শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

♦ মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ ♦ রোজায় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা ♦ রপ্তানি বহুমুখীকরণ নতুন বাজার অনুসন্ধান ♦ শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ♦ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানে নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ ১৫টি অগ্রাধিকার চূড়ান্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নই এখন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে কয়েকটি মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শূন্যপদে জনবল নিয়োগসহ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলোয় মন্ত্রণালয়গুলো কতটা সক্ষমতা দেখাতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।

সরকার গঠনের পর ১৫ জানুয়ারি প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার সম্পর্কে ১৫টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রী ও সচিবদের বলে দেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো যেন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করে এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে। তবে মাঠ পর্যায়ে এখন এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ দেখা যাচ্ছে। ফলে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তাগিদপত্রও পাঠানো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাগুলো হচ্ছে : সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় করে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ; নির্বাচনি ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আন্তরিকতার সঙ্গে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ; কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্যপণ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে অগ্রাধিকার প্রদান; স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট জনগণ নিশ্চিত করতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের করণীয় চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়ন; নতুন প্রকল্প গ্রহণে প্রকল্পের উপকারিতা/দেশের কল্যাণকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে। বিদেশি ঋণ গ্রহণের সময় যথাযথ সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া চলমান প্রকল্পের যেগুলোর কাজ শেষ পর্যায়ে সেগুলো প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ করা; সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা; সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করা; সরকারের শূন্যপদে দ্রুত জনবল নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ; নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখা; রপ্তানি বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও প্রবেশে সহায়তা করা; গার্মেন্ট খাতের মতো চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য বিষয়ক শিল্প বিকাশে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; শিক্ষাকে কর্মমুখী করার লক্ষ্যে আইসিটি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান; যুবসমাজকে খেলাধুলা এবং শিল্পসংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে তাদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে বিরত রাখা এবং অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতার বিরুদ্ধে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়টিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার গঠনের পর কিছু পণ্যের দাম তো কমেইনি, বরং বেড়েছে। আদা, রসুনের কেজি ২০০ টাকার ওপরে। ডিমের দাম কমার পর আবারও বেড়ে ১৪০ টাকা ডজনে উঠে গেছে। গরুর মাংসের কেজি দু-এক জায়গায় কমার কথা শোনা গেলেও বেশির ভাগ এলাকায় ৭০০ টাকার বেশি। রমজানে চাহিদা বাড়ে এমন পণ্যের মধ্যে চিনি, ছোলা ও খেজুরের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এসব পণ্যের শুল্ক কমানো হলেও মূল্য সমন্বয় করা হয়নি। আর প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহৃত মসলাজাতীয় পণ্য পিঁয়াজের দাম বেড়েছে আরেক দফা। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ৮০-৯০ টাকা বিক্রি হলেও এখন বাজারে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আগেরবার পিঁয়াজের সংকট মোকাবিলা করা হয়েছিল মিয়ানমার, তুরস্ক ও মিসর থেকে পণ্যটি আমদানি করে। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। মিয়ানমারে চলছে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ। ফলে দেশটির সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেশি এবং পচে যাওয়ার কারণে এবার মিসর ও তুর্কি থেকেও পিঁয়াজ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় পণ্যটির জন্য ভারতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটি থেকে টিসিবির মাধ্যমে পিঁয়াজ ও চিনি আমদানি করতে দিল্লি দূতাবাসে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরে গিয়েও বাংলাদেশে কোটায় পণ্য রপ্তানির অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে দেশটির সবুজ সংকেত এখনো পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় টিসিবির ট্রাকসেলে আর ১ কোটি মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করে দ্রব্যমূল্যের আঘাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল দিল্লি হাইকমিশনে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলে বলেন, ‘বাংলাদেশে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানির বিষয়ে বুধবার ভারতের যে আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা ছিল, তা হয়নি। তবে পণ্য দুটি রোজার আগেই আমদানির বিষয়ে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ, পাশের মিয়ানমারে গোলযোগ, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। এ কারণে নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫টি অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেন। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের সঙ্গে যেহেতু আমদানি-রপ্তানি ও কেনাকাটার সংশ্লেষ রয়েছে, ফলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাজনৈতিক পরিস্থিতিও প্রভাব ফেলছে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে। যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকায় রপ্তানি কমছে, অন্যদিকে খাদ্যপণ্য আমদানিও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি বা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলোর আশু সমাধান করা যাবে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পরিবর্তন ঘটছে। কিছু দেশে নির্বাচন আসন্ন, কিছু দেশের সরকারব্যবস্থায়ও পরিবর্তন আসছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানির নতুন বাজার অনুসন্ধানের মতো কার্যক্রম গ্রহণ করতে গিয়ে নানামাত্রিক জটিলতার মুখে পড়তে হচ্ছে। আবার রিজার্ভ সংকটের পাশাপাশি নগদ টাকার সংকটও চলছে। কাক্সিক্ষত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় চলছে টাকার টানাটানি। এ পরিস্থিতিতে প্রকল্পের অর্থায়নেও জটিলতা দেখা দিয়েছে। জ্বালানি ও সারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এখন ব্যাংকগুলোর অনুকূলে বন্ড ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে অর্থ বিভাগ। এটি আবার সরকারের ওপর নতুন করে সুদের বোঝা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়া কতটা গতি পাবে, তা নিয়েও রয়েছে চ্যালেঞ্জ। আর এসব চ্যালেঞ্জের ওপর আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সরকারের ঘাড়ে বোঝার মতো চেপে আছে সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতার অভাব আর দুর্নীতি প্রতিরোধের মতো বিষয়গুলো।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, সামনেও আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনাগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। নির্দেশনার মধ্যে কিছু দ্রুত বাস্তবায়ন এবং কিছু মধ্যমেয়াদে বাস্তবায়নের বিষয় রয়েছে। যেমন আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা এবং পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর মতো উদ্যোগগুলো আশু বাস্তবায়ন করতে হবে। আবার শূন্যপদে জনবল নিয়োগের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। মন্ত্রণালয়গুলোকেও তা বুঝে কাজ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি