শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, শুক্রবার, ০১ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশে বৃদ্ধদের মৃত্যুর প্রধান কারণ যে ৫ রোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে বৃদ্ধদের মৃত্যুর প্রধান কারণ যে ৫ রোগ

১ অক্টোবর সারা পৃথিবীতে বিশ্ব প্রবীণ দিবস হিসেবে পালন হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, রোগ-জরা নয়, একটি সুস্থ বার্ধক্য প্রতিটি মানুষের অধিকার। ‌‘সুস্থ বার্ধক্য’ বলতে সংস্থাটি প্রবীণ বয়সে সুস্থ ও সক্রিয় থাকার সক্ষমতাকে বোঝায়।

এদিকে, ২০২১ সাল থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত দশককে জাতিসংঘ ‘হেলদি এজিং’ বা সুস্থ বার্ধক্য দশক বলে ঘোষণা করেছে। সুস্থ থাকা এবং কর্মক্ষম থাকা বাংলাদেশের মতো বিশ্বের অনেক দেশের প্রবীণ মানুষের জনই একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

ক্রমশ শরীর দুর্বল হয়ে পড়া, হাড় দুর্বল, দাঁত নড়া, চামড়া কুঁচকে যাওয়া আর চোখের দৃষ্টি ক্ষীণ নিয়ে বয়স্ক মানুষদের অনেকের মাঝেই দ্বিধা আর সংকোচ থাকে। সাথে আবার কেউ কেউ নানারকম জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হন। আর তা থেকে অনেকেই নিজের যত্ন নেন না।

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বার্ধক্যে রোগ-জরাগ্রস্ত হয়ে নাজুক অবস্থায় পড়া ঠেকাতে দরকার সচেতনতা আর সতর্কতা এবং যত্ন, নিজের প্রতি যত্ন।
প্রবীণ মানুষেরা বেশি আক্রান্ত হন এবং ভোগেন এমন কিছু অসুখ রয়েছে, যা আগে থেকে জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনলে এড়ানো সম্ভব।

বার্ধক্য ও মৃত্যু- দুটোই অবশ্যম্ভাবী, কিন্তু সচেতন হলে ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে দেওয়া সম্ভব।

বার্ধক্যের বয়স কত?

বাংলাদেশের ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষকে প্রবীণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সরকারি হিসেবে এমন মানুষের সংখ্যা দেড় কোটির মতো, যাদের বয়স ৬০ বছরের বেশি। 

পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ হিসেবে, দেশে বতর্মানে মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছর আট মাস।

বার্ধক্যে যেসব রোগ বেশি হয়, যেসব রোগে মৃত্যু বেশি

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে গত দেড় বছরে যত মানুষ মারা গেছেন, তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি। এবং তাদের বেশিরভাগের শরীরে কোন-না-কোন কো-মরবিডিটি বা একাধিক প্রাণঘাতী ব্যাধির উপস্থিতি ছিল। বাংলাদেশে প্রবীণদের সাধারণত একাধিক জটিলতায় ভুগতে দেখা যায়।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ ২০২০ সালের জরিপে প্রবীণ মানুষেরা যেসব রোগে বেশি মারা যান তার একটি পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে, তার ভিত্তিতে হিসেব করা হয়েছে বাংলাদেশে বয়ষ্ক মানুষেরা কোন রোগগুলোতে সবচেয়ে বেশি ভোগেন।

দেখা যাচ্ছে, যেসব রোগ প্রবীণ মানুষের শারীরিক ভোগান্তি যা তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে, তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে হৃদরোগ এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য রোগ, ব্রেইন স্ট্রোক, শ্বাসতন্ত্রের অসুখ, অ্যাজমা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি অসুখ। এ ছাড়া আছে লিভারের অসুখ এবং বাতের ব্যথা। ক্যান্সারেও বাংলাদেশে অনেক মানুষ মারা যান, এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন লিভার ক্যান্সার, পাকস্থলীর ক্যান্সার ও ব্লাড ক্যান্সার। এর বাইরে বার্ধক্যে অচিহ্নিত বা অজানা রোগে মারা যান ২৩ শতাংশের বেশি মানুষ।

বাংলাদেশে প্রবীণদের সেবায় প্রতিষ্ঠিত সবচেয়ে পুরনো সংগঠন, প্রবীণ হিতৈষী সংঘের একজন চিকিৎসক ডা. মাহবুবা আক্তার বলছেন, দেশে বেশির ভাগ প্রবীণের হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি জটিলতা, পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট গ্লান্ডে জটিলতা থাকে।

হৃদরোগ

পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ ২০২০ সালের জরিপ বলছে, বাংলাদেশে প্রবীণ মানুষেরা যে সব রোগে ভুগে মারা যান, তার সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশই মারা যান হৃদরোগ এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য রোগে।

আমাদের হৃদপিণ্ডে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তা হৃদযন্ত্রে আসে ধমনী দিয়ে। সেটি যখন সরু হয়ে গেলে নালীর ভেতরে রক্ত জমাট বেধে যেতে পারে।

তখন নালীর ভেতর দিয়ে রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে হৃদযন্ত্রের পেশীগুলো দুর্বল হয়ে যায়, তখন আর সে অক্সিজেন প্রবাহিত করতে পারে না। হৃদপিণ্ডের ভেতর দিয়ে অক্সিজেন প্রবাহিত না হতে পারলেই হার্ট অ্যাটাক হয়।

হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গ খেয়াল না করলে তার ফলে কেবল মৃত্যু নয়, বেঁচে থাকলেও অনেক জটিলতা নিয়ে বাঁচতে হয়। ফলে বুকে চাপ চাপ ব্যথা, শরীরের অন্য অংশে ব্যথা, মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম করা, ঘাম হওয়া, নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা, বমি ভাব হওয়া এবং বুক ধড়ফড় করা বা বিনা কারণে অস্থির লাগার মত উপসর্গ দেখলে সতর্ক হোন।

ব্রেইন স্ট্রোক

পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রবীণ মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় শীর্ষ কারণ ব্রেইন স্ট্রোক, এতে মারা যান সাড়ে ১১ শতাংশ প্রবীণ মানুষ। স্ট্রোক বলতে সাধারণত মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটাকে বুঝানো হয়। স্ট্রোক দুই ধরনের হয়- রক্তক্ষরণ জনিত বা হেমোরেজিক স্ট্রোক এবং স্কিমিক স্ট্রোক, এতে রক্তক্ষরণ হয় না।

মস্তিষ্কে যে রক্ত যায় তা ক্যারোটিড আর্টারী অর্থাৎ গলার ভেতর দিয়ে যায় যেসব রক্তনালী, তাতে চর্বি জমে রক্তনালী সংকীর্ণ হয়ে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে। তার ফলে স্কিমিক স্ট্রোক হয়।

শ্বাসতন্ত্রের রোগ

বাংলাদেশে প্রবীণদের মৃত্যুর তৃতীয় শীর্ষ কারণ শ্বাসতন্ত্রের অসুখ, যাতে মারা যান ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ। দেশের প্রবীণদের মধ্যে শ্বাসতন্ত্রের জটিলতায় যারা ভোগেন তাদের অধিকাংশ ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডিতে ভোগেন। বাংলাদেশে ৪০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের ২১ শতাংশ সিওপিডিতে ভুগছেন।

এ রোগে আক্রান্ত মানুষের শ্বাসনালী সংকুচিত হয়ে পড়ে, ফলে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা হয়। যাদের ধূমপানের ইতিহাস আছে তারা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হন।

ডায়াবেটিস

বাংলাদেশে বয়স্ক মানুষের মৃত্যুর আরেকটি কারণ ডায়াবেটিস। জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসার ফলে এখন বাংলাদেশে কেবল বয়স্ক মানুষ নন, অনেক অল্প বয়েসী মানুষও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন।

বাংলাদেশে মোট ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ১০ লাখের বেশি। দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস অশনাক্ত থাকলে বা চিকিৎসা না হলে কিডনি, লিভার, চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই সঙ্গে শরীরের ত্বক নষ্ট হয়ে যায়, চুল পড়ে যায়। শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গও ক্ষতির শিকার হতে পারে।
এজন্য দ্রুত শনাক্ত করে চিকিৎসা নিতে হবে।

কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা

বাংলাদেশে সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশে দুই কোটির বেশি মানুষ কোনো না কোনোভাবে কিডনি রোগে ভুগছে। কিডনি রোগীর জন্য দুই ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে- হয় ডায়ালাইসিস অর্থাৎ যন্ত্রের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে কিডনির কাজ করানো বা কিডনি প্রতিস্থাপন। দুই ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতিই ব্যয়বহুল, ফলে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশের মত কিডনি রোগী অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে পারেন না।

প্রতিকার কী

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রবীণ বয়সে সুস্থ থাকতে চাইলে আগে থেকে পরিকল্পনা করতে হবে। এ ছাড়া জটিল রোগে আক্রান্ত হবার আগেই সতর্ক হওয়া দরকার। দুরারোগ্য বা জন্মগত ব্যাধি না হলে কেবলমাত্র লাইফস্টাইলে পরিবর্তন করে সুস্থ থাকা সম্ভব বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।

প্রবীণদের রোগভোগ আর চিকিৎসা নিয়ে বিবিসি বাংলা জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসক কাজী সাইফুদ্দিন বেননূর, প্রবীণ হিতৈষী সংঘের একজন চিকিৎসক ডা. মাহবুবা আক্তার এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিমেল সাহার সঙ্গে কথা বলেছে। তারা প্রবীণ মানুষের সুস্থ থাকার জন্য আগাম সতর্কতা এবং প্রতিকার হিসেবে যেসব পরামর্শ দিয়েছেন তার মধ্যে রয়েছে-

বয়স ৪৫ বছর পার হলেই নিয়মিত রুটিন চেকআপ করাতে হবে, যার মধ্যে হার্ট, কিডনি, লিভার, ফুসফুস এবং পাকস্থলীর পরিস্থিতি জেনে ব্যবস্থা নিতে হবে। খাদ্যতালিকা এমন তৈরি করতে হবে যেন তাতে শর্করার পরিমাণ কম থাকে, জাঙ্কফুড বা ভাজাপোড়া না থাকে, তেল ও তেলজাতীয় খাবারও কম খেতে হবে।

নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিদিন হাটতে পারলে ভালো, না হলে ঘাম ঝরানোর একটি সাপ্তাহিক হিসাব তৈরি করে ফেলতে হবে। হাইপার টেনশন থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, মানসিক প্রশান্তির জায়গা খুঁজে বের করতে হবে। প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু সময় শ্বাসের ব্যায়াম করতে হবে। এজন্য নিঃশ্বাস টেনে নিয়ে ফুসফুসে ধরে রেখে ছেড়ে দেয়া, বক্ষ প্রসারিত হয় এমন ভাবে বড় বড় নিঃশ্বাস নেয়ার ব্যায়াম করতে হবে।

ধূমপানের অভ্যাস থাকলে দ্রুত বাদ দিতে হবে। খোলামেলা জায়গায় বিশেষত দূষণ-মুক্ত কোন জায়গায় প্রতিদিন কিছু সময় কাটাতে হবে। বয়স্ক মানুষের ঘরে যেন আলো-বাতাস পর্যাপ্ত থাকে তা নিশ্চিত করা জরুরি। উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে। রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়মিত মাপতে হবে এবং সে অনুযায়ী ওষুধ বা ইনসুলিন নিতে হবে। নিয়ম মেনে সকালে ঘুম থেকে ওঠা ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা। তিন ধরনের সাদা খাবার- ভাত, লবন, চিনি খাওয়া নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। পানিসহ তরল জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খাওয়া। শরীরের সাথে সাথে মনেরও যত্ন নিতে হবে। যাদের পরিবার বা স্বজন কাজের সূত্রে দূরে আছেন, তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করলে মনে প্রশান্তি পাবেন, অযথা উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা কেটে যাবে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন