শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

শমসেরের আস্তানায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬, উদ্ধার ১২ মোটরসাইকেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

রূপগঞ্জের ডন শমসের আলীর আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে চনপাড়া বস্তিতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। বস্তির ঘরে ঘরে টানা তিন ঘণ্টা অভিযান চালালেও শমসেরকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশের ধাওয়ার মুখে বস্তি থেকে পালিয়ে গেছে শমসের। তবে গ্রেফতার হয়েছে তার পাঁচ সহযোগী। উদ্ধার করা হয়েছে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত ১২টি মোটরসাইকেল। গতকাল সন্ধ্যা থেকে বস্তিতে শমসেরের আস্তানায় অভিযান চালায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক চনপাড়ায় অভিযান চালায় এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করে। অপরাধীদের আখড়া ভেঙে দিতে তারা অভিযান অব্যাহত রাখবে। অপরাধীরা গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়ার এই বস্তিটি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। সেখানে রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ছড়াচ্ছেন আতংক। পুরো এলাকায় হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শমসের। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের আস্তানা চনপাড়া বস্তিটি ভোটের জন্য এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গতকাল যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হলেন- মো. ইমন মাহমুদ রবিন (২৫) পিতা মো. দুলাল, মো. জান শরীফ (৪৫) পিতা মৃত ফাইজুর রহমান, আনিসুর রহমান শাওন (৬২) পিতা মৃত খন্দকার মুক্তার হোসেন, রাসুকুল রাকিব পিতা সোহরাব হাওলাদার, সেন্টু তালুকদার (৪৯) পিতা আলী হোসেন তালুকদার এবং চান মিয়া পিতা আবদুল খালেক। এরা প্রত্যেকেই শমসের আলী বাহিনীর সদস্য।

সরেজমিন গেলে স্থানীয় এলাকাবাসী বলেছেন, একক আধিপত্য বিস্তারে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্যরা। শমসেরের নামে রূপগঞ্জ থানায় পুলিশের কনস্টেবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চনপাড়া বস্তিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছেন শমসের। এত অভিযোগের পরও ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে ডাকু শমসের।

স্থানীয়রা আরও জানান, চনপাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করে সে। একসময় টোকাই ও ভাঙারি বিক্রেতা শমসের এখন স্থানীয়দের জমি দখল ও মাদক-অস্ত্রের ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

অনুসন্ধান বলছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদ হচ্ছেন চনপাড়ার ডন শমসের মূল আশ্রয়দাতা। এমদাদের ছত্রছায়ায় চনপাড়ার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন শমসের। যার জন্য প্রত্যেক মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা নেন তিনি। স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন এমদাদ। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাদা এমদাদকে মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে এলাকায় পুলিশ-প্রশাসনের তোড়জোড় বাড়ে। টাকা না দিলে একদিনও ব্যবসা করা যায় না।

সূত্র বলছে, গত ১৪ বছর ধরে মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে কাজ করে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। খোদ রাজধানীতেই বানিয়েছেন একাধিক বিলাসবহুল বহুতল বাড়ি। বিনিয়োগ করেছেন স্থানীয় আবাসন ব্যবসা। নামে বেনামে অঢেল সম্পদ করেছেন স্ত্রী ও শ্বশুরের নামে। পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কারখানার জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন এমদাদ। এ ছাড়া নিজস্ব বাহিনী দিয়ে কারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহের কাজ করছেন এমদাদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভবঘুরে হাসমত আলীর ছেলে শমসের আলী খান (৩৮) ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ভবঘুরে হাসমতের সংসারের প্রতি কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই ছোট্ট বেলা থেকেই কাগজ টোকাইয়ের কাজ শুরু করে শমসের। টোকাই দলের অন্যদের মধ্যে সাহসী ছিল শমসের। ৯-১০ বছর বয়সেই অন্য টোকাইদের নিয়ে গড়ে তোলে গ্যাং। শুরু করে ছোট্ট ছোট্ট চুরি। পাশাপাশি স্থানীয় বড় ভাইদের মাদক ও অস্ত্র বাহকের (ক্যারিয়ার) কাজ করা শুরু করে শমসের বাহিনী। ১৩ বছর বয়সে মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয় শমসের।

সূত্র বলছে, সোর্সের কাজ করার সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের কৌশলে গ্রেফতার করাতে শুরু করে শমসের। এরপর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একজন পুলিশ কনস্টেবল হত্যার মধ্য দিয়ে এলাকায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে শমসের। ওই সময় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যা মামলা থেকে নিজেকে আড়াল করতে ২০০৮ সালে সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করে শমসের। ২০১৩ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন তিনি। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, একসময় চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির হাতে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরিকে খুন করে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্য জয়নাল, শাহীন, রাজা এবং আনোয়ার। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। কিন্তু ২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর চনপাড়ায় র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয় বজলু। এর পর ওই বছরের ৩১ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। বজলুর মৃত্যুর পর থেকে চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে শমসের গ্রুপ, রায়হান গ্রুপ, জয়নাল গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ। তবে সবাইকে পেছনে ফেলে গত ১২ জুনের উপনির্বাচনের পর চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় শমসের আলী।

চনপাড়ার মাদক ব্যবসা : সরেজমিন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া বস্তিতে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চনপাড়ায় বর্তমানে প্রায় ২ শতাধিক মাদকের ডিলার রয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যেই চলে মাদক কেনাবেচা। হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইচও মিলছে প্রকাশ্যে। বস্তিতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়। যার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে শমসের।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে চনপাড়ার অবস্থান। সড়ক পথে চনপাড়ায় প্রবেশের রাস্তা একটি। তাই মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। রাজধানী মাদক প্রবেশের প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে চনপাড়া। বর্তমানে বস্তিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের বাস। এখানে মাদক বেচাকেনা চলে প্রকাশ্যে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় মাদকের সবচেয়ে বড় স্পট পরিচালনা করে শমসেরের দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজা বেগম। চনপাড়া বড় বাড়ির নাবা কিশোলয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫০ ফুটের মধ্যেই খাদিজার মাদক স্পট। টিন ও বাঁশ দিয়ে তৈরি দোতলা স্থাপনাতে চলে মাদক বিক্রি। দুপুর ১২টায়ও প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছিল হেরোইন, ফেনসিডিল ও গাঁজার মতো মাদক। এখানে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকার মাদক ক্রয় বিক্রি হয়। পরিচয় গোপন করে ক্রেতা বেশে প্রতিবেদক কথা বলে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে (যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে)। তখন জানা যায়, মাদক কেনার পর বসে সেবন করার ব্যবস্থা আছে। যদি পরিমাণ বাড়িয়ে অর্ডার দেওয়া হয়, তবে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

শমসেরের নামে ১০ মামলা : ২০১৯ সাল থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ১০ মামলা হয়েছে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদক, ডাকাতি, লুটসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মামলা হয় রূপগঞ্জ থানায়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ জুন শমসেরের নামে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী করণীয় কর্তব্য সম্পাদনে বাধা দানের উদ্দেশে তার ওপর আক্রমণ বা অপরাধমূলক কাজের জন্য শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার এফআইআর নম্বর ৩৫। ২০১৫ সালে ডাকু শমসেরের নামে মামলা হয় ৪টি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ ডাকাতির সময় গ্রেফতার করে মামলা করে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ সময় তার বিরুদ্ধে এফআইআর-২৬ এ ডাকাতি মামলা ও এফআইআর-২৭ এ দেওয়া হয় অস্ত্র মামলা। এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৮ ও ১৩। এদিকে, ২০১৯ সালের ২৬ জুন মহিলা ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টিকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় আসামি করা হয় শমসেরকে। যার মামলা নম্বর ৮৭। ২০২১ সালের ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে আবারও মামলা হয়। যার মামলা নম্বর ৩৩। এ ছাড়া ২০২২ সালের ১৩ মার্চ ও ১৮ জনু পৃথক দুটি মামলা হয় শমসেরের বিরুদ্ধে। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৩৬ ও ৫১। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রতিবেদককে বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ছাড় নেই। চনপাড়ায় যারা সন্ত্রাসী ছিল, যারা নামকরা ছিল তাদের সবাইকে আমরা গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। আরেকজন আছে শমসের সে হলো ওয়ার্ড কমিশনার, আরেকটা হলো শাহাবুদ্দিন এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পেলে আমরা গ্রেফতার করব। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ওয়ার্ডের মেম্বার বা যাই হোক। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আপনার কাছে এর বাহিরে যদি কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের নাম থাকে তবে আমাকে দিন, আমরা ব্যবস্থা নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা