শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

গণহত্যার বিচার চাই

চক্রান্তকারীরা এখনো সরকারে, অবিলম্বে বের করুন, অবস্থান কর্মসূচিতে ফখরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক
গণহত্যার বিচার চাই

চক্রান্তকারীরা সরকারের মধ্যে বসে আছে দাবি করে তাদেরকে অবিলম্বে বের করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। দ্রুততার সঙ্গে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে। যেসব চক্রান্তকারীরা সরকারের মধ্যে বসে আছে, তাদেরকে অবিলম্বে বের করে দিতে হবে। তারা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, তারা কাজ করেছে খুনি শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে। তাদেরকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে’।

বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। ‘পলাতক খুনি শেখ হাসিনাসহ তাঁর দোসরদের যথাযথ বিচারের দাবিতে’ এ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।

সরকারকে যৌক্তিক সময় দেওয়ার কথা আবারও জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা ও তাঁর দোসররা সারা দেশে অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে গেছেন। তাদের বিচার চাই। তাদের বিচার করতে হবে আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইনে। কারণ তারা গনহত্যা চালিয়েছে। যারা অত্যাচার করেছে, নির্যাতন করেছে, টাকা পাচার করেছে তাদের বিচার করতে হবে। যাদের ওপর জনগণ আস্থা দিয়েছে, একটা স্বস্তি ফিরিয়ে এনে নির্বাচন দেবে। একটা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন দেবে। এই সরকারের কাছে বিচার চাই। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের ভোট দিয়ে একটা সরকার গঠন করবে। আমরাও সেটা চাই। আমরা চাই নির্বাচনের মধ্য দিয়েই সরকার পরিবর্তন হোক। আমরা যৌক্তিক সময়ও এই সরকারকে দিতে চাই।

অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এমন কেউ যেন বলতে না পারে আমরা খারাপ কাজ করেছি। সবাই একত্রিত হবেন। ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। তাদের সব চক্রান্তকে রুখে দেবেন। এই সরকারকে সাহায্য করবেন। এটা গলঅভ্যুত্থানের সরকার, আন্দোলনের ফসল। আমরা তাদেরকে সেই সহযোগিতা দেব, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা গণতন্ত্রের পক্ষে থাকবে, গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মুক্ত হয়েছেন, কিন্তু তারেক রহমান এখনো দেশে ফিরে আসতে পারেননি। তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। হাজার হাজার মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। কোনো মামলা থাকবে না। ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে হাসিনাকে তাড়িয়েছি, ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে এদেশে সত্যিকার অর্থে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা আনব।

তিনি বলেন, একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। সেই গণতন্ত্রের জন্য আমরা লড়াই করছি। আমরা লড়াই করছি খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে। নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। এখন নতুন একটা ধুয়া তুলেছে সেই ষড়যন্ত্রকারীরা যে মাইনরিটির ওপর অত্যাচার করছে। বাংলাদেশে কোনো মাইনরিটি নেই। বাংলাদেশের সবাই বাংলাদেশি নাগরিক। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মিলে একসঙ্গে এদেশ স্বাধীন করেছি। সেই সূত্রে সবাই এদেশের নগরিক। কিন্তু তাদেরকে ক্ষেপিয়ে ঢাল বানিয়ে আরেকটা কৌশল অবিষ্কার করে কীভাবে অস্থতিশীলতা তৈরি করা যায়, সেই চেষ্টা আওয়ামী লীগ করছে। তাদের মূল টার্গেট হচ্ছে দেশে অস্থিতিশীল তৈরি করে আবার যদি ওই ভারতের সাহায্য নিয়ে ঢুকে পড়া যায়, তাহলে হয়তো তারা রক্ষা পাবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ’৫২, ’৬২ দেখেছেন, ’৬৯, ’৭১, ’৯০ সাল দেখেছেন, এখন ২০২৪ দেখেন। এদেশের মানুষ কীভাবে জ্বলে উঠতে পারে, ফুঁসে উঠতে পারে, কোনো অশুভ শক্তি তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে না। সেটা প্রমাণিত হয়েছে। ভালোয় ভালোয় ষড়যন্ত্র না করে আত্মসমর্পণ করেন। যারা বাইরে আছেন, এদিক-ওদিক করছেন, তারা প্রতাপশালী আইনমন্ত্রী, উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে দেখুন কী অবস্থায় কোর্টে নিয়ে গেছে। ইটটি মারলে পাটকিলটি খেতে হয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, ইতিহাস বড় নির্মম। আল্লাহর বিচার বড় নির্মম। চোখের সামনে দেখিয়ে দিল ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়, ক্ষণস্থায়ী। সব সীমা লঙ্ঘন করেছিল শেখ হাসিনা। অহংকার, কী অহংকার। মনে আছে ২০১৪ সালে যখন সমগ্র দেশ চাচ্ছিল নির্বাচন স্থগিত করে দিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ করে কেয়াটেকার সরকারে অধীনে নির্বাচন হোক। তখন একই অবস্থান ছিল শেখ হাসিনার। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার প্রতিশোধ জিঘাংসা ছিল। আল্লাহর কী হুকুম, সেই তাকেই পালিয়ে যেতে হলো আবার আগের জায়গায়। সেজন্যই বলছি, এখনো সময় আছে আপনারা আর ঝামেলা করবেন না। কারণ ঝামেলা করে টিকতে পারবেন না। আজও চেষ্টা করেছিলেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দেবেন। কিন্তু ছাত্ররা তা হতে দেয়নি। কারণ আপনাদের আর দেখতে চায় না।

তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে বিরোধী নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে। অন্তত ৮০০ নেতা-কর্মীকে গুম করেছে। কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশকে ব্যবহার করে অমানবিক নির্যাতন করেছে। থানায় নিয়ে হাঁটু ও পায়ে গুলি করেছে। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। আড়াই হাজার নেতা-কর্মীকে সাজা দিয়েছে। এসব কেউ ভুলে যায়নি। গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য গত ১৬ বছর ধরে বিএনপি যে মূল্য দিয়েছে, এটা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

শেখ হাসিনার বিচার দাবিতে দেশব্যাপী বিএনপির মিছিল : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবিতে গতকাল দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপি, তাদের অঙ্গ সংগঠন এবং  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পৃথকভাবে মিছিল-সমাবেশ-অবস্থান এবং আনন্দ অনুষ্ঠান করেছে। অনুষ্ঠানগুলোতে সংশ্লিষ্ট সংগঠনের নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা মধ্য জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব হত্যাকান্ডের জন্য আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলোকে দায়ী করেন।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর অনুযায়ী- গাজীপুর, কুমিল্লা, রাজবাড়ী, ভোলা, গাইবান্ধা, নাটোর, সিদ্ধিরগঞ্জ, ভাঙ্গা (ফরিদপুর), দিনাজপুর, বাগেরহাট, নলিতাবাড়ী (শেরপুর), মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, দুমকী (পটুয়াখালী), বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, রংপুর, রাঙামাটি,  মেহেরপুর, মাগুরা, মাদারীপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ভালুকা (ময়মনসিংহ), চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর,  নোয়াখালীতে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচি অনুযায়ী, মিছিল-সমাবেশ ছাড়াও পাল্টা অভ্যুত্থান প্রতিহত করতে নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নেন। এ সময় তারা আওয়ামী লীগ বিরোধী নানা স্লোগান দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

এই মাত্র | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক ৫ এমপির স্ত্রী-সন্তানসহ বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ৫ এমপির স্ত্রী-সন্তানসহ বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচেতনতাই ডেঙ্গু থেকে মুক্তির পথ: মেয়র শাহাদাত
সচেতনতাই ডেঙ্গু থেকে মুক্তির পথ: মেয়র শাহাদাত

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গজারিয়ায় আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
গজারিয়ায় আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্দুকযুদ্ধে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতে বন্দুকযুদ্ধে ৭ মাওবাদী নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনসিডিলসহ ‘মাদক কারবারি’ গ্রেপ্তার
ফেনসিডিলসহ ‘মাদক কারবারি’ গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে দাফনের ২ মাস পর স্কুলছাত্রের লাশ উত্তোলন
ঝিনাইদহে দাফনের ২ মাস পর স্কুলছাত্রের লাশ উত্তোলন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিয়াকৈরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক যুবক নিহত
কালিয়াকৈরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা সিটিতে প্রদর্শিত হলো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে প্রদর্শিত হলো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধা নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কালুশাহ কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
হবিগঞ্জে বাড়ির জায়গা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা
রাজধানীতে ৬ দিনব্যাপী নগর কৃষি মেলা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?
প্লেনে ফোন ফ্লাইট মোডে রাখতে বলা হয় কেন?

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা
এনসিএলে টানা দুই হার সিলেটের, ১ রানে জিতেছে খুলনা

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী
অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন সোনাক্ষী

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির
মংডু শহর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি আরাকান আর্মির

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি
বৈশাখী টিভিতে গাইবেন গামছা পলাশ ও নিশি

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড
৬ দিনেই হাজার কোটি ছাড়াল ‘পুষ্পা ২’, ভাঙল বাহুবলী টু’র রেকর্ড

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি
তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা