শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ভোট প্রস্তুতিতে বিএনপি

♦ জোট নেতাদের দেবে আসন ছাড় ♦ বিজয়ী হলে গড়বে জাতীয় সরকার ♦ নভেম্বরে মহানগরসহ সব সাংগঠনিক জেলায় সমাবেশ
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট প্রস্তুতিতে বিএনপি

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন দেওয়ার তাগিদের পাশাপাশি নির্বাচনি মাঠ গোছাচ্ছে বিএনপি। আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনি জোটগঠন না হলেও তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে বিএনপির সঙ্গে সক্রিয় ভূমিকা রাখা দলগুলোকে আসন ছাড় দেবে দলটি।

বলা হচ্ছে, বিএনপি বিজয়ী হলে ‘সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন’ এবং ‘দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট’ গঠন করা হবে। নির্বাচনের অংশ হিসেবে সারা দেশে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আরও সক্রিয় করতে নভেম্বর মাসে মহানগরসহ সব সাংগঠনিক জেলায় সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী সব দলকে নিয়ে আমরা এগোতে চাই। তিনি বলেন, বিএনপি বিজয়ী হলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে চান দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই বার্তা যুগপৎ জোট ও বাকি দলগুলোকে দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় সরকার গঠনের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

জোট নেতাদের আসন ছাড় ও জাতীয় সরকার : জানা যায়, নির্বাচনি আসনভিত্তিক যুগপৎ আন্দোলনের জোট নেতাদের আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করতে স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে কেন্দ্র থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। অনুলিপি জোট নেতাদেরও দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে জোটভুক্ত নেতাদের জনসংযোগ ও তার দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে সহায়তা করতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি আসনের থানা, উপজেলা, পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্র জানায়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিভিন্ন দলের ছয় নেতাকে এ চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবকে লক্ষ্মীপুর-৪ আসন, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাকে বগুড়া-২, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিকে ঢাকা-১২, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূরকে পটুয়াখালী-৩, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানকে ঝিনাইদহ-২ এবং জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদাকে কিশোরগঞ্জ-৫ আসনের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব চিঠির বাইরে ১২-দলীয় জোট নেতা ও বাংলাদেশ এলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিমকে মৌখিকভাবে লক্ষ্মীপুর-১ আসনে কাজ করতে বলা হয়েছে। চিঠি প্রাপ্তির বিষয়টি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একাধিক নেতা নিশ্চিত করেছেন। তবে এ নিয়ে কেউই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে চাননি। তারা বলেন, বিষয়টি এত বেশি ‘সেনসেটিভ’ যার কারণে প্রকাশ্যে কিছু বলা এই মুহূর্তে ঝুঁকি হয়ে যায়।

এ প্রসঙ্গে সরাসরি কিছু বলেননি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দীর্ঘ আন্দালনের পর সামনে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনে ১০টি দল জিতল। পাঁচজন, ১০ জন, ১৫ জন- যা নিয়ে হোক জিতল। তাদের নিয়ে আমরা একটা জাতীয় সরকার করব। আমাদের কিন্তু পরিষ্কার বলা আছে, ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে চাই এই কনসেপ্টের ভিত্তিতে; যেখানে এই দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় সরকার করা হবে। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। বিএনপির দায়িত্বশীলরা বলছেন, গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় থাকা দলের নেতাদের পাশাপাশি সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর যারা শীর্ষ নেতা আছেন তাদের সহায়তার জন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাদের চিঠি দিয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনে বিএনপি জিতলে ‘সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন’ এবং ‘দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টে’র ঘোষণা দিয়েছিলেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এখন সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশজুড়ে বিএনপির প্রস্তুতি ও কর্মকাণ্ডে সেটিই প্রাধান্য পাচ্ছে। সমমনা দলগুলোর শীর্ষ নেতাদেরও নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় বিএনপি যে তাদের সহযোগিতা করবে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নেতারা বলছেন, বিএনপির সার্বিক নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এবার মূলত প্রাধান্য পাবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলীয় প্রার্থী, বিশেষ করে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল থেকে উঠে আসা নেতারা। এ ছাড়া দলের সাবেক এমপিদের মধ্যে যারা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারাও নির্বাচনের জন্য দলের বিবেচনায় থাকার ইঙ্গিত পেয়েছেন। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনমুখী দল হিসেবে নির্বাচন কেন্দ্রিক একটি প্রস্তুতি সবসময়ই দলের থাকে এবং সে অনুযায়ীই এখন তারা কাজ করছেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি সবসময়ই আমাদের ছিল এবং এটি থাকেও। তবে সময়ে সময়ে এর নানাদিক আপডেট কিংবা কিছু পরিবর্তন হয়। সেগুলো আমরা করছি।

জেলা-মহানগরে সমাবেশ : আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে নভেম্বরে মহানগরসহ সব সাংগঠনিক জেলায় সমাবেশের কথা ভাবছে বিএনপি। এ কর্মসূচির মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতিতে দলটির অবস্থানও জনগণকে জানাতে চান দলীয় নীতিনির্ধারকেরা। এ কর্মসূচি নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা হয়েছে। সমাবেশে বিএনপির ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা তুলে ধরার পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবি তোলা হতে পারে। এসব সমাবেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, প্রশাসনসহ বিভিন্ন সেক্টর থেকে আওয়ামী লীগের দোসরদের সরানো, হাজারো ছাত্র-জনতাকে হত্যাসহ ১৫ বছরে গুম-খুনে জড়িতদের বিচারের দাবিও থাকবে। জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, সভা-সমাবেশ একটি চলমান প্রক্রিয়ারই অংশ। দীর্ঘদিন বন্যার কারণে এসব কর্মসূচি আমাদের স্থগিত রাখতে হয়েছিল। এখন তো বন্যার পানি নেমে গেছে। ধীরে ধীরে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করা উচিত। বিভিন্ন ইস্যু সামনে আসছে। এই ইস্যুর ভিত্তিতে আমাদের কাজ করা উচিত। প্রসঙ্গত, বিএনপি শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত চলতি বছরের জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এর আগে ২০১৮ সালে দলটি অংশ নিয়েছিল ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জোটের অংশ হয়ে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিল দলটি।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
সর্বশেষ খবর
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা