শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৭, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিশ্ব হাড়ক্ষয় দিবস

হাড়ক্ষয় একটি নীরব ঘাতক

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সহিদুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাড়ক্ষয় একটি নীরব ঘাতক

প্রতিবছর ২০ অক্টোবর সারা বিশ্বে হাড়ক্ষয় রোগ ও তার ভয়াবহতা সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা তৈরি করার জন্য ‘বিশ্ব হাড়ক্ষয় দিবস’ পালন করা হয়। সত্যিকার অর্থে সাধারণ মানুষ, এমনকি চিকিৎসা পেশায় সম্পৃক্ত অনেক মানুষই হাড়ক্ষয় রোগ ও তার ফলে সৃষ্ট জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানে না।

হাড়ক্ষয় কী?
হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে হাড়ক্ষয় বলে। এতে হাড় ফাঁপা এবং ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য আঘাতে বা বিনা আঘাতেই হাড় ভেঙে যায়। হাড়ক্ষয় রোগকে কাঠে ঘুণ ধরার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। পঞ্চাশোর্ধে প্রতি তিনজন নারীর একজন এবং প্রতি ৫ জন পুরুষের একজন হাড়ক্ষয় রোগে ভুগছেন। অথচ তারা জানেই না যে তাদের হাড়ক্ষয় রোগ আছে।

কিছু পরিসংখ্যান দিলে হাড়ক্ষয় রোগের ব্যাপকতা ও ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা করা যাবে। বিশ্বে হাড়ক্ষয়ের কারণে প্রতিবছর প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষের হাড় ভেঙে যায়, অর্থাৎ প্রতি ৩ সেকেন্ডে একজনের হাড় ভেঙে যাচ্ছে। পঞ্চাশোর্ধ নারী-পুরুষের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৪০% এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির সমান। নারীদের হাড়ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা সম্মিলিতভাবে হার্টঅ্যাটাক, স্ট্রোক ও স্তন ক্যান্সারের চেয়েও বেশি (যোগফলের)। আশ্চর্যের বিষয় যে শতকরা ৮০ জন মানুষই জানে না যে তার হাড়ক্ষয় আছে এবং হাড় ভেঙে গেছে, (বিশেষ করে মেরুদণ্ডের হাড়) এবং তারা কেউই হাড়ক্ষয়ের চিকিৎসা গ্রহণ করেনি। একজন হাড়ক্ষয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেলে তার মৃত্যুঝুঁকি ৮ গুণ বেড়ে যায়। আর উরু সন্ধির হাড় ভেঙে গেলে তাকে সাধারণত অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। যত আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা দেওয়া হোক না কেন উরুসন্ধির হাড় ভাঙার এক বছরের মধ্যে শতকরা ২৫ জন মৃত্যুবরণ করেন। যার সংখ্যা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের কাছাকাছি এবং নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের চেয়ে অনেক বেশি। এ কারণেই হাড়ক্ষয় রোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হাড় ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার পর মৃত্যু ঝুঁকির পাশাপাশি যারা চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ওঠেন তাদের অনেকেই আগের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে না। অনেককেই জীবনযাপনের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। নিয়মিত চিকিৎসা ও নার্সিং সেবা গ্রহণ করতে হয়। ফলে শারীরিক অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন।

কেন হাড় ক্ষয় হয়?

দুই ধরনের হাড়ক্ষয় রোগ:
১. প্রাইমারি : বয়স বৃদ্ধির কারণে-
আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় হয়। প্রথম প্রায় ২০ বছর পর্যন্ত হাড় ক্ষয়ের তুলনায় হাড় বেশি তৈরি হওয়ার জন্যই আমাদের হাড় লম্বা ও মোটা হয় এবং হাড়ের ঘনত্ব বাড়তে থাকে। ২০ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় সমান সমান হয় বলে হাড় স্থিতি অবস্থায় থাকে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড় তৈরির চেয়ে ক্ষয় বেশি হওয়ায় হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। মেয়েদের শরীরে একটি বিশেষ হরমোন থাকে যার নাম ইস্ট্রোজেন। এটি নারীর সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মাসিকচক্রে কাজ করে। পাশাপাশি এই হরমোন হাড় হাড়ক্ষয়কারী কোষ অস্টিওক্লাস্টকে হাড় ক্ষয় করা থেকে নিবৃত্ত রাখে। ৪৫ বছর বয়সে এ হরমোন হঠাৎ করেই কমে যায় এবং নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। এই সময় ইস্ট্রোজেনের অভাবে হাড়ক্ষয়কারী কোষের কাজ বেড়ে গেলে হঠাৎ করেই হাড় তৈরির চেয়ে হাড় ক্ষয় বেড়ে যায় এবং হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এটাকেই পোস্ট মেনোপজাল (মাসিক বন্ধ পরবর্তী) হাড়ক্ষয় বা অস্টিওপোরেসিস বলে। পাশাপাশি পুরুষের স্বাভাবিক গতিতেই ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হতে থাকে এবং ৬৫-৭০ বছর বয়সে তাদেরও হাড়ক্ষয় বেড়ে যায়।

২. সেকেন্ডারি অস্টিওপোরেসিস:
অনেক রোগ বা ত্রুটিপূর্ণ জীবনযাপন ও কিছু কিছু ওষুুধ ব্যবহারের কারণে যে হাড়ক্ষয় হয় সেটাই সেকেন্ডারি।

হাড়ক্ষয় রোগের কারণসমূহ : হাইপার থাইরয়েডিজম রোগ ও ওষুধ হাইপার প্যারাথাইরেডিজম, হাইপোগোনাডিজম ডায়াবেটিস, কুসিং বিনড্রোম, পরিপাকতন্ত্রের অসুখ, বাতজাতীয় রোগ, কিডনির রোগ। বেশ কিছু ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলেও হাড় ক্ষয় হয়।

কাদের ঝুঁকি বেশিঃ
অসংশোধনযোগ্য ঝুঁকি:
১. বয়স বৃদ্ধি-পঞ্চাশোর্ধ
২. নারী
৩. উত্তরাধিকার
৪. ৪৫ বছরের আগেই মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া
৫. অপারেশনের কারণে ডিম্বাশয় ফেলে দেওয়া
৬. অতি খর্বাকৃতি
৭. আগে হাড়ভাঙা
৮. যে কোনো কারণে দীর্ঘদিন শুয়ে বা বসে থাকা।

সংশোধনযোগ্য :
ধূমপান, মদ্যপান কোমলপানীয় ও কফিপান, শরীরের ওজন কম হওয়া, স্বাস্থ্য খারাপ ও অনেকদিন শুয়ে/বসে থাকা।

উপসর্গ কি?
হাড়ক্ষয় রোগের সাধারণত তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। কিছু কিছু কারণে আমরা অনুমান করতে পারি যে, হাড় ক্ষয় হতে পারে। যেমন উপরোক্ত উল্লেখিত ঝুঁকিসমূহ আছে  কি না। পূর্ব পুরুষ বা পরিবারে কারও হাড়ক্ষয় রোগ আছে কি না? যেসব রোগের কারণে সেকেন্ডারি হাড়ক্ষয় রোগ হতে পারে সেসব রোগ আছে কি না। যেসব ওষুধ সেবন করলে হাড় ক্ষয় হয় সেসব ওষুধ সেবন করে কি না। অনেক ক্ষেত্রে রোগী কোমর ব্যথা, মেরুদণ্ড বাঁকা বা কুজো হয়ে যায়, উচ্চতা কমে যাওয়া এসব উপসর্গ থাকে। তবে বেশিরভাগ মানুষই হাড় ভেঙে যাওয়ার উপসর্গ নিয়ে আসে।

রোগ নির্ণয়ের জন্য কী করণীয় :
উপসর্গ থাকুক বা না-ই থাকুক নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের DXA করে বি এমডির (BMD) পরিমাপ করতে হবে। বিএমডি পরিমাপ করে হাড় ভাঙার ঝুঁকি নির্ণয় করা অত্যন্ত জরুরি।

কাদের বিএমডি পরীক্ষা করতে হবে :
বাংলাদেশের জন্য-
১. ষাটোর্ধ্ব সব মহিলা ও পঁয়ষট্টি ঊর্ধ্ব সব পুরুষেরই হাড় ক্ষয় নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষা করতে হবে।
২. ৫০ বছর বয়সের পর হাড় ভেঙে গেলে।
৩. মাসিক বন্ধ হওয়া নারীদের কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর থাকলে।
৪. পঞ্চাশোর্ধ পুরুষের কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর থাকলে।

কীভাবে হাড়ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ করা যায় :
চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি কথা আছে- প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। প্রতিরোধ শুরু করতে হবে শিশুকাল থেকেই। যাতে শিশুকাল থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত আমাদের হাড়ের ঘনত্ব অনেক বেশি থাকে। তার জন্য আমাদের-

১. নিয়মিত সুষম খাবার খেতে হবে যাতে প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ১.২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। পরিমিত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি খেতে হবে। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় নিম্নোক্ত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে যাতে প্রচুর ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যেমন-দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার, টক দই, পনির,  কমলা, ডিম, কাঠবাদাম, তিল, খেজুর, সয়াবিন, ছোট মাছ, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ। সবুজ শাক সবজিও ক্যালসিয়ামের খুব ভাল উৎস। পালং শাক, ঠেড়শ্, ব্রকলি,  বেগুন, শালগম ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
কয়েকটি খাবার বা খাদ্য উপাদান আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রয়েছে যেগুলি আমাদের হাড়ের জন্য  ক্ষতিকর। যেমন, লবণ অর্থাৎ সোডিয়াম ক্লোরাইড, সফট ড্রিংকস বা নরম পানীয়, চা ও কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন, অতিরিক্ত প্রোটিন বা প্রাণীজ প্রোটিন ইত্যাদি।
ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার :
ভিটামিন ডি শুধুমাত্র হাড়ের জন্য নয় দেহের সুস্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি পাওয়া যায় এমন সব খাবারের সংখ্যা খুবই কম। আর যেসব খাবারে ভিটামিন-ডি থাকে সেগুলো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় খুবই অল্প থাকে। তৈলাক্ত মাছ, কলিজা, ডিমের কুসুম, মাখন, উন্নত প্রজাতির মাশরুম প্রভৃতি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার। তবে সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি না পাওয়া গেলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হবে।

২. ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
৩. কোমলপানীয় ও কফি যতদূর সম্ভব পরিহার করা।
৪. প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা সম্ভব হলে খালি গাঁয়ে সূর্যালোকে থাকার চেষ্টা করা।
৫. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, লাফানো বা দৌড়ানোর ব্যায়াম করা। মাংপেশির ব্যায়াম করলে যেমন হাড়ক্ষয় রোধ করে তেমনি মাংপেশি সবল ও মজবুত করে, ফলে পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
৬. বয়স্ক রোগীরা যাতে ঘরের মেঝেতে, সিঁড়িতে বা বাথরুমে পড়ে না যার তার ব্যবস্থা করতে হবে।

চিকিৎসা কি?
১. প্রতিরোধের জন্য যেসব কথা বলা হয়েছে তার সবই করতে হবে।
২. বর্তমানে বাংলাদেশে হাড়ক্ষয় রোগীর অনেক ওষুধ পাওয়া যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তার যে কোনো একটি ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।
৩। হাড় ভেঙে গেলে তার চিকিৎসা করতে হবে
৪. হাড়ক্ষয় প্রতিরোধ ও চিকিৎসার পাশাপাশি জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে।

লেখক: সিনিয়র কনসালট্যান্ট, অর্থোপেডিক ও স্পাইন সার্জারি, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ঢাকা। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে