শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০২৪ আপডেট:

ভালো নেই শ্রমজীবীরা

♦ সমস্যা আক্রান্ত নারী শ্রমিক ♦ কৃষি খাতে নেই মজুরি নির্ধারণ ♦ খাদ্য-বাসস্থানের সংকট ♦ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে বেড়েছে কষ্ট
জিন্নাতুন নূর ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই শ্রমজীবীরা

ভালো নেই দেশের শ্রমজীবীরা। নানান সংকটে তাদের জীবন। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান সব ক্ষেত্রেই সংকটে ভুগছে। এর মধ্যে দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি শ্রমজীবীদের জীবন আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। নারী শ্রমজীবীদের সংকট আরও বহুমুখী। তাদের কর্মজীবন নানা সমস্যায় আক্রান্ত এবং বৈষম্যের মধ্য দিয়ে চলেছে। আর দেশে সবচেয়ে বড় শ্রম খাত কৃষি হলেও এখানে নেই কোনো আলাদা নির্ধারিত মজুরি। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিত হবে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার দিন-মহান মে দিবস।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর সর্বশেষ শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, দেশে মোট শ্রমজীবীর সংখ্যা ৭ কোটি ১০ লাখ। পুরুষ ৪ কোটি ৬৪ লাখ, নারী ২ কোটি ৪৬ লাখ। দেশে কর্মরত বিশালসংখ্যক শ্রমজীবীর উল্লেখযোগ্য অংশ নারী হলেও এখনো সরকার নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ তৈরি করতে পারেনি। কাজ করতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রায়ই তাদের বেতন বৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। আছে যৌন হয়রানির আশঙ্কাও। ফলে কলকারখানাসহ বিভিন্ন খাতে নারী শ্রমিকরা তার পুরুষ সহকর্মীর চেয়ে বেশি খেটেও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। আবার আইনে নারী শ্রমিকদের যেসব সুযোগসুবিধা পাওয়ার কথা তা মালিকের অনাগ্রহ ও পর্যাপ্ত নজরদারির অভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। শ্রম আইনে ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটির কথা বলা থাকলেও বেশির ভাগ নারী শ্রমিক তা পান না। কারখানাগুলোয় বড়জোর চার মাসের ছুটি কাটানোর সুযোগ মেলে। আবার কিছু কারখানায় নারী শ্রমিকদের চাকরিও স্থায়ী করতে চান না কর্তৃপক্ষ। দেখা যায়, মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটানোর পর সেই নারী শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করা হয়। আবার মাঠের বা দিনমজুরের কাজে একজন পুরুষ শ্রমিক যেখানে দিনে ৪০০ টাকা পান সেখানে নারী পান ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। পুরুষ কাজের মাঝে বিশ্রামের সুযোগ পেলেও নারী তেমন সুযোগ সাধারণত পান না। ইটভাটায় যেখানে পুরুষ দিনে মজুরি পান ৫০০ টাকা, সেখানে নারী পান ৩০০ টাকা। পুরুষের সমান মজুরি চাইলে নারী শ্রমিকদের কাজ থেকে সরিয়ে দেওয়াসহ নানা রকম হয়রানি করা হয়। শ্রমিক নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছেন, কলকারখানায় কর্মরত নারী ও পুরুষ শ্রমিকের সমমজুরি দেওয়া হয় না। নারীরা আট ঘণ্টার জায়গায় বারো ঘণ্টা শ্রম দিচ্ছেন। তার পরও পুরুষের সমান মজুরি পাচ্ছেন না। অভিযোগ আছে-পোশাক খাত ছাড়া নিয়মিত ভিত্তিতে অন্য খাতগুলোয় শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণ হচ্ছে না। ফলে বছরের পর বছর বেতন বৈষম্যের শিকার হচ্ছে বাংলাদেশের শ্রমজীবী মানুষ। এর ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এ বাজারে শ্রমিকদের জীবনধারণ হয়ে পড়েছে কষ্টকর। অবশ্য পোশাক খাতের নির্ধারিত মজুরিতেও জীবনধারণ কঠিন। বর্তমানে দেশে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকের মধ্যে ৩ লাখের ওপর রয়েছেন ন্যূনতম মজুরিভুক্ত। যাদের বেতন ১৩ হাজার টাকার নিচে। এদের অধিকাংশেরই প্রতিদিন এক বেলা অনাহারে কাটাতে হয়। আর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাদের সেই কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমানে পোশাক শিল্পে প্রায় ৪২ লাখ শ্রমিক। এর বেশির ভাগই সীমিত আয়ের কারণে পুষ্টিকর খাবারবঞ্চিত। খাদ্যে আমিষ বা পুষ্টি না থাকায় শারীরিক কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে। এতে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ শ্রমিকরা। বিবিএসের তথ্যে, দেশে কৃষিশ্রমিক আছেন ৭৭ লাখ। বিবিএসের কৃষি ও পল্লী পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে বলা হয়-দেশে একজন কৃষিশ্রমিক গড়ে দৈনিক ৩৮৬ টাকা টাকা মজুরি পান। আবার তারা প্রতিদিন যে কাজ পান এমনও না। দেশের সব জেলার পল্লী এলাকার ৫৭ হাজার ৬০০ পরিবারের ওপর জরিপ চালিয়ে এমন তথ্য পাওয়া যায়। এ টাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দুই বেলা শাকসবজি দিয়ে খেয়েপরে থাকাও এখন কষ্টের। নিম্নতম মজুরি বোর্ড কর্তৃপক্ষও কৃষিশ্রমিকদের বোর্ডের আওতায় আনবেন না। ফলে বরাবরের মতোই বাজারের চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে কৃষি খাতে মজুরি নির্ধারিত হবে। নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গৃহকর্মীদের জন্য মজুরি বোর্ড গঠন করার জন্য মন্ত্রণালয়ে এরই মধ্যে আমরা চিঠি দিয়েছি। তবে কৃষি খাত মজুরি বোর্ডের আওতায় আনা হবে না।’ শ্রমিকরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বমুখিতায় সবচেয়ে বেশি কষ্টের মধ্যে পড়েছেন। তাঁদের সরকার নির্ধারিত যে ন্যূনতম মজুরি দেওয়া হয়, তা এ বাজারে জীবনধারণের জন্য বেশ অপ্রতুল। কারণ শ্রমিকদের মজুরি যে হারে বাড়ছে, তার চেয়ে বেশি হারে বাড়ছে খাদ্যপণ্যের দাম। জানা যায়, শ্রমিকদের আয়ের অর্ধেকই চলে যাচ্ছে ঘর ভাড়ার পেছনে। নিম্নবিত্ত শ্রমিকরা রাজধানীর বিভিন্ন বস্তি এলাকায় এক রুমের একেকটি ঘরে কোনোরকমে গাদাগাদি করে পরিবারের পাঁচ-ছয় জন সদস্য নিয়ে থাকছেন। এর ফলে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা যেমন থাকছে না একই সঙ্গে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টিও হুমকিতে পড়ছে। আবার নিশ্নবিত্তদের কেউ কেউ ঘর ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ বহন করতে না পেরে পরিবারের সদস্যদের গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। মিরপুর দুয়ারিপাড়া বস্তিতে স্বামী ও তিন সন্তান নিয়ে এক রুমের একটি ঘরে ভাড়া থাকেন গৃহকর্মী রাশিদা আক্তার। সন্তানদের চৌকিতে থাকতে দিয়ে রাশিদা ও তার স্বামী মেঝেতে ঘুমান। এই গৃহকর্মী জানান, স্বামী আগে মাছ বিক্রি করতেন, এখন অসুস্থ। তার মাসিক আয় ৮ হাজার টাকা। ঘর ভাড়া দেন ৪ হাজার ৪০০ টাকা। অর্থাৎ আয়ের অর্ধেকের বেশি তার ঘর ভাড়ায় চলে যায়। এরপর সংসার চালান ধারদেনা করে। এ ছাড়া গৃহশ্রমিকদের এখনো শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তাই তারা এখনো শ্রমিক হিসেবে আইনি সুরক্ষা পাচ্ছেন না। যদিও সরকার গৃহশ্রমিকদের সুরক্ষায় ‘গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫’ প্রণয়ন করেছে। তবে এ নীতির বাস্তবায়ন নেই। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস)-এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘গৃহশ্রমিক নিবন্ধন না থাকায় তাদের অধিকার আইন দ্বারা স্বীকৃত নয়। যদি আইনের স্বীকৃতি থাকত, নিবন্ধন হতো, মাঝেমধ্যে সিটি করপোরেশন বা শ্রম অধিদফতর থেকে লোকজন একটি মহল্লার দু-তিনটি বাড়িতে গিয়ে গৃহকর্মী শিশু বা নারীদের সাক্ষাৎকার নিত তাহলে গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা ঘটত না।’

এই বিভাগের আরও খবর
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বরফ গলার আশায় বাংলাদেশ
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বরফ গলার আশায় বাংলাদেশ
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট দেশিবিদেশি শুল্কে
ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট দেশিবিদেশি শুল্কে
কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে
বৈঠক থেকে ওয়াকআউট বিএনপির, পরে যোগদান
বৈঠক থেকে ওয়াকআউট বিএনপির, পরে যোগদান
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
কোনো চাঁদাবাজকে ছাড় নয়
কোনো চাঁদাবাজকে ছাড় নয়
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সর্বশেষ খবর
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার
টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু
ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত
৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০
লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫
অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ
আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার, পরিবারের দাবি হয়রানি
হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেফতার, পরিবারের দাবি হয়রানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পেশাদারিত্ব-স্বচ্ছতার সঙ্গে এসআইদের দায়িত্ব পালন করতে হবে’
‘পেশাদারিত্ব-স্বচ্ছতার সঙ্গে এসআইদের দায়িত্ব পালন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে বড় ভাইয়ের যাবজ্জীবন
ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে বড় ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানাকে টপকে শীর্ষে ফিরলেন সিভার-ব্রান্ট
মান্ধানাকে টপকে শীর্ষে ফিরলেন সিভার-ব্রান্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন জাতিকে বিএনপিই আগে দেখিয়েছে : প্রিন্স
নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন জাতিকে বিএনপিই আগে দেখিয়েছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় জুলাই শহিদদের স্মরণে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি
সিংড়ায় জুলাই শহিদদের স্মরণে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরাঞ্চলের অসহায় নারীর পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও
চরাঞ্চলের অসহায় নারীর পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত
বাগেরহাটে বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটে ১১০ টি চরে বন্যা আতঙ্ক
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটে ১১০ টি চরে বন্যা আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভালে কিউরেটরের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর
ওভালে কিউরেটরের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২ হাজার শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে ডিএনসিসি
২ হাজার শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেবে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের বিকল্প নেই: চসিক মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের বিকল্প নেই: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা
বাংলাদেশে ২৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে হংকংভিত্তিক হান্ডা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা