শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

ভারতে রোমহর্ষক খুন এমপি আনার

কলকাতায় ফ্ল্যাটে রক্তমাখা কাপড় ♦ মেলেনি লাশ, সরানো হয় টুকরো টুকরো করে ♦ ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে অংশ নেন পাঁচজন ♦ গ্রেফতার ৬
নিজস্ব প্রতিবেদক ও কলকাতা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে রোমহর্ষক খুন এমপি আনার

চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে নৃশংসভাবে খুন হলেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার। নিখোঁজ হওয়ার আট দিন পর তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শাসকদলের এই সংসদ সদস্য কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনসের একটি আধুনিক ফ্ল্যাটে তাঁকে হত্যা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সেখান থেকে তাঁর রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করে। আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাবা হত্যার বিচার চেয়েছেন। তিনি গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলানগর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অপহরণ ও হত্যা মামলা করেন।

ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে এমপি আনারকে হত্যা করা হয়েছে। খুনের সঙ্গে এ দেশের অপরাধীরা জড়িত। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে যে ফ্ল্যাটে এমপি আনার খুন হয়েছেন, সেখানে তাঁর লাশ পাওয়া যায়নি। কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনস থেকে তাঁর রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করা হয়।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। গত রাতে খুলনা থেকে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির দুই নেতা শিমুল ভুঁইয়া, তানভীর ভুঁইয়া এবং তাঁর স্ত্রী।

পুলিশ ও গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছেন, ৫ কোটি টাকা চুক্তিতে নৃশংসভাবে খুন করা হয় এমপি আনারকে। লাশের একাধিক টুকরো করা হয়। পরে চারটি ট্রলিব্যাগে করে ফেলে দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গেরই বিভিন্ন এলাকায়। যদিও গতকাল পর্যন্ত লাশের খন্ডিতাংশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আক্তারুজ্জামান শাহিন নামে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ৫ কোটি টাকায় খুনের কন্ট্রাক্ট দেন সৈয়দ আমানুল্লাহ সাইদ নামে একজনকে। শাহিনের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহে। তিনি নিহত এমপি আনারের ছোটবেলার বন্ধু। ঠিকাদারি ব্যবসার বাইরেও তাঁর বিরুদ্ধে সোনা চোরাচালান ও হুন্ডি কারবারের অভিযোগ আছে। তবে বেশ কিছুদিন ধরে এমপি আনারের সঙ্গে শাহিনের ব্যবসায়িক বিরোধ চলছিল। হুন্ডি ব্যবসার হাজার কোটি টাকা আনার আত্মসাৎ করেন; যা শাহিন আদায় করতে পারছিলেন না। সবশেষে আনারকে দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা করেন। দায়িত্ব দেন সৈয়দ আমানুল্লাহ সাইদ ওরফে আমানকে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওয়ারী বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহিদুর রহমান রিপনের নেতৃত্বে একটি দল মোহাম্মদপুর থেকে প্রথমে আমানুল্লাহ নামে একজনকে আটক করার পরই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার জট খুলতে শুরু করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাঁর মুখ থেকে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব তথ্য। পরে আটক করা হয় ফয়সল ওরফে জুয়েলকে। ডেকে নেওয়া হয় শিলাস্তি নামে এক যুবতীকে। এসব জানানো হয় ভারতীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে। দুই দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নিশ্চিত হয় খুন হয়েছেন এমপি আনার।

মাত্র ২০ মিনিটের কিলিং মিশন

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, এমপি আনারকে ১৩ তারিখেই হত্যা করা হয়। মাত্র ২০ মিনিটের এ কিলিং মিশনে অংশ নেন পাঁচজন। আর এ হত্যাকান্ড ঘটিয়ে খন্ডিত অংশগুলো চারটি ট্রলি ব্যাগে ভরে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। আর এতে অংশ নেন আরও চার-পাঁচ জন।

খুলনার ফুলতলা ডামুডার এলাকার বাসিন্দা আমানুল্লাহ দুই দফায় ২০ বছর কারাগারে ছিলেন। পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির দুর্ধর্ষ এ ক্যাডার একটি হত্যা মামলায় ১৯৯১ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত সাত বছর এবং ২০০০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর আরেকটি হত্যা মামলায় জেলে ছিলেন। সবশেষ এমপি আনার হত্যাকান্ডের কন্ট্রাক্ট নেওয়ার পর শাহিনের সঙ্গেই ৩০ এপ্রিল ভারতে যান। সঙ্গে যান শাহিনের এক গার্লফ্রেন্ড। ওঠেন কলকাতা নিউটাউন অভিজাত এলাকার সঞ্জীবা গার্ডেনসে। এ ভবনেরই ‘ব্লক-৫৬ বিইউ’ ফ্ল্যাটটি আগে থেকেই শাহিনের ভাড়া নেওয়া। তবে ওই ফ্ল্যাটে ঘন ঘন যাতায়াত ছিল জিহাদ ও সিয়াম নামে দুই যুবকের। অনেকটা তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্বে ছিলেন জিহাদ ও সিয়াম।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা হেফাজতে থাকা আমানুল্লাহ এরই মধ্যে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। তাঁর বরাত দিয়ে মামলার তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, মূল পরিকল্পনাকারী শাহিন ও আমানুল্লাহ ৩০ এপ্রিল কলকাতায় যান। সবকিছু ঠিকঠাক করে শাহিন ১০ মে বাংলাদেশে চলে আসেন। কিন্তু আমানুল্লাহ রয়ে যান সেখানে। আমানুল্লাহ, মোস্তাফিজ, ফয়সাল, জিহাদ ও সিয়াম মিলে সেই ফ্ল্যাটেই মিশন বাস্তবায়ন করেন।

লাশ গুম করার জন্য টুকরো করে ট্রলি ব্যাগে ভরে ভারতীয় এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে ব্যাগগুলো কয়েক হাত বদল হয়। মিশন বাস্তবায়নের পর ১৫ মে শাহিনের গার্লফ্রেন্ড শিলাস্তি এবং আমানুল্লাহ ফ্লাইটে ঢাকায় চলে আসেন। ১৭ মে তারেক মোস্তাফিজ এবং ১৮ মে ফয়সাল বাংলাদেশে আসেন।

এক সূত্র বলছেন, এরই মধ্যে আক্তারুজ্জামান শাহিন ১৮ মে নেপাল এবং ২১ মে দুবাই চলে যান। তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, এমপি আনারকে হত্যার পরপরই তাদের মধ্যে চারজনের দেশে ফিরে আসার তথ্য পাওয়া গেছে। তবে জিহাদ এবং সিয়াম নামে দুজনের পাসপোর্ট না পাওয়ার কারণে তাদের ঠিকানা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র যা জানায় :

আনোয়ারুল আজিম ১২ মে চিকিৎসার জন্য দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে যান। কলকাতার ব্যারাকপুরসংলগ্ন মন্ডলপাড়ায় পূর্বপরিচিত স্বর্ণ কারবারি গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন। ১৩ মে চিকিৎসার কথা বলে বাসা থেকে বের হওয়ার পর তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপের একটি খুদেবার্তা পাঠান এমপি। তাতে উল্লেখ করেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ কাজে দিল্লি যাচ্ছি। পৌঁছে ফোন করব, তোমাদের ফোন করার দরকার নেই।’ ১৫ মে বেলা ১১টা ২১ মিনিটে আরেকটি মেসেজে জানান, ‘আমি দিল্লি পৌঁছলাম, আমার সঙ্গে ভিআইপি আছেন। ফোন করার দরকার নেই।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, একসময় আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের ওয়ারেন্টভুক্ত ছিলেন এমপি আনার। হুন্ডি কারবার, চোরাচালান ও পাচারের অভিযোগে ইন্টারপোল তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করেছিল। নানা অপরাধে একসময় তার বিরুদ্ধে দুই ডজনের বেশি মামলা ছিল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে প্রভাব বলয় তৈরি করেন। ২০১৪ সালে প্রথম এমপি নির্বাচিত হন তিনি।

আমাদের কলকাতা প্রতিনিধি জানান, ১৩ মে সঞ্জীবা গার্ডেনসের ফ্ল্যাটে শ্বাসরোধে খুন করা হয় আনোয়ারুল আজিমকে। তারপর তিন দিন ধরে সেই লাশ টুকরো টুকরো করে ডিসপোজ করা হয়। ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছিল দেহের অংশ। এই দেহাংশ ফেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল অন্যদের ওপর। কারা সেই ব্যক্তি তার হদিস পাওয়া গেলেই জানা যাবে কোথায় কোথায় সেই লাশের অংশ ফেলা হয়েছে। কারণ ওই আবাসনের নির্দিষ্ট ফ্ল্যাট থেকে বেশকিছু প্লাস্টিক ব্যাগ জব্দ করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ওই ব্যাগগুলোতে করেই দেহাংশ ফেলা হয়েছে। নিখোঁজ থাকার প্রায় আট দিন পর বুধবার তার মৃত্যুর বিষয়টি সামনে আসে। এদিন সকালে নিউটাউনের ওই অভিজাত আবাসনে আসে নিউটাউন থানার পুলিশ। পরে ওই নির্দিষ্ট রুম খুলে ভিতরে রক্তের দাগ দেখতে পায় তারা। খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছে যান গণমাধ্যমকর্মীরাও। কলকাতায় কর্মরত বাংলাদেশের গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি কলকাতার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে সূত্রে খবর, ওই আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ জানতে পারে, ১৩ মে এই আবাসনে ওঠেন আনোয়ারুল আজিম। তার সঙ্গে ছিলেন আরও তিনজন, যার মধ্যে ছিলেন একজন নারী। এরপর ওইদিন আনোয়ার আবাসনের বাইরে না বেরোলেও বাকিরা বেশ কয়েকবার ওই আবাসনে আসা-যাওয়া করেন।

সূত্রে খবর, ওইদিনই আবাসনের নির্দিষ্ট ঘরে মদ্যপানের আসরে বসেন আনোয়ারুল আজিম। তার সঙ্গেই সঙ্গ দিয়েছিলেন আরও তিনজন। যার মধ্যে ছিলেন ওই নারীও। অতিরিক্ত মদ্যপানে বেহুঁশ হয়ে যাওয়ার পরই তাকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। প্রথমে তার পরনের পোশাক দিয়ে শ্বাসরোধ করা হয়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। তার পরই লাশ টুকরো টুকরো করে ট্রলিতে করে বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়।

এমনকি বিভিন্ন সূত্র মারফত এও জানা গেছে, আনোয়ারুলকে হত্যার ছক তৈরি করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে বসে। ওই এমপি কবে কলকাতা ঢুকছেন, কোথায় কোথায় থাকবেন, তার সব তথ্যই জেনে নেন হত্যাকারীরা। এ কাজে সহায়তা করতে ওই ফ্ল্যাটটি তাদের দেন ভাড়া নেওয়া আখতারুজ্জামান। যে নারীর প্রতি আনোয়ারুল আসক্ত ছিলেন, ফোন করে তিনিই ওই এমপি ডেকে পাঠান ভারতে। আর ওই নারীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় সেই চিকিৎসার কথা বলেন। এমনকি বরানগরের তার যে পরিচিত গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন সেখান থেকে বের হওয়ার সময়ও সেই চিকিৎসাকেই অজুহাত করে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে মদ্যপান করবেন বলে দিল্লি যাওয়ার বাহানা দেন গোপালকে। বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের আইজি (সিআইডি) অখিলেশ চতুর্বেদী জানান, ‘বাংলাদেশের এমপি আনোয়ারুল আজিম ব্যক্তিগত সফরে এসে এখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। ১৮ মে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। সংসদ সদস্যের পরিচিত গোপাল বিশ্বাস এ অভিযোগ করেন এবং সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই আমরা তদন্ত শুরু করি। এ তদন্ত করার জন্য ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়। এরপর ২০ মে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফে এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করার একটি নির্দেশ আসে। এরপর ২২ মে আমাদের কাছে একটি তথ্য আসে, তাকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। এরপরই আমাদের পুলিশ এই ফ্ল্যাটটিকে শনাক্ত করে। কারণ এখানেই তাকে শেষবার দেখা গিয়েছিল।’ ইতোমধ্যে এ মামলার তদন্তবার সিআইডির হাতে দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, ‘এখন পর্যন্ত লাশ উদ্ধার হয়নি, আমরা মামলার তদন্ত শুরু করেছি। আমাদের কাছে যা তথ্য আছে তাতে ১৩ তারিখে ওই এমপি এ আবাসনে ঢুকেছিলেন। তবে এর আগে এসেছিলেন কি না সেটি আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। তার সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন কি না, তা এখনো তদন্তসাপেক্ষ বলেও জানান পুলিশের আইজি। এ ব্যাপারে নিউটাউন থানায় খুনের মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবহৃত একটি গাড়ি আটক করেছে পুলিশ। গাড়ির মালিককেও পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

১ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা