শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন চেষ্টা ব্যর্থ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন চেষ্টা ব্যর্থ

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে বারবার আঘাত এসেছে। কিন্তু দলটি প্রতিবারই ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা কখনো পরাভব মানে না, মাথা নত করে না। আগামীতেও করবে না। গতকাল বিকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দেশের বৃহত্তম ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ‘প্লাটিনাম জুবিলি’র আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভামঞ্চে আসেন। এ সময় গগনবিদারী স্লোগান দিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন যথাক্রমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠার প্লাটিনাম জয়ন্তীর কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক উপকমিটি আয়োজিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীবৃন্দ, দেশের প্রখ্যাত শিল্পীরা এতে সংগীত পরিবেশন করেন। আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে মনোজ্ঞ নৃত্যানুষ্ঠানও পরিবেশন করা হয়। সাংস্কৃতিক পর্বের শুরুতে পরিবেশন করা হয় আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর থিম সং। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ১৯৪৮ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে দলটির নেতৃত্বে মহান স্বাধীনতা অর্জন, পঁচাত্তর-পরবর্তী প্রেক্ষাপট, ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার ফিরে আসা, দলকে সুসংগঠিত করা, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন-অর্জন তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি তুলে ধরে নাচ ও গান পরিবেশন করা হয়।

এরপর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ পাঠ শেষে আলোচনা সভা শুরু হয়। এতে বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম।

আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা বলেন, বাঙালির প্রতিটি অর্জনই এসেছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে। জন্ম থেকে আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের কারণেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সব সময় মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বারবার এই দলকে আঘাত করা হয়েছে, নিশ্চিহ্নের চেষ্টা হয়েছে। আইয়ুব খান থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, বারবার আঘাত এসেছে। তিনি বলেন, ২০০৭ সালে চেষ্টা হয়েছিল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে কিংস পার্টি গড়ে তুলবে। সেটা সফল হয়নি। এর কারণ আওয়ামী লীগের মূল শক্তি দেশের জনগণ, তৃণমূলের মানুষ, আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী, মুজিব আদর্শের সৈনিক। তাই বারবার আঘাত এলেও এই সংগঠনের কোনো ক্ষতি করতে পারেনি। যতবার আঘাত এসেছে ততবারই ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের সংগঠন, জনগণের অধিকার আদায়ের সংগঠন, জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করার সংগঠন। কাজেই বারবার আঘাত এলেও এ সংগঠনের কেউ ক্ষতি করতে পারেনি। ফিনিক্স পাখি যেমন পুড়িয়ে ফেলার পরও ভস্ম থেকে জেগে ওঠে, আওয়ামী লীগও সেভাবে জেগে উঠেছে। শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের শক্তি অপরিসীম। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে। সংগঠন শক্তিশালী হলে আর জনসমর্থন থাকলে যতই ষড়যন্ত্র হোক কেউ কিছু করতে পারবে না। আর যে কোনো সময় মৃত্যু আসতে পারে, কিন্তু আমি মৃত্যুকে ভয় করি না। যতক্ষণ শ্বাস আছে ততক্ষণ দেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাব। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমার বাবার যে চিন্তা-চেতনা তা বাস্তবায়ন করে এ দেশের মানুষকে একটা উন্নত জীবন দেব। এটাই আমাদের লক্ষ্য।

আওয়ামী লীগকে আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করে গড়ে তোলার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে দলীয় সভাপতি ও টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমার একটাই আবেদন, সংগঠনকে সুসংগঠিত করতে হবে। যে কোনো একজন রাজনীতিবিদের জীবনে সংগঠনটাই হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী। যদি সংগঠন শক্তিশালী হয় আর দেশের গণমানুষের সমর্থন পাওয়া যায়, যতই ষড়যন্ত্র হোক সফল হওয়া যায়।

সভাপতির বক্তব্য রাখতে গিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বলব আপনারা একবার চিন্তা করে দেখেন, এই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কত কষ্ট করেছে। বারবার আঘাত এসেছে। পরিবারগুলো কষ্ট করেছে। কিন্তু এই সংগঠন ধরে রেখেছে। কাজেই যেমন সংগঠন করতে হবে, সেভাবে জনগণের আস্থা-বিশ্বাস, যেটা আমাদের মূল শক্তি সেই আস্থা-বিশ্বাসটা অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন, জনগণের সেই আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি বলেই বারবার জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছে। বারবার ক্ষমতায় এসে, দীর্ঘ সময় বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০০৯ থেকে এই ২০২৪ পর্যন্ত গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। আর গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আজকে আর্থ-সামাজিকভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশের উন্নতি হচ্ছে। বাংলাদেশ আজকে বিশ্বদরবারে রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ২১০০ সাল পর্যন্ত আমরা ডেল্টা প্ল্যান রূপকল্প ঘোষণা করেছি। অনেক বয়স হয়েছে, ততদিন হয়তো বেঁচে থাকব না। কিন্তু আজকে যারা নবীন, তারা আমার স্মার্ট বাংলাদেশের মূল সৈনিক হবে। তিনি বলেন, মৃত্যু যে কোনো সময় সবার হতে পারে। তার জন্য আমি কোনো দিন ভীত না। কখনো ভয় পাইনি, পাব না। কিন্তু যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমার বাবার যে চিন্তা-চেতনা তা বাস্তবায়ন করে এ দেশের মানুষকে একটা উন্নত জীবন দেব। এটাই আমাদের লক্ষ্য। যারা দলের চেয়ে নিজেকে বড় মনে করেছে এবং দল ছেড়ে চলে গেছে তারা ভুল করেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগে থাকা অবস্থায় তারকা থাকলেও পরবর্তীতে তারা আর জ্বলেনি, নিভে গেছে। আকাশে মিটিমিটি তারা জ্বলে, তারা আলোকিত হয় কার দ্বারা, সূর্যের আলোতে আলোকিত হয়। যেসব নেতা আওয়ামী লীগ ছেড়েছিল তারা ভুলে গিয়েছিল দলের কথা। অথচ তারা আলোকিত হয়েছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিল বলেই। চলে যাওয়ার পর ওই তারা আর জ্বলেনি। অনেকেই নিভে গেছে। কেউ ভুল বুঝে ফিরে এসেছে, আমরা নিয়েছি। আবার কেউ কেউ এখনো আওয়ামী লীগের ও সরকারের পতন কল্পনা করে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য, যা আমরা প্রমাণ করেছি। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর বারবার ক্ষমতা বদল হয়েছে। হয় অস্ত্রের মাধ্যমে না হয় ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শাসকরা ক্ষমতায় এসেছে। সেই সময় জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ছিল না। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারেনি তারা। একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের জনগণ বুঝতে পারে সরকার মানে জনগণের সেবক। আমরা জনগণের সেবক হয়েই তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছি।

শেখ হাসিনা রাজনীতির জাদুকর : আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘পয়েট অব পলিটিক্স (রাজনীতির কবি) উল্লেখ করে বলেন, আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে বলি, তিনি হচ্ছেন ‘মিউজিশিয়ান অব পলিটিক্স (রাজনীতির জাদুকর।)’ স্বাধীনতা বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই অর্জনের জনক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ দেশে দুটি লিগ্যাসির জন্ম হয়েছে। একটা লিগ্যাসি স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধু। তিনি আজ নেই, কিন্তু তাঁর লিগ্যাসির মৃত্যু নেই কোনো দিন। আরেকটি লিগ্যাসি আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি। এটি ধারণ করে আছেন আমাদের সভানেত্রী শেখ হাসিনা। যত দিন এই বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু নেই, তেমনি শেখ হাসিনাও অমর হয়ে থাকবেন। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়ন অনেকে দেখতে পায় না। আজ একটি দল (বিএনপি) অন্তর্জ্বালায় জ্বলছে। তারা দিনের আলোয় রাতের অন্ধকার দেখে। পূর্ণিমার রাতে অমাবস্যার অন্ধকার দেখে। তারা উন্নয়ন দেখতে পায় না। তারা আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু। তারা দেশে  স্বৈরশাসন চালু করেছিল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নির্বাসনে পাঠিয়েছিল, জয় বাংলাকে নিষিদ্ধ করেছিল। ১৫ আগস্টের ও ২১ আগস্টের যারা মাস্টারমাইন্ড, সেই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের আজ ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে।

জনসভায় রূপ নিল আলোচনা সভা : আলোচনা সভা বলা হলেও দলীয় হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে শেষ পর্যন্ত তা বিশাল জনসভায় রূপ নেয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ছাড়াও বিরোধী দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুসহ ১৪-দলের নেতৃবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও দাতাসংস্থার প্রতিনিধিরা আওয়ামী লীগের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বিকাল সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভামঞ্চে উপস্থিত হওয়ার আগেই ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল প্যান্ডেল উপচিয়ে চতুর্দিকে লোকে-লোকারণ্য হয়ে পড়ে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্থান না পাওয়ায় মৎস্য ভবন থেকে শাহবাগ, শাহবাগ থেকে দোয়েল চত্বর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে আলোচনা সভাটি রীতিমতো বিশাল জনসভায় রূপ নেয়। দুপুর আড়াইটায় আলোচনা সভা শুরুর সময় নির্ধারিত থাকলেও বেলা ১২টার পর থেকেই ঢাকাসহ আশপাশের জেলা থেকে রংবেরঙের টুপি, গেঞ্জি পরে, হাতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা নিয়ে বাদ্য-বাজনার তালে তালে নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হতে থাকেন। এ সময় বর্ণিল সাজে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মুখে ছিল জয় বাংলাসহ নানা স্লোগান। দলের ও দেশের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ আশপাশের এলাকা। বেলা সাড়ে ৩টার আগেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল প্যান্ডেল কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। স্থান না পাওয়ায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চতুর্দিকে লাগানো মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শুনতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা