তথাকথিত জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা মাল্টি স্টিলের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলন, ডলার সংকট, ব্যাংকে তারল্য সংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বসুন্ধরা মাল্টি স্টিল তাদের আমদানি করা মূলধনী যন্ত্রপাতি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে যথাসময়ে খালাস করতে ব্যর্থ হয় এবং এতে বিপুল পরিমাণ ড্যামারেজ জমতে থাকে। স্টিল মিল কর্তৃপক্ষ জানায়, উদ্যোক্তা ও একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ঝুঁকির হাত থেকে বাঁচাতে বসুন্ধরা মাল্টি স্টিল সংশ্লিষ্ট দপ্তর, বন্দর কর্তৃপক্ষ, মন্ত্রণালয়ে যথাযথ ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে একাধিক আবেদন করেছে। তবে কথিত জাল জালিয়াতির অভিযোগ ও ঘটনার সঙ্গে বসুন্ধরা মাল্টি স্টিলের একেবারেই কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমরা এ বিষয়ে অবগতও নই। দেশের বিনিয়োগ পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করতে, ব্যবসায়ী কমিউনিটির সুনাম ক্ষুণ্ন করতে ও বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করতে কোনো
সুনির্দিষ্ট রাষ্ট্রবিরোধী গোষ্ঠীর বসুন্ধরা মাল্টি স্টিল তথা ব্যবসায়ী মহলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে মনে করে স্টিল মিল কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত, গতকাল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করে যে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পত্র জাল করে চট্টগ্রাম বন্দরের স্টোর রেন্ট ফাঁকির চেষ্টা করেছে বসুন্ধরা মাল্টি স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।