শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কার কতদূর

পুলিশে আসছে বড় বদল

সাখাওয়াত কাওসার
পুলিশে আসছে বড় বদল

বদলে যাচ্ছে পুলিশ। বাহিনীর সদস্যদের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য স্থায়ী রূপ পাচ্ছে ‘পুলিশ কমিশন’। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে পুলিশ বাহিনীকে বের করে আনতে কাজ শুরু করেছেন কমিশনের সদস্যরা। এরই মধ্যে কমিশন নিজেদের মধ্যে ১০টি সভা এবং অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক করেছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে ১৭টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সেটি ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে। আসছে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেবে সংস্কার কমিটি। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার আদায় করা প্রয়োজন। নয়তো সংস্কার কমিটির সব কষ্ট ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুলিশ সংস্কার সময়ের দাবি। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুলিশ সংস্কার নিয়ে কাজ করেছিল। তবে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাতে আর আগ্রহ দেখায়নি। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত হবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে কমিটমেন্ট নিয়ে নেওয়া। নইলে এ কমিশনের সব কষ্ট বিফলে যাবে।’ জানা গেছে, ৩ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুমোদনক্রমে সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বে নয় সদস্যের একটি ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করা হয়। এরই মধ্যে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে ১৭টি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করে জনগণের মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ সেখানে মতামত দিচ্ছেন। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত তা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এসব মতামত গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হবে। তবে ইতোমধ্যে যারা মতামত দিয়েছেন, তাদের মতামতের ওপরও কমিশনের সদস্যরা আলোচনা করছেন। কমিশনের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এরই মধ্যে তাঁরা একমত হয়েছেন প্রস্তাবে ‘পুলিশ কমিশন’ থাকবে। ২০০৭ সালে ইউএনডিপির সহায়তায় পুলিশ সংস্কার প্রোগ্রামের প্রতিবেদন অনুসারে খসড়া অধ্যাদেশেও ‘পুলিশ অভিযোগ কমিশন’ রাখা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, এ কমিশন গঠিত হবে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে। সাবেক বিচারক, সচিব, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, ধর্মীয় চিন্তাবিদ, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ নানা শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি এ কমিশনে থাকতে পারবেন। অনেকটা ওয়াচডগের মতো কাজ করবে কমিশন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের পর যথাযথ ব্যবস্থার সুপারিশ করবে। তারা থানা পুলিশের কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। পুলিশ বাহিনী পুনর্গঠনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পুলিশ এবং ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম বা জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি খসড়া প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিল সাবেক আইজিপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহানকে। ২০০৭ সালের মে মাসে কাজ শুরু করে এ কমিটি। পরে তাঁরা সংস্কার আইনের একটি খসড়া জমাও দিয়েছিলেন। খসড়ায় তদবির করাকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল।

পুলিশ সংস্কার কমিটির অন্যতম সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাসির উদ্দীন এলান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পুলিশ বাহিনীতে যা হয়েছে তা তো সবাই জানেন। যার আইজিপি হওয়ার যোগ্যতা ছিল তাকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার করেও রাখা হয়েছে। তবে সিস্টেমটা ঠিক করার জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সংস্কার প্রতিবেদন সাধারণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হবে। এর পরও যদি তা বাস্তবায়ন না করা হয়, তাহলে মানুষ জানতে পারবে কেন তা বাস্তবায়ন হলো না।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংস্কার কমিটিকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা না বলার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমাদের প্রতিবেদন দাখিলের পরই উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে। পরে প্রতিবেদনের কোনো সংযোজন, বিয়োজনের বিষয়টি দেখা হবে।’

খোদ নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেনও পুলিশ সংস্কার নিয়ে তাঁর মতামত দিয়েছেন গতকাল একটি অনুষ্ঠানে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টের রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের পরে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত পুলিশ বাহিনী গঠন এখন সময়ের দাবি। যে কোনো উপায়ে পুলিশ বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য পুলিশের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে দিতে হবে। আমাদের ছাত্ররা পুলিশকে সাহায্য করছে। তারা ট্রাফিক সামলানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করছে। পুলিশকে সহযোগিতা করতে থানায় থানায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নাগরিক কমিটি করে দেওয়া যেতে পারে।’ পুলিশের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করতে পুলিশে বিদ্যমান তিন ধাপের নিয়োগ থেকে কমিয়ে দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পুলিশের নিচের দিকের সদস্যদের সুযোগসুবিধা অত্যন্ত কম। তাদের পদোন্নতির সুযোগ নেই। তারা কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করে আর সেই পদ থেকেই অবসরে যায়; যা কাম্য নয়। একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট যখন আর পদোন্নতির কোনো আশা দেখেন না তখন হতাশ হন, নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন।’ নিচের দিকে পুলিশের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব অভিমত ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন, ‘একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার জানা উচিত কীভাবে তার অধস্তন পুলিশ ডিউটি করে। দায়িত্ব পালন করতে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। এজন্য বিসিএস ক্যাডারভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সারদায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শেষে এক বছরের জন্য থানায় সংযুক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে কীভাবে পুলিশ কাজ করে তা জানার ও বোঝার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।’ সাবেক এক আইজিপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খসড়া জমা হওয়ার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন-“তোমরা কি আগের সরকারের মতো চলবা?” এর পর থেকে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইলবন্দি হয়ে আছে।’ সে সময় পুলিশেরও একটি অংশ তা বাস্তবায়ন না করতে সরকারের একটি মহলকে পরামর্শ দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৮৬১ সালের ঔপনিবেশিক আইন বদলে যুগোপযোগী করতে হবে। করোনা সংকটে পুলিশের কার্যক্রম তুমুল প্রশংসিত হলেও গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক পরিচয় ও আর্থিক লেনদেনে বদলি-পদোন্নতি ও নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় পুলিশ নানাভাবে সমালোচিত হয়েছে। অপেশাদার আচরণ করে অনেকে বারবার পার পেয়েছেন। নিয়োগ, পদোন্নতি এবং পদায়নের জন্য গোয়েন্দা প্রতিবেদনের প্রথা বাতিল করা উচিত। তবে বিশেষায়িত ছাড়া বাকি ইউনিটগুলোয় একই ব্যক্তিকে এক জায়গায় তিন বছরের বেশি রাখা কোনোভাবেই ঠিক হবে না। পুলিশের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে স্থানীয় জনসাধারণ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করা উচিত।

এদিকে পুলিশ সংস্কার কমিশনকে কিছু বিষয়ের ওপর নজর দিতে অনুরোধ করেছেন পুলিশের কিছু কর্মকর্তা। তাঁরা বলছেন, ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্নমালায় পুলিশে নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়ন এবং বাজেটের বিষয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়নি। এসব বিষয়েও মতামত চাওয়া উচিত ছিল। কারণ সাধারণ মানুষের অনেকেরই আত্মীয় এ বাহিনীতে কর্মরত আছেন। সেজন্য তারাও অভ্যন্তরীণ অনেক বিষয়ে ওয়াকিবহাল। এসব বিষয়ে তাদের মতামতও উঠে আসার সুযোগ ছিল। গত সোমবার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনপ্রধান সফর রাজ হোসেন। বৈঠকে তিনি জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশন ইতোমধ্যে ১০টি সভা করেছে। পাশাপাশি অংশীজনদের সঙ্গে আরও চারটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ সংস্কারের বিষয়ে জনসাধারণের মতামত চেয়ে একটি প্রশ্নমালা প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা ইতোমধ্যে ওয়েবসাইটেও দেওয়া হয়েছে।

একাধিক সূত্র জানান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের বৈঠকে ঔপনিবেশিক যুগের পুলিশ আইন-১৮৬১, পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গলসহ অন্যান্য আইন ও বিধি প্রয়োজনীয়তার আলোকে সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনের অনেক বিষয় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আদর্শের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ও অপ্রাসঙ্গিক বলে কেউ কেউ মত দেন। পুলিশের কল্যাণ (আট ঘণ্টা ডিউটি, ছুটি, ঝুঁকিভাতা, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি) নিশ্চিত করার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে সংস্কার কমিশনকে অনুরোধ করা হয়। এ ছাড়া জনগণকে দ্রুততম সময়ে সেবা দেওয়ার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সক্ষমতা বাড়ানোর কথাও সংস্কার প্রস্তাবে রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সদস্য সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ সরকারের জন্য। পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনবান্ধব এবং জবাবদিহি করতে আমরা আমাদের কাজটি করে যাব। পুলিশের কিছু আইন ও বিধি সংশোধনের প্রস্তাব এসেছে যেগুলো যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে অনেক আশাবাদী।’

যা ছিল আগের খসড়ায় : পুলিশ পুনর্গঠন ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত আগের খসড়া অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, যেহেতু মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, জনগণের অধিকার সংরক্ষণ, সংবিধান ও আইন অনুসারে কর্মপরিচালনা এবং জনগণের গণতান্ত্রিক প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের দায়িত্ব, কর্তব্য ও ভূমিকা রয়েছে। পুলিশকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সেবানিবেদিত, জনগণের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন, বাহ্যিক প্রভাবমুক্ত এবং আইন, আদালত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ হতে হবে। পুলিশি ব্যবস্থার নতুন চ্যালেঞ্জসমূূহ, আইনের শাসন ও সুশাসনের নীতিসমূহ বিবেচনা করে পুলিশের ভূমিকা, কর্তব্য ও দায়িত্ব পুনঃসংজ্ঞায়িত করা সমীচীন। দক্ষতার সঙ্গে অপরাধ প্রতিরোধ, উদ্ঘাটন ও দমন, জনশৃঙ্খলা, শান্তি ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য পুলিশ পুনর্গঠন প্রয়োজন।

পুলিশ পুনর্গঠনে অধ্যাদেশ প্রণয়নের যৌক্তিকতা তুলে ধরে খসড়া আইনে আরও বলা হয়, যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশ একটি অতি পুরাতন পুলিশ আইন নিয়ে চলছে। যা আধুনিক গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য উপযুক্ত নয়। ঔপনিবেশিক আমলে পুলিশ ছিল প্রভুদের সেবাদাস। আর স্বাধীনতা-উত্তর কয়েক যুগ যাবৎ রাজনৈতিক ক্ষমতাবানেরা অবৈধ প্রভাবের মাধ্যমে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করে তাঁদের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন। পুলিশ সার্ভিসের ভিতরে ও বাইরে পুলিশি ব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের অসন্তোষ ও মোহমুক্তি এখন স্বীকৃত বিষয়। ক্ষমতাসীনদের অবৈধ যন্ত্র থেকে রূপান্তর করে জনগণের সেবায় নিবেদিত একটি পুলিশ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করতে হবে। খসড়ায় আরও বলা হয়, ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে অবৈধ হস্তক্ষেপের কারণে অতীতে পুলিশ সার্ভিস এর মুখ্য উদ্দেশ্য ‘জনগণের সেবা করা’ থেকে বিচ্যুত হয়েছিল বলে মনে করে পুলিশ পুনর্গঠন কমিটি। তাই বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন পুলিশ আইন প্রয়োজন। পুলিশের কাজ হচ্ছে দেশের জনগণের সেবা করা, ক্ষমতাসীনদের নয়। শক্তিপ্রয়োগ থাকবে ন্যূনতম। আইন প্রয়োগের নামে নানান বেআইনি উপায়ের ব্যাপক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয়ের মৌলিক মানবাধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ সার্ভিসে পেশাদারি সংরক্ষণে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা মেধার ভিত্তিতে হতে হবে। কাজের ভিত্তিতে পুলিশের মূল্যায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতকে বুঝতে হবে এটা হাসিনার বাংলাদেশ নয়
ভারতকে বুঝতে হবে এটা হাসিনার বাংলাদেশ নয়
নির্বাচন কমিশন স্বচ্ছতার সঙ্গে গঠিত : জাতিসংঘ
নির্বাচন কমিশন স্বচ্ছতার সঙ্গে গঠিত : জাতিসংঘ
পিলখানা হত্যা তদন্তে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু
পিলখানা হত্যা তদন্তে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু
দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়
দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ২ মার্চ, তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ২ মার্চ, তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
চলছে অপপ্রচার, সরকার জানাল কূটনীতিকদের
চলছে অপপ্রচার, সরকার জানাল কূটনীতিকদের
ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত
ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত
নতুন দল গঠনের হিড়িক
নতুন দল গঠনের হিড়িক
চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি
চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি
দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে
দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে
সর্বশেষ খবর
আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল
আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১
বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল
ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ
চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ

৩ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা
খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের
মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট
দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ
সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই
খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি
বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত
নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন
‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬
মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ
ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ
ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা
খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়
৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক
স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’
এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক
পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন
দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া
বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় সিলেটে বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় সিলেটে বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা
আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন
স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?
সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা
আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

১৬ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন
ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল
মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’
‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি
সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন
ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?
অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?

১১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!
মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির
যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট

নগর জীবন

চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র
চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

কমছে না উত্তাপ
কমছে না উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা
নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা
নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা

নগর জীবন

তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য
তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা
উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত
ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ
আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের হিড়িক
নতুন দল গঠনের হিড়িক

প্রথম পৃষ্ঠা

কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস
কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস

পেছনের পৃষ্ঠা

পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক
পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার করেই নির্বাচন
সংস্কার করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি
মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়
দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি
চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প
বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি

সম্পাদকীয়

দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে
দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির উদ্যোগের প্রশংসা স্পেন রাষ্ট্রদূতের
প্রধান বিচারপতির উদ্যোগের প্রশংসা স্পেন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা