শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখা যাবে। আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার কাছে তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে। সম্প্রতি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

কয়েকটি দল মৌলিক বিষয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছে, জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটা সংস্কার

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ পরিপ্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো শেষে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন সে অনুযায়ী নির্বাচন হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে সামনের নির্বাচনটা হওয়া উচিত গণপরিষদ নির্বাচন। এটাই একমাত্র যৌক্তিক পন্থা। সেটার জন্য কীভাবে এগোতে পারি তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ আলোচনা হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কার ও নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখছি না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যেসব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা প্রয়োজন সেখানে অবশ্যই সংস্কার আবশ্যক। পাশাপাশি যে প্রেক্ষাপটে জুলাই বিপ্লব হতে দেখলাম সেটা মনে রাখা এবং আমলে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যেসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেখানে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর আমাদের দেশের তরুণরা বারবার রক্ত দিয়ে সে স্বৈরতন্ত্রের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করে। রাষ্ট্রের যেসব গণতান্ত্রিক কাঠামো আছে তার যথাযথ সংস্কার করা প্রয়োজন। নির্বাচনের মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র গঠনের যে প্রবণতা তা এবার সমূলে উৎপাটন করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার মূল জায়গাটাজুড়ে রয়েছে সংস্কার। পুরো রাষ্ট্রের কাঠামোতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

সামান্তা শারমিন : সংস্কারের বিষয়বস্তুর কোন কোন জায়গা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। আমাদেরও উদ্বেগ রয়েছে। সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। তা সত্ত্বেও সবাই অংশগ্রহণ করছেন। আমরা মনে করি, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে মতভেদগুলো সমাধান হওয়া উচিত। মতভেদকে আমরা খারাপ ভাবে দেখছি না। কিন্তু কোনো বিষয়ে অনমনীয় হয়ে যাওয়াটা যুক্তিযুক্ত নয়। এটা আমাদের ক্ষেত্রেও বলব। কিন্তু কিছু বিষয় রয়েছে সেখানে আমাদের ঐকমত্য হতেই হবে। কিছু মৌলিক বিষয় রয়েছে সেখানে মতবিরোধের কোনো সুযোগ নেই। কিছু রাজনৈতিক দলগুলোকে দেখছি মৌলিক বিষয় নিয়ে মতভেদ ক্রিয়েট করছেন। সেটা একেবারেই কাম্য ছিল না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আলোচনার টেবিলে সমাধান হবে এ ব্যাপারে আপনি কতটুকু আশাবাদী?

সামান্তা শারমিন : আশাবাদী। রাজনৈতিকভাবে আমাদের তো এক ধরনের পূর্বতন ইতিহাসের বোঝা টানতে হয়। এটা একটা বিষয় আছে। সেই সঙ্গে আমরা সম্ভাবনার জায়গাটাও দেখতে চাই। যদি এমন হয় যে, সব রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে একটি নির্বাচনের পথে হাঁটবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করার জন্য, বাংলাদেশের মানুষকে একটা নিউ স্টার্ট দেওয়ার জন্য এগিয়ে যাবে- এ বিষয়টা যদি দলগুলোর স্বপ্নের মধ্যে থাকে তাহলে অনেক কিছু আমাদের জন্য সহজ হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন রাজনৈতিক দলগুলো হয়তো মনে করছেন তারা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নন রাষ্ট্রীয়ব্যবস্থার কাছে। আলটিমেটলি জনগণের কাছেই সব নিরাপত্তা। এটা যদি বুঝতে পারি তাহলে সব জায়গার মতবিরোধ দূর করা সহজ হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

সামান্তা শারমিন : নির্বাচনের আগে কিছু ধাপ রয়েছে যা সব রাজনীতি দলগুলোকেই পার হতে হয়। যাদের নিবন্ধন হয়ে গেছে তাদের তো অনেক ধাপ পার হয়ে গেছে। নতুন অনেক দল রয়েছে যারা নিবন্ধন নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন এখনো নেওয়া হয়নি। তাই নির্বাচনের আগে আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পার হতে হবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

সামান্তা শারমিন : মনোনয়নের জায়গাটা নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করি নাই। পুরো সংগঠনের জায়গা থেকে চিন্তা করছি। এখন ৩০০ আসন রয়েছে। তবে এটা বাড়তে পারে বা কমতে পারে। শেষ পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশনের কী ধরনের সিদ্ধান্ত হয় সেটা দেখার বিষয়। সব আসনে প্রার্থী দেওয়া সব রাজনৈতিক দলের টার্গেট থাকে। আমাদেরও আছে। সফলতার বিষয়টি সময় বলে দেবে। নির্বাচনের আগে নানা ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাই এ নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দলকে ও বেশ কয়েক শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

সামান্তা শারমিন : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে অনেক কিছু হয়। দলীয় ফোরামে এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে আলাপ হয়। বিষয়গুলো আমাদের নজরে থাকে। সব নিয়ে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া মূল্যায়ন করি। এটা একটা সুস্থ ডেমোক্রেটিক কালচারের অংশ হবে একটি দলের জন্য। এতে একটি দল বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারী হওয়ার রাস্তাটা বন্ধ হয়ে যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রাজনীতির প্রধান পরিসর হয়ে ওঠা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না। যদিও আমরা দেখেছি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে অভ্যুত্থানের সময়। কিন্তু এখন আমাদের দায়িত্বশীল বা আরও প্রজ্ঞাবান রাজনীতির দিকে ঝুঁকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?

সামান্তা শারমিন : এটা খুবই আশা ব্যঞ্জক ঘটনা। নতুন দল হলেও এনসিপিকে গুরুত্ব সহকারে মানুষ নিচ্ছে। এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল। আমরা সেই দায়টা বোধ করি। আশা করি- আসন্ন নির্বাচনে ভোটের হিসাবে হয়তো অনেক কিছু নতুন করে মেলাতে হবে। রাজনৈতিক অনেক পুরোনো সমীকরণ আছে, অনেকগুলো পক্ষ আছে যারা আগামী নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবে। এতে নতুন সমীকরণ দেখতে পাব এটাই আমরা মনে করছি। এটার প্রভাব নির্বাচনেও পড়বে। আমি মনে করি আগামী নির্বাচনে অনেকগুলো সারপ্রাইজ দেখতে পাব। নিজেরাও সারপ্রাইজড হতে পারি। আশা করি এনসিপি ভালো ফল করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এ নিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

সামান্তা শারমিন : এসব গুজব। এ নিয়ে এনসিপির কোনো দলীয় অবস্থান নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে এ নিয়ে কথা বলা হয়েছে। তবে বিএনপির মতো বড় দলের এ ধরনের গুজবে কান দেওয়াকে প্রত্যাশা করি না। এরকম কোনো পরিস্থিতি ঘটছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

সামান্তা শারমিন : গত কয়েক মাস ধরে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছি। সরকার যদি এ দুটি বিষয়কে সিরিয়াসলি নেয় তাহলে বাকি অনেক বিষয়ে সফলতা অর্জন করবে। পাশাপাশি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ খুনিদের বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা। তাদের বিচার প্রক্রিয়া ঠিকভাবে হচ্ছে কি না সেটা দেখভাল করা। গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। এসবের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি চলতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

সামান্তা শারমিন : আমরা দেখেছি এ প্রশ্নটা বারবার এসেছে। প্রথমত এটাকে থিউরিটিক্যাল বা তাত্ত্বিক প্রশ্ন বলে মনে হয়। মূলত একটা বিপ্লবের আশা নিয়ে সংঘটিত হয়েছে গণ অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থান না বলে যদি আরও পার্টিকুলার বলি তাহলে এটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে গণ মানে মানুষের অংশগ্রহণকে। অনেকে এটাকে গণ অভ্যুত্থান বলতে চান কিন্তু বিপ্লব একেবারে বলতে চান না। এটার ইনটেনশন হলো- বিপ্লব বললে এটাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়ে যায় কি না। দেখেন আমাদের কাছে একজন শহীদের রক্ত, বিশজন শহীদের রক্ত আর লাখ লাখ শহীদের রক্ত এটার কোনো পার্থক্য তৈরি করে না। আমরা মনে করি- এই রক্তের আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লব, আমূল সংস্কার, বাংলাদেশটাকে নতুনভাবে সাজানো। এটা ছিল বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত একটি অভ্যুত্থান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

সামান্তা শারমিন : রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে জনগণের কাছে নতুন বন্দোবস্তের রূপরেখা তুলে ধরব। এর স্বরূপটা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। ঘোষণাপত্র, আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি, নির্বাচনি ইশতেহার সবকিছুতেই এটা স্পষ্ট করা হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গণতান্ত্রিকভাবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা এসব কর্মসূচি নিয়ে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই বিষয়টা নিয়ে এনসিপির ভাবনাটা কী?

সামান্তা শারমিন : দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে- বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য কোনো ফরেন পলিসি গ্রহণ করা হয়নি। প্রফেসর ইউনূস আন্তর্জাতিকভাবে শক্তিশালী লোক। অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বার্থ এবং রাজনৈতিক মর্যাদা রক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলে কথা বলছেন। বাংলাদেশকে উপস্থাপন করছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক সব সময় অত্যন্ত জটিল এবং রাজনৈতিকভাবে ইনভলভমেন্ট অনেক বেশি। সেই জায়গায় আমরা বলেছিলাম যে শেখ হাসিনাকে অবশ্যই ফিরিয়ে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে। তাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত এখানে অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান নিয়েছে। আমরা এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। ফরেন পলিসি হিসেবে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা রক্ষা করাটা অনেক জরুরি। বাংলাদেশের মর্যাদা নষ্ট করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা কম্প্রোমাইজ করে এমন কোনো ফরেন পলিসি দেখতে চাই না। কোনো কম্প্রোমাইজ দেখতে চাই না।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
সর্বশেষ খবর
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

এই মাত্র | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু
বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন
ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির
মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার
মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ
চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল
নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার
৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন