শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নাহিদ ইসলাম

আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

ছাব্বিরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল তা এখনো পূরণ হয়নি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে ভবিষ্যতে তার কর্মপরিকল্পনা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি নানা কথা বলেন।

নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়কের একজন নাহিদ ইসলাম।  গত বৃহস্পতিবার তিনি শপথ নিয়েছেন। তাকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ছাত্রসমাজের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছেন তারা। ছাত্র-জনতার মাধ্যমে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন সরকার গঠন করেছেন তারা।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরাচারের পতন ও ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ সাধন। কিন্তু ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ এখনো হয়নি। এখনো রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে। গণহত্যার বিচার কিন্তু আমরা এখনো পাইনি। বাংলাদেশের এখন যে কাঠামো ভেঙে গেছে তা পুনর্গঠনের জন্য তারুণ্যের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সেজন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কাজ করবে। তবে সেটা কোন নামে হবে তা পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি যে জনগণের অনাস্থা সেটা কীভাবে দূর করা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুনর্গঠন করা, তাদের ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা-এসব নিয়ে পরিকল্পনা করছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আহতদের চিকিৎসা করা। এ কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আমরা হাসপাতালে যত আহত আছে তাদের তালিকা করছি। তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতের জন্য কাজ করছি।

সরকারে শিক্ষার্থীদের সহ-উপদেষ্টা অন্তর্ভুক্ত করা সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই আন্দোলনটা তো শিক্ষার্থীদের মাধ্যমেই হয়েছে। আর শিক্ষার্থীরা যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার গঠন করেছে। তাদেরও লিডারশিপে আসা উচিত। তাদেরও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। তারা তদারকির জায়গায় কাজ করবে। তাদের কোনো বক্তব্য বা আকাক্সক্ষা থাকলে সে জায়গায় তারা কথা বলবে। সেজন্য প্রতিটা উপদেষ্টার সঙ্গে একজন করে সহকারী উপদেষ্টা বা অন্য কোনো নামে একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখার কথা হচ্ছে। 

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন,  আপাতত কোনো মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়নি। কিছু প্রতিশ্রুতি সামনে রেখে যেহেতু এই অভ্যুত্থান হয়েছে এবং বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা অন্যতম লক্ষ্য, তাই এটি ছাড়া নির্বাচন বা কোনো কিছুই কাজ করবে না। বরং আগের অবস্থানেই আমরা ফিরে আসব। এই পুনর্গঠনের প্রস্তাবনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। তার ভিত্তিতে মেয়াদ নির্ধারণ হবে। আর এ কাজটি অন্য যেসব রাজনৈতিক স্টেকহোল্ডার আছেন তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে করা হবে। তিনি বলেন, পুলিশ কিছুটা কাজে আসা শুরু করছে। আবার এখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জায়গা রাজারবাগে গিয়ে কথা বলারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুলিশের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে পরিবর্তন এসেছে। যারা তাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। এ ছাড়া গঠনগত কিছু পরিবর্তনের দাবি পুলিশের জায়গা থেকে এসেছে। যে কোনো সরকার এলেই পুলিশকে তারা দলীয় উদ্দেশে ব্যবহার করে, বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করে। কিন্তু দোষ আসে পুলিশ প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে কাজ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে আমরা একটা আস্থার জায়গা দিতে চাচ্ছি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এখন বিভিন্ন অভিযোগ আসছে- এ সম্পর্কে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম, আসলে এ আন্দোলনটা ছাত্র আন্দোলন থেকে গণ অভ্যুত্থান হয়ে সরকার গঠন পর্যন্ত সবকিছু এত দ্রুত করতে হয়েছে যে ক্যাম্পাসের ইস্যু এবং ছাত্ররাজনীতির মতো বিষয়গুলোতে  ঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এখন নেতৃত্ব পুনর্গঠন দরকার। অনেক জায়গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হচ্ছে। সেগুলো অথরাইজড হচ্ছে না। সে জায়গা থেকে কীভাবে একটা কমিটি গঠন করার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা যায়, অথরাইজ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছি। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সব সময় ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতা করে আসছে এবং করছে। এই লক্ষ্যে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে  ক্যাম্পাসে রাজনীতির বিষয়ে একটি চূড়ান্ত সমাধান বের করার জন্য আমরা কাজ করব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। আমাদের সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবেই নেওয়া হয়েছে। এখানে যারা প্রধান নেতৃত্বে আছেন তাদের অনুমোদন নিয়েই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু  সরকারের অংশীদার হয়ে কাজ করতে হচ্ছে এবং সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তি হিসেবেও কাজ করতে হচ্ছে, তাই উভয় দিকেই আমাদের নেতৃত্ব প্রয়োজন। আপনার মন্ত্রণালয়ে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে একটা ডিজিটাল ক্র?্যাকডাউন করা হয়েছিল। আর এখন এই ইন্টারনেটের দায়িত্বই আমাকে দেওয়া হয়েছে। আমার প্রথম কাজ হচ্ছে এটার তদন্ত করা যে কেন সে সময় এরকম হয়েছিল। আমরা তো ডিজিটাল যুগে বড় হয়েছি, দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির একটা ভূমিকা থাকবে। আইসিটি মন্ত্রণালয় নিয়ে যেসব সমালোচনা রয়েছে- যেমন মানুষের ব্যক্তিগত ফোনালাপে আড়ি পাতা, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এসব বিষয়কে অ্যাড্রেস করে আমরা নতুন একটা পলিসি গঠন করব।

কোটা সংস্কার নিয়ে তো প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে, কিন্তু আইন পাস হয়নি-এ ব্যাপারে কী করবেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, এখন তো সংসদ নেই। এখন নির্বাহী আদেশ আছে। এটার জন্য তদন্ত কমিটিরও প্রয়োজন। সবকিছু পুনর্গঠন হলে কোটা নিয়ে একটা ফয়সালা আমরা করে ফেলব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লক্ষ্য যেসব প্রতিশ্রুতির এবং দাবির ভিত্তিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে সেগুলোকে আমলে নিয়ে রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা। নতুন রাজনীতির বন্দোবস্ত করা, গণহত্যার বিচার করা, ন্যায়বিচার ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট সরকারের মাধ্যমে যেসব অপকর্ম হয়েছে সেগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত করা, সব শেষে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা।

শহীদ পরিবারের জন্য কী করা হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, শহীদ পরিবার এবং যারা আহত হয়েছেন, তাদের আর্থিকভাবে সুযোগ সুবিধা অবশ্যই দেওয়া হবে। এজন্য পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রয়োজন। একটা অফিশিয়াল তালিকা তৈরি করা হবে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে