শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

স্বৈরাচারবিরোধী লড়াইয়ের সৈনিকদের কথা

এখনো তাঁরা পরবাসী

নিজস্ব প্রতিবেদক
এখনো তাঁরা পরবাসী

চলতি বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন ঘটে। এর পেছনে দেশের ছাত্র-জনতা যেমন ভূমিকা রেখেছিলেন, তেমনি একঝাঁক প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক ও কনটেন্ট ক্রিয়েটররাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। শেখ হাসিনা সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন, খুন, গুম ও লুটপাটের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন তারাও।  ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইন ও গণমাধ্যমে টকশোতে অংশ নিয়ে সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রাখেন তারা। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব থেকেছেন এসব প্রবাসী। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে এসব সাংবাদিকের অনেকেই এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দেশে আসতে পারেননি। কারও বাড়িঘরও দখল হয়ে গেছে। কিন্তু স্বৈরাচার সরকারের হুমকি-ধমকি, রোষানল তাদের দমিয়ে রাখতে পারেনি। দেশের সরকার পরিবর্তন হলো কিন্তু তাদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। এখনো তারা বিভিন্ন মামলার আসামি। তারা দেশের বর্তমান সরকারের কাছে পাচ্ছেন না কোনো স্বীকৃতি। 

অলিউল্লাহ নোমান : টানা ১২ বছর লন্ডনে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছেন সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান। আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতিত এই সাংবাদিক জানান সেসব নির্যাতন আর দেশত্যাগের কথা। তিনি বলেন, সেটি ছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাস। কথিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ সাজিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ফাঁসি দিয়ে হত্যার ষড়যন্ত্র এক রকম চূড়ান্ত পর্যায়ে তখন। এর মধ্যেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতা নিজামুল হক নাসিম এবং তার বন্ধু আহমদ জিয়াউদ্দিনের স্কাইপ কথোপকথন আমার হাতে আসে। এই কথোপকথন পাওয়া গিয়েছিল নভেম্বরের শুরুর দিকে। ১৭ ঘণ্টার কথোপকথন ছিল রেকর্ডে। সম্পাদক মহোদয়ের কাছে কথোপকথনের রেকর্ড দিয়েছিলাম অনুমোদন করার জন্য।

ডিসেম্বরে আমার দেশ সম্পাদক মজলুম মাহমুদুর রহমান সিদ্ধান্ত নেন কথোপকথন প্রকাশ করবেন। এর আগে তিনি নিজে শুনেছেন এবং আমার জন্য গাইডলাইন তৈরি করে দিয়েছেন।

৯ ডিসেম্বর আমার দেশ প্রথম কিস্তি প্রকাশ করেছিল। টানা ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশের পর ঘাতক দালাল নিমূল কমিটির আরেক নেতা শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক হাই কোর্ট বিভাগ থেকে একটি নির্দেশনা জারি করেন। ১৩ ডিসেম্বর জারি করা এ নির্দেশনায় স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আমার দেশের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিস জারি করেন হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকের আসনে থাকা শাসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। ১৩ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকেও একজন প্রসিকিউটর আমার দেশ সম্পাদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। স্কাইপ কথোপকথনে মূলত উঠে এসেছিল ট্রাইব্যুনাল কীভাবে সাজানো হয়েছে। বিচারের রায় কীভাবে তৈরি করা হচ্ছে। বেলজিয়াম থেকে আহমদ জিয়াউদ্দিন রায়ের স্ট্রাকচার লিখে দিচ্ছেন। চার্জ গঠনের আদেশগুলো কীভাবে বেলজিয়াম থেকে লিখে পাঠানো হয়েছিল। অর্থাৎ রাজনৈতিক নেতাদের ফাঁসি দিয়ে হত্যার মূল চক্রান্তের সব তথ্য উঠে আসে তাদের দুজনের কথোপকথনে। এতে ট্রাইব্যুনালের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে যায় এবং বিচারের নামে প্রহসনের চিত্র সাধারণ মানুষের সামনে চলে আসে। এই কথোপকথন নিয়ে তখন সারা দেশে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছিল। এ অবস্থায় সম্পাদক মহোদয় এবং আমি অফিসেই অবস্থান করতাম। একরকম অফিসবন্দি বলা চলে। ১৭ ডিসেম্বর দুপুরের পর হঠাৎ করেই সম্পাদক মহোদয় ডেকে আমাকে বললেন, জরুরি কাজে লন্ডনে যেতে হবে। কবে যেতে হবে জানতে চাইলাম। বললেন, আজকেই। আমি রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করলাম। অনেক কাকুতি-মিনতি করলাম একদিন পরে যাই। কিন্তু তিনি জোর দিয়ে বলতে থাকলেন আজই যেতে হবে। এ অবস্থায় বিকালেই অফিস থেকে রওনা হই। অজানা আশঙ্কায় অফিস থেকে বের হয়েছিলাম। টানা ১২ বছর লন্ডনে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছি। স্কাইপ কথোপকথনে একটি বাক্য মিথ্যা বা অসত্য ছিল এটা কেউ বলতে পারেনি। নিজামুল হক নাসিম এখনো বেঁচে আছেন। তাকে ট্রাইব্যুনাল থেকে সরানো হলেও পরবর্তীতে আপিল বিভাগে নিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি কখনো অস্বীকার করেননি স্কাইপ কথোপকথনের বিষয়টি।

পরবর্তীতে জানতে পেরেছিলাম, গুম-অথবা বিচারবহির্ভূত নির্যাতনের আশঙ্কা থেকেই সম্পাদক মহোদয় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশ থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য। লন্ডনে পৌঁছার পর সম্পাদক মহোদয় বলেছিলেন, আমি এখন নিশ্চিত। আমার যা হয় হোক। তোমাকে অন্তত রক্ষা করতে পেরেছি।

 

এম রহমান মাসুম একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট। বাংলাদেশে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের কঠোর সমালোচনা করে তিনিই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনার ঝড় তোলেন। ইউটিউব-ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইংরেজি ভাষায় আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠান শুরু করেন সেই ২০১২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর, কংগ্রেসম্যান, ইউরোপিয়ান মেম্বার অব পার্লামেন্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মীদের তার অনুষ্ঠানে যুক্ত করে আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যায় কার্যক্রম ও একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরা অব্যাহত রাখেন। তার বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকে মানুষ দেশের প্রকৃত অবস্থা জানতে পারত। এ ছাড়া তিনি প্রথম ব্যক্তি, যিনি প্রবাসীদের অধিকার আদায়ে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের দুর্দশা ও তাদের অধিকার নিয়ে প্রতিবাদ ও কাজ শুরু করেন। যিনি সরেজমিন মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে তাদের অবস্থা দেখে আসেন এবং একই প্ল্যাটফরমে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য রেমিট্যান্স ফাইটার্স অব বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন তৈরি করেন, যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।

শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ : আওয়ামী লীগ আমলে দেশে ফিরতে পারেননি। এমনকি তার মা আয়ারল্যান্ডে ইন্তেকাল করলেও তার লাশের সঙ্গে দেশে ফিরতে পারেননি। আওয়ামী শাসনামলে যখন কেউ সোচ্চার ছিল না, সরকারের বিরুদ্ধে তখন তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি সোচ্চার। তার প্রতিবাদের ধারাবাহিকতায় ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক বিশাল প্রতিবাদী গোষ্ঠী। বিপ্লবী সিরাজ সিকদার হত্যা মামলার বাদী হিসেবে তার ওপর আওয়ামী সরকারের ছিল সবচেয়ে বেশি ক্রোধ। কারণ এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত হচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান।

শেখ নিউজ ডট কম নামের একটি পোর্টাল ও সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে আওয়ামী সরকারের আতংকে পরিণত হন তিনি। এমনকি সাগর-রুনী হত্যার তদন্তে একটি আন্তর্জাতিক কমিশন নিউইয়র্ক থেকে ঘোষণা করেন যার প্রধান ছিলেন একজন আইরিশ মন্ত্রী। এই বিষয়টি আইরিশ পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয় এবং প্রস্তাব পাস হয়। শেখ মহিউদ্দিন গোয়েন্দা সূত্রেই নিশ্চিত ছিলেন যে দেশে প্রত্যাবর্তন করলেই তাকে গুম করে দেওয়া হবে। তাই তিনি আয়ারল্যান্ড থেকে দেশে ফেরায় বিরত থাকেন। এর আগে ২০০৫ এর ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি দেশত্যাগ করেন। উল্লেখ্য, বিদেশে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি তিন বছরের অধিককাল সোজা হয়ে হাঁটতেও পারতেন না। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছিলেন এবং এয়ারপোর্টে তাকে থামানো হয়। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের ক্লিয়ারেন্স নিয়ে তাকে দেশে ঢুকতে দেওয়া হয়। তিনি গ্রামের বাড়ি পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠি গিয়ে দেখতে পান, তার বসতবাড়ির অর্ধেক দখল করে নেওয়া হয়েছে। ভারতীয় এক নাগরিক ও স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় তার বসতবাড়ি দখল করে নেওয়া হয়। পরে তিনি আবার দেশত্যাগ করেন। আলাউর খন্দকার আমেরিকায় বসবাস করেন। আমেরিকা বাংলা চ্যানেল নামে একটি টিভিতে টকশো করে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার মুন্নী চৌধুরী মেধাসহ আরও অনেকেই অন্যতম। যারা ছিলেন নিয়মিত সরব। এ ছাড়া কানাডা থেকে ফেস দ্য পিপল নামে টকশো করে শেখ হাসিনা সরকারের কাছে বিতর্কিত হন ফ্রান্স থেকে সেসময় শরীফ ও সিডনি থেকে বনী আমীন। তা ছাড়া টকশোতে অতিথি হয়ে মালয়েশিয়া থেকে ডাক্তার ফয়জুল হক, সাকিব আলীসহ অনেকে হাসিনা সরকারের পতনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। আরিফ আল মাহফুজ লন্ডন থেকে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে অনলাইনে জনমত গঠনে ভূমিকা রাখেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রধান উপদেষ্টার হাতে পৌঁছবে চলতি মাসেই
সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রধান উপদেষ্টার হাতে পৌঁছবে চলতি মাসেই
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে এমন সমাজ চাই : জামায়াত আমির
অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে এমন সমাজ চাই : জামায়াত আমির
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
সর্বশেষ খবর
কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫
কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন
রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশন উদ্বোধন
পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশন উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইউএনওর অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বগুড়ায় ইউএনওর অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়সহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
চিন্ময়সহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
বগুড়ায় বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সমিতির কমিটি গঠন
ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সমিতির কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইনালের নায়ক ইমনই টুর্নামেন্ট সেরা
ফাইনালের নায়ক ইমনই টুর্নামেন্ট সেরা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল স্কুল শিক্ষার্থীর
ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল স্কুল শিক্ষার্থীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কফিনে বাড়ি আসল দুলাভাই-শ্যালকের নিথর দেহ
কফিনে বাড়ি আসল দুলাভাই-শ্যালকের নিথর দেহ

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আদালত চত্বরে গাসিক মেয়র কিরণকে পঁচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে গাসিক মেয়র কিরণকে পঁচা ডিম নিক্ষেপ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকচাপায় স্কুল ছাত্র নিহত
গোপালগঞ্জে ট্রাকচাপায় স্কুল ছাত্র নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় কমিউনিটি পুলিশের সভা
গজারিয়ায় কমিউনিটি পুলিশের সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় অবৈধভাবে পশু খাদ্য উৎপাদন করায় জরিমানা
বগুড়ায় অবৈধভাবে পশু খাদ্য উৎপাদন করায় জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ক সভা
নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ক সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান
দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে হাটে বিক্রি হয় শ্রমিক!
যে হাটে বিক্রি হয় শ্রমিক!

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
সরাইলে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ ৫ সদস্য
ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ ৫ সদস্য

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবে চসিক : মেয়র শাহাদাত
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবে চসিক : মেয়র শাহাদাত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের সতর্কবার্তা দিল সরকার
অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের সতর্কবার্তা দিল সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে মিথ্যাচার করার প্রতিবাদে র‌্যালি
ভারতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে মিথ্যাচার করার প্রতিবাদে র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড়ে শৃঙ্খলা ফেরাতে সড়কে নামছে স্বেচ্ছাসেবীরা
পঞ্চগড়ে শৃঙ্খলা ফেরাতে সড়কে নামছে স্বেচ্ছাসেবীরা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

স্বাস্থ্য

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন
চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা