শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মুখ খুললেন ডিবি প্রধান হারুন

"নারায়ণগঞ্জবাসী সিংহাম উপাধি দিয়ে পোস্টার লাগিয়েছিল, শফি হুজুর বাবুনগরীকে নজরবন্দি, মামুনুল হককে আটক করেছিলাম, জেনারেল সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করে ভোটের ষড়যন্ত্র জেনেছিলাম, ১৫০০ কোটি টাকা কেউ কি গাড়িতে নিয়ে ঘোরে"

 

রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবুও ভুক্তভোগী মানুষের আস্থা। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ বিপদে-আপদে ছুটে যান। কর্তৃপক্ষও ভরসা রাখছেন। বহুমাত্রিক অপরাধ দমনে নানা তৎপরতার কারণে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। কিছু বিষয়ে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হচ্ছেন মাঝেমধ্যেই। তিনি হলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। কিশোরগঞ্জের প্রত্যন্ত হাওর এলাকা থেকে উঠে আসা পুলিশের ২০ ব্যাচের এই কর্মকর্তা। নিজের জীবনের নানা সংগ্রাম, অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছেন। নিচে তা হুবহু তুলে ধরা হলো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবি পুলিশ জনগণের সেবায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি?

ডিবি প্রধান : মানুষকে সেবা দিতে আমরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছি। মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সঠিকভাবে আইনি সেবা দেওয়াটাই আমাদের বড় দায়িত্ব মনে করি। মানুষ খুশি থাকলে আমরা খুশি। মানুষের সেবা দিতে পারলে আমারও ভালো লাগে। আমৃত্যু মানুষের সেবা করে যেতে চাই। প্রযুক্তির যুগে অপরাধ করে কেউ যদি মনে করে পালিয়ে বাঁচতে পারবে সেটা আর সম্ভব নয়। দল-মত নির্বিশেষে অনেক বড় বড় অপরাধীকে আমরা আইনের আওতায় এনেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় ২ কোটি মানুষের এই শহরে সাধারণ মানুষের সুরক্ষায় ডিবি কী ধরনের কাজ করছে?

ডিবি প্রধান : মহানগরীতে মানুষ বেশি থাকায় অপরাধও বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি অপরাধীদের নজরদারিতে রাখতে। অনেক অপরাধ আগেই ঠেকিয়ে দেওয়া হচ্ছে; যা মানুষ কখনো বুঝতেও পারেনি। অন্যায়কারীরা যত প্রভাবশালীই হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। দল-মত নির্বিশেষে অর্পিত দায়িত্ব পালনে অটল রয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডিবির ওপর মানুষের যে আস্থা রয়েছে সেটা সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কি না?

ডিবি প্রধান : দেখুন, ২০২২ সালের ১৭ জুলাই ডিএমপি গোয়েন্দা শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিই। আর ডিবিপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাত্র ছয় মাসেই সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি। ইয়াং, এনার্জেটিক অফিসাররা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। নানা শ্রেণিপেশার মানুষ কোনো সমস্যা হলেই ডিবির কাছে ছুটে আসছে। ১৯ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মেয়েকে মায়ের বুকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক নেতার হত্যাকারী সন্ত্রাসীকে বিদেশ থেকে গ্রেফতার করে ফিরিয়ে এনেছে ডিবি। সম্পত্তি বিক্রির টাকা কেড়ে নিয়ে বাবা-মাকে ঘর থেকে বের করে দেওয়া সন্তানদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া, কোলের শিশুকে হারিয়ে দিশাহারা মায়ের বুকে সন্তান ফিরিয়ে দেওয়াসহ নানা হৃদয়গ্রাহী কাজ করে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি আমরা। আস্থা-ভরসা না থাকলে এমনটা হতো?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাজীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন, ডিএমপিতেও বিভিন্ন ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনটাকে এগিয়ে রাখবেন?

ডিবিপ্রধান : পুলিশ বাহিনীতে যোগদানের পর সব পদে থেকেই আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই কাজ করেছি। সেই হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের সময় লালবাগ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময় প্রয়াত শফি হুজুর, বাবুনগরী লালবাগ মাদরাসায় অবস্থান করে সব কলকাঠি নাড়ছিলেন। আমি তাদের প্রতিটি বিষয় নজরদারিতে রেখেছিলাম। একপর্যায়ে মাওলানা বাবুনগরীকে বিমানবন্দর থেকে আটক করে নিয়ে আসি। শুরুতে শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা বিষয়টিতে নাখোশ হলেও বর্তমান এসবিপ্রধান আমার এ কাজের প্রশংসা করেছিলেন। বাবুনাগরীর কাছ থেকেই আমরা অনেক তথ্য পেয়েছিলাম। পরবর্তীতে ডিসি তেজগাঁও হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় মাওলানা মামুনুল হককে আমি গ্রেফতার করেছিলাম। কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াই তাকে তার মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গাজীপুরের দায়িত্ব পালনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগ পাই আমি। সেখানে অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে চার বছর মেয়াদ পূর্ণ করি। গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে অসহায় ও গরিব মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে সেবা দিয়েছি। গাজীপুরের পর মাদক-সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে পরিচিত নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব নিই ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর। মাদক কারবারি আর ভূমি দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করি। নারায়ণগঞ্জে সাধারণ মানুষ আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ‘বাংলার সিংহাম’ উপাধিতে ভূষিত করে। শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লায় পোস্টার-ব্যানার সাঁটিয়ে দেয়। নারায়ণগঞ্জে মাত্র ১১ মাস কাজ করার একপর্যায়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হই। যদিও পরে পুলিশের বিভাগীয় তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হই। এরপর দেশ ও মানুষের সেবায় নবউদ্যমে নিজেকে নিযুক্ত করি।

ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের দায়িত্বের স্মৃতি মন্থন করে বলেন, করোনাকালে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ভুয়া করোনার সনদ বিক্রিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক সাবরিনাসহ দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করে মুখোশ উন্মোচন করি। সে সময় জনসাধারণের সেবায় নানামুখী সহায়তা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করি। এ অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল, সংসদ সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ও কার্যালয় এবং খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকা থাকায় বাড়তি দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু বলবেন কি?

ডিবিপ্রধান : ২০২১ সালের ১৩ মে পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। ১৭ মে ডিএমপি গোয়েন্দা বিভাগ উত্তরের যুগ্ম কমিশনারের দায়িত্ব পাই। ওই পদে থাকাবস্থায় গত বছরের ১৩ জুলাই উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক বা ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাই। আগেও বলেছি, ডিবির ইয়াং-এনার্জেটিক সদস্যদের মাধ্যমে আমরা বারবার এর প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছি। এ জন্যই হয়তো মানুষ ডিবির কাছে বেশি প্রত্যাশা করছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনেক ষড়যন্ত্রকারীর মুখোশ উন্মোচিত করেছে ডিবি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা লে. হাসান সারওয়ার্দীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টা মিয়া আরেফীকে গ্রেফতার করে জাতির সামনে সব কিছু উন্মোচন করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কয়েক বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে মোটা অঙ্কের অর্থ জব্দ, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছিল। সম্প্রতি নির্বাচনের আগে সিঙ্গাপুরে আপনি পালিয়েছেন বলে খবর রটেছিল, এ বিষয়ে কী বলবেন?

ডিবিপ্রধান : এফবিআই কি এতই বোকা প্রতিষ্ঠান! আমার অর্থ জব্দ করবে আর এ দেশকে জানাবে না? বাংলাদেশেও তো তাদের প্রতিনিধি রয়েছে। আর ১৫০০ কোটি টাকা কি কেউ গাড়িতে নিয়ে ঘোরে? দেখুন, আমার স্ত্রী শিরিন আক্তার ডিবি লটারি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। জন্মসূত্রে আমার দুই সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিছু লোক মিথ্যা গুজব রটিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিছু পয়সা কামায়। আমি তাদের কিছু বলি না। কারণ এটা দিয়ে তারা রুটি-রুজির ব্যবস্থা করে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন ছাত্রজীবনে একটি ছাত্র সংগঠনের নেতা হওয়ার কারণে সারদা পুলিশ একাডেমিতে গিয়ে প্রতিদিন আমি আতঙ্কে ভুগতাম কখন বের করে দেয়। সত্যিই প্রশিক্ষণ শেষে সবাই যখন পাসিং আউট হয়ে যায় তখন আমি ছিলাম দর্শকের সারিতে। বিয়ের মাত্র দুই দিন আগে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। বিয়েও ভেঙে যায়। যদিও পরবর্তীতে যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাকেই আমি স্ত্রী হিসেবে পাই। আমার সংগ্রামের অনেক কিছুরই নীরব সাক্ষী সে। ওই বেকার জীবনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আবদুল জলিল মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আমাকে চাকরি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর নাভানা গ্রুপেও আমার এক পরিচিত আমাকে চাকরি দেন। এর বাইরে ওই সময় শেয়ারবাজার থেকে বেশ অর্থ কামিয়েছি আমি। পাশাপাশি এলএলবি করেছি। যদিও বর্তমানে বারের লাইসেন্স স্থগিত রাখা হয়েছে। আমার অনেক সংগ্রামের সাক্ষী আমার পরিচিতজনরা।

বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিসের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ২০তম ব্যাচে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে কর্মজীবন শুরু করেন হারুন-অর-রশীদ। চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা হারুন তাঁর ক্যারিয়ারে ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। শুরুতে তিনি ঢাকার মিরপুরের সহকারী কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি গুলশানের সহকারী কমিশনার, তেজগাঁও ও লালবাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার, লালবাগের উপকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ বাহিনীর নানা পর্যায়ের কর্মকর্তারা এখন একবাক্যে স্বীকার করেন, সময়ের সাহসী ও চৌকশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ প্রতিনিয়ত তাঁর কর্মদক্ষতার মাধ্যমে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে দায়িত্ব পালনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের ফলে মোট পাঁচবার পুলিশের সর্বোচ্চ পদক বিপিএম ও পিপিএম অর্জন করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা