শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

নাহিদ ইসলাম

আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

ছাব্বিরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এখনো পূরণ হয়নি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল তা এখনো পূরণ হয়নি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে ভবিষ্যতে তার কর্মপরিকল্পনা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি নানা কথা বলেন।

নবগঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুজন সমন্বয়কের একজন নাহিদ ইসলাম।  গত বৃহস্পতিবার তিনি শপথ নিয়েছেন। তাকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ছাত্রসমাজের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছেন তারা। ছাত্র-জনতার মাধ্যমে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন সরকার গঠন করেছেন তারা।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বৈরাচারের পতন ও ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ সাধন। কিন্তু ফ্যাসিবাদী প্রথার বিলোপ এখনো হয়নি। এখনো রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে। গণহত্যার বিচার কিন্তু আমরা এখনো পাইনি। বাংলাদেশের এখন যে কাঠামো ভেঙে গেছে তা পুনর্গঠনের জন্য তারুণ্যের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। সেজন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কাজ করবে। তবে সেটা কোন নামে হবে তা পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি যে জনগণের অনাস্থা সেটা কীভাবে দূর করা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুনর্গঠন করা, তাদের ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা-এসব নিয়ে পরিকল্পনা করছি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আহতদের চিকিৎসা করা। এ কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আমরা হাসপাতালে যত আহত আছে তাদের তালিকা করছি। তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতের জন্য কাজ করছি।

সরকারে শিক্ষার্থীদের সহ-উপদেষ্টা অন্তর্ভুক্ত করা সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই আন্দোলনটা তো শিক্ষার্থীদের মাধ্যমেই হয়েছে। আর শিক্ষার্থীরা যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার গঠন করেছে। তাদেরও লিডারশিপে আসা উচিত। তাদেরও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। তারা তদারকির জায়গায় কাজ করবে। তাদের কোনো বক্তব্য বা আকাক্সক্ষা থাকলে সে জায়গায় তারা কথা বলবে। সেজন্য প্রতিটা উপদেষ্টার সঙ্গে একজন করে সহকারী উপদেষ্টা বা অন্য কোনো নামে একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখার কথা হচ্ছে। 

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন,  আপাতত কোনো মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়নি। কিছু প্রতিশ্রুতি সামনে রেখে যেহেতু এই অভ্যুত্থান হয়েছে এবং বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা অন্যতম লক্ষ্য, তাই এটি ছাড়া নির্বাচন বা কোনো কিছুই কাজ করবে না। বরং আগের অবস্থানেই আমরা ফিরে আসব। এই পুনর্গঠনের প্রস্তাবনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। তার ভিত্তিতে মেয়াদ নির্ধারণ হবে। আর এ কাজটি অন্য যেসব রাজনৈতিক স্টেকহোল্ডার আছেন তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে করা হবে। তিনি বলেন, পুলিশ কিছুটা কাজে আসা শুরু করছে। আবার এখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জায়গা রাজারবাগে গিয়ে কথা বলারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুলিশের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে পরিবর্তন এসেছে। যারা তাদের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। এ ছাড়া গঠনগত কিছু পরিবর্তনের দাবি পুলিশের জায়গা থেকে এসেছে। যে কোনো সরকার এলেই পুলিশকে তারা দলীয় উদ্দেশে ব্যবহার করে, বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করে। কিন্তু দোষ আসে পুলিশ প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে কাজ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে আমরা একটা আস্থার জায়গা দিতে চাচ্ছি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এখন বিভিন্ন অভিযোগ আসছে- এ সম্পর্কে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম, আসলে এ আন্দোলনটা ছাত্র আন্দোলন থেকে গণ অভ্যুত্থান হয়ে সরকার গঠন পর্যন্ত সবকিছু এত দ্রুত করতে হয়েছে যে ক্যাম্পাসের ইস্যু এবং ছাত্ররাজনীতির মতো বিষয়গুলোতে  ঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এখন নেতৃত্ব পুনর্গঠন দরকার। অনেক জায়গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হচ্ছে। সেগুলো অথরাইজড হচ্ছে না। সে জায়গা থেকে কীভাবে একটা কমিটি গঠন করার যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা যায়, অথরাইজ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছি। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সব সময় ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতির বিরোধিতা করে আসছে এবং করছে। এই লক্ষ্যে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে  ক্যাম্পাসে রাজনীতির বিষয়ে একটি চূড়ান্ত সমাধান বের করার জন্য আমরা কাজ করব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। আমাদের সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবেই নেওয়া হয়েছে। এখানে যারা প্রধান নেতৃত্বে আছেন তাদের অনুমোদন নিয়েই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু  সরকারের অংশীদার হয়ে কাজ করতে হচ্ছে এবং সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তি হিসেবেও কাজ করতে হচ্ছে, তাই উভয় দিকেই আমাদের নেতৃত্ব প্রয়োজন। আপনার মন্ত্রণালয়ে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে একটা ডিজিটাল ক্র?্যাকডাউন করা হয়েছিল। আর এখন এই ইন্টারনেটের দায়িত্বই আমাকে দেওয়া হয়েছে। আমার প্রথম কাজ হচ্ছে এটার তদন্ত করা যে কেন সে সময় এরকম হয়েছিল। আমরা তো ডিজিটাল যুগে বড় হয়েছি, দেশকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির একটা ভূমিকা থাকবে। আইসিটি মন্ত্রণালয় নিয়ে যেসব সমালোচনা রয়েছে- যেমন মানুষের ব্যক্তিগত ফোনালাপে আড়ি পাতা, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এসব বিষয়কে অ্যাড্রেস করে আমরা নতুন একটা পলিসি গঠন করব।

কোটা সংস্কার নিয়ে তো প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে, কিন্তু আইন পাস হয়নি-এ ব্যাপারে কী করবেন জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, এখন তো সংসদ নেই। এখন নির্বাহী আদেশ আছে। এটার জন্য তদন্ত কমিটিরও প্রয়োজন। সবকিছু পুনর্গঠন হলে কোটা নিয়ে একটা ফয়সালা আমরা করে ফেলব। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লক্ষ্য যেসব প্রতিশ্রুতির এবং দাবির ভিত্তিতে এই সরকার গঠন করা হয়েছে সেগুলোকে আমলে নিয়ে রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা। নতুন রাজনীতির বন্দোবস্ত করা, গণহত্যার বিচার করা, ন্যায়বিচার ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট সরকারের মাধ্যমে যেসব অপকর্ম হয়েছে সেগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত করা, সব শেষে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা।

শহীদ পরিবারের জন্য কী করা হবে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম বলেন, শহীদ পরিবার এবং যারা আহত হয়েছেন, তাদের আর্থিকভাবে সুযোগ সুবিধা অবশ্যই দেওয়া হবে। এজন্য পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রয়োজন। একটা অফিশিয়াল তালিকা তৈরি করা হবে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
সর্বশেষ খবর
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব
পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা