শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

"নারায়ণগঞ্জবাসী সিংহাম উপাধি দিয়ে পোস্টার লাগিয়েছিল, শফি হুজুর বাবুনগরীকে নজরবন্দি, মামুনুল হককে আটক করেছিলাম, জেনারেল সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করে ভোটের ষড়যন্ত্র জেনেছিলাম, ১৫০০ কোটি টাকা কেউ কি গাড়িতে নিয়ে ঘোরে"

 

রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবুও ভুক্তভোগী মানুষের আস্থা। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ বিপদে-আপদে ছুটে যান। কর্তৃপক্ষও ভরসা রাখছেন। বহুমাত্রিক অপরাধ দমনে নানা তৎপরতার কারণে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। কিছু বিষয়ে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হচ্ছেন মাঝেমধ্যেই। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত হাওর এলাকা থেকে উঠে আসা পুলিশের ২০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা। নিজের জীবনের নানা সংগ্রাম, অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছেন। নিচে তা হুবহু তুলে ধরা হলো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবি পুলিশ জনগণের সেবায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি?

ডিবি প্রধান : মানুষকে সেবা দিতে আমরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছি। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সঠিকভাবে আইনি সেবা দেওয়াটাই আমাদের বড় দায়িত্ব মনে করি। মানুষ খুশি থাকলে আমরা খুশি। মানুষের সেবা দিতে পারলে আমারও ভালো লাগে। আমৃত্যু মানুষের সেবা করে যেতে চাই। প্রযুক্তির যুগে অপরাধ করে কেউ যদি মনে করে পালিয়ে বাঁচতে পারবে সেটা আর সম্ভব নয়। দল-মত নির্বিশেষে অনেক বড় বড় অপরাধীকে আমরা আইনের আওতায় এনেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় ২ কোটি মানুষের এই শহরে সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় ডিবি কী ধরনের কাজ করছে?

ডিবি প্রধান : মহানগরীতে মানুষ বেশি থাকায় অপরাধও বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের নজরদারিতে রাখতে। অনেক অপরাধ আগেই ঠেকিয়ে দেওয়া হচ্ছে; যা মানুষ কখনো বুঝতেও পারেনি। অন্যায়কারীরা যত প্রভাবশালীই হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। দল-মত নির্বিশেষে অর্পিত দায়িত্ব পালনে অটল রয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবির ওপর মানুষের যে আস্থা রয়েছে সেটা সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কি না?

ডিবি প্রধান : দেখুন, ২০২২ সালের ১৭ জুলাই ডিএমপি গোয়েন্দা শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিই। আর ডিবিপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাত্র ছয় মাসেই সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি। ইয়াং, এনার্জেটিক অফিসাররা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ কোনো সমস্যা হলেই ডিবির কাছে ছুটে আসছে। ১৯ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মেয়েকে মায়ের বুকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক নেতার হত্যাকারী সন্ত্রাসীকে বিদেশ থেকে গ্রেফতার করে ফিরিয়ে এনেছে ডিবি। সম্পত্তি বিক্রির টাকা কেড়ে নিয়ে বাবা-মাকে ঘর থেকে বের করে দেওয়া সন্তানদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া, কোলের শিশুকে হারিয়ে দিশাহারা মায়ের বুকে সন্তান ফিরিয়ে দেওয়াসহ নানা হৃদয়গ্রাহী কাজ করে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি আমরা। আস্থা-ভরসা না থাকলে এমনটা হতো?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাজীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন, ডিএমপিতেও বিভিন্ন ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনটাকে এগিয়ে রাখবেন?

ডিবিপ্রধান : পুলিশ বাহিনীতে যোগদানের পর সব পদে থেকেই আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই কাজ করেছি। সেই হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের সময় লালবাগ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময় প্রয়াত শফি হুজুর, বাবুনগরী লালবাগ মাদরাসায় অবস্থান করে সব কলকাঠি নাড়ছিলেন। আমি তাদের প্রতিটি বিষয় নজরদারিতে রেখেছিলাম। একপর্যায়ে মাওলানা বাবুনগরীকে বিমানবন্দর থেকে আটক করে নিয়ে আসি। শুরুতে শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা বিষয়টিতে নাখোশ হলেও বর্তমান এসবিপ্রধান আমার এ কাজের প্রশংসা করেছিলেন। বাবুনাগরীর কাছ থেকেই আমরা অনেক তথ্য পেয়েছিলাম। পরবর্তীতে ডিসি তেজগাঁও হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় মাওলানা মামুনুল হককে আমি গ্রেফতার করেছিলাম। কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াই তাকে তার মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গাজীপুরের দায়িত্ব পালনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগ পাই আমি। সেখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে চার বছর মেয়াদ পূর্ণ করি। গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে অসহায় ও গরিব মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে সেবা দিয়েছি। গাজীপুরের পর মাদক-সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব নিই ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর। মাদক কারবারি আর ভূমি দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করি। নারায়ণগঞ্জে সাধারণ মানুষ আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ‘বাংলার সিংহাম’ উপাধিতে ভূষিত করে। শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লায় পোস্টার-ব্যানার সাঁটিয়ে দেয়। নারায়ণগঞ্জে মাত্র ১১ মাস কাজ করার একপর্যায়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হই। যদিও পরে পুলিশের বিভাগীয় তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হই। এরপর দেশ ও মানুষের সেবায় নবউদ্যমে নিজেকে নিযুক্ত করি।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের দায়িত্বের স্মৃতি মন্থন করে বলেন, করোনাকালে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ভুয়া করোনার সনদ বিক্রিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক সাবরিনাসহ দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করে মুখোশ উন্মোচন করি। সে সময় জনসাধারণের সেবায় নানামুখী সহায়তা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করি। এ অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল, সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও কার্যালয় এবং খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকা থাকায় বাড়তি দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু বলবেন কি?

ডিবিপ্রধান : ২০২১ সালের ১৩ মে পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। ১৭ মে ডিএমপি গোয়েন্দা বিভাগ উত্তরের যুগ্ম কমিশনারের দায়িত্ব পাই। ওই পদে থাকাবস্থায় গত বছরের ১৩ জুলাই উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। আগেও বলেছি, ডিবির ইয়াং-এনার্জেটিক সদস্যদের মাধ্যমে আমরা বারবার এর প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছি। এ জন্যই হয়তো মানুষ ডিবির কাছে বেশি প্রত্যাশা করছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনেক ষড়যন্ত্রকারীর মুখোশ উন্মোচিত করেছে ডিবি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা লে. হাসান সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টা মিয়া আরেফীকে গ্রেফতার করে জাতির সামনে সব কিছু উন্মোচন করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কয়েক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে মোটা অঙ্কের অর্থ জব্দ, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছিল। সম্প্রতি নির্বাচনের আগে সিঙ্গাপুরে আপনি পালিয়েছেন বলে খবর রটেছিল, এ বিষয়ে কী বলবেন?

ডিবিপ্রধান : এফবিআই কি এতই বোকা প্রতিষ্ঠান! আমার অর্থ জব্দ করবে আর এ দেশকে জানাবে না? বাংলাদেশেও তো তাদের প্রতিনিধি রয়েছে। আর ১৫০০ কোটি টাকা কি কেউ গাড়িতে নিয়ে ঘোরে? দেখুন, আমার স্ত্রী শিরিন আক্তার ডিবি লটারি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। জন্মসূত্রে আমার দুই সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিছু লোক মিথ্যা গুজব রটিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিছু পয়সা কামায়। আমি তাদের কিছু বলি না। কারণ এটা দিয়ে তারা রুটি-রুজির ব্যবস্থা করে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন ছাত্রজীবনে একটি ছাত্র সংগঠনের নেতা হওয়ার কারণে সারদা পুলিশ একাডেমিতে গিয়ে প্রতিদিন আমি আতঙ্কে ভুগতাম কখন বের করে দেয়। সত্যিই প্রশিক্ষণ শেষে সবাই যখন পাসিং আউট হয়ে যায় তখন আমি ছিলাম দর্শকের সারিতে। বিয়ের মাত্র দুই দিন আগে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। বিয়েও ভেঙে যায়। যদিও পরবর্তীতে যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাকেই আমি স্ত্রী হিসেবে পাই। আমার সংগ্রামের অনেক কিছুরই নীরব সাক্ষী সে। ওই বেকার জীবনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবদুল জলিল মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আমাকে চাকরি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর নাভানা গ্রুপেও আমার এক পরিচিত আমাকে চাকরি দেন। এর বাইরে ওই সময় শেয়ারবাজার থেকে বেশ অর্থ কামিয়েছি আমি। পাশাপাশি এলএলবি করেছি। যদিও বর্তমানে বারের লাইসেন্স স্থগিত রাখা হয়েছে। আমার অনেক সংগ্রামের সাক্ষী আমার পরিচিতজনরা।

বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিসের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ২০তম ব্যাচে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে কর্মজীবন শুরু করেন হারুন-অর-রশীদ। চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা হারুন তাঁর ক্যারিয়ারে ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। শুরুতে তিনি ঢাকার মিরপুরের সহকারী কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি গুলশানের সহকারী কমিশনার, তেজগাঁও ও লালবাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার, লালবাগের উপকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ বাহিনীর নানা পর্যায়ের কর্মকর্তারা এখন একবাক্যে স্বীকার করেন, সময়ের সাহসী ও চৌকশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রতিনিয়ত তাঁর কর্মদক্ষতার মাধ্যমে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে দায়িত্ব পালনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের ফলে মোট পাঁচবার পুলিশের সর্বোচ্চ পদক বিপিএম ও পিপিএম অর্জন করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত
সর্বশেষ খবর
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে
ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের

দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি ড. মামুন
বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি ড. মামুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

দেশগ্রাম

টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫
টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫

দেশগ্রাম

গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ
গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
দেশে ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট

সম্পাদকীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম