শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফিরে দেখা এক-এগারো

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

৭ মার্চ, ২০০৭। হঠাৎ করেই গভীর রাতে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন ঘেরাও করল যৌথ বাহিনী। আগে থেকেই কানাঘুষা ছিল বাংলাদেশের তারুণ্যের আইকন এবং তরুণদের কণ্ঠস্বর, তৃণমূলের অবিসংবাদিত নেতা তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। তারেক রহমান এই গ্রেপ্তারের কথা জানতেন কিন্তু তিনি পালিয়ে যাননি। বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। শহীদ মইনুল হোসেন সড়কের এই বাড়িটি নানা স্মৃতিতে বিজড়িত। স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান এই বাড়িতেই বসবাস করতেন। নানা স্মৃতিবিজড়িত এই বাড়িতে ঢুকে পড়ল যৌথ বাহিনী। অনুমতির তোয়াক্কা করা হলো না। শুরু হলো বাড়ি তছনছ। এক-এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা, তাঁকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়া খুব জরুরি ছিল। আর সে কারণে তারা তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হলো সমস্ত আইনকানুন লঙ্ঘন করে। গ্রেপ্তার করে চোখ বেঁধে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, তাঁকে গ্রেপ্তার করে এক-এগারো সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আয়না ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে তাঁকে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিতে বলা হয়। তাঁকে বলতে বলা হয় যে তিনি দুর্নীতি করেছেন। তিনি জঙ্গিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ভবিষ্যতে আর রাজনীতি করবেন না। আর এসব ভিত্তিহীন, বানোয়াট অভিযোগের একমাত্র উৎস ছিল দেশে অপ-সাংবাদিকতার মুখপত্র প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। কিন্তু তারেক রহমান হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সন্তান। তাঁর পিতা জীবনবাজি রেখে দেশমাতৃকার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের অকুতোভয় সাহস এবং শৌর্য দেখানোর জন্য তিনি বীরউত্তম খেতাব প্রাপ্ত। তারেক রহমান যখন তাদেরকে বললেন, আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আমি কখনোই দুর্নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট না, তখন তাঁর ওপর চালানো হলো সীমাহীন অত্যাচার, নিপীড়ন। প্রায় এক মাস ধরে তারেক রহমানকে এক-এগারোর আয়না ঘরে বন্দি রেখে অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়। বাংলাদেশের এখন যে আয়না ঘর নিয়ে কথা হচ্ছে সেই আয়না ঘরের প্রথম নিপীড়িত ব্যক্তির নাম তারেক রহমান। আয়না ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে তাকে পেটানো হয়। চালানো হয় নিষ্ঠুর নির্যাতন। ফ্যান থেকে একদিন পড়ে যান তারেক রহমান। পরে পরীক্ষায় ধরা পড়ে তার মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেছে। দীর্ঘদিন হাঁটতে পারেননি, তরুণদের জনপ্রিয় এই নেতা। এখনো তাঁর চিকিৎসা চলছে লন্ডনে। তাঁর পায়ে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা সৃষ্টি হয় এই বর্বরতায়। এটি শুধু অমানবিক নয়, সভ্য সমাজে একটি বিরল ঘটনাও বটে। এরকম অকথ্য নির্যাতন চালানোর পরও তারেক রহমানের কাছ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কারণ তারেক রহমান রাজনীতিতে দুর্নীতি করতেন না। এ রকম নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়ে তাঁর কাছ থেকে একটি মুচলেকা নেওয়ারও চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারেক রহমান সেই মুচলেকা দিতেও অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে একটি বানোয়াট মুচলেকা বানিয়ে তা গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়। এই ভুয়া মুচলেকার ওপর ভর করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক রহমান যেভাবে নির্যাতিত হয়েছেন, যেভাবে তাঁর ওপর শারীরিক এবং মানসিক নিপীড়ন করা হয়েছে তা একটি বিরল ঘটনা। শিক্ষণীয় এটাই যে এই সমস্ত নির্যাতনের পরও তারেক রহমান নীতির প্রশ্নে আপস করেননি। তাঁর নীতিতে অটল ছিলেন। আমরা যদি দেখি যে কেন তারেক রহমানের ওপর এই ক্ষোভ আক্রোশ, তাহলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে আরও পেছনে। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি যে বিপুল বিজয় লাভ করেছিল, তার অন্যতম প্রধান কৃতিত্ব তারেক রহমানের। তিনিই এই বিজয়ের নেপথ্যের কারিগর। তারেক রহমান নতুন ধারার রাজনীতি সূচনার জন্য বিএনপিতে যে তরুণ প্রাণের উচ্ছ্বাস নিয়ে এসেছিলেন তার কারণেই তরুণসমাজ এবং নারীরা অকুণ্ঠভাবে বিএনপিকে সমর্থন জানায়। দুই-তৃতীয়াংশের বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপি নির্বাচনে জয়ী হয়। তখন থেকেই বাংলাদেশের সুশীল সমাজ ভারতীয় এজেন্ট বাস্তবায়নকারী চররা এবং আওয়ামী লীগের দোসররা তারেক রহমানকে কলঙ্কিত করার একটা মিশনে নামে। তারা বুঝতে পারে এদেশে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির কণ্ঠ স্তব্ধ করতে হলে তারেক রহমানকে বিতর্কিত করতে হবে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিশন বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গ্রুপ। ২০০১ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের প্রধান টার্গেট ছিলেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের চরিত্র হনন, তাঁকে বিতর্কিত করা, জনগণের সামনে তাঁকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করার জন্য একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয় দুই ভাবে। প্রথমত, বিএনপিকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণের জন্য প্রথম আলো, ডেইলি স্টার লাগাতার অসত্য, ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করে। দ্বিতীয়ত, তথাকথিত হাওয়া ভবনের কল্পকাহিনি বানিয়ে তারেক রহমান ও বিএনপিকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রকাশিত এসব প্রতিবেদন সবই মিথ্যা, ভিত্তিহীন। হাওয়া ভবনের যে কল্পকাহিনি সেটি প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের সৃষ্টি। হাওয়া ভবনের মাধ্যমে ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ হয় সেটিও প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কল্পিত আবিষ্কার। বেগম খালেদা জিয়ার তৎকালীন একান্ত সচিব নুরুল ইসলাম যখন রাষ্ট্রীয় গোপন নথিপত্র বিভিন্ন জায়গায় পাচার করে দিচ্ছিলেন, দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকছিলেন তখন বেগম জিয়া তাকে একান্ত সচিবের পদ থেকে বাদ দেন। পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়। এ সময় প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নুরুল ইসলামের পক্ষে অবস্থান নেন। নুরুল ইসলামের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছিল প্রথম আলো। সেই সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে তারেক রহমানকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে প্রথম আলো। প্রথম আলোর প্রতিবেদনে তারা প্রমাণ করতে চেয়েছিল যে তারেক রহমানের দুর্নীতির ব্যাপারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলেন সে জন্যই নুরুল ইসলামকে চাকরি থেকে অবসরে পাঠানো হয়েছে। যা ছিল সর্বৈব মিথ্যা। নুরুল ইসলামের বিভিন্ন অপকর্মের সাক্ষ্য প্রমাণের পরিপ্রেক্ষিতেই তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। এই সময় প্রথম আলো হাওয়া ভবনের গল্প ছাপে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির তথাকথিত কেলেঙ্কারিও প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের অবদান। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এই দীর্ঘ সময়ে এমন একটি অবস্থা তৈরি করে যেখানে প্রধান টার্গেট ছিলেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ইত্যাদি নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন বিশেষ করে তারেক রহমানের সঙ্গে যারা ঘনিষ্ঠ, তাদেরকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রমাণ করার এক নিরন্তর চেষ্টা করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার গ্রুপ। আমরা দেখি যে এক-এগারো আসার পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের এই রিপোর্টগুলোর ভিত্তিতেই তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এ সময় তারেক রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদের ক্ষেত্রে বারবার প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের ওই সব রিপোর্টগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছিল।

শুধু তাই নয়, তারেক রহমানের সঙ্গে জঙ্গিদের সম্পৃক্ততা আছে সেরকম বানোয়াট তথ্য দিয়েও প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার নানা রকম কল্পিত কাহিনি লিখেছিল। মাইনাস ফর্মুলার জনক এই পত্রিকা দুটি ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্রের ঘটনার সঙ্গে মনগড়া গল্প রচনা করে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিএনপির সঙ্গে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সম্পৃক্ততাকে কল্পকাহিনি হিসেবে নাকচ করে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলার সব আসামিকে খালাস করে দেয়। অথচ প্রথম আলো ২১ আগস্টের ঘটনায় তারেক রহমানের সম্পৃক্ততা প্রমাণে একের পর এক সাংবাদিকতার রীতিনীতি বিরুদ্ধ অসত্য-বানোয়াট রিপোর্ট প্রকাশ করে। ২১ আগস্টের ঘটনায় প্রথম আলোর কল্পিত আবিষ্কার মুফতি হান্নান। শুধু তাই নয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাতেও প্রথম আলো জঙ্গিবাদ আবিষ্কার করেছিল। এই জঙ্গিবাদের ঘটনা নিয়ে বিভিন্নভাবে নানা রকম নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল প্রথম আলো গোষ্ঠী। অর্থাৎ পাঁচ বছর ধরে একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারেক রহমানকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। তারা জানে যে তারেক রহমান হলেন একজন জাতীয়তাবাদী চেতনার রাজনীতিবিদ এবং তরুণ সমাজের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা প্রবল। কাজেই তাঁকে যদি রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়া যায়, সেক্ষেত্রে বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া সহজ হবে। বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্যই তারেক রহমানের ওপর নেমে আসে অকথ্য নির্যাতন, নিপীড়ন। আর নিপীড়নের আয়োজন করে দিয়েছিল প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। কিন্তু সেই ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করেই আজ দেশের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হয়েছেন তারেক রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়