শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

ভারতে রোমহর্ষক খুন এমপি আনার

কলকাতায় ফ্ল্যাটে রক্তমাখা কাপড় ♦ মেলেনি লাশ, সরানো হয় টুকরো টুকরো করে ♦ ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে অংশ নেন পাঁচজন ♦ গ্রেফতার ৬
নিজস্ব প্রতিবেদক ও কলকাতা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে রোমহর্ষক খুন এমপি আনার

চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে নৃশংসভাবে খুন হলেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার। নিখোঁজ হওয়ার আট দিন পর তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শাসকদলের এই সংসদ সদস্য কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনসের একটি আধুনিক ফ্ল্যাটে তাঁকে হত্যা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সেখান থেকে তাঁর রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করে। আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাবা হত্যার বিচার চেয়েছেন। তিনি গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলানগর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অপহরণ ও হত্যা মামলা করেন।

ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে এমপি আনারকে হত্যা করা হয়েছে। খুনের সঙ্গে এ দেশের অপরাধীরা জড়িত। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে যে ফ্ল্যাটে এমপি আনার খুন হয়েছেন, সেখানে তাঁর লাশ পাওয়া যায়নি। কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনস থেকে তাঁর রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করা হয়।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। গত রাতে খুলনা থেকে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির দুই নেতা শিমুল ভুঁইয়া, তানভীর ভুঁইয়া এবং তাঁর স্ত্রী।

পুলিশ ও গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছেন, ৫ কোটি টাকা চুক্তিতে নৃশংসভাবে খুন করা হয় এমপি আনারকে। লাশের একাধিক টুকরো করা হয়। পরে চারটি ট্রলিব্যাগে করে ফেলে দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গেরই বিভিন্ন এলাকায়। যদিও গতকাল পর্যন্ত লাশের খন্ডিতাংশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আক্তারুজ্জামান শাহিন নামে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ৫ কোটি টাকায় খুনের কন্ট্রাক্ট দেন সৈয়দ আমানুল্লাহ সাইদ নামে একজনকে। শাহিনের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহে। তিনি নিহত এমপি আনারের ছোটবেলার বন্ধু। ঠিকাদারি ব্যবসার বাইরেও তাঁর বিরুদ্ধে সোনা চোরাচালান ও হুন্ডি কারবারের অভিযোগ আছে। তবে বেশ কিছুদিন ধরে এমপি আনারের সঙ্গে শাহিনের ব্যবসায়িক বিরোধ চলছিল। হুন্ডি ব্যবসার হাজার কোটি টাকা আনার আত্মসাৎ করেন; যা শাহিন আদায় করতে পারছিলেন না। সবশেষে আনারকে দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা করেন। দায়িত্ব দেন সৈয়দ আমানুল্লাহ সাইদ ওরফে আমানকে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওয়ারী বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহিদুর রহমান রিপনের নেতৃত্বে একটি দল মোহাম্মদপুর থেকে প্রথমে আমানুল্লাহ নামে একজনকে আটক করার পরই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার জট খুলতে শুরু করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাঁর মুখ থেকে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব তথ্য। পরে আটক করা হয় ফয়সল ওরফে জুয়েলকে। ডেকে নেওয়া হয় শিলাস্তি নামে এক যুবতীকে। এসব জানানো হয় ভারতীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে। দুই দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নিশ্চিত হয় খুন হয়েছেন এমপি আনার।

মাত্র ২০ মিনিটের কিলিং মিশন

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, এমপি আনারকে ১৩ তারিখেই হত্যা করা হয়। মাত্র ২০ মিনিটের এ কিলিং মিশনে অংশ নেন পাঁচজন। আর এ হত্যাকান্ড ঘটিয়ে খন্ডিত অংশগুলো চারটি ট্রলি ব্যাগে ভরে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। আর এতে অংশ নেন আরও চার-পাঁচ জন।

খুলনার ফুলতলা ডামুডার এলাকার বাসিন্দা আমানুল্লাহ দুই দফায় ২০ বছর কারাগারে ছিলেন। পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির দুর্ধর্ষ এ ক্যাডার একটি হত্যা মামলায় ১৯৯১ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত সাত বছর এবং ২০০০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর আরেকটি হত্যা মামলায় জেলে ছিলেন। সবশেষ এমপি আনার হত্যাকান্ডের কন্ট্রাক্ট নেওয়ার পর শাহিনের সঙ্গেই ৩০ এপ্রিল ভারতে যান। সঙ্গে যান শাহিনের এক গার্লফ্রেন্ড। ওঠেন কলকাতা নিউটাউন অভিজাত এলাকার সঞ্জীবা গার্ডেনসে। এ ভবনেরই ‘ব্লক-৫৬ বিইউ’ ফ্ল্যাটটি আগে থেকেই শাহিনের ভাড়া নেওয়া। তবে ওই ফ্ল্যাটে ঘন ঘন যাতায়াত ছিল জিহাদ ও সিয়াম নামে দুই যুবকের। অনেকটা তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্বে ছিলেন জিহাদ ও সিয়াম।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা হেফাজতে থাকা আমানুল্লাহ এরই মধ্যে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। তাঁর বরাত দিয়ে মামলার তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, মূল পরিকল্পনাকারী শাহিন ও আমানুল্লাহ ৩০ এপ্রিল কলকাতায় যান। সবকিছু ঠিকঠাক করে শাহিন ১০ মে বাংলাদেশে চলে আসেন। কিন্তু আমানুল্লাহ রয়ে যান সেখানে। আমানুল্লাহ, মোস্তাফিজ, ফয়সাল, জিহাদ ও সিয়াম মিলে সেই ফ্ল্যাটেই মিশন বাস্তবায়ন করেন।

লাশ গুম করার জন্য টুকরো করে ট্রলি ব্যাগে ভরে ভারতীয় এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে ব্যাগগুলো কয়েক হাত বদল হয়। মিশন বাস্তবায়নের পর ১৫ মে শাহিনের গার্লফ্রেন্ড শিলাস্তি এবং আমানুল্লাহ ফ্লাইটে ঢাকায় চলে আসেন। ১৭ মে তারেক মোস্তাফিজ এবং ১৮ মে ফয়সাল বাংলাদেশে আসেন।

এক সূত্র বলছেন, এরই মধ্যে আক্তারুজ্জামান শাহিন ১৮ মে নেপাল এবং ২১ মে দুবাই চলে যান। তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, এমপি আনারকে হত্যার পরপরই তাদের মধ্যে চারজনের দেশে ফিরে আসার তথ্য পাওয়া গেছে। তবে জিহাদ এবং সিয়াম নামে দুজনের পাসপোর্ট না পাওয়ার কারণে তাদের ঠিকানা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র যা জানায় :

আনোয়ারুল আজিম ১২ মে চিকিৎসার জন্য দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে যান। কলকাতার ব্যারাকপুরসংলগ্ন মন্ডলপাড়ায় পূর্বপরিচিত স্বর্ণ কারবারি গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন। ১৩ মে চিকিৎসার কথা বলে বাসা থেকে বের হওয়ার পর তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপের একটি খুদেবার্তা পাঠান এমপি। তাতে উল্লেখ করেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ কাজে দিল্লি যাচ্ছি। পৌঁছে ফোন করব, তোমাদের ফোন করার দরকার নেই।’ ১৫ মে বেলা ১১টা ২১ মিনিটে আরেকটি মেসেজে জানান, ‘আমি দিল্লি পৌঁছলাম, আমার সঙ্গে ভিআইপি আছেন। ফোন করার দরকার নেই।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, একসময় আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের ওয়ারেন্টভুক্ত ছিলেন এমপি আনার। হুন্ডি কারবার, চোরাচালান ও পাচারের অভিযোগে ইন্টারপোল তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করেছিল। নানা অপরাধে একসময় তার বিরুদ্ধে দুই ডজনের বেশি মামলা ছিল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে প্রভাব বলয় তৈরি করেন। ২০১৪ সালে প্রথম এমপি নির্বাচিত হন তিনি।

আমাদের কলকাতা প্রতিনিধি জানান, ১৩ মে সঞ্জীবা গার্ডেনসের ফ্ল্যাটে শ্বাসরোধে খুন করা হয় আনোয়ারুল আজিমকে। তারপর তিন দিন ধরে সেই লাশ টুকরো টুকরো করে ডিসপোজ করা হয়। ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়েছিল দেহের অংশ। এই দেহাংশ ফেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল অন্যদের ওপর। কারা সেই ব্যক্তি তার হদিস পাওয়া গেলেই জানা যাবে কোথায় কোথায় সেই লাশের অংশ ফেলা হয়েছে। কারণ ওই আবাসনের নির্দিষ্ট ফ্ল্যাট থেকে বেশকিছু প্লাস্টিক ব্যাগ জব্দ করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ওই ব্যাগগুলোতে করেই দেহাংশ ফেলা হয়েছে। নিখোঁজ থাকার প্রায় আট দিন পর বুধবার তার মৃত্যুর বিষয়টি সামনে আসে। এদিন সকালে নিউটাউনের ওই অভিজাত আবাসনে আসে নিউটাউন থানার পুলিশ। পরে ওই নির্দিষ্ট রুম খুলে ভিতরে রক্তের দাগ দেখতে পায় তারা। খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছে যান গণমাধ্যমকর্মীরাও। কলকাতায় কর্মরত বাংলাদেশের গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি কলকাতার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে সূত্রে খবর, ওই আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ জানতে পারে, ১৩ মে এই আবাসনে ওঠেন আনোয়ারুল আজিম। তার সঙ্গে ছিলেন আরও তিনজন, যার মধ্যে ছিলেন একজন নারী। এরপর ওইদিন আনোয়ার আবাসনের বাইরে না বেরোলেও বাকিরা বেশ কয়েকবার ওই আবাসনে আসা-যাওয়া করেন।

সূত্রে খবর, ওইদিনই আবাসনের নির্দিষ্ট ঘরে মদ্যপানের আসরে বসেন আনোয়ারুল আজিম। তার সঙ্গেই সঙ্গ দিয়েছিলেন আরও তিনজন। যার মধ্যে ছিলেন ওই নারীও। অতিরিক্ত মদ্যপানে বেহুঁশ হয়ে যাওয়ার পরই তাকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। প্রথমে তার পরনের পোশাক দিয়ে শ্বাসরোধ করা হয়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। তার পরই লাশ টুকরো টুকরো করে ট্রলিতে করে বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়।

এমনকি বিভিন্ন সূত্র মারফত এও জানা গেছে, আনোয়ারুলকে হত্যার ছক তৈরি করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে বসে। ওই এমপি কবে কলকাতা ঢুকছেন, কোথায় কোথায় থাকবেন, তার সব তথ্যই জেনে নেন হত্যাকারীরা। এ কাজে সহায়তা করতে ওই ফ্ল্যাটটি তাদের দেন ভাড়া নেওয়া আখতারুজ্জামান। যে নারীর প্রতি আনোয়ারুল আসক্ত ছিলেন, ফোন করে তিনিই ওই এমপি ডেকে পাঠান ভারতে। আর ওই নারীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় সেই চিকিৎসার কথা বলেন। এমনকি বরানগরের তার যে পরিচিত গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন সেখান থেকে বের হওয়ার সময়ও সেই চিকিৎসাকেই অজুহাত করে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে মদ্যপান করবেন বলে দিল্লি যাওয়ার বাহানা দেন গোপালকে। বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের আইজি (সিআইডি) অখিলেশ চতুর্বেদী জানান, ‘বাংলাদেশের এমপি আনোয়ারুল আজিম ব্যক্তিগত সফরে এসে এখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। ১৮ মে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। সংসদ সদস্যের পরিচিত গোপাল বিশ্বাস এ অভিযোগ করেন এবং সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই আমরা তদন্ত শুরু করি। এ তদন্ত করার জন্য ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়। এরপর ২০ মে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফে এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করার একটি নির্দেশ আসে। এরপর ২২ মে আমাদের কাছে একটি তথ্য আসে, তাকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। এরপরই আমাদের পুলিশ এই ফ্ল্যাটটিকে শনাক্ত করে। কারণ এখানেই তাকে শেষবার দেখা গিয়েছিল।’ ইতোমধ্যে এ মামলার তদন্তবার সিআইডির হাতে দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, ‘এখন পর্যন্ত লাশ উদ্ধার হয়নি, আমরা মামলার তদন্ত শুরু করেছি। আমাদের কাছে যা তথ্য আছে তাতে ১৩ তারিখে ওই এমপি এ আবাসনে ঢুকেছিলেন। তবে এর আগে এসেছিলেন কি না সেটি আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। তার সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন কি না, তা এখনো তদন্তসাপেক্ষ বলেও জানান পুলিশের আইজি। এ ব্যাপারে নিউটাউন থানায় খুনের মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবহৃত একটি গাড়ি আটক করেছে পুলিশ। গাড়ির মালিককেও পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ