শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫

ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন

চার উপদেষ্টার ব্রিফিং
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে চার সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার পর এই সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার রোডম্যাপ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। তাঁরা জানান, রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন হবে। সংস্কার কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ছয় কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দেবে। এরপর প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ শুরু হবে। ওই কমিশন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ অথবা ওই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করবেন। ওই আলোচনায় প্রত্যাশিত (বড়) সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনের মধ্যে হবে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সংস্কার আলোচনা ও নির্বাচনের এই রোডম্যাপ তুলে ধরেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান সরফরাজ হোসেন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান নিজ নিজ সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্ট প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন।

সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে ব্রিফিংয়ে আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের যে কর্মপরিকল্পনা সেখানে সংস্কার প্রস্তাবের সুপারিশ প্রণয়ন থেকে বাস্তবায়ন পর্যন্ত চারটি ধাপ ছিল। আমাদের আশা আছে, পুরো কাজটি আমরা সম্পন্ন করে যেতে পারব; কিন্তু এটা নির্ভর করছে প্রধানত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ওপর।

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা ন্যূনতম সংস্কার সম্পন্ন করে যদি (নির্বাচন) করতে চাই, তাহলে এ বছর হবে। আর যদি আমরা আরও কিছু সংস্কার প্রত্যাশিত মাত্রায় করতে চাই, তাহলে সামনের বছরের জুনের মধ্যে (নির্বাচন হবে)। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার সময় এটিই আমরা আলোচনা করব যে ন্যূনতম সংস্কার কোনগুলো আছে; তারপর প্রত্যাশিত সংস্কারগুলো চিহ্নিত করা হবে।

সংস্কার নিয়ে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাচনা শুরুর কথা উল্লেখ করে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে আজ (গতকাল) পর্যন্ত চারটি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ও সুপারিশ হস্তান্তর করা হয়েছে। হস্তান্তর করা সুপারিশগুলোর মধ্যে কিছু কিছু কনটেন্ট পুনরাবৃত্তিসহ কিছু সংশোধনী থাকায় কমিশনপ্রধানরা আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় চেয়ে নিয়েছেন। কমিশন এ সময়ের আগেই চূড়ান্ত সুপারিশমালা প্রণয়ন করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেও শুরু হতে পারে।

সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের সমন্বয়, সংস্কারের অগ্রাধিকার এবং বাস্তবায়নের রোডম্যাপ চূড়ান্ত করতে এই এক মাস সময় ব্যয় হবে বলে জানান পরিবেশ উপদেষ্টা। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমাদের জুলাই অভ্যুত্থানের এক দফা ছিল ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন এবং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। অন্তর্বর্তী সরকারের যে সংস্কার কার্যক্রম এটিকে ফ্যাসিবাদীব্যবস্থা চিরতরে বিলোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করছি। বাংলাদেশের মানুষ সংস্কারে গুরুত্ব দিচ্ছে জানিয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আরও বলেন, কোনো কোনো সংস্কার কমিশনে এক লাখ মানুষ তাদের মতামত দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, জুলাই অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের কাঠামো পরিবর্তনে যে আকাক্সক্ষা ছিল, সেটা বাস্তবায়ন হবে।

তিন উপদেষ্টার বক্তব্যের পর শুরু হয় প্রশ্নোত্তরপর্ব। জানিয়ে দেওয়া হয়, এই পর্বে শুধু সংস্কার নিয়ে প্রশ্ন করা যাবে। তবে সংস্কারের বিষয়বস্তু উপদেষ্টারা উল্লেখ না করায় এবং সংস্কার রিপোর্ট ব্রিফিংয়ের আগে প্রকাশ না করায় সাংবাদিকরা সুপারিশ নিয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেননি। প্রশ্নোত্তরপর্বে নির্বাচনের আগেই বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন করার আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টারা। মুজিববাদী সংবিধান বদলের দাবিকে রাজনৈতিক বক্তব্য বলেও উল্লেখ করা হয়।

বিচারসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের আশা আছে, বিশ্বাস আছে- যে গতিতে এগোচ্ছি, ইনশাআল্লাহ, সামনের নির্বাচনের আগে অন্তত ট্রায়াল কোর্টে বিচারকাজ সম্পন্ন করতে পারব। তিনি বলেন, আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বিচারের কার্যক্রম অত্যন্ত সাবলীলভাবে চলছে। আমরা বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিচ্ছি- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ওপর। এখানে রাষ্ট্রপক্ষের অংশগ্রহণ বেশি। ফলে আমরা এটাকে খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। এখানে কারও কোনো প্রকার গাফিলতি নাই। আপনাদের কাছে আমাদের প্রতিজ্ঞা- অবশ্যই বাংলাদেশে যে নির্মম, অমানবিক গণহত্যা হয়েছে, অবশ্যই সরকার তার বিচার করবে।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক জানতে চান, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে যেহেতু এখনো নিষিদ্ধ করা হয়নি, সে কারণে প্রস্তাবিত সংস্কার কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের মতামত নেওয়া হয়েছে কি না। জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এই সংস্কারের ক্ষেত্রে সব রাজনৈতিক দল- কাউকে বারণ করা হয়নি, সবাই তাদের মতামত দিয়েছে। আজকে যে কমিশনগুলো রিপোর্ট দিয়েছে, সেই রিপোর্টে সব রাজনৈতিক দলের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে। যতটুকু কমিশন মনে করেছে ততোটুকু নিয়েছে। এটাই শেষ না। প্রয়োজন হলে ফেজ বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বিচার হচ্ছে, এখানে কাউকে টার্গেট করে বিচার হচ্ছে না। একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচার হচ্ছে। কাজেই আমরা যেহেতু কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করিনি, রাজনীতিতে কোন দল কোন অবস্থাতে কীভাবে থাকবে- সেই সিদ্ধান্ত সেই রাজনৈতিক দলের; এটা অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছে না।

এ প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার জন্য বাংলাদেশে বিভিন্ন আইন রয়েছে। আর যুদ্ধাপরাধের দায়ে কোন্ দলকে শাস্তি দেওয়া যাবে তা সংবিধানেই রয়েছে। আমরা (আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ) করিনি বা করব না, সে রকম কোনো কথা নাই। আমরা বিচারিক প্রক্রিয়ার দিকে তাকিয়ে আছি; সুষ্ঠুভাবে বিচার হওয়ার পর গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে কোনো দলের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে যে ধরনের রায় পাব- সেটার আলোকে বহু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সময় ও সুযোগ আমরা পাব। এক সাংবাদিক জানতে চান, এই সংস্কার বাস্তবায়নে বর্তমান সরকারের কোনো ম্যান্ডেট রয়েছে কি না। উত্তরে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, আমরা গণ অভ্যুত্থানকে আমাদের হৃদয়ে ধারণ করেছি। এই সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে একটি বড় রকমের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে। তারপর রাজনৈতিক দলগুলো একটি লিখিত মতামত দিয়েছে। তো ম্যান্ডেট আছে বলেই তারা এই জিনিসগুলো দিয়েছেন। এখন যদি আমাদের সবকিছু একটা আইনি কাঠামো ধরে বলা হয়, সংবিধানের এত অনুচ্ছেদে এটা আছে, আপনাকে এটা এভাবেই করতে হবে। তাহলে এইযে গণ অভ্যুত্থানের যে চেতনা, এর যে আকাক্সক্ষা- এটা আমাদের চিহ্নিত করা দুরূহ হয়ে পড়ে। মুজিববাদী সংবিধানকে কবর দেওয়ার বিষয়ে যে কথা উঠেছে, তা উল্লেখ করে এক সাংবাদিক জানতে চান, সংস্কার কমিটি সংবিধান বাতিলের কোনো সুপারিশ করেছে কি না। জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা সুপারিশ নিয়ে কিছু বলব না। এটা ওয়েব পেজে দেওয়া হবে। মুজিববাদী সংবিধানের কবর রচনা রাজনৈতিক বক্তব্য হিসেবে যে কোনো দল যে কোনো সময় বলতে পারে। এটা যদি কমিশন বলে, বা সরকার বলে তখন আমাদের প্রশ্ন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা