শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

রংপুরে বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের সান্ত্বনা প্রধান উপদেষ্টার

মহাকাব্যের নায়ক আবু সাঈদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাব্যের নায়ক আবু সাঈদ

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা  ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এটা  আবু সাঈদের বাংলাদেশ। এই আবু সাঈদের বাংলাদেশে কোনো ভেদাভেদ নেই। তাই যে যেখানে আছেন আবু সাঈদের মা-বাবা, ভাইবোনদের বা যারা যেখানে আছেন তাদের রক্ষা করুন। কোনো গোলযোগ করতে দেবেন না। আবু সাঈদের মতো আর কাউকে যাতে মৃত্যুবরণ করতে না হয়। গতকাল বেলা সোয়া ১১টার দিকে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপাড়া গ্রামে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আবু সাঈদ যেভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, আমাদেরও সেভাবে দাঁড়াতে হবে। আবু সাঈদ এখন ঘরে ঘরে। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবারই সন্তান। এখানে হিন্দু-মুসলমান, খ্রিস্টান-বৌদ্ধ পরিবার সবার ঘরের সন্তান এই আবু সাঈদ। কাজেই আপনারা খেয়াল রাখবেন, কোথাও যেন কোনো গোলোযোগ না হয়। কেউ যেন ধর্ম নিয়ে কথা-বার্তা না বলে। কারণ, আমরা এই মাটিরই সন্তান, সবাই আবু সাঈদ। বাংলাদেশে যত পরিবার আছে সব পরিবারের সন্তান। শিক্ষার্থীরা স্কুলে পড়বে আবু সাঈদের কথা। নিজে নিজে বুঝে যাবে আমিও ন্যায়ের জন্য লড়ব, আমিও বুক পেতে দেব।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান ড. ইউনূস বলেন, জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে এই মাটির সন্তানদের রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য। আমরা যেন এটি নিশ্চিত করি। আবু সাঈদ যেমন দাঁড়িয়েছে, আমাদেরও সেভাবে দাঁড়াতে হবে। যারা পার্থক্য করে, এ রকম সন্তান ও রকম সন্তান- এ রকম না। আমরা সবাই বাংলাদেশি, আমরা বাংলাদেশেরই সন্তান। আবু সাঈদের মা সবার মা এবং সবার মা আবু সাঈদের মা। কাজেই তাকে রক্ষা করতে হবে, তাদের বোনদের রক্ষা করতে হবে, তাদের ভাইদের রক্ষা করতে হবে। সবাই মিলে এটি করতে হবে।

কবর জিয়ারতের পর আবু সাঈদের বাড়িতে যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টাকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন। আবু সাঈদের বাড়ির আঙিনায় বেশ কিছু সময় বসেন এবং তার বাবা-মা, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের সান্ত্বনা দেন। আবু সাঈদের বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে তাদের বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে জাতীয় পতাকা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে জাতীয় পতাকাটি সাঈদের পরিবারের হাতে দিয়ে বলেন, এই পতাকার জন্য আবু সাঈদ প্রাণ দিয়েছেন। এই পতাকা ঠিকমতো রাখবেন। এ সময় তিনি পরিবারকে আবু সাঈদের হত্যার বিচারের আশ্বাস দেন। এ সময় পীরগঞ্জের রাস্তার দুই পাশে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান।

এর আগে সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস রংপুরের পীরগঞ্জের মেরিন একাডেমিতে পৌঁছান। এর পর তিনি শহীদ আবু সাঈদের বাড়ি যান। সেখানে প্রথমে তিনি আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেন। পরে স্বজনদের সঙ্গে মিলিত হন।

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা আখতার হোসেন, সারজিস আলমসহ  বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন, জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসানসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ সেনাবাহিনীর  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা  উপস্থিত ছিলেন।

এর পর তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যান। সেখানে বেরোবির সিন্ডিকেট হলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা তার গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সময়ের গল্প শোনান। তিনি বলেন, সে সময় নারীদের হাতে টাকা দিয়ে দেওয়া চ্যালেঞ্জের ছিল। কিন্তু সেই চ্যালেঞ্জটা গ্রহণ করেছি। ধীরে ধীরে নারীদের উন্নয়ন হয়েছে। বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছে সামাজিক ব্যবসার মডেল।

ড. ইউনূস বলেন, নতুন বাংলাদেশ তরুণদের বাংলাদেশ। তরুণদের এখন কেউ টেনে রাখতে পারবে না। পথ পরিষ্কার করতে হবে।

তিনি আবু সাঈদ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা মহাকাব্য পড়ে থাকি। আবু সাঈদকে নিয়ে মহাকাব্য লেখা হবে। আবু সাঈদ মহাকাব্যের নায়ক। ভবিষ্যতে তাকে নিয়ে কবিতা, গল্প ও সাহিত্য লেখা হবে। তার গুলি খাওয়ার যে ছবি মানুষ দেখল। এর পরে মানুষকে আর থামানো যায়নি। আবু সাঈদ বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। 

সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণের কথা উল্লেখ করে তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, তারা কি দেশের মানুষ না। তারা কয়টা পরিবার, পুরো দেশ রক্ষা করতে পারছ, আর এ কয়েকটা পরিবারকে তোমরা রক্ষা করতে পারবা না, এরা তোমাদের সঙ্গেই আন্দোলনে ছিল।

তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আরও বলেন, তোমরা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের নিরাপদে রাখবা। বলবা, সবাই আমরা ভাই। বাংলাদেশ এক পরিবার। পৃথিবীতে বহু দেশ আছে, এত সুন্দর পরিবার নেই। এত সুন্দর একটা দেশ, কোথায় চলে যেতে পারতাম আমরা। কিছু ব্যক্তি অন্যের মদদে সহিংসতা করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, বেগম রোকেয়া নারীদের মুক্ত করেছেন। এখন রংপুর পুরো বাংলাদেশ মুক্ত করবে। পরে উপস্থিত কয়েক শিক্ষার্থী তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস, রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ বেশ কিছু দাবি তুলে ধরেন। তাদের কাছ থেকে প্রস্তাবনাগুলো তিনি লিখিত আকারে দিতে বলেন।

এর পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোটা আন্দোলনে চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে যান। এ সময় সাংবাদিকরা হাসপাতালকে দুর্নীতিমুক্ত করতে সেনাবাহিনীর পরিচালক চান। পরে তিনি সার্কিট হাউসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

১৬ জুলাই দুপুর আড়াইটার দিকে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করে। একপর্যায়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা বিদ্রোহ ঝুঁকি দেখছে ক্রাইসিস গ্রুপ
রোহিঙ্গা বিদ্রোহ ঝুঁকি দেখছে ক্রাইসিস গ্রুপ
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
লন্ডনের বৈঠকে একটি দল নারাজ
লন্ডনের বৈঠকে একটি দল নারাজ
প্রত্যাশার বাজেট হতাশায় পরিণত
প্রত্যাশার বাজেট হতাশায় পরিণত
রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন খালেদা জিয়া
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
সর্বশেষ খবর
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ