শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

শমসেরের আস্তানায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৬, উদ্ধার ১২ মোটরসাইকেল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি সন্ত্রাসীদের চনপাড়া

রূপগঞ্জের ডন শমসের আলীর আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতে চনপাড়া বস্তিতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। বস্তির ঘরে ঘরে টানা তিন ঘণ্টা অভিযান চালালেও শমসেরকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশের ধাওয়ার মুখে বস্তি থেকে পালিয়ে গেছে শমসের। তবে গ্রেফতার হয়েছে তার পাঁচ সহযোগী। উদ্ধার করা হয়েছে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত ১২টি মোটরসাইকেল। গতকাল সন্ধ্যা থেকে বস্তিতে শমসেরের আস্তানায় অভিযান চালায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবির হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক চনপাড়ায় অভিযান চালায় এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করে। অপরাধীদের আখড়া ভেঙে দিতে তারা অভিযান অব্যাহত রাখবে। অপরাধীরা গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়ার এই বস্তিটি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। সেখানে রীতিমতো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ছড়াচ্ছেন আতংক। পুরো এলাকায় হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তিনি। অভিযোগ উঠেছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদের ছত্রছায়ায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শমসের। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের আস্তানা চনপাড়া বস্তিটি ভোটের জন্য এখন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গতকাল যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হলেন- মো. ইমন মাহমুদ রবিন (২৫) পিতা মো. দুলাল, মো. জান শরীফ (৪৫) পিতা মৃত ফাইজুর রহমান, আনিসুর রহমান শাওন (৬২) পিতা মৃত খন্দকার মুক্তার হোসেন, রাসুকুল রাকিব পিতা সোহরাব হাওলাদার, সেন্টু তালুকদার (৪৯) পিতা আলী হোসেন তালুকদার এবং চান মিয়া পিতা আবদুল খালেক। এরা প্রত্যেকেই শমসের আলী বাহিনীর সদস্য।

সরেজমিন গেলে স্থানীয় এলাকাবাসী বলেছেন, একক আধিপত্য বিস্তারে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্যরা। শমসেরের নামে রূপগঞ্জ থানায় পুলিশের কনস্টেবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। চনপাড়া বস্তিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছেন শমসের। এত অভিযোগের পরও ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে ডাকু শমসের।

স্থানীয়রা আরও জানান, চনপাড়ার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করে সে। একসময় টোকাই ও ভাঙারি বিক্রেতা শমসের এখন স্থানীয়দের জমি দখল ও মাদক-অস্ত্রের ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

অনুসন্ধান বলছে, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এমদাদুল হক ওরফে দাদা এমদাদ হচ্ছেন চনপাড়ার ডন শমসের মূল আশ্রয়দাতা। এমদাদের ছত্রছায়ায় চনপাড়ার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন শমসের। যার জন্য প্রত্যেক মাসে মোটা অঙ্কের মাসোহারা নেন তিনি। স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করেন এমদাদ। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাদা এমদাদকে মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে এলাকায় পুলিশ-প্রশাসনের তোড়জোড় বাড়ে। টাকা না দিলে একদিনও ব্যবসা করা যায় না।

সূত্র বলছে, গত ১৪ বছর ধরে মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে কাজ করে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। খোদ রাজধানীতেই বানিয়েছেন একাধিক বিলাসবহুল বহুতল বাড়ি। বিনিয়োগ করেছেন স্থানীয় আবাসন ব্যবসা। নামে বেনামে অঢেল সম্পদ করেছেন স্ত্রী ও শ্বশুরের নামে। পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কারখানার জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন এমদাদ। এ ছাড়া নিজস্ব বাহিনী দিয়ে কারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহের কাজ করছেন এমদাদ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভবঘুরে হাসমত আলীর ছেলে শমসের আলী খান (৩৮) ওরফে ডাকু শমসের ওরফে ডেঞ্জার শমসের। ভবঘুরে হাসমতের সংসারের প্রতি কোনো আগ্রহ ছিল না। তাই ছোট্ট বেলা থেকেই কাগজ টোকাইয়ের কাজ শুরু করে শমসের। টোকাই দলের অন্যদের মধ্যে সাহসী ছিল শমসের। ৯-১০ বছর বয়সেই অন্য টোকাইদের নিয়ে গড়ে তোলে গ্যাং। শুরু করে ছোট্ট ছোট্ট চুরি। পাশাপাশি স্থানীয় বড় ভাইদের মাদক ও অস্ত্র বাহকের (ক্যারিয়ার) কাজ করা শুরু করে শমসের বাহিনী। ১৩ বছর বয়সে মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয় শমসের।

সূত্র বলছে, সোর্সের কাজ করার সময় প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যদের কৌশলে গ্রেফতার করাতে শুরু করে শমসের। এরপর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একজন পুলিশ কনস্টেবল হত্যার মধ্য দিয়ে এলাকায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে শমসের। ওই সময় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যা মামলা থেকে নিজেকে আড়াল করতে ২০০৮ সালে সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করে শমসের। ২০১৩ সালে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন তিনি। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, একসময় চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির হাতে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরিকে খুন করে শমসের ও তার বাহিনীর সদস্য জয়নাল, শাহীন, রাজা এবং আনোয়ার। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। কিন্তু ২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর চনপাড়ায় র‌্যাবের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয় বজলু। এর পর ওই বছরের ৩১ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। বজলুর মৃত্যুর পর থেকে চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে শমসের গ্রুপ, রায়হান গ্রুপ, জয়নাল গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ। তবে সবাইকে পেছনে ফেলে গত ১২ জুনের উপনির্বাচনের পর চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় শমসের আলী।

চনপাড়ার মাদক ব্যবসা : সরেজমিন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া বস্তিতে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চনপাড়ায় বর্তমানে প্রায় ২ শতাধিক মাদকের ডিলার রয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যেই চলে মাদক কেনাবেচা। হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের পাশাপাশি ভয়ংকর মাদক আইচও মিলছে প্রকাশ্যে। বস্তিতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই থেকে ৩ কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়। যার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে শমসের।

সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে চনপাড়ার অবস্থান। সড়ক পথে চনপাড়ায় প্রবেশের রাস্তা একটি। তাই মাদক ব্যবসায়ীদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। রাজধানী মাদক প্রবেশের প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে চনপাড়া। বর্তমানে বস্তিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষের বাস। এখানে মাদক বেচাকেনা চলে প্রকাশ্যে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় মাদকের সবচেয়ে বড় স্পট পরিচালনা করে শমসেরের দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজা বেগম। চনপাড়া বড় বাড়ির নাবা কিশোলয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৫০ ফুটের মধ্যেই খাদিজার মাদক স্পট। টিন ও বাঁশ দিয়ে তৈরি দোতলা স্থাপনাতে চলে মাদক বিক্রি। দুপুর ১২টায়ও প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছিল হেরোইন, ফেনসিডিল ও গাঁজার মতো মাদক। এখানে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকার মাদক ক্রয় বিক্রি হয়। পরিচয় গোপন করে ক্রেতা বেশে প্রতিবেদক কথা বলে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে (যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে)। তখন জানা যায়, মাদক কেনার পর বসে সেবন করার ব্যবস্থা আছে। যদি পরিমাণ বাড়িয়ে অর্ডার দেওয়া হয়, তবে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

শমসেরের নামে ১০ মামলা : ২০১৯ সাল থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ১০ মামলা হয়েছে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদক, ডাকাতি, লুটসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মামলা হয় রূপগঞ্জ থানায়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ জুন শমসেরের নামে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী করণীয় কর্তব্য সম্পাদনে বাধা দানের উদ্দেশে তার ওপর আক্রমণ বা অপরাধমূলক কাজের জন্য শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার এফআইআর নম্বর ৩৫। ২০১৫ সালে ডাকু শমসেরের নামে মামলা হয় ৪টি। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ ডাকাতির সময় গ্রেফতার করে মামলা করে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ। এ সময় তার বিরুদ্ধে এফআইআর-২৬ এ ডাকাতি মামলা ও এফআইআর-২৭ এ দেওয়া হয় অস্ত্র মামলা। এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা হয়। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৮ ও ১৩। এদিকে, ২০১৯ সালের ২৬ জুন মহিলা ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টিকে কুপিয়ে হত্যার মামলায় আসামি করা হয় শমসেরকে। যার মামলা নম্বর ৮৭। ২০২১ সালের ৯ মার্চ শমসেরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশে শব্দ উচ্চারণ করা, অন্যের গৃহে প্রবেশ ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে আবারও মামলা হয়। যার মামলা নম্বর ৩৩। এ ছাড়া ২০২২ সালের ১৩ মার্চ ও ১৮ জনু পৃথক দুটি মামলা হয় শমসেরের বিরুদ্ধে। যার মামলা নম্বর যথাক্রমে ৩৬ ও ৫১। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রতিবেদককে বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ছাড় নেই। চনপাড়ায় যারা সন্ত্রাসী ছিল, যারা নামকরা ছিল তাদের সবাইকে আমরা গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। আরেকজন আছে শমসের সে হলো ওয়ার্ড কমিশনার, আরেকটা হলো শাহাবুদ্দিন এদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পেলে আমরা গ্রেফতার করব। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী যেই হোক ওয়ার্ডের মেম্বার বা যাই হোক। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আপনার কাছে এর বাহিরে যদি কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপের নাম থাকে তবে আমাকে দিন, আমরা ব্যবস্থা নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক