শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

"নারায়ণগঞ্জবাসী সিংহাম উপাধি দিয়ে পোস্টার লাগিয়েছিল, শফি হুজুর বাবুনগরীকে নজরবন্দি, মামুনুল হককে আটক করেছিলাম, জেনারেল সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করে ভোটের ষড়যন্ত্র জেনেছিলাম, ১৫০০ কোটি টাকা কেউ কি গাড়িতে নিয়ে ঘোরে"

 

রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবুও ভুক্তভোগী মানুষের আস্থা। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ বিপদে-আপদে ছুটে যান। কর্তৃপক্ষও ভরসা রাখছেন। বহুমাত্রিক অপরাধ দমনে নানা তৎপরতার কারণে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। কিছু বিষয়ে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হচ্ছেন মাঝেমধ্যেই। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত হাওর এলাকা থেকে উঠে আসা পুলিশের ২০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা। নিজের জীবনের নানা সংগ্রাম, অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছেন। নিচে তা হুবহু তুলে ধরা হলো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবি পুলিশ জনগণের সেবায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি?

ডিবি প্রধান : মানুষকে সেবা দিতে আমরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছি। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সঠিকভাবে আইনি সেবা দেওয়াটাই আমাদের বড় দায়িত্ব মনে করি। মানুষ খুশি থাকলে আমরা খুশি। মানুষের সেবা দিতে পারলে আমারও ভালো লাগে। আমৃত্যু মানুষের সেবা করে যেতে চাই। প্রযুক্তির যুগে অপরাধ করে কেউ যদি মনে করে পালিয়ে বাঁচতে পারবে সেটা আর সম্ভব নয়। দল-মত নির্বিশেষে অনেক বড় বড় অপরাধীকে আমরা আইনের আওতায় এনেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় ২ কোটি মানুষের এই শহরে সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় ডিবি কী ধরনের কাজ করছে?

ডিবি প্রধান : মহানগরীতে মানুষ বেশি থাকায় অপরাধও বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের নজরদারিতে রাখতে। অনেক অপরাধ আগেই ঠেকিয়ে দেওয়া হচ্ছে; যা মানুষ কখনো বুঝতেও পারেনি। অন্যায়কারীরা যত প্রভাবশালীই হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। দল-মত নির্বিশেষে অর্পিত দায়িত্ব পালনে অটল রয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবির ওপর মানুষের যে আস্থা রয়েছে সেটা সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কি না?

ডিবি প্রধান : দেখুন, ২০২২ সালের ১৭ জুলাই ডিএমপি গোয়েন্দা শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিই। আর ডিবিপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাত্র ছয় মাসেই সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি। ইয়াং, এনার্জেটিক অফিসাররা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ কোনো সমস্যা হলেই ডিবির কাছে ছুটে আসছে। ১৯ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মেয়েকে মায়ের বুকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক নেতার হত্যাকারী সন্ত্রাসীকে বিদেশ থেকে গ্রেফতার করে ফিরিয়ে এনেছে ডিবি। সম্পত্তি বিক্রির টাকা কেড়ে নিয়ে বাবা-মাকে ঘর থেকে বের করে দেওয়া সন্তানদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া, কোলের শিশুকে হারিয়ে দিশাহারা মায়ের বুকে সন্তান ফিরিয়ে দেওয়াসহ নানা হৃদয়গ্রাহী কাজ করে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি আমরা। আস্থা-ভরসা না থাকলে এমনটা হতো?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাজীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন, ডিএমপিতেও বিভিন্ন ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনটাকে এগিয়ে রাখবেন?

ডিবিপ্রধান : পুলিশ বাহিনীতে যোগদানের পর সব পদে থেকেই আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই কাজ করেছি। সেই হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের সময় লালবাগ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময় প্রয়াত শফি হুজুর, বাবুনগরী লালবাগ মাদরাসায় অবস্থান করে সব কলকাঠি নাড়ছিলেন। আমি তাদের প্রতিটি বিষয় নজরদারিতে রেখেছিলাম। একপর্যায়ে মাওলানা বাবুনগরীকে বিমানবন্দর থেকে আটক করে নিয়ে আসি। শুরুতে শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা বিষয়টিতে নাখোশ হলেও বর্তমান এসবিপ্রধান আমার এ কাজের প্রশংসা করেছিলেন। বাবুনাগরীর কাছ থেকেই আমরা অনেক তথ্য পেয়েছিলাম। পরবর্তীতে ডিসি তেজগাঁও হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় মাওলানা মামুনুল হককে আমি গ্রেফতার করেছিলাম। কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াই তাকে তার মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গাজীপুরের দায়িত্ব পালনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগ পাই আমি। সেখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে চার বছর মেয়াদ পূর্ণ করি। গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে অসহায় ও গরিব মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে সেবা দিয়েছি। গাজীপুরের পর মাদক-সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব নিই ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর। মাদক কারবারি আর ভূমি দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করি। নারায়ণগঞ্জে সাধারণ মানুষ আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ‘বাংলার সিংহাম’ উপাধিতে ভূষিত করে। শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লায় পোস্টার-ব্যানার সাঁটিয়ে দেয়। নারায়ণগঞ্জে মাত্র ১১ মাস কাজ করার একপর্যায়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হই। যদিও পরে পুলিশের বিভাগীয় তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হই। এরপর দেশ ও মানুষের সেবায় নবউদ্যমে নিজেকে নিযুক্ত করি।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের দায়িত্বের স্মৃতি মন্থন করে বলেন, করোনাকালে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ভুয়া করোনার সনদ বিক্রিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক সাবরিনাসহ দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করে মুখোশ উন্মোচন করি। সে সময় জনসাধারণের সেবায় নানামুখী সহায়তা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করি। এ অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল, সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও কার্যালয় এবং খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকা থাকায় বাড়তি দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু বলবেন কি?

ডিবিপ্রধান : ২০২১ সালের ১৩ মে পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। ১৭ মে ডিএমপি গোয়েন্দা বিভাগ উত্তরের যুগ্ম কমিশনারের দায়িত্ব পাই। ওই পদে থাকাবস্থায় গত বছরের ১৩ জুলাই উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। আগেও বলেছি, ডিবির ইয়াং-এনার্জেটিক সদস্যদের মাধ্যমে আমরা বারবার এর প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছি। এ জন্যই হয়তো মানুষ ডিবির কাছে বেশি প্রত্যাশা করছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনেক ষড়যন্ত্রকারীর মুখোশ উন্মোচিত করেছে ডিবি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা লে. হাসান সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টা মিয়া আরেফীকে গ্রেফতার করে জাতির সামনে সব কিছু উন্মোচন করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কয়েক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে মোটা অঙ্কের অর্থ জব্দ, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছিল। সম্প্রতি নির্বাচনের আগে সিঙ্গাপুরে আপনি পালিয়েছেন বলে খবর রটেছিল, এ বিষয়ে কী বলবেন?

ডিবিপ্রধান : এফবিআই কি এতই বোকা প্রতিষ্ঠান! আমার অর্থ জব্দ করবে আর এ দেশকে জানাবে না? বাংলাদেশেও তো তাদের প্রতিনিধি রয়েছে। আর ১৫০০ কোটি টাকা কি কেউ গাড়িতে নিয়ে ঘোরে? দেখুন, আমার স্ত্রী শিরিন আক্তার ডিবি লটারি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। জন্মসূত্রে আমার দুই সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিছু লোক মিথ্যা গুজব রটিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিছু পয়সা কামায়। আমি তাদের কিছু বলি না। কারণ এটা দিয়ে তারা রুটি-রুজির ব্যবস্থা করে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন ছাত্রজীবনে একটি ছাত্র সংগঠনের নেতা হওয়ার কারণে সারদা পুলিশ একাডেমিতে গিয়ে প্রতিদিন আমি আতঙ্কে ভুগতাম কখন বের করে দেয়। সত্যিই প্রশিক্ষণ শেষে সবাই যখন পাসিং আউট হয়ে যায় তখন আমি ছিলাম দর্শকের সারিতে। বিয়ের মাত্র দুই দিন আগে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। বিয়েও ভেঙে যায়। যদিও পরবর্তীতে যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাকেই আমি স্ত্রী হিসেবে পাই। আমার সংগ্রামের অনেক কিছুরই নীরব সাক্ষী সে। ওই বেকার জীবনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবদুল জলিল মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আমাকে চাকরি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর নাভানা গ্রুপেও আমার এক পরিচিত আমাকে চাকরি দেন। এর বাইরে ওই সময় শেয়ারবাজার থেকে বেশ অর্থ কামিয়েছি আমি। পাশাপাশি এলএলবি করেছি। যদিও বর্তমানে বারের লাইসেন্স স্থগিত রাখা হয়েছে। আমার অনেক সংগ্রামের সাক্ষী আমার পরিচিতজনরা।

বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিসের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ২০তম ব্যাচে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে কর্মজীবন শুরু করেন হারুন-অর-রশীদ। চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা হারুন তাঁর ক্যারিয়ারে ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। শুরুতে তিনি ঢাকার মিরপুরের সহকারী কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি গুলশানের সহকারী কমিশনার, তেজগাঁও ও লালবাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার, লালবাগের উপকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ বাহিনীর নানা পর্যায়ের কর্মকর্তারা এখন একবাক্যে স্বীকার করেন, সময়ের সাহসী ও চৌকশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রতিনিয়ত তাঁর কর্মদক্ষতার মাধ্যমে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে দায়িত্ব পালনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের ফলে মোট পাঁচবার পুলিশের সর্বোচ্চ পদক বিপিএম ও পিপিএম অর্জন করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল
নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন
তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে
পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি
‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প
৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু
কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে
বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন