শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ক্যান্সার কি কোনো একক রোগ

ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
অনলাইন ভার্সন
ক্যান্সার কি কোনো একক রোগ

বিশ্বজুড়ে মানুষের মৃত্যু হয় যেসব রোগে তার প্রথম তিনটির একটি ক্যান্সার। ক্যান্সার তাই একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতার প্রধানতম শত্রুর একটি। আগামী শতাব্দীতে স্বাস্থ্যখাতের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ ‘ক্যান্সার প্রতিরোধ ও তার চিকিৎসা’। প্রাণঘাতক এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে প্রতিবছর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ক্যান্সার দিবস। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বিশ্ব ক্যান্সার সামিট আয়োজিত হয়। সেখানেই ঠিক হয়, এই দিনটি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস বা বিশ্ব ক্যান্সার সচেতনতা দিবস বা বিশ্ব ক্যান্সার প্রতিরোধ দিবস হিসাবে পালন করা হবে। এরপর থেকে প্রতিবছর নিয়মিত পালিত হয়ে আসছে দিবসটি। 

ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং এই ঘাতক ব্যাধির প্রতিকারে ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্র, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিপর্যায়ে তাগিদ সৃষ্টি করতে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়ে আসছে নানা আয়োজনে। এ বছর ক্যান্সার দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ক্যান্সার পরিচর্যায় বৈষম্য দূর করি’। ২০২২ সাল থেকে তিন বছরের জন্য এই প্রতিপাদ্য গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে বিশ্বে প্রতিবছর ৮২ লাখ মানুষ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করে। ২০২০ সালে মারা গেছেন প্রায় এক কোটি মানুষ। পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় যেসব রোগে ক্যান্সার রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে। এ মরণব্যাধিতে আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই হচ্ছে বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের নাগরিক।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বর্তমানে ১২ লাখ ক্যান্সার রোগী রয়েছে। প্রতি বছর ২ লাখ মানুষ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় এবং দেড় লাখ মৃত্যুবরণ করে। সচেতনতা ও শিক্ষার অভাব এবং অর্থনৈতিক অবস্থা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে ক্যান্সার ও এ রোগে মৃত্যুর হার বৃদ্ধির মূল কারণ। 

ক্যান্সার কি? 
ক্যান্সার একধরণের অসংক্রামক ব্যাধি যে রোগে মানুষের শরীরে অস্বাভাবিক এবং অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন ও বৃদ্ধি হয়ে থাকে। আমাদের শরীরে কোষ বিভাজনের উদ্দেশ্য হলো মাতৃ কোষ থেকে নতুন কোষ সৃষ্টি করা। এর মাধ্যমে শরীরের বৃদ্ধি, ক্ষয় পূরণ ও দেহের বিভিন্ন অংগের স্বাভাবিক কার্যক্রম নিশ্চিত হয়। শরীরে একদিকে যেমন কোষ বিভাজনের ব্যবস্থা রয়েছে অন্যদিকে রয়েছে একে নিয়ন্ত্রণে রাখারও ব্যবস্থা। কোনো কারণে এই নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থায় ত্রুটি দেখা দিলে শরীরে অস্বাভাবিক কোষ বিভাজন হতে থাকে। তখন শরীরে নানা ধরণের প্রতিক্রিয়া ও শারীরিক উপসর্গ দেখা দেয়। এই অবস্থাটাই হলো ক্যান্সার। 

ক্যান্সার কি কোন একক রোগ?
অনেকেই ক্যান্সার বলতে বিশেষ একটি রোগ বলে ধরে নেন। কিন্তু ক্যান্সার কোন একক রোগ নয়। এটি সমষ্টিগত রোগের একক সাধারণ নাম। শরীরের বিভিন্ন অংগে ও বিভিন্ন কোষে  ক্যান্সার হতে পারে। একেক রকম ক্যান্সারের ধরণ, কারণ ও উপসর্গ একেক রকম। রোগ নির্ণয়ের পদ্ধতি, চিকিৎসা, রোগের ভয়াবহতা ও পরিণতিও ভিন্ন ভিন্ন। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকমের ক্যান্সারের প্রকোপ দেখা যায়। বাংলাদেশে পুরুষের মধ্যে ফুসফুস, প্রস্টেট, মুখগহবর, কলোরেক্টাল, পাকস্থলী ও লিভার ক্যান্সারের হার বেশি। নারীদের মধ্যে জরায়ু মুখ, স্তন, মুখগহবর, থাইরয়েডের ক্যান্সার বেশি। ক্যান্সারের ভয়াবহতা নির্ভর করে এর ধরণ এবং কতটুকু জায়গা ছড়িয়েছে তার উপর। 

ক্যান্সার কেন হয়? 
ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। তবে বেশ কিছু বিষয়কে ক্যান্সারের সম্ভাব্য কারণ বা ফ্যাক্টর বলে ধরে নেওয়া হয়। এগুলোকে ক্যান্সারের উদ্দীপকও বলা হয়। মেডিকেলের পরিভাষায় ক্যান্সারের উদ্দীপককে বলে কারসিনোজেন। নিচে কিছু ক্যান্সারের উদ্দীপকের কথা উল্লেখ করা হলো।  
-রেডিয়েশন ও আল্ট্রাভায়োলেট রে। 
-কৃত্রিম রঙ, কারখানার রাসয়নিক বর্জ্য, বেনজিন জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ, এসবেস্টস, কীটনাশক, বায়ুদুষণ। 
-আফ্লাটক্সিন
-কিছু ক্ষেত্রে জীবাণু যেমন হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস, হার্পিস ভাইরাস, এইচ আইভি, এইচ পাইলরি ইত্যাদি। 
-তামাক, এলকোহল। 
-ভেজাল খাবার ও খাবারের প্রিজারভেটিভ। 
-উচ্চ ক্যালরি যুক্ত, অস্বাস্থ্যকার, ট্রান্সফ্যাট যুক্ত (যেমন ফাস্টফুড) খাবার।
-অতিরিক্ত ওজন। 
-নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন। 

ক্যান্সারের লক্ষণ কি? 
যেহেতু ক্যান্সার কোন একক রোগ নয় তাই এর লক্ষণও বিভিন্ন ক্যান্সার ভেদে ভিন্ন ভিন্ন। তবে সামষ্টিকভাবে কিছু লক্ষণকে ক্যান্সারের সাধারণ বিপদ সংকেত হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। সেগুলো হলো :
-হঠাৎ শরীরের ওজন কমতে শুরু করেছে কিন্তু তার তেমন কোন ব্যাখ্যা নেই।
-রক্তস্বল্পতা ও ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া। 
-অস্বাভাবিক দুর্বলতা। 
-মল-মূত্র ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন হওয়া। যেমন কিছুদিন ডায়রিয়া আবার কিছুদিন কোষ্ঠকাঠিন্য। 
-বেশ কিছুদিন ধরে (২ সপ্তাহের বেশি) জ্বর যা এন্টিবায়োটিক বা অন্যান্য সাধারণ চিকিৎসায় সারছে না। 
-খুসখুসে কাশি যা ঠিক যাচ্ছেই না।
-শরীরের কোথাও কোন পিণ্ড বা চাকার উপস্থিতি।
-ভাঙা কণ্ঠস্বর যা কোন চিকিৎসায় ভালো হচ্ছে না।
-তিল বা আঁচিলের সুস্পষ্ট পরিবর্তন।
-শরীরের কোন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ।

উপরের এই লক্ষণগুলো দেখলে সতর্ক হতে হবে। দ্রুত চিকিৎসকের শরন নিতে হবে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে রোগের কারণ বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে। মনে রাখতে উপরের লক্ষণগুলো সতর্ক সংকেত মাত্র। এই লক্ষণগুলো থাকলেই ক্যান্সার হয়েছে এমনটা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

ক্যান্সার প্রতিরোধে করণীয় কি? 
ক্যান্সার প্রতিরোধে নিচের অভ্যাসগুলো রপ্ত করতে হবে। 
-নিয়মিত ব্যায়াম ও কায়িক পরিশ্রম করা। 
-পরিমিত স্বাস্থ্যকর আহার। 
-নিরাপদ ও নিয়ন্ত্রিত যৌন জীবন।
-শাকসবজি, ফলমূল ও বিভিন্ন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া। 
-অধিক ক্যালরি ও ফ্যাটযুক্ত খাবার পরিহার করা।
-ধূমপান,তামাক ও মদ্যপান পরিহার করা। 
-নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও নিয়ম অনুযায়ী ক্যান্সার স্ক্রিনিং করা। 
-হেপাটাইটিস, HPV এর ভ্যাক্সিন সময়মত নিয়ে নেওয়া। 
-বিপদ সংকেত দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

ক্যান্সার চিকিৎসার চ্যালেঞ্জ?
ক্যান্সার চিকিৎসার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সঠিক সময়ে রোগটি নির্ণয় না হওয়া। রোগ যখন বেশি দূর ছড়িয়ে পড়ে তখন এই চিকিৎসায় সফল হবার সম্ভাবনা কমে যায়। চিকিৎসা সম্পর্কে অহেতুক ভীতি ও সচেতনতার অভাবও একটি বড় সমস্যা।  

ক্যান্সারের চিকিৎসা হলো মূলত সার্জারি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি। প্রায় সব ধরণের ক্যান্সারেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই চিকিৎসাগুলোই দেওয়া হয়। কখনো যেকোন একটি, কখনো একাধিক চিকিৎসা পালা করে দেওয়া হয়। দীর্ঘ মেয়াদে চিকিৎসা করতে হয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তুলনামূলক বেশি। এর ব্যয়ও সাধারণ চিকিৎসার চেয়ে বেশি। চিকিৎসার এই উচ্চ ব্যয় ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। সেই সাথে আছে অপচিকিৎসার দৌরাত্ম। এইসব চ্যালেঞ্জ দূর করতে হলে সরকার, বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন ও ব্যক্তিকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। ক্যান্সার ভাল হয় না এমন একটি ধারণা রয়েছে সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে। অথচ সূচনায় ধরা পড়লে অধিকাংশ ক্যান্সার ভাল করা সম্ভব। 

আমরা করবো জয় 
বিশ্বে প্রতিবছর ৮০ লক্ষ থেকে ১ কোটি মানুষ মারা যায় বিভিন্ন রকম ক্যান্সারে। প্রতিরোধের ব্যবস্থা না নিলে এই সংখ্যা দ্বিগুন হয়ে যাবে ২০৩০ সালের মধ্যে। প্রতিবছর সমস্ত বিশ্বে ক্যান্সারে যে পরিমাণ মানুষ মারা যায় তার এক তৃতীয়াংশ প্রতিরোধ করা সম্ভব। পৃথিবীতে তামাক না থাকলে ৭১ শতাংশ ফুসফুসের ক্যান্সার এবং ২২ শতাংশ অন্যান্য ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব হতো। তাই প্রতিরোধই হওয়া উচিত ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রধান পদক্ষেপ। ক্যান্সার চিকিৎসায় মনোবল ধরে রাখাটা খুব জরুরি। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা নিতে হয় বলে অনেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই ক্যান্সার রোগীকে মানসিক সহায়তা  প্রদান অত্যন্ত জরুরি। এক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতার বিকল্প নেই। প্রতিরোধ ও সূচনায় ক্যান্সার নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও সামাজিক সচেতনতা জরুরি। রাষ্ট্র, সংস্থা ও ব্যক্তির উদ্যোগই পারে ক্যান্সারে সেবার বৈষম্য দূর করতে।

লেখক : রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা