শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

সুজনের গোলটেবিলে বক্তারা

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরান

আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন, দ্বিকক্ষের সংসদে আসন বাড়ানো, সংবিধান ও ইসির নিয়োগ আইন সংশোধান, সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্থায়ী রূপ দেওয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরান

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতি প্রবর্তন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠনের পাশাপাশি আসন সংখ্যা বাড়নো এবং নারীদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক।

গতকাল রাজধানীর ফার্মগেটে দ্য ডেইলি স্টার ভবনে ‘বাংলাদেশ নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠক থেকে এ দাবি জানানো হয়।

আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন পদ্ধতি প্রবর্তনের জন্য সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদে সংশোধনী আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া লেজুরবৃত্তি ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ, কার্যকর না ভোট চালু; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সেনাবাহিনী যুক্ত করা, নির্বাচন কমিশনারদের বয়স ৪৫ বছর নির্ধারণ করা; নির্বাচন বৈধতার জন্য ভোটের হার নির্ধারণ; বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের সংখ্যা নির্ধারণ এবং নির্বাচনকালীন জোট করলেও দলের নিজস্ব প্রতীকে ভোট করা আইনি বাধ্যবাধকতা আরোপ করার প্রস্তাব দেন বিশিষ্টজনরা। অন্যদিকে, প্রার্থীদের নির্বাচনি ব্যয় কমানোর জন্য পোস্টার ছাপানোর খরচ, হলফনামার তথ্য; সংস্কার ও প্রচার এবং আসনভিত্তিক পরিচিত সভা আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সুজন নেতৃবৃন্দ। সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি আবদুর রউফ, সুজন নির্বাহী সদস্য তোফায়েল আহমেদ, সুজন সহসম্পাদক জাকির হোসেন, সুজন নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, নির্বাচন কমিশনের সাবেক কর্মকর্তা জেসমিন টুলী, ফেমার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুনিরা খান, সাংবাদিক ও কবি সোহরাব হাসান, সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. আবদুল আলীম, প্রযুক্তিবিদ ফয়েজ আহমদ তৈয়ব। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সুজন-এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার।

সাবেক সিইসি আবদুর রউফ বলেন, স্থানীয় ভোটারদের কাছে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করলে অবশ্যই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। তবে রাজনৈতিক দলগুলোকে দল পরিচালনায় গণতান্ত্রিক কর্মকান্ড অনুসরণে বাধ্যবাধকতা আনতে হবে। তাদের ভিতরে গণতন্ত্র চর্চা না থাকলে, মাঠপর্যায়ে নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারা বহাল রাখা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে যতদিন পর্যন্ত নমিনেশন বাণিজ্য বজায় থাকবে ততদিন এ দেশে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বা হতে পারে না। তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে ভোটাররা দলকে ভোট দেবে, তাদের মনোনীত প্রার্থীকে নয়। প্রাপ্ত ভোটের আনুপাতিক হারে তারা সংসদের জন্য তাদের মনোনীত ব্যক্তিকে পাঠানোর ব্যবস্থা করবেন। তিনি বলেন, অনূর্ধ্ব ৫০০ ভোটারের জন্য একটি করে ভোট কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে, সেটা অবশ্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে। শিক্ষা ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ওই সব প্রতিষ্ঠানকে দেখভাল করবে। ওটাই হবে গণতন্ত্রের বিকাশ কেন্দ্র। স্থানীয় বিষয়াদি যথা- দেন-দরবার, সালিশ, খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা, ধর্মীয় কার্যাদি সবকিছু সেখানেই চলবে। ১১ সদস্য বিশিষ্ট ওই ক্লাবে নির্বাহী কমিটিতে যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সক্রিয় সদস্য নন তারা থাকবেন। ওই নির্বাহী কমিটির সদস্যরাই ভোট পরিচালনার দায়িত্ব নেবে। স্থানীয় শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। আবদুর রউফ বলেন, সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টার ভিতর ভোট গ্রহণ শেষ করতে হবে। দুপুর ১২টার মধ্যে অনলাইনে নির্বাচনের ফল নির্বাচন কমিশনে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। নির্বাচন প্রক্রিয়াটিকে সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে প্রতি ইউনিয়নে, পৌরসভা ও পৌর করপোরেশনের ওয়ার্ডে একজন সহকারী নির্বাচনি কর্মকর্তা ও তার কার্যালয় থাকবে।

ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে দেশে পরিবর্তনের একটি আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে। সেই কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আনতে পারলে আমরা আগামীতে এক সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পাব। তিনি বলেন, একতরফা নির্বাচন কোনো নির্বাচন নয়। কারণ নির্বাচন মানেই বিশ্বাসযোগ্য বিকল্প থেকে বেছে নেওয়া। এ ধরনের নির্বাচন যাতে ভবিষ্যতে না হতে পারে সে জন্য দশম জাতীয় নির্বাচন বিষয়ে হাই কোর্টে যে রিট দাখিল করা হয়েছিল আমরা সেটির ব্যাপারে রিভিউর আবেদন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা এবং ভোটার তালিকায় জেন্ডার গ্যাপ কমানোর ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন পদ্ধতির কিছু দুর্বলতা থাকলেও এটিই তুলনামূলক ভালো পদ্ধতি। পৃথিবীর ৯৭টি দেশে এই পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সফল গণতন্ত্রে এক কক্ষবিশিষ্ট সংসদ থাকে না। তাই জবাবদিহির কাঠামো প্রতিষ্ঠার জন্য দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদীয় কাঠামো প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তিনি বলেন, ভোট করে রাজনৈতিক দল, ভোট দেয় জনগণ। তাই নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ। তাই যতই শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করা হোক না কেন, নির্দলীয় সরকার ও নিরপেক্ষ প্রশাসন ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সাংবাদিক ও কবি সোহরাব হাসান বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো যদি গণতান্ত্রিক না হয়; আমাদের সব আলোচনা নিষ্ফল। চারটি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়েছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক শাসন পাইনি। এমপিরা যে এলাকায় নির্বাচন করবেন সেই এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। এই বিধান করতে হবে। আবু সাঈদ খান বলেন, বর্তমানে ওয়েস্ট মিনিস্টার পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের কার্যকারিতা নেই। তাই জনআকাক্সক্ষার ভিত্তিতে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতি প্রবর্তনের কথা চিন্তা করতে হবে। নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়লে সেটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। মুনিরা খান বলেন, রাজনৈতিক দল ও ভোটারদের মধ্যে যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সদিচ্ছা না থাকে, তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা যায় না। এ জন্য ভোটার এডুকেশন গুরুত্বপূর্ণ। আগে মানি ও মাসল (অর্থ ও পেশি) দিয়ে নির্বাচন ধ্বংস করা হতো, আর এখন ম্যানিপিউলেশন (প্রভাবিত করা) দিয়ে নির্বাচনকে ধ্বংস করা হয়। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারের পরই নির্বাচন আয়োজন করা দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি। অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে না পারলে ওই জাতি বেশি দূর এগোতে পারে না। জেসমিন টুলী বলেন, জনগণ সভ্য হলে আইনের অত প্রয়োজন পড়ে না। ১৯৯১ সালে এখনকার মতো নির্বাচনি আচরণবিধি ছিল না। কিন্তু সেই নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। সরকার ও প্রশাসন নিরপেক্ষ না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, কতগুলো আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন হলে সেটি অগ্রহণযোগ্য হবে তা ঠিক করা দরকার। ড. আবদুল আলীম বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতি প্রবর্তন করা হলে প্রার্থীর গুণগতমান বৃদ্ধি পাবে, সবার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে এবং নির্বাচনি খরচ কমবে। ‘না-ভোটে’র বিধান প্রবর্তন করা হলে তা যেন অর্থবহ হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে দিলীপ কুমার সরকার বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা রাষ্ট্রব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার তথা রাষ্ট্র সংস্কারের পর একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা অর্পণ করা। তিনি কিছু সাংবিধানিক ও প্রাসঙ্গিক অন্যান্য নির্বাচনি সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনি সংস্কারসহ আইনের অস্পষ্টতা দূর করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিবেচ্য সংবিধান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ এবং নির্বাচনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিধিবিধান। সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রস্তাব হলো আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতি প্রবর্তনের কথা ভাবা, নারীদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণ এবং ওই আসনসমূহে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠনের ব্যাপারে বিবেচনায় নেওয়া। তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, আমাদের যতগুলো জাতীয় নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়েছে, ততবারই ক্ষমতাসীন দল সেই নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে। অপরদিকে যতবার জাতীয় নির্বাচন হয়েছে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক বা অস্থায়ী সরকারের অধীনে, ততবারই পূর্ববর্তী ক্ষমতাসীনরা হেরে গেছে। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচনকালীন সরকার সম্পর্কে একটি রাজনৈতিক সমঝোতায় উপনীত হওয়ার এবং প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দলীয়করণমুক্ত করার উদ্যোগ নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ
পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর
ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে  : আলাল
জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে : আলাল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২
সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন
রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের ঘোষণা লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের ঘোষণা লন্ডন হাইকমিশনের

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার অব পাবলিক হেলথ প্রোগ্রামের উদ্বোধন
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার অব পাবলিক হেলথ প্রোগ্রামের উদ্বোধন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাল জাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ
কাল জাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি
ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার, গ্রেফতার ১
শিশু অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে বিদায় সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে বিদায় সংবর্ধনা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সিলেট বিভাগে বেড়েই চলছে ডেঙ্গু
সিলেট বিভাগে বেড়েই চলছে ডেঙ্গু

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশ থেকে পাচার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার
শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশ থেকে পাচার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান
বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?
নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক
স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল
ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল
রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত
ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার
মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন