শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার বাজার হতে হবে গোষ্ঠীতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণমুক্ত

দেশের ডলারের বাজার গোষ্ঠীতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করছে। যার ফলে ডলার সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। এ গোষ্ঠীতন্ত্র থেকে মুক্ত করতে না পারলে ডলারের বাজার কোনোভাবেই স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। একই সঙ্গে আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কার ছাড়া সংকট উত্তরণ সম্ভব নয়। দেশের অর্থনীতি শাসিত হচ্ছে রাজনৈতিক গোষ্ঠীতন্ত্র দ্বারা। এটাও বন্ধ করতে হবে। নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্রের প্রভাব বিরাজমান। আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে অন্যথায় নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট কমানো যাবে না। আর নিত্যপণ্যের বাজারের সংকট সমাধান করতে না পারলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানাও অসম্ভব বলে মনে করেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর। গত শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এক অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতির ক্ষতগুলো চিহ্নিত। এগুলো হলো- অর্থনীতির লেনদেনের ভারসাম্য। চলতি হিসাবে রেকর্ড পরিমাণ ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর কারণ হলো-অতিরিক্ত দেশি-বিদেশি ঋণ নেওয়া। রপ্তানিতে স্থবিরতা। রেমিট্যান্সের হুন্ডি হওয়া। পুঁজি পাচার। এবং প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বাংলাদেশে কাক্সিক্ষত হারে বৈদেশিক মুদ্রা আসছে না। এ কারণেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে। ফলে ডলারের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আবার আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর হওয়ায় ডলারের ওপর অতিরিক্তি চাপ রয়েছে। কেননা জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্য আমদানিতে প্রচুর পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। ২০২১-২২ সালে আমদানি ৬০ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৮২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। এর বিরাট উল্লম্ফন ঘটেছে। এটি মোটেও স্বাভাবিক নয়।

দেশ থেকে পুঁজি পাচার প্রসঙ্গে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ফরেনসিক অডিট করলে পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো বেরিয়ে আসত। পরবর্তী বছরে দেখা গেছে যে ইপিবির তথ্যমতে ১২ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ রপ্তানির অর্থ দেশে আসেনি। এসব ঘটনার সঠিক তদন্ত হলে বোঝা যেত পুঁজি পাচারের ঘটনাগুলো কীভাবে ঘটছে। আবার রেমিট্যান্সের অর্থ ব্যাংকিং (প্রাতিষ্ঠানিক) চ্যানেলে আসছে না। অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে কার্ব মার্কেটে ডলারের রেট বেশি হওয়ায় প্রবাসীরা প্রাতিষ্ঠানিক চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন না। এ ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত কোনো রকম নীতিমালা করা হয়নি। নীতিমালা করা হলে ডলারের বর্তমান সংকটে পড়তে হতো না।

অব্যাহত মূল্যস্ফীতির সংকট প্রসঙ্গে তার মূল্যায়ন জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, মূল্যস্ফীতির ক্ষেত্রে মুদ্রানীতির মাধ্যমে সংকট নিরসন করা যাবে না। মূল্যস্ফীতির কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। প্রথমত ভ্রান্তনীতির কারণে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাতের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এ কারণেও মূল্যস্ফীতি ঘটছে। বাংলাদেশের মুদ্রানীতির সঙ্গে যে মূল্যস্ফীতির হার দেখানো হয়েছে তা অলীক-অবাস্তব। অতীতেও যেসব লক্ষ্যমাত্রা দেখানো হয়েছে সেগুলোও বাস্তবে অর্জিত হয়নি। ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের ব্যাপারে বার বার ঘোষণা দেওয়া হলেও খেলাপি ঋণ কমানো যায়নি। ২০০৯ সালে যে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা তা এখন ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ডলার ও টাকার সংকট, রিজার্ভ, খেলাপি ঋণ, ব্যাংক খাতের অনিয়মের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত গোষ্ঠীতন্ত্র জড়িত। এর দুটি দিক রয়েছে- একটি অর্থনৈতিক, আরেকটি অর্থনীতি বহির্ভূত তথা-গোষ্ঠীবাদী বা গোষ্ঠীতন্ত্র, যারা বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ব্যাংক, অর্থনীতি, ডলারের বাজার এমনকি নিত্যপণ্যের বাজারেও এ গোষ্ঠীতন্ত্র সক্রিয়। এজন্যই ভরা মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে করণীয় প্রসঙ্গে ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বাজারের সিন্ডিকেটকে ভাঙতে হবে। গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। এখানে কোনো জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নেই। সেটাতে কঠোর নজরদারি করতে হবে। খাদ্য শস্যের আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে হবে। কোনো একক দেশের ওপরে নির্ভরতা এবং ওই দেশের নীতি নির্ধারণের একচেটিয়া প্রভাব বৃদ্ধি পায় এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে।

একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে দাম কমলেও বাংলাদেশে দাম কমে না। যেমন খাদ্য শস্যের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ এবং জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রে ১৪ শতাংশ দাম কমলেও বাংলাদেশের ভোক্তা পর্যায়ের দামের কোনো সুবিধা পাওয়া যায়নি। বরং খাদ্য মূল্যস্ফীতির চাপ ঊর্ধ্বমুখীই রয়েছে। বার বার হুমকি-ধমকি এবং দাম নির্ধারণ করে দিলেও কোনোভাবেই বাজারের ওপর প্রভাব ফেলা সম্ভব হয়নি। এতে ভোক্তা পর্যায়ে কোনো সুবিধার ঘটনাও ঘটেনি। অন্যদিকে অধিকাংশ তথ্য গরিব, নিম্ন আয়, নির্দিষ্ট আয় এবং নিম্ন মধ্যবিত্তের প্রকৃত মজুরি বাড়েনি। যার ফলে অধিকাংশ মানুষ খাদ্যাভ্যাস কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাব একটা গোষ্ঠীর ওপর পড়েছে। যার ফলে ঢাকা বিভাগসহ অনেক স্থানে দারিদ্র্য বেড়েছে।

সামষ্টিক অর্থনীতির সমস্যা কোথায় জানতে চাইলে অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতিকে ঠিক করতে হলে প্রকৃত তথ্যের প্রয়োজন। যেসব ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য দরকার যেসব ক্ষেত্র ভুল ও অপতথ্যে সয়লাব। সঠিক তথ্য না থাকলে বা পরিসংখ্যানে স্বচ্ছতা না থাকলে সঠিক নীতি প্রণয়ন করা যায় না। বানানো তথ্যের ওপর গল্প বা ন্যারেটিভ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে সংকট গভীরতর হয়। আমাদের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে।

নেতিবাচক ব্যালেন্স অব পেমেন্ট এবং রিজার্ভের পতন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের এখানে বড় রকমের পেমেন্ট ক্রাইসিসের আঘাত আসছে। যা রাজস্ব ব্যবস্থাপনার ভারসাম্যকে বিঘিœত করছে। বৈদেশিক ঋণ ২০১৯ সাল থেকে ২০২৩ সালে ৩১২ শতাংশ বেড়েছে কিন্তু বাংলাদেশের কর জিডিপি অনুপাত দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। শুধু যুদ্ধবিধ্বস্ত আফনিস্তানের ওপরে আছে বাংলাদেশ।

প্রাপ্ত আয় যেটুকু বেড়েছে তা মূলত বৈদেশিক মুদ্রার ৩০ অবচয়ের কারণে ঘটেছে। টাকার অবমূল্যায়নের কারণে এটা ঘটেছে। অর্থাৎ রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় আয়কর বাড়ানো হয়নি। কর ফাঁকি এবং কর জালিয়াতি বিদ্যমান রয়েছে এবং গোষ্ঠীতন্ত্রের বিবেচনায় বিশাল আকারের কর সুবিধা জারি রয়েছে।

অর্থনীতির সংস্কারের কথা টেনে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির সমস্যা কাঠামোগত। এখানে শক্তিশালী গোষ্ঠীতন্ত্র অর্থনীতিতে সুবিধাভোগী। কাঠামোগত সংস্কার বর্তমান সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। বর্তমান বিদুু্যুৎ ও গ্যাসের যে সংকট চলছে তাতে উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কিন্তু ক্যাপাসিটি চার্জের নামে গোষ্ঠীতন্ত্রকে সুবিধা দেওয়া চলমান রয়েছে। একইভাবে জ্বালানির জন্য অনুসন্ধান না করে আমদানিনির্ভরতা বজায়মান।

জ্বালানি খাতের সংকট নিরসনে করণীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একদিকে দায় মুক্তি প্রাপ্ত রেন্টাল কুইক রেন্টাল থেকে ডলার দিয়ে বিদ্যুৎ কেনা হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানিনির্ভরতার মাধ্যমে জ্বালানি খাতকে আরও সংকটের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এতে করে বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। এ ধরনের আমদানিনির্ভরতার সঙ্গে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি লোহিত সাগরের মতো হলে জ্বালানি নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। এতে কৃষি, শিল্প খাতের উৎপাদন খরচ ও যোগাযোগ সব খাতেরও ব্যয় বেড়েছে এবং আরও বাড়বে। এ কারণেই উৎপাদনকারী বিশেষ করে কৃষকরা সঠিক মূল্য পান না। এ অবস্থা চলতে থাকলে মূল্যস্ফীতির বল্গাহীনতার রাশ টানা যাবে না। বাংলাদেশের সামষ্টিত অর্থনীতিতে যেমন অস্থিরতা যুক্ত হয়েছে। তার সঙ্গে আরও তিনটি নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। প্রথমত খাদ্যের দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কেননা খাদ্যের বাজারেও গোষ্ঠীতন্ত্রের দৌরাত্ম্য ভর করেছে। যা সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। দ্বিতীয় জ্বালানির ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় এ খাতেও ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তৃতীয়ত পার্শ¦বর্তী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটজনিত ভঙ্গুর অর্থনীতির কারণে মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্যাদির পাচার বন্ধ করতে হবে। একই সঙ্গে মিয়ানমার থেকে মাদকসহ সব ধরনের চোরাচালান বন্ধ করতে হবে। জান্তা সরকারের অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে একটা গোষ্ঠী এখানে মাদক ঢুকিয়ে দিচ্ছে। একই সঙ্গে আমাদের নিত্যপণ্য নিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য বড় ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে বলে তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন