শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

ভাগাভাগি ভোট ও জোটের হিসাব

আওয়ামী লীগের জোটে নির্বাচনে অংশ নেবে ইসলামী ঐক্যজোট, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জেপি, কল্যাণ পার্টি, সাম্যবাদী, তরিকতসহ এক ডজন দল, গুঞ্জন তৃণমূল বিএনপিকে নিয়েও ♦ ৫০ আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগাভাগি ভোট ও জোটের হিসাব

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। আওয়ামী লীগে এখন চলছে জোট ও ভোটের হিসাবনিকাশ। ১৪ দলের শরিকরা ইতোমধ্যে নৌকা চেয়ে চিঠি দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। তৃণমূল বিএনপিও চায় নৌকায় উঠতে। ইসলামী ঐক্যজোটও ভোট করতে চায় নৌকা প্রতীকে। আওয়ামী লীগের কাছে কমপক্ষে ৭০টি আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি। কার্যত ভিতরে ভিতরে চলছে ভাগাভাগির ভোট ও জোটের হিসাব।

ইতোমধ্যে দলগতভাবে প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে দলটি। মনোনয়ন বোর্ডের প্রধান শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বর্তমান সংসদে থাকা অনেক সদস্য বাদ পড়েছেন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। দলের মনোনয়নে চমক রয়েছে। তবে কতসংখ্যক সংসদ সদস্যকে বাদ দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে মুখ খোলেননি ওবায়দুল কাদের। দলীয় সূত্রমতে, ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী ঠিক করতে আগামী রবিবার পর্যন্ত এ বৈঠক চলবে। সবকিছু ঠিক থাকলে সোমবার চূড়ান্ত তালিকা তালিকা প্রকাশ করা। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আগে নিজ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করছে। দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পর জোটসঙ্গীদের নিয়ে বৈঠক করে জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।’

নৌকা নিয়ে ভোট করতে চায় ইসলামী ঐক্যজোট : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে ভোট করতে চায় ইসলামী ঐক্যজোট। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সে অবস্থান আমাদের ধরে রাখতে হবে। এজন্য আমরা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে অংশ নেব। মিছবাহুর রহমান বলেন, আমাদের দল নির্বাচন কমিশনে এখনো নিবন্ধিত নয়। এ কারণে আমাদের দলীয় প্রতীক নেই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমাদের দল মহাজোটের অন্যতম অংশীদার ছিল। এর আগে আমাদের দল কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। তবে আওয়ামী লীগ এবং তার দলীয় প্রধানের দুর্দিনে আমরা পাশে ছিলাম, এখনো থাকব। তিনি বলেন, এবার আমরা ৪০-৪৫টি আসন থেকে নির্বাচন করব।

এদিকে জল্পনা-কল্পনা চলছে নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল তৃণমূল বিএনপিকে নিয়ে। তারাও নৌকায় উঠতে চান বলে গুঞ্জন রয়েছে।

নৌকায় উঠতে চান জোটসঙ্গীরা : আওয়ামী লীগের জোটসঙ্গীরা নৌকা নিয়ে এবারও নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চান। নির্বাচন কমিশনকে জোটবদ্ধ হয়ে ভোট করার কথাও জানিয়েছে নিবন্ধিত দলগুলো। একইভাবে এ চিঠি আওয়ামী লীগকে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জাতীয় পার্টি-জেপি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি। ১৪-দলীয় জোটে না থাকলেও গত নির্বাচনে বিকল্পধারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি জোটে ছিল। তারাও নিজ দলের প্রতীকের বাইরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের ব্যানারে নৌকা প্রতীকে ভোট করার কথা ইসিকে জানিয়েছে।

অন্যদিকে জোটের শরিকদের মধ্যে অনিবন্ধিত বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) তিন নেতা ও গণ আজাদী লীগের এক নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। জোটের সঙ্গে যারা রয়েছেন, তারাও মুখিয়ে আছেন নৌকায় উঠতে। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা জোটের প্রতীক নৌকা নিয়ে লড়ব। সেজন্য নির্বাচন কমিশন ও আওয়ামী লীগকে চিঠি দিয়েছি। এ ছাড়া দলের নিজস্ব প্রতীক নিয়েও প্রার্থী মাঠে থাকবে।’

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘জোটের আসন ভাগাভাগি এখনো শুরু হয়নি। এখন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বাছাই করছে। এরপর আমাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। সেখানে আমরা আসন ভাগাভাগি নিয়ে কথা বলব।’

তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেন, ‘বিগত দিনেও নৌকা নিয়ে লড়েছি। এবারও তাই করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫টি আসন চাইব। আওয়ামী লীগ যে আসনগুলো দেবে, সেগুলোয় এবারও নৌকায় ভোট করব। নিজস্ব প্রতীক নিয়েও কেউ ভোট করলে আপত্তি থাকবে না।’

৫০ আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি : জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেও মূলত আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করেই নির্বাচনে অংশ নেবে জাতীয় পার্টি (জাপা)। এজন্য আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কমপক্ষে ৫০টি আসন প্রত্যাশা করছে দলটি। এ ৫০ আসনে যাতে আওয়ামী লীগ নৌকা প্রার্থী না দেয় সেজন্য দেনদরবার অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনেই নিজস্ব লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে। কারণ কোনো জোটে যেতে আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিইনি। তবে রাজনীতিতে বিভিন্ন কৌশল থাকে। আমরা আমাদের নিজস্ব কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাব। জাতীয় পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত তিন মেয়াদের মতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কৌশলগত ঐক্য বা আসন সমঝোতা করেই ভোটে অংশ নেবে জাতীয় পার্টি। তবে দেশে-বিদেশে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে কৌশলের অংশ হিসেবে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে দলটি। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে তাদের জোটসঙ্গীদের পাশাপাশি জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে অন্তত ৭০টি আসনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।

নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের প্রত্যাশিত আসন ছাড়া বেগম রওশন এরশাদ, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু, সৈয়দ আবু হোসেন (বাবলা), কাজী ফিরোজ রশীদ, রুহুল আমিন হাওলাদার, শেরিফা কাদের, সাদ এরশাদ, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মশিউর রহমান রাঙ্গা, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, লিয়াকত হোসেন খোকা, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটেয়ারী, ফখরুল ইমাম, রত্না আমিন হাওলাদারসহ দলটির বর্তমান ২৩ এমপির আসনে প্রাথমিকভাবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী না দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দেনদরবার শেষে আরও অন্তত ১০-১৫টি আসনও জাতীয় পার্টিকে ছাড়তে পারে ক্ষমতাসীনরা। সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করে ৩২ থেকে ৩৫টি আসন ছাড় পেতে পারে। এ ছাড়া আরও ৩০ থেকে ৩৫টি আসন আওয়ামী লীগ তাদের জোটসঙ্গী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, তরিকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি-জেপি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ ও তৃণমূল বিএনপি, নবগঠিত জোট যুক্তফ্রন্ট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া বিএনপি নেতাদের ছাড় দিতে পারে। জানা গেছে, যারা বিগত দুই মেয়াদে সরকারের সহযোগিতা নিয়ে এমপি হয়ে বিএনপি-জামায়াতের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে সক্রিয় ছিলেন না, তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে আওয়ামী লীগের। অন্যদিকে যেসব এমপি বিগত দুই মেয়াদে লাঙল মার্কায় এমপি নির্বাচিত হয়েও বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে নিজ নিজ এলাকায় রাজপথে সক্রিয় ছিলেন তাদের ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ও অন্য জোট শরিকদের যেসব নেতার নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক ভিত মজবুত এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে তাদের ব্যাপারেও ইতিবাচক মনোভাব ক্ষমতাসীন দলটির। সম্প্রতি নির্বাাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া কল্যাণ পার্টি আওয়ামী লীগের কাছে ১১টি আসন চাইবে বলে জানা গেছে। ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগের দুজন দায়িত্বশীল নেতার সঙ্গে বৈঠক করে দলটি এ চাহিদা জানিয়েছে। পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পছন্দের তিনটি আসনের কথা জানিয়েছেন।

জাপার মনোনয়নপত্র বিক্রি : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে গতকাল পর্যন্ত ১ হাজার ৭৩৭ জন ফরম সংগ্রহ করেছেন। গতকাল ২২৭টি ফরম বিক্রি হয়। আজও ফরম বিতরণ করা হবে। পাশাপাশি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা শুরু হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা