শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

"নারায়ণগঞ্জবাসী সিংহাম উপাধি দিয়ে পোস্টার লাগিয়েছিল, শফি হুজুর বাবুনগরীকে নজরবন্দি, মামুনুল হককে আটক করেছিলাম, জেনারেল সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করে ভোটের ষড়যন্ত্র জেনেছিলাম, ১৫০০ কোটি টাকা কেউ কি গাড়িতে নিয়ে ঘোরে"

 

রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবুও ভুক্তভোগী মানুষের আস্থা। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ বিপদে-আপদে ছুটে যান। কর্তৃপক্ষও ভরসা রাখছেন। বহুমাত্রিক অপরাধ দমনে নানা তৎপরতার কারণে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। কিছু বিষয়ে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হচ্ছেন মাঝেমধ্যেই। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত হাওর এলাকা থেকে উঠে আসা পুলিশের ২০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা। নিজের জীবনের নানা সংগ্রাম, অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছেন। নিচে তা হুবহু তুলে ধরা হলো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবি পুলিশ জনগণের সেবায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি?

ডিবি প্রধান : মানুষকে সেবা দিতে আমরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছি। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সঠিকভাবে আইনি সেবা দেওয়াটাই আমাদের বড় দায়িত্ব মনে করি। মানুষ খুশি থাকলে আমরা খুশি। মানুষের সেবা দিতে পারলে আমারও ভালো লাগে। আমৃত্যু মানুষের সেবা করে যেতে চাই। প্রযুক্তির যুগে অপরাধ করে কেউ যদি মনে করে পালিয়ে বাঁচতে পারবে সেটা আর সম্ভব নয়। দল-মত নির্বিশেষে অনেক বড় বড় অপরাধীকে আমরা আইনের আওতায় এনেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় ২ কোটি মানুষের এই শহরে সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় ডিবি কী ধরনের কাজ করছে?

ডিবি প্রধান : মহানগরীতে মানুষ বেশি থাকায় অপরাধও বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের নজরদারিতে রাখতে। অনেক অপরাধ আগেই ঠেকিয়ে দেওয়া হচ্ছে; যা মানুষ কখনো বুঝতেও পারেনি। অন্যায়কারীরা যত প্রভাবশালীই হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। দল-মত নির্বিশেষে অর্পিত দায়িত্ব পালনে অটল রয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবির ওপর মানুষের যে আস্থা রয়েছে সেটা সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কি না?

ডিবি প্রধান : দেখুন, ২০২২ সালের ১৭ জুলাই ডিএমপি গোয়েন্দা শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিই। আর ডিবিপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাত্র ছয় মাসেই সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি। ইয়াং, এনার্জেটিক অফিসাররা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ কোনো সমস্যা হলেই ডিবির কাছে ছুটে আসছে। ১৯ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মেয়েকে মায়ের বুকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক নেতার হত্যাকারী সন্ত্রাসীকে বিদেশ থেকে গ্রেফতার করে ফিরিয়ে এনেছে ডিবি। সম্পত্তি বিক্রির টাকা কেড়ে নিয়ে বাবা-মাকে ঘর থেকে বের করে দেওয়া সন্তানদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া, কোলের শিশুকে হারিয়ে দিশাহারা মায়ের বুকে সন্তান ফিরিয়ে দেওয়াসহ নানা হৃদয়গ্রাহী কাজ করে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি আমরা। আস্থা-ভরসা না থাকলে এমনটা হতো?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাজীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন, ডিএমপিতেও বিভিন্ন ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনটাকে এগিয়ে রাখবেন?

ডিবিপ্রধান : পুলিশ বাহিনীতে যোগদানের পর সব পদে থেকেই আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই কাজ করেছি। সেই হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের সময় লালবাগ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময় প্রয়াত শফি হুজুর, বাবুনগরী লালবাগ মাদরাসায় অবস্থান করে সব কলকাঠি নাড়ছিলেন। আমি তাদের প্রতিটি বিষয় নজরদারিতে রেখেছিলাম। একপর্যায়ে মাওলানা বাবুনগরীকে বিমানবন্দর থেকে আটক করে নিয়ে আসি। শুরুতে শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা বিষয়টিতে নাখোশ হলেও বর্তমান এসবিপ্রধান আমার এ কাজের প্রশংসা করেছিলেন। বাবুনাগরীর কাছ থেকেই আমরা অনেক তথ্য পেয়েছিলাম। পরবর্তীতে ডিসি তেজগাঁও হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় মাওলানা মামুনুল হককে আমি গ্রেফতার করেছিলাম। কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াই তাকে তার মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গাজীপুরের দায়িত্ব পালনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগ পাই আমি। সেখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে চার বছর মেয়াদ পূর্ণ করি। গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে অসহায় ও গরিব মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে সেবা দিয়েছি। গাজীপুরের পর মাদক-সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব নিই ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর। মাদক কারবারি আর ভূমি দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করি। নারায়ণগঞ্জে সাধারণ মানুষ আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ‘বাংলার সিংহাম’ উপাধিতে ভূষিত করে। শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লায় পোস্টার-ব্যানার সাঁটিয়ে দেয়। নারায়ণগঞ্জে মাত্র ১১ মাস কাজ করার একপর্যায়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হই। যদিও পরে পুলিশের বিভাগীয় তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হই। এরপর দেশ ও মানুষের সেবায় নবউদ্যমে নিজেকে নিযুক্ত করি।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের দায়িত্বের স্মৃতি মন্থন করে বলেন, করোনাকালে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ভুয়া করোনার সনদ বিক্রিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক সাবরিনাসহ দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করে মুখোশ উন্মোচন করি। সে সময় জনসাধারণের সেবায় নানামুখী সহায়তা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করি। এ অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল, সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও কার্যালয় এবং খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকা থাকায় বাড়তি দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু বলবেন কি?

ডিবিপ্রধান : ২০২১ সালের ১৩ মে পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। ১৭ মে ডিএমপি গোয়েন্দা বিভাগ উত্তরের যুগ্ম কমিশনারের দায়িত্ব পাই। ওই পদে থাকাবস্থায় গত বছরের ১৩ জুলাই উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। আগেও বলেছি, ডিবির ইয়াং-এনার্জেটিক সদস্যদের মাধ্যমে আমরা বারবার এর প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছি। এ জন্যই হয়তো মানুষ ডিবির কাছে বেশি প্রত্যাশা করছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনেক ষড়যন্ত্রকারীর মুখোশ উন্মোচিত করেছে ডিবি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা লে. হাসান সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টা মিয়া আরেফীকে গ্রেফতার করে জাতির সামনে সব কিছু উন্মোচন করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কয়েক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে মোটা অঙ্কের অর্থ জব্দ, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছিল। সম্প্রতি নির্বাচনের আগে সিঙ্গাপুরে আপনি পালিয়েছেন বলে খবর রটেছিল, এ বিষয়ে কী বলবেন?

ডিবিপ্রধান : এফবিআই কি এতই বোকা প্রতিষ্ঠান! আমার অর্থ জব্দ করবে আর এ দেশকে জানাবে না? বাংলাদেশেও তো তাদের প্রতিনিধি রয়েছে। আর ১৫০০ কোটি টাকা কি কেউ গাড়িতে নিয়ে ঘোরে? দেখুন, আমার স্ত্রী শিরিন আক্তার ডিবি লটারি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। জন্মসূত্রে আমার দুই সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিছু লোক মিথ্যা গুজব রটিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিছু পয়সা কামায়। আমি তাদের কিছু বলি না। কারণ এটা দিয়ে তারা রুটি-রুজির ব্যবস্থা করে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন ছাত্রজীবনে একটি ছাত্র সংগঠনের নেতা হওয়ার কারণে সারদা পুলিশ একাডেমিতে গিয়ে প্রতিদিন আমি আতঙ্কে ভুগতাম কখন বের করে দেয়। সত্যিই প্রশিক্ষণ শেষে সবাই যখন পাসিং আউট হয়ে যায় তখন আমি ছিলাম দর্শকের সারিতে। বিয়ের মাত্র দুই দিন আগে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। বিয়েও ভেঙে যায়। যদিও পরবর্তীতে যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাকেই আমি স্ত্রী হিসেবে পাই। আমার সংগ্রামের অনেক কিছুরই নীরব সাক্ষী সে। ওই বেকার জীবনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবদুল জলিল মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আমাকে চাকরি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর নাভানা গ্রুপেও আমার এক পরিচিত আমাকে চাকরি দেন। এর বাইরে ওই সময় শেয়ারবাজার থেকে বেশ অর্থ কামিয়েছি আমি। পাশাপাশি এলএলবি করেছি। যদিও বর্তমানে বারের লাইসেন্স স্থগিত রাখা হয়েছে। আমার অনেক সংগ্রামের সাক্ষী আমার পরিচিতজনরা।

বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিসের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ২০তম ব্যাচে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে কর্মজীবন শুরু করেন হারুন-অর-রশীদ। চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা হারুন তাঁর ক্যারিয়ারে ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। শুরুতে তিনি ঢাকার মিরপুরের সহকারী কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি গুলশানের সহকারী কমিশনার, তেজগাঁও ও লালবাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার, লালবাগের উপকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ বাহিনীর নানা পর্যায়ের কর্মকর্তারা এখন একবাক্যে স্বীকার করেন, সময়ের সাহসী ও চৌকশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রতিনিয়ত তাঁর কর্মদক্ষতার মাধ্যমে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে দায়িত্ব পালনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের ফলে মোট পাঁচবার পুলিশের সর্বোচ্চ পদক বিপিএম ও পিপিএম অর্জন করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য