শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নাহিদ ইসলাম

আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

ছাব্বিরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল তা এখনো পূরণ হয়নি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে ভবিষ্যতে তার কর্মপরিকল্পনা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি নানা কথা বলেন।

নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়কের একজন নাহিদ ইসলাম।  গত বৃহস্পতিবার তিনি শপথ নিয়েছেন। তাকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ছাত্রসমাজের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছেন তারা। ছাত্র-জনতার মাধ্যমে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন সরকার গঠন করেছেন তারা।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরাচারের পতন ও ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ সাধন। কিন্তু ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ এখনো হয়নি। এখনো রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে। গণহত্যার বিচার কিন্তু আমরা এখনো পাইনি। বাংলাদেশের এখন যে কাঠামো ভেঙে গেছে তা পুনর্গঠনের জন্য তারুণ্যের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সেজন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কাজ করবে। তবে সেটা কোন নামে হবে তা পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি যে জনগণের অনাস্থা সেটা কীভাবে দূর করা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুনর্গঠন করা, তাদের ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা-এসব নিয়ে পরিকল্পনা করছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আহতদের চিকিৎসা করা। এ কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আমরা হাসপাতালে যত আহত আছে তাদের তালিকা করছি। তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতের জন্য কাজ করছি।

সরকারে শিক্ষার্থীদের সহ-উপদেষ্টা অন্তর্ভুক্ত করা সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই আন্দোলনটা তো শিক্ষার্থীদের মাধ্যমেই হয়েছে। আর শিক্ষার্থীরা যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার গঠন করেছে। তাদেরও লিডারশিপে আসা উচিত। তাদেরও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। তারা তদারকির জায়গায় কাজ করবে। তাদের কোনো বক্তব্য বা আকাক্সক্ষা থাকলে সে জায়গায় তারা কথা বলবে। সেজন্য প্রতিটা উপদেষ্টার সঙ্গে একজন করে সহকারী উপদেষ্টা বা অন্য কোনো নামে একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখার কথা হচ্ছে। 

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন,  আপাতত কোনো মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়নি। কিছু প্রতিশ্রুতি সামনে রেখে যেহেতু এই অভ্যুত্থান হয়েছে এবং বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা অন্যতম লক্ষ্য, তাই এটি ছাড়া নির্বাচন বা কোনো কিছুই কাজ করবে না। বরং আগের অবস্থানেই আমরা ফিরে আসব। এই পুনর্গঠনের প্রস্তাবনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। তার ভিত্তিতে মেয়াদ নির্ধারণ হবে। আর এ কাজটি অন্য যেসব রাজনৈতিক স্টেকহোল্ডার আছেন তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে করা হবে। তিনি বলেন, পুলিশ কিছুটা কাজে আসা শুরু করছে। আবার এখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জায়গা রাজারবাগে গিয়ে কথা বলারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুলিশের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে পরিবর্তন এসেছে। যারা তাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। এ ছাড়া গঠনগত কিছু পরিবর্তনের দাবি পুলিশের জায়গা থেকে এসেছে। যে কোনো সরকার এলেই পুলিশকে তারা দলীয় উদ্দেশে ব্যবহার করে, বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করে। কিন্তু দোষ আসে পুলিশ প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে কাজ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে আমরা একটা আস্থার জায়গা দিতে চাচ্ছি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এখন বিভিন্ন অভিযোগ আসছে- এ সম্পর্কে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম, আসলে এ আন্দোলনটা ছাত্র আন্দোলন থেকে গণ অভ্যুত্থান হয়ে সরকার গঠন পর্যন্ত সবকিছু এত দ্রুত করতে হয়েছে যে ক্যাম্পাসের ইস্যু এবং ছাত্ররাজনীতির মতো বিষয়গুলোতে  ঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এখন নেতৃত্ব পুনর্গঠন দরকার। অনেক জায়গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হচ্ছে। সেগুলো অথরাইজড হচ্ছে না। সে জায়গা থেকে কীভাবে একটা কমিটি গঠন করার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা যায়, অথরাইজ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছি। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সব সময় ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতা করে আসছে এবং করছে। এই লক্ষ্যে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে  ক্যাম্পাসে রাজনীতির বিষয়ে একটি চূড়ান্ত সমাধান বের করার জন্য আমরা কাজ করব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। আমাদের সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবেই নেওয়া হয়েছে। এখানে যারা প্রধান নেতৃত্বে আছেন তাদের অনুমোদন নিয়েই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু  সরকারের অংশীদার হয়ে কাজ করতে হচ্ছে এবং সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তি হিসেবেও কাজ করতে হচ্ছে, তাই উভয় দিকেই আমাদের নেতৃত্ব প্রয়োজন। আপনার মন্ত্রণালয়ে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে একটা ডিজিটাল ক্র?্যাকডাউন করা হয়েছিল। আর এখন এই ইন্টারনেটের দায়িত্বই আমাকে দেওয়া হয়েছে। আমার প্রথম কাজ হচ্ছে এটার তদন্ত করা যে কেন সে সময় এরকম হয়েছিল। আমরা তো ডিজিটাল যুগে বড় হয়েছি, দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির একটা ভূমিকা থাকবে। আইসিটি মন্ত্রণালয় নিয়ে যেসব সমালোচনা রয়েছে- যেমন মানুষের ব্যক্তিগত ফোনালাপে আড়ি পাতা, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এসব বিষয়কে অ্যাড্রেস করে আমরা নতুন একটা পলিসি গঠন করব।

কোটা সংস্কার নিয়ে তো প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে, কিন্তু আইন পাস হয়নি-এ ব্যাপারে কী করবেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, এখন তো সংসদ নেই। এখন নির্বাহী আদেশ আছে। এটার জন্য তদন্ত কমিটিরও প্রয়োজন। সবকিছু পুনর্গঠন হলে কোটা নিয়ে একটা ফয়সালা আমরা করে ফেলব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লক্ষ্য যেসব প্রতিশ্রুতির এবং দাবির ভিত্তিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে সেগুলোকে আমলে নিয়ে রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা। নতুন রাজনীতির বন্দোবস্ত করা, গণহত্যার বিচার করা, ন্যায়বিচার ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট সরকারের মাধ্যমে যেসব অপকর্ম হয়েছে সেগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত করা, সব শেষে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা।

শহীদ পরিবারের জন্য কী করা হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, শহীদ পরিবার এবং যারা আহত হয়েছেন, তাদের আর্থিকভাবে সুযোগ সুবিধা অবশ্যই দেওয়া হবে। এজন্য পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রয়োজন। একটা অফিশিয়াল তালিকা তৈরি করা হবে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক