শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আবদুস সালাম
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আমার নিজের একটা দেশ হবে, এই ভেবেই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতার যুদ্ধে গিয়েছিলাম। স্বাধীন সেই দেশে নিপীড়ন-নির্যাতন থাকবে না। গণতন্ত্র থাকবে। ভোটের অধিকার থাকবে। একটা স্বাধীন দেশের যেসব উপাদান ও সুযোগসুবিধা থাকা উচিত সেগুলো কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়া রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক উপভোগ করবে- এটিই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মুখ্য বিষয়। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম তৎকালীন পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে যে বৈষম্য চলছিল তার অবসানের জন্য। শাসনের নামে পশ্চিম পাকিস্তান আমাদের শোষণ করত। তা থেকে মুক্তি পেতেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অবশেষে আমরা বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছি। দুঃখের বিষয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়েই যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে সেই আওয়ামী লীগ বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর সময়কালের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করে দিল।

যেখানে গণতন্ত্র এবং রাজনৈতিক অধিকারের জন্য আমরা লড়াই করলাম সেখানে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে তারা দেশে একদলীয় শাসনের অবতারণা করল। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে মাত্র চারটি পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হলো। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের ব্যর্থতার কারণে জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়ল। অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হলো। দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিল। না খেতে পেয়ে মানুষ মরতে থাকল। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দোহাই দিয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় আধিপত্যবাদের শক্তির পক্ষেই কাজ করেছে। একটা স্বাধীন দেশের যে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি, স্বাধীন সংস্কৃতি হবে, শিক্ষাব্যবস্থায় আমাদের সংস্কৃতি ফুটে উঠবে তার কোনোটিই তাদের কারণে হলো না। আমরা পিন্ডির থেকে দেশ স্বাধীন করলাম কিন্তু দেখা গেল দিল্লির অধীন হয়ে পড়লাম। মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে আওয়ামী লীগ ব্যবসা করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও ব্যবসা করেছে। আওয়ামী লীগের কারণে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন তো দূরের কথা, তাদের এখনো বিভিন্নভাবে সমাজে অবহেলিত ও নিগৃহীত হতে হয়। প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পরিবর্তে পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এ কারণেই বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। গত ১৫ বছরও তারা জনবিচ্ছিন্ন ছিল। এসব কারণেই নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগকে বিদায় নিতে হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো শাসক এভাবে বিদায় নেয়নি। শেখ হাসিনার পতন যেভাবে হয়েছে, সেটা তাঁর এবং জাতির জন্যও একটা দুর্ভাগ্য। এখান থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের করণীয় একটিই, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মানুষের মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি, সামাজিক ন্যায়বিচার, সাম্য প্রতিষ্ঠা- এগুলোর একটাও আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ছিল না। যুদ্ধের পর হয়নি। নব্বইয়ের পট পরিবর্তনের পর মানুষের মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল। মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখেছিল, হয়তো গণতন্ত্র ফিরে আসবে। কিন্তু হয়নি। আবার এতগুলো বছর পর এবার ৫ আগস্ট আরও একটি গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিদায় নিলেন। এখন মানুষ আবার আশা করছে, তারা হয়তো গণতন্ত্র ফিরে পাবে।

যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন থেকে আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বলেই বিএনপির জন্ম হয়েছিল। একাত্তরের ২৫ মার্চ আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল বলেই জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব। পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের আগে এ দেশে গণতন্ত্র চরমভাবে বিঘিœত হয়েছিল, আমাদের স্বাধীনতা হুমকির সম্মুখীন হয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে ৭ নভেম্বর আবারও শহীদ জিয়ার আবির্ভাব ঘটেছিল। তিনি আসার পরে মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন, যে সাধ কিছুটা হলেও তিনি জনগণকে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। এ কারণেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি ৭ নভেম্বরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। পঁচাত্তরের সেই ৭ নভেম্বর যদি না ঘটত তাহলে সে সময়ই আধিপত্যবাদের অপশক্তির করায়ত্বে দেশ চলে যেত।

স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমানের হাত দিয়েই দেশের মানুষ গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছিল। তাঁর হাত ধরেই এ দেশের কৃষি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, বৈদেশিক নীতির সংস্কার হয়েছিল। এমন কোনো ক্ষেত্র ছিল না যেখানে জিয়াউর রহমানের সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি। স্বাধীনতার পরে দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ছিল আমাদের জন্য বিপদের কারণ। শেখ মুজিব এগুলোর চিত্র দেখিয়ে ত্রাণ আনতেন। অন্যদিকে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পরে জনসংখ্যাকে তিনি জনশক্তিতে রূপান্তর করেছিলেন। স্বাধীনতার যে মূল চেতনা সেটির স্বাদ জনগণ কিছুটা হলেও পেয়েছিল পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের পরে। শহীদ জিয়াউর রহমান যেটির সূত্রপাত করে গিয়েছিলেন তার আলোকে তারেক রহমান যে ৩১ দফা দিয়েছেন, এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারব। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে পারব। পরবর্তী সময়ে কোনো নির্বাচিত সরকার ফ্যাসিবাদের দিকে যেতে পারবে না, অর্থনীতির পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি আমরা কায়েম করতে পারব, যে সার্ক এখন মৃতপ্রায় বিএনপি ক্ষমতায় এলে সেই সার্ক আবার পুনর্জীবি হবে। মোটকথা, জনগণের চাহিদার ওপর ভিত্তি করেই বিএনপির জন্ম হয়েছে, জনগণের চাহিদা, দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য যা যা করা দরকার বিএনপি তা করবে।

অনুলিখন : শরিফুল ইসলাম সীমান্ত

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা