শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

স্বৈরাচারবিরোধী লড়াইয়ের সৈনিকদের কথা

এখনো তাঁরা পরবাসী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো তাঁরা পরবাসী

চলতি বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন ঘটে। এর পেছনে দেশের ছাত্র-জনতা যেমন ভূমিকা রেখেছিলেন, তেমনি একঝাঁক প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক ও কনটেন্ট ক্রিয়েটররাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। শেখ হাসিনা সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন, খুন, গুম ও লুটপাটের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন তারাও।  ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইন ও গণমাধ্যমে টকশোতে অংশ নিয়ে সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রাখেন তারা। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব থেকেছেন এসব প্রবাসী। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে এসব সাংবাদিকের অনেকেই এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দেশে আসতে পারেননি। কারও বাড়িঘরও দখল হয়ে গেছে। কিন্তু স্বৈরাচার সরকারের হুমকি-ধমকি, রোষানল তাদের দমিয়ে রাখতে পারেনি। দেশের সরকার পরিবর্তন হলো কিন্তু তাদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। এখনো তারা বিভিন্ন মামলার আসামি। তারা দেশের বর্তমান সরকারের কাছে পাচ্ছেন না কোনো স্বীকৃতি। 

অলিউল্লাহ নোমান : টানা ১২ বছর লন্ডনে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছেন সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান। আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতিত এই সাংবাদিক জানান সেসব নির্যাতন আর দেশত্যাগের কথা। তিনি বলেন, সেটি ছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাস। কথিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ সাজিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ফাঁসি দিয়ে হত্যার ষড়যন্ত্র এক রকম চূড়ান্ত পর্যায়ে তখন। এর মধ্যেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতা নিজামুল হক নাসিম এবং তার বন্ধু আহমদ জিয়াউদ্দিনের স্কাইপ কথোপকথন আমার হাতে আসে। এই কথোপকথন পাওয়া গিয়েছিল নভেম্বরের শুরুর দিকে। ১৭ ঘণ্টার কথোপকথন ছিল রেকর্ডে। সম্পাদক মহোদয়ের কাছে কথোপকথনের রেকর্ড দিয়েছিলাম অনুমোদন করার জন্য।

ডিসেম্বরে আমার দেশ সম্পাদক মজলুম মাহমুদুর রহমান সিদ্ধান্ত নেন কথোপকথন প্রকাশ করবেন। এর আগে তিনি নিজে শুনেছেন এবং আমার জন্য গাইডলাইন তৈরি করে দিয়েছেন।

৯ ডিসেম্বর আমার দেশ প্রথম কিস্তি প্রকাশ করেছিল। টানা ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশের পর ঘাতক দালাল নিমূল কমিটির আরেক নেতা শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক হাই কোর্ট বিভাগ থেকে একটি নির্দেশনা জারি করেন। ১৩ ডিসেম্বর জারি করা এ নির্দেশনায় স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আমার দেশের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিস জারি করেন হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকের আসনে থাকা শাসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। ১৩ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকেও একজন প্রসিকিউটর আমার দেশ সম্পাদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা করেন। স্কাইপ কথোপকথনে মূলত উঠে এসেছিল ট্রাইব্যুনাল কীভাবে সাজানো হয়েছে। বিচারের রায় কীভাবে তৈরি করা হচ্ছে। বেলজিয়াম থেকে আহমদ জিয়াউদ্দিন রায়ের স্ট্রাকচার লিখে দিচ্ছেন। চার্জ গঠনের আদেশগুলো কীভাবে বেলজিয়াম থেকে লিখে পাঠানো হয়েছিল। অর্থাৎ রাজনৈতিক নেতাদের ফাঁসি দিয়ে হত্যার মূল চক্রান্তের সব তথ্য উঠে আসে তাদের দুজনের কথোপকথনে। এতে ট্রাইব্যুনালের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে যায় এবং বিচারের নামে প্রহসনের চিত্র সাধারণ মানুষের সামনে চলে আসে। এই কথোপকথন নিয়ে তখন সারা দেশে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছিল। এ অবস্থায় সম্পাদক মহোদয় এবং আমি অফিসেই অবস্থান করতাম। একরকম অফিসবন্দি বলা চলে। ১৭ ডিসেম্বর দুপুরের পর হঠাৎ করেই সম্পাদক মহোদয় ডেকে আমাকে বললেন, জরুরি কাজে লন্ডনে যেতে হবে। কবে যেতে হবে জানতে চাইলাম। বললেন, আজকেই। আমি রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করলাম। অনেক কাকুতি-মিনতি করলাম একদিন পরে যাই। কিন্তু তিনি জোর দিয়ে বলতে থাকলেন আজই যেতে হবে। এ অবস্থায় বিকালেই অফিস থেকে রওনা হই। অজানা আশঙ্কায় অফিস থেকে বের হয়েছিলাম। টানা ১২ বছর লন্ডনে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছি। স্কাইপ কথোপকথনে একটি বাক্য মিথ্যা বা অসত্য ছিল এটা কেউ বলতে পারেনি। নিজামুল হক নাসিম এখনো বেঁচে আছেন। তাকে ট্রাইব্যুনাল থেকে সরানো হলেও পরবর্তীতে আপিল বিভাগে নিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি কখনো অস্বীকার করেননি স্কাইপ কথোপকথনের বিষয়টি।

পরবর্তীতে জানতে পেরেছিলাম, গুম-অথবা বিচারবহির্ভূত নির্যাতনের আশঙ্কা থেকেই সম্পাদক মহোদয় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশ থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য। লন্ডনে পৌঁছার পর সম্পাদক মহোদয় বলেছিলেন, আমি এখন নিশ্চিত। আমার যা হয় হোক। তোমাকে অন্তত রক্ষা করতে পেরেছি।

 

এম রহমান মাসুম একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট। বাংলাদেশে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের কঠোর সমালোচনা করে তিনিই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনার ঝড় তোলেন। ইউটিউব-ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইংরেজি ভাষায় আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠান শুরু করেন সেই ২০১২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর, কংগ্রেসম্যান, ইউরোপিয়ান মেম্বার অব পার্লামেন্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মীদের তার অনুষ্ঠানে যুক্ত করে আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যায় কার্যক্রম ও একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরা অব্যাহত রাখেন। তার বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকে মানুষ দেশের প্রকৃত অবস্থা জানতে পারত। এ ছাড়া তিনি প্রথম ব্যক্তি, যিনি প্রবাসীদের অধিকার আদায়ে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের দুর্দশা ও তাদের অধিকার নিয়ে প্রতিবাদ ও কাজ শুরু করেন। যিনি সরেজমিন মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে তাদের অবস্থা দেখে আসেন এবং একই প্ল্যাটফরমে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য রেমিট্যান্স ফাইটার্স অব বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন তৈরি করেন, যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।

শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ : আওয়ামী লীগ আমলে দেশে ফিরতে পারেননি। এমনকি তার মা আয়ারল্যান্ডে ইন্তেকাল করলেও তার লাশের সঙ্গে দেশে ফিরতে পারেননি। আওয়ামী শাসনামলে যখন কেউ সোচ্চার ছিল না, সরকারের বিরুদ্ধে তখন তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি সোচ্চার। তার প্রতিবাদের ধারাবাহিকতায় ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক বিশাল প্রতিবাদী গোষ্ঠী। বিপ্লবী সিরাজ সিকদার হত্যা মামলার বাদী হিসেবে তার ওপর আওয়ামী সরকারের ছিল সবচেয়ে বেশি ক্রোধ। কারণ এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত হচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান।

শেখ নিউজ ডট কম নামের একটি পোর্টাল ও সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে আওয়ামী সরকারের আতংকে পরিণত হন তিনি। এমনকি সাগর-রুনী হত্যার তদন্তে একটি আন্তর্জাতিক কমিশন নিউইয়র্ক থেকে ঘোষণা করেন যার প্রধান ছিলেন একজন আইরিশ মন্ত্রী। এই বিষয়টি আইরিশ পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয় এবং প্রস্তাব পাস হয়। শেখ মহিউদ্দিন গোয়েন্দা সূত্রেই নিশ্চিত ছিলেন যে দেশে প্রত্যাবর্তন করলেই তাকে গুম করে দেওয়া হবে। তাই তিনি আয়ারল্যান্ড থেকে দেশে ফেরায় বিরত থাকেন। এর আগে ২০০৫ এর ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি দেশত্যাগ করেন। উল্লেখ্য, বিদেশে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি তিন বছরের অধিককাল সোজা হয়ে হাঁটতেও পারতেন না। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছিলেন এবং এয়ারপোর্টে তাকে থামানো হয়। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের ক্লিয়ারেন্স নিয়ে তাকে দেশে ঢুকতে দেওয়া হয়। তিনি গ্রামের বাড়ি পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠি গিয়ে দেখতে পান, তার বসতবাড়ির অর্ধেক দখল করে নেওয়া হয়েছে। ভারতীয় এক নাগরিক ও স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় তার বসতবাড়ি দখল করে নেওয়া হয়। পরে তিনি আবার দেশত্যাগ করেন। আলাউর খন্দকার আমেরিকায় বসবাস করেন। আমেরিকা বাংলা চ্যানেল নামে একটি টিভিতে টকশো করে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার মুন্নী চৌধুরী মেধাসহ আরও অনেকেই অন্যতম। যারা ছিলেন নিয়মিত সরব। এ ছাড়া কানাডা থেকে ফেস দ্য পিপল নামে টকশো করে শেখ হাসিনা সরকারের কাছে বিতর্কিত হন ফ্রান্স থেকে সেসময় শরীফ ও সিডনি থেকে বনী আমীন। তা ছাড়া টকশোতে অতিথি হয়ে মালয়েশিয়া থেকে ডাক্তার ফয়জুল হক, সাকিব আলীসহ অনেকে হাসিনা সরকারের পতনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। আরিফ আল মাহফুজ লন্ডন থেকে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে অনলাইনে জনমত গঠনে ভূমিকা রাখেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন