শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতে সর্বনাশা পারিবারিক সিন্ডিকেট

বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

♦ নসরুল হামিদের সঙ্গে দুর্নীতিতে আরও নাম আসছে তার ছোট ভাই, শ্যালক, মামাসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকদের ♦ স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

আওয়ামী লীগ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোর একটি ছিল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত। কর্তৃত্ববাদী সরকারের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একে একে বেরিয়ে আসছে গুরুত্বপূর্ণ খাতটির বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের চিত্র। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং বিভিন্ন সংস্থার তথ্য পর্যালোচনা করে ইতোমধ্যে দেখা যাচ্ছে, গুরুত্বপূর্ণ এ মন্ত্রণালয়ের সরাসরি দায়িত্বে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাগজে-কলমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকলেও সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন মূলত মন্ত্রণালয়টির প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। টানা ১০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এ দায়িত্বে ছিলেন। আর এ সময়ে সরকারের অন্যতম সব ব্যয়বহুল প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে ব্যাপক লুটপাট করেন। তবে বিপু যে একাই দুর্নীতিতে জড়িয়েছিলেন এমন নয়, তার সঙ্গে এই অপকর্মে আরও ছিলেন তার ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপুও। এসব দুর্নীতিতে আরও এসেছে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর মামা, শ্যালকসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকজনদের নামও। অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অনুসন্ধানে নেমেছেন দুুদকের কর্মকর্তারা। আবার বিপু, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে। অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা জানান, নসরুল হামিদ বিপুর দুর্নীতির নানা তথ্য তাদের হাতে এসেছে। এসব বিষয় তারা অনুসন্ধান করছেন। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে সরকারি ঝিলমিল প্রকল্পের কাজ কৌশলে বাধাগ্রস্ত করা এবং বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের মেয়াদে সার্বিকভাবে যে স্বৈরতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিতাহীনভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে তার মধ্যে পরিবারতন্ত্রের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এ সময় পরিবারতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা হয়েছে। এটি সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিকশিত হয়েছে তারই একটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এমন আরও অনেক ঘটনা আছে। এখানে রাজনৈতিক, আমলাতান্ত্রিক ও ব্যবসা এ তিনটি যোগসাজশ হিসেবে কাজ করেছে। এই ত্রিমুখী সিন্ডিকেট বা যোগসাজশমূলক যে ক্ষমতায়ন এবং উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি তারই দৃষ্টান্ত এগুলো। ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি এবং তার মাধ্যমে অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জনের যে সুযোগ তারা নিয়েছেন তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার তারা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং একে ধরে রাখার জন্য সব রাষ্ট্র কাঠামোসহ প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিকে করায়ত্ত করেছিল ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। এগুলোর বিপরীতে প্রতিবাদ করার যে সুযোগ, বিশেষ করে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে, বিদ্যুতের কালো আইনের মাধ্যমে সেই সুযোগ নষ্ট করা হয়েছে। নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করা বা আদালতে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ কালো আইনের মাধ্যমে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমেই ক্ষমতার ব্যবহার, পরিবারতন্ত্রকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতিতে জড়িত মন্ত্রী এবং তার পরিবারের সদস্যদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। আবার এটি ভুললে চলবে না এর সঙ্গে আমলাতন্ত্র ও ব্যবসাও জড়িত। ভবিষ্যতের জন্য রাষ্ট্র সংস্কারে যে কথাগুলো বলা হচ্ছে তার মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দ্রুত বিদ্যুৎ আইনটির যে ধারার বলে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না বলে সংযুক্ত করা হয়েছিল তা দ্রুত বাতিলের ব্যবস্থা করতে হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্যের তথ্য পেয়েছে দুদক। বিনা টেন্ডারের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়ে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বছরের পর বছর বসিয়ে রেখে বিশাল অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করে আওয়ামী লীগ সরকার। আর এ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থের সুবিধা পেতেন নসরুল হামিদ বিপু। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচার এবং সে টাকায় বিলাসবহুল বাড়ি কেনার তথ্যও। দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট তথ্য বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানি খুলে সেই কোম্পানির মাধ্যমে নসরুল হামিদ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ কোম্পানি প্রতিষ্ঠাকালে নসরুল হামিদ তার নিজের যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত বাসভবনের ঠিকানা ব্যবহার করেন। পাঁচ বেডরুমের এই বাসভবনের বাজারমূল্য ৩৬ লাখ ১৭ হাজার ৪১৫ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় এর মূল্য ৪২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যুক্তরাষ্ট্রে শরীফ হায়দার নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে নসরুল হামিদ তার স্ত্রী সীমা হামিদকে নিয়ে ‘পথ ফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি ট্রেড করপোরশনের লাইসেন্স নেন। এই করপোরেশনের আওতায় মোবিল গ্যাস স্টেশনসহ দেড় ডজনের মতো ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। ফ্লোরিডায় অবস্থিত ওই গ্যাস স্টেশনটি কেনা হয় কয়েক মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে। আর শরীফ হায়দারের মাধ্যমেই হাজার কোটি টাকা যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেন নসরুল হামিদ। দায়িত্বে থাকাকালেই নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে দেশের বৃহত্তম এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণের কাজে জাল-জালিয়াতি ও দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্যও মিলেছে। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কোম্পানির যৌথ ব্যবসায়িক জোট বা কনসোর্টিয়াম কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের ভিত্তিতে ৩০৫ মিলিয়ন ডলার বা আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে টার্মিনালটি নির্মাণে অংশ নেয়। তখনই প্রশ্ন উঠে মাত্র ১০০ ডলার পরিশোধিত মূলধনের একটি কোম্পানি পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কীভাবে ৩০৫ মিলিয়ন ডলারের কাজ পায়। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট জানতে পারে, পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি হিসেবে সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশে নিবন্ধিত। এই কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ নসরুল হামিদ বিপুর আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের হাতে। পাওয়ারকোর প্রধান শেয়ারধারী হলেন কামরুজ্জামান চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি। তিনি নসরুল হামিদ বিপুর আপন মামা। তিনি নিজেও দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন। তার ছেলে, ভাই ও ভাইয়ের ছেলেরা হামিদ গ্রুপের শীর্ষ নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন এবং করছেন। কামরুজ্জামান চৌধুরী জানান, হামিদ পরিবারের সঙ্গে তার আত্মীয়তার সূত্রেই তাকে পাওয়ারকোর সামনে রাখা হয়। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের একজন বিকল্প পরিচালক মুরাদ হাসান। মুরাদ হাসানই আবার ‘ডেলকো বিজনেস অ্যাসোসিয়েট’ নামে হামিদ গ্রুপের একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা সিইও ছিলেন। এর আগে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় নসরুল হামিদ নির্বাচনি হলফনামায় জানিয়েছিলেন- তিনি নিজেই ডেলকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সে সময় তিনি ডেলকোর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারের মালিক ছিলেন। বর্তমানে ডেলকোর মালিকানা তার ছেলে জারিফ হামিদ ও ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদের হাতে। বিপুর ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ নিজেও হামিদ গ্রুপের একাধিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এই ইন্তেখাবুল হামিদের সঙ্গে পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল খানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। ভারতের এই নাগরিক দুবাইভিত্তিক একটি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ও সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি শিপিং লাইনের মধ্যপ্রাচ্য শাখা পরিচালনা করেন। পাওয়ারকোর সঙ্গে জড়িত আরেক ব্যক্তি হলেন কোম্পানিটির সহকারী মহাব্যবস্থাপক তারেক খলিল উল্লাহ। যিনি দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইন্তেখাবুল হামিদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

দুর্নীতিতে জড়িত বিপুর ভাই অপুও : অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু ও সাবেক সেতুমন্ত্রীর ভাতিজা মিলে অন্তত চারটি কোম্পানির মাধ্যমে পাঁচ বছরে বাগিয়ে নিয়েছেন ৮ হাজার কোটি টাকার কাজ। ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) থেকে অ্যাডভান্স মিটারিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামের দুটি প্রকল্প বাগিয়ে নেয়। এ দুটি প্রকল্পের অর্থমূল্য ছিল ২ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়াও ২০২১-২২ অর্থবছরে একই কোম্পানি মোবাইল অ্যাপস অ্যান্ড কাস্টমার পোর্টাল প্রতিষ্ঠার নামে ডিপিডিসির থেকে বাগিয়ে নেয় আরও একটি মেগা প্রকল্প। এ প্রকল্পের ব্যয় ছিল ৫০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া গত পাঁচ অর্থবছরে নসরুল হামিদের ভাই একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেটওর্য়াক ও সিকিউরিটি নামে ৮টি মেগা প্রকল্প হাতিয়ে নেন। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ১ জুন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) থেকে বাগিয়ে নেন ৫০ লাখ মিটার স্থাপনের কাজ। এ প্রকল্পটির মোট ব্যয় ছিল ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। সাধারণত একটি বিদ্যুৎ প্রকল্প হাতে নেওয়া থেকে শুরু করে অনুমোদন পর্যন্ত কমপক্ষে ২০টি ধাপে তৎকালীন সিন্ডিকেটকে টাকা দিতে হতো। গত দুই বছরে ২৭টি সোলারভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন- এক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু পান দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত সমঝোতার মাধ্যমে দেওয়া এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্রয়চুক্তি নিয়ে বিতর্ক আছে। টেন্ডার না করার ফলে বেশি দামে বেশির ভাগ প্রকল্পের চুক্তি হয়েছে বলে জানা যায়। সূত্র আরও জানায়, নসরুল হামিদের লোকজনদের অনিয়ম-দুর্নীতি আর লুটপাটের কারণে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। দিন দিন বাড়ছে ডেসকোর সিস্টেম লসের পরিমাণ। বিপুর লোকদের নানা অদক্ষতার কারণে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে নেওয়া ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প শুরু করতে পারেনি ডেসকো। কারণ প্রকল্পের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা বিপু সিন্ডিকেটের। এই সিন্ডিকেটের অদূরদর্শিতা আর কমিশন বাণিজ্যের কারণে ডেসকোর ৪০০ কোটির বেশি অর্থ কয়েকটি দুর্বল ব্যাংকে ফ্রিজ হয়ে আছে। তখন সিন্ডিকেটের কমিশন বাণিজ্যের কারণে ২ লাখ ২৪ হাজার প্রিপেইড মিটারের তিনটি প্রকল্প তিন কোম্পানিকে দেওয়া হয়। আর এ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে সিন্ডিকেট। কাজ দেওয়া কোম্পানিগুলোর মালিকানায় ছিলেন নসরুল হামিদের শ্যালক ও তার বন্ধু প্রভাবশালী আবাসন ব্যবসায়ী। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) নির্দেশে নসরুল হামিদ বিপু, তার স্ত্রী সীমা হামিদ, ছেলে জারেফ হামিদ ও মেয়ে আলিফা হামিদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের মালিকানাধীন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেনও স্থগিত করা হয়েছে। লেনদেন স্থগিত করার এ নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালার সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। গত ২০ আগস্ট এ নির্দেশ জারি করা হয়।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
সর্বশেষ খবর
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হায়দরাবাদের কাছে হেরে শীর্ষে ওঠা হলো না বেঙ্গালুরুর
হায়দরাবাদের কাছে হেরে শীর্ষে ওঠা হলো না বেঙ্গালুরুর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতের বিপক্ষে লজ্জার হার; যা বললেন খালেদ
আমিরাতের বিপক্ষে লজ্জার হার; যা বললেন খালেদ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের
২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাভার উপজেলা মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
সাভার উপজেলা মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি
১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ
সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই
রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের ডাক মারলেন সাকিব
ফের ডাক মারলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ
বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ
চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!
যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে