শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

♦ মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ ♦ রোজায় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা ♦ রপ্তানি বহুমুখীকরণ নতুন বাজার অনুসন্ধান ♦ শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ♦ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানে নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ ১৫টি অগ্রাধিকার চূড়ান্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নই এখন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে কয়েকটি মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শূন্যপদে জনবল নিয়োগসহ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলোয় মন্ত্রণালয়গুলো কতটা সক্ষমতা দেখাতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।

সরকার গঠনের পর ১৫ জানুয়ারি প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার সম্পর্কে ১৫টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রী ও সচিবদের বলে দেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো যেন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করে এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে। তবে মাঠ পর্যায়ে এখন এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ দেখা যাচ্ছে। ফলে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তাগিদপত্রও পাঠানো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাগুলো হচ্ছে : সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় করে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ; নির্বাচনি ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আন্তরিকতার সঙ্গে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ; কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্যপণ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে অগ্রাধিকার প্রদান; স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট জনগণ নিশ্চিত করতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের করণীয় চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়ন; নতুন প্রকল্প গ্রহণে প্রকল্পের উপকারিতা/দেশের কল্যাণকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে। বিদেশি ঋণ গ্রহণের সময় যথাযথ সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া চলমান প্রকল্পের যেগুলোর কাজ শেষ পর্যায়ে সেগুলো প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ করা; সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা; সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করা; সরকারের শূন্যপদে দ্রুত জনবল নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ; নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখা; রপ্তানি বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও প্রবেশে সহায়তা করা; গার্মেন্ট খাতের মতো চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য বিষয়ক শিল্প বিকাশে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; শিক্ষাকে কর্মমুখী করার লক্ষ্যে আইসিটি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান; যুবসমাজকে খেলাধুলা এবং শিল্পসংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে তাদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে বিরত রাখা এবং অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতার বিরুদ্ধে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়টিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার গঠনের পর কিছু পণ্যের দাম তো কমেইনি, বরং বেড়েছে। আদা, রসুনের কেজি ২০০ টাকার ওপরে। ডিমের দাম কমার পর আবারও বেড়ে ১৪০ টাকা ডজনে উঠে গেছে। গরুর মাংসের কেজি দু-এক জায়গায় কমার কথা শোনা গেলেও বেশির ভাগ এলাকায় ৭০০ টাকার বেশি। রমজানে চাহিদা বাড়ে এমন পণ্যের মধ্যে চিনি, ছোলা ও খেজুরের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এসব পণ্যের শুল্ক কমানো হলেও মূল্য সমন্বয় করা হয়নি। আর প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহৃত মসলাজাতীয় পণ্য পিঁয়াজের দাম বেড়েছে আরেক দফা। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ৮০-৯০ টাকা বিক্রি হলেও এখন বাজারে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আগেরবার পিঁয়াজের সংকট মোকাবিলা করা হয়েছিল মিয়ানমার, তুরস্ক ও মিসর থেকে পণ্যটি আমদানি করে। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। মিয়ানমারে চলছে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ। ফলে দেশটির সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেশি এবং পচে যাওয়ার কারণে এবার মিসর ও তুর্কি থেকেও পিঁয়াজ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় পণ্যটির জন্য ভারতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটি থেকে টিসিবির মাধ্যমে পিঁয়াজ ও চিনি আমদানি করতে দিল্লি দূতাবাসে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরে গিয়েও বাংলাদেশে কোটায় পণ্য রপ্তানির অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে দেশটির সবুজ সংকেত এখনো পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় টিসিবির ট্রাকসেলে আর ১ কোটি মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করে দ্রব্যমূল্যের আঘাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল দিল্লি হাইকমিশনে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলে বলেন, ‘বাংলাদেশে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানির বিষয়ে বুধবার ভারতের যে আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা ছিল, তা হয়নি। তবে পণ্য দুটি রোজার আগেই আমদানির বিষয়ে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ, পাশের মিয়ানমারে গোলযোগ, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। এ কারণে নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫টি অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেন। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের সঙ্গে যেহেতু আমদানি-রপ্তানি ও কেনাকাটার সংশ্লেষ রয়েছে, ফলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাজনৈতিক পরিস্থিতিও প্রভাব ফেলছে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে। যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকায় রপ্তানি কমছে, অন্যদিকে খাদ্যপণ্য আমদানিও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি বা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলোর আশু সমাধান করা যাবে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পরিবর্তন ঘটছে। কিছু দেশে নির্বাচন আসন্ন, কিছু দেশের সরকারব্যবস্থায়ও পরিবর্তন আসছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানির নতুন বাজার অনুসন্ধানের মতো কার্যক্রম গ্রহণ করতে গিয়ে নানামাত্রিক জটিলতার মুখে পড়তে হচ্ছে। আবার রিজার্ভ সংকটের পাশাপাশি নগদ টাকার সংকটও চলছে। কাক্সিক্ষত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় চলছে টাকার টানাটানি। এ পরিস্থিতিতে প্রকল্পের অর্থায়নেও জটিলতা দেখা দিয়েছে। জ্বালানি ও সারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এখন ব্যাংকগুলোর অনুকূলে বন্ড ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে অর্থ বিভাগ। এটি আবার সরকারের ওপর নতুন করে সুদের বোঝা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়া কতটা গতি পাবে, তা নিয়েও রয়েছে চ্যালেঞ্জ। আর এসব চ্যালেঞ্জের ওপর আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সরকারের ঘাড়ে বোঝার মতো চেপে আছে সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতার অভাব আর দুর্নীতি প্রতিরোধের মতো বিষয়গুলো।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, সামনেও আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনাগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। নির্দেশনার মধ্যে কিছু দ্রুত বাস্তবায়ন এবং কিছু মধ্যমেয়াদে বাস্তবায়নের বিষয় রয়েছে। যেমন আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা এবং পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর মতো উদ্যোগগুলো আশু বাস্তবায়ন করতে হবে। আবার শূন্যপদে জনবল নিয়োগের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। মন্ত্রণালয়গুলোকেও তা বুঝে কাজ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম