শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

টানটান উত্তেজনা কী হবে আজ

মাঠে অর্ধলক্ষাধিক র‌্যাব-পুলিশ - থাকবে বিজিবি-আনসার আকাশে উড়বে হেলিকপ্টার স্পর্শকাতর স্থাপনায় টহল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
টানটান উত্তেজনা কী হবে আজ

সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের চূড়ান্ত ঘোষণার বিএনপির মহাসমাবেশ আজ। অন্যদিকে রাজপথ দখলে রাখতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন  আওয়ামী লীগ। এমনই পাল্টাপাল্টি সমাবেশ নিয়ে চলছে টানটান উত্তেজনা। আছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রাজনৈতিক মাঠে বড় দুই দলের পাল্টাপাল্টি অবস্থানের কারণে জনমনে এখন অজানা আশঙ্কা। চলছে নানামুখী আলোচনা ও গুঞ্জন। নিবন্ধনহীন জামায়াতে ইসলামী সমাবেশের অনুমতি না পেলেও তারা মতিঝিলের শাপলা চত্বরে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোও মাঠে থাকবে। তারা রাজধানীর ১২টি স্পটে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। এমন টানটান উত্তেজনার মধ্যে সব মহলেই এখন প্রশ্ন- কী হবে আজ?

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। পদস্থ কর্মকর্তারা দফায় দফায় বৈঠকে বসছেন। মাঠপর্যায়ে নানা নির্দেশনা দিচ্ছেন। রাজধানী ঢাকায় আজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলক্ষ সদস্য রয়েছেন প্রস্তুত। তারা বলছেন, জানমাল রক্ষায় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় তারা প্রস্তুত। ইতোমধ্যে রাজধানীজুড়ে চলছে তল্লাশি, ধরপাকড়।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি গতকাল ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে শর্ত সাপেক্ষে সমাবেশ করার অনুমতি পেয়েছে। বিএনপি মহাসমাবেশ করবে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে। আওয়ামী লীগ করবে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে।

গতকাল আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক সংবাদ সম্মেলনে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। এদের দুরভিসন্ধি আছে। সাম্প্রদায়িক আরও দু-একটি শক্তিকে নিয়ে তারা অশুভ খেলার পরিকল্পনা নিচ্ছে। সার্বক্ষণিক সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। মিটিং শেষে চলে গেলেই হবে না। কাল (আজ) একটু দেখেশুনে যাবেন। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।’

অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে, শান্তিপূর্ণভাবে সরকারের পতন ঘটাতে চাই। তবে ক্ষমতাসীন দল কোনো ধরনের বাড়াবাড়ি করলে তার দায়দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলক্ষ সদস্য প্রস্তুত

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির ও বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ পাশে আওয়ামী লীগের সমাবেশ ঘিরে মাঠে অর্ধলক্ষাধিক র‌্যাব-পুলিশ। স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সদস্য। জল ও স্থল পথের নিরাপত্তা নি-িদ্র করতে মাঠে থাকবে র‌্যাব-পুলিশের ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, আকাশে উড়বে হেলিকপ্টার। রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, স্থাপনা, প্রবেশদ্বারে ইতোমধ্যে পোশাকে এবং সাদা পোশাকে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে দুই পক্ষের কর্মসূচি কেন্দ্র করে টানটান উত্তেজনার রেশ ছড়িয়ে পড়েছে জনমনেও। তৈরি হয়েছে নানা ধরনের শঙ্কা-উৎকণ্ঠা। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ নিজেদের মতো করে তকমা দিচ্ছে আওয়ামী লীগ ও পুলিশ। এটা রীতিমতো হাস্যকর। অতীতের ঐতিহাসিক ২৮ অক্টোবরকে স্মরণ করার জন্যই বিএনপি সমাবেশ ডেকেছে।

গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে শর্ত সাপেক্ষে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। এক দফা দাবি আদায়ে আজ রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশ করবে দলটি। একই দিন আওয়ামী লীগও বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে। এর বাইরে বিএনপির সমমনা দলগুলোও পৃথক সমাবেশ করবে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। তবে এসব কর্মসূচি কেন্দ্র করে সংঘাতের আশঙ্কা করছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।

ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন্স) বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, রাজধানীবাসীর নিরাপত্তা এবং সরকারি সম্পদ রক্ষার জন্য দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ। সমাবেশস্থলে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বসে পড়লে তাদের ওঠাতে যদি কোনো ব্যবস্থা নিতে হয় তাও নেওয়া হবে। কোনো পক্ষ সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করলে তা মোকাবিলায় পুলিশ সর্বশক্তি নিয়োগ করবে বলে জানান তিনি।

ডিএমপিসূত্র বলেছেন, বিএনপি সমাবেশস্থলে বসে পড়লে কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করলে কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে তার পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত। গতকাল রাতেও ডিএমপি সদর দফতরে কমিশনার হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে বিশেষ বৈঠক হয়েছে। ফোর্সের মনোবল ধরে রাখার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার।

সূত্র আরও বলছেন, পুলিশের রায়টকার, জলকামানসহ অন্যান্য নিরাপত্তাসামগ্রী পর্যাপ্ত মজুদ রাখতেও নানামুখী পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ডিএমপির ৩২ হাজার ফোর্সকে যে কোনো মুহূর্তের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ডিএমপির ৩২ হাজারের বাইরেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে স্পেশাল ব্রাঞ্চের দেড় হাজার, এপিবিএনের প্রায় ৪ হাজার, র‌্যাবের দেড় হাজার, ট্যুরিস্ট পুলিশের ৫০০, নৌ-পুলিশের ৫০০, বিজিবি সদর দফতরের তিনটি ব্যাটালিয়নসহ সিআইডি, পিবিআইয়ের অর্ধলক্ষাধিক সদস্য নানাভাবে রাজধানীবাসীর নিরাপত্তায় অংশ নেবেন। তবে রাজধানী ঢাকার পাশের জেলাগুলোর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সব সংস্থার সদর দফতর থেকে বিশেষভাবে তদারকি করা হবে। ইউনিফর্মের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও ওইদিন বিপুলসংখ্যক পুলিশ ফোর্স মোতায়েন থাকবে সমাবেশস্থল ও আশপাশ এলাকায়। যে কোনো ধরনের নাশকতামূলক ঘটনা হলে তা কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে তার একটি গাইডলাইনও প্রস্তুত করেছে ডিএমপি। ওইদিন পুলিশের সোয়াত টিম ও বোম্ব ডিসপোজাল টিমকেও সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

২৮ অক্টোবর দিনব্যাপী বঙ্গভবন, গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সচিবালয় এবং মন্ত্রিপাড়ায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আকাশ থেকে হেলিকপ্টারে পুরো পরিস্থিতি নজরদারিতে রাখবে র‌্যাব-পুলিশ। সমাবেশ কেন্দ্র করে ওইদিন এসব রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় যাতে কোনো পক্ষ নাশকতামূলক কর্মকান্ড চালাতে না পারে এজন্য বিশেষ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকবে।

এদিকে গত রাত থেকে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে টহল এবং চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ ও র‌্যাব। সন্দেহ হলেই তাদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। বাদ যাচ্ছে না সন্দেহভাজন পথচারীরাও। অব্যাহত রয়েছে পুলিশের ধরপাকড় অভিযান। বিএনপি-জামায়াত ছাড়াও তাদের সমমনা দলের কোনো নেতা-কর্মী যাতে ঢাকার আবাসিক হোটেলগুলোয় অবস্থান করতে না পারে এজন্য পুলিশ তল্লাশি করেছে। বিএনপির যেসব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা এবং গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।

আজকের সমাবেশ নিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির মহাসমাবেশকে নানাভাবে রং দিচ্ছে আওয়ামী লীগ ও পুলিশ। যাতে হামলা করতে সুবিধা হয়। অথচ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাদের নেতা-কর্মীদের লাঠিসোঁটা নিয়ে সমাবেশে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা সেই লগি-বৈঠার ন্যক্কারজনক ২৮ অক্টোবরকে স্মরণ করতেই আজ মহাসমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন বলেন, ২৮ অক্টোবর রাজনৈতিক কর্মসূচির সুযোগে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল নাশকতার চেষ্টা করলে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে র‌্যাব। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে এদিন বিশেষ টহল কার্যক্রম চালানো হবে। ঢাকার প্রবেশপথগুলোয় চেকপোস্ট জোরদার করা হবে। সমাবেশ কেন্দ্র করে এরই মধ্যে র‌্যাবের প্যাট্রলিং জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাদা পোশাকে সক্রিয় রয়েছেন র‌্যাবের গোয়েন্দারা। এর পরও যদি নাশকতার চেষ্টা হয় তাহলে পরিস্থিতি মোকাবিলায় মাঠে নামবে র‌্যাবের স্ট্রাইকিং ফোর্স।

জানা গেছে, দেড় মাস আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ৩ হাজার ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যকে রিক্যুইজিশন দিয়েছে। সে অনুসারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনসার সদর দফতরকে নির্দেশনা দিয়ে রেখেছে। সে অনুসারে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে আনসার সদর দফতর।

আনসার বাহিনীর পরিচালক (অপারেশন্স) সৈয়দ ইফতেহার আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যদের এরই মধ্যে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা মাঠে নামব।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা