শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চমক দেখিয়ে ছক্কা ইমরানের

♦ বিরূপ পরিবেশেও দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেলেন সর্বাধিক আসন ♦ ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ও বিরোধী পক্ষ একজোট ♦ কোনো দলই পায়নি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসন ♦ সরকার গঠনে জটিল সমীকরণ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
চমক দেখিয়ে ছক্কা ইমরানের

জেলখানার বন্ধ প্রকোষ্ঠে বসেই পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন নিয়ে ছক সাজিয়েছিলেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিটিআই দলের প্রধান ইমরান খান। আর সেই ছকেই চমক দেখিয়ে ছক্কা মেরেছেন তিনি। সেনাবাহিনীসহ তাদের পক্ষে থাকা বাঘা বাঘা নেতাদের তিনি রীতিমতো কুপোকাত করেছেন। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ  নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অনেক ঘোট পাকানো হলেও এ পর্যন্ত পাওয়া ফলাফলে দেখা যাচ্ছে বিরূপ পরিবেশেও ইমরানের দলের পক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হরেক রকম প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়েছেন।

গতকাল রাতে পাওয়া পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন ও জিও নিউজের তথ্যানুযায়ী, ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে ইমরানের পক্ষে দাঁড়ানো স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ১০১টি আসনে। যদিও পিটিআই দাবি করেছে, তাদের প্রার্থীরা ১৭০ আসনে জয়ী হয়েছেন, কিন্তু এ ফলাফল আটকে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন দল পেয়েছে ৭৩ আসন, বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি পেয়েছে ৫৪ আসন এবং বাকি ছোট দলগুলো মিলে পেয়েছে ২৮ আসন। সরকারি ফলাফলে বলা হচ্ছে, কোনো দলই সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসন পায়নি। এ অবস্থায় বিভিন্ন সূত্রে খবরে বলা হচ্ছে, ইমরান খানের ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও বিরোধী পক্ষ একজোট হয়েছে। এতেকরে ক্ষমতা নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিল সমীকরণ। এর আগে ডন ও জিও নিউজের তথ্য ব্যাখ্যা করে খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের সব আসনের ফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা, আলোচনা ও বিতর্ক। কোন দল সরকার গঠন করবে সে আলোচনাই এখন তুঙ্গে। কিন্তু কোন দল আসলে কত আসনে জয়লাভ করেছে- সে হিসাবই এখন পর্যন্ত অফিশিয়ালি ঘোষণা করা হয়নি। ওই খবরে উল্লেখ করা হয়, এবারের নির্বাচনের ফল ঘোষণা করতে নজিরবিহীন সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ৮ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হলেও ১০ তারিখ সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৬৫ আসনের মধ্যে ২৫৫টির বেসরকারি ফল জানা গেছে। দেশটিতে অতীতে এমন নজির নেই। এমনকি ভোটের দিন মোবাইল ফোন সেবা ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করারও নজির এর আগে ছিল না। এ নিয়ে বেশ সমালোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সমাজ ভোটের দিন মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করাসহ যাবতীয় অনিয়মের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতা ব্যারিস্টার গোহর খান দাবি করেছেন, তার দল ১৭০ আসনে জয়লাভ করেছে। কিন্তু অনেক আসনে পিটিআই প্রার্থীকে পরাজিত দেখানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা অত্যন্ত নিশ্চিতভাবে দাবি করছি যে, জাতীয় পরিষদের ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে পিটিআই ১৭০টিতে জয়লাভ করেছে। নির্বাচন কমিশন এর মধ্যে ৯৪টি স্বীকার করছে এবং ফরম-৪৭ (অস্থায়ী ফলাফল) জারি করেছে। গোহর আরও বলেন, ২২টি আসন- যার মধ্যে ইসলামাবাদের তিনটি, সিন্ধুর চারটি এবং পাঞ্জাবের বাকি আসনগুলোতেও পিটিআই জিতেছিল। কিন্তু সেগুলোতে পিটিআই প্রার্থীদের পরাজিত দেখানো হয়েছে।

অন্যান্য গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর এখন পর্যন্ত সবগুলো আসনের ফল ঘোষণা করা হয়নি। ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৫৫ আসনের ফল জানা গেছে। এর মধ্যে ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয় দেখানো হয়েছে ১০০ আসনে। নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) পেয়েছে ৭৩ আসন, বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) পেয়েছে ৫৪ আসন এবং অন্যান্য দল পেয়েছে ২৮টি।

আরেক খবর অনুযায়ী, ইমরান খানের ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে সেনা কর্মকর্তারা ইমরানবিরোধী দল ও গোষ্ঠীগুলোকে একজোট করার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে ভোট গণনা শেষ হওয়ার আগেই, শুক্রবার গভীর রাতে বৈঠক করেছেন প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। কেন্দ্র ও চারটি প্রদেশে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক সমর্থনের আশায় এ বৈঠক হয়েছে। এর আগে সন্ধ্যায় এক বক্তব্যে পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফ ঘোষণা করেন, তিনি তার ভাই, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে প্রধান রাজনৈতিক দল-পিপিপি, এমকিউএম-পি এবং অন্যদের সঙ্গে জোট গঠনের দায়িত্ব দিয়েছেন। জানা যায়, এ কারণেই পিপিপি নেতা আসিফ আলি জারদারি ও তার ছেলে, বিলাওয়াল ভুট্টো-জারদারির সঙ্গে পাঞ্জাবের তত্ত্বাবধায়ক মুখ্যমন্ত্রী মহসিন নকভির বাসভবনে শেহবাজ দেখা করেন। বড় কিছু শুরুর জন্যই এ বৈঠকটি হয়েছে উল্লেখ করে পিপিপির একটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, ভোটের ফলাফল ও পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত আলোচনাটি ফলপ্রসূ হয়েছে। সিনিয়র নেতা আমিনুল হক বলেন, পরে শাহবাজ এমকিউএম-পির আহ্বায়ক ডা. খালিদ মকবুল সিদ্দিকীর সঙ্গেও কথা বলেছেন। শাহবাজ শরিফ সন্ধ্যায় তাকে ফোন করেন। খুব শিগগিরই আরও একটি বৈঠক করবেন এই দুজন।

এদিকে নির্বাচনের আগে, এমকিউএম-পি ঘোষণা করেছিল- নির্বাচনের পরে তারা প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নওয়াজ শরিফকে সমর্থন করবে। কিন্তু পিএমএল-এন-এর ফলাফল আশাব্যঞ্জক না হওয়ায়, হতাশ এমকিউএম-পি। খবরে বলা হয়, তারা সম্ভবত এখন বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করছে।

প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী কোনো দল যদি এককভাবে সরকার গঠন করতে চায়- তাহলে সংরক্ষিতসহ মোট ১৭২টি আসন পেতে হবে। সে হিসাবে যদি পিটিআই এককভাবে সরকার গঠন করতে চায় তাহলে তাদের নির্বাচন হওয়া আসনগুলো থেকে অন্তত ১৫০টি আসনে জয় পেতে হবে। এ ছাড়া যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন; তাদের নির্বাচিত হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যে কোনো দলে যোগ দিতে হবে। নয়তো তাদের সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, পাকিস্তানে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফল প্রকাশে দীর্ঘ বিলম্ব হচ্ছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও তিন দিনেও মেলেনি ভোটের ফলাফল। এ অবস্থায় দেশটির রাজনৈতিক দল, স্বতন্ত্র প্রার্থী, ভোটার ও সাধারণ মানুষ নির্বিশেষে সবার দৃষ্টি এখন টেলিভিশনের পর্দায়। সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমগুলো জানায়, পাকিস্তানে সরকার গঠনের জন্য ১৩৪টিতে জয়লাভ করতে হয়। সেক্ষেত্রে কোনো দলই এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। যদিও কয়েকটি আসনের ফল ঘোষণা এখনো বাকি রয়েছে। বলা হচ্ছে, সেগুলোতে জয়ী হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না কোনো দল। এমন পরিস্থিতিতে কারা সরকার গঠন করবে- তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তানের কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দাবি করেছেন, সাধারণ নির্বাচনে তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। তিনি তার অফিশিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে প্রকাশিত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) দ্বারা প্রস্তুতকৃত ‘বিজয় ভাষণে’ এ দাবি করেন। তিনি বলেন, ফরম ৪৫ এর তথ্য অনুসারে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা ১৭০ আসনে জয়ী হচ্ছেন। এতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করেছে তার দল। দেশের নজিরবিহীন পাল্টা লড়াইয়ের ফলে সাধারণ নির্বাচনে তার দল বড় বিজয় পেয়েছে। পাকিস্তানের জনগণকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনারা ইতিহাস রচনা করেছেন। জনগণের ভোটে ‘লন্ডন পরিকল্পনা’ ব্যর্থ হয়েছে। ভোটারদের প্রশংসা করে তিনি উল্লেখ করেন, তাদের সবার ওপর তার বিশ্বাস রয়েছে। তিনি সবাইকে অভিনন্দন জানান। এদিকে বেশ কিছু গণমাধ্যম মন্তব্য করেছে যে, সেঞ্চুরি করেও ক্যাপ্টেন ইমরান আউট হচ্ছেন। সেনা সহায়তায় নওয়াজ-বিলাওয়ালের জোটকেই পাকিস্তানের ক্ষমতায় আনার চেষ্টা চলছে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে একে অপরের হাত মিলিয়েছে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএলএন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। কারণ নওয়াজ শরিফ এবং বিলাওয়াল ভুট্টো একজোট হলেই পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পাবেন তারা। এতেকরে তারা সরকার গঠন করতে পারবেন। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, পিটিআইয়ের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহর আলী খান এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আশা করছি প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি সরকার গঠনের জন্য তার দলকে আমন্ত্রণ জানাবেন। কারণ, জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়েছেন। ইসলামাবাদে গতকাল গণমাধ্যমের উদ্দেশে গহর আলী আরও বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে ঝগড়া করতে চাই না। আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। সংবিধান ও আইন অনুযায়ী আমরা এগিয়ে যাব এবং সরকার গঠন করব।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কেউ জনগণের কণ্ঠ এবং কাক্সিক্ষত সরকার গঠনের উদ্যোগকে দমন করার চেষ্টা করলে অর্থনীতি তার ধাক্কা সইতে পারবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘পিটিআইয়ের জন্য কোনো বাধা তৈরি করা ঠিক হবে না এবং যতটা দ্রুত সম্ভব ফল ঘোষণা করা উচিত। আইন অনুযায়ী চূড়ান্ত ফল ফরম-৪৫-এ পূরণ করে প্রকাশ করা হয়েছে। আমরা সব ফল পেয়েছি।’ গহর বলেন, ‘সব প্রক্রিয়া শেষে পিটিআই আগামী ১৫ দিনের মধ্যে অন্তর্দলীয় নির্বাচনে যাবে। জনগণ পিটিআইকে বিশাল ম্যান্ডেট দিয়েছে। পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে করা সব মামলার অভিযোগ ভুয়া।’ তিনি ফল ঘোষণায় বিলম্বের প্রতিবাদে আজ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ডাক দেন।

সেনাপ্রধানের ভাষ্য : পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির অরাজকতা আর মেরুকরণের বৃত্ত থেকে দেশকে বের করে আনতে সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি গতকাল এক বিবৃতিতে দেশ পরিচালনার জন্য ‘যোগ্য নেতৃত্বের বিকল্প নেই’ বলে উল্লেখ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৫ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম