শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

শমসেরের আস্তানায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬, উদ্ধার ১২ মোটরসাইকেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

রূপগঞ্জের ডন শমসের আলীর আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে চনপাড়া বস্তিতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। বস্তির ঘরে ঘরে টানা তিন ঘণ্টা অভিযান চালালেও শমসেরকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশের ধাওয়ার মুখে বস্তি থেকে পালিয়ে গেছে শমসের। তবে গ্রেফতার হয়েছে তার পাঁচ সহযোগী। উদ্ধার করা হয়েছে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত ১২টি মোটরসাইকেল। গতকাল সন্ধ্যা থেকে বস্তিতে শমসেরের আস্তানায় অভিযান চালায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক চনপাড়ায় অভিযান চালায় এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করে। অপরাধীদের আখড়া ভেঙে দিতে তারা অভিযান অব্যাহত রাখবে। অপরাধীরা গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়ার এই বস্তিটি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। সেখানে রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ছড়াচ্ছেন আতংক। পুরো এলাকায় হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শমসের। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের আস্তানা চনপাড়া বস্তিটি ভোটের জন্য এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গতকাল যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হলেন- মো. ইমন মাহমুদ রবিন (২৫) পিতা মো. দুলাল, মো. জান শরীফ (৪৫) পিতা মৃত ফাইজুর রহমান, আনিসুর রহমান শাওন (৬২) পিতা মৃত খন্দকার মুক্তার হোসেন, রাসুকুল রাকিব পিতা সোহরাব হাওলাদার, সেন্টু তালুকদার (৪৯) পিতা আলী হোসেন তালুকদার এবং চান মিয়া পিতা আবদুল খালেক। এরা প্রত্যেকেই শমসের আলী বাহিনীর সদস্য।

সরেজমিন গেলে স্থানীয় এলাকাবাসী বলেছেন, একক আধিপত্য বিস্তারে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্যরা। শমসেরের নামে রূপগঞ্জ থানায় পুলিশের কনস্টেবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চনপাড়া বস্তিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছেন শমসের। এত অভিযোগের পরও ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে ডাকু শমসের।

স্থানীয়রা আরও জানান, চনপাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করে সে। একসময় টোকাই ও ভাঙারি বিক্রেতা শমসের এখন স্থানীয়দের জমি দখল ও মাদক-অস্ত্রের ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

অনুসন্ধান বলছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদ হচ্ছেন চনপাড়ার ডন শমসের মূল আশ্রয়দাতা। এমদাদের ছত্রছায়ায় চনপাড়ার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন শমসের। যার জন্য প্রত্যেক মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা নেন তিনি। স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন এমদাদ। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাদা এমদাদকে মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে এলাকায় পুলিশ-প্রশাসনের তোড়জোড় বাড়ে। টাকা না দিলে একদিনও ব্যবসা করা যায় না।

সূত্র বলছে, গত ১৪ বছর ধরে মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে কাজ করে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। খোদ রাজধানীতেই বানিয়েছেন একাধিক বিলাসবহুল বহুতল বাড়ি। বিনিয়োগ করেছেন স্থানীয় আবাসন ব্যবসা। নামে বেনামে অঢেল সম্পদ করেছেন স্ত্রী ও শ্বশুরের নামে। পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কারখানার জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন এমদাদ। এ ছাড়া নিজস্ব বাহিনী দিয়ে কারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহের কাজ করছেন এমদাদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভবঘুরে হাসমত আলীর ছেলে শমসের আলী খান (৩৮) ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ভবঘুরে হাসমতের সংসারের প্রতি কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই ছোট্ট বেলা থেকেই কাগজ টোকাইয়ের কাজ শুরু করে শমসের। টোকাই দলের অন্যদের মধ্যে সাহসী ছিল শমসের। ৯-১০ বছর বয়সেই অন্য টোকাইদের নিয়ে গড়ে তোলে গ্যাং। শুরু করে ছোট্ট ছোট্ট চুরি। পাশাপাশি স্থানীয় বড় ভাইদের মাদক ও অস্ত্র বাহকের (ক্যারিয়ার) কাজ করা শুরু করে শমসের বাহিনী। ১৩ বছর বয়সে মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয় শমসের।

সূত্র বলছে, সোর্সের কাজ করার সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের কৌশলে গ্রেফতার করাতে শুরু করে শমসের। এরপর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একজন পুলিশ কনস্টেবল হত্যার মধ্য দিয়ে এলাকায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে শমসের। ওই সময় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যা মামলা থেকে নিজেকে আড়াল করতে ২০০৮ সালে সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করে শমসের। ২০১৩ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন তিনি। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, একসময় চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির হাতে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরিকে খুন করে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্য জয়নাল, শাহীন, রাজা এবং আনোয়ার। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। কিন্তু ২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর চনপাড়ায় র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয় বজলু। এর পর ওই বছরের ৩১ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। বজলুর মৃত্যুর পর থেকে চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে শমসের গ্রুপ, রায়হান গ্রুপ, জয়নাল গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ। তবে সবাইকে পেছনে ফেলে গত ১২ জুনের উপনির্বাচনের পর চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় শমসের আলী।

চনপাড়ার মাদক ব্যবসা : সরেজমিন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া বস্তিতে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চনপাড়ায় বর্তমানে প্রায় ২ শতাধিক মাদকের ডিলার রয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যেই চলে মাদক কেনাবেচা। হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইচও মিলছে প্রকাশ্যে। বস্তিতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়। যার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে শমসের।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে চনপাড়ার অবস্থান। সড়ক পথে চনপাড়ায় প্রবেশের রাস্তা একটি। তাই মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। রাজধানী মাদক প্রবেশের প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে চনপাড়া। বর্তমানে বস্তিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের বাস। এখানে মাদক বেচাকেনা চলে প্রকাশ্যে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় মাদকের সবচেয়ে বড় স্পট পরিচালনা করে শমসেরের দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজা বেগম। চনপাড়া বড় বাড়ির নাবা কিশোলয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫০ ফুটের মধ্যেই খাদিজার মাদক স্পট। টিন ও বাঁশ দিয়ে তৈরি দোতলা স্থাপনাতে চলে মাদক বিক্রি। দুপুর ১২টায়ও প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছিল হেরোইন, ফেনসিডিল ও গাঁজার মতো মাদক। এখানে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকার মাদক ক্রয় বিক্রি হয়। পরিচয় গোপন করে ক্রেতা বেশে প্রতিবেদক কথা বলে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে (যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে)। তখন জানা যায়, মাদক কেনার পর বসে সেবন করার ব্যবস্থা আছে। যদি পরিমাণ বাড়িয়ে অর্ডার দেওয়া হয়, তবে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

শমসেরের নামে ১০ মামলা : ২০১৯ সাল থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ১০ মামলা হয়েছে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদক, ডাকাতি, লুটসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মামলা হয় রূপগঞ্জ থানায়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ জুন শমসেরের নামে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী করণীয় কর্তব্য সম্পাদনে বাধা দানের উদ্দেশে তার ওপর আক্রমণ বা অপরাধমূলক কাজের জন্য শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার এফআইআর নম্বর ৩৫। ২০১৫ সালে ডাকু শমসেরের নামে মামলা হয় ৪টি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ ডাকাতির সময় গ্রেফতার করে মামলা করে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ সময় তার বিরুদ্ধে এফআইআর-২৬ এ ডাকাতি মামলা ও এফআইআর-২৭ এ দেওয়া হয় অস্ত্র মামলা। এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৮ ও ১৩। এদিকে, ২০১৯ সালের ২৬ জুন মহিলা ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টিকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় আসামি করা হয় শমসেরকে। যার মামলা নম্বর ৮৭। ২০২১ সালের ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে আবারও মামলা হয়। যার মামলা নম্বর ৩৩। এ ছাড়া ২০২২ সালের ১৩ মার্চ ও ১৮ জনু পৃথক দুটি মামলা হয় শমসেরের বিরুদ্ধে। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৩৬ ও ৫১। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রতিবেদককে বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ছাড় নেই। চনপাড়ায় যারা সন্ত্রাসী ছিল, যারা নামকরা ছিল তাদের সবাইকে আমরা গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। আরেকজন আছে শমসের সে হলো ওয়ার্ড কমিশনার, আরেকটা হলো শাহাবুদ্দিন এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পেলে আমরা গ্রেফতার করব। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ওয়ার্ডের মেম্বার বা যাই হোক। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আপনার কাছে এর বাহিরে যদি কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের নাম থাকে তবে আমাকে দিন, আমরা ব্যবস্থা নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা