শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নেতৃত্বশূন্য বিএনপি

শীর্ষ নেতাদের অনুপস্থিতিতে বাড়ছে নেতা-কর্মীদের হতাশা ॥ কারারুদ্ধ মহাসচিবের পরিবর্তে অন্য কাউকে দায়িত্বও দেওয়া হয়নি॥ ৪৮ জেলায় অফিস বন্ধ॥ হচ্ছে না কর্মসূচি বাস্তবায়ন
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
নেতৃত্বশূন্য বিএনপি

সরকার পতনে চলমান এক দফা আন্দোলনে কার্যত নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ছে বিএনপি। কেন্দ্র থেকে মাঠপর্যায়ে সব স্তরে প্রায় একই অবস্থা। অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, কারান্তরিন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সক্রিয় নেতাদের অনুপস্থিতির কারণে সবকিছুতে যেন একটা শৈথিল্য বিরাজ করছে। মহাসচিবের অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো নেতাকে দায়িত্বও দেওয়া হয়নি। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটি এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অধিকাংশ নেতা কারাগারে থাকায় নেতৃত্বের এই শূন্যতা তীব্র হচ্ছে। ৪৮ জেলায় বন্ধ রয়েছে দলীয় কার্যালয়। বাস্তবায়ন হচ্ছে না ঘোষিত কর্মসূচি। অন্যদিকে, মামলার জালে আটকা সব স্তরের নেতা-কর্মীদের ত্রাহি অবস্থা। আদালত থেকে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলায় একের পর এক রায় ঘোষণা, গ্রেফতার-রিমান্ড, পুলিশের হয়রানি সব মিলে নেতা-কর্মীদের মাঝে চরম হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যমান কঠিন পরিস্থিতিতে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের দৃশ্যমান অনুপস্থিতি দিন দিন নেতৃত্বের অনিশ্চয়তাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি নেতৃত্ব দিলেও সেটি দৃশ্যমান সরাসরি নেতৃত্বের অভাব কতটুকু পূরণ করছে- তাও আপেক্ষিক বিষয়। ফলে কিছুতেই যেন কাটছে না দলটির নেতৃত্বের এই শূন্যতা। এ ব্যাপারে কারাগারের বাইরে থাকা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার একতরফা জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার লক্ষ্যে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ জন্য তারা বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণহারে গ্রেফতার করছে। রিমান্ডে নিয়ে পর্যন্ত নির্যাতন করছে। এই হীন উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কারান্তরিন করার খেলায় মেতে উঠেছে তারা। গায়েবি ও মিথ্যা মামলায় বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে সাজানো রায় দিচ্ছে। কিন্তু এতে তারা কখনই সফল হবে না। এসব করে বিএনপির নেতৃত্বকে দুর্বল করা যাবে না। জানা গেছে, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে বিপর্যয় এবং ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের আগেও গণগ্রেফতার অভিযানে এমন নেতৃত্ব সংকটে পড়েছিল বিএনপি। এবার দলের স্থায়ী কমিটির মাঠে সক্রিয় সাত নেতার মধ্যে মহাসচিবসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ নেতাই হত্যা ও নাশকতার মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দি। সক্রিয় অন্য চারজনও গ্রেফতার এড়াতে এখন আত্মগোপনে। দলের চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ তিনজন সাজাপ্রাপ্ত, বয়সের কারণে নিষ্ক্রিয় চারজন, আইনি জটিলতায় ভারতে আটকা একজন এবং মারা গেছেন চার সদস্য। এ পরিস্থিতিতে দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভিজ্ঞ ও সিনিয়র নেতৃত্বের সংকট দেখা দিয়েছে দলটিতে। যদিও অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এবার কিছুটা কৌশল বদল করেছে টানা ১৭ বছর ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বাইরে থেকে মামলায় জর্জরিত বিএনপি। দলটির হাইকমান্ডের নির্দেশনা অনুসারে, কারাগারের বাইরে যে একজন নেতা বা কর্মী থাকবেন, তিনিই দলের নেতৃত্ব দেবেন। সব নেতাকে গ্রেফতার করেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্দলীয় সরকারের দাবির আন্দোলন থেকে বিএনপিকে আর পিছু হটানো যাবে না। গণতন্ত্রকামী দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের গণ আন্দোলনের পক্ষে থাকবেন বলেই বিএনপির প্রত্যাশা। বিএনপি ও সমমনা দলের শীর্ষ পর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে শুধু বিএনপি নেতারাই নন, গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনা দলের নেতারাও সামনের কঠিন পরিস্থিতিতে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা এবং বাস্তবায়নের ঘোষণা দিতে পারবেন। গ্রেফতার এড়িয়ে মাঠপর্যায়ে কর্মসূচি সফল করতে ভার্চুয়ালি জরুরি বৈঠক ও যোগাযোগমাধ্যমে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। এমনকি বিএনপির প্রত্যেক স্তরের কমিটির শীর্ষ নেতারা গ্রেফতার হলেও ক্রমান্বয়ে পরবর্তী পদে থাকা নেতারাই ভারপ্রাপ্ত হিসেবে পদায়িত হয়ে সংকটকালীন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব দেবেন। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ক্ষমতাসীন সরকার তাদের কাণ্ডজ্ঞানশূন্য মিথ্যা মামলা-হামলা, গ্রেফতার-আটকের মাধ্যমে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। রাতারাতি যেমন একটি দলে নেতৃত্ব তৈরি করা যায় না, তেমনি রাতারাতি একটি দলকে নেতৃত্বশূন্যও করা যায় না। বিএনপি এমন একটি রাজনৈতিক দল, যার ভিত্তি হচ্ছে তৃণমূলের জনগণের শিকড়ে। অন্যায়, জুলুম-নির্যাতনের মাধ্যমে জনগণের এই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনকে স্তব্ধ করা যাবে না।

মামলার জালে শীর্ষ নেতারা : দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে পুলিশ হত্যা, নাশকতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মামলার জালে আবদ্ধ রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। দলের চেয়ারপারসন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান), মহাসচিবসহ ১৯ সদস্যের জাতীয় স্থায়ী কমিটির মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা। এরই মধ্যে দুটি মামলায় ১০ ও ৭ বছর করে ১৭ বছর সাজা হয়েছে তাঁর। তিনি অসুস্থতাজনিত কারণে সরকারপ্রধানের নির্বাহী স্থগিতাদেশে শর্তসাপেক্ষে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা ৫০টি। এর মধ্যে চারটি মামলায় তাঁর বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। চলমান আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রেখেছেন স্থায়ী কমিটির সাত নেতা। তাদের তিনজন বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। তাদের মধ্যে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে নতুন ৪টি এবং পুরনো ৯৮টিসহ ১০২টি মামলা। মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে পুরনো ৫২টি। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে পুরনো ৯টি মামলা। গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে রয়েছেন বাকি চারজন। তাদের মধ্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে পুরনো ৩৯টি, নজরুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা হয়েছে। ড. আবদুল মঈন খানের বিরুদ্ধে একটি এবং সেলিমা রহমানের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া সাজাপ্রাপ্ত হয়ে আগে থেকে বিদেশে পলাতক ইকবাল হাসান মাহমুদের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে। অবৈধ অনুপ্রবেশের মামলায় ভারতে দীর্ঘদিন সাজা খেটে বর্তমানে জামিন পেলেও আইনি জটিলতায় সেখানে অবস্থান করছেন সালাউদ্দিন আহমেদ। অসুস্থতার কারণে চারজন নিষ্ক্রিয় থাকলেও শুধু ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যুক্ত হচ্ছেন- দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার। লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান ও ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া দলীয় কার্যক্রমে বিরত রয়েছেন। মারা গেছেন কমিটির চার সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ এবং এম কে আনোয়ার।

জানা গেছে, পুরনো ও নতুন হত্যা, নাশকতা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় শুধু বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরাই নন, ৮৫টি সাংগঠনিক জেলাসহ প্রায় সর্বস্তরেই প্রকাশ্যে নেতৃত্ব সংকট বিরাজ করছে। পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে রাজপথে সক্রিয় ও জেলের বাইরে থাকা দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় বিভিন্ন সম্পাদক, সহসম্পাদক, নির্বাহী কমিটির সদস্যসহ মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রায় সব নেতাই এখন গ্রেফতার এড়াতে গা-ঢাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি মহানগর ও জেলা বিএনপির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক এবং আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব গ্রেফতার হয়েছেন। সেসব মহানগর ও জেলায় সিনিয়র সহসভাপতিকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, প্রথম যুগ্ম সম্পাদককে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এবং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ককে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক এবং আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্যকে ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব করা হয়েছে। রাজধানীতে গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির হিসাবে ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ১৫ হাজার বিরোধী নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে দেড় শতাধিক। আসামি করা হয়েছে ৬০ হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে। আহত হয়েছেন ২০ হাজারের বেশি। নিহত হয়েছেন ২১ জন। দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছাড়াও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও খায়রুল কবির খোকন, মিডিয়া সেলের প্রধান জহির উদ্দিন স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানীর মতো গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় নেতারাও গ্রেফতার হয়ে এখন কারাবন্দি। এদিকে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় দুটিই তালাবদ্ধ। দফতরের দায়িত্বে থাকা সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ আত্মগোপনে থেকে নিয়মিত ভার্চুয়ালি প্রেস ব্রিফিং করে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে তিনি প্রতিটি অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচিতে ভোরবেলায় রাজধানীর কোনো না কোনো এলাকায় বিক্ষোভ মিছিলে বা পিকেটিংয়ে অংশ নিচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে