শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নয়াপল্টন জনসমুদ্রে পরিণত

ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ : খালেদা জিয়া, বিচারের ভার নিজ হাতে না : তারেক রহমান

সাত বছর পর জনসম্মুখে খালেদা জিয়ার বক্তব্য - ধন্যবাদ দিলেন বীর সন্তানদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ : খালেদা জিয়া, বিচারের ভার নিজ হাতে না : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশবাসীর প্রতি আহ্বান কেউ আইন নিজ হাতে তুলে নেবেন না। বিচারের ভার নিজের হাতে তুলে নেবেন না। মনে রাখবেন নৈরাজ্যের বদলে নৈরাজ্য কোনো সমাধান নয়। গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় বিএনপির সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি সর্বস্তরের জনগণের প্রতি এ আহ্বান জানান। তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ স্বৈরাচারের কবল থেকে স্বাধীন হয়েছে। এর জন্য অনেক প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকে। গণতন্ত্রের বিজয়ের ইতিহাসে এ মানুষগুলো অমর হয়ে থাকবেন। সমাবেশে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ধারণ করা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভিডিও বক্তব্য প্রচার করা হয়। দীর্ঘ প্রায় সাত বছর পর জনসভায় বক্তব্য রাখলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টায় রাজধানীর একটি হাসপাতাল থেকে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে এক ভিডিও বার্তায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারির পর তিনি আর গণমাধ্যমে বা দেশবাসীর সামনে কথা বলতে পারেননি। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন খালেদা জিয়া। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার তাকে রাষ্ট্রপতির নির্দেশে মুক্তি দেওয়া হয়।

খালেদা জিয়া বলেন, ধ্বংস নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। ছাত্র-তরুণদের সংগ্রামে আমাদের নতুন বিজয় এসেছে। এবার সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে। ছাত্র-তরুণরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। আসুন ছাত্র-তরুণদের হাত শক্তিশালী করি। ধ্বংস নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার পদত্যাগে বাধ্য করা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পর মুক্তি পেয়েছি। আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের বীর সন্তানদের। যারা মরণপ্রাণ সংগ্রাম করে অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। শত শত শহীদদের আমি জানাই শ্রদ্ধা। এ বিজয় আমাদের নতুন সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে। দেশবাসীর উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, প্রতিশোধের মানসিকতা না রেখে সবাই মিলে দেশ গড়তে হবে। দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর আমি আপনাদের সামনে বক্তব্য দিতে পেরে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। কারাবন্দি থাকা অবস্থায় আপনারা আমার মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন, দোয়া করেছেন, সে জন্য আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। খালেদা জিয়া বলেন, সরকারের নজিরবিহীন দুর্নীতি, গণতন্ত্র ধ্বংসের স্তূপের মধ্য থেকে আমাদের গড়ে তুলতে হবে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। ছাত্র-তরুণরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। কারণ তরুণরা যে স্বপ্ন নিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেধা যোগ্যতার ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। গড়তে হবে শোষণহীন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। সব ধর্ম গোত্রের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। শান্তি প্রগতি সাম্যের ভিত্তিতে আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণ করি। ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসা ও শান্তির সমাজ গড়ে তুলি।

জনসমুদ্রে রূপ নেওয়া এ সমাবেশে বিপুল লোক সমাগম ঘটে। কাকরাইলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে থেকে শুরু করে নয়াপল্টন ফকিরেরপুল হয়ে আরামবাগ পর্যন্ত লোকারণ্য হয়ে যায় দুপুরের মধ্যেই। তীব্র রোদ উপেক্ষা করে নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে আসেন নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে-স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো এলাকা। নয়াপল্টন প্রকম্পিত করে তোলেন তারা এর মাধ্যমে। প্রায় দেড় যুগ ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে এবং হাতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা নিয়ে বিজয় উল্লাস করেন। দুপুর ২টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে বানানো মঞ্চে আনুষ্ঠানিক সমাবেশ শুরু হয়।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ পরিচালনা করেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দসহ দল ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনায় গত ১৬ জুলাই রাতে তৎকালীন নগর ডিবি প্রধান হারুনুর রশীদের নেতৃত্বে  বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ভবনের ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এ ছাড়া কার্যালয়টির প্রধান ফটকের সামনে ‘ক্রাইম সিন’ লেখা হলুদ ফিতাও টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে ১৯ জুলাই ছাত্রদল ও যুবদলের কিছু নেতা-কর্মী ওই তালা ভেঙে কার্যালয়ের ভিতরে প্রবেশ করেন। গ্রেপ্তার এড়াতে ওই দিনের পর থেকে দলটির কোনো পর্যায়ের নেতা-কর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাননি। শেখ হাসিনার পদত্যাগের খবর জানার পর সোমবার বিকালে ওই কার্যালয়ের মূল ফটকের তালা খুলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ভিতরে প্রবেশ করেন। মঙ্গলবার বিএনপির পক্ষ থেকে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তারেক রহমান বলেন, ’৫২-’৭১ কিংবা ’৯০ এর মতো দেশের ছাত্র সমাজ বিজয়ের অমর একটি ইতিহাস রচনা করেছেন। ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে নতুন বিজয়। এ জন্য গণতন্ত্রকামী সব দলের পক্ষে দলমতনির্বিশেষে দেশের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। তারেক রহমান বলেন, শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে হাজারো শহীদের রক্তে রঞ্জিত বিপ্লবের প্রথম ধাপ সফল হয়েছে মাত্র। ছাত্র-জনতার এই রক্তঝরা বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ্য একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। তাই বিপ্লবের লক্ষ্য বাস্তবায়নে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। দলের এই শীর্ষ নেতা বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিনষ্ট করতে একটি চক্র কাজ করছে। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শক্তভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। কারও প্রতি যেন অবিচার না হয়। কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকে, সবার আগে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। ষড়যন্ত্রের কারণে আমরা আমাদের এত বড় অর্জন বিনষ্ট হতে দিতে পারি না। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ দেশের গণতন্ত্রকামী সব দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান- ষড়যন্ত্রকারীদের নৈরাজ্যের কাছে আমরা হার মানতে পারি না। গির্জা, মন্দির, প্যাগোডার নিরাপত্তা দিন। ধর্মবর্ণবিশ্বাস দিয়ে মানুষকে মাপা যাবে না। একজন ব্যক্তির পরিচয় তিনি মানুষ। আপনার পাড়া-প্রতিবেশী যেখানেই কেউ যখন এমন কিছু করার চেষ্টা করবে- তখন বন্ধু হিসেবে তার নিরাপত্তায় আপনি ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। আমাদের মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশের ভূখন্ডে বসবাসকারী সবার একটিই পরিচয়, আমরা বাংলাদেশি। 

‘পুলিশ জনগণের শত্রু নয়’ উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, শেখ হাসিনা বিনা ভোটে থাকার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি- পুলিশের ভিতর একটি চক্র ছাড়া অধিকাংশ পুলিশ সদস্য চাকরিবিধি মেনে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছেন। হাসিনার পালানোর পর একটি চক্র দেশের পুলিশকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে। এই মুহূর্ত থেকে পুলিশ কিংবা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বন্ধ করুন।

সভাপতির বক্তৃতায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ছাত্ররা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করায় স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে। এবারের ছাত্র আন্দোলনে আমার সহযোগিতা করেছি। আমরা সংহতি জানিয়েছিলাম। এ সময় ছাত্রদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান তিনি। আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও শহীদ পরিবারবর্গের প্রতি সহানুভূতি জানাচ্ছি। ছাত্ররা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছে, এর ফলে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে এবং পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিজয় ছাত্র ও জনতার। এই বিজয় অনেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। অনেকে লুটপাট করছে, এরা তাদের লোক, যারা গণতন্ত্র ধ্বংস করেছিল। আমাদের সাবধান থাকতে হবে।

‘বিলম্ব না করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করুন’- রাষ্ট্রপতির প্রতি এ আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, তিন মাসের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। মির্জা ফখরুল বলেন, সামনের দিনগুলোতে সংগঠনকে সুসংগঠিত রেখে ধৈর্যের সঙ্গে আমাদের এ বিজয় ধরে রাখতে হবে, কোনোভাবেই যেন ব্যত্যয় না ঘটে। কেউ কোনোভাবেই যেন কোনো অপকর্মে জড়িত না হয়। শুনছি, গার্মেন্টস কারখানায় আগুন দিচ্ছে। এগুলোর সঙ্গে আন্দোলনকারীরা জড়িত নয়, এরা কখনো আন্দোলনকারী ছিল না। যারা জড়িত তারা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেছে, পতন হয়েছে। কিন্তু তার দোসররা রয়ে গেছে। এরা মাথাচাড়া দিতে পারে, সে বিষয়ে সতর্ক ও খেয়াল রাখতে হবে।

স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, অলরেডি অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে যারা স্বৈরাচার সরকারকে সহযোগিতা করেছে, তাদের কাউকে রাখা যাবে না। কারণ ওরা প্রবেশ করলে আবার দালালি করবে। নির্বাচন হতে হবে অবাধ ও সুষ্ঠু। নির্বাচনের ফলে জনগণের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার গঠন হবে। সবাই আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করব। স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, বিদেশি প্রভুদের সহায়তা ছাড়া এবার দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আমাদের ভয় নাই। আল্লাহতালার শুকরিয়া আদায় করছি। দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সুযোগ সন্ধানীদের বিরুদ্ধে নেতা-কর্মীদের সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। আব্বাস আরও বলেন, নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে বিভিন্ন জায়গা থেকে আমার কাছে হামলার অভিযোগ আসছে। বিভিন্ন জায়গায় অনেকে অপকর্ম করতে চাচ্ছে। এসব সুযোগ সন্ধানীর বিরুদ্ধে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। অনেকে খোলস পাল্টে সুযোগ-সুবিধা নিতে চাইবে, তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়েছে, তবে তার প্রেতাত্মারা এখনো দেশে রয়েছে। তাদের থেকে সাবধান। তিনি বলেন, আজকে যা অর্জন হয়েছে- তার সব অবদান ছাত্রদের। বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্রদের কোনো আন্দোলন ব্যর্থ হয়নি। তিনি বলেন, কে প্রধান উপদেষ্টা হবে সেটা আমাদের ভাবার বিষয় নয়। আমাদের দাবি, দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। পাড়া মহল্লায় নব্য বিএনপির সৃষ্টি হয়েছে। তারা বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়ে লুটপাট করছে। এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। আপনারা যারা হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন, ভাই হারিয়েছেন- আপনাদের আর একটু কষ্ট করে মানুষের বাড়িতে ও সম্পদের ওপর হামলা ঠেকাতে হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, তরুণদের নিয়ে দেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান বীরের বেশে, আসবে ফিরে বাংলাদেশে’- এ স্লোগান আপনারাই বাস্তবায়ন করবেন। দেশ গড়ার যে স্বপ্ন আমরা দেখেছি, তা আপনারা তরুণদের নিয়ে বাস্তবায়ন করবেন।

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার সব নাগরিকের জন্য নিশ্চিত করতে হবে, সবাইকে সমানভাবে দিতে হবে। কোনো মহলের স্বার্থের প্রতিফলন ঘটানো যাবে না। জনগণের স্বার্থে কোনো আপস করা যাবে না। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমাদের সমগ্র জাতির জন্য কাজ করতে হবে। কোনো বিভেদ রাখা যাবে না, সবার চিন্তা-ভাবনার প্রতিপালন করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা