শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতে সর্বনাশা পারিবারিক সিন্ডিকেট

বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

♦ নসরুল হামিদের সঙ্গে দুর্নীতিতে আরও নাম আসছে তার ছোট ভাই, শ্যালক, মামাসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকদের ♦ স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিপু পরিবারের বিপুল লুটপাট

আওয়ামী লীগ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোর একটি ছিল বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত। কর্তৃত্ববাদী সরকারের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একে একে বেরিয়ে আসছে গুরুত্বপূর্ণ খাতটির বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের চিত্র। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং বিভিন্ন সংস্থার তথ্য পর্যালোচনা করে ইতোমধ্যে দেখা যাচ্ছে, গুরুত্বপূর্ণ এ মন্ত্রণালয়ের সরাসরি দায়িত্বে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাগজে-কলমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকলেও সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন মূলত মন্ত্রণালয়টির প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। টানা ১০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এ দায়িত্বে ছিলেন। আর এ সময়ে সরকারের অন্যতম সব ব্যয়বহুল প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে ব্যাপক লুটপাট করেন। তবে বিপু যে একাই দুর্নীতিতে জড়িয়েছিলেন এমন নয়, তার সঙ্গে এই অপকর্মে আরও ছিলেন তার ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপুও। এসব দুর্নীতিতে আরও এসেছে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর মামা, শ্যালকসহ অন্য আত্মীয় এবং কাছের লোকজনদের নামও। অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অনুসন্ধানে নেমেছেন দুুদকের কর্মকর্তারা। আবার বিপু, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানের ব্যাংক হিসাবও জব্দ করা হয়েছে। অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা জানান, নসরুল হামিদ বিপুর দুর্নীতির নানা তথ্য তাদের হাতে এসেছে। এসব বিষয় তারা অনুসন্ধান করছেন। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে সরকারি ঝিলমিল প্রকল্পের কাজ কৌশলে বাধাগ্রস্ত করা এবং বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের মেয়াদে সার্বিকভাবে যে স্বৈরতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিতাহীনভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে তার মধ্যে পরিবারতন্ত্রের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এ সময় পরিবারতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা হয়েছে। এটি সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিকশিত হয়েছে তারই একটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এমন আরও অনেক ঘটনা আছে। এখানে রাজনৈতিক, আমলাতান্ত্রিক ও ব্যবসা এ তিনটি যোগসাজশ হিসেবে কাজ করেছে। এই ত্রিমুখী সিন্ডিকেট বা যোগসাজশমূলক যে ক্ষমতায়ন এবং উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি তারই দৃষ্টান্ত এগুলো। ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি এবং তার মাধ্যমে অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জনের যে সুযোগ তারা নিয়েছেন তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার তারা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং একে ধরে রাখার জন্য সব রাষ্ট্র কাঠামোসহ প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিকে করায়ত্ত করেছিল ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। এগুলোর বিপরীতে প্রতিবাদ করার যে সুযোগ, বিশেষ করে বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে, বিদ্যুতের কালো আইনের মাধ্যমে সেই সুযোগ নষ্ট করা হয়েছে। নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করা বা আদালতে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ কালো আইনের মাধ্যমে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমেই ক্ষমতার ব্যবহার, পরিবারতন্ত্রকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতিতে জড়িত মন্ত্রী এবং তার পরিবারের সদস্যদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। আবার এটি ভুললে চলবে না এর সঙ্গে আমলাতন্ত্র ও ব্যবসাও জড়িত। ভবিষ্যতের জন্য রাষ্ট্র সংস্কারে যে কথাগুলো বলা হচ্ছে তার মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দ্রুত বিদ্যুৎ আইনটির যে ধারার বলে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না বলে সংযুক্ত করা হয়েছিল তা দ্রুত বাতিলের ব্যবস্থা করতে হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরে নসরুল হামিদ বিপুর হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্যের তথ্য পেয়েছে দুদক। বিনা টেন্ডারের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়ে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বছরের পর বছর বসিয়ে রেখে বিশাল অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করে আওয়ামী লীগ সরকার। আর এ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থের সুবিধা পেতেন নসরুল হামিদ বিপু। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচার এবং সে টাকায় বিলাসবহুল বাড়ি কেনার তথ্যও। দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট তথ্য বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানি খুলে সেই কোম্পানির মাধ্যমে নসরুল হামিদ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ কোম্পানি প্রতিষ্ঠাকালে নসরুল হামিদ তার নিজের যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত বাসভবনের ঠিকানা ব্যবহার করেন। পাঁচ বেডরুমের এই বাসভবনের বাজারমূল্য ৩৬ লাখ ১৭ হাজার ৪১৫ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় এর মূল্য ৪২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যুক্তরাষ্ট্রে শরীফ হায়দার নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে নসরুল হামিদ তার স্ত্রী সীমা হামিদকে নিয়ে ‘পথ ফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি ট্রেড করপোরশনের লাইসেন্স নেন। এই করপোরেশনের আওতায় মোবিল গ্যাস স্টেশনসহ দেড় ডজনের মতো ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। ফ্লোরিডায় অবস্থিত ওই গ্যাস স্টেশনটি কেনা হয় কয়েক মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে। আর শরীফ হায়দারের মাধ্যমেই হাজার কোটি টাকা যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেন নসরুল হামিদ। দায়িত্বে থাকাকালেই নসরুল হামিদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে দেশের বৃহত্তম এলপিজি টার্মিনাল নির্মাণের কাজে জাল-জালিয়াতি ও দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্যও মিলেছে। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কোম্পানির যৌথ ব্যবসায়িক জোট বা কনসোর্টিয়াম কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের ভিত্তিতে ৩০৫ মিলিয়ন ডলার বা আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে টার্মিনালটি নির্মাণে অংশ নেয়। তখনই প্রশ্ন উঠে মাত্র ১০০ ডলার পরিশোধিত মূলধনের একটি কোম্পানি পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কীভাবে ৩০৫ মিলিয়ন ডলারের কাজ পায়। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট জানতে পারে, পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি হিসেবে সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশে নিবন্ধিত। এই কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ নসরুল হামিদ বিপুর আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের হাতে। পাওয়ারকোর প্রধান শেয়ারধারী হলেন কামরুজ্জামান চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি। তিনি নসরুল হামিদ বিপুর আপন মামা। তিনি নিজেও দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন। তার ছেলে, ভাই ও ভাইয়ের ছেলেরা হামিদ গ্রুপের শীর্ষ নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন এবং করছেন। কামরুজ্জামান চৌধুরী জানান, হামিদ পরিবারের সঙ্গে তার আত্মীয়তার সূত্রেই তাকে পাওয়ারকোর সামনে রাখা হয়। পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের একজন বিকল্প পরিচালক মুরাদ হাসান। মুরাদ হাসানই আবার ‘ডেলকো বিজনেস অ্যাসোসিয়েট’ নামে হামিদ গ্রুপের একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা সিইও ছিলেন। এর আগে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় নসরুল হামিদ নির্বাচনি হলফনামায় জানিয়েছিলেন- তিনি নিজেই ডেলকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সে সময় তিনি ডেলকোর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারের মালিক ছিলেন। বর্তমানে ডেলকোর মালিকানা তার ছেলে জারিফ হামিদ ও ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদের হাতে। বিপুর ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ নিজেও হামিদ গ্রুপের একাধিক অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এই ইন্তেখাবুল হামিদের সঙ্গে পাওয়ারকো ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল খানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। ভারতের এই নাগরিক দুবাইভিত্তিক একটি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ও সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি শিপিং লাইনের মধ্যপ্রাচ্য শাখা পরিচালনা করেন। পাওয়ারকোর সঙ্গে জড়িত আরেক ব্যক্তি হলেন কোম্পানিটির সহকারী মহাব্যবস্থাপক তারেক খলিল উল্লাহ। যিনি দীর্ঘদিন হামিদ গ্রুপে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইন্তেখাবুল হামিদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

দুর্নীতিতে জড়িত বিপুর ভাই অপুও : অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু ও সাবেক সেতুমন্ত্রীর ভাতিজা মিলে অন্তত চারটি কোম্পানির মাধ্যমে পাঁচ বছরে বাগিয়ে নিয়েছেন ৮ হাজার কোটি টাকার কাজ। ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) থেকে অ্যাডভান্স মিটারিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামের দুটি প্রকল্প বাগিয়ে নেয়। এ দুটি প্রকল্পের অর্থমূল্য ছিল ২ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়াও ২০২১-২২ অর্থবছরে একই কোম্পানি মোবাইল অ্যাপস অ্যান্ড কাস্টমার পোর্টাল প্রতিষ্ঠার নামে ডিপিডিসির থেকে বাগিয়ে নেয় আরও একটি মেগা প্রকল্প। এ প্রকল্পের ব্যয় ছিল ৫০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া গত পাঁচ অর্থবছরে নসরুল হামিদের ভাই একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেটওর্য়াক ও সিকিউরিটি নামে ৮টি মেগা প্রকল্প হাতিয়ে নেন। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ১ জুন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) থেকে বাগিয়ে নেন ৫০ লাখ মিটার স্থাপনের কাজ। এ প্রকল্পটির মোট ব্যয় ছিল ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। সাধারণত একটি বিদ্যুৎ প্রকল্প হাতে নেওয়া থেকে শুরু করে অনুমোদন পর্যন্ত কমপক্ষে ২০টি ধাপে তৎকালীন সিন্ডিকেটকে টাকা দিতে হতো। গত দুই বছরে ২৭টি সোলারভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন- এক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে নসরুল হামিদের ছোট ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু পান দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত সমঝোতার মাধ্যমে দেওয়া এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্রয়চুক্তি নিয়ে বিতর্ক আছে। টেন্ডার না করার ফলে বেশি দামে বেশির ভাগ প্রকল্পের চুক্তি হয়েছে বলে জানা যায়। সূত্র আরও জানায়, নসরুল হামিদের লোকজনদের অনিয়ম-দুর্নীতি আর লুটপাটের কারণে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। দিন দিন বাড়ছে ডেসকোর সিস্টেম লসের পরিমাণ। বিপুর লোকদের নানা অদক্ষতার কারণে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে নেওয়া ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প শুরু করতে পারেনি ডেসকো। কারণ প্রকল্পের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা বিপু সিন্ডিকেটের। এই সিন্ডিকেটের অদূরদর্শিতা আর কমিশন বাণিজ্যের কারণে ডেসকোর ৪০০ কোটির বেশি অর্থ কয়েকটি দুর্বল ব্যাংকে ফ্রিজ হয়ে আছে। তখন সিন্ডিকেটের কমিশন বাণিজ্যের কারণে ২ লাখ ২৪ হাজার প্রিপেইড মিটারের তিনটি প্রকল্প তিন কোম্পানিকে দেওয়া হয়। আর এ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে সিন্ডিকেট। কাজ দেওয়া কোম্পানিগুলোর মালিকানায় ছিলেন নসরুল হামিদের শ্যালক ও তার বন্ধু প্রভাবশালী আবাসন ব্যবসায়ী। এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) নির্দেশে নসরুল হামিদ বিপু, তার স্ত্রী সীমা হামিদ, ছেলে জারেফ হামিদ ও মেয়ে আলিফা হামিদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের মালিকানাধীন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেনও স্থগিত করা হয়েছে। লেনদেন স্থগিত করার এ নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালার সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। গত ২০ আগস্ট এ নির্দেশ জারি করা হয়।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন