শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখা যাবে। আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার কাছে তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে। সম্প্রতি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

কয়েকটি দল মৌলিক বিষয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছে, জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটা সংস্কার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ পরিপ্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন সে অনুযায়ী নির্বাচন হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে সামনের নির্বাচনটা হওয়া উচিত গণপরিষদ নির্বাচন। এটাই একমাত্র যৌক্তিক পন্থা। সেটার জন্য কীভাবে এগোতে পারি তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ আলোচনা হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কার ও নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখছি না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যেসব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা প্রয়োজন সেখানে অবশ্যই সংস্কার আবশ্যক। পাশাপাশি যে প্রেক্ষাপটে জুলাই বিপ্লব হতে দেখলাম সেটা মনে রাখা এবং আমলে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর আমাদের দেশের তরুণরা বারবার রক্ত দিয়ে সে স্বৈরতন্ত্রের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করে। রাষ্ট্রের যেসব গণতান্ত্রিক কাঠামো আছে তার যথাযথ সংস্কার করা প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কারের বিষয়বস্তুর কোন কোন জায়গা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। আমাদেরও উদ্বেগ রয়েছে। সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও সবাই অংশগ্রহণ করছেন। আমরা মনে করি, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে মতভেদগুলো সমাধান হওয়া উচিত। মতভেদকে আমরা খারাপ ভাবে দেখছি না। কিন্তু কোনো বিষয়ে অনমনীয় হয়ে যাওয়াটা যুক্তিযুক্ত নয়। এটা আমাদের ক্ষেত্রেও বলব। কিন্তু কিছু বিষয় রয়েছে সেখানে আমাদের ঐকমত্য হতেই হবে। কিছু মৌলিক বিষয় রয়েছে সেখানে মতবিরোধের কোনো সুযোগ নেই। কিছু রাজনৈতিক দলগুলোকে দেখছি মৌলিক বিষয় নিয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছেন। সেটা একেবারেই কাম্য ছিল না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আলোচনার টেবিলে সমাধান হবে এ ব্যাপারে আপনি কতটুকু আশাবাদী?

সামান্তা শারমিন : আশাবাদী। রাজনৈতিকভাবে আমাদের তো এক ধরনের পূর্বতন ইতিহাসের বোঝা টানতে হয়। এটা একটা বিষয় আছে। সেই সঙ্গে আমরা সম্ভাবনার জায়গাটাও দেখতে চাই। যদি এমন হয় যে, সব রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে একটি নির্বাচনের পথে হাঁটবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষকে একটা নিউ স্টার্ট দেওয়ার জন্য এগিয়ে যাবে- এ বিষয়টা যদি দলগুলোর স্বপ্নের মধ্যে থাকে তাহলে অনেক কিছু আমাদের জন্য সহজ হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন রাষ্ট্রীয়ব্যবস্থার কাছে। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

সামান্তা শারমিন : নির্বাচনের আগে কিছু ধাপ রয়েছে যা সব রাজনীতি দলগুলোকেই পার হতে হয়। যাদের নিবন্ধন হয়ে গেছে তাদের তো অনেক ধাপ পার হয়ে গেছে। নতুন অনেক দল রয়েছে যারা নিবন্ধন নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন এখনো নেওয়া হয়নি। তাই নির্বাচনের আগে আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার হতে হবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

সামান্তা শারমিন : মনোনয়নের জায়গাটা নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করি নাই। পুরো সংগঠনের জায়গা থেকে চিন্তা করছি। এখন ৩০০ আসন রয়েছে। তবে এটা বাড়তে পারে বা কমতে পারে। শেষ পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশনের কী ধরনের সিদ্ধান্ত হয় সেটা দেখার বিষয়। সব আসনে প্রার্থী দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের টার্গেট থাকে। আমাদেরও আছে। সফলতার বিষয়টি সময় বলে দেবে। নির্বাচনের আগে নানা ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাই এ নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দলকে ও বেশ কয়েক শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

সামান্তা শারমিন : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে অনেক কিছু হয়। দলীয় ফোরামে এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে আলাপ হয়। বিষয়গুলো আমাদের নজরে থাকে। সব নিয়ে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া মূল্যায়ন করি। এটা একটা সুস্থ ডেমোক্রেটিক কালচারের অংশ হবে একটি দলের জন্য। এতে একটি দল বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারী হওয়ার রাস্তাটা বন্ধ হয়ে যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রাজনীতির প্রধান পরিসর হয়ে ওঠা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না। যদিও আমরা দেখেছি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে অভ্যুত্থানের সময়। কিন্তু এখন আমাদের দায়িত্বশীল বা আরও প্রজ্ঞাবান রাজনীতির দিকে ঝুঁকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?

সামান্তা শারমিন : এটা খুবই আশা ব্যঞ্জক ঘটনা। নতুন দল হলেও এনসিপিকে গুরুত্ব সহকারে মানুষ নিচ্ছে। এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল। আমরা সেই দায়টা বোধ করি। আশা করি- আসন্ন নির্বাচনে ভোটের হিসাবে হয়তো অনেক কিছু নতুন করে মেলাতে হবে। রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখতে পাব এটাই আমরা মনে করছি। এটার প্রভাব নির্বাচনেও পড়বে। আমি মনে করি আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এ নিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : এসব গুজব। এ নিয়ে এনসিপির কোনো দলীয় অবস্থান নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে এ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তবে বিএনপির মতো বড় দলের এ ধরনের গুজবে কান দেওয়াকে প্রত্যাশা করি না। এরকম কোনো পরিস্থিতি ঘটছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

সামান্তা শারমিন : গত কয়েক মাস ধরে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছি। সরকার যদি এ দুটি বিষয়কে সিরিয়াসলি নেয় তাহলে বাকি অনেক বিষয়ে সফলতা অর্জন করবে। পাশাপাশি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা। তাদের বিচার প্রক্রিয়া ঠিকভাবে হচ্ছে কি না সেটা দেখভাল করা। গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। এসবের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি চলতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

সামান্তা শারমিন : আমরা দেখেছি এ প্রশ্নটা বারবার এসেছে। প্রথমত এটাকে থিউরিটিক্যাল বা তাত্ত্বিক প্রশ্ন বলে মনে হয়। মূলত একটা বিপ্লবের আশা নিয়ে সংঘটিত হয়েছে গণ অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থান না বলে যদি আরও পার্টিকুলার বলি তাহলে এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে গণ মানে মানুষের অংশগ্রহণকে। অনেকে এটাকে গণ অভ্যুত্থান বলতে চান কিন্তু বিপ্লব একেবারে বলতে চান না। এটার ইনটেনশন হলো- বিপ্লব বললে এটাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে যায় কি না। দেখেন আমাদের কাছে একজন শহীদের রক্ত, বিশজন শহীদের রক্ত আর লাখ লাখ শহীদের রক্ত এটার কোনো পার্থক্য তৈরি করে না। আমরা মনে করি- এই রক্তের আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লব, আমূল সংস্কার, বাংলাদেশটাকে নতুনভাবে সাজানো। এটা ছিল বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত একটি অভ্যুত্থান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

সামান্তা শারমিন : রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে জনগণের কাছে নতুন বন্দোবস্তের রূপরেখা তুলে ধরব। এর স্বরূপটা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। ঘোষণাপত্র, আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি, নির্বাচনি ইশতেহার সবকিছুতেই এটা স্পষ্ট করা হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতান্ত্রিকভাবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা এসব কর্মসূচি নিয়ে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই বিষয়টা নিয়ে এনসিপির ভাবনাটা কী?

সামান্তা শারমিন : দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে- বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য কোনো ফরেন পলিসি গ্রহণ করা হয়নি। প্রফেসর ইউনূস আন্তর্জাতিকভাবে শক্তিশালী লোক। অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বার্থ এবং রাজনৈতিক মর্যাদা রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলে কথা বলছেন। বাংলাদেশকে উপস্থাপন করছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময় অত্যন্ত জটিল এবং রাজনৈতিকভাবে ইনভলভমেন্ট অনেক বেশি। সেই জায়গায় আমরা বলেছিলাম যে শেখ হাসিনাকে অবশ্যই ফিরিয়ে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে। তাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত এখানে অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান নিয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। ফরেন পলিসি হিসেবে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা রক্ষা করাটা অনেক জরুরি। বাংলাদেশের মর্যাদা নষ্ট করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা কম্প্রোমাইজ করে এমন কোনো ফরেন পলিসি দেখতে চাই না। কোনো কম্প্রোমাইজ দেখতে চাই না।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়