শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০২৪ আপডেট:

ভালো নেই শ্রমজীবীরা

♦ সমস্যা আক্রান্ত নারী শ্রমিক ♦ কৃষি খাতে নেই মজুরি নির্ধারণ ♦ খাদ্য-বাসস্থানের সংকট ♦ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে বেড়েছে কষ্ট
জিন্নাতুন নূর ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই শ্রমজীবীরা

ভালো নেই দেশের শ্রমজীবীরা। নানান সংকটে তাদের জীবন। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান সব ক্ষেত্রেই সংকটে ভুগছে। এর মধ্যে দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি শ্রমজীবীদের জীবন আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। নারী শ্রমজীবীদের সংকট আরও বহুমুখী। তাদের কর্মজীবন নানা সমস্যায় আক্রান্ত এবং বৈষম্যের মধ্য দিয়ে চলেছে। আর দেশে সবচেয়ে বড় শ্রম খাত কৃষি হলেও এখানে নেই কোনো আলাদা নির্ধারিত মজুরি। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিত হবে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার দিন-মহান মে দিবস।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর সর্বশেষ শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, দেশে মোট শ্রমজীবীর সংখ্যা ৭ কোটি ১০ লাখ। পুরুষ ৪ কোটি ৬৪ লাখ, নারী ২ কোটি ৪৬ লাখ। দেশে কর্মরত বিশালসংখ্যক শ্রমজীবীর উল্লেখযোগ্য অংশ নারী হলেও এখনো সরকার নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ তৈরি করতে পারেনি। কাজ করতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রায়ই তাদের বেতন বৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। আছে যৌন হয়রানির আশঙ্কাও। ফলে কলকারখানাসহ বিভিন্ন খাতে নারী শ্রমিকরা তার পুরুষ সহকর্মীর চেয়ে বেশি খেটেও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। আবার আইনে নারী শ্রমিকদের যেসব সুযোগসুবিধা পাওয়ার কথা তা মালিকের অনাগ্রহ ও পর্যাপ্ত নজরদারির অভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। শ্রম আইনে ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটির কথা বলা থাকলেও বেশির ভাগ নারী শ্রমিক তা পান না। কারখানাগুলোয় বড়জোর চার মাসের ছুটি কাটানোর সুযোগ মেলে। আবার কিছু কারখানায় নারী শ্রমিকদের চাকরিও স্থায়ী করতে চান না কর্তৃপক্ষ। দেখা যায়, মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটানোর পর সেই নারী শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করা হয়। আবার মাঠের বা দিনমজুরের কাজে একজন পুরুষ শ্রমিক যেখানে দিনে ৪০০ টাকা পান সেখানে নারী পান ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। পুরুষ কাজের মাঝে বিশ্রামের সুযোগ পেলেও নারী তেমন সুযোগ সাধারণত পান না। ইটভাটায় যেখানে পুরুষ দিনে মজুরি পান ৫০০ টাকা, সেখানে নারী পান ৩০০ টাকা। পুরুষের সমান মজুরি চাইলে নারী শ্রমিকদের কাজ থেকে সরিয়ে দেওয়াসহ নানা রকম হয়রানি করা হয়। শ্রমিক নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছেন, কলকারখানায় কর্মরত নারী ও পুরুষ শ্রমিকের সমমজুরি দেওয়া হয় না। নারীরা আট ঘণ্টার জায়গায় বারো ঘণ্টা শ্রম দিচ্ছেন। তার পরও পুরুষের সমান মজুরি পাচ্ছেন না। অভিযোগ আছে-পোশাক খাত ছাড়া নিয়মিত ভিত্তিতে অন্য খাতগুলোয় শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণ হচ্ছে না। ফলে বছরের পর বছর বেতন বৈষম্যের শিকার হচ্ছে বাংলাদেশের শ্রমজীবী মানুষ। এর ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এ বাজারে শ্রমিকদের জীবনধারণ হয়ে পড়েছে কষ্টকর। অবশ্য পোশাক খাতের নির্ধারিত মজুরিতেও জীবনধারণ কঠিন। বর্তমানে দেশে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকের মধ্যে ৩ লাখের ওপর রয়েছেন ন্যূনতম মজুরিভুক্ত। যাদের বেতন ১৩ হাজার টাকার নিচে। এদের অধিকাংশেরই প্রতিদিন এক বেলা অনাহারে কাটাতে হয়। আর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাদের সেই কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমানে পোশাক শিল্পে প্রায় ৪২ লাখ শ্রমিক। এর বেশির ভাগই সীমিত আয়ের কারণে পুষ্টিকর খাবারবঞ্চিত। খাদ্যে আমিষ বা পুষ্টি না থাকায় শারীরিক কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে। এতে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ শ্রমিকরা। বিবিএসের তথ্যে, দেশে কৃষিশ্রমিক আছেন ৭৭ লাখ। বিবিএসের কৃষি ও পল্লী পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে বলা হয়-দেশে একজন কৃষিশ্রমিক গড়ে দৈনিক ৩৮৬ টাকা টাকা মজুরি পান। আবার তারা প্রতিদিন যে কাজ পান এমনও না। দেশের সব জেলার পল্লী এলাকার ৫৭ হাজার ৬০০ পরিবারের ওপর জরিপ চালিয়ে এমন তথ্য পাওয়া যায়। এ টাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দুই বেলা শাকসবজি দিয়ে খেয়েপরে থাকাও এখন কষ্টের। নিম্নতম মজুরি বোর্ড কর্তৃপক্ষও কৃষিশ্রমিকদের বোর্ডের আওতায় আনবেন না। ফলে বরাবরের মতোই বাজারের চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে কৃষি খাতে মজুরি নির্ধারিত হবে। নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গৃহকর্মীদের জন্য মজুরি বোর্ড গঠন করার জন্য মন্ত্রণালয়ে এরই মধ্যে আমরা চিঠি দিয়েছি। তবে কৃষি খাত মজুরি বোর্ডের আওতায় আনা হবে না।’ শ্রমিকরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বমুখিতায় সবচেয়ে বেশি কষ্টের মধ্যে পড়েছেন। তাঁদের সরকার নির্ধারিত যে ন্যূনতম মজুরি দেওয়া হয়, তা এ বাজারে জীবনধারণের জন্য বেশ অপ্রতুল। কারণ শ্রমিকদের মজুরি যে হারে বাড়ছে, তার চেয়ে বেশি হারে বাড়ছে খাদ্যপণ্যের দাম। জানা যায়, শ্রমিকদের আয়ের অর্ধেকই চলে যাচ্ছে ঘর ভাড়ার পেছনে। নিম্নবিত্ত শ্রমিকরা রাজধানীর বিভিন্ন বস্তি এলাকায় এক রুমের একেকটি ঘরে কোনোরকমে গাদাগাদি করে পরিবারের পাঁচ-ছয় জন সদস্য নিয়ে থাকছেন। এর ফলে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা যেমন থাকছে না একই সঙ্গে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টিও হুমকিতে পড়ছে। আবার নিশ্নবিত্তদের কেউ কেউ ঘর ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ বহন করতে না পেরে পরিবারের সদস্যদের গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। মিরপুর দুয়ারিপাড়া বস্তিতে স্বামী ও তিন সন্তান নিয়ে এক রুমের একটি ঘরে ভাড়া থাকেন গৃহকর্মী রাশিদা আক্তার। সন্তানদের চৌকিতে থাকতে দিয়ে রাশিদা ও তার স্বামী মেঝেতে ঘুমান। এই গৃহকর্মী জানান, স্বামী আগে মাছ বিক্রি করতেন, এখন অসুস্থ। তার মাসিক আয় ৮ হাজার টাকা। ঘর ভাড়া দেন ৪ হাজার ৪০০ টাকা। অর্থাৎ আয়ের অর্ধেকের বেশি তার ঘর ভাড়ায় চলে যায়। এরপর সংসার চালান ধারদেনা করে। এ ছাড়া গৃহশ্রমিকদের এখনো শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তাই তারা এখনো শ্রমিক হিসেবে আইনি সুরক্ষা পাচ্ছেন না। যদিও সরকার গৃহশ্রমিকদের সুরক্ষায় ‘গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫’ প্রণয়ন করেছে। তবে এ নীতির বাস্তবায়ন নেই। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস)-এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘গৃহশ্রমিক নিবন্ধন না থাকায় তাদের অধিকার আইন দ্বারা স্বীকৃত নয়। যদি আইনের স্বীকৃতি থাকত, নিবন্ধন হতো, মাঝেমধ্যে সিটি করপোরেশন বা শ্রম অধিদফতর থেকে লোকজন একটি মহল্লার দু-তিনটি বাড়িতে গিয়ে গৃহকর্মী শিশু বা নারীদের সাক্ষাৎকার নিত তাহলে গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা ঘটত না।’

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
সর্বশেষ খবর
আইইউটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির শপথ গ্রহণ
আইইউটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির শপথ গ্রহণ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে ২ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
দুর্গাপূজায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে ২ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে 'অন্ধকারে আলো'
১০ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে 'অন্ধকারে আলো'

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সুইস রাষ্ট্রদূতের বাসায় মধ্যাহ্নভোজে বিএনপি নেতারা
সুইস রাষ্ট্রদূতের বাসায় মধ্যাহ্নভোজে বিএনপি নেতারা

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪৫

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট কে এই মিথুন মানহাস?
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট কে এই মিথুন মানহাস?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুর বিভাগে ৫,৩৪৩ পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু
রংপুর বিভাগে ৫,৩৪৩ পূজামণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র যানজটে অতিষ্ঠ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরবাসী
তীব্র যানজটে অতিষ্ঠ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরবাসী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ ৫ দিনের রিমান্ডে
কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ ৫ দিনের রিমান্ডে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইনালে কেমন হতে পারে পাকিস্তানের একাদশ
ফাইনালে কেমন হতে পারে পাকিস্তানের একাদশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাদা পাথরে এবার দোকান বসানো নিয়ে সংঘর্ষ
সাদা পাথরে এবার দোকান বসানো নিয়ে সংঘর্ষ

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই সহোদরের মর্মান্তিক মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই সহোদরের মর্মান্তিক মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচন : পরিচালক পদে মনোনয়ন জমা দিলেন বুলবুল-ফাহিম
বিসিবি নির্বাচন : পরিচালক পদে মনোনয়ন জমা দিলেন বুলবুল-ফাহিম

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত
নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ
জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’
‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর
রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা