শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নয়াপল্টন জনসমুদ্রে পরিণত

ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ : খালেদা জিয়া, বিচারের ভার নিজ হাতে না : তারেক রহমান

সাত বছর পর জনসম্মুখে খালেদা জিয়ার বক্তব্য - ধন্যবাদ দিলেন বীর সন্তানদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ : খালেদা জিয়া, বিচারের ভার নিজ হাতে না : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশবাসীর প্রতি আহ্বান কেউ আইন নিজ হাতে তুলে নেবেন না। বিচারের ভার নিজের হাতে তুলে নেবেন না। মনে রাখবেন নৈরাজ্যের বদলে নৈরাজ্য কোনো সমাধান নয়। গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় বিএনপির সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি সর্বস্তরের জনগণের প্রতি এ আহ্বান জানান। তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ স্বৈরাচারের কবল থেকে স্বাধীন হয়েছে। এর জন্য অনেক প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকে। গণতন্ত্রের বিজয়ের ইতিহাসে এ মানুষগুলো অমর হয়ে থাকবেন। সমাবেশে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ধারণ করা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভিডিও বক্তব্য প্রচার করা হয়। দীর্ঘ প্রায় সাত বছর পর জনসভায় বক্তব্য রাখলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টায় রাজধানীর একটি হাসপাতাল থেকে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে এক ভিডিও বার্তায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারির পর তিনি আর গণমাধ্যমে বা দেশবাসীর সামনে কথা বলতে পারেননি। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন খালেদা জিয়া। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার তাকে রাষ্ট্রপতির নির্দেশে মুক্তি দেওয়া হয়।

খালেদা জিয়া বলেন, ধ্বংস নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। ছাত্র-তরুণদের সংগ্রামে আমাদের নতুন বিজয় এসেছে। এবার সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে। ছাত্র-তরুণরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। আসুন ছাত্র-তরুণদের হাত শক্তিশালী করি। ধ্বংস নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার পদত্যাগে বাধ্য করা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পর মুক্তি পেয়েছি। আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের বীর সন্তানদের। যারা মরণপ্রাণ সংগ্রাম করে অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। শত শত শহীদদের আমি জানাই শ্রদ্ধা। এ বিজয় আমাদের নতুন সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে। দেশবাসীর উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, প্রতিশোধের মানসিকতা না রেখে সবাই মিলে দেশ গড়তে হবে। দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর আমি আপনাদের সামনে বক্তব্য দিতে পেরে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। কারাবন্দি থাকা অবস্থায় আপনারা আমার মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন, দোয়া করেছেন, সে জন্য আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। খালেদা জিয়া বলেন, সরকারের নজিরবিহীন দুর্নীতি, গণতন্ত্র ধ্বংসের স্তূপের মধ্য থেকে আমাদের গড়ে তুলতে হবে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। ছাত্র-তরুণরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। কারণ তরুণরা যে স্বপ্ন নিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেধা যোগ্যতার ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। গড়তে হবে শোষণহীন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। সব ধর্ম গোত্রের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। শান্তি প্রগতি সাম্যের ভিত্তিতে আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণ করি। ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসা ও শান্তির সমাজ গড়ে তুলি।

জনসমুদ্রে রূপ নেওয়া এ সমাবেশে বিপুল লোক সমাগম ঘটে। কাকরাইলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে থেকে শুরু করে নয়াপল্টন ফকিরেরপুল হয়ে আরামবাগ পর্যন্ত লোকারণ্য হয়ে যায় দুপুরের মধ্যেই। তীব্র রোদ উপেক্ষা করে নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে আসেন নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে-স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো এলাকা। নয়াপল্টন প্রকম্পিত করে তোলেন তারা এর মাধ্যমে। প্রায় দেড় যুগ ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে এবং হাতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা নিয়ে বিজয় উল্লাস করেন। দুপুর ২টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে বানানো মঞ্চে আনুষ্ঠানিক সমাবেশ শুরু হয়।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ পরিচালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দসহ দল ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনায় গত ১৬ জুলাই রাতে তৎকালীন নগর ডিবি প্রধান হারুনুর রশীদের নেতৃত্বে  বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ভবনের ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এ ছাড়া কার্যালয়টির প্রধান ফটকের সামনে ‘ক্রাইম সিন’ লেখা হলুদ ফিতাও টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে ১৯ জুলাই ছাত্রদল ও যুবদলের কিছু নেতা-কর্মী ওই তালা ভেঙে কার্যালয়ের ভিতরে প্রবেশ করেন। গ্রেপ্তার এড়াতে ওই দিনের পর থেকে দলটির কোনো পর্যায়ের নেতা-কর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাননি। শেখ হাসিনার পদত্যাগের খবর জানার পর সোমবার বিকালে ওই কার্যালয়ের মূল ফটকের তালা খুলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ভিতরে প্রবেশ করেন। মঙ্গলবার বিএনপির পক্ষ থেকে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তারেক রহমান বলেন, ’৫২-’৭১ কিংবা ’৯০ এর মতো দেশের ছাত্র সমাজ বিজয়ের অমর একটি ইতিহাস রচনা করেছেন। ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে নতুন বিজয়। এ জন্য গণতন্ত্রকামী সব দলের পক্ষে দলমতনির্বিশেষে দেশের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। তারেক রহমান বলেন, শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে হাজারো শহীদের রক্তে রঞ্জিত বিপ্লবের প্রথম ধাপ সফল হয়েছে মাত্র। ছাত্র-জনতার এই রক্তঝরা বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ্য একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। তাই বিপ্লবের লক্ষ্য বাস্তবায়নে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। দলের এই শীর্ষ নেতা বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিনষ্ট করতে একটি চক্র কাজ করছে। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শক্তভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। কারও প্রতি যেন অবিচার না হয়। কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকে, সবার আগে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। ষড়যন্ত্রের কারণে আমরা আমাদের এত বড় অর্জন বিনষ্ট হতে দিতে পারি না। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ দেশের গণতন্ত্রকামী সব দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান- ষড়যন্ত্রকারীদের নৈরাজ্যের কাছে আমরা হার মানতে পারি না। গির্জা, মন্দির, প্যাগোডার নিরাপত্তা দিন। ধর্মবর্ণবিশ্বাস দিয়ে মানুষকে মাপা যাবে না। একজন ব্যক্তির পরিচয় তিনি মানুষ। আপনার পাড়া-প্রতিবেশী যেখানেই কেউ যখন এমন কিছু করার চেষ্টা করবে- তখন বন্ধু হিসেবে তার নিরাপত্তায় আপনি ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। আমাদের মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশের ভূখন্ডে বসবাসকারী সবার একটিই পরিচয়, আমরা বাংলাদেশি। 

‘পুলিশ জনগণের শত্রু নয়’ উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, শেখ হাসিনা বিনা ভোটে থাকার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি- পুলিশের ভিতর একটি চক্র ছাড়া অধিকাংশ পুলিশ সদস্য চাকরিবিধি মেনে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছেন। হাসিনার পালানোর পর একটি চক্র দেশের পুলিশকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে। এই মুহূর্ত থেকে পুলিশ কিংবা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বন্ধ করুন।

সভাপতির বক্তৃতায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ছাত্ররা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করায় স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে। এবারের ছাত্র আন্দোলনে আমার সহযোগিতা করেছি। আমরা সংহতি জানিয়েছিলাম। এ সময় ছাত্রদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান তিনি। আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও শহীদ পরিবারবর্গের প্রতি সহানুভূতি জানাচ্ছি। ছাত্ররা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছে, এর ফলে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে এবং পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিজয় ছাত্র ও জনতার। এই বিজয় অনেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। অনেকে লুটপাট করছে, এরা তাদের লোক, যারা গণতন্ত্র ধ্বংস করেছিল। আমাদের সাবধান থাকতে হবে।

‘বিলম্ব না করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করুন’- রাষ্ট্রপতির প্রতি এ আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, তিন মাসের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। মির্জা ফখরুল বলেন, সামনের দিনগুলোতে সংগঠনকে সুসংগঠিত রেখে ধৈর্যের সঙ্গে আমাদের এ বিজয় ধরে রাখতে হবে, কোনোভাবেই যেন ব্যত্যয় না ঘটে। কেউ কোনোভাবেই যেন কোনো অপকর্মে জড়িত না হয়। শুনছি, গার্মেন্টস কারখানায় আগুন দিচ্ছে। এগুলোর সঙ্গে আন্দোলনকারীরা জড়িত নয়, এরা কখনো আন্দোলনকারী ছিল না। যারা জড়িত তারা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেছে, পতন হয়েছে। কিন্তু তার দোসররা রয়ে গেছে। এরা মাথাচাড়া দিতে পারে, সে বিষয়ে সতর্ক ও খেয়াল রাখতে হবে।

স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, অলরেডি অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে যারা স্বৈরাচার সরকারকে সহযোগিতা করেছে, তাদের কাউকে রাখা যাবে না। কারণ ওরা প্রবেশ করলে আবার দালালি করবে। নির্বাচন হতে হবে অবাধ ও সুষ্ঠু। নির্বাচনের ফলে জনগণের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার গঠন হবে। সবাই আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করব। স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, বিদেশি প্রভুদের সহায়তা ছাড়া এবার দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আমাদের ভয় নাই। আল্লাহতালার শুকরিয়া আদায় করছি। দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সুযোগ সন্ধানীদের বিরুদ্ধে নেতা-কর্মীদের সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। আব্বাস আরও বলেন, নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে বিভিন্ন জায়গা থেকে আমার কাছে হামলার অভিযোগ আসছে। বিভিন্ন জায়গায় অনেকে অপকর্ম করতে চাচ্ছে। এসব সুযোগ সন্ধানীর বিরুদ্ধে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। অনেকে খোলস পাল্টে সুযোগ-সুবিধা নিতে চাইবে, তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়েছে, তবে তার প্রেতাত্মারা এখনো দেশে রয়েছে। তাদের থেকে সাবধান। তিনি বলেন, আজকে যা অর্জন হয়েছে- তার সব অবদান ছাত্রদের। বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্রদের কোনো আন্দোলন ব্যর্থ হয়নি। তিনি বলেন, কে প্রধান উপদেষ্টা হবে সেটা আমাদের ভাবার বিষয় নয়। আমাদের দাবি, দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। পাড়া মহল্লায় নব্য বিএনপির সৃষ্টি হয়েছে। তারা বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়ে লুটপাট করছে। এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। আপনারা যারা হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন, ভাই হারিয়েছেন- আপনাদের আর একটু কষ্ট করে মানুষের বাড়িতে ও সম্পদের ওপর হামলা ঠেকাতে হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, তরুণদের নিয়ে দেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান বীরের বেশে, আসবে ফিরে বাংলাদেশে’- এ স্লোগান আপনারাই বাস্তবায়ন করবেন। দেশ গড়ার যে স্বপ্ন আমরা দেখেছি, তা আপনারা তরুণদের নিয়ে বাস্তবায়ন করবেন।

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার সব নাগরিকের জন্য নিশ্চিত করতে হবে, সবাইকে সমানভাবে দিতে হবে। কোনো মহলের স্বার্থের প্রতিফলন ঘটানো যাবে না। জনগণের স্বার্থে কোনো আপস করা যাবে না। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমাদের সমগ্র জাতির জন্য কাজ করতে হবে। কোনো বিভেদ রাখা যাবে না, সবার চিন্তা-ভাবনার প্রতিপালন করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম