শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৭, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিশ্ব হাড়ক্ষয় দিবস

হাড়ক্ষয় একটি নীরব ঘাতক

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সহিদুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাড়ক্ষয় একটি নীরব ঘাতক

প্রতিবছর ২০ অক্টোবর সারা বিশ্বে হাড়ক্ষয় রোগ ও তার ভয়াবহতা সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা তৈরি করার জন্য ‘বিশ্ব হাড়ক্ষয় দিবস’ পালন করা হয়। সত্যিকার অর্থে সাধারণ মানুষ, এমনকি চিকিৎসা পেশায় সম্পৃক্ত অনেক মানুষই হাড়ক্ষয় রোগ ও তার ফলে সৃষ্ট জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানে না।

হাড়ক্ষয় কী?
হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে হাড়ক্ষয় বলে। এতে হাড় ফাঁপা এবং ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য আঘাতে বা বিনা আঘাতেই হাড় ভেঙে যায়। হাড়ক্ষয় রোগকে কাঠে ঘুণ ধরার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। পঞ্চাশোর্ধে প্রতি তিনজন নারীর একজন এবং প্রতি ৫ জন পুরুষের একজন হাড়ক্ষয় রোগে ভুগছেন। অথচ তারা জানেই না যে তাদের হাড়ক্ষয় রোগ আছে।

কিছু পরিসংখ্যান দিলে হাড়ক্ষয় রোগের ব্যাপকতা ও ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা করা যাবে। বিশ্বে হাড়ক্ষয়ের কারণে প্রতিবছর প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষের হাড় ভেঙে যায়, অর্থাৎ প্রতি ৩ সেকেন্ডে একজনের হাড় ভেঙে যাচ্ছে। পঞ্চাশোর্ধ নারী-পুরুষের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৪০% এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির সমান। নারীদের হাড়ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা সম্মিলিতভাবে হার্টঅ্যাটাক, স্ট্রোক ও স্তন ক্যান্সারের চেয়েও বেশি (যোগফলের)। আশ্চর্যের বিষয় যে শতকরা ৮০ জন মানুষই জানে না যে তার হাড়ক্ষয় আছে এবং হাড় ভেঙে গেছে, (বিশেষ করে মেরুদণ্ডের হাড়) এবং তারা কেউই হাড়ক্ষয়ের চিকিৎসা গ্রহণ করেনি। একজন হাড়ক্ষয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেলে তার মৃত্যুঝুঁকি ৮ গুণ বেড়ে যায়। আর উরু সন্ধির হাড় ভেঙে গেলে তাকে সাধারণত অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। যত আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা দেওয়া হোক না কেন উরুসন্ধির হাড় ভাঙার এক বছরের মধ্যে শতকরা ২৫ জন মৃত্যুবরণ করেন। যার সংখ্যা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের কাছাকাছি এবং নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের চেয়ে অনেক বেশি। এ কারণেই হাড়ক্ষয় রোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হাড় ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার পর মৃত্যু ঝুঁকির পাশাপাশি যারা চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ওঠেন তাদের অনেকেই আগের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে না। অনেককেই জীবনযাপনের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। নিয়মিত চিকিৎসা ও নার্সিং সেবা গ্রহণ করতে হয়। ফলে শারীরিক অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন।

কেন হাড় ক্ষয় হয়?

দুই ধরনের হাড়ক্ষয় রোগ:
১. প্রাইমারি : বয়স বৃদ্ধির কারণে-
আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় হয়। প্রথম প্রায় ২০ বছর পর্যন্ত হাড় ক্ষয়ের তুলনায় হাড় বেশি তৈরি হওয়ার জন্যই আমাদের হাড় লম্বা ও মোটা হয় এবং হাড়ের ঘনত্ব বাড়তে থাকে। ২০ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় সমান সমান হয় বলে হাড় স্থিতি অবস্থায় থাকে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড় তৈরির চেয়ে ক্ষয় বেশি হওয়ায় হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। মেয়েদের শরীরে একটি বিশেষ হরমোন থাকে যার নাম ইস্ট্রোজেন। এটি নারীর সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মাসিকচক্রে কাজ করে। পাশাপাশি এই হরমোন হাড় হাড়ক্ষয়কারী কোষ অস্টিওক্লাস্টকে হাড় ক্ষয় করা থেকে নিবৃত্ত রাখে। ৪৫ বছর বয়সে এ হরমোন হঠাৎ করেই কমে যায় এবং নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। এই সময় ইস্ট্রোজেনের অভাবে হাড়ক্ষয়কারী কোষের কাজ বেড়ে গেলে হঠাৎ করেই হাড় তৈরির চেয়ে হাড় ক্ষয় বেড়ে যায় এবং হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এটাকেই পোস্ট মেনোপজাল (মাসিক বন্ধ পরবর্তী) হাড়ক্ষয় বা অস্টিওপোরেসিস বলে। পাশাপাশি পুরুষের স্বাভাবিক গতিতেই ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হতে থাকে এবং ৬৫-৭০ বছর বয়সে তাদেরও হাড়ক্ষয় বেড়ে যায়।

২. সেকেন্ডারি অস্টিওপোরেসিস:
অনেক রোগ বা ত্রুটিপূর্ণ জীবনযাপন ও কিছু কিছু ওষুুধ ব্যবহারের কারণে যে হাড়ক্ষয় হয় সেটাই সেকেন্ডারি।

হাড়ক্ষয় রোগের কারণসমূহ : হাইপার থাইরয়েডিজম রোগ ও ওষুধ হাইপার প্যারাথাইরেডিজম, হাইপোগোনাডিজম ডায়াবেটিস, কুসিং বিনড্রোম, পরিপাকতন্ত্রের অসুখ, বাতজাতীয় রোগ, কিডনির রোগ। বেশ কিছু ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলেও হাড় ক্ষয় হয়।

কাদের ঝুঁকি বেশিঃ
অসংশোধনযোগ্য ঝুঁকি:
১. বয়স বৃদ্ধি-পঞ্চাশোর্ধ
২. নারী
৩. উত্তরাধিকার
৪. ৪৫ বছরের আগেই মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া
৫. অপারেশনের কারণে ডিম্বাশয় ফেলে দেওয়া
৬. অতি খর্বাকৃতি
৭. আগে হাড়ভাঙা
৮. যে কোনো কারণে দীর্ঘদিন শুয়ে বা বসে থাকা।

সংশোধনযোগ্য :
ধূমপান, মদ্যপান কোমলপানীয় ও কফিপান, শরীরের ওজন কম হওয়া, স্বাস্থ্য খারাপ ও অনেকদিন শুয়ে/বসে থাকা।

উপসর্গ কি?
হাড়ক্ষয় রোগের সাধারণত তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। কিছু কিছু কারণে আমরা অনুমান করতে পারি যে, হাড় ক্ষয় হতে পারে। যেমন উপরোক্ত উল্লেখিত ঝুঁকিসমূহ আছে  কি না। পূর্ব পুরুষ বা পরিবারে কারও হাড়ক্ষয় রোগ আছে কি না? যেসব রোগের কারণে সেকেন্ডারি হাড়ক্ষয় রোগ হতে পারে সেসব রোগ আছে কি না। যেসব ওষুধ সেবন করলে হাড় ক্ষয় হয় সেসব ওষুধ সেবন করে কি না। অনেক ক্ষেত্রে রোগী কোমর ব্যথা, মেরুদণ্ড বাঁকা বা কুজো হয়ে যায়, উচ্চতা কমে যাওয়া এসব উপসর্গ থাকে। তবে বেশিরভাগ মানুষই হাড় ভেঙে যাওয়ার উপসর্গ নিয়ে আসে।

রোগ নির্ণয়ের জন্য কী করণীয় :
উপসর্গ থাকুক বা না-ই থাকুক নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের DXA করে বি এমডির (BMD) পরিমাপ করতে হবে। বিএমডি পরিমাপ করে হাড় ভাঙার ঝুঁকি নির্ণয় করা অত্যন্ত জরুরি।

কাদের বিএমডি পরীক্ষা করতে হবে :
বাংলাদেশের জন্য-
১. ষাটোর্ধ্ব সব মহিলা ও পঁয়ষট্টি ঊর্ধ্ব সব পুরুষেরই হাড় ক্ষয় নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষা করতে হবে।
২. ৫০ বছর বয়সের পর হাড় ভেঙে গেলে।
৩. মাসিক বন্ধ হওয়া নারীদের কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর থাকলে।
৪. পঞ্চাশোর্ধ পুরুষের কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর থাকলে।

কীভাবে হাড়ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ করা যায় :
চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি কথা আছে- প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। প্রতিরোধ শুরু করতে হবে শিশুকাল থেকেই। যাতে শিশুকাল থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত আমাদের হাড়ের ঘনত্ব অনেক বেশি থাকে। তার জন্য আমাদের-

১. নিয়মিত সুষম খাবার খেতে হবে যাতে প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ১.২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। পরিমিত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি খেতে হবে। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় নিম্নোক্ত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে যাতে প্রচুর ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যেমন-দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবার, টক দই, পনির,  কমলা, ডিম, কাঠবাদাম, তিল, খেজুর, সয়াবিন, ছোট মাছ, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ। সবুজ শাক সবজিও ক্যালসিয়ামের খুব ভাল উৎস। পালং শাক, ঠেড়শ্, ব্রকলি,  বেগুন, শালগম ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে।
কয়েকটি খাবার বা খাদ্য উপাদান আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রয়েছে যেগুলি আমাদের হাড়ের জন্য  ক্ষতিকর। যেমন, লবণ অর্থাৎ সোডিয়াম ক্লোরাইড, সফট ড্রিংকস বা নরম পানীয়, চা ও কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন, অতিরিক্ত প্রোটিন বা প্রাণীজ প্রোটিন ইত্যাদি।
ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার :
ভিটামিন ডি শুধুমাত্র হাড়ের জন্য নয় দেহের সুস্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি পাওয়া যায় এমন সব খাবারের সংখ্যা খুবই কম। আর যেসব খাবারে ভিটামিন-ডি থাকে সেগুলো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় খুবই অল্প থাকে। তৈলাক্ত মাছ, কলিজা, ডিমের কুসুম, মাখন, উন্নত প্রজাতির মাশরুম প্রভৃতি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার। তবে সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি না পাওয়া গেলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হবে।

২. ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
৩. কোমলপানীয় ও কফি যতদূর সম্ভব পরিহার করা।
৪. প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা সম্ভব হলে খালি গাঁয়ে সূর্যালোকে থাকার চেষ্টা করা।
৫. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, লাফানো বা দৌড়ানোর ব্যায়াম করা। মাংপেশির ব্যায়াম করলে যেমন হাড়ক্ষয় রোধ করে তেমনি মাংপেশি সবল ও মজবুত করে, ফলে পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
৬. বয়স্ক রোগীরা যাতে ঘরের মেঝেতে, সিঁড়িতে বা বাথরুমে পড়ে না যার তার ব্যবস্থা করতে হবে।

চিকিৎসা কি?
১. প্রতিরোধের জন্য যেসব কথা বলা হয়েছে তার সবই করতে হবে।
২. বর্তমানে বাংলাদেশে হাড়ক্ষয় রোগীর অনেক ওষুধ পাওয়া যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তার যে কোনো একটি ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।
৩। হাড় ভেঙে গেলে তার চিকিৎসা করতে হবে
৪. হাড়ক্ষয় প্রতিরোধ ও চিকিৎসার পাশাপাশি জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে।

লেখক: সিনিয়র কনসালট্যান্ট, অর্থোপেডিক ও স্পাইন সার্জারি, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ঢাকা। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা