শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চমক দেখিয়ে ছক্কা ইমরানের

♦ বিরূপ পরিবেশেও দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেলেন সর্বাধিক আসন ♦ ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ও বিরোধী পক্ষ একজোট ♦ কোনো দলই পায়নি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসন ♦ সরকার গঠনে জটিল সমীকরণ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
চমক দেখিয়ে ছক্কা ইমরানের

জেলখানার বন্ধ প্রকোষ্ঠে বসেই পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন নিয়ে ছক সাজিয়েছিলেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিটিআই দলের প্রধান ইমরান খান। আর সেই ছকেই চমক দেখিয়ে ছক্কা মেরেছেন তিনি। সেনাবাহিনীসহ তাদের পক্ষে থাকা বাঘা বাঘা নেতাদের তিনি রীতিমতো কুপোকাত করেছেন। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ  নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অনেক ঘোট পাকানো হলেও এ পর্যন্ত পাওয়া ফলাফলে দেখা যাচ্ছে বিরূপ পরিবেশেও ইমরানের দলের পক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হরেক রকম প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়েছেন।

গতকাল রাতে পাওয়া পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন ও জিও নিউজের তথ্যানুযায়ী, ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে ইমরানের পক্ষে দাঁড়ানো স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ১০১টি আসনে। যদিও পিটিআই দাবি করেছে, তাদের প্রার্থীরা ১৭০ আসনে জয়ী হয়েছেন, কিন্তু এ ফলাফল আটকে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন দল পেয়েছে ৭৩ আসন, বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি পেয়েছে ৫৪ আসন এবং বাকি ছোট দলগুলো মিলে পেয়েছে ২৮ আসন। সরকারি ফলাফলে বলা হচ্ছে, কোনো দলই সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসন পায়নি। এ অবস্থায় বিভিন্ন সূত্রে খবরে বলা হচ্ছে, ইমরান খানের ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও বিরোধী পক্ষ একজোট হয়েছে। এতেকরে ক্ষমতা নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিল সমীকরণ। এর আগে ডন ও জিও নিউজের তথ্য ব্যাখ্যা করে খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের সব আসনের ফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা, আলোচনা ও বিতর্ক। কোন দল সরকার গঠন করবে সে আলোচনাই এখন তুঙ্গে। কিন্তু কোন দল আসলে কত আসনে জয়লাভ করেছে- সে হিসাবই এখন পর্যন্ত অফিশিয়ালি ঘোষণা করা হয়নি। ওই খবরে উল্লেখ করা হয়, এবারের নির্বাচনের ফল ঘোষণা করতে নজিরবিহীন সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ৮ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হলেও ১০ তারিখ সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৬৫ আসনের মধ্যে ২৫৫টির বেসরকারি ফল জানা গেছে। দেশটিতে অতীতে এমন নজির নেই। এমনকি ভোটের দিন মোবাইল ফোন সেবা ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করারও নজির এর আগে ছিল না। এ নিয়ে বেশ সমালোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সমাজ ভোটের দিন মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করাসহ যাবতীয় অনিয়মের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতা ব্যারিস্টার গোহর খান দাবি করেছেন, তার দল ১৭০ আসনে জয়লাভ করেছে। কিন্তু অনেক আসনে পিটিআই প্রার্থীকে পরাজিত দেখানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা অত্যন্ত নিশ্চিতভাবে দাবি করছি যে, জাতীয় পরিষদের ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে পিটিআই ১৭০টিতে জয়লাভ করেছে। নির্বাচন কমিশন এর মধ্যে ৯৪টি স্বীকার করছে এবং ফরম-৪৭ (অস্থায়ী ফলাফল) জারি করেছে। গোহর আরও বলেন, ২২টি আসন- যার মধ্যে ইসলামাবাদের তিনটি, সিন্ধুর চারটি এবং পাঞ্জাবের বাকি আসনগুলোতেও পিটিআই জিতেছিল। কিন্তু সেগুলোতে পিটিআই প্রার্থীদের পরাজিত দেখানো হয়েছে।

অন্যান্য গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর এখন পর্যন্ত সবগুলো আসনের ফল ঘোষণা করা হয়নি। ভোট হওয়া ২৬৫ আসনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৫৫ আসনের ফল জানা গেছে। এর মধ্যে ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয় দেখানো হয়েছে ১০০ আসনে। নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) পেয়েছে ৭৩ আসন, বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) পেয়েছে ৫৪ আসন এবং অন্যান্য দল পেয়েছে ২৮টি।

আরেক খবর অনুযায়ী, ইমরান খানের ক্ষমতায় আসা ঠেকাতে সেনা কর্মকর্তারা ইমরানবিরোধী দল ও গোষ্ঠীগুলোকে একজোট করার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে ভোট গণনা শেষ হওয়ার আগেই, শুক্রবার গভীর রাতে বৈঠক করেছেন প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। কেন্দ্র ও চারটি প্রদেশে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক সমর্থনের আশায় এ বৈঠক হয়েছে। এর আগে সন্ধ্যায় এক বক্তব্যে পিএমএল-এন নেতা নওয়াজ শরিফ ঘোষণা করেন, তিনি তার ভাই, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে প্রধান রাজনৈতিক দল-পিপিপি, এমকিউএম-পি এবং অন্যদের সঙ্গে জোট গঠনের দায়িত্ব দিয়েছেন। জানা যায়, এ কারণেই পিপিপি নেতা আসিফ আলি জারদারি ও তার ছেলে, বিলাওয়াল ভুট্টো-জারদারির সঙ্গে পাঞ্জাবের তত্ত্বাবধায়ক মুখ্যমন্ত্রী মহসিন নকভির বাসভবনে শেহবাজ দেখা করেন। বড় কিছু শুরুর জন্যই এ বৈঠকটি হয়েছে উল্লেখ করে পিপিপির একটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, ভোটের ফলাফল ও পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত আলোচনাটি ফলপ্রসূ হয়েছে। সিনিয়র নেতা আমিনুল হক বলেন, পরে শাহবাজ এমকিউএম-পির আহ্বায়ক ডা. খালিদ মকবুল সিদ্দিকীর সঙ্গেও কথা বলেছেন। শাহবাজ শরিফ সন্ধ্যায় তাকে ফোন করেন। খুব শিগগিরই আরও একটি বৈঠক করবেন এই দুজন।

এদিকে নির্বাচনের আগে, এমকিউএম-পি ঘোষণা করেছিল- নির্বাচনের পরে তারা প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নওয়াজ শরিফকে সমর্থন করবে। কিন্তু পিএমএল-এন-এর ফলাফল আশাব্যঞ্জক না হওয়ায়, হতাশ এমকিউএম-পি। খবরে বলা হয়, তারা সম্ভবত এখন বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করছে।

প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী কোনো দল যদি এককভাবে সরকার গঠন করতে চায়- তাহলে সংরক্ষিতসহ মোট ১৭২টি আসন পেতে হবে। সে হিসাবে যদি পিটিআই এককভাবে সরকার গঠন করতে চায় তাহলে তাদের নির্বাচন হওয়া আসনগুলো থেকে অন্তত ১৫০টি আসনে জয় পেতে হবে। এ ছাড়া যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন; তাদের নির্বাচিত হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যে কোনো দলে যোগ দিতে হবে। নয়তো তাদের সদস্যপদ বাতিল হয়ে যাবে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, পাকিস্তানে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফল প্রকাশে দীর্ঘ বিলম্ব হচ্ছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও তিন দিনেও মেলেনি ভোটের ফলাফল। এ অবস্থায় দেশটির রাজনৈতিক দল, স্বতন্ত্র প্রার্থী, ভোটার ও সাধারণ মানুষ নির্বিশেষে সবার দৃষ্টি এখন টেলিভিশনের পর্দায়। সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমগুলো জানায়, পাকিস্তানে সরকার গঠনের জন্য ১৩৪টিতে জয়লাভ করতে হয়। সেক্ষেত্রে কোনো দলই এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। যদিও কয়েকটি আসনের ফল ঘোষণা এখনো বাকি রয়েছে। বলা হচ্ছে, সেগুলোতে জয়ী হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না কোনো দল। এমন পরিস্থিতিতে কারা সরকার গঠন করবে- তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তানের কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দাবি করেছেন, সাধারণ নির্বাচনে তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। তিনি তার অফিশিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে প্রকাশিত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) দ্বারা প্রস্তুতকৃত ‘বিজয় ভাষণে’ এ দাবি করেন। তিনি বলেন, ফরম ৪৫ এর তথ্য অনুসারে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা ১৭০ আসনে জয়ী হচ্ছেন। এতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করেছে তার দল। দেশের নজিরবিহীন পাল্টা লড়াইয়ের ফলে সাধারণ নির্বাচনে তার দল বড় বিজয় পেয়েছে। পাকিস্তানের জনগণকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনারা ইতিহাস রচনা করেছেন। জনগণের ভোটে ‘লন্ডন পরিকল্পনা’ ব্যর্থ হয়েছে। ভোটারদের প্রশংসা করে তিনি উল্লেখ করেন, তাদের সবার ওপর তার বিশ্বাস রয়েছে। তিনি সবাইকে অভিনন্দন জানান। এদিকে বেশ কিছু গণমাধ্যম মন্তব্য করেছে যে, সেঞ্চুরি করেও ক্যাপ্টেন ইমরান আউট হচ্ছেন। সেনা সহায়তায় নওয়াজ-বিলাওয়ালের জোটকেই পাকিস্তানের ক্ষমতায় আনার চেষ্টা চলছে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে একে অপরের হাত মিলিয়েছে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএলএন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। কারণ নওয়াজ শরিফ এবং বিলাওয়াল ভুট্টো একজোট হলেই পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পাবেন তারা। এতেকরে তারা সরকার গঠন করতে পারবেন। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, পিটিআইয়ের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহর আলী খান এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আশা করছি প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি সরকার গঠনের জন্য তার দলকে আমন্ত্রণ জানাবেন। কারণ, জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়েছেন। ইসলামাবাদে গতকাল গণমাধ্যমের উদ্দেশে গহর আলী আরও বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে ঝগড়া করতে চাই না। আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। সংবিধান ও আইন অনুযায়ী আমরা এগিয়ে যাব এবং সরকার গঠন করব।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কেউ জনগণের কণ্ঠ এবং কাক্সিক্ষত সরকার গঠনের উদ্যোগকে দমন করার চেষ্টা করলে অর্থনীতি তার ধাক্কা সইতে পারবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘পিটিআইয়ের জন্য কোনো বাধা তৈরি করা ঠিক হবে না এবং যতটা দ্রুত সম্ভব ফল ঘোষণা করা উচিত। আইন অনুযায়ী চূড়ান্ত ফল ফরম-৪৫-এ পূরণ করে প্রকাশ করা হয়েছে। আমরা সব ফল পেয়েছি।’ গহর বলেন, ‘সব প্রক্রিয়া শেষে পিটিআই আগামী ১৫ দিনের মধ্যে অন্তর্দলীয় নির্বাচনে যাবে। জনগণ পিটিআইকে বিশাল ম্যান্ডেট দিয়েছে। পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে করা সব মামলার অভিযোগ ভুয়া।’ তিনি ফল ঘোষণায় বিলম্বের প্রতিবাদে আজ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ডাক দেন।

সেনাপ্রধানের ভাষ্য : পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির অরাজকতা আর মেরুকরণের বৃত্ত থেকে দেশকে বের করে আনতে সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি গতকাল এক বিবৃতিতে দেশ পরিচালনার জন্য ‘যোগ্য নেতৃত্বের বিকল্প নেই’ বলে উল্লেখ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা