শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

সংস্কারের ১০ বিষয়ে ইসির আপত্তি

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের ১০ বিষয়ে ইসির আপত্তি

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ১০টি সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে চিঠি দিয়ে ১০ বিষয়ে ৫৭টি মতামত ও চারটি পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে ইসি। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে ইসির স্বাধীনতা খর্ব হবে। আবার অনেক সুপারিশকে অপ্রয়োজনীয় ও অযৌক্তিক বলে মত দিয়েছে কমিশন।

গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজকে পাঠানো চিঠি থেকে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশন ১০টি বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে- নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব; ইসির দায়বদ্ধতা; তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা; সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণ; আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণ পদ্ধতি; জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা; প্রার্থীদের যোগ্যতা-অযোগ্যতা; মনোনয়নপ্রত্র; জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন; ইসির আর্থিক স্বাধীনতা ও ইসির সংঘটিত অপরাধ; আরপিও বিভিন্ন সংশোধনের বিষয় রয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বসংক্রান্ত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ জাতীয় নির্বাচন শেষ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে, ফলাফল গেজেটে প্রকাশের আগে, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে সার্টিফাই করে তা গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের বিধান করা। এ বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করে ইসি এ বিষয়কে অপ্রয়োজনীয় ঘোষণা বলে চিঠিতে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে। বলা হয়েছে, কমিশন সন্তুষ্টু হয়েই গেজেট প্রকাশ করে।

নির্বাচনের সুষ্ঠুতা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কিত নির্বাচন কমিশনের ঘোষণায় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো রাজনৈতিক দল সংক্ষুব্ধ হলে সেই দলের পক্ষ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল বা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে অভিযোগ করার সুযোগ সৃষ্টির বিধান করা। কমিশন/আদালত কর্তৃক সর্বোচ্চ ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ওই অভিযোগ নিষ্পত্তি করার বিধান করা। এই সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, এই বিধান করা হলে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

নির্বাচন কমিশনের আইনি, আর্থিক ও প্রশাসনিক প্রস্তাব কোনো মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তে সংসদের প্রস্তাবিত উচ্চকক্ষের (যদি না হয়, তাহলে বিদ্যমান সংসদের অনুরূপ) স্পিকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটির নিকট উপস্থাপনের বিধান করা। (সংসদীয় কমিটি নির্বাচন কশিমনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রস্তাবগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করবে।) এই সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, (১) এটি সংসদীয় কমিটির কাজ নয়; এটি একটি নির্বাহী কাজ। (২) এতে করে উদ্দেশ্যমূলক প্রভাব বাড়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। (৩) কাজের ধাপ এবং সময় বাড়বে বৈ কমবে না। (৪) সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করা যেতে পারে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মেয়াদ চার মাস নির্ধারিত করে এ মেয়াদকালে জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন সম্পন্ন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, এত কম সময়ে সব নির্বাচন অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভবপর হবে না বলে ইসি মনে করে। অতীতের অভিজ্ঞতায় ধাপে ধাপে স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন সম্পন্ন করতে গড়ে প্রায় ১ (এক) বছর সময় লেগেছে।

ভবিষ্যতে সীমানা নির্ধারণের জন্য একটি আলাদা স্বাধীন সীমানা নির্ধারণ কমিশন গঠন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, (১) এটি নির্বাচন কমিশনের অন্যতম সাংবিধানিক দায়িত্ব; এটি সরিয়ে নিলে কমিশনের সাংবিধানিক ক্ষমতা খর্ব করা হবে। (২) নির্বাচন কমিশন নিজেই স্বাধীন সত্তা। (৩) নির্বাচন কমিশন দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ দশকে অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক মেমোরি অর্জন করেছে।

(৪) সীমানা নির্ধারণে বহুবিধ বিষয় বিবেচনায় নিতে হয় এবং গণশুনানি করতে হয়। এ কাজে নির্বাচন কমিশনই যৌক্তিক এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। (৫) অযথা সময়ক্ষেপণ হবে এবং জটিলতা তৈরি করবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করা-সংক্রান্ত সুপারিশের বিষয়ে ইসি বলেছে, জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হবে।

এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজকে চিঠি পাঠানোর বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ৯-১০টি সুপারিশের বিষয়ে ভিন্নমত জানিয়ে ঐকমত্য কমিশনের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে একটি স্বতন্ত্র কমিশন করার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, এটির প্রয়োজন নেই। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে একটি স্বতন্ত্র কমিশন করার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, এর প্রয়োজন নেই। সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আসন সীমানা পুনর্নির্ধারণের যে ফর্মুলার কথা বলা হয়েছে, সেটি হলে শহর অঞ্চলে আসন বেড়ে যাবে, বলেন আখতার আহমেদ। ইসি মনে করে, ভোটার সংখ্যা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিবেচনা করে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা উচিত। ইসি সচিব বলেন, ভোটের পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সার্টিফাই করার বিষয়ে একটি সুপারিশ করা হয়েছে, যেখানে বলা হবে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচন কমিশন মনে করে, এর প্রয়োজন নেই। কারণ ফলাফলের যে গেজেট প্রকাশিত হয়, সেটাই সার্টিফিকেশন। নির্বাচন কমিশনের দায়বদ্ধতা ও নির্বাচন কমিশনারদের শাস্তির বিষয়ে সংস্কার কমিশন যে সুপারিশ করেছে, তাতেও ভিন্ন মত রয়েছে।

ইসি সচিব বলেন, রিটার্নিং অফিসার সন্তুষ্ট হয়েই ফলাফল ঘোষণা করেন। ভোটের পর তদন্ত করে দোষী প্রমাণিত হলে কমিশনারদের শাস্তির সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের আপত্তি তুলে ধরে আখতার আহমেদ বলেন, এজন্য একটি ব্যবস্থা এখনই রয়েছে, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল আছে। যদি নির্বাচন শেষ হওয়ার পাঁচ বছর ১০ বছর পর নির্বাচন কমিশনারদের আদালতে দৌড়াতে হয়, সেটি কি যৌক্তিক হবে? নির্বাচনে জয়ী হবেন একজন, বাকিরা সংক্ষুব্ধ হয়ে যে কোনো অভিযোগই করতে পারেন। এ ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা উচিত বলেও কমিশন মত দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা
চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু
আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের
ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ
ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন শ্রমিক
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০টির বেশি অতিরিক্ত সিম নিয়ে জরুরি বার্তা বিটিআরসির
১০টির বেশি অতিরিক্ত সিম নিয়ে জরুরি বার্তা বিটিআরসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম
আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা