শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৫, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দিনভর নাটকীয়তা

♦ ভোট স্থগিত করে হাই কোর্টের আদেশ ♦ স্থগিত চেম্বারে ♦ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দিনভর নাটকীয়তা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে তৈরি হয়েছিল নাটকীয়তা। গতকাল বিকালে এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিত করেন হাই কোর্ট। পরে আবার এক ঘণ্টার মধ্যে চেম্বার জজ আদালত হাই কোর্টের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেন। ফলে ঘোষিত সময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু এমন নাটকীয়তায় ক্যাম্পাস তোলপাড় শুরু হয়। প্রথমে হাই কোর্টের আদেশের সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আদেশ স্থগিতের খবর আসার পর শান্ত হন তারা। ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, গতকাল বিকাল পৌনে ৪টার দিকে হাই কোর্ট ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন এমন খবর আসার পর বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসেন শিক্ষার্থীরা। বিকাল সাড়ে ৪টায় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে হাজারো শিক্ষার্থী অবস্থান নেন। তারা ‘হাই কোর্ট না ডাকসু, ডাকসু ডাকসু’; ‘ডাকসু আমার অধিকার, রুখে দেওয়ার সাধ্য কার’ প্রভৃতি স্লোগান দেন। রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক প্রার্থীকে ডাকসু নির্বাচনের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অনশনে বসতেও দেখা যায়। বিকাল সাড়ে ৪টার পর খবর আসে চেম্বার আদালত হাই কোর্টের আদেশ স্থগিত করে আদেশ দেন। ফলে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো বাধা নেই। এ খবর আসার পর স্বস্তি ফেরে শিক্ষার্থীদের মাঝে। তবে ছাত্রদল, শিবিরসহ অন্যান্য সংগঠন সংবাদ সম্মেলনের ডাক দেওয়ায় তারা সম্মেলনে অংশ নেন এবং কোনো চক্রান্তকারী ডাকসু নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে তারা রুখে দেওয়ার ঘোষণা দেন।

ডাকসু নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থগিত করে হাই কোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবীর হাতে লেখা জরুরি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাই কোর্টের আদেশের এক ঘণ্টারও কম সময়ে এ আদেশ দেন চেম্বার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব। সিভিল মিসলিনিয়াস পিটিশন-সিএমপি (হাই কোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন) দাখিল করা পর্যন্ত এ স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ আদেশের ফলে ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবী।

এর আগে বিকাল ৩টা ৩৯ মিনিটে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করে আদেশ দেন বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ। এ আদেশের পর তাৎক্ষণিক ভিত্তিতে চেম্বার জজ আদালতে জরুরি আবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী শিশির মনির। বিকাল ৪টা ৩৫ মিনিটে আইনজীবী শিশির মনির হাই কোর্টের আদেশ স্থগিত হওয়ার খবর জানান। তিনি সাংবাদিকদের জানান, একটি রিট করে রুল নেওয়া হয়েছে এবং নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা এ বিষয়ের গুরুত্ব বিবেচনা করে চেম্বার জজের আদালতে হাতে লিখিতভাবে আবেদন করি। এ আবেদন নিয়ে চেম্বার জজ হাই কোর্ট বিভাগের আদেশ সিএমপি ফাইল বা শুনানির আগ পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। অর্থাৎ এ মুহূর্তে ডাকসু নির্বাচন পরিচালনার ক্ষেত্রে বাধা থাকল না। প্রচারণাও চালানো যাবে। আগামীকাল (আজ) সকালে অফিস খুললেই সিএমপি দায়ের করব। ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের জি এস প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বামজোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম এ রিট দায়ের করেন। রিটে অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে এস এম ফরহাদ ‘ছাত্রলীগের কমিটিতে’ ছিলেন। এরপরও তিনি কীভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেলে প্রার্থী হলেন- এমন প্রশ্ন তুলে তার প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করা হয় রিট মামলায়।

ইশতেহার ঘোষণা শিবির ও ইশার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন (ইশা)-সমর্থিত প্যানেল ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’। গতকাল বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে ডাকসু কার্যালয়ের সামনে ইশতেহার পাঠ করেন শিবির-সমর্থিত প্যানেলের এজিএস প্রার্থী মহিউদ্দিন খান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফ্যাসিবাদের চিহ্ন, ফ্যাসিবাদী কাঠামো, সংস্কৃতি ও চর্চার পুনরুৎপাদন রোধ করাসহ ৩৬ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’। ছয়টি বিষয়কে অগ্রাধিকার দিয়ে ইশতেহার বাস্তবায়ন করবে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। প্রথম যে ছয়টি বিষয় অগ্রাধিকার দেবে তা হলো নিরাপদ ক্যাম্পাস, আবাসনসংকট সমাধান, নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, চিকিৎসাসুবিধা ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার, উন্নত পরিবহন, ক্যারিয়ার গঠনে পর্যাপ্ত তথ্য ও সেবা। এ ছাড়া বাকি ছয়টি বিষয়ে তারা না-বোধক বিষয় উল্লেখ করে কর্তৃত্ববাদী রাজনীতি, নির্যাতন ও সহিংসতা, গণরুম-গেস্টরুম কালচার, বৈষম্যমূলক নীতি ও আচরণ, মাদক, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, লাঞ্চের পরে আসেন কালচার, ইসলামোফোবিয়া ও সাইবার বুলিং বন্ধ করা হবে বলে ইশতেহারে ঘোষণা করা হয়।

এজিএস প্রার্থী মহিউদ্দিন ঘোষিত ৩৬ দফা ইশতেহারে আরও রয়েছে, ডাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারের অন্তর্ভুক্ত করে প্রতি বছর নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন বাস্তবায়ন করা। ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্তৃক নৃশংস হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীদের একাডেমিক, প্রশাসনিক ও আইনি শাস্তি নিশ্চিত করা। একই সঙ্গে সামা, মোফাজ্জল, আবু বকর হত্যাসহ ফ্যাসিবাদী আমলে সংঘটিত সব নিপীড়নের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা।

প্রথম বর্ষ থেকে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বৈধ সিট নিশ্চিত করা। আবাসনসংকটের অস্থায়ী সমাধান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে অস্থায়ী হোস্টেল বা মাসিক আবাসন ভাতার ব্যবস্থা এবং স্থায়ী সমাধান হিসেবে হল নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিতকরণে হল ও অন্যান্য ক্যানটিন-ক্যাফেটেরিয়াতে পুষ্টিবিদের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে পুষ্টিকর খাবারের মেনু প্রণয়ন এবং তিন মাস অন্তর খাবারের মান পরীক্ষা করা। প্রত্যেক ফ্যাকাল্টিতে মানসম্মত ক্যাফেটেরিয়া ও ক্যানটিনের ব্যবস্থা করা। আর্থিক সংকটে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ ‘মিল ভাউচার’ চালু করা।

নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ পরিবহন নিশ্চিত করা। ছাত্রী হলে পুরুষ কর্মচারী যথাসম্ভব কমিয়ে আনা এবং প্রক্টরিয়াল টিমে প্রয়োজনীয়সংখ্যক নারী সদস্য নিয়োগ দেওয়া। কমনরুমে নারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া। মা শিক্ষার্থীদের জন্য ব্রেস্ট ফিডিং রুম এবং চাইল্ড কেয়ার কর্নার স্থাপন করা। ছাত্রীদের জন্য ছাত্রী হলে প্রবেশের বিধিনিষেধ শিথিল করা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয়পত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া। ছাত্রী হলে অভিভাবকদের জন্য ‘গার্ডিয়ান লাউঞ্জ’ স্থাপন করা।

ছাত্রীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটির বিধান কার্যকর করা। মাতৃত্বকালীন সময় পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ক্লাসে উপস্থিতির বাধ্যবাধকতা শিথিল করা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সেবাকেন্দ্রিক লালফিতার দৌরাত্ম্য নিরসন করে ‘পেপারলেস রেজিস্ট্রার বিল্ডিং’ গড়ে তোলা। উচ্চশিক্ষায় বিদেশে গমনেচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ চালু করা। ডাকসু ওয়েবসাইট উন্নতকরণ এরং অ্যাপের মাধ্যমে ‘অ্যাকসেস টু রিসোর্সেস’ নিশ্চিত ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করা। শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতিকে আরও কার্যকর করা এবং প্রতিটি বিভাগে উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আদলে ‘মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ চালু করা। প্রত্যেক ফ্যাকাল্টিতে ই-লাইব্রেরি ও কম্পিউটার সেন্টার স্থাপন করা। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও কাউন্সেলিং সেবার পরিসর বৃদ্ধি করা। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার মেরামত ও আধুনিকীকরণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধি করা এবং ডিইউএমসি চালুর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবাকে আরও বেশি সহজলভ্য করা। মেডিকেল সেন্টারে চুক্তিভিত্তিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়োগ দেওয়া। বিশেষ করে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ নারী চিকিৎসকের ব্যবস্থা করা। শিক্ষার্থীদের নিয়ে রিসার্চ-বিষয়ক কর্মশালা করা। আন্তবিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ফেস্ট আয়োজন করা। স্মল রিসার্চ গ্র্যান্ট ও রিসার্চ ট্রাডেল গ্র্যান্ট চালু করা। নিয়মিত সেমিনার ও কনফারেন্স আয়োজন করা এবং উচ্চমানের প্রকাশনা নিশ্চিত করা।

মহিউদ্দিন খান আরও বলেন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিজ্ঞান লাইব্রেরি, হল লাইব্রেরি ও পাঠকক্ষে এবং ডিপার্টমেন্টের সেমিনারকক্ষ সম্প্রসারণ করা। এগুলোর আধুনিকায়ন নিশ্চিত করে রিসোর্সগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য আরও সহজলভ্য করা। লাইব্রেরিসমূহ ডিজিটালাইজেশনের আওতায় নিয়ে আসা। ক্যাম্পাসের বিপণিকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় ফার্মেসি স্থাপন করা। ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জেড শিক্ষার্থীদের জন্য ‘অদম্য মেধাবী শিক্ষাবৃত্তি’ চালু করা। আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটকে বৈশ্বিক মানদে উন্নীত করা। প্রত্যেক বিভাগে অন্তত একজন বিদেশি শিক্ষক চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া। ল্যাংগুয়েজ রিসার্চ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা। ইশতেহারে মহিউদ্দিন আরও উল্লেখ করে বলেন, সফট স্কিল ডেভলেপমেন্টের ওপর ওয়ার্কশপ আয়োজন করা। উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার-বিষয়ক সেমিনার, কর্মশালার পাশাপাশি ক্যাম্পাসে জব ফেয়ার আয়োজন করা। তরুণ উদ্যোক্তাদের নিয়ে স্টার্ট-আপ সামিট আয়োজন করা। অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক উন্নয়নে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

ইশা-সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার : গতকাল বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনের সামনে ইশতেহার ঘোষণা করে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন-সমর্থিত প্যানেল ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’। প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ইয়াসিন আরাফাত ইশতেহার ঘোষণা করেন।

ইশতেহারে তুলে ধরা মৌলিক অঙ্গীকারসমূহ হলো রেজিস্ট্রার ভবনের কার্যক্রম ডিজিটালাইজেশনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তাদের দায়িত্ব পালনে বাধ্যকরণ এবং দুর্নীতি রোধ করে বাজেটের যথাযথ বাস্তবায়ন। ক্যানটিনগুলোকে একটি সমন্বিত ব্যবস্থার আওতায় এনে খাবারের দাম কমানো ও মান বৃদ্ধি করা। সবার জন্য সিঙ্গেল বেড ও উন্নত আবাসন নিশ্চিত এবং হলে অনাবাসিক ছাত্রীদের জন্য কমনরুম স্থাপন করা। কালচারাল হেজিমনি (Cultural Hegemony), হিজাবফোবিয়া ও যৌন হয়রানি রোধ করা এবং জ্ঞান ও মত চর্চার উন্মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ১৯৪৭, ১৯৭১ ও ২০২৪-এর চেতনাকে ধারণ করে Fourth Industrial Revolution (4iR)-এর উপযোগী দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব গড়ে তোলা।

শিক্ষার্থীদের সব আইনগত ও জরুরি সহায়তায় DU Help Desk চালু করা এবং শিক্ষা ও গবেষণার জন্য প্রযুক্তির সর্বাধুনিক সেবা নিশ্চিতে Super Computer স্থাপনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ। পরিবহন সংখ্যা বৃদ্ধি ও অ্যাপের মাধ্যমে Real Time Tracking ব্যবস্থা প্রবর্তন এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতের লক্ষ্যে যানবাহন ও বহিরাগতদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা। লাইব্রেরি আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ এবং ২৪ ঘণ্টা লাইব্রেরি খোলা রাখার ব্যবস্থা করা। স্বাস্থ্যবিমার দীর্ঘ প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং আবাসিক হলগুলোতে ফার্মেসি স্থাপন করা। গেস্টরুম, র‌্যাগিংসহ সব ধরনের শিক্ষার্থী নির্যাতন রোধ এবং মাদক ও দূষণমুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করা।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা
সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ
বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর
টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু
বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা
১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে গাজার শতাধিক মানুষকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভেঙে গাজার শতাধিক মানুষকে হত্যা করল ইসরায়েল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালিয়াকান্দিতে কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে রোহিত ও রশিদ
ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে রোহিত ও রশিদ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাভাবিপ্রবির ৩৪ কর্মচারীর দ্রুত নিয়োগ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন
মাভাবিপ্রবির ৩৪ কর্মচারীর দ্রুত নিয়োগ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬৪

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে ২২০০ মিটার চায়না দুয়ারি জাল উদ্ধার, পুড়িয়ে ধ্বংস
মেহেরপুরে ২২০০ মিটার চায়না দুয়ারি জাল উদ্ধার, পুড়িয়ে ধ্বংস

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজাদের স্বর্ণের মুকুট উপহার
ট্রাম্পকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজাদের স্বর্ণের মুকুট উপহার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেনের দেয়া ক্ষমার সিদ্ধান্ত কি ট্রাম্প বাতিল করতে পারবেন?
বাইডেনের দেয়া ক্ষমার সিদ্ধান্ত কি ট্রাম্প বাতিল করতে পারবেন?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা চলছেই, একদিনে ৪৬ শিশুসহ ১০৪ হত্যা
ইসরায়েলি হামলা চলছেই, একদিনে ৪৬ শিশুসহ ১০৪ হত্যা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজাপ্রেমী ট্রাম্পকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজাদের সোনার মুকুট উপহার
রাজাপ্রেমী ট্রাম্পকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজাদের সোনার মুকুট উপহার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, সিলেট চেম্বারের নির্বাচন শনিবার
স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, সিলেট চেম্বারের নির্বাচন শনিবার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর দারুস সালাম থেকে ১৮ জন গ্রেফতার
রাজধানীর দারুস সালাম থেকে ১৮ জন গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাতিল হলো ১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট
বাতিল হলো ১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে আপিল শুনানি ২ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে আপিল শুনানি ২ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড
ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু
ঢাবির ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
সিলেটে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি