শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

♦ মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ ♦ রোজায় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা ♦ রপ্তানি বহুমুখীকরণ নতুন বাজার অনুসন্ধান ♦ শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ♦ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১৫ চ্যালেঞ্জ

মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানে নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ ১৫টি অগ্রাধিকার চূড়ান্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নই এখন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে কয়েকটি মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শূন্যপদে জনবল নিয়োগসহ দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলোয় মন্ত্রণালয়গুলো কতটা সক্ষমতা দেখাতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।

সরকার গঠনের পর ১৫ জানুয়ারি প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার সম্পর্কে ১৫টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রী ও সচিবদের বলে দেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো যেন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করে এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে। তবে মাঠ পর্যায়ে এখন এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা চ্যালেঞ্জ দেখা যাচ্ছে। ফলে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তাগিদপত্রও পাঠানো হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাগুলো হচ্ছে : সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় করে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ; রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ; নির্বাচনি ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আন্তরিকতার সঙ্গে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ; কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্যপণ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে অগ্রাধিকার প্রদান; স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট জনগণ নিশ্চিত করতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের করণীয় চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়ন; নতুন প্রকল্প গ্রহণে প্রকল্পের উপকারিতা/দেশের কল্যাণকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে। বিদেশি ঋণ গ্রহণের সময় যথাযথ সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। এ ছাড়া চলমান প্রকল্পের যেগুলোর কাজ শেষ পর্যায়ে সেগুলো প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ করা; সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা; সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করা; সরকারের শূন্যপদে দ্রুত জনবল নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ; নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখা; রপ্তানি বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও প্রবেশে সহায়তা করা; গার্মেন্ট খাতের মতো চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য বিষয়ক শিল্প বিকাশে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; শিক্ষাকে কর্মমুখী করার লক্ষ্যে আইসিটি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান; যুবসমাজকে খেলাধুলা এবং শিল্পসংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে তাদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে বিরত রাখা এবং অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতার বিরুদ্ধে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার বিষয়টিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার গঠনের পর কিছু পণ্যের দাম তো কমেইনি, বরং বেড়েছে। আদা, রসুনের কেজি ২০০ টাকার ওপরে। ডিমের দাম কমার পর আবারও বেড়ে ১৪০ টাকা ডজনে উঠে গেছে। গরুর মাংসের কেজি দু-এক জায়গায় কমার কথা শোনা গেলেও বেশির ভাগ এলাকায় ৭০০ টাকার বেশি। রমজানে চাহিদা বাড়ে এমন পণ্যের মধ্যে চিনি, ছোলা ও খেজুরের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এসব পণ্যের শুল্ক কমানো হলেও মূল্য সমন্বয় করা হয়নি। আর প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহৃত মসলাজাতীয় পণ্য পিঁয়াজের দাম বেড়েছে আরেক দফা। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ৮০-৯০ টাকা বিক্রি হলেও এখন বাজারে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা। আগেরবার পিঁয়াজের সংকট মোকাবিলা করা হয়েছিল মিয়ানমার, তুরস্ক ও মিসর থেকে পণ্যটি আমদানি করে। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। মিয়ানমারে চলছে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ। ফলে দেশটির সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ। এ ছাড়া পরিবহন খরচ বেশি এবং পচে যাওয়ার কারণে এবার মিসর ও তুর্কি থেকেও পিঁয়াজ আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় পণ্যটির জন্য ভারতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটি থেকে টিসিবির মাধ্যমে পিঁয়াজ ও চিনি আমদানি করতে দিল্লি দূতাবাসে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরে গিয়েও বাংলাদেশে কোটায় পণ্য রপ্তানির অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে দেশটির সবুজ সংকেত এখনো পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় টিসিবির ট্রাকসেলে আর ১ কোটি মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করে দ্রব্যমূল্যের আঘাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল দিল্লি হাইকমিশনে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলে বলেন, ‘বাংলাদেশে পিঁয়াজ ও চিনি রপ্তানির বিষয়ে বুধবার ভারতের যে আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা ছিল, তা হয়নি। তবে পণ্য দুটি রোজার আগেই আমদানির বিষয়ে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ, পাশের মিয়ানমারে গোলযোগ, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। এ কারণে নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫টি অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেন। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের সঙ্গে যেহেতু আমদানি-রপ্তানি ও কেনাকাটার সংশ্লেষ রয়েছে, ফলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাজনৈতিক পরিস্থিতিও প্রভাব ফেলছে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে। যুদ্ধের কারণে ইউরোপ-আমেরিকায় রপ্তানি কমছে, অন্যদিকে খাদ্যপণ্য আমদানিও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি বা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলোর আশু সমাধান করা যাবে না। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পরিবর্তন ঘটছে। কিছু দেশে নির্বাচন আসন্ন, কিছু দেশের সরকারব্যবস্থায়ও পরিবর্তন আসছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানির নতুন বাজার অনুসন্ধানের মতো কার্যক্রম গ্রহণ করতে গিয়ে নানামাত্রিক জটিলতার মুখে পড়তে হচ্ছে। আবার রিজার্ভ সংকটের পাশাপাশি নগদ টাকার সংকটও চলছে। কাক্সিক্ষত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় চলছে টাকার টানাটানি। এ পরিস্থিতিতে প্রকল্পের অর্থায়নেও জটিলতা দেখা দিয়েছে। জ্বালানি ও সারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এখন ব্যাংকগুলোর অনুকূলে বন্ড ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে অর্থ বিভাগ। এটি আবার সরকারের ওপর নতুন করে সুদের বোঝা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়া কতটা গতি পাবে, তা নিয়েও রয়েছে চ্যালেঞ্জ। আর এসব চ্যালেঞ্জের ওপর আরও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে সরকারের ঘাড়ে বোঝার মতো চেপে আছে সরকারি কেনাকাটায় স্বচ্ছতার অভাব আর দুর্নীতি প্রতিরোধের মতো বিষয়গুলো।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, সামনেও আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্যই প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনাগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। নির্দেশনার মধ্যে কিছু দ্রুত বাস্তবায়ন এবং কিছু মধ্যমেয়াদে বাস্তবায়নের বিষয় রয়েছে। যেমন আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা এবং পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর মতো উদ্যোগগুলো আশু বাস্তবায়ন করতে হবে। আবার শূন্যপদে জনবল নিয়োগের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ। মন্ত্রণালয়গুলোকেও তা বুঝে কাজ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

এই মাত্র | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম