শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৭ ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো ৩০টি
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

মামলা থেকে মুক্ত হতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আর কত অপেক্ষা? অন্তবর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর অনেকে মামলা থেকে খালাস পাচ্ছেন। গত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে রাজনীতিবিদসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে অসংখ্য মামলা দিয়েছিল। এসব রাজনৈতিক মামলায় যারা সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী ছিলেন তারা হলেন- বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।

বর্তমান সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের চার মাস অতিক্রান্ত হলেও এখনো মামলামুক্ত হতে পারেননি বাংলাদেশের সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তার সন্তান মামলার কারণে দেশান্তরী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যে কারণে দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের একটাই প্রশ্ন, মামলামুক্ত হতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের আর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি নেতা-কর্মীসহ দেশবাসী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার চায়। তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে এখনো ছয় থেকে সাতটি মিথ্যা মানহানি মামলা চলমান রয়েছে। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৩০টি মামলা চলমান। পাশাপাশি বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের (প্রায়) ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ৪ লাখ মামলাও সেই একই তিমিরে রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমরা এসব মামলা প্রত্যাহার চাই।

আরও যত মামলায় দন্ড আছে তারেক রহমানের : সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্তি নিয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান বিএনপির তৎকালীন ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেই থেকে তিনি লন্ডনে অবস্থান করছেন। ২০০৭ সাল থেকে তার বিরুদ্ধে অন্তত ৮৪টি মামলা হয়। এই ৮৪ মামলার মধ্যে পাঁচটিতে দন্ড হয় তারেক রহমানের। আর খারিজ, খালাস ও অব্যাহতি পেয়েছেন ৩৯ মামলায়।

অর্থ পাচার মামলায় সাজা স্থগিত : অর্থ পাচারের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাত বছরের কারাদন্ড স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এটি ছিল তারেক রহমানের প্রথম সাজা। এই সাজার বিরুদ্ধেই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয় এবং তা স্থগিত করা হলো।

অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তারেক রহমানকে ১০ বছর কারাদন্ড দেন। এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ৫ বছর কারাদন্ড দেওয়া হয়। তবে দুদকের আপিলে খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন হাই কোর্ট।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন : জ্ঞাত আয়বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ২০২৩ সালের ২ আগস্ট ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ আদালত তারেক রহমানকে নয় বছর ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দেন।

মানহানি : ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর লন্ডনে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার ও পাকবন্ধু আখ্যা দিয়ে বেশ কিছু বক্তব্য দেন তারেক রহমান। সেই খবর প্রকাশিত হয় দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে। এতে বঙ্গবন্ধুর সম্মানহানি হয়েছে জানিয়ে সে সময় নড়াইলের মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান বিশ্বাস নড়াইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তারেকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন। এই মামলায় নড়াইলের একটি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তারেক রহমানকে দুই বছরের কারাদন্ড দেন।

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যেসব মামলা বিচারাধীন : গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে থাকা বেশ কিছু মামলা একে একে খারিজ হয়েছে। এরই মধ্যে নাশকতা ও মানহানির ২৩টি মামলা খারিজ হয়েছে। মূলত খালেদা জিয়ার যে দুটি মামলা নিয়ে বেশি আলোচনা সে দুটি হলো জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা। কারণ এই দুই মামলাতেই কারাদন্ড ভোগ করতে হয়েছে খালেদা জিয়াকে। সম্প্রতি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাই কোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদন্ড স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। এর আগে ?আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরদিনই দুর্নীতির এ দুটি মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি। খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে অন্য আরেকটি দুর্নীতি মামলা থেকে। বিচারিক আদালতে কার্যক্রম চলছে আরও দুটি দুর্নীতির মামলার। খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জানান, তার বিরুদ্ধে মোট ৩৭টি মামলা ছিল। এর মধ্যে বেশির ভাগই নাশকতা ও মানহানির মামলা। আর বেশির ভাগ মামলাই হয়েছে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। শুধু দুটি মামলায়ই খালেদা জিয়ার সাজা হয়েছিল।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা : ২০১১ সালের আগস্টে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এ মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় তিনি তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে এই ট্রাস্টের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা লেনদেন করা হয়েছে বলে মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। এ টাকার কোনো উৎস তারা দেখাতে পারেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ২০১৪ সালের মার্চ মাসে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচার কাজ শুরু হয়। ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর এই মামলাটির রায় ঘোষণা করেন বিশেষ আদালত। খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদন্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এ মামলায়। বিচারিক আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য হাই কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।

নাইকো দুর্নীতি মামলা : কানাডার জ্বালানি কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের চুক্তি করে রাষ্ট্রের প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগে এই মামলাটিও হয় ২০০৮ সালে সেনাসমর্থিত সরকারের সময়। মামলায় শেখ হাসিনাকেও আসামি করা হয়েছিল। কারণ এই চুক্তিটি প্রথম করা হয়েছিল ১৯৯৬ সালে, তখন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। পরে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আদালত শেখ হাসিনাকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়। তবে মামলাটি রয়ে যায় এবং আসামি হিসেবে থেকে যান খালেদা জিয়া। তার আইনজীবী কায়সার কামাল জানান, এ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা : ঢাকার কমলাপুরে কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণের কাজ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে গ্যাটকো নামে একটি কোম্পানিকে দেওয়ার অভিযোগে এই মামলাটিও হয় ২০০৭ পরবর্তী সেনাসমর্থিত সরকারের সময়। বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবী জানান, সম্প্রতি অভিযোগ গঠনের শুনানির সময় এই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন খালেদা জিয়া। বিএনপির সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীরা সব মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পাবেন। এক মাসের মধ্যেই দলের সব নেতা-কর্মীর সর্বস্তরের মিথ্যা ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহার করা হবে। এখনো মামলার খড়গ পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলের মতোই অনেকটা স্থির হয়ে আছে। এতে ভীষণ ক্ষুব্ধ সারা দেশের বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসকের জামিন
গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসকের জামিন
সুদহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
সুদহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় দুজন কারাগারে
পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় দুজন কারাগারে
দুর্নীতির তথ্য প্রকাশকারীর সুরক্ষা চায় কমিশন
দুর্নীতির তথ্য প্রকাশকারীর সুরক্ষা চায় কমিশন
অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা নয়
অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা নয়
কাঁটাতার লক্ষ করে লংমার্চ হবে
কাঁটাতার লক্ষ করে লংমার্চ হবে
সংস্কার প্রস্তাবের চূড়ান্ত আকারের অপেক্ষা
সংস্কার প্রস্তাবের চূড়ান্ত আকারের অপেক্ষা
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
রেস্তোরাঁয় ভ্যাট আগের মতোই ৫ শতাংশ
রেস্তোরাঁয় ভ্যাট আগের মতোই ৫ শতাংশ
রিভিউ হচ্ছে সিদ্ধান্ত, বললেন অর্থ উপদেষ্টা
রিভিউ হচ্ছে সিদ্ধান্ত, বললেন অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ না করায় চাকরি হয়নি ৪৪ জনের!
আওয়ামী লীগ না করায় চাকরি হয়নি ৪৪ জনের!
নির্বাচন যৌক্তিক সংস্কারের পর
নির্বাচন যৌক্তিক সংস্কারের পর
সর্বশেষ খবর
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা
রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল
এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

সাহিত্য