শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আবদুস সালাম
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

আমার নিজের একটা দেশ হবে, এই ভেবেই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতার যুদ্ধে গিয়েছিলাম। স্বাধীন সেই দেশে নিপীড়ন-নির্যাতন থাকবে না। গণতন্ত্র থাকবে। ভোটের অধিকার থাকবে। একটা স্বাধীন দেশের যেসব উপাদান ও সুযোগসুবিধা থাকা উচিত সেগুলো কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়া রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক উপভোগ করবে- এটিই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মুখ্য বিষয়। আমরা যুদ্ধ করেছিলাম তৎকালীন পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে যে বৈষম্য চলছিল তার অবসানের জন্য। শাসনের নামে পশ্চিম পাকিস্তান আমাদের শোষণ করত। তা থেকে মুক্তি পেতেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অবশেষে আমরা বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছি। দুঃখের বিষয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়েই যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে সেই আওয়ামী লীগ বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর সময়কালের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করে দিল।

যেখানে গণতন্ত্র এবং রাজনৈতিক অধিকারের জন্য আমরা লড়াই করলাম সেখানে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে তারা দেশে একদলীয় শাসনের অবতারণা করল। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে মাত্র চারটি পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হলো। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের ব্যর্থতার কারণে জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়ল। অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হলো। দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিল। না খেতে পেয়ে মানুষ মরতে থাকল। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দোহাই দিয়ে আওয়ামী লীগ সব সময় আধিপত্যবাদের শক্তির পক্ষেই কাজ করেছে। একটা স্বাধীন দেশের যে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি, স্বাধীন সংস্কৃতি হবে, শিক্ষাব্যবস্থায় আমাদের সংস্কৃতি ফুটে উঠবে তার কোনোটিই তাদের কারণে হলো না। আমরা পিন্ডির থেকে দেশ স্বাধীন করলাম কিন্তু দেখা গেল দিল্লির অধীন হয়ে পড়লাম। মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে আওয়ামী লীগ ব্যবসা করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও ব্যবসা করেছে। আওয়ামী লীগের কারণে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন তো দূরের কথা, তাদের এখনো বিভিন্নভাবে সমাজে অবহেলিত ও নিগৃহীত হতে হয়। প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের পরিবর্তে পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এ কারণেই বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। গত ১৫ বছরও তারা জনবিচ্ছিন্ন ছিল। এসব কারণেই নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগকে বিদায় নিতে হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো শাসক এভাবে বিদায় নেয়নি। শেখ হাসিনার পতন যেভাবে হয়েছে, সেটা তাঁর এবং জাতির জন্যও একটা দুর্ভাগ্য। এখান থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের করণীয় একটিই, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মানুষের মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি, সামাজিক ন্যায়বিচার, সাম্য প্রতিষ্ঠা- এগুলোর একটাও আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ছিল না। যুদ্ধের পর হয়নি। নব্বইয়ের পট পরিবর্তনের পর মানুষের মনে আশার সঞ্চার হয়েছিল। মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখেছিল, হয়তো গণতন্ত্র ফিরে আসবে। কিন্তু হয়নি। আবার এতগুলো বছর পর এবার ৫ আগস্ট আরও একটি গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিদায় নিলেন। এখন মানুষ আবার আশা করছে, তারা হয়তো গণতন্ত্র ফিরে পাবে।

যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, তা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন থেকে আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বলেই বিএনপির জন্ম হয়েছিল। একাত্তরের ২৫ মার্চ আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল বলেই জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব। পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের আগে এ দেশে গণতন্ত্র চরমভাবে বিঘিœত হয়েছিল, আমাদের স্বাধীনতা হুমকির সম্মুখীন হয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে ৭ নভেম্বর আবারও শহীদ জিয়ার আবির্ভাব ঘটেছিল। তিনি আসার পরে মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন, যে সাধ কিছুটা হলেও তিনি জনগণকে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। এ কারণেই বাংলাদেশের ইতিহাসে ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি ৭ নভেম্বরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। পঁচাত্তরের সেই ৭ নভেম্বর যদি না ঘটত তাহলে সে সময়ই আধিপত্যবাদের অপশক্তির করায়ত্বে দেশ চলে যেত।

স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমানের হাত দিয়েই দেশের মানুষ গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছিল। তাঁর হাত ধরেই এ দেশের কৃষি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, বৈদেশিক নীতির সংস্কার হয়েছিল। এমন কোনো ক্ষেত্র ছিল না যেখানে জিয়াউর রহমানের সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি। স্বাধীনতার পরে দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ছিল আমাদের জন্য বিপদের কারণ। শেখ মুজিব এগুলোর চিত্র দেখিয়ে ত্রাণ আনতেন। অন্যদিকে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পরে জনসংখ্যাকে তিনি জনশক্তিতে রূপান্তর করেছিলেন। স্বাধীনতার যে মূল চেতনা সেটির স্বাদ জনগণ কিছুটা হলেও পেয়েছিল পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের পরে। শহীদ জিয়াউর রহমান যেটির সূত্রপাত করে গিয়েছিলেন তার আলোকে তারেক রহমান যে ৩১ দফা দিয়েছেন, এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারব। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে পারব। পরবর্তী সময়ে কোনো নির্বাচিত সরকার ফ্যাসিবাদের দিকে যেতে পারবে না, অর্থনীতির পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি আমরা কায়েম করতে পারব, যে সার্ক এখন মৃতপ্রায় বিএনপি ক্ষমতায় এলে সেই সার্ক আবার পুনর্জীবি হবে। মোটকথা, জনগণের চাহিদার ওপর ভিত্তি করেই বিএনপির জন্ম হয়েছে, জনগণের চাহিদা, দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য যা যা করা দরকার বিএনপি তা করবে।

অনুলিখন : শরিফুল ইসলাম সীমান্ত

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৫ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের
এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের

১০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম