শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

মার্কিন ভোটযুদ্ধে বিশ্বের চোখ

সমানে সমান ট্রাম্প কমলা, কে হচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, ৫ নভেম্বর ফয়সালা
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
মার্কিন ভোটযুদ্ধে বিশ্বের চোখ

কাল ৫ নভেম্বর পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এ নির্বাচনের দিকে গোটা বিশ্ব অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। নির্বাচনি ফলাফলের ওপর নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিশ্বনেতাদের সম্পর্ক কোন দিকে গড়াবে। একই সঙ্গে নির্ভর করছে বিশ্ব রাজনীতির অবস্থানও। এদিকে গতকাল পর্যন্ত জনমত জরিপগুলো নিশ্চিত করতে পারেনি যে- ভোট যুদ্ধে রিপাবলিকান নেতা ডোনান্ড ট্রাম্প বিজয়ী হবেন, না ডেমোক্র্যাট নেতা কমলা হ্যারিস বিজয়ী হবেন। কারণ উভয়েই সমানে সমান অবস্থানে আছেন। এদিকে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার দৌড়ে পরস্পরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়ছেন কমলা ও ট্রাম্প। ৫ নভেম্বর নির্বাচনের দিন হলেও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আগাম ভোট গ্রহণ আগেই শুরু হয় এবং গত শনিবার রাত ৯টা নাগাদ প্রায় ৮ কোটি ভোট (সশরীরে কেন্দ্রে এবং ডাকযোগে) জমা পড়েছে। এ নির্বাচনের ফলাফলের ওপর মার্কিন গণতন্ত্রের গতি-প্রকৃতি নির্ধারিত হবে। তথ্য-প্রযুক্তির জগতে যুক্তরাষ্ট্রের মুরুব্বিয়ানার সীমা-পরিসীমা সম্পর্কেও জানা যাবে। সবচেয়ে বড় কথা এ নির্বাচনে ইতিহাস তৈরি হবে- হোয়াইট হাউসে প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট অধিষ্ঠিত হলে, অথবা নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ক্যাপিটল হিলে জঙ্গি হামলাসহ গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ ব্যক্তি আবারও হোয়াইট হাউসে অধিষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে। শুধু তাই নয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হলে ফৌজদারি আদালতে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি কারাগারের পরিবর্তে বিশ্বনেতার মুকুট পরিহিত হবেন বলে রাজনৈতিক ও সমাজ-বিশ্লেষকেরা মন্তব্য করছেন। কমলা এবং ট্রাম্প উভয়েই নিজের বিজয় নিশ্চিতের জন্য শেষ পর্যায়ের সভা-সমাবেশ করছেন। পাশাপাশি আগের মতো বিভিন্ন সংস্থার জরিপেও উঠে আসছে জয়-পরাজয়ের নানা আভাস। যদিও গত কয়েকটি নির্বাচনে জরিপের ফলাফল শতভাগ সত্য হয়নি, তবুও প্রার্থীদের উজ্জীবিত রাখতে জরিপগুলো অপরিসীম ভূমিকা রেখেছে। সর্বশেষ জরিপে রিপাবলিকান স্টেট আইওয়াতে ট্রাম্পের চেয়ে কমলা এগিয়ে গেছেন। আইওয়ায় ২৮ থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে পরিচালিত ডে মইন রেজিস্টার ও মিডিয়াকমের জরিপে ৮০৮ জন সম্ভাব্য ভোটার অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ হ্যারিসের পক্ষে ও ৪৪ শতাংশ ভোটার ট্রাম্পের পক্ষে সমর্থন জানান। এই জরিপে সম্ভাব্য গ্রহণযোগ্য ভুলের মাত্রা ধরা হয়েছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। এর আগে সেপ্টেম্বরে আইওয়ায় পরিচালিত আরেকটি জরিপে ট্রাম্প ৪ পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন বলে ডে মইন রেজিস্টার সংবাদপত্র জানিয়েছে। ধারণা করা হয়, এ স্টেটে যে প্রার্থীই জয়ী হবেন অঙ্গরাজ্যের ছয়টি ইলেকটোরাল ভোট তার পক্ষে যাবে।

নানাভাবে বিতর্কিত এবং সমালোচিত ট্রাম্পকে ধরাশায়ী করা নিয়ে ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিসের কেন এত দুশ্চিন্তা? কেন আমেরিকানদের মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় ঘটছে না সামগ্রিক অর্থে? কেন ট্রাম্পের বিজয়ের সম্ভাবনা ক্রমে জোরালো হচ্ছে? ইত্যাদি প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে মানুষের ভুলো মনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি বিশ্বের কয়েকটি দেশের নির্বাচনে ক্ষমতাসীনদের ভরাডুবির জের পড়তে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও-এমন একটি ধারণা পেয়ে বসেছে অনেকের ভিতর। তাদের ধারণা ভোটারেরা পরিবর্তনে প্রত্যাশী। নতুন কিছু পেতে চান সবাই। এর উদাহরণ হচ্ছে ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপান। ক্ষমতাসীন পার্টি জয় পায়নি এসব দেশের সর্বশেষ নির্বাচনে। চার বছর আগেও ডোনাল্ড ট্রাম্প পরাজিত হয়েছেন। ফ্রেঞ্চ এবং কানাডার নির্বাচনেও ক্ষমতাসীনরা জয়ী হবেন- তা অনেকে ভাবছেন না। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশের নির্বাচনে এমন আশঙ্কা সঠিক হয়েছে বলে শোনা যায়নি। তবে করোনার ধাক্কা সামলে নেওয়ার আগেই রাশিয়া-ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তথা ডেমোক্রাটদের প্রতি সচেতন আমেরিকানরা সন্তুষ্ট নন এবং কমলা হ্যারিস বাইডেনের কর্মসূচিকেই প্রাধান্য দেওয়ার কথা আকারে-ইঙ্গিতে বলছেন বলে ট্রাম্পের বিজয় ত্বরান্বিত হতে পারে- ভাবনা ভোটারের বড় একটি অংশের। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চরম ব্যর্থতা এবং সীমান্তকে ওপেন করে ২২ লক্ষাধিক বিদেশিকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়ার অবিশ্বাস্য সুযোগ তৈরির খেসারত দিতে হচ্ছে কমলাকে- এমন মতামত অনেক জরিপে প্রকাশিত হয়েছে। ট্রাম্প আমলে অর্থনৈতিক অবস্থা গুরুত্ব পাচ্ছে স্বল্প ও মাঝারি আয়ের ভোটারের কাছে। বিশ্বখ্যাত টাইম ম্যাগাজিনের সর্বশেষ বিশ্লেষণ অনুযায়ী, আমেরিকার উদ্যমী উদ্যোক্তার ভোট যে প্রার্থী বেশি পাবেন, তার ভাগ্যেই জুটবে বিজয় মুকুট। এক্ষেত্রে ৪০ বছরের কম বয়সি যুব সমাজের মনোভাব উপস্থাপনকালে ম্যাগাজিনটি বলেছে যে, গত নির্বাচনে জো বাইডেন এই শ্রেণির পুরুষ ভোটারের সমর্থন পেয়েছিলেন। এবার সে চেষ্টা করছেন কমলা হ্যারিস। কিন্তু বাইডেনের দুর্বল এবং সিদ্ধান্তহীন অনেক পদক্ষেপে স্বনির্ভরতায় বিশ্বাসী পুরুষ যুবকেরা কমলার প্রতি আস্থা রাখতে পারছেন না। তারা সুন্দর কথার ফুলঝুরিতে আটকে থাকতে চান না, রাজনৈতিক মতামতেও তেমন বিশ্বাসী নন। তারা চান ভাগ্য পরিবর্তনে আন্তরিক সহযোগিতার অঙ্গীকার- যা ট্রাম্প এখনো করতে পারেননি। এই বয়সি ভোটারকে উজ্জীবিত করে কেন্দ্রে নিতে আগ্রহী হওয়া প্রার্থীর বিজয় সহজ হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই শ্রেণির ভোটারের হৃদয় জয়ের অভিপ্রায়ে নর্থ ক্যারোলিনার গ্রিনসবরো সিটিতে শনিবার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যতিক্রমী বক্তব্য রেখেছেন। প্রায় ৯০ মিনিটের ভাষণে ট্রাম্প ‘আমেরিকানদের স্বপ্ন’ ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন। তিনি বলেন, যে কোনো দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সমাবেশ আমি করেছি। ট্রাম্প, ‘আমেরিকা এখন একটি অধিকৃত দেশ’ এবং আসন্ন নির্বাচনকে ‘মুক্তির দিন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি জানান, যদি তিনি আবার ক্ষমতায় আসেন, তাহলে মুদ্রাস্ফীতি দ্রুত কমানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এবং ‘কমলার আমেরিকান জ্বালানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ বন্ধ করবেন। তার ভাষায়, ‘আমরা জ্বালানি উত্তোলন করব।’

এরপর জনগণকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, যখন আপনি অনেক এগিয়ে থাকেন, তখনো একটু ব্যবধানে হেরে যেতে পারেন। তিনি জনতাকে বলেন, আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ এখন আপনার হাতে। আপনি কমলাকে জানাবেন যে, আপনাদের ধৈর্য শেষ, আপনি (কমলা) দেশের ক্ষতি করেছেন। কমলা, আপনি বরখাস্ত।

অন্যদিকে নর্থ ক্যারোলিনারই শার্লট সিটিতে একইদিন এক সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কমলা হ্যারিস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘অস্থিতিশীল এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের ঝোঁক থাকা একজন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কমলা বলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে তার ‘শত্রু তালিকা’র ওপরই মনোযোগ দেবেন। তিনি ভিন্নমত পোষণকারীদের শত্রু মনে করেন। এর বিপরীতে কমলা বলেন, ‘আমি এমন এক নেতৃত্বের অনুসারী, যেখানে বিরোধীদেরও মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হবে। এটাই প্রকৃত নেতৃত্ব।’

এ সমাবেশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে কমলা একটি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নেরও ঘোষণা দেন, যার মধ্যে রয়েছে ১০ কোটিরও বেশি আমেরিকানের জন্য কর কমানো, খাদ্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে আইন প্রণয়ন এবং সবার জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করা। কমলা বলেন, ‘আমার প্রধান অগ্রাধিকার হচ্ছে জীবনযাত্রার খরচ কমানো।’

মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ প্রসঙ্গে কমলা বলেন, আমরা সবাই চাই মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বন্ধ হোক এবং বন্দিরা ঘরে ফিরে আসুক। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তিনি এই বিষয়গুলোতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন।

নারী অধিকার নিয়েও কমলা তার অবস্থান পরিষ্কার করেন। তিনি বলেন, এই নির্বাচন মূলত স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম, যাতে নারীরা তাদের শরীর নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এই নির্বাচনে আপনারাই পার্থক্য গড়ে দেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’
‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল
জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম
খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন
বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন
মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন