শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৬, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

কিডনি ভালো রাখতে করণীয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কিডনি ভালো রাখতে করণীয়

শরীরকে জীবাণুমুক্ত করে সুস্থ ও সবল রাখতে ভূমিকা রাখে শরীরের যে অঙ্গ তা হলো কিডনি। গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটিই যদি অকেজো হয়ে পড়ে তাহলে শরীর নানা রোগে আক্রান্ত হবে।  তাছাড়া কিডনি যে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা বুঝতেও পড়তে হয় বেকায়দায়। তাই এ ব্যাপারে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে সেগুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো : সাধারণত হরমোন উত্পাদন থেকে শুরু করে রক্ত ফিল্টার, ইউরিন নিঃসরণ, শরীরের বর্জ নিঃসরণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, খনিজ লবণ নিয়ন্ত্রণ করে কিডনি।

অতিরিক্ত সোডা পান: গবেষকদের মতে, অতিরিক্ত সোডা পান করলে কিডনি ধ্বংস হতে পারে। যে ব্যক্তি দুই বা তিন গ্লাস সোডা পান করে তার কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। প্রসাবের মাধ্যমে প্রোটিন বেরিয়ে যাওয়াটাই কিডনি ধ্বংসের একটি প্রাথমিক লক্ষণ। প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ নির্ণয় করা গেলে তা প্রতিকার করা সম্ভব।

ভিটামিন বি-৬ এর ঘাটতি : এটা কিডনি ক্ষতির অন্য একটি কারণ। কিডনিকে ভালো রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন বি-৬ এর অভাবে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে। দৈনিক ১.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-৬ গ্রহণ একটি কিডনিকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। যেসব খাবারে এই ভিটামিন বেশি থাকে তা হলো- মাছ, মুরগীর বাচ্চা, গরুর কলিজা, আলু, আঁশ যুক্ত খাবার এবং ফর্মালিনমুক্ত ফলমূল।

ব্যায়ামের অভাবে: কিডনিকে ভালো রাখার আরও একটি উপায় হচ্ছে ব্যায়াম। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে ব্যক্তি নিয়মিত ব্যায়াম করে তার কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি ৩১ শতাংশ কম থাকে।

ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি: শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতির কারণে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে ম্যাগনেসিয়ামের জুড়ি নেই। একই সঙ্গে খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক-সবজি , মটরশুটি, দানাজাতীয় খাবার, বাদাম এবং অ্যাভাকাদো রাখা যেতে পারে।

কম ঘুম : কম ঘুম কিডনি নষ্টের আরেকটি কারণ। রাতের ঘুম আপনার কিডনি ভালো রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এক গবেষণায় দেখা যায়, দীর্ঘদিন একটু পর পর ঘুম ভাঙ্গার সমস্যাও কিডনি রোগের অন্য একটি কারণ। রাতে কিডনির টিস্যুতৈরি হয় , তাই রাতে ঘুমে বিঘ্ন ঘটলে সরাসরি তা এই ইন্দ্রিয়ের ক্ষতি করে।

পর্যাপ্ত পানি পান না করলে: প্রতিদিন যেসব কারণে কিডনির ক্ষতি হয় তার মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো পর্যাপ্ত পানি পান না করা। কিডনির অন্যতম প্রধান কাজ শরীর থেকে পরিপাক প্রক্রিয়ার বর্জ্য অপসারণ করা এবং লোহিত রক্তকণিকার ভারসাম্য রক্ষা করা। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি পান না করলে বৃক্বের রক্তপ্রবাহ কমে যায়। এর ফলে রক্তে দূষিত রাসায়নিক জমা হতে থাকে।

প্রস্রাব আটকে রাখা প্রস্রাব আটকে রাখলেও এটি কিডনিকে নষ্ট করে দেয় খুব দ্রুত। কারণ এতে কিডনির ওপর অনেক বেশি চাপ পরে। ফলে কিডনি তার সাধারণ কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই এই কাজটি করা উচিত নয়।

বেশি লবণ গ্রহণ : বিভিন্ন খাবার-দাবারে মিশে থাকা লবণকে পরিপাক করা কিডনির আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। রান্না করা বা প্যাকেটজাত খাবারে ব্যবহার করা লবণ আমাদের শরীরে সোডিয়ামের বড় উৎস। কিন্তু পরিপাকের মধ্য দিয়ে এই সোডিয়ামের বেশির ভাগটাই বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বের করে দিতে হয়। আমরা যখন বেশি বেশি লবণ খাই, তখন এই সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করা নিয়ে কিডনিকে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়। এতে কিডনির ওপর প্রবল চাপ পড়ে। এক গবেষণায় দেখা যায়, লবণ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু এটা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত খেলে ব্লাড প্রেসার বাড়ে এবং কিডনিতে প্রেসার পড়ে। প্রতিদিন ৫.৮ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।

ক্যাফেইনে বেশি আসক্তি: তৃষ্ণা পেলে আমরা অনেক সময় পানি পান না করে নানা ধরনের কোমল পানীয় পান করি। কিন্তু এসব পানীয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন মেশানো থাকে। অতিরিক্ত ক্যাফেইন শরীরে রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত রক্তচাপ কিডনির ওপরও চাপ প্রয়োগ করে এবং এতে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ব্যথানাশকের প্রতি নির্ভরশীলতা: মাথাব্যথা, গলাব্যথা যা-ই হোক না কেন কথায় কথায় ব্যথার ওষুধ খাওয়ার বাজে অভ্যাস আমাদের অনেকেরই আছে। কিন্তু প্রায় সব ব্যথানাশক ওষুধেরই কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কিডনিসহ নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের জন্য এসব ওষুধ ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত ব্যথানাশক ওষুধের ওপর নির্ভরতা রক্তচাপ কমিয়ে দেয় এবং কিডনির কর্মক্ষমতা হ্রাস করে।

সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নিলে: আপনার জীবনযাত্রা এবং অস্বাস্থ্যকর ডায়েটের কারণে দুটি কমন রোগ- উচ্চমাত্রার ব্লাড প্রেসার এবং ডায়েবেটিকস হয়। তবে ইতোমধ্যে যাদের এ রোগগুলো আছে, তাদের কিডনি ধীরে ধীরে নষ্ট হতে থাকে। তবে হ্যা যদি আপনি নিয়মিত আপনার চিকিৎসা চালিয়ে যান তবে এটা প্রতিরোধ করা সম্ভব। তাই শরীরের এই মূল্যবান অঙ্গকে রক্ষা করতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।

অতিমাত্রায় প্রোটিন: গবেষণায় দেখা যায়, আপনার খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন থাকলে তা কিডনি নষ্ট করে দিতে পারে। এই প্রোটিনের পঁচনই হচ্ছে অ্যামোনিয়া। এটা এক ধরণের বিষক্রিয়া; যা কিডনির কাজকে ব্যহত করে।

অতিরিক্ত মদ্য পান: অ্যালকোহলে যে বিষ থাকে তা শুধু লিভারই ক্ষতি করে না এটা কিডনির ক্ষতি করে থাকে। ফলে কিডনি ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই কিডনি রোগ থেকে বাঁচতে অ্যালকোহলমুক্ত পানীয় পান করা উচিত।

দ্রুত চিকিৎসা না নিলে: কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না তা জানতে আমাদের ঢের সময় লেগে যায়। চিকিৎসকের গেলেও সেখানেও বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা কেটে যায় আরও কিছু সময়। আর ততক্ষণে রোগীর অবস্থা আরও বেকায়দা। তাই আগে থেকেই এ ব্যাপারে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার। কোনো ধরনের সমস্য অনুভব করলে দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।

ধূমপানে আসক্তি: ধূমপানও কিডনি নষ্টের বড় একটি কারণ। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের অভিমত অনুসারে ধূমপান কিডনিসহ শরীরে সব অঙ্গের জন্যই ক্ষতিকর। এ ছাড়া বিভিন্ন গবেষণাতেই ধূমপানের সঙ্গে কিডনি রোগের সম্পর্ক আছে। সুস্থ কিডনি চাইলে ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/২ জুলাই ২০১৬/শরীফ

 

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত
কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি
খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা তৈরি করবে
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ব্যবসাবাণিজ্যে স্থবিরতা তৈরি করবে

নগর জীবন

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

নগর জীবন

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির
বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১
ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি
মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা