শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

শমসেরের আস্তানায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬, উদ্ধার ১২ মোটরসাইকেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

রূপগঞ্জের ডন শমসের আলীর আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে চনপাড়া বস্তিতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। বস্তির ঘরে ঘরে টানা তিন ঘণ্টা অভিযান চালালেও শমসেরকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশের ধাওয়ার মুখে বস্তি থেকে পালিয়ে গেছে শমসের। তবে গ্রেফতার হয়েছে তার পাঁচ সহযোগী। উদ্ধার করা হয়েছে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত ১২টি মোটরসাইকেল। গতকাল সন্ধ্যা থেকে বস্তিতে শমসেরের আস্তানায় অভিযান চালায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক চনপাড়ায় অভিযান চালায় এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করে। অপরাধীদের আখড়া ভেঙে দিতে তারা অভিযান অব্যাহত রাখবে। অপরাধীরা গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়ার এই বস্তিটি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। সেখানে রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ছড়াচ্ছেন আতংক। পুরো এলাকায় হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শমসের। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের আস্তানা চনপাড়া বস্তিটি ভোটের জন্য এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গতকাল যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হলেন- মো. ইমন মাহমুদ রবিন (২৫) পিতা মো. দুলাল, মো. জান শরীফ (৪৫) পিতা মৃত ফাইজুর রহমান, আনিসুর রহমান শাওন (৬২) পিতা মৃত খন্দকার মুক্তার হোসেন, রাসুকুল রাকিব পিতা সোহরাব হাওলাদার, সেন্টু তালুকদার (৪৯) পিতা আলী হোসেন তালুকদার এবং চান মিয়া পিতা আবদুল খালেক। এরা প্রত্যেকেই শমসের আলী বাহিনীর সদস্য।

সরেজমিন গেলে স্থানীয় এলাকাবাসী বলেছেন, একক আধিপত্য বিস্তারে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্যরা। শমসেরের নামে রূপগঞ্জ থানায় পুলিশের কনস্টেবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চনপাড়া বস্তিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছেন শমসের। এত অভিযোগের পরও ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে ডাকু শমসের।

স্থানীয়রা আরও জানান, চনপাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করে সে। একসময় টোকাই ও ভাঙারি বিক্রেতা শমসের এখন স্থানীয়দের জমি দখল ও মাদক-অস্ত্রের ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

অনুসন্ধান বলছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদ হচ্ছেন চনপাড়ার ডন শমসের মূল আশ্রয়দাতা। এমদাদের ছত্রছায়ায় চনপাড়ার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন শমসের। যার জন্য প্রত্যেক মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা নেন তিনি। স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন এমদাদ। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাদা এমদাদকে মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে এলাকায় পুলিশ-প্রশাসনের তোড়জোড় বাড়ে। টাকা না দিলে একদিনও ব্যবসা করা যায় না।

সূত্র বলছে, গত ১৪ বছর ধরে মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে কাজ করে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। খোদ রাজধানীতেই বানিয়েছেন একাধিক বিলাসবহুল বহুতল বাড়ি। বিনিয়োগ করেছেন স্থানীয় আবাসন ব্যবসা। নামে বেনামে অঢেল সম্পদ করেছেন স্ত্রী ও শ্বশুরের নামে। পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কারখানার জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন এমদাদ। এ ছাড়া নিজস্ব বাহিনী দিয়ে কারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহের কাজ করছেন এমদাদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভবঘুরে হাসমত আলীর ছেলে শমসের আলী খান (৩৮) ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ভবঘুরে হাসমতের সংসারের প্রতি কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই ছোট্ট বেলা থেকেই কাগজ টোকাইয়ের কাজ শুরু করে শমসের। টোকাই দলের অন্যদের মধ্যে সাহসী ছিল শমসের। ৯-১০ বছর বয়সেই অন্য টোকাইদের নিয়ে গড়ে তোলে গ্যাং। শুরু করে ছোট্ট ছোট্ট চুরি। পাশাপাশি স্থানীয় বড় ভাইদের মাদক ও অস্ত্র বাহকের (ক্যারিয়ার) কাজ করা শুরু করে শমসের বাহিনী। ১৩ বছর বয়সে মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয় শমসের।

সূত্র বলছে, সোর্সের কাজ করার সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের কৌশলে গ্রেফতার করাতে শুরু করে শমসের। এরপর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একজন পুলিশ কনস্টেবল হত্যার মধ্য দিয়ে এলাকায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে শমসের। ওই সময় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যা মামলা থেকে নিজেকে আড়াল করতে ২০০৮ সালে সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করে শমসের। ২০১৩ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন তিনি। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, একসময় চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির হাতে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরিকে খুন করে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্য জয়নাল, শাহীন, রাজা এবং আনোয়ার। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। কিন্তু ২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর চনপাড়ায় র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয় বজলু। এর পর ওই বছরের ৩১ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। বজলুর মৃত্যুর পর থেকে চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে শমসের গ্রুপ, রায়হান গ্রুপ, জয়নাল গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ। তবে সবাইকে পেছনে ফেলে গত ১২ জুনের উপনির্বাচনের পর চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় শমসের আলী।

চনপাড়ার মাদক ব্যবসা : সরেজমিন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া বস্তিতে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চনপাড়ায় বর্তমানে প্রায় ২ শতাধিক মাদকের ডিলার রয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যেই চলে মাদক কেনাবেচা। হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইচও মিলছে প্রকাশ্যে। বস্তিতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়। যার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে শমসের।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে চনপাড়ার অবস্থান। সড়ক পথে চনপাড়ায় প্রবেশের রাস্তা একটি। তাই মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। রাজধানী মাদক প্রবেশের প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে চনপাড়া। বর্তমানে বস্তিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের বাস। এখানে মাদক বেচাকেনা চলে প্রকাশ্যে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় মাদকের সবচেয়ে বড় স্পট পরিচালনা করে শমসেরের দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজা বেগম। চনপাড়া বড় বাড়ির নাবা কিশোলয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫০ ফুটের মধ্যেই খাদিজার মাদক স্পট। টিন ও বাঁশ দিয়ে তৈরি দোতলা স্থাপনাতে চলে মাদক বিক্রি। দুপুর ১২টায়ও প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছিল হেরোইন, ফেনসিডিল ও গাঁজার মতো মাদক। এখানে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকার মাদক ক্রয় বিক্রি হয়। পরিচয় গোপন করে ক্রেতা বেশে প্রতিবেদক কথা বলে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে (যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে)। তখন জানা যায়, মাদক কেনার পর বসে সেবন করার ব্যবস্থা আছে। যদি পরিমাণ বাড়িয়ে অর্ডার দেওয়া হয়, তবে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

শমসেরের নামে ১০ মামলা : ২০১৯ সাল থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ১০ মামলা হয়েছে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদক, ডাকাতি, লুটসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মামলা হয় রূপগঞ্জ থানায়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ জুন শমসেরের নামে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী করণীয় কর্তব্য সম্পাদনে বাধা দানের উদ্দেশে তার ওপর আক্রমণ বা অপরাধমূলক কাজের জন্য শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার এফআইআর নম্বর ৩৫। ২০১৫ সালে ডাকু শমসেরের নামে মামলা হয় ৪টি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ ডাকাতির সময় গ্রেফতার করে মামলা করে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ সময় তার বিরুদ্ধে এফআইআর-২৬ এ ডাকাতি মামলা ও এফআইআর-২৭ এ দেওয়া হয় অস্ত্র মামলা। এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৮ ও ১৩। এদিকে, ২০১৯ সালের ২৬ জুন মহিলা ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টিকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় আসামি করা হয় শমসেরকে। যার মামলা নম্বর ৮৭। ২০২১ সালের ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে আবারও মামলা হয়। যার মামলা নম্বর ৩৩। এ ছাড়া ২০২২ সালের ১৩ মার্চ ও ১৮ জনু পৃথক দুটি মামলা হয় শমসেরের বিরুদ্ধে। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৩৬ ও ৫১। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রতিবেদককে বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ছাড় নেই। চনপাড়ায় যারা সন্ত্রাসী ছিল, যারা নামকরা ছিল তাদের সবাইকে আমরা গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। আরেকজন আছে শমসের সে হলো ওয়ার্ড কমিশনার, আরেকটা হলো শাহাবুদ্দিন এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পেলে আমরা গ্রেফতার করব। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ওয়ার্ডের মেম্বার বা যাই হোক। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আপনার কাছে এর বাহিরে যদি কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের নাম থাকে তবে আমাকে দিন, আমরা ব্যবস্থা নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ