শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

পুলিশে এখনো সক্রিয় বেনজীরের প্রেতাত্মা

♦ তাদের অনেকের পরামর্শেই চলছে বাহিনী ♦ নিজেরাও গড়েছেন দুর্নীতির পাহাড় ♦ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে লাশ ফেলার মাস্টারমাইন্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশে এখনো সক্রিয় বেনজীরের প্রেতাত্মা

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) বেনজীর আহমেদের প্রেতাত্মারা এখনো সক্রিয়। পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তারা বহাল তবিয়তে। এখনো তাদের অনেকের পরামর্শেই চলছে পুলিশের মতো সবচেয়ে জনগুরুত্বপূর্ণ এই বাহিনী। অথচ পুলিশের এই কর্মকর্তারাই বেনজীর আহমেদের ভয়াবহ দুর্নীতিতে নানাভাবে সহায়তা করেছেন। নিজেরাও গড়েছেন দুর্নীতির পাহাড়। সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সময়ে কিছুদিনের জন্য তাদের কেউ কেউ ঢাকার বাইরে যাওয়ায় তারা এখন নিজেদের উপস্থাপন করছেন বঞ্চিত হিসেবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন বোতলেই ঢুকছে পুরনো মদ। বেনজীরের লোক বলে পরিচিত এসব কর্মকর্তা ৫ আগস্টের পর অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘বঞ্চিত’ বলে জাহির করারও চেষ্টা করেন। জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিল পুলিশ। এসব গুলির ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অন্তত ১ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কয়েক হাজার। আন্দোলনে গুলি চালিয়ে লাশ ফেলার মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করেছেন শতাধিক পুলিশ সদস্য। একটি সংস্থার প্রতিবেদনেও এসব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাইওয়ে পুলিশের প্রধান ১৫ ব্যাচের কর্মকর্তা অতিরিক্ত আইজিপি শাহাবুদ্দিন খান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের পলিসি মেকারদের সঙ্গে একযোগে কাজ করেছেন। হাইওয়ে পুলিশকে সরাসরি গুলি করার নির্দেশনা দিয়েছিলেন। বেনজীর আহমেদের কাছের লোক হিসেবেই তিনি বিগত সরকারের সময়ে পদোন্নতি ও পদায়নে সর্বোচ্চ সুবিধাভোগী ছিলেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিআইজি পদমর্যাদার একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, অনেক সিনিয়র-জুনিয়র কর্মকর্তা নানাভাবে সাবেক আইজিপি বেনজীরের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। পরবর্তী আইজিপি (সাবেক) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সময় তারা অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়িত ছিলেন। নানা কায়দায় তারা বর্তমান সময়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছেন।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এলিট ফোর্সের মহাপরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন ১৫ ব্যাচের অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদ। র‌্যাবে দায়িত্ব পালনের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র অন্দোলন দমনে হেলিকপ্টার থেকে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে র‌্যাবকে ছাত্র-জনতার ওপর সরাসরি গুলিবর্ষণ ও অন্যান্য বল প্রয়োগের নির্দেশনার বিষয়ে খবর প্রচার না করতে গণমাধ্যমকে হুমকি দেন তিনি। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়োগবাণিজ্যে সিন্ডিকেটের সরাসরি নেতৃত্ব দেন এবং ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর ঘুষ গ্রহণ করে মেধাবী ও যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগবঞ্চিত করেন। এর বাইরেও পুলিশ সদর দপ্তরে আইসিটি শাখায় কর্মকালীন কেনাকাটা এবং সফটওয়্যার নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সূত্র জানায়, বেনজীরের আরেক কাছের লোক রেলওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি দেবদাস ভট্টাচার্য। রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে কর্মকালে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা রুজু, গ্রেপ্তার, রিমান্ডে এনে অত্যাচারের জন্য সব এসপিকে প্রচ চাপ প্রয়োগ করে বেআইনি কার্যক্রম সম্পাদনে বাধ্য করতেন। সূত্র জানায়, এপিবিএন-এর প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন ১৫ বিসিএস-এর অতিরিক্ত আইজিপি সেলিম মো. জাহাঙ্গীর। ডিআইজি হিসেবে দীর্ঘদিন এনএসআইতে কাজ করেছেন। একই সঙ্গে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে কাজ করেছেন। এপিবিএনএর প্রধান হিসেবে ফোর্সকে ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালাতে নির্দেশনা দিয়েছেন। বেনজীর আহমেদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এই কর্মকর্তাও গোপালগঞ্জের প্রভাব খাটিয়ে আসছিলেন। পুলিশের ১৭ ব্যাচের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বশির আহম্মদ। পুলিশ টেলিকমের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বর্তমানে সুপারনিউমারারি অতিরিক্ত আইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত। বিগত সরকারের সময়ে পদোন্নতি ও পদায়নে সর্বোচ্চ সুবিধাভোগী। পুলিশের ১৭ ব্যাচের স্বঘোষিত এডিশনাল আইজিপি মো. মীজানুর রহমান। আরআরএফ পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অবৈধ ব্যবসার অভিযোগ এবং ভূমিদস্যু হিসেবে জমি দখলের অভিযোগে বিভিন্ন সময় পত্রপত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার বাসিন্দা হওয়ার কারণে অবৈধ প্রভাব বিস্তার করে চাকরি বিধিমালাকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন সুযোগসুবিধা গ্রহণের চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে। সূত্র জানায়, ১৮ বিসিএসের ডিআইজি রেজাউল হায়দার কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের ডিআইজি হিসেবে কর্মরত। ১৮ বিসিএসের কর্মকর্তা পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (প্রশাসন) আমিনুল ইসলাম। বেনজীর আহমেদের সময়ে তার সিন্ডিকেটের অন্যতম কান্ডারি। সঙ্গে ছিলেন একই ব্যাচের ডিআইজি আমেনা বেগম। স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে থেকে বেনজীরের নির্দেশনা নিপুণভাবে বাস্তবায়ন করে গেছেন। ডিআইজি আজাদ মিয়া এবং শ্যামল কুমার নাথ ও বেনজীরের ঘনিষ্ঠদের মধ্যে অন্যতম। তাদের দুজনই কক্সবাজারের সাবেক এসপি। বেনজীর আইজিপির দায়িত্ব নেওয়ার পর তাকে পরিচালিত করেছেন ২০ ব্যাচের অন্তত ১০ কর্মকর্তা। সব অপকর্মের অন্যতম প্রধান সিপাহসালার এবং পরামর্শদাতা হিসেবে এরাই ছিলেন সম্মুখভাগে। এই ব্যাচের ডিআইজি মোস্তাক আহমেদ খান এখন এপিবিএন-এ, সিলেট মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার এবং সাবেক ডিআইজি বরিশাল রেঞ্জ ইলিয়াছ শরীফ বর্তমানে এটিইউতে। রাজশাহী মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার আনিসুর রহমান, খুলনা রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি মইনুল হক, ঢাকা রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নূরুল ইসলাম ছিলেন বেনজীরের ঘনিষ্ঠ। বেনজীরের অপকর্মের সাক্ষীদের অন্যতম ২৪ বিসিএস-এর আইয়ুব হোসেন। সে সময় তিনি এআইজি (পিআইও) হিসেবে বেনজীরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেন। অন্যতম সহযোগী ছিলেন রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্লানিং-২, পারসোনাল ম্যানেজম্যান্ট-২, মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন অতিরিক্ত ডিআইজি সুনন্দা রায়। ২১ বিসিএসের অতিরিক্ত ডিআইজি শ্যামল কুমার মুখার্জি, ২২ বিসিএসের অতিরিক্ত ডিআইজি খোন্দকার নূরুন্নবী, সঞ্জিত কুমার রায়, আবিদা সুলতানা সব সময়ই বেনজীর আহমেদের গুড বুকে ছিলেন। ২৪ বিসিএসের কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ার্দারের দাপটে রীতিমতো তটস্থ থাকত পুলিশের কর্মকর্তারা। বেনজীরের ঘনিষ্ঠদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুরের সাবেক এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল, গোপালগঞ্জের সাবেক এসপি আল বেলী আফিফা, গাজীপুরের সাবেক এসপি এবং এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামের ভায়রা কাজী শফিকুল আলম, সাবেক এআইজি মাল্টিমিডিয়া এবং শেরপুর ও জামালপুরের সাবেক এসপি মো. কামরুজ্জামান অন্যতম। নাম রয়েছে একই ব্যাচের ঢাকা জেলার সাবেক এসপি মো. আসাদুজ্জামানের।

তবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ৩০ তম বিসিএসের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহেদা সুলতানার নাম বারবার উঠে এসেছে। তিনি বেনজীরের স্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। বেনজীর যখন র‌্যাবের ডিজি ছিলেন তখন শাহেদা র‌্যাবে ছিলেন। আইজিপি হলে শাহেদা আইজিপির সেকশনে আইজিপির স্ত্রীর প্রটোকল অফিসার হিসেবে যোগ দেন। পরে যখন বেনজীর আইজিপি পদ থেকে অবসর নেন তখন তাকে আবার র‌্যাব সদর দপ্তরের অপারেশন উইংয়ে সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস) হিসেবে পোস্টিং দেওয়া হয়। বেনজীর যখন দেশ ছেড়ে চলে যান, তখন তিনি র‌্যাবে কাজ করা সত্ত্বেও নিজের প্রভাব খাটিয়ে বেনজীরকে ইমিগ্রেশন পার হতে সাহায্য করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, পুলিশে মৌলিক সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কোনো দলের লাঠিয়াল হিসেবে নিজেদের সঁপে দেওয়া উচিত হবে না এই বাহিনীর সদস্যদের। পুলিশ রাষ্ট্র ও জনগণের জন্য, এটা উপলব্ধি করতে হবে। উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়াগুলো যদি অনুসরণ করা যায় তাহলে জনগণের মধ্যে পুলিশ নিয়ে স্বস্তি ফিরবে।

প্রঙ্গত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র হত্যার অভিযোগে সাবেক আইজিপি শহীদুল হক ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদেও তারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। আন্দোলনে হত্যাযজ্ঞে সরাসরি অংশ নেওয়া ও নেতৃত্বদানকারী ৯৫ জন পুলিশ সদস্যের নামে ডিএমপির বিভিন্ন থানায় ২৮৪টি মামলা করা হয়েছে। গত ১৩ আগস্ট থেকে গতকাল পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়। এর মধ্যে যাত্রাবাড়ী থানায় সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে ৯১টি। সম্প্রতি কয়েকজন মাস্টারমাইন্ড পুলিশ সদস্যকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম