শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

ভাগাভাগি ভোট ও জোটের হিসাব

আওয়ামী লীগের জোটে নির্বাচনে অংশ নেবে ইসলামী ঐক্যজোট, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জেপি, কল্যাণ পার্টি, সাম্যবাদী, তরিকতসহ এক ডজন দল, গুঞ্জন তৃণমূল বিএনপিকে নিয়েও ♦ ৫০ আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগাভাগি ভোট ও জোটের হিসাব

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। আওয়ামী লীগে এখন চলছে জোট ও ভোটের হিসাবনিকাশ। ১৪ দলের শরিকরা ইতোমধ্যে নৌকা চেয়ে চিঠি দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। তৃণমূল বিএনপিও চায় নৌকায় উঠতে। ইসলামী ঐক্যজোটও ভোট করতে চায় নৌকা প্রতীকে। আওয়ামী লীগের কাছে কমপক্ষে ৭০টি আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি। কার্যত ভিতরে ভিতরে চলছে ভাগাভাগির ভোট ও জোটের হিসাব।

ইতোমধ্যে দলগতভাবে প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে দলটি। মনোনয়ন বোর্ডের প্রধান শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বর্তমান সংসদে থাকা অনেক সদস্য বাদ পড়েছেন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। দলের মনোনয়নে চমক রয়েছে। তবে কতসংখ্যক সংসদ সদস্যকে বাদ দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে মুখ খোলেননি ওবায়দুল কাদের। দলীয় সূত্রমতে, ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী ঠিক করতে আগামী রবিবার পর্যন্ত এ বৈঠক চলবে। সবকিছু ঠিক থাকলে সোমবার চূড়ান্ত তালিকা তালিকা প্রকাশ করা। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আগে নিজ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করছে। দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পর জোটসঙ্গীদের নিয়ে বৈঠক করে জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।’

নৌকা নিয়ে ভোট করতে চায় ইসলামী ঐক্যজোট : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে ভোট করতে চায় ইসলামী ঐক্যজোট। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সে অবস্থান আমাদের ধরে রাখতে হবে। এজন্য আমরা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে অংশ নেব। মিছবাহুর রহমান বলেন, আমাদের দল নির্বাচন কমিশনে এখনো নিবন্ধিত নয়। এ কারণে আমাদের দলীয় প্রতীক নেই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমাদের দল মহাজোটের অন্যতম অংশীদার ছিল। এর আগে আমাদের দল কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। তবে আওয়ামী লীগ এবং তার দলীয় প্রধানের দুর্দিনে আমরা পাশে ছিলাম, এখনো থাকব। তিনি বলেন, এবার আমরা ৪০-৪৫টি আসন থেকে নির্বাচন করব।

এদিকে জল্পনা-কল্পনা চলছে নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল তৃণমূল বিএনপিকে নিয়ে। তারাও নৌকায় উঠতে চান বলে গুঞ্জন রয়েছে।

নৌকায় উঠতে চান জোটসঙ্গীরা : আওয়ামী লীগের জোটসঙ্গীরা নৌকা নিয়ে এবারও নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে চান। নির্বাচন কমিশনকে জোটবদ্ধ হয়ে ভোট করার কথাও জানিয়েছে নিবন্ধিত দলগুলো। একইভাবে এ চিঠি আওয়ামী লীগকে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জাতীয় পার্টি-জেপি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি। ১৪-দলীয় জোটে না থাকলেও গত নির্বাচনে বিকল্পধারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি জোটে ছিল। তারাও নিজ দলের প্রতীকের বাইরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের ব্যানারে নৌকা প্রতীকে ভোট করার কথা ইসিকে জানিয়েছে।

অন্যদিকে জোটের শরিকদের মধ্যে অনিবন্ধিত বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) তিন নেতা ও গণ আজাদী লীগের এক নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। জোটের সঙ্গে যারা রয়েছেন, তারাও মুখিয়ে আছেন নৌকায় উঠতে। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা জোটের প্রতীক নৌকা নিয়ে লড়ব। সেজন্য নির্বাচন কমিশন ও আওয়ামী লীগকে চিঠি দিয়েছি। এ ছাড়া দলের নিজস্ব প্রতীক নিয়েও প্রার্থী মাঠে থাকবে।’

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘জোটের আসন ভাগাভাগি এখনো শুরু হয়নি। এখন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বাছাই করছে। এরপর আমাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। সেখানে আমরা আসন ভাগাভাগি নিয়ে কথা বলব।’

তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেন, ‘বিগত দিনেও নৌকা নিয়ে লড়েছি। এবারও তাই করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫টি আসন চাইব। আওয়ামী লীগ যে আসনগুলো দেবে, সেগুলোয় এবারও নৌকায় ভোট করব। নিজস্ব প্রতীক নিয়েও কেউ ভোট করলে আপত্তি থাকবে না।’

৫০ আসনের নিশ্চয়তা চায় জাতীয় পার্টি : জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেও মূলত আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করেই নির্বাচনে অংশ নেবে জাতীয় পার্টি (জাপা)। এজন্য আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কমপক্ষে ৫০টি আসন প্রত্যাশা করছে দলটি। এ ৫০ আসনে যাতে আওয়ামী লীগ নৌকা প্রার্থী না দেয় সেজন্য দেনদরবার অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনেই নিজস্ব লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে। কারণ কোনো জোটে যেতে আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিইনি। তবে রাজনীতিতে বিভিন্ন কৌশল থাকে। আমরা আমাদের নিজস্ব কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাব। জাতীয় পার্টির বিভিন্ন স্তরের নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত তিন মেয়াদের মতো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কৌশলগত ঐক্য বা আসন সমঝোতা করেই ভোটে অংশ নেবে জাতীয় পার্টি। তবে দেশে-বিদেশে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে কৌশলের অংশ হিসেবে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে দলটি। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে তাদের জোটসঙ্গীদের পাশাপাশি জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে অন্তত ৭০টি আসনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।

নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের প্রত্যাশিত আসন ছাড়া বেগম রওশন এরশাদ, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু, সৈয়দ আবু হোসেন (বাবলা), কাজী ফিরোজ রশীদ, রুহুল আমিন হাওলাদার, শেরিফা কাদের, সাদ এরশাদ, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মশিউর রহমান রাঙ্গা, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, লিয়াকত হোসেন খোকা, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটেয়ারী, ফখরুল ইমাম, রত্না আমিন হাওলাদারসহ দলটির বর্তমান ২৩ এমপির আসনে প্রাথমিকভাবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী না দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দেনদরবার শেষে আরও অন্তত ১০-১৫টি আসনও জাতীয় পার্টিকে ছাড়তে পারে ক্ষমতাসীনরা। সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করে ৩২ থেকে ৩৫টি আসন ছাড় পেতে পারে। এ ছাড়া আরও ৩০ থেকে ৩৫টি আসন আওয়ামী লীগ তাদের জোটসঙ্গী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, তরিকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি-জেপি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ ও তৃণমূল বিএনপি, নবগঠিত জোট যুক্তফ্রন্ট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া বিএনপি নেতাদের ছাড় দিতে পারে। জানা গেছে, যারা বিগত দুই মেয়াদে সরকারের সহযোগিতা নিয়ে এমপি হয়ে বিএনপি-জামায়াতের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে সক্রিয় ছিলেন না, তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে আওয়ামী লীগের। অন্যদিকে যেসব এমপি বিগত দুই মেয়াদে লাঙল মার্কায় এমপি নির্বাচিত হয়েও বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে নিজ নিজ এলাকায় রাজপথে সক্রিয় ছিলেন তাদের ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি ও অন্য জোট শরিকদের যেসব নেতার নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক ভিত মজবুত এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে তাদের ব্যাপারেও ইতিবাচক মনোভাব ক্ষমতাসীন দলটির। সম্প্রতি নির্বাাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া কল্যাণ পার্টি আওয়ামী লীগের কাছে ১১টি আসন চাইবে বলে জানা গেছে। ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগের দুজন দায়িত্বশীল নেতার সঙ্গে বৈঠক করে দলটি এ চাহিদা জানিয়েছে। পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পছন্দের তিনটি আসনের কথা জানিয়েছেন।

জাপার মনোনয়নপত্র বিক্রি : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে গতকাল পর্যন্ত ১ হাজার ৭৩৭ জন ফরম সংগ্রহ করেছেন। গতকাল ২২৭টি ফরম বিক্রি হয়। আজও ফরম বিতরণ করা হবে। পাশাপাশি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা শুরু হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ