শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কার কতদূর

পুলিশে আসছে বড় বদল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশে আসছে বড় বদল

বদলে যাচ্ছে পুলিশ। বাহিনীর সদস্যদের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য স্থায়ী রূপ পাচ্ছে ‘পুলিশ কমিশন’। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে পুলিশ বাহিনীকে বের করে আনতে কাজ শুরু করেছেন কমিশনের সদস্যরা। এরই মধ্যে কমিশন নিজেদের মধ্যে ১০টি সভা এবং অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক করেছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে ১৭টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সেটি ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে। আসছে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেবে সংস্কার কমিটি। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার আদায় করা প্রয়োজন। নয়তো সংস্কার কমিটির সব কষ্ট ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুলিশ সংস্কার সময়ের দাবি। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুলিশ সংস্কার নিয়ে কাজ করেছিল। তবে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাতে আর আগ্রহ দেখায়নি। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত হবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে কমিটমেন্ট নিয়ে নেওয়া। নইলে এ কমিশনের সব কষ্ট বিফলে যাবে।’ জানা গেছে, ৩ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুমোদনক্রমে সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করা হয়। এরই মধ্যে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে ১৭টি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করে জনগণের মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ সেখানে মতামত দিচ্ছেন। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত তা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এসব মতামত গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হবে। তবে ইতোমধ্যে যারা মতামত দিয়েছেন, তাদের মতামতের ওপরও কমিশনের সদস্যরা আলোচনা করছেন। কমিশনের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এরই মধ্যে তাঁরা একমত হয়েছেন প্রস্তাবে ‘পুলিশ কমিশন’ থাকবে। ২০০৭ সালে ইউএনডিপির সহায়তায় পুলিশ সংস্কার প্রোগ্রামের প্রতিবেদন অনুসারে খসড়া অধ্যাদেশেও ‘পুলিশ অভিযোগ কমিশন’ রাখা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, এ কমিশন গঠিত হবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে। সাবেক বিচারক, সচিব, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, ধর্মীয় চিন্তাবিদ, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি এ কমিশনে থাকতে পারবেন। অনেকটা ওয়াচডগের মতো কাজ করবে কমিশন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের পর যথাযথ ব্যবস্থার সুপারিশ করবে। তারা থানা পুলিশের কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। পুলিশ বাহিনী পুনর্গঠনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পুলিশ এবং ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম বা জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি খসড়া প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিল সাবেক আইজিপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহানকে। ২০০৭ সালের মে মাসে কাজ শুরু করে এ কমিটি। পরে তাঁরা সংস্কার আইনের একটি খসড়া জমাও দিয়েছিলেন। খসড়ায় তদবির করাকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।

পুলিশ সংস্কার কমিটির অন্যতম সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাসির উদ্দীন এলান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে যা হয়েছে তা তো সবাই জানেন। যার আইজিপি হওয়ার যোগ্যতা ছিল তাকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করেও রাখা হয়েছে। তবে সিস্টেমটা ঠিক করার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সংস্কার প্রতিবেদন সাধারণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হবে। এর পরও যদি তা বাস্তবায়ন না করা হয়, তাহলে মানুষ জানতে পারবে কেন তা বাস্তবায়ন হলো না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিটিকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা না বলার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমাদের প্রতিবেদন দাখিলের পরই উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে। পরে প্রতিবেদনের কোনো সংযোজন, বিয়োজনের বিষয়টি দেখা হবে।’

খোদ নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেনও পুলিশ সংস্কার নিয়ে তাঁর মতামত দিয়েছেন গতকাল একটি অনুষ্ঠানে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের পরে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত পুলিশ বাহিনী গঠন এখন সময়ের দাবি। যে কোনো উপায়ে পুলিশ বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য পুলিশের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে দিতে হবে। আমাদের ছাত্ররা পুলিশকে সাহায্য করছে। তারা ট্রাফিক সামলানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করছে। পুলিশকে সহযোগিতা করতে থানায় থানায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নাগরিক কমিটি করে দেওয়া যেতে পারে।’ পুলিশের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করতে পুলিশে বিদ্যমান তিন ধাপের নিয়োগ থেকে কমিয়ে দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পুলিশের নিচের দিকের সদস্যদের সুযোগসুবিধা অত্যন্ত কম। তাদের পদোন্নতির সুযোগ নেই। তারা কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করে আর সেই পদ থেকেই অবসরে যায়; যা কাম্য নয়। একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট যখন আর পদোন্নতির কোনো আশা দেখেন না তখন হতাশ হন, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।’ নিচের দিকে পুলিশের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব অভিমত ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার জানা উচিত কীভাবে তার অধস্তন পুলিশ ডিউটি করে। দায়িত্ব পালন করতে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। এজন্য বিসিএস ক্যাডারভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সারদায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শেষে এক বছরের জন্য থানায় সংযুক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে কীভাবে পুলিশ কাজ করে তা জানার ও বোঝার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।’ সাবেক এক আইজিপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খসড়া জমা হওয়ার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন-“তোমরা কি আগের সরকারের মতো চলবা?” এর পর থেকে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইলবন্দি হয়ে আছে।’ সে সময় পুলিশেরও একটি অংশ তা বাস্তবায়ন না করতে সরকারের একটি মহলকে পরামর্শ দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৮৬১ সালের ঔপনিবেশিক আইন বদলে যুগোপযোগী করতে হবে। করোনা সংকটে পুলিশের কার্যক্রম তুমুল প্রশংসিত হলেও গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক পরিচয় ও আর্থিক লেনদেনে বদলি-পদোন্নতি ও নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় পুলিশ নানাভাবে সমালোচিত হয়েছে। অপেশাদার আচরণ করে অনেকে বারবার পার পেয়েছেন। নিয়োগ, পদোন্নতি এবং পদায়নের জন্য গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রথা বাতিল করা উচিত। তবে বিশেষায়িত ছাড়া বাকি ইউনিটগুলোয় একই ব্যক্তিকে এক জায়গায় তিন বছরের বেশি রাখা কোনোভাবেই ঠিক হবে না। পুলিশের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে স্থানীয় জনসাধারণ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করা উচিত।

এদিকে পুলিশ সংস্কার কমিশনকে কিছু বিষয়ের ওপর নজর দিতে অনুরোধ করেছেন পুলিশের কিছু কর্মকর্তা। তাঁরা বলছেন, ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্নমালায় পুলিশে নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়ন এবং বাজেটের বিষয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়নি। এসব বিষয়েও মতামত চাওয়া উচিত ছিল। কারণ সাধারণ মানুষের অনেকেরই আত্মীয় এ বাহিনীতে কর্মরত আছেন। সেজন্য তারাও অভ্যন্তরীণ অনেক বিষয়ে ওয়াকিবহাল। এসব বিষয়ে তাদের মতামতও উঠে আসার সুযোগ ছিল। গত সোমবার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনপ্রধান সফর রাজ হোসেন। বৈঠকে তিনি জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশন ইতোমধ্যে ১০টি সভা করেছে। পাশাপাশি অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা ইতোমধ্যে ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে।

একাধিক সূত্র জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের বৈঠকে ঔপনিবেশিক যুগের পুলিশ আইন-১৮৬১, পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গলসহ অন্যান্য আইন ও বিধি প্রয়োজনীয়তার আলোকে সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের অনেক বিষয় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আদর্শের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ও অপ্রাসঙ্গিক বলে কেউ কেউ মত দেন। পুলিশের কল্যাণ (আট ঘণ্টা ডিউটি, ছুটি, ঝুঁকিভাতা, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি) নিশ্চিত করার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে সংস্কার কমিশনকে অনুরোধ করা হয়। এ ছাড়া জনগণকে দ্রুততম সময়ে সেবা দেওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সক্ষমতা বাড়ানোর কথাও সংস্কার প্রস্তাবে রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সদস্য সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ সরকারের জন্য। পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনবান্ধব এবং জবাবদিহি করতে আমরা আমাদের কাজটি করে যাব। পুলিশের কিছু আইন ও বিধি সংশোধনের প্রস্তাব এসেছে যেগুলো যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে অনেক আশাবাদী।’

যা ছিল আগের খসড়ায় : পুলিশ পুনর্গঠন ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত আগের খসড়া অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, যেহেতু মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, জনগণের অধিকার সংরক্ষণ, সংবিধান ও আইন অনুসারে কর্মপরিচালনা এবং জনগণের গণতান্ত্রিক প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের দায়িত্ব, কর্তব্য ও ভূমিকা রয়েছে। পুলিশকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সেবানিবেদিত, জনগণের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন, বাহ্যিক প্রভাবমুক্ত এবং আইন, আদালত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ হতে হবে। পুলিশি ব্যবস্থার নতুন চ্যালেঞ্জসমূূহ, আইনের শাসন ও সুশাসনের নীতিসমূহ বিবেচনা করে পুলিশের ভূমিকা, কর্তব্য ও দায়িত্ব পুনঃসংজ্ঞায়িত করা সমীচীন। দক্ষতার সঙ্গে অপরাধ প্রতিরোধ, উদ্ঘাটন ও দমন, জনশৃঙ্খলা, শান্তি ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য পুলিশ পুনর্গঠন প্রয়োজন।

পুলিশ পুনর্গঠনে অধ্যাদেশ প্রণয়নের যৌক্তিকতা তুলে ধরে খসড়া আইনে আরও বলা হয়, যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশ একটি অতি পুরাতন পুলিশ আইন নিয়ে চলছে। যা আধুনিক গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য উপযুক্ত নয়। ঔপনিবেশিক আমলে পুলিশ ছিল প্রভুদের সেবাদাস। আর স্বাধীনতা-উত্তর কয়েক যুগ যাবৎ রাজনৈতিক ক্ষমতাবানেরা অবৈধ প্রভাবের মাধ্যমে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করে তাঁদের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। পুলিশ সার্ভিসের ভিতরে ও বাইরে পুলিশি ব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের অসন্তোষ ও মোহমুক্তি এখন স্বীকৃত বিষয়। ক্ষমতাসীনদের অবৈধ যন্ত্র থেকে রূপান্তর করে জনগণের সেবায় নিবেদিত একটি পুলিশ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করতে হবে। খসড়ায় আরও বলা হয়, ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে অতীতে পুলিশ সার্ভিস এর মুখ্য উদ্দেশ্য ‘জনগণের সেবা করা’ থেকে বিচ্যুত হয়েছিল বলে মনে করে পুলিশ পুনর্গঠন কমিটি। তাই বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন পুলিশ আইন প্রয়োজন। পুলিশের কাজ হচ্ছে দেশের জনগণের সেবা করা, ক্ষমতাসীনদের নয়। শক্তিপ্রয়োগ থাকবে ন্যূনতম। আইন প্রয়োগের নামে নানান বেআইনি উপায়ের ব্যাপক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয়ের মৌলিক মানবাধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ সার্ভিসে পেশাদারি সংরক্ষণে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা মেধার ভিত্তিতে হতে হবে। কাজের ভিত্তিতে পুলিশের মূল্যায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম