শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৮, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আইনশৃঙ্খলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

ভেঙে পড়েছে ব্যবস্থা, অপরাধীরা বেপরোয়া, আতঙ্কে নাগরিক, সন্ধ্যা থেকে জোরদার টহল : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আইনশৃঙ্খলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। সরকারের কোনো উদ্যোগই কাজে আসছে না। কোনোভাবেই লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতি এবং খুনের মতো ভয়ংকর ঘটনার। গা শিউরে ওঠা এসব ঘটনা রীতিমতো দুর্বৃত্তদের প্রতিদিনের কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভয়াবহ আতঙ্ক চেপে বসেছে সারা দেশের সাধারণ মানুষের ওপর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আগাম গোয়েন্দা প্রতিবেদনের পরও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। এই ব্যর্থতার দায় কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই এড়িয়ে যেতে পারে না। এভাবে চলতে থাকলে পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর হতে বাধ্য। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গতরাত থেকেই কম্বাইন্ড অপারেশন শুরু করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলমান পরিস্থিতিতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উচিত হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা নেওয়া। স্থানীয় ভিত্তিতে বাড়ানো উচিত ছাত্র-জনতার সম্পৃক্ততা। প্রয়োজনে তাদের নিয়েই টহল-প্যাট্রোলে যাওয়া উচিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। স্বচ্ছতার জন্য অপারেশনগুলো ক্যামেরাবন্দি করে রাখা যেতে পারে। অন্যথায় পরিস্থিতি আরও জটিলের দিকে টার্ন নিতে পারে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করীম মল্লিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের প্রতিটি সদস্য তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে যাচ্ছেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনার লোকজন পরিকল্পনা করে একের পর এক অপকর্ম করে যাচ্ছে। তবে তাদের আইনের আওতায় আনতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ এর নির্বাহী পরিচালক নাসির উদ্দীন এলান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অতীতেও খুব একটা ভালো ছিল তা বলা যাবে না। গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মনোবল ভেঙে পড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের চাঙা করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উচিত ছাত্র-জনতার সহায়তা নেওয়া। রাজনৈতিক দলগুলোকেও এ সময় এগিয়ে এসে ক্রেডিট নেওয়া উচিত। তাদের নেতা-কর্মীদের উচিত স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের টহল এবং অপারেশনে সহায়তা করা।

রবিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে মোহাম্মদপুরে ঘটে যাওয়া ছিনতাইয়ের ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যায়, একটি রিকশা থামিয়ে দুই তরুণ ছিনতাই করছে। রিকশায় এক নারীকে বসে থাকতে দেখা যায় এবং তার পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন আরেক নারী। এ সময় দাঁড়িয়ে থাকা নারীর দিকে এক ছিনতাইকারীকে চাপাতি হাতে তেড়ে যেতে দেখা যায়। সেখানে আরেক ব্যক্তিকে দেখা যায়, ছিনতাইকারীদের সরিয়ে দিতে। তবে তিনি ওই দুই নারীর সঙ্গে ছিলেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এর মাত্র দেড় ঘণ্টা আগে রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও টাকা লুটের ঘটনাও ঘটেছে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বনশ্রী ডি ব্লকের ৭ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ফুটেজে দেখা যায়, তিনটি মোটরসাইকেলে প্রায় সাতজন তার কাছে থাকা ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিতেই তাকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এরপর সঙ্গে থাকা স্বর্ণ ও টাকা নিয়ে যায়। বিশেষ করে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরের পশ্চিম পাশে বিমানবাহিনীর নির্মাণাধীন ঘাঁটিতে হামলা ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় দেশব্যাপী আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় শিহাব কবির নাহিদ (৩০) নামে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। দিনব্যাপী ঘটে যাওয়া অনাকাক্সিক্ষত এ ঘটনায় দায়িত্বপালন করে যাওয়া সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বিএনপির সাবেক একজন এমপি লুৎফুর রহমান কাজলের সহায়তা নেয়। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। কক্সবাজারের ঘটনার মাত্র দেড় ঘণ্টা পর বেলা ১টার দিকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে অন্তত ৭০টি রিসোর্ট পুড়ে ভস্মীভূত হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, অবকাশ রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে অবকাশ রিসোর্ট, ইকো ভ্যালি রিসোর্ট, মেঘছুট রিসোর্ট, মনটানা রেস্টুরেন্ট ও মারুয়াতি রেস্টুরেন্ট পুড়ে ভস্মীভূত হয়। ফায়ার সার্ভিস না থাকায় স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও তা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না। সাজেকে ফায়ার সার্ভিস না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তারের।

যদিও আগের রাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছিলেন, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দোসররা নানা ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) আশরাফুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণ অভ্যুত্থানের পর এমন ঘটনা ঘটবে তা খুব একটা অপ্রত্যাশিত নয়। পরাজিত শক্তির অনুচররা সক্রিয় থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমাদের ইন্টিলিজেন্স ফেইলর ছিল। বিরোধীদের ষড়যন্ত্র এবং তাদের অপকর্ম থেকে দেশকে বাঁচাতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর টহল জোরদার করতে হবে। থানাকে আরও সক্রিয় করতে হবে। তালিকা করে অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কমিউনিটি এবং সচেতন মানুষের সহায়তা নিতে হবে। বর্তমান সময়ে তাদের সহায়তা নেওয়া খুব দরকার। কারণ একটি থানায় যে পরিমাণ ফোর্স থাকে তা কখনো পর্যাপ্ত নয়।

যা ছিল গোয়েন্দা প্রতিবেদনে : গত দুই মাস আগে একটি সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে বিশেষ একটি গোষ্ঠীর অপতৎপরতার বিষয়টি। বলা হয়েছিল, তারা নানা কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ টার্গেটে নিশানা করবে। হঠাৎ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অগ্নিসংযোগ (কেপিআইসহ) করবে। ধর্মীয় স্থানে অতর্কিত হামলা এবং সুউচ্চ ভবনে অগ্নিসংযোগ করবে। সরকারি স্থাপনায় হামলাসহ রপ্তানিমুখী শিল্পের কনসাইনমেন্টে হামলার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রাইস স্যাবোটাজ করার লক্ষ্যে সাপ্লাইচেইনে আঘাত করবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশি মিশন/দূতাবাসে বিদ্রোহ সংগঠিত করার চেষ্টা করবে (মিশন/দূতাবাস কর্তৃক অন্তর্র্বর্তী সরকারের বিপরীতে প্রকাশ্য অবস্থান গ্রহণ)। যে কোনো উপায়ে সামরিক-আধা সামরিক বাহিনীর ভিতর উত্তেজনা সৃষ্টি, বাহিনীর সদস্যদের মাঝে গণ হিস্টেরিয়া সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নেতিবাচক প্রচার, একই সময়ে বিভিন্ন এলাকা/গ্রাম/উপজেলা/জেলায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে সেসব এলাকা দখলে নেওয়ার চেষ্টা, সাইবার আক্রমণ করে ওয়েব নির্ভর বিভিন্ন সেবা ব্যবস্থায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করা, অর্থনৈতিক ট্রানজাকশন অচল করে পুরো অর্থনীতি স্যাবোটাজ করা, অর্থনৈতিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটতরাজ, ভাড়াটে ব্যক্তিদের সহায়তায় কৃত্রিম মবভায়োলেন্স সৃষ্টি করা হবে।

যা বলেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে অপারেশন আরও জোরদার করা হচ্ছে। গতকাল বিকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এদিন (গতকাল) সন্ধ্যার পর থেকেই তা দেখতে পাবেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট বাহিনীগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যার পর থেকে অপারেশন আরও জোরদার করা হবে। অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলোতে আরও টহল বাড়ানো হবে, চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হবে।

প্রেস সচিব : একই অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে কম্বাইন্ড প্যাট্রোলিং চলবে। ঢাকাসহ যেসব স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, সেসব জায়গায় আমরা প্যাট্রোলিং বাড়াব। সোমবার সন্ধ্যা থেকেই পুরো ঢাকা শহরে এটি শুরু হচ্ছে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, নেভি- সবাই একসঙ্গে কম্বাইন্ড প্যাট্রোলিং করবে। অনেক জায়গায় চেকপোস্ট বসানো হবে। বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মনিটরিং করা হবে। শফিকুল আলম বলেন, ঢাকা খুবই যানজটপূর্ণ শহর। কোথাও কিছু ঘটলে সেখানে যেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দেরি হয়। সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে প্রচুর মোটরসাইকেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। খুব দ্রুত মোটরসাইকেল কেনা হবে যেন দুজন করে দ্রুত মোটরসাইকেলে ঘটনাস্থলে যেতে পারেন। আপাতত পুলিশের জন্য ১০০ মোটরসাইকেল নেওয়া হচ্ছে। পরে আরও ১০০ নেওয়া হবে। অন্যান্য বাহিনীর যারা আইনশৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত, তাদের জন্যও কিছু নেওয়া হবে। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, শুধু রাজধানীতে গেল ছয় মাসে খুনের ঘটনা প্রায় ২৫০। আর চুরি-ছিনতাই ও ডাকাতি ৭৭২টি। এসব ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাতের আঁধারে রাজধানীতে অপরাধ সবচেয়ে বেশি। বেকারত্ব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা না থাকাকে অপরাধ বৃদ্ধির বড় কারণ মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে