শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আবদুস সালাম
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আমার নিজের একটা দেশ হবে, এই ভেবেই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতার যুদ্ধে গিয়েছিলাম। স্বাধীন সেই দেশে নিপীড়ন-নির্যাতন থাকবে না। গণতন্ত্র থাকবে। ভোটের অধিকার থাকবে। একটা স্বাধীন দেশের যেসব উপাদান ও সুযোগসুবিধা থাকা উচিত সেগুলো কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়া রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক উপভোগ করবে- এটিই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মুখ্য বিষয়। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম তৎকালীন পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে যে বৈষম্য চলছিল তার অবসানের জন্য। শাসনের নামে পশ্চিম পাকিস্তান আমাদের শোষণ করত। তা থেকে মুক্তি পেতেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অবশেষে আমরা বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছি। দুঃখের বিষয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়েই যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে সেই আওয়ামী লীগ বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর সময়কালের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করে দিল।

যেখানে গণতন্ত্র এবং রাজনৈতিক অধিকারের জন্য আমরা লড়াই করলাম সেখানে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে তারা দেশে একদলীয় শাসনের অবতারণা করল। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে মাত্র চারটি পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হলো। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের ব্যর্থতার কারণে জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়ল। অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হলো। দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিল। না খেতে পেয়ে মানুষ মরতে থাকল। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দোহাই দিয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় আধিপত্যবাদের শক্তির পক্ষেই কাজ করেছে। একটা স্বাধীন দেশের যে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি, স্বাধীন সংস্কৃতি হবে, শিক্ষাব্যবস্থায় আমাদের সংস্কৃতি ফুটে উঠবে তার কোনোটিই তাদের কারণে হলো না। আমরা পিন্ডির থেকে দেশ স্বাধীন করলাম কিন্তু দেখা গেল দিল্লির অধীন হয়ে পড়লাম। মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে আওয়ামী লীগ ব্যবসা করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও ব্যবসা করেছে। আওয়ামী লীগের কারণে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন তো দূরের কথা, তাদের এখনো বিভিন্নভাবে সমাজে অবহেলিত ও নিগৃহীত হতে হয়। প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পরিবর্তে পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এ কারণেই বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। গত ১৫ বছরও তারা জনবিচ্ছিন্ন ছিল। এসব কারণেই নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগকে বিদায় নিতে হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো শাসক এভাবে বিদায় নেয়নি। শেখ হাসিনার পতন যেভাবে হয়েছে, সেটা তাঁর এবং জাতির জন্যও একটা দুর্ভাগ্য। এখান থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের করণীয় একটিই, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মানুষের মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি, সামাজিক ন্যায়বিচার, সাম্য প্রতিষ্ঠা- এগুলোর একটাও আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ছিল না। যুদ্ধের পর হয়নি। নব্বইয়ের পট পরিবর্তনের পর মানুষের মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল। মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখেছিল, হয়তো গণতন্ত্র ফিরে আসবে। কিন্তু হয়নি। আবার এতগুলো বছর পর এবার ৫ আগস্ট আরও একটি গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিদায় নিলেন। এখন মানুষ আবার আশা করছে, তারা হয়তো গণতন্ত্র ফিরে পাবে।

যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন থেকে আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বলেই বিএনপির জন্ম হয়েছিল। একাত্তরের ২৫ মার্চ আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল বলেই জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব। পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের আগে এ দেশে গণতন্ত্র চরমভাবে বিঘিœত হয়েছিল, আমাদের স্বাধীনতা হুমকির সম্মুখীন হয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে ৭ নভেম্বর আবারও শহীদ জিয়ার আবির্ভাব ঘটেছিল। তিনি আসার পরে মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন, যে সাধ কিছুটা হলেও তিনি জনগণকে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। এ কারণেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি ৭ নভেম্বরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। পঁচাত্তরের সেই ৭ নভেম্বর যদি না ঘটত তাহলে সে সময়ই আধিপত্যবাদের অপশক্তির করায়ত্বে দেশ চলে যেত।

স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমানের হাত দিয়েই দেশের মানুষ গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছিল। তাঁর হাত ধরেই এ দেশের কৃষি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, বৈদেশিক নীতির সংস্কার হয়েছিল। এমন কোনো ক্ষেত্র ছিল না যেখানে জিয়াউর রহমানের সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি। স্বাধীনতার পরে দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ছিল আমাদের জন্য বিপদের কারণ। শেখ মুজিব এগুলোর চিত্র দেখিয়ে ত্রাণ আনতেন। অন্যদিকে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পরে জনসংখ্যাকে তিনি জনশক্তিতে রূপান্তর করেছিলেন। স্বাধীনতার যে মূল চেতনা সেটির স্বাদ জনগণ কিছুটা হলেও পেয়েছিল পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের পরে। শহীদ জিয়াউর রহমান যেটির সূত্রপাত করে গিয়েছিলেন তার আলোকে তারেক রহমান যে ৩১ দফা দিয়েছেন, এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারব। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে পারব। পরবর্তী সময়ে কোনো নির্বাচিত সরকার ফ্যাসিবাদের দিকে যেতে পারবে না, অর্থনীতির পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি আমরা কায়েম করতে পারব, যে সার্ক এখন মৃতপ্রায় বিএনপি ক্ষমতায় এলে সেই সার্ক আবার পুনর্জীবি হবে। মোটকথা, জনগণের চাহিদার ওপর ভিত্তি করেই বিএনপির জন্ম হয়েছে, জনগণের চাহিদা, দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য যা যা করা দরকার বিএনপি তা করবে।

অনুলিখন : শরিফুল ইসলাম সীমান্ত

এই বিভাগের আরও খবর
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৬ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা