শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

শমসেরের আস্তানায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬, উদ্ধার ১২ মোটরসাইকেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

রূপগঞ্জের ডন শমসের আলীর আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে চনপাড়া বস্তিতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। বস্তির ঘরে ঘরে টানা তিন ঘণ্টা অভিযান চালালেও শমসেরকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশের ধাওয়ার মুখে বস্তি থেকে পালিয়ে গেছে শমসের। তবে গ্রেফতার হয়েছে তার পাঁচ সহযোগী। উদ্ধার করা হয়েছে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত ১২টি মোটরসাইকেল। গতকাল সন্ধ্যা থেকে বস্তিতে শমসেরের আস্তানায় অভিযান চালায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক চনপাড়ায় অভিযান চালায় এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করে। অপরাধীদের আখড়া ভেঙে দিতে তারা অভিযান অব্যাহত রাখবে। অপরাধীরা গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়ার এই বস্তিটি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। সেখানে রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ছড়াচ্ছেন আতংক। পুরো এলাকায় হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শমসের। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের আস্তানা চনপাড়া বস্তিটি ভোটের জন্য এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গতকাল যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হলেন- মো. ইমন মাহমুদ রবিন (২৫) পিতা মো. দুলাল, মো. জান শরীফ (৪৫) পিতা মৃত ফাইজুর রহমান, আনিসুর রহমান শাওন (৬২) পিতা মৃত খন্দকার মুক্তার হোসেন, রাসুকুল রাকিব পিতা সোহরাব হাওলাদার, সেন্টু তালুকদার (৪৯) পিতা আলী হোসেন তালুকদার এবং চান মিয়া পিতা আবদুল খালেক। এরা প্রত্যেকেই শমসের আলী বাহিনীর সদস্য।

সরেজমিন গেলে স্থানীয় এলাকাবাসী বলেছেন, একক আধিপত্য বিস্তারে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্যরা। শমসেরের নামে রূপগঞ্জ থানায় পুলিশের কনস্টেবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চনপাড়া বস্তিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছেন শমসের। এত অভিযোগের পরও ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে ডাকু শমসের।

স্থানীয়রা আরও জানান, চনপাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করে সে। একসময় টোকাই ও ভাঙারি বিক্রেতা শমসের এখন স্থানীয়দের জমি দখল ও মাদক-অস্ত্রের ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

অনুসন্ধান বলছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদ হচ্ছেন চনপাড়ার ডন শমসের মূল আশ্রয়দাতা। এমদাদের ছত্রছায়ায় চনপাড়ার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন শমসের। যার জন্য প্রত্যেক মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা নেন তিনি। স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন এমদাদ। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাদা এমদাদকে মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে এলাকায় পুলিশ-প্রশাসনের তোড়জোড় বাড়ে। টাকা না দিলে একদিনও ব্যবসা করা যায় না।

সূত্র বলছে, গত ১৪ বছর ধরে মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে কাজ করে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। খোদ রাজধানীতেই বানিয়েছেন একাধিক বিলাসবহুল বহুতল বাড়ি। বিনিয়োগ করেছেন স্থানীয় আবাসন ব্যবসা। নামে বেনামে অঢেল সম্পদ করেছেন স্ত্রী ও শ্বশুরের নামে। পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কারখানার জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন এমদাদ। এ ছাড়া নিজস্ব বাহিনী দিয়ে কারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহের কাজ করছেন এমদাদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভবঘুরে হাসমত আলীর ছেলে শমসের আলী খান (৩৮) ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ভবঘুরে হাসমতের সংসারের প্রতি কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই ছোট্ট বেলা থেকেই কাগজ টোকাইয়ের কাজ শুরু করে শমসের। টোকাই দলের অন্যদের মধ্যে সাহসী ছিল শমসের। ৯-১০ বছর বয়সেই অন্য টোকাইদের নিয়ে গড়ে তোলে গ্যাং। শুরু করে ছোট্ট ছোট্ট চুরি। পাশাপাশি স্থানীয় বড় ভাইদের মাদক ও অস্ত্র বাহকের (ক্যারিয়ার) কাজ করা শুরু করে শমসের বাহিনী। ১৩ বছর বয়সে মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয় শমসের।

সূত্র বলছে, সোর্সের কাজ করার সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের কৌশলে গ্রেফতার করাতে শুরু করে শমসের। এরপর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একজন পুলিশ কনস্টেবল হত্যার মধ্য দিয়ে এলাকায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে শমসের। ওই সময় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যা মামলা থেকে নিজেকে আড়াল করতে ২০০৮ সালে সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করে শমসের। ২০১৩ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন তিনি। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, একসময় চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির হাতে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরিকে খুন করে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্য জয়নাল, শাহীন, রাজা এবং আনোয়ার। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। কিন্তু ২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর চনপাড়ায় র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয় বজলু। এর পর ওই বছরের ৩১ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। বজলুর মৃত্যুর পর থেকে চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে শমসের গ্রুপ, রায়হান গ্রুপ, জয়নাল গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ। তবে সবাইকে পেছনে ফেলে গত ১২ জুনের উপনির্বাচনের পর চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় শমসের আলী।

চনপাড়ার মাদক ব্যবসা : সরেজমিন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া বস্তিতে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চনপাড়ায় বর্তমানে প্রায় ২ শতাধিক মাদকের ডিলার রয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যেই চলে মাদক কেনাবেচা। হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইচও মিলছে প্রকাশ্যে। বস্তিতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়। যার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে শমসের।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে চনপাড়ার অবস্থান। সড়ক পথে চনপাড়ায় প্রবেশের রাস্তা একটি। তাই মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। রাজধানী মাদক প্রবেশের প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে চনপাড়া। বর্তমানে বস্তিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের বাস। এখানে মাদক বেচাকেনা চলে প্রকাশ্যে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় মাদকের সবচেয়ে বড় স্পট পরিচালনা করে শমসেরের দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজা বেগম। চনপাড়া বড় বাড়ির নাবা কিশোলয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫০ ফুটের মধ্যেই খাদিজার মাদক স্পট। টিন ও বাঁশ দিয়ে তৈরি দোতলা স্থাপনাতে চলে মাদক বিক্রি। দুপুর ১২টায়ও প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছিল হেরোইন, ফেনসিডিল ও গাঁজার মতো মাদক। এখানে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকার মাদক ক্রয় বিক্রি হয়। পরিচয় গোপন করে ক্রেতা বেশে প্রতিবেদক কথা বলে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে (যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে)। তখন জানা যায়, মাদক কেনার পর বসে সেবন করার ব্যবস্থা আছে। যদি পরিমাণ বাড়িয়ে অর্ডার দেওয়া হয়, তবে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

শমসেরের নামে ১০ মামলা : ২০১৯ সাল থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ১০ মামলা হয়েছে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদক, ডাকাতি, লুটসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মামলা হয় রূপগঞ্জ থানায়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ জুন শমসেরের নামে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী করণীয় কর্তব্য সম্পাদনে বাধা দানের উদ্দেশে তার ওপর আক্রমণ বা অপরাধমূলক কাজের জন্য শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার এফআইআর নম্বর ৩৫। ২০১৫ সালে ডাকু শমসেরের নামে মামলা হয় ৪টি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ ডাকাতির সময় গ্রেফতার করে মামলা করে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ সময় তার বিরুদ্ধে এফআইআর-২৬ এ ডাকাতি মামলা ও এফআইআর-২৭ এ দেওয়া হয় অস্ত্র মামলা। এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৮ ও ১৩। এদিকে, ২০১৯ সালের ২৬ জুন মহিলা ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টিকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় আসামি করা হয় শমসেরকে। যার মামলা নম্বর ৮৭। ২০২১ সালের ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে আবারও মামলা হয়। যার মামলা নম্বর ৩৩। এ ছাড়া ২০২২ সালের ১৩ মার্চ ও ১৮ জনু পৃথক দুটি মামলা হয় শমসেরের বিরুদ্ধে। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৩৬ ও ৫১। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রতিবেদককে বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ছাড় নেই। চনপাড়ায় যারা সন্ত্রাসী ছিল, যারা নামকরা ছিল তাদের সবাইকে আমরা গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। আরেকজন আছে শমসের সে হলো ওয়ার্ড কমিশনার, আরেকটা হলো শাহাবুদ্দিন এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পেলে আমরা গ্রেফতার করব। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ওয়ার্ডের মেম্বার বা যাই হোক। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আপনার কাছে এর বাহিরে যদি কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের নাম থাকে তবে আমাকে দিন, আমরা ব্যবস্থা নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন
ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে