শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

দেশের ডলারের বাজার গোষ্ঠীতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করছে। যার ফলে ডলার সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। এ গোষ্ঠীতন্ত্র থেকে মুক্ত করতে না পারলে ডলারের বাজার কোনোভাবেই স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কার ছাড়া সংকট উত্তরণ সম্ভব নয়। দেশের অর্থনীতি শাসিত হচ্ছে রাজনৈতিক গোষ্ঠীতন্ত্র দ্বারা। এটাও বন্ধ করতে হবে। নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্রের প্রভাব বিরাজমান। আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে অন্যথায় নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট কমানো যাবে না। আর নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট সমাধান করতে না পারলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানাও অসম্ভব বলে মনে করেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর। গত শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এক অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতির ক্ষতগুলো চিহ্নিত। এগুলো হলো- অর্থনীতির লেনদেনের ভারসাম্য। চলতি হিসাবে রেকর্ড পরিমাণ ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর কারণ হলো-অতিরিক্ত দেশি-বিদেশি ঋণ নেওয়া। রপ্তানিতে স্থবিরতা। রেমিট্যান্সের হুন্ডি হওয়া। পুঁজি পাচার। এবং প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বাংলাদেশে কাক্সিক্ষত হারে বৈদেশিক মুদ্রা আসছে না। এ কারণেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে। ফলে ডলারের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আবার আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর হওয়ায় ডলারের ওপর অতিরিক্তি চাপ রয়েছে। কেননা জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্য আমদানিতে প্রচুর পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। ২০২১-২২ সালে আমদানি ৬০ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৮২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। এর বিরাট উল্লম্ফন ঘটেছে। এটি মোটেও স্বাভাবিক নয়।

দেশ থেকে পুঁজি পাচার প্রসঙ্গে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ফরেনসিক অডিট করলে পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো বেরিয়ে আসত। পরবর্তী বছরে দেখা গেছে যে ইপিবির তথ্যমতে ১২ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ রপ্তানির অর্থ দেশে আসেনি। এসব ঘটনার সঠিক তদন্ত হলে বোঝা যেত পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো কীভাবে ঘটছে। আবার রেমিট্যান্সের অর্থ ব্যাংকিং (প্রাতিষ্ঠানিক) চ্যানেলে আসছে না। অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে কার্ব মার্কেটে ডলারের রেট বেশি হওয়ায় প্রবাসীরা প্রাতিষ্ঠানিক চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন না। এ ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত কোনো রকম নীতিমালা করা হয়নি। নীতিমালা করা হলে ডলারের বর্তমান সংকটে পড়তে হতো না।

অব্যাহত মূল্যস্ফীতির সংকট প্রসঙ্গে তার মূল্যায়ন জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে মুদ্রানীতির মাধ্যমে সংকট নিরসন করা যাবে না। মূল্যস্ফীতির কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। প্রথমত ভ্রান্তনীতির কারণে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাতের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এ কারণেও মূল্যস্ফীতি ঘটছে। বাংলাদেশের মুদ্রানীতির সঙ্গে যে মূল্যস্ফীতির হার দেখানো হয়েছে তা অলীক-অবাস্তব। অতীতেও যেসব লক্ষ্যমাত্রা দেখানো হয়েছে সেগুলোও বাস্তবে অর্জিত হয়নি। ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের ব্যাপারে বার বার ঘোষণা দেওয়া হলেও খেলাপি ঋণ কমানো যায়নি। ২০০৯ সালে যে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা তা এখন ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ডলার ও টাকার সংকট, রিজার্ভ, খেলাপি ঋণ, ব্যাংক খাতের অনিয়মের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত গোষ্ঠীতন্ত্র জড়িত। এর দুটি দিক রয়েছে- একটি অর্থনৈতিক, আরেকটি অর্থনীতি বহির্ভূত তথা-গোষ্ঠীবাদী বা গোষ্ঠীতন্ত্র, যারা বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ব্যাংক, অর্থনীতি, ডলারের বাজার এমনকি নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্র সক্রিয়। এজন্যই ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় প্রসঙ্গে ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাজারের সিন্ডিকেটকে ভাঙতে হবে। গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। এখানে কোনো জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নেই। সেটাতে কঠোর নজরদারি করতে হবে। খাদ্য শস্যের আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে। কোনো একক দেশের ওপরে নির্ভরতা এবং ওই দেশের নীতি নির্ধারণের একচেটিয়া প্রভাব বৃদ্ধি পায় এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে।

একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে দাম কমলেও বাংলাদেশে দাম কমে না। যেমন খাদ্য শস্যের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ এবং জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রে ১৪ শতাংশ দাম কমলেও বাংলাদেশের ভোক্তা পর্যায়ের দামের কোনো সুবিধা পাওয়া যায়নি। বরং খাদ্য মূল্যস্ফীতির চাপ ঊর্ধ্বমুখীই রয়েছে। বার বার হুমকি-ধমকি এবং দাম নির্ধারণ করে দিলেও কোনোভাবেই বাজারের ওপর প্রভাব ফেলা সম্ভব হয়নি। এতে ভোক্তা পর্যায়ে কোনো সুবিধার ঘটনাও ঘটেনি। অন্যদিকে অধিকাংশ তথ্য গরিব, নিম্ন আয়, নির্দিষ্ট আয় এবং নিম্ন মধ্যবিত্তের প্রকৃত মজুরি বাড়েনি। যার ফলে অধিকাংশ মানুষ খাদ্যাভ্যাস কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাব একটা গোষ্ঠীর ওপর পড়েছে। যার ফলে ঢাকা বিভাগসহ অনেক স্থানে দারিদ্র্য বেড়েছে।

সামষ্টিক অর্থনীতির সমস্যা কোথায় জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতিকে ঠিক করতে হলে প্রকৃত তথ্যের প্রয়োজন। যেসব ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য দরকার যেসব ক্ষেত্র ভুল ও অপতথ্যে সয়লাব। সঠিক তথ্য না থাকলে বা পরিসংখ্যানে স্বচ্ছতা না থাকলে সঠিক নীতি প্রণয়ন করা যায় না। বানানো তথ্যের ওপর গল্প বা ন্যারেটিভ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে সংকট গভীরতর হয়। আমাদের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে।

নেতিবাচক ব্যালেন্স অব পেমেন্ট এবং রিজার্ভের পতন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের এখানে বড় রকমের পেমেন্ট ক্রাইসিসের আঘাত আসছে। যা রাজস্ব ব্যবস্থাপনার ভারসাম্যকে বিঘিœত করছে। বৈদেশিক ঋণ ২০১৯ সাল থেকে ২০২৩ সালে ৩১২ শতাংশ বেড়েছে কিন্তু বাংলাদেশের কর জিডিপি অনুপাত দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। শুধু যুদ্ধবিধ্বস্ত আফনিস্তানের ওপরে আছে বাংলাদেশ।

প্রাপ্ত আয় যেটুকু বেড়েছে তা মূলত বৈদেশিক মুদ্রার ৩০ অবচয়ের কারণে ঘটেছে। টাকার অবমূল্যায়নের কারণে এটা ঘটেছে। অর্থাৎ রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় আয়কর বাড়ানো হয়নি। কর ফাঁকি এবং কর জালিয়াতি বিদ্যমান রয়েছে এবং গোষ্ঠীতন্ত্রের বিবেচনায় বিশাল আকারের কর সুবিধা জারি রয়েছে।

অর্থনীতির সংস্কারের কথা টেনে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির সমস্যা কাঠামোগত। এখানে শক্তিশালী গোষ্ঠীতন্ত্র অর্থনীতিতে সুবিধাভোগী। কাঠামোগত সংস্কার বর্তমান সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। বর্তমান বিদুু্যুৎ ও গ্যাসের যে সংকট চলছে তাতে উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কিন্তু ক্যাপাসিটি চার্জের নামে গোষ্ঠীতন্ত্রকে সুবিধা দেওয়া চলমান রয়েছে। একইভাবে জ্বালানির জন্য অনুসন্ধান না করে আমদানিনির্ভরতা বজায়মান।

জ্বালানি খাতের সংকট নিরসনে করণীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একদিকে দায় মুক্তি প্রাপ্ত রেন্টাল কুইক রেন্টাল থেকে ডলার দিয়ে বিদ্যুৎ কেনা হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানিনির্ভরতার মাধ্যমে জ্বালানি খাতকে আরও সংকটের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এতে করে বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। এ ধরনের আমদানিনির্ভরতার সঙ্গে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি লোহিত সাগরের মতো হলে জ্বালানি নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। এতে কৃষি, শিল্প খাতের উৎপাদন খরচ ও যোগাযোগ সব খাতেরও ব্যয় বেড়েছে এবং আরও বাড়বে। এ কারণেই উৎপাদনকারী বিশেষ করে কৃষকরা সঠিক মূল্য পান না। এ অবস্থা চলতে থাকলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানা যাবে না। বাংলাদেশের সামষ্টিত অর্থনীতিতে যেমন অস্থিরতা যুক্ত হয়েছে। তার সঙ্গে আরও তিনটি নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। প্রথমত খাদ্যের দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কেননা খাদ্যের বাজারেও গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ভর করেছে। যা সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। দ্বিতীয় জ্বালানির ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় এ খাতেও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তৃতীয়ত পার্শ¦বর্তী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটজনিত ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্যাদির পাচার বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে মিয়ানমার থেকে মাদকসহ সব ধরনের চোরাচালান বন্ধ করতে হবে। জান্তা সরকারের অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে একটা গোষ্ঠী এখানে মাদক ঢুকিয়ে দিচ্ছে। একই সঙ্গে আমাদের নিত্যপণ্য নিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য বড় ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে বলে তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা