজনৈতিক সংকট হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা সবাই দেখছি নির্বাচন সংকট। নির্বাচন হলে কী হবে, না হলে কী হবে। আমি সংকটটা দেখছি আরও গভীরে। এটা সাংবিধানিক সংকট। একটা সংবিধান ছিল, যার অধীনে অনেকগুলো নির্বাচন হয়েছে। তারপর ওই সংবিধানের অধীনে নির্বাচন করেই একটা দল সংবিধান সংশোধন করে ফেলল হঠাৎ করে। তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল। সংশোধন করার পাশাপাশি বলে দিয়েছে, এটা আর পরিবর্তন করা যাবে না। এভাবে সংবিধান সংশোধন করে রাখা যায় না। এটা নতুন কোনো দল এলে আবার পরিবর্তন করবে। সংকটটা সৃষ্টি করা হয়েছে কোর্টের মাধ্যমে সংবিধানকে দিয়ে। তাই কোর্টও এখানে জড়িত। কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে কিন্তু একটা উপায় রেখেছিল। দুটো নির্বাচন সংবিধানের অধীনে হতে পারে। কিন্তু এটাকে না মেনে পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০১৪ সালে প্রতিবেশী রাষ্ট্র নির্বাচনে সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছে। দেশের মানুষ তাকিয়ে দেখেছে। ২০১৮-তে আলোচনাও হয়েছে, ঐকমত্যের কথাও হয়েছে কিন্তু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। কেন হয়নি, সেটা অন্য বিষয়। এখন একই জিনিসের পুনরাবৃত্তি হতেও পারে। তিনি বলেন, গভীর অর্থনৈতিক সংকট আছে এখন। রাজনৈতিক সংকট দেখা যাচ্ছে। ব্যাংক, রিজার্ভ, দ্রব্যমূল্য, রেমিট্যান্স, এক্সপোর্ট- এসবে সমস্যা বাড়বে। সামনের বছর থেকে বাজেটের একটা বিরাট অংশ ঋণ পরিশোধে ব্যয় হবে। সমস্যা বাড়বে অনেক। যদি নতুন সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে না আসে তাহলে সামনের বছর থেকে যে সমস্যাগুলো উদ্ভব হবে- জনগণের সুষ্ঠু ভোটে আসা সরকার আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায় যেভাবে আস্থায় আনতে পারবে সেটা কিন্তু গ্রহণযোগ্য ভোট না হলে পারবে না। তখন জাতি হিসেবে আমরা কী করব, এটার কূলকিনারা পাওয়া যাচ্ছে না। ভিসা সংকট নিয়ে তিনি বলেন, ভিসা সংকটটা সবার নয়। কয়েক লাখ মানুষের, যারা ক্ষমতার কাছাকাছি আছে। কিন্তু বাকি যে অর্থনৈতিক বিষয় বললাম এগুলো দেশের সব মানুষেরই। অর্থনৈতিক সংকটটা অনেক প্রকট হবে। রাশিয়া, চায়না, ইন্ডিয়া আমাদের সংকট থেকে উদ্ধার করতে পারবে কি না সে প্রশ্নও রাখেন তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯
চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?
কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত
ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু
গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি
ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে
নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ
আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল
আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন
২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা
রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের
সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী
ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম