শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কার কতদূর

পুলিশে আসছে বড় বদল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশে আসছে বড় বদল

বদলে যাচ্ছে পুলিশ। বাহিনীর সদস্যদের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য স্থায়ী রূপ পাচ্ছে ‘পুলিশ কমিশন’। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে পুলিশ বাহিনীকে বের করে আনতে কাজ শুরু করেছেন কমিশনের সদস্যরা। এরই মধ্যে কমিশন নিজেদের মধ্যে ১০টি সভা এবং অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক করেছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে ১৭টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সেটি ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে। আসছে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেবে সংস্কার কমিটি। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার আদায় করা প্রয়োজন। নয়তো সংস্কার কমিটির সব কষ্ট ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুলিশ সংস্কার সময়ের দাবি। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুলিশ সংস্কার নিয়ে কাজ করেছিল। তবে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাতে আর আগ্রহ দেখায়নি। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত হবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে কমিটমেন্ট নিয়ে নেওয়া। নইলে এ কমিশনের সব কষ্ট বিফলে যাবে।’ জানা গেছে, ৩ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুমোদনক্রমে সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করা হয়। এরই মধ্যে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে ১৭টি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করে জনগণের মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ সেখানে মতামত দিচ্ছেন। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত তা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এসব মতামত গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হবে। তবে ইতোমধ্যে যারা মতামত দিয়েছেন, তাদের মতামতের ওপরও কমিশনের সদস্যরা আলোচনা করছেন। কমিশনের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এরই মধ্যে তাঁরা একমত হয়েছেন প্রস্তাবে ‘পুলিশ কমিশন’ থাকবে। ২০০৭ সালে ইউএনডিপির সহায়তায় পুলিশ সংস্কার প্রোগ্রামের প্রতিবেদন অনুসারে খসড়া অধ্যাদেশেও ‘পুলিশ অভিযোগ কমিশন’ রাখা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, এ কমিশন গঠিত হবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে। সাবেক বিচারক, সচিব, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, ধর্মীয় চিন্তাবিদ, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি এ কমিশনে থাকতে পারবেন। অনেকটা ওয়াচডগের মতো কাজ করবে কমিশন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের পর যথাযথ ব্যবস্থার সুপারিশ করবে। তারা থানা পুলিশের কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। পুলিশ বাহিনী পুনর্গঠনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পুলিশ এবং ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম বা জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি খসড়া প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিল সাবেক আইজিপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহানকে। ২০০৭ সালের মে মাসে কাজ শুরু করে এ কমিটি। পরে তাঁরা সংস্কার আইনের একটি খসড়া জমাও দিয়েছিলেন। খসড়ায় তদবির করাকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।

পুলিশ সংস্কার কমিটির অন্যতম সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাসির উদ্দীন এলান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে যা হয়েছে তা তো সবাই জানেন। যার আইজিপি হওয়ার যোগ্যতা ছিল তাকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করেও রাখা হয়েছে। তবে সিস্টেমটা ঠিক করার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সংস্কার প্রতিবেদন সাধারণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হবে। এর পরও যদি তা বাস্তবায়ন না করা হয়, তাহলে মানুষ জানতে পারবে কেন তা বাস্তবায়ন হলো না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিটিকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা না বলার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমাদের প্রতিবেদন দাখিলের পরই উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে। পরে প্রতিবেদনের কোনো সংযোজন, বিয়োজনের বিষয়টি দেখা হবে।’

খোদ নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেনও পুলিশ সংস্কার নিয়ে তাঁর মতামত দিয়েছেন গতকাল একটি অনুষ্ঠানে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের পরে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত পুলিশ বাহিনী গঠন এখন সময়ের দাবি। যে কোনো উপায়ে পুলিশ বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য পুলিশের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে দিতে হবে। আমাদের ছাত্ররা পুলিশকে সাহায্য করছে। তারা ট্রাফিক সামলানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করছে। পুলিশকে সহযোগিতা করতে থানায় থানায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নাগরিক কমিটি করে দেওয়া যেতে পারে।’ পুলিশের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করতে পুলিশে বিদ্যমান তিন ধাপের নিয়োগ থেকে কমিয়ে দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পুলিশের নিচের দিকের সদস্যদের সুযোগসুবিধা অত্যন্ত কম। তাদের পদোন্নতির সুযোগ নেই। তারা কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করে আর সেই পদ থেকেই অবসরে যায়; যা কাম্য নয়। একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট যখন আর পদোন্নতির কোনো আশা দেখেন না তখন হতাশ হন, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।’ নিচের দিকে পুলিশের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব অভিমত ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার জানা উচিত কীভাবে তার অধস্তন পুলিশ ডিউটি করে। দায়িত্ব পালন করতে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। এজন্য বিসিএস ক্যাডারভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সারদায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শেষে এক বছরের জন্য থানায় সংযুক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে কীভাবে পুলিশ কাজ করে তা জানার ও বোঝার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।’ সাবেক এক আইজিপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খসড়া জমা হওয়ার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন-“তোমরা কি আগের সরকারের মতো চলবা?” এর পর থেকে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইলবন্দি হয়ে আছে।’ সে সময় পুলিশেরও একটি অংশ তা বাস্তবায়ন না করতে সরকারের একটি মহলকে পরামর্শ দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৮৬১ সালের ঔপনিবেশিক আইন বদলে যুগোপযোগী করতে হবে। করোনা সংকটে পুলিশের কার্যক্রম তুমুল প্রশংসিত হলেও গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক পরিচয় ও আর্থিক লেনদেনে বদলি-পদোন্নতি ও নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় পুলিশ নানাভাবে সমালোচিত হয়েছে। অপেশাদার আচরণ করে অনেকে বারবার পার পেয়েছেন। নিয়োগ, পদোন্নতি এবং পদায়নের জন্য গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রথা বাতিল করা উচিত। তবে বিশেষায়িত ছাড়া বাকি ইউনিটগুলোয় একই ব্যক্তিকে এক জায়গায় তিন বছরের বেশি রাখা কোনোভাবেই ঠিক হবে না। পুলিশের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে স্থানীয় জনসাধারণ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করা উচিত।

এদিকে পুলিশ সংস্কার কমিশনকে কিছু বিষয়ের ওপর নজর দিতে অনুরোধ করেছেন পুলিশের কিছু কর্মকর্তা। তাঁরা বলছেন, ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্নমালায় পুলিশে নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়ন এবং বাজেটের বিষয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়নি। এসব বিষয়েও মতামত চাওয়া উচিত ছিল। কারণ সাধারণ মানুষের অনেকেরই আত্মীয় এ বাহিনীতে কর্মরত আছেন। সেজন্য তারাও অভ্যন্তরীণ অনেক বিষয়ে ওয়াকিবহাল। এসব বিষয়ে তাদের মতামতও উঠে আসার সুযোগ ছিল। গত সোমবার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনপ্রধান সফর রাজ হোসেন। বৈঠকে তিনি জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশন ইতোমধ্যে ১০টি সভা করেছে। পাশাপাশি অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা ইতোমধ্যে ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে।

একাধিক সূত্র জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের বৈঠকে ঔপনিবেশিক যুগের পুলিশ আইন-১৮৬১, পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গলসহ অন্যান্য আইন ও বিধি প্রয়োজনীয়তার আলোকে সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের অনেক বিষয় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আদর্শের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ও অপ্রাসঙ্গিক বলে কেউ কেউ মত দেন। পুলিশের কল্যাণ (আট ঘণ্টা ডিউটি, ছুটি, ঝুঁকিভাতা, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি) নিশ্চিত করার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে সংস্কার কমিশনকে অনুরোধ করা হয়। এ ছাড়া জনগণকে দ্রুততম সময়ে সেবা দেওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সক্ষমতা বাড়ানোর কথাও সংস্কার প্রস্তাবে রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সদস্য সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ সরকারের জন্য। পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনবান্ধব এবং জবাবদিহি করতে আমরা আমাদের কাজটি করে যাব। পুলিশের কিছু আইন ও বিধি সংশোধনের প্রস্তাব এসেছে যেগুলো যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে অনেক আশাবাদী।’

যা ছিল আগের খসড়ায় : পুলিশ পুনর্গঠন ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত আগের খসড়া অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, যেহেতু মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, জনগণের অধিকার সংরক্ষণ, সংবিধান ও আইন অনুসারে কর্মপরিচালনা এবং জনগণের গণতান্ত্রিক প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের দায়িত্ব, কর্তব্য ও ভূমিকা রয়েছে। পুলিশকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সেবানিবেদিত, জনগণের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন, বাহ্যিক প্রভাবমুক্ত এবং আইন, আদালত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ হতে হবে। পুলিশি ব্যবস্থার নতুন চ্যালেঞ্জসমূূহ, আইনের শাসন ও সুশাসনের নীতিসমূহ বিবেচনা করে পুলিশের ভূমিকা, কর্তব্য ও দায়িত্ব পুনঃসংজ্ঞায়িত করা সমীচীন। দক্ষতার সঙ্গে অপরাধ প্রতিরোধ, উদ্ঘাটন ও দমন, জনশৃঙ্খলা, শান্তি ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য পুলিশ পুনর্গঠন প্রয়োজন।

পুলিশ পুনর্গঠনে অধ্যাদেশ প্রণয়নের যৌক্তিকতা তুলে ধরে খসড়া আইনে আরও বলা হয়, যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশ একটি অতি পুরাতন পুলিশ আইন নিয়ে চলছে। যা আধুনিক গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য উপযুক্ত নয়। ঔপনিবেশিক আমলে পুলিশ ছিল প্রভুদের সেবাদাস। আর স্বাধীনতা-উত্তর কয়েক যুগ যাবৎ রাজনৈতিক ক্ষমতাবানেরা অবৈধ প্রভাবের মাধ্যমে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করে তাঁদের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। পুলিশ সার্ভিসের ভিতরে ও বাইরে পুলিশি ব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের অসন্তোষ ও মোহমুক্তি এখন স্বীকৃত বিষয়। ক্ষমতাসীনদের অবৈধ যন্ত্র থেকে রূপান্তর করে জনগণের সেবায় নিবেদিত একটি পুলিশ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করতে হবে। খসড়ায় আরও বলা হয়, ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে অতীতে পুলিশ সার্ভিস এর মুখ্য উদ্দেশ্য ‘জনগণের সেবা করা’ থেকে বিচ্যুত হয়েছিল বলে মনে করে পুলিশ পুনর্গঠন কমিটি। তাই বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন পুলিশ আইন প্রয়োজন। পুলিশের কাজ হচ্ছে দেশের জনগণের সেবা করা, ক্ষমতাসীনদের নয়। শক্তিপ্রয়োগ থাকবে ন্যূনতম। আইন প্রয়োগের নামে নানান বেআইনি উপায়ের ব্যাপক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয়ের মৌলিক মানবাধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ সার্ভিসে পেশাদারি সংরক্ষণে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা মেধার ভিত্তিতে হতে হবে। কাজের ভিত্তিতে পুলিশের মূল্যায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ
ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭
কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর
‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ
জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই
১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে ব্রিটিশ সেনা গ্রেপ্তার
কেনিয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে ব্রিটিশ সেনা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনপুরায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
মনপুরায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?
দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!
গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট
কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়
যুক্তরাষ্ট্র এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ
আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক