শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মিলছে না আসনের সমীকরণ

জাতীয় পার্টিকে নিয়ে দ্বিধায় ক্ষমতাসীনরা ♦ নৌকার প্রার্থী থাকলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় কঠিন, বর্জনের ভাবনা জাপায় ♦ নৌকা পেলেও স্বতন্ত্রকে ঝুঁকি ভাবছে শরিকরা
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
মিলছে না আসনের সমীকরণ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী জোট-মহাজোটের শরিক দলের মধ্যে মিলছে না আসনের হিসাবনিকাশ। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক এবং বর্তমান সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি আসন নিয়ে আছে টেনশনে। জাতীয় পার্টি শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে থাকবে কি না দ্বিধায় রয়েছে আওয়ামী লীগ। তাদের গতিবিধিও পর্যবেক্ষণে রেখেছে ক্ষমতাসীন দলটি।

‘আমরা সরকার গঠনে প্রস্তুত’ এমন কথা বললেও আওয়ামী লীগের আনুকূল্য চায় জাতীয় পার্টি। যেসব আসনে জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে কমপক্ষে ৫০টি আসনে নৌকার প্রার্থী প্রত্যাহার চায় তারা। এজন্য দফায় দফায় চলছে দেনদরবার। আসন ছাড়ের সমঝোতা না হলে দলটি ভোট বর্জন করতে পারে এমন আশঙ্কাও আছে আওয়ামী লীগে।

অন্যদিকে নিজস্ব প্রতীক ছেড়ে গত তিনটি নির্বাচনে নৌকায় চড়ে সংসদে আসা ১৪ দলের অনেক শরিক নেতা এবারও নৌকা পাচ্ছেন। কিন্তু তাদের সংশয় আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্রদের নিয়ে। জোটের শরিকরা মনে করেন, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাঠে থাকলে তারা বিজয়ের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবেন। সে কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও মাঠ থেকে সরিয়ে দিতে চায় জোট শরিকরা। আওয়ামী লীগ এতে রাজি নয়। অন্যদিকে আসন ছাড় নিয়ে এখনো নিশ্চয়তা পায়নি জোটের কোনো শরিক। ফলে আসন নিয়ে কারোই হিসাব মিলছে না।

গতকাল ধানমন্ডিতে এক সংবাদ সম্মেলনে জোট নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জোট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা, গুজব আছে। আমরা সতর্ক আছি। গুজব, গুঞ্জন, সন্ত্রাস-সহিংসতা আমাদের বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আমরা বিচলিত হব না, আমরা জেনেশুনেই নির্বাচনে।’ জাতীয় পার্টির অবস্থান নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের তারা বলেছে, তারা নির্বাচনে আছে; জোটে থাকতে চায়। তারা তো সরে যাবে বলেনি। সরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে। তবে এটা নিয়ে আমরা আরও নিশ্চিত হতে চাই। ১৭-১৮ তারিখ পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করি। অস্থিরতার কিছু নেই।’  জানা গেছে, ‘আসন সমঝোতা’র জন্য হাতে আছে আর মাত্র দুই দিন। দফায় দফায় বৈঠক করেও জোট-মহাজোটের আসন সমঝোতার অঙ্ক এখনো মেলাতে পারেনি আওয়ামী লীগ। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি এবং ১৪-দলীয় জোটের শরিকরা চান সমঝোতার আসনগুলোতে বড় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই নির্বাচনি বৈতরণী পার হতে। তবে এতে মোটেও রাজি নয় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সমঝোতার আসনগুলোতে নৌকার প্রার্থী না রাখার ব্যাপারে সম্মতি জানালেও কোনোভাবেই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনি মাঠ থেকে সরানো হবে না বলে শরিক ও মিত্রদের সাফ জানিয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টির সঙ্গে পঞ্চম দফায় বৈঠক শেষে জোট-মহাজোটের আসন সমঝোতা সম্পন্ন হতে পারে, যা ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগেই জাতির সামনে পরিষ্কার হবে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন জোট নেত্রী শেখ হাসিনা। এ কারণে জোট-মহাজোট ও মিত্রদের সবাই এখন তাকিয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের দিকে। সমঝোতা হলে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি নিজ নিজ অবস্থান থেকে একসঙ্গে যৌথভাবে তা প্রকাশ করবে। দল দুটির একাধিক নীতিনির্ধারক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। শুধু স্বতন্ত্র প্রার্থীই নয়, আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে জাতীয় পার্টির সর্বশেষ ভূমিকা নিয়ে সৃষ্ট অবিশ্বাস ও সন্দেহ। অতীতের মতো এবারও জাপা যাতে দর কষাকষির অজুহাত দেখিয়ে কোনো সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে না পারে, সেজন্য অত্যন্ত কৌশলী অবস্থান থেকে তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। জানা গেছে, জাপাকে নিয়ে আওয়ামী লীগের সন্দেহের কারণ প্রধানত তিনটি। সেগুলো হচ্ছে- আসন নিয়ে অতিমাত্রায় দর-কষাকষি, অরাজনৈতিক ও প্রশ্নবিদ্ধ মহলে দলটির সিনিয়র নেতাদের দৌড়ঝাঁপ এবং দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের রহস্যজনক ভূমিকা ও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রচ্ছন্ন হুমকি। জাতীয় পার্টি ও নির্বাচনি মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত না হওয়ার কারণে ঝুলে আছে ১৪ দলের জোট শরিকদের আসন চূড়ান্ত করার বিষয়টি। জোটের শরিক দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, জাতীয় পার্টির-জেপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও তরিকত ফেডারেশনের নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী শেষ পর্যন্ত নৌকার প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন, এটি প্রায় নিশ্চিত। তবে শরিকদের দাবি করা অন্যান্য আসনগুলো নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় তাদের মধ্যেও এক ধরনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখা গেছে। তবে আজ বা কালের মধ্যে ১৪ দলের সঙ্গেও আওয়ামী লীগের সমঝোতা চূড়ান্ত হতে পারে, এমনটাই আভাস দিয়েছেন সমঝোতার দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা।সমঝোতা না হলে ভোট বর্জনের ভাবনা : আসন সমঝোতা না হলে ভোট বর্জনের ভাবনা রয়েছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির। ফের প্রধান বিরোধী দল হতে চাওয়া জাতীয় পার্টি ভোটে থাকতে সম্মানজনক সংখ্যক আসনে জয়ের নিশ্চয়তা চায়।  সূত্র জানিয়েছে, সমঝোতা এবং আসন বণ্টনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নৌকা ও ‘আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী’ সরিয়ে ৪১ আসন ছাড়লেই সন্তুষ্ট জাপা। স্বতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়তে হলে তারা চাইছে অন্তত ৬০ আসন। তবে এত আসন ছাড়তে নারাজ ক্ষমতাসীনরা। বরং জাপাকে রেখেছে পাল্টা চাপে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের বৈঠক এ চাপেরই অংশ। জাপা সূত্রের মূল্যায়ন, এর মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হয়েছে আসন সমঝোতা নিয়ে অসন্তোষ বা অন্য কোনো কারণে জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের সরে গেলেও রওশনের নেতৃত্বে দলটিকে নির্বাচনে রাখা হবে। যেভাবে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন জাপার প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বর্জন করলে দলের একাংশ রওশনের নেতৃত্বে অংশ নিয়েছিল।  এদিকে তফসিল ঘোষণার পর গণমাধ্যমের সামনে আসছেন না জি এম কাদের। বনানী কার্যালয়ে তিনি দফায় দফায় বৈঠক করেন জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে।  দলটির চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এক প্রেসিডিয়াম সদস্য জানিয়েছেন, সর্বশেষ বৈঠকে আওয়ামী লীগের কাছে দুই প্রস্তাব রেখেছে জাপা। প্রথম প্রস্তাব অনুযায়ী, জাপাকে যেসব আসন ছাড়া হবে সেখানে নৌকা এবং আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ভোটে থাকবেন না। নামসর্বস্ব দলের সঙ্গে লড়ে জিতে সংসদে গিয়ে ফের প্রধান বিরোধী দল হবে জাপা। এক্ষেত্রে ৩৫টি আসন ছাড়লেই হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাব, ৬০ আসন ছাড়তে হবে। যেখানে নৌকা না থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা থাকবেন। তাদের বিরুদ্ধে লড়ে জাতীয় পার্টি অন্তত ৩০ আসন জিতে প্রধান বিরোধী দল হবে। এদিকে ৩০০ আসনে ভোট হলেও ২৮৯ আসনে জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিয়েছে। সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি কেন ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ প্রসঙ্গে শেরপুর জেলা জাতীয় পার্টির নেতা মো. রফিকুল ইসলাম বেলাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করে আসছি। বর্তমানে শেরপুর জেলার ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছি। আমি ছাড়া এ আসন থেকে অন্য কেউ মনোনয়ন পর্যন্ত নেয়নি। সাক্ষাৎকারে পার্টির চেয়ারম্যান-মহাসচিব পর্যন্ত ভোট করার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অদৃশ্য কোনো শক্তির ইশারায় আমাকে দল থেকে মনোনয়নই দেয়নি। তিনি দুঃখ করে বলেন, ৩০০ আসনে ভোট করার ঘোষণা দেওয়ার পর যদি আসন ফাঁকা রাখা হয় তাহলে দল সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পানির ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পানির ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই শ্রমিকের মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরের আগে নেদারল্যান্ডস দলে বড় পরিবর্তন
বাংলাদেশ সফরের আগে নেদারল্যান্ডস দলে বড় পরিবর্তন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৭০
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৭০

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কাশ্মীরে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেলো বহু বাড়ি, নিখোঁজ অনেকে
কাশ্মীরে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেলো বহু বাড়ি, নিখোঁজ অনেকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডে নারীর মৃত্যু, শিশুসহ দগ্ধ ৩
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডে নারীর মৃত্যু, শিশুসহ দগ্ধ ৩

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযান, দুই দালালকে জরিমানা
ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অভিযান, দুই দালালকে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-লি বৈঠকের পর বোয়িংয়ের সঙ্গে ইতিহাসের বড় ক্রয় চুক্তি কোরিয়ার
ট্রাম্প-লি বৈঠকের পর বোয়িংয়ের সঙ্গে ইতিহাসের বড় ক্রয় চুক্তি কোরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডস সিরিজের টিকিট মূল্য প্রকাশ করলো বিসিবি
নেদারল্যান্ডস সিরিজের টিকিট মূল্য প্রকাশ করলো বিসিবি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

৭ দফা দাবিতে কক্সবাজারে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের স্মারকলিপি প্রদান
৭ দফা দাবিতে কক্সবাজারে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের স্মারকলিপি প্রদান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ চুরি : প্রতিবেদন জমার তারিখ পেছাল ৮৮ বার
রিজার্ভ চুরি : প্রতিবেদন জমার তারিখ পেছাল ৮৮ বার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিদেশি অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লামায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক আটক
লামায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ, যুবক আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
চাঁদপুরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কিশোরীর মৃত্যু
গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কিশোরীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগজিন ও গুলিসহ আটক ২
যশোরে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগজিন ও গুলিসহ আটক ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে ভাঙন আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ
মানিকগঞ্জে ভাঙন আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির বিশাল আনন্দ মিছিল
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির বিশাল আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন শুরু
বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় জমি নিয়ে বিরোধে ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা, বাবা জখম
চুয়াডাঙ্গায় জমি নিয়ে বিরোধে ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা, বাবা জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিপ্রবি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী ঐশী-প্রিয়াসহ ৪৫ শিক্ষার্থীকে শাস্তি
জাবিপ্রবি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী ঐশী-প্রিয়াসহ ৪৫ শিক্ষার্থীকে শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন