শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ: কী করবেন?

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ: কী করবেন?

সজীবের বয়স মাত্র ঊনিশ পেরিয়ে কুড়িতে পড়ল। রাজধানীর একটি নামী ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে এ লেভেল পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে পাশ করে এখন আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য দরখাস্ত দিয়ে চলেছে। মধ্যবিত্ত বাবা মায়ের সামর্থ্যের সাথে তাল মেলাতে বেশি স্কলারশিপ দরকার। কিন্তু যেসব অফার আসছে তা প্রয়োজনের তুলনায় পর্যাপ্ত নয়। সবাই এটা নিয়ে বেশ টেনশনে আছে। রাতে পরিমিত ঘুম হচ্ছে না। বেশ মাথা ব্যথা করছে। বিশেষ করে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যথাটা বেশি হচ্ছে। মাথার পেছনের দিকে একটু বেশি অনুভূত হয়। অল্প বয়সের ছেলে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অনিশ্চয়তা, আর্থিক চাপ। সবাই ধরে নিয়েছে টেনশনে মাথা ব্যথা। খুবই যৌক্তিক ভাবনা। কিছুদিন প্যারাসিটামল বড়ি, ঘুমের বড়ি এসব দেয়া হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য কোন উন্নতি হয়নি।

আমি সজীবের রক্তচাপ পরীক্ষা করলাম। ডানবাহুতে ১৮০/১১০, বামবাহুতে ১৭৫/১০৮ মিলিমিটার মারকারী। আমি ভুল এড়াতে বার কয়েক পরীক্ষা করলাম। প্রায় একই রকম প্রেসার। এটা খুব নিয়মিত ঘটনা না হলেও আমাদের ক্লিনিক্যাল প্র্যাকটিসে অচিন্তনীয় কোনো ঘটনা নয়। সজীবের পায়ের দিকে তাকিয়ে আমার সন্দেহ হল। তার পাগুলো অপেক্ষাকৃত কম পেশীবহুল। তার পায়ের পালস অপেক্ষাকৃত দুর্বল । আমি সতর্কতার সাথে হাতের পালস এবং পায়ের পালস পরীক্ষা করলাম। দেখা গেল পায়ের পালস শুধু দুর্বলই নয় তা হাতের পালসের তুলনায় কিছুটা বিলম্বে অনুভূত হচ্ছে। তার বুকে স্টেথোস্কোপ লাগাতেই একধরণের মার্মার (murmur) সহজেই শোনা গেল।

মেডিকেলের পরিভাষায় এটি হল Coarctation of the Aorta বা CoA, যা মহাধমনীর একটি জন্মগত ত্রুটি। বুকের ভেতরে মহাধমনীর একটি স্থান মারাত্মকভাবে সংকুচিত হয়ে পড়ে। ফলে সংকুচিত স্থানের উপরিভাগের প্রেসার হার্টের নিকটবর্তী হওয়ায় অত্যধিক মাত্রায় বেড়ে যায়। শুধু তাই নয় শরীরের ঊর্ধ্বাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বেশি থাকায় স্বভাবতই তার পুষ্টি নিম্নাংশের চেয়ে বেশি হয়। তাই নিম্নাংশ অপেক্ষাকৃত কম পেশীবহুল বলে দৃশ্যমান হয়।

CoA যদি চিকিৎসাবিহীন চলতে থাকে তাহলে শরীরের ঊর্ধ্বাংগের প্রেসার বাড়তে বাড়তে এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে, ওষুধ প্রয়োগ করে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ফলে পরবর্তী সময়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, রেটিনোপ্যাথী হয়ে অন্ধত্ববরণ, নাকমুখ দিয়ে ঘনঘন রক্তক্ষরণ, হার্টের মাংসপেশি মোটা হয়ে হার্ট ফেইল্যুর এবং হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি বহুগুণ বৃদ্ধি পায়।

চিকিৎসা কি?
অতিরিক্ত প্রেসারের প্রভাবে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংগসমূহের অপরিবর্তনীয় ক্ষতিসাধিত হবার আগেই উপযুক্ত চিকিৎসা করতে হবে। প্রথমত প্রচলিত ওষুধ প্রয়োগ করে শরীরের ঊর্ধ্বাংগের প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করতে হবে। তারপরে মহাধমনীর সংকুচিত অংশটি অপারেশন করে বা বেলুন দিয়ে প্রসারিত করে দিতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে এটি পুরোপুরি ভাল হয়ে যায়।

সজীবের এই জন্মগত সমস্যার কথা শুনে তার মা বাবা মুষড়ে পড়লেন। তার আলোকিত ভবিষ্যত হঠাৎ অমানিশার অন্ধকারে নিমজ্জিত হবার উপক্রম হল। আমরা তাঁদেরকে ব্যাপারটা পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা দিলাম। বুঝিয়ে বললাম যে, এটি একটি নিরাময়যোগ্য ব্যাধি। কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার উপদেশ দিয়ে পরের সপ্তাহে আসতে বলে বিদায় দিলাম।

তাঁরা যথারীতি পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়ে পরের সপ্তাহে উপস্থিত হলেন। তাঁদের মুখ পাংশুটে, দৃষ্টি উদ্বেগে আকুল। পরীক্ষার রিপোর্ট পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলাম বেলুনের মাধ্যমেই এটির চিকিৎসা করা যাবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপারেশন করে এই সমস্যার সমাধান করতে হয়। কিন্তু সজীবের সিটি স্ক্যান বলছে যে, বেলুন দিয়ে প্রসারিত করলেই চলবে। ব্যাপারটা তার বাবা মাকে বুঝিয়ে বললাম। সবকিছু বিবেচনা করে তাঁরা আমাদের চিকিৎসা প্রস্তাবে রাজি হলেন।

নির্দিষ্ট দিনে স্বাভাবিক খাবার খেয়ে সজীব হাসপাতালে ভর্তি হল। সাধারণ এনজিওগ্রামের মত পায়ের ধমনী দিয়ে একটি বিশেষ বেলুন ঢুকিয়ে তা মহাধমনীর সংকুচিত অংশে স্থির করে উচ্চ চাপে সেটিকে প্রসারিত করে দিলাম। তারপর সেটি যাতে পুনরায় সংকুচিত না হতে পারে সে জন্য সেখানে একটি ধাতব জাল (stent) স্থাপন করে দিলাম। সমগ্র প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে কুড়ি মিনিট সময় নিল। একদিন বিশ্রাম দিয়ে তাকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দিলাম।

পরবর্তী ফলোআপ ভিজিটে দেখা গেল সজীবের দেহের ঊর্ধ্বাঙ্গ ও নিম্নাঙ্গের রক্তচাপের পার্থক্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে। তার মাথা ব্যথাসহ অন্যান্য উপসর্গ দ্রুত কমে এসেছে। সে তার স্বপ্নের নতুন পালক আকাশে মেলে ধরবার জন্য প্রস্তুত।

সতর্কবার্তা
সবাই কমবেশি ধরে নেন যে, উচ্চ রক্তচাপ কেবল বয়স্কদের এবং উচ্চবিত্তের রোগ। ব্যাপারটি আংশিক সত্যি হলেও পুরোপুরি নয়। অল্প বয়সে কারো উচ্চ রক্তচাপ নির্ণীত হওয়া মাত্র সম্ভাব্য কারণসমূহ খুঁজে দেখতে হবে। চিকিৎসাযোগ্য সম্ভাব্য কারণসমূহের মধ্যে CoA, রেনাল আর্টারি চিকন হয়ে যাওয়া, ক্রনিক পাইলোনেফ্রাইটিস, কিডনি পাথর দিয়ে ইউরেটার বন্ধ হয়ে যাওয়া, থাইরয়েড হরমোনের অস্বাভাবিক কমবেশি হওয়া, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দীর্ঘদিন গ্রহণ, জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি সেবন ইত্যাদি দায়ী। বাস্তব কারণ নির্ধারণ করে চিকিৎসা দিলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে রোগী আরোগ্য লাভ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।

লেখক: সিনিয়র কনসালটেন্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইন-চার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
সর্বশেষ খবর
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

নেইমারদের খেলা সরাসরি দেখা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন ব্রাজিলীয় সমর্থকরা
নেইমারদের খেলা সরাসরি দেখা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন ব্রাজিলীয় সমর্থকরা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনাইমুড়ীতে দোকানঘরে অগ্নিসংযোগ করে দখলের চেষ্টা
সোনাইমুড়ীতে দোকানঘরে অগ্নিসংযোগ করে দখলের চেষ্টা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনার্জি ড্রিংকের ক্যানে ভদকা, সতর্ক করল মার্কিন কর্তৃপক্ষ
এনার্জি ড্রিংকের ক্যানে ভদকা, সতর্ক করল মার্কিন কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে তীব্র ঝাঁকুনি: জরুরি অবতরণ, ডেল্টা ফ্লাইটে আহত ২৫
মাঝআকাশে তীব্র ঝাঁকুনি: জরুরি অবতরণ, ডেল্টা ফ্লাইটে আহত ২৫

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা ও মানববন্ধন
মেহেরপুরে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা ও মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভোলায় দলিত জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনে পরিচিতি সভা
ভোলায় দলিত জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনে পরিচিতি সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেট বাঁচানো, যেন বাঘ বাঁচানো: ডেভিড গাওয়ার
টেস্ট ক্রিকেট বাঁচানো, যেন বাঘ বাঁচানো: ডেভিড গাওয়ার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৩৮৪
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৩৮৪

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫-৬ দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব
আগামী ৫-৬ দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

২৬ মিনিট আগে | টক শো

ফরিদপুরে হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসির আদেশ
ফরিদপুরে হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসির আদেশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি মব তৈরি করা হচ্ছে : রাশেদ খাঁন
আরেকটি মব তৈরি করা হচ্ছে : রাশেদ খাঁন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে সুপারহিট সিনেমায় কোনো পারিশ্রমিক নেননি অমিতাভ-জয়া
যে সুপারহিট সিনেমায় কোনো পারিশ্রমিক নেননি অমিতাভ-জয়া

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’

৪১ মিনিট আগে | টক শো

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জান্তা সরকার
মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জান্তা সরকার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক
চাঁদপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন
বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়