শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতে সর্বনাশা পারিবারিক সিন্ডিকেট

বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

♦ নসরুল হামিদের সঙ্গে দুর্নীতিতে আরও নাম আসছে তার ছোট ভাই, শ্যালক, মামাসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকদের ♦ স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

আওয়ামী লীগ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোর একটি ছিল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত। কর্তৃত্ববাদী সরকারের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একে একে বেরিয়ে আসছে গুরুত্বপূর্ণ খাতটির বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের চিত্র। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং বিভিন্ন সংস্থার তথ্য পর্যালোচনা করে ইতোমধ্যে দেখা যাচ্ছে, গুরুত্বপূর্ণ এ মন্ত্রণালয়ের সরাসরি দায়িত্বে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাগজে-কলমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকলেও সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন মূলত মন্ত্রণালয়টির প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। টানা ১০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এ দায়িত্বে ছিলেন। আর এ সময়ে সরকারের অন্যতম সব ব্যয়বহুল প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে ব্যাপক লুটপাট করেন। তবে বিপু যে একাই দুর্নীতিতে জড়িয়েছিলেন এমন নয়, তার সঙ্গে এই অপকর্মে আরও ছিলেন তার ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপুও। এসব দুর্নীতিতে আরও এসেছে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর মামা, শ্যালকসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকজনদের নামও। অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অনুসন্ধানে নেমেছেন দুুদকের কর্মকর্তারা। আবার বিপু, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে। অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা জানান, নসরুল হামিদ বিপুর দুর্নীতির নানা তথ্য তাদের হাতে এসেছে। এসব বিষয় তারা অনুসন্ধান করছেন। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে সরকারি ঝিলমিল প্রকল্পের কাজ কৌশলে বাধাগ্রস্ত করা এবং বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের মেয়াদে সার্বিকভাবে যে স্বৈরতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিতাহীনভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে তার মধ্যে পরিবারতন্ত্রের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এ সময় পরিবারতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা হয়েছে। এটি সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিকশিত হয়েছে তারই একটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এমন আরও অনেক ঘটনা আছে। এখানে রাজনৈতিক, আমলাতান্ত্রিক ও ব্যবসা এ তিনটি যোগসাজশ হিসেবে কাজ করেছে। এই ত্রিমুখী সিন্ডিকেট বা যোগসাজশমূলক যে ক্ষমতায়ন এবং উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি তারই দৃষ্টান্ত এগুলো। ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি এবং তার মাধ্যমে অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জনের যে সুযোগ তারা নিয়েছেন তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার তারা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং একে ধরে রাখার জন্য সব রাষ্ট্র কাঠামোসহ প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিকে করায়ত্ত করেছিল ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। এগুলোর বিপরীতে প্রতিবাদ করার যে সুযোগ, বিশেষ করে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে, বিদ্যুতের কালো আইনের মাধ্যমে সেই সুযোগ নষ্ট করা হয়েছে। নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করা বা আদালতে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ কালো আইনের মাধ্যমে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমেই ক্ষমতার ব্যবহার, পরিবারতন্ত্রকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতিতে জড়িত মন্ত্রী এবং তার পরিবারের সদস্যদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। আবার এটি ভুললে চলবে না এর সঙ্গে আমলাতন্ত্র ও ব্যবসাও জড়িত। ভবিষ্যতের জন্য রাষ্ট্র সংস্কারে যে কথাগুলো বলা হচ্ছে তার মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দ্রুত বিদ্যুৎ আইনটির যে ধারার বলে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না বলে সংযুক্ত করা হয়েছিল তা দ্রুত বাতিলের ব্যবস্থা করতে হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্যের তথ্য পেয়েছে দুদক। বিনা টেন্ডারের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়ে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বছরের পর বছর বসিয়ে রেখে বিশাল অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করে আওয়ামী লীগ সরকার। আর এ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থের সুবিধা পেতেন নসরুল হামিদ বিপু। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচার এবং সে টাকায় বিলাসবহুল বাড়ি কেনার তথ্যও। দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট তথ্য বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানি খুলে সেই কোম্পানির মাধ্যমে নসরুল হামিদ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ কোম্পানি প্রতিষ্ঠাকালে নসরুল হামিদ তার নিজের যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত বাসভবনের ঠিকানা ব্যবহার করেন। পাঁচ বেডরুমের এই বাসভবনের বাজারমূল্য ৩৬ লাখ ১৭ হাজার ৪১৫ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় এর মূল্য ৪২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যুক্তরাষ্ট্রে শরীফ হায়দার নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে নসরুল হামিদ তার স্ত্রী সীমা হামিদকে নিয়ে ‘পথ ফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি ট্রেড করপোরশনের লাইসেন্স নেন। এই করপোরেশনের আওতায় মোবিল গ্যাস স্টেশনসহ দেড় ডজনের মতো ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। ফ্লোরিডায় অবস্থিত ওই গ্যাস স্টেশনটি কেনা হয় কয়েক মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে। আর শরীফ হায়দারের মাধ্যমেই হাজার কোটি টাকা যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেন নসরুল হামিদ। দায়িত্বে থাকাকালেই নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে দেশের বৃহত্তম এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণের কাজে জাল-জালিয়াতি ও দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্যও মিলেছে। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কোম্পানির যৌথ ব্যবসায়িক জোট বা কনসোর্টিয়াম কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের ভিত্তিতে ৩০৫ মিলিয়ন ডলার বা আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে টার্মিনালটি নির্মাণে অংশ নেয়। তখনই প্রশ্ন উঠে মাত্র ১০০ ডলার পরিশোধিত মূলধনের একটি কোম্পানি পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কীভাবে ৩০৫ মিলিয়ন ডলারের কাজ পায়। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট জানতে পারে, পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি হিসেবে সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশে নিবন্ধিত। এই কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ নসরুল হামিদ বিপুর আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের হাতে। পাওয়ারকোর প্রধান শেয়ারধারী হলেন কামরুজ্জামান চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি। তিনি নসরুল হামিদ বিপুর আপন মামা। তিনি নিজেও দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন। তার ছেলে, ভাই ও ভাইয়ের ছেলেরা হামিদ গ্রুপের শীর্ষ নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন এবং করছেন। কামরুজ্জামান চৌধুরী জানান, হামিদ পরিবারের সঙ্গে তার আত্মীয়তার সূত্রেই তাকে পাওয়ারকোর সামনে রাখা হয়। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের একজন বিকল্প পরিচালক মুরাদ হাসান। মুরাদ হাসানই আবার ‘ডেলকো বিজনেস অ্যাসোসিয়েট’ নামে হামিদ গ্রুপের একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা সিইও ছিলেন। এর আগে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় নসরুল হামিদ নির্বাচনি হলফনামায় জানিয়েছিলেন- তিনি নিজেই ডেলকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সে সময় তিনি ডেলকোর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারের মালিক ছিলেন। বর্তমানে ডেলকোর মালিকানা তার ছেলে জারিফ হামিদ ও ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদের হাতে। বিপুর ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ নিজেও হামিদ গ্রুপের একাধিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এই ইন্তেখাবুল হামিদের সঙ্গে পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল খানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। ভারতের এই নাগরিক দুবাইভিত্তিক একটি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ও সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি শিপিং লাইনের মধ্যপ্রাচ্য শাখা পরিচালনা করেন। পাওয়ারকোর সঙ্গে জড়িত আরেক ব্যক্তি হলেন কোম্পানিটির সহকারী মহাব্যবস্থাপক তারেক খলিল উল্লাহ। যিনি দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইন্তেখাবুল হামিদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

দুর্নীতিতে জড়িত বিপুর ভাই অপুও : অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু ও সাবেক সেতুমন্ত্রীর ভাতিজা মিলে অন্তত চারটি কোম্পানির মাধ্যমে পাঁচ বছরে বাগিয়ে নিয়েছেন ৮ হাজার কোটি টাকার কাজ। ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) থেকে অ্যাডভান্স মিটারিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামের দুটি প্রকল্প বাগিয়ে নেয়। এ দুটি প্রকল্পের অর্থমূল্য ছিল ২ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়াও ২০২১-২২ অর্থবছরে একই কোম্পানি মোবাইল অ্যাপস অ্যান্ড কাস্টমার পোর্টাল প্রতিষ্ঠার নামে ডিপিডিসির থেকে বাগিয়ে নেয় আরও একটি মেগা প্রকল্প। এ প্রকল্পের ব্যয় ছিল ৫০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া গত পাঁচ অর্থবছরে নসরুল হামিদের ভাই একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেটওর্য়াক ও সিকিউরিটি নামে ৮টি মেগা প্রকল্প হাতিয়ে নেন। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ১ জুন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) থেকে বাগিয়ে নেন ৫০ লাখ মিটার স্থাপনের কাজ। এ প্রকল্পটির মোট ব্যয় ছিল ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। সাধারণত একটি বিদ্যুৎ প্রকল্প হাতে নেওয়া থেকে শুরু করে অনুমোদন পর্যন্ত কমপক্ষে ২০টি ধাপে তৎকালীন সিন্ডিকেটকে টাকা দিতে হতো। গত দুই বছরে ২৭টি সোলারভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন- এক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু পান দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত সমঝোতার মাধ্যমে দেওয়া এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্রয়চুক্তি নিয়ে বিতর্ক আছে। টেন্ডার না করার ফলে বেশি দামে বেশির ভাগ প্রকল্পের চুক্তি হয়েছে বলে জানা যায়। সূত্র আরও জানায়, নসরুল হামিদের লোকজনদের অনিয়ম-দুর্নীতি আর লুটপাটের কারণে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। দিন দিন বাড়ছে ডেসকোর সিস্টেম লসের পরিমাণ। বিপুর লোকদের নানা অদক্ষতার কারণে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে নেওয়া ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প শুরু করতে পারেনি ডেসকো। কারণ প্রকল্পের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা বিপু সিন্ডিকেটের। এই সিন্ডিকেটের অদূরদর্শিতা আর কমিশন বাণিজ্যের কারণে ডেসকোর ৪০০ কোটির বেশি অর্থ কয়েকটি দুর্বল ব্যাংকে ফ্রিজ হয়ে আছে। তখন সিন্ডিকেটের কমিশন বাণিজ্যের কারণে ২ লাখ ২৪ হাজার প্রিপেইড মিটারের তিনটি প্রকল্প তিন কোম্পানিকে দেওয়া হয়। আর এ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে সিন্ডিকেট। কাজ দেওয়া কোম্পানিগুলোর মালিকানায় ছিলেন নসরুল হামিদের শ্যালক ও তার বন্ধু প্রভাবশালী আবাসন ব্যবসায়ী। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) নির্দেশে নসরুল হামিদ বিপু, তার স্ত্রী সীমা হামিদ, ছেলে জারেফ হামিদ ও মেয়ে আলিফা হামিদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের মালিকানাধীন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেনও স্থগিত করা হয়েছে। লেনদেন স্থগিত করার এ নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালার সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। গত ২০ আগস্ট এ নির্দেশ জারি করা হয়।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে