শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কার কতদূর

পুলিশে আসছে বড় বদল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশে আসছে বড় বদল

বদলে যাচ্ছে পুলিশ। বাহিনীর সদস্যদের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য স্থায়ী রূপ পাচ্ছে ‘পুলিশ কমিশন’। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে পুলিশ বাহিনীকে বের করে আনতে কাজ শুরু করেছেন কমিশনের সদস্যরা। এরই মধ্যে কমিশন নিজেদের মধ্যে ১০টি সভা এবং অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক করেছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে ১৭টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সেটি ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে। আসছে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেবে সংস্কার কমিটি। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার আদায় করা প্রয়োজন। নয়তো সংস্কার কমিটির সব কষ্ট ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুলিশ সংস্কার সময়ের দাবি। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুলিশ সংস্কার নিয়ে কাজ করেছিল। তবে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাতে আর আগ্রহ দেখায়নি। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত হবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে কমিটমেন্ট নিয়ে নেওয়া। নইলে এ কমিশনের সব কষ্ট বিফলে যাবে।’ জানা গেছে, ৩ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুমোদনক্রমে সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করা হয়। এরই মধ্যে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে ১৭টি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করে জনগণের মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ সেখানে মতামত দিচ্ছেন। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত তা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এসব মতামত গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হবে। তবে ইতোমধ্যে যারা মতামত দিয়েছেন, তাদের মতামতের ওপরও কমিশনের সদস্যরা আলোচনা করছেন। কমিশনের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এরই মধ্যে তাঁরা একমত হয়েছেন প্রস্তাবে ‘পুলিশ কমিশন’ থাকবে। ২০০৭ সালে ইউএনডিপির সহায়তায় পুলিশ সংস্কার প্রোগ্রামের প্রতিবেদন অনুসারে খসড়া অধ্যাদেশেও ‘পুলিশ অভিযোগ কমিশন’ রাখা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, এ কমিশন গঠিত হবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে। সাবেক বিচারক, সচিব, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, ধর্মীয় চিন্তাবিদ, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি এ কমিশনে থাকতে পারবেন। অনেকটা ওয়াচডগের মতো কাজ করবে কমিশন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের পর যথাযথ ব্যবস্থার সুপারিশ করবে। তারা থানা পুলিশের কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। পুলিশ বাহিনী পুনর্গঠনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পুলিশ এবং ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম বা জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি খসড়া প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিল সাবেক আইজিপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহানকে। ২০০৭ সালের মে মাসে কাজ শুরু করে এ কমিটি। পরে তাঁরা সংস্কার আইনের একটি খসড়া জমাও দিয়েছিলেন। খসড়ায় তদবির করাকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।

পুলিশ সংস্কার কমিটির অন্যতম সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাসির উদ্দীন এলান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে যা হয়েছে তা তো সবাই জানেন। যার আইজিপি হওয়ার যোগ্যতা ছিল তাকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করেও রাখা হয়েছে। তবে সিস্টেমটা ঠিক করার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সংস্কার প্রতিবেদন সাধারণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হবে। এর পরও যদি তা বাস্তবায়ন না করা হয়, তাহলে মানুষ জানতে পারবে কেন তা বাস্তবায়ন হলো না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিটিকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা না বলার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমাদের প্রতিবেদন দাখিলের পরই উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে। পরে প্রতিবেদনের কোনো সংযোজন, বিয়োজনের বিষয়টি দেখা হবে।’

খোদ নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেনও পুলিশ সংস্কার নিয়ে তাঁর মতামত দিয়েছেন গতকাল একটি অনুষ্ঠানে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের পরে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত পুলিশ বাহিনী গঠন এখন সময়ের দাবি। যে কোনো উপায়ে পুলিশ বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য পুলিশের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে দিতে হবে। আমাদের ছাত্ররা পুলিশকে সাহায্য করছে। তারা ট্রাফিক সামলানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করছে। পুলিশকে সহযোগিতা করতে থানায় থানায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নাগরিক কমিটি করে দেওয়া যেতে পারে।’ পুলিশের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করতে পুলিশে বিদ্যমান তিন ধাপের নিয়োগ থেকে কমিয়ে দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পুলিশের নিচের দিকের সদস্যদের সুযোগসুবিধা অত্যন্ত কম। তাদের পদোন্নতির সুযোগ নেই। তারা কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করে আর সেই পদ থেকেই অবসরে যায়; যা কাম্য নয়। একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট যখন আর পদোন্নতির কোনো আশা দেখেন না তখন হতাশ হন, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।’ নিচের দিকে পুলিশের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব অভিমত ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার জানা উচিত কীভাবে তার অধস্তন পুলিশ ডিউটি করে। দায়িত্ব পালন করতে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। এজন্য বিসিএস ক্যাডারভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সারদায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শেষে এক বছরের জন্য থানায় সংযুক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে কীভাবে পুলিশ কাজ করে তা জানার ও বোঝার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।’ সাবেক এক আইজিপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খসড়া জমা হওয়ার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন-“তোমরা কি আগের সরকারের মতো চলবা?” এর পর থেকে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইলবন্দি হয়ে আছে।’ সে সময় পুলিশেরও একটি অংশ তা বাস্তবায়ন না করতে সরকারের একটি মহলকে পরামর্শ দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৮৬১ সালের ঔপনিবেশিক আইন বদলে যুগোপযোগী করতে হবে। করোনা সংকটে পুলিশের কার্যক্রম তুমুল প্রশংসিত হলেও গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক পরিচয় ও আর্থিক লেনদেনে বদলি-পদোন্নতি ও নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় পুলিশ নানাভাবে সমালোচিত হয়েছে। অপেশাদার আচরণ করে অনেকে বারবার পার পেয়েছেন। নিয়োগ, পদোন্নতি এবং পদায়নের জন্য গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রথা বাতিল করা উচিত। তবে বিশেষায়িত ছাড়া বাকি ইউনিটগুলোয় একই ব্যক্তিকে এক জায়গায় তিন বছরের বেশি রাখা কোনোভাবেই ঠিক হবে না। পুলিশের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে স্থানীয় জনসাধারণ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করা উচিত।

এদিকে পুলিশ সংস্কার কমিশনকে কিছু বিষয়ের ওপর নজর দিতে অনুরোধ করেছেন পুলিশের কিছু কর্মকর্তা। তাঁরা বলছেন, ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্নমালায় পুলিশে নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়ন এবং বাজেটের বিষয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়নি। এসব বিষয়েও মতামত চাওয়া উচিত ছিল। কারণ সাধারণ মানুষের অনেকেরই আত্মীয় এ বাহিনীতে কর্মরত আছেন। সেজন্য তারাও অভ্যন্তরীণ অনেক বিষয়ে ওয়াকিবহাল। এসব বিষয়ে তাদের মতামতও উঠে আসার সুযোগ ছিল। গত সোমবার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনপ্রধান সফর রাজ হোসেন। বৈঠকে তিনি জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশন ইতোমধ্যে ১০টি সভা করেছে। পাশাপাশি অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা ইতোমধ্যে ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে।

একাধিক সূত্র জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের বৈঠকে ঔপনিবেশিক যুগের পুলিশ আইন-১৮৬১, পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গলসহ অন্যান্য আইন ও বিধি প্রয়োজনীয়তার আলোকে সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের অনেক বিষয় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আদর্শের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ও অপ্রাসঙ্গিক বলে কেউ কেউ মত দেন। পুলিশের কল্যাণ (আট ঘণ্টা ডিউটি, ছুটি, ঝুঁকিভাতা, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি) নিশ্চিত করার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে সংস্কার কমিশনকে অনুরোধ করা হয়। এ ছাড়া জনগণকে দ্রুততম সময়ে সেবা দেওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সক্ষমতা বাড়ানোর কথাও সংস্কার প্রস্তাবে রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সদস্য সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ সরকারের জন্য। পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনবান্ধব এবং জবাবদিহি করতে আমরা আমাদের কাজটি করে যাব। পুলিশের কিছু আইন ও বিধি সংশোধনের প্রস্তাব এসেছে যেগুলো যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে অনেক আশাবাদী।’

যা ছিল আগের খসড়ায় : পুলিশ পুনর্গঠন ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত আগের খসড়া অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, যেহেতু মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, জনগণের অধিকার সংরক্ষণ, সংবিধান ও আইন অনুসারে কর্মপরিচালনা এবং জনগণের গণতান্ত্রিক প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের দায়িত্ব, কর্তব্য ও ভূমিকা রয়েছে। পুলিশকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সেবানিবেদিত, জনগণের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন, বাহ্যিক প্রভাবমুক্ত এবং আইন, আদালত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ হতে হবে। পুলিশি ব্যবস্থার নতুন চ্যালেঞ্জসমূূহ, আইনের শাসন ও সুশাসনের নীতিসমূহ বিবেচনা করে পুলিশের ভূমিকা, কর্তব্য ও দায়িত্ব পুনঃসংজ্ঞায়িত করা সমীচীন। দক্ষতার সঙ্গে অপরাধ প্রতিরোধ, উদ্ঘাটন ও দমন, জনশৃঙ্খলা, শান্তি ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য পুলিশ পুনর্গঠন প্রয়োজন।

পুলিশ পুনর্গঠনে অধ্যাদেশ প্রণয়নের যৌক্তিকতা তুলে ধরে খসড়া আইনে আরও বলা হয়, যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশ একটি অতি পুরাতন পুলিশ আইন নিয়ে চলছে। যা আধুনিক গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য উপযুক্ত নয়। ঔপনিবেশিক আমলে পুলিশ ছিল প্রভুদের সেবাদাস। আর স্বাধীনতা-উত্তর কয়েক যুগ যাবৎ রাজনৈতিক ক্ষমতাবানেরা অবৈধ প্রভাবের মাধ্যমে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করে তাঁদের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। পুলিশ সার্ভিসের ভিতরে ও বাইরে পুলিশি ব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের অসন্তোষ ও মোহমুক্তি এখন স্বীকৃত বিষয়। ক্ষমতাসীনদের অবৈধ যন্ত্র থেকে রূপান্তর করে জনগণের সেবায় নিবেদিত একটি পুলিশ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করতে হবে। খসড়ায় আরও বলা হয়, ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে অতীতে পুলিশ সার্ভিস এর মুখ্য উদ্দেশ্য ‘জনগণের সেবা করা’ থেকে বিচ্যুত হয়েছিল বলে মনে করে পুলিশ পুনর্গঠন কমিটি। তাই বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন পুলিশ আইন প্রয়োজন। পুলিশের কাজ হচ্ছে দেশের জনগণের সেবা করা, ক্ষমতাসীনদের নয়। শক্তিপ্রয়োগ থাকবে ন্যূনতম। আইন প্রয়োগের নামে নানান বেআইনি উপায়ের ব্যাপক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয়ের মৌলিক মানবাধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ সার্ভিসে পেশাদারি সংরক্ষণে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা মেধার ভিত্তিতে হতে হবে। কাজের ভিত্তিতে পুলিশের মূল্যায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা