শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নেতৃত্বশূন্য বিএনপি

শীর্ষ নেতাদের অনুপস্থিতিতে বাড়ছে নেতা-কর্মীদের হতাশা ॥ কারারুদ্ধ মহাসচিবের পরিবর্তে অন্য কাউকে দায়িত্বও দেওয়া হয়নি॥ ৪৮ জেলায় অফিস বন্ধ॥ হচ্ছে না কর্মসূচি বাস্তবায়ন
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
নেতৃত্বশূন্য বিএনপি

সরকার পতনে চলমান এক দফা আন্দোলনে কার্যত নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ছে বিএনপি। কেন্দ্র থেকে মাঠপর্যায়ে সব স্তরে প্রায় একই অবস্থা। অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, কারান্তরিন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সক্রিয় নেতাদের অনুপস্থিতির কারণে সবকিছুতে যেন একটা শৈথিল্য বিরাজ করছে। মহাসচিবের অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো নেতাকে দায়িত্বও দেওয়া হয়নি। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটি এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অধিকাংশ নেতা কারাগারে থাকায় নেতৃত্বের এই শূন্যতা তীব্র হচ্ছে। ৪৮ জেলায় বন্ধ রয়েছে দলীয় কার্যালয়। বাস্তবায়ন হচ্ছে না ঘোষিত কর্মসূচি। অন্যদিকে, মামলার জালে আটকা সব স্তরের নেতা-কর্মীদের ত্রাহি অবস্থা। আদালত থেকে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলায় একের পর এক রায় ঘোষণা, গ্রেফতার-রিমান্ড, পুলিশের হয়রানি সব মিলে নেতা-কর্মীদের মাঝে চরম হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যমান কঠিন পরিস্থিতিতে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের দৃশ্যমান অনুপস্থিতি দিন দিন নেতৃত্বের অনিশ্চয়তাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি নেতৃত্ব দিলেও সেটি দৃশ্যমান সরাসরি নেতৃত্বের অভাব কতটুকু পূরণ করছে- তাও আপেক্ষিক বিষয়। ফলে কিছুতেই যেন কাটছে না দলটির নেতৃত্বের এই শূন্যতা। এ ব্যাপারে কারাগারের বাইরে থাকা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, সরকার একতরফা জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার লক্ষ্যে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ জন্য তারা বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণহারে গ্রেফতার করছে। রিমান্ডে নিয়ে পর্যন্ত নির্যাতন করছে। এই হীন উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কারান্তরিন করার খেলায় মেতে উঠেছে তারা। গায়েবি ও মিথ্যা মামলায় বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে সাজানো রায় দিচ্ছে। কিন্তু এতে তারা কখনই সফল হবে না। এসব করে বিএনপির নেতৃত্বকে দুর্বল করা যাবে না। জানা গেছে, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে বিপর্যয় এবং ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের আগেও গণগ্রেফতার অভিযানে এমন নেতৃত্ব সংকটে পড়েছিল বিএনপি। এবার দলের স্থায়ী কমিটির মাঠে সক্রিয় সাত নেতার মধ্যে মহাসচিবসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ নেতাই হত্যা ও নাশকতার মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দি। সক্রিয় অন্য চারজনও গ্রেফতার এড়াতে এখন আত্মগোপনে। দলের চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ তিনজন সাজাপ্রাপ্ত, বয়সের কারণে নিষ্ক্রিয় চারজন, আইনি জটিলতায় ভারতে আটকা একজন এবং মারা গেছেন চার সদস্য। এ পরিস্থিতিতে দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভিজ্ঞ ও সিনিয়র নেতৃত্বের সংকট দেখা দিয়েছে দলটিতে। যদিও অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এবার কিছুটা কৌশল বদল করেছে টানা ১৭ বছর ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বাইরে থেকে মামলায় জর্জরিত বিএনপি। দলটির হাইকমান্ডের নির্দেশনা অনুসারে, কারাগারের বাইরে যে একজন নেতা বা কর্মী থাকবেন, তিনিই দলের নেতৃত্ব দেবেন। সব নেতাকে গ্রেফতার করেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্দলীয় সরকারের দাবির আন্দোলন থেকে বিএনপিকে আর পিছু হটানো যাবে না। গণতন্ত্রকামী দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের গণ আন্দোলনের পক্ষে থাকবেন বলেই বিএনপির প্রত্যাশা। বিএনপি ও সমমনা দলের শীর্ষ পর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে শুধু বিএনপি নেতারাই নন, গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনা দলের নেতারাও সামনের কঠিন পরিস্থিতিতে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা এবং বাস্তবায়নের ঘোষণা দিতে পারবেন। গ্রেফতার এড়িয়ে মাঠপর্যায়ে কর্মসূচি সফল করতে ভার্চুয়ালি জরুরি বৈঠক ও যোগাযোগমাধ্যমে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। এমনকি বিএনপির প্রত্যেক স্তরের কমিটির শীর্ষ নেতারা গ্রেফতার হলেও ক্রমান্বয়ে পরবর্তী পদে থাকা নেতারাই ভারপ্রাপ্ত হিসেবে পদায়িত হয়ে সংকটকালীন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব দেবেন। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ক্ষমতাসীন সরকার তাদের কাণ্ডজ্ঞানশূন্য মিথ্যা মামলা-হামলা, গ্রেফতার-আটকের মাধ্যমে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। রাতারাতি যেমন একটি দলে নেতৃত্ব তৈরি করা যায় না, তেমনি রাতারাতি একটি দলকে নেতৃত্বশূন্যও করা যায় না। বিএনপি এমন একটি রাজনৈতিক দল, যার ভিত্তি হচ্ছে তৃণমূলের জনগণের শিকড়ে। অন্যায়, জুলুম-নির্যাতনের মাধ্যমে জনগণের এই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনকে স্তব্ধ করা যাবে না।

মামলার জালে শীর্ষ নেতারা : দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে পুলিশ হত্যা, নাশকতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মামলার জালে আবদ্ধ রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। দলের চেয়ারপারসন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান), মহাসচিবসহ ১৯ সদস্যের জাতীয় স্থায়ী কমিটির মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা। এরই মধ্যে দুটি মামলায় ১০ ও ৭ বছর করে ১৭ বছর সাজা হয়েছে তাঁর। তিনি অসুস্থতাজনিত কারণে সরকারপ্রধানের নির্বাহী স্থগিতাদেশে শর্তসাপেক্ষে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা ৫০টি। এর মধ্যে চারটি মামলায় তাঁর বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। চলমান আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রেখেছেন স্থায়ী কমিটির সাত নেতা। তাদের তিনজন বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। তাদের মধ্যে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে নতুন ৪টি এবং পুরনো ৯৮টিসহ ১০২টি মামলা। মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে পুরনো ৫২টি। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে পুরনো ৯টি মামলা। গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে রয়েছেন বাকি চারজন। তাদের মধ্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে পুরনো ৩৯টি, নজরুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা হয়েছে। ড. আবদুল মঈন খানের বিরুদ্ধে একটি এবং সেলিমা রহমানের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া সাজাপ্রাপ্ত হয়ে আগে থেকে বিদেশে পলাতক ইকবাল হাসান মাহমুদের বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে। অবৈধ অনুপ্রবেশের মামলায় ভারতে দীর্ঘদিন সাজা খেটে বর্তমানে জামিন পেলেও আইনি জটিলতায় সেখানে অবস্থান করছেন সালাউদ্দিন আহমেদ। অসুস্থতার কারণে চারজন নিষ্ক্রিয় থাকলেও শুধু ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যুক্ত হচ্ছেন- দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার। লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান ও ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া দলীয় কার্যক্রমে বিরত রয়েছেন। মারা গেছেন কমিটির চার সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ এবং এম কে আনোয়ার।

জানা গেছে, পুরনো ও নতুন হত্যা, নাশকতা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় শুধু বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরাই নন, ৮৫টি সাংগঠনিক জেলাসহ প্রায় সর্বস্তরেই প্রকাশ্যে নেতৃত্ব সংকট বিরাজ করছে। পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে রাজপথে সক্রিয় ও জেলের বাইরে থাকা দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় বিভিন্ন সম্পাদক, সহসম্পাদক, নির্বাহী কমিটির সদস্যসহ মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রায় সব নেতাই এখন গ্রেফতার এড়াতে গা-ঢাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি মহানগর ও জেলা বিএনপির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক এবং আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব গ্রেফতার হয়েছেন। সেসব মহানগর ও জেলায় সিনিয়র সহসভাপতিকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, প্রথম যুগ্ম সম্পাদককে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এবং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ককে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক এবং আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্যকে ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব করা হয়েছে। রাজধানীতে গত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির হিসাবে ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ১৫ হাজার বিরোধী নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে দেড় শতাধিক। আসামি করা হয়েছে ৬০ হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে। আহত হয়েছেন ২০ হাজারের বেশি। নিহত হয়েছেন ২১ জন। দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছাড়াও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও খায়রুল কবির খোকন, মিডিয়া সেলের প্রধান জহির উদ্দিন স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানীর মতো গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় নেতারাও গ্রেফতার হয়ে এখন কারাবন্দি। এদিকে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় দুটিই তালাবদ্ধ। দফতরের দায়িত্বে থাকা সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ আত্মগোপনে থেকে নিয়মিত ভার্চুয়ালি প্রেস ব্রিফিং করে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে তিনি প্রতিটি অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচিতে ভোরবেলায় রাজধানীর কোনো না কোনো এলাকায় বিক্ষোভ মিছিলে বা পিকেটিংয়ে অংশ নিচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!
ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ
হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার
দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা