শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

দেশের ডলারের বাজার গোষ্ঠীতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করছে। যার ফলে ডলার সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। এ গোষ্ঠীতন্ত্র থেকে মুক্ত করতে না পারলে ডলারের বাজার কোনোভাবেই স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কার ছাড়া সংকট উত্তরণ সম্ভব নয়। দেশের অর্থনীতি শাসিত হচ্ছে রাজনৈতিক গোষ্ঠীতন্ত্র দ্বারা। এটাও বন্ধ করতে হবে। নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্রের প্রভাব বিরাজমান। আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে অন্যথায় নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট কমানো যাবে না। আর নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট সমাধান করতে না পারলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানাও অসম্ভব বলে মনে করেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর। গত শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এক অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতির ক্ষতগুলো চিহ্নিত। এগুলো হলো- অর্থনীতির লেনদেনের ভারসাম্য। চলতি হিসাবে রেকর্ড পরিমাণ ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর কারণ হলো-অতিরিক্ত দেশি-বিদেশি ঋণ নেওয়া। রপ্তানিতে স্থবিরতা। রেমিট্যান্সের হুন্ডি হওয়া। পুঁজি পাচার। এবং প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বাংলাদেশে কাক্সিক্ষত হারে বৈদেশিক মুদ্রা আসছে না। এ কারণেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে। ফলে ডলারের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আবার আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর হওয়ায় ডলারের ওপর অতিরিক্তি চাপ রয়েছে। কেননা জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্য আমদানিতে প্রচুর পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। ২০২১-২২ সালে আমদানি ৬০ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৮২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। এর বিরাট উল্লম্ফন ঘটেছে। এটি মোটেও স্বাভাবিক নয়।

দেশ থেকে পুঁজি পাচার প্রসঙ্গে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ফরেনসিক অডিট করলে পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো বেরিয়ে আসত। পরবর্তী বছরে দেখা গেছে যে ইপিবির তথ্যমতে ১২ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ রপ্তানির অর্থ দেশে আসেনি। এসব ঘটনার সঠিক তদন্ত হলে বোঝা যেত পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো কীভাবে ঘটছে। আবার রেমিট্যান্সের অর্থ ব্যাংকিং (প্রাতিষ্ঠানিক) চ্যানেলে আসছে না। অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে কার্ব মার্কেটে ডলারের রেট বেশি হওয়ায় প্রবাসীরা প্রাতিষ্ঠানিক চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন না। এ ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত কোনো রকম নীতিমালা করা হয়নি। নীতিমালা করা হলে ডলারের বর্তমান সংকটে পড়তে হতো না।

অব্যাহত মূল্যস্ফীতির সংকট প্রসঙ্গে তার মূল্যায়ন জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে মুদ্রানীতির মাধ্যমে সংকট নিরসন করা যাবে না। মূল্যস্ফীতির কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। প্রথমত ভ্রান্তনীতির কারণে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাতের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এ কারণেও মূল্যস্ফীতি ঘটছে। বাংলাদেশের মুদ্রানীতির সঙ্গে যে মূল্যস্ফীতির হার দেখানো হয়েছে তা অলীক-অবাস্তব। অতীতেও যেসব লক্ষ্যমাত্রা দেখানো হয়েছে সেগুলোও বাস্তবে অর্জিত হয়নি। ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের ব্যাপারে বার বার ঘোষণা দেওয়া হলেও খেলাপি ঋণ কমানো যায়নি। ২০০৯ সালে যে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা তা এখন ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ডলার ও টাকার সংকট, রিজার্ভ, খেলাপি ঋণ, ব্যাংক খাতের অনিয়মের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত গোষ্ঠীতন্ত্র জড়িত। এর দুটি দিক রয়েছে- একটি অর্থনৈতিক, আরেকটি অর্থনীতি বহির্ভূত তথা-গোষ্ঠীবাদী বা গোষ্ঠীতন্ত্র, যারা বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ব্যাংক, অর্থনীতি, ডলারের বাজার এমনকি নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্র সক্রিয়। এজন্যই ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় প্রসঙ্গে ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাজারের সিন্ডিকেটকে ভাঙতে হবে। গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। এখানে কোনো জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নেই। সেটাতে কঠোর নজরদারি করতে হবে। খাদ্য শস্যের আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে। কোনো একক দেশের ওপরে নির্ভরতা এবং ওই দেশের নীতি নির্ধারণের একচেটিয়া প্রভাব বৃদ্ধি পায় এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে।

একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে দাম কমলেও বাংলাদেশে দাম কমে না। যেমন খাদ্য শস্যের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ এবং জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রে ১৪ শতাংশ দাম কমলেও বাংলাদেশের ভোক্তা পর্যায়ের দামের কোনো সুবিধা পাওয়া যায়নি। বরং খাদ্য মূল্যস্ফীতির চাপ ঊর্ধ্বমুখীই রয়েছে। বার বার হুমকি-ধমকি এবং দাম নির্ধারণ করে দিলেও কোনোভাবেই বাজারের ওপর প্রভাব ফেলা সম্ভব হয়নি। এতে ভোক্তা পর্যায়ে কোনো সুবিধার ঘটনাও ঘটেনি। অন্যদিকে অধিকাংশ তথ্য গরিব, নিম্ন আয়, নির্দিষ্ট আয় এবং নিম্ন মধ্যবিত্তের প্রকৃত মজুরি বাড়েনি। যার ফলে অধিকাংশ মানুষ খাদ্যাভ্যাস কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাব একটা গোষ্ঠীর ওপর পড়েছে। যার ফলে ঢাকা বিভাগসহ অনেক স্থানে দারিদ্র্য বেড়েছে।

সামষ্টিক অর্থনীতির সমস্যা কোথায় জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতিকে ঠিক করতে হলে প্রকৃত তথ্যের প্রয়োজন। যেসব ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য দরকার যেসব ক্ষেত্র ভুল ও অপতথ্যে সয়লাব। সঠিক তথ্য না থাকলে বা পরিসংখ্যানে স্বচ্ছতা না থাকলে সঠিক নীতি প্রণয়ন করা যায় না। বানানো তথ্যের ওপর গল্প বা ন্যারেটিভ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে সংকট গভীরতর হয়। আমাদের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে।

নেতিবাচক ব্যালেন্স অব পেমেন্ট এবং রিজার্ভের পতন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের এখানে বড় রকমের পেমেন্ট ক্রাইসিসের আঘাত আসছে। যা রাজস্ব ব্যবস্থাপনার ভারসাম্যকে বিঘিœত করছে। বৈদেশিক ঋণ ২০১৯ সাল থেকে ২০২৩ সালে ৩১২ শতাংশ বেড়েছে কিন্তু বাংলাদেশের কর জিডিপি অনুপাত দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। শুধু যুদ্ধবিধ্বস্ত আফনিস্তানের ওপরে আছে বাংলাদেশ।

প্রাপ্ত আয় যেটুকু বেড়েছে তা মূলত বৈদেশিক মুদ্রার ৩০ অবচয়ের কারণে ঘটেছে। টাকার অবমূল্যায়নের কারণে এটা ঘটেছে। অর্থাৎ রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় আয়কর বাড়ানো হয়নি। কর ফাঁকি এবং কর জালিয়াতি বিদ্যমান রয়েছে এবং গোষ্ঠীতন্ত্রের বিবেচনায় বিশাল আকারের কর সুবিধা জারি রয়েছে।

অর্থনীতির সংস্কারের কথা টেনে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির সমস্যা কাঠামোগত। এখানে শক্তিশালী গোষ্ঠীতন্ত্র অর্থনীতিতে সুবিধাভোগী। কাঠামোগত সংস্কার বর্তমান সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। বর্তমান বিদুু্যুৎ ও গ্যাসের যে সংকট চলছে তাতে উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কিন্তু ক্যাপাসিটি চার্জের নামে গোষ্ঠীতন্ত্রকে সুবিধা দেওয়া চলমান রয়েছে। একইভাবে জ্বালানির জন্য অনুসন্ধান না করে আমদানিনির্ভরতা বজায়মান।

জ্বালানি খাতের সংকট নিরসনে করণীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একদিকে দায় মুক্তি প্রাপ্ত রেন্টাল কুইক রেন্টাল থেকে ডলার দিয়ে বিদ্যুৎ কেনা হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানিনির্ভরতার মাধ্যমে জ্বালানি খাতকে আরও সংকটের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এতে করে বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। এ ধরনের আমদানিনির্ভরতার সঙ্গে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি লোহিত সাগরের মতো হলে জ্বালানি নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। এতে কৃষি, শিল্প খাতের উৎপাদন খরচ ও যোগাযোগ সব খাতেরও ব্যয় বেড়েছে এবং আরও বাড়বে। এ কারণেই উৎপাদনকারী বিশেষ করে কৃষকরা সঠিক মূল্য পান না। এ অবস্থা চলতে থাকলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানা যাবে না। বাংলাদেশের সামষ্টিত অর্থনীতিতে যেমন অস্থিরতা যুক্ত হয়েছে। তার সঙ্গে আরও তিনটি নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। প্রথমত খাদ্যের দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কেননা খাদ্যের বাজারেও গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ভর করেছে। যা সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। দ্বিতীয় জ্বালানির ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় এ খাতেও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তৃতীয়ত পার্শ¦বর্তী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটজনিত ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্যাদির পাচার বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে মিয়ানমার থেকে মাদকসহ সব ধরনের চোরাচালান বন্ধ করতে হবে। জান্তা সরকারের অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে একটা গোষ্ঠী এখানে মাদক ঢুকিয়ে দিচ্ছে। একই সঙ্গে আমাদের নিত্যপণ্য নিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য বড় ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে বলে তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা