শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

চার মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

সব শিক্ষার্থীকে নিরাপত্তা দেবে সরকার

দাবি পূরণ হয়েছে, এখন পড়ার টেবিলে যাওয়া উচিত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর নিহতের তথ্য জানা যাবে, সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে দেশকে বিচ্ছিন্ন রাখার ষড়যন্ত্রে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সব শিক্ষার্থীকে নিরাপত্তা দেবে সরকার

সরকারি চাকরিতে কোটা বণ্টন করে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। গতকাল এই প্রজ্ঞাপন জারির পর সরকারের চার মন্ত্রী একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরেছেন এর বিষয়বস্তু। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, দাবি পূরণ হয়েছে, শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়া উচিত। শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরই শিক্ষার্থী নিহতের প্রকৃত তথ্য জানা যাবে। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে দেশকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন রাখার ষড়যন্ত্র করেছে।  গতকাল গুলশানে নিজের সরকারি আবাসিক অফিসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রীরা এসব কথা বলেন।  এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আমরা কথা দিয়েছিলাম মঙ্গলবার কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। সে অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো। তাদের এখন পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়া উচিত। তিনি বলেন, শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনাসহ সব ছাত্রছাত্রীর সুরক্ষা ও নিরাপত্তার পরিবেশ সরকার তৈরি করবে। আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার কোটা সংস্কার নিয়ে আপিল বিভাগের রায় যথাযথভাবে প্রতিপালন করেছে। শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং এ কমিটি কাজ শুরু করেছে। সহিংসতায় আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যাপারেও সরকার দেখভাল করবে। এ ছাড়া কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়ে থাকলে সরকার সেগুলো সুনজরে দেখবে।

শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনাসহ সব ছাত্রছাত্রীর সুরক্ষা ও নিরাপত্তা পরিবেশ সরকার তৈরি করবে। সাধারণ শিক্ষার্থী যারা কোটা নিয়ে আন্দোলন করতে গিয়ে হতাহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে যে আশ্বাস দিয়েছেন, সরকার সে পথেই আছে। তাই তাদের আন্দোলনের আর কোনো যুক্তি নেই। আপিল বিভাগের রায়ে মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটার কথা বলা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে এই মুহূর্তে তাদের কোনো সন্তানের সরকারি চাকরির বয়স নেই। এই সুবিধা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম পাবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত। তারা যে রায় দিয়েছেন, তার দাড়ি, কমা, সেমিকোলনও পরিবর্তন করিনি।

নারী কোটা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার সর্বোচ্চ আদালতের রায় প্রতিপালন করেছে। নারীরাই আন্দোলনের সময় বলেছেন, তারা যথেষ্ট ক্ষমতাবান হয়ে গেছেন, তাদের এই কোটার দরকার নেই। আপিল বিভাগ যদি সেটা শুনে থাকেন তাহলে তো আমাদের কিছু করার নেই। তবে আমরা মনে করি এবং আমরা বিশ্বাস করি কোটা সংস্কার আন্দোলনে কোটার সংস্কার চাওয়া হয়েছিল, সেই আন্দোলনের মাধ্যমে যে বক্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, যে সমস্যা তৈরি করা হয়েছিল সেটা দূরীকরণ করা হয়ে গেছে।

কোটা আন্দেলনকারীরা আরও বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেছে। সেসব দাবি মানা না হলে আন্দোলনকারীরা আবার আন্দোলনে যাবে, এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কী- এ প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, মূলত এটা ছিল কোটাবিরোধী আন্দোলন কোটা সংস্কার চেয়ে। আমি আপনাদের (সাংবাদিকদের) মাধ্যমে আহ্বান জানাব যে, ছাত্রছাত্রীরা কোটাবিরোধী আন্দোলন করছিল সংস্কার চেয়ে। আমরা সংস্কার করেছি। এখন তাদেরও একটা বক্তব্য আছে। জনগণ মনে করে তাদের যেটা করা উচিত, সেটা হচ্ছে স্ব স্ব জায়গায় (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে) ফিরে গিয়ে পড়াশোনা শুরু করা। এটাই তাদের কাছে আমার আহ্বান।

ইতোমধ্যে কিছু নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। আবেদন করার শেষ সময় ৩১ জুলাই। আজ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এসব আবেদনকারী কি এই কোটাপদ্ধতির সুবিধা পাবেন, নাকি আগের মতো করেই হবে, এ ছাড়া চলমান বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কী হবে, প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, এই প্রজ্ঞাপনে পরিষ্কার বলা আছে, এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হইবে। তিনি বলেন, সর্বোচ্চ আদালত অত্যন্ত বিচক্ষণ একটি রায় দিয়েছেন। সুদূরপ্রসারী। তার কারণ হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত যদি এখানে শেষ করে দিতেন, তাহলে ভবিষ্যতের প্রেক্ষিত যদি বদলাতে হতো তখন আবার রিভিউ করতে হতো। তার কারণ হচ্ছে এটা সর্বোচ্চ আদালত। রিভিউয়ের টাইমও ততদিনে চলে যেত। এ জন্য সর্বোচ্চ আদালত ভবিষ্যতের কথাই বলেছেন। ভবিষ্যতে যদি প্রয়োজন হয় তখন দেখা যাবে। আদালত সরকারের নীতিনির্ধারণী বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চাননি। আগেও বলেছি, ভবিষ্যতে যদি কখনো সমস্যা হয় এই পলিসিটা পরিবর্তন করা বা এটা বাতিল করে দেওয়া বা এটা শেষ করে দেওয়া বা এটা আরেকটু কমানোর প্রয়োজন হলে আমরা সেটা করতে পারব।

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে কোটা আন্দোলন এবং সংঘাত নিয়ে মিথ্যা তথ্য প্রচার সংক্রান্ত এক প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, এটা পরিষ্কার যে, এটা শুধু কোটা সংস্কারের দাবিতে কোটাবিরোধী আন্দোলন ছিল না। এটা জঙ্গিরা, বিএনপি-জামায়াত, ইসলামি ছাত্র শিবির এবং ছাত্রদলের। তারা এ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে দেশ নষ্ট করার চেষ্টা করছিল। তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে সহিংসতা ঢোকানোর পরিকল্পনা বিএনপি-জামায়াত-শিবির আগে থেকেই করেছে। সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন করে বাংলাদেশকে বিশ্বযোগাযোগ্য ব্যবস্থা থেকে আলাদা করে রাখার চেষ্টা করেছে। সরকার পুনরায় ইন্টারনেট চালু করার চেষ্টা করছে। অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে কাজ করছে। আমার অনুরোধ থাকবে এই অপতথ্যের বিরুদ্ধে আপনারাও খবর পাঠান। আপনারাও গোটা পৃথিবীকে জানিয়ে দেন যে আসলে কী হয়েছে।

কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যে সংঘাত ও নাশকতা, সে ক্ষেত্রে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কোনো ব্যর্থতা ছিল কি না- জানতে চাইলে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বেলেন, সরকার যা বলেছিল তাই হলো। সরকার বলেছিল একটু ধৈর্য ধরুন, আদালতে আছে বিচারাধীন বিষয়, এটা সমাধান হয়ে যাবে, আপনারা আশাহত হবেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেছেন। তাই হলো। তাদের অধৈর্যের সুযোগ নিয়ে সন্ত্রাসীরা ঢুকে যে কাজটি করল এটা আমরা কেউ আশা করিনি।

কোটা আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর এর সঠিক সংখ্যা ধার্য করা যাবে। তার আগে একটি এসেসমেন্ট করা হচ্ছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে কিছু তথ্য, কিছু অপতথ্য আছে, কিছু আছে গুজব। এসব তথ্য বিভ্রাটকে ব্যবহার করে জনমনে সার্বক্ষণিক আবেগ-উত্তেজনা সৃষ্টি করা হয়েছে বা সেটাকে ব্যবহার করে নাশকতা করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা