শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

♦ মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ ♦ রোজায় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা ♦ রপ্তানি বহুমুখীকরণ নতুন বাজার অনুসন্ধান ♦ শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ♦ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানে নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ ১৫টি অগ্রাধিকার চূড়ান্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নই এখন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে কয়েকটি মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শূন্যপদে জনবল নিয়োগসহ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলোয় মন্ত্রণালয়গুলো কতটা সক্ষমতা দেখাতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।

সরকার গঠনের পর ১৫ জানুয়ারি প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার সম্পর্কে ১৫টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রী ও সচিবদের বলে দেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো যেন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করে এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে। তবে মাঠ পর্যায়ে এখন এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ দেখা যাচ্ছে। ফলে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তাগিদপত্রও পাঠানো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাগুলো হচ্ছে : সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় করে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ; নির্বাচনি ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আন্তরিকতার সঙ্গে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ; কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্যপণ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে অগ্রাধিকার প্রদান; স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট জনগণ নিশ্চিত করতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের করণীয় চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়ন; নতুন প্রকল্প গ্রহণে প্রকল্পের উপকারিতা/দেশের কল্যাণকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে। বিদেশি ঋণ গ্রহণের সময় যথাযথ সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া চলমান প্রকল্পের যেগুলোর কাজ শেষ পর্যায়ে সেগুলো প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ করা; সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা; সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করা; সরকারের শূন্যপদে দ্রুত জনবল নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ; নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখা; রপ্তানি বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও প্রবেশে সহায়তা করা; গার্মেন্ট খাতের মতো চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য বিষয়ক শিল্প বিকাশে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; শিক্ষাকে কর্মমুখী করার লক্ষ্যে আইসিটি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান; যুবসমাজকে খেলাধুলা এবং শিল্পসংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে তাদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে বিরত রাখা এবং অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতার বিরুদ্ধে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়টিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার গঠনের পর কিছু পণ্যের দাম তো কমেইনি, বরং বেড়েছে। আদা, রসুনের কেজি ২০০ টাকার ওপরে। ডিমের দাম কমার পর আবারও বেড়ে ১৪০ টাকা ডজনে উঠে গেছে। গরুর মাংসের কেজি দু-এক জায়গায় কমার কথা শোনা গেলেও বেশির ভাগ এলাকায় ৭০০ টাকার বেশি। রমজানে চাহিদা বাড়ে এমন পণ্যের মধ্যে চিনি, ছোলা ও খেজুরের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এসব পণ্যের শুল্ক কমানো হলেও মূল্য সমন্বয় করা হয়নি। আর প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহৃত মসলাজাতীয় পণ্য পিঁয়াজের দাম বেড়েছে আরেক দফা। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ৮০-৯০ টাকা বিক্রি হলেও এখন বাজারে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আগেরবার পিঁয়াজের সংকট মোকাবিলা করা হয়েছিল মিয়ানমার, তুরস্ক ও মিসর থেকে পণ্যটি আমদানি করে। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। মিয়ানমারে চলছে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ। ফলে দেশটির সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেশি এবং পচে যাওয়ার কারণে এবার মিসর ও তুর্কি থেকেও পিঁয়াজ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় পণ্যটির জন্য ভারতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটি থেকে টিসিবির মাধ্যমে পিঁয়াজ ও চিনি আমদানি করতে দিল্লি দূতাবাসে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরে গিয়েও বাংলাদেশে কোটায় পণ্য রপ্তানির অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে দেশটির সবুজ সংকেত এখনো পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় টিসিবির ট্রাকসেলে আর ১ কোটি মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করে দ্রব্যমূল্যের আঘাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল দিল্লি হাইকমিশনে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলে বলেন, ‘বাংলাদেশে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানির বিষয়ে বুধবার ভারতের যে আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা ছিল, তা হয়নি। তবে পণ্য দুটি রোজার আগেই আমদানির বিষয়ে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ, পাশের মিয়ানমারে গোলযোগ, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। এ কারণে নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫টি অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেন। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের সঙ্গে যেহেতু আমদানি-রপ্তানি ও কেনাকাটার সংশ্লেষ রয়েছে, ফলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাজনৈতিক পরিস্থিতিও প্রভাব ফেলছে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে। যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকায় রপ্তানি কমছে, অন্যদিকে খাদ্যপণ্য আমদানিও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি বা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলোর আশু সমাধান করা যাবে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পরিবর্তন ঘটছে। কিছু দেশে নির্বাচন আসন্ন, কিছু দেশের সরকারব্যবস্থায়ও পরিবর্তন আসছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানির নতুন বাজার অনুসন্ধানের মতো কার্যক্রম গ্রহণ করতে গিয়ে নানামাত্রিক জটিলতার মুখে পড়তে হচ্ছে। আবার রিজার্ভ সংকটের পাশাপাশি নগদ টাকার সংকটও চলছে। কাক্সিক্ষত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় চলছে টাকার টানাটানি। এ পরিস্থিতিতে প্রকল্পের অর্থায়নেও জটিলতা দেখা দিয়েছে। জ্বালানি ও সারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এখন ব্যাংকগুলোর অনুকূলে বন্ড ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে অর্থ বিভাগ। এটি আবার সরকারের ওপর নতুন করে সুদের বোঝা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়া কতটা গতি পাবে, তা নিয়েও রয়েছে চ্যালেঞ্জ। আর এসব চ্যালেঞ্জের ওপর আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সরকারের ঘাড়ে বোঝার মতো চেপে আছে সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতার অভাব আর দুর্নীতি প্রতিরোধের মতো বিষয়গুলো।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, সামনেও আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনাগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। নির্দেশনার মধ্যে কিছু দ্রুত বাস্তবায়ন এবং কিছু মধ্যমেয়াদে বাস্তবায়নের বিষয় রয়েছে। যেমন আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা এবং পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর মতো উদ্যোগগুলো আশু বাস্তবায়ন করতে হবে। আবার শূন্যপদে জনবল নিয়োগের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। মন্ত্রণালয়গুলোকেও তা বুঝে কাজ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫৬ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান
লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে
তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ