শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ক্যান্সার কি কোনো একক রোগ

ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
অনলাইন ভার্সন
ক্যান্সার কি কোনো একক রোগ

বিশ্বজুড়ে মানুষের মৃত্যু হয় যেসব রোগে তার প্রথম তিনটির একটি ক্যান্সার। ক্যান্সার তাই একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতার প্রধানতম শত্রুর একটি। আগামী শতাব্দীতে স্বাস্থ্যখাতের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ ‘ক্যান্সার প্রতিরোধ ও তার চিকিৎসা’। প্রাণঘাতক এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে প্রতিবছর পালিত হচ্ছে বিশ্ব ক্যান্সার দিবস। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বিশ্ব ক্যান্সার সামিট আয়োজিত হয়। সেখানেই ঠিক হয়, এই দিনটি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস বা বিশ্ব ক্যান্সার সচেতনতা দিবস বা বিশ্ব ক্যান্সার প্রতিরোধ দিবস হিসাবে পালন করা হবে। এরপর থেকে প্রতিবছর নিয়মিত পালিত হয়ে আসছে দিবসটি। 

ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং এই ঘাতক ব্যাধির প্রতিকারে ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্র, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিপর্যায়ে তাগিদ সৃষ্টি করতে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়ে আসছে নানা আয়োজনে। এ বছর ক্যান্সার দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ক্যান্সার পরিচর্যায় বৈষম্য দূর করি’। ২০২২ সাল থেকে তিন বছরের জন্য এই প্রতিপাদ্য গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে বিশ্বে প্রতিবছর ৮২ লাখ মানুষ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করে। ২০২০ সালে মারা গেছেন প্রায় এক কোটি মানুষ। পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় যেসব রোগে ক্যান্সার রয়েছে তার মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে। এ মরণব্যাধিতে আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই হচ্ছে বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের নাগরিক।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বর্তমানে ১২ লাখ ক্যান্সার রোগী রয়েছে। প্রতি বছর ২ লাখ মানুষ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় এবং দেড় লাখ মৃত্যুবরণ করে। সচেতনতা ও শিক্ষার অভাব এবং অর্থনৈতিক অবস্থা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে ক্যান্সার ও এ রোগে মৃত্যুর হার বৃদ্ধির মূল কারণ। 

ক্যান্সার কি? 
ক্যান্সার একধরণের অসংক্রামক ব্যাধি যে রোগে মানুষের শরীরে অস্বাভাবিক এবং অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন ও বৃদ্ধি হয়ে থাকে। আমাদের শরীরে কোষ বিভাজনের উদ্দেশ্য হলো মাতৃ কোষ থেকে নতুন কোষ সৃষ্টি করা। এর মাধ্যমে শরীরের বৃদ্ধি, ক্ষয় পূরণ ও দেহের বিভিন্ন অংগের স্বাভাবিক কার্যক্রম নিশ্চিত হয়। শরীরে একদিকে যেমন কোষ বিভাজনের ব্যবস্থা রয়েছে অন্যদিকে রয়েছে একে নিয়ন্ত্রণে রাখারও ব্যবস্থা। কোনো কারণে এই নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থায় ত্রুটি দেখা দিলে শরীরে অস্বাভাবিক কোষ বিভাজন হতে থাকে। তখন শরীরে নানা ধরণের প্রতিক্রিয়া ও শারীরিক উপসর্গ দেখা দেয়। এই অবস্থাটাই হলো ক্যান্সার। 

ক্যান্সার কি কোন একক রোগ?
অনেকেই ক্যান্সার বলতে বিশেষ একটি রোগ বলে ধরে নেন। কিন্তু ক্যান্সার কোন একক রোগ নয়। এটি সমষ্টিগত রোগের একক সাধারণ নাম। শরীরের বিভিন্ন অংগে ও বিভিন্ন কোষে  ক্যান্সার হতে পারে। একেক রকম ক্যান্সারের ধরণ, কারণ ও উপসর্গ একেক রকম। রোগ নির্ণয়ের পদ্ধতি, চিকিৎসা, রোগের ভয়াবহতা ও পরিণতিও ভিন্ন ভিন্ন। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকমের ক্যান্সারের প্রকোপ দেখা যায়। বাংলাদেশে পুরুষের মধ্যে ফুসফুস, প্রস্টেট, মুখগহবর, কলোরেক্টাল, পাকস্থলী ও লিভার ক্যান্সারের হার বেশি। নারীদের মধ্যে জরায়ু মুখ, স্তন, মুখগহবর, থাইরয়েডের ক্যান্সার বেশি। ক্যান্সারের ভয়াবহতা নির্ভর করে এর ধরণ এবং কতটুকু জায়গা ছড়িয়েছে তার উপর। 

ক্যান্সার কেন হয়? 
ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। তবে বেশ কিছু বিষয়কে ক্যান্সারের সম্ভাব্য কারণ বা ফ্যাক্টর বলে ধরে নেওয়া হয়। এগুলোকে ক্যান্সারের উদ্দীপকও বলা হয়। মেডিকেলের পরিভাষায় ক্যান্সারের উদ্দীপককে বলে কারসিনোজেন। নিচে কিছু ক্যান্সারের উদ্দীপকের কথা উল্লেখ করা হলো।  
-রেডিয়েশন ও আল্ট্রাভায়োলেট রে। 
-কৃত্রিম রঙ, কারখানার রাসয়নিক বর্জ্য, বেনজিন জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ, এসবেস্টস, কীটনাশক, বায়ুদুষণ। 
-আফ্লাটক্সিন
-কিছু ক্ষেত্রে জীবাণু যেমন হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস, হার্পিস ভাইরাস, এইচ আইভি, এইচ পাইলরি ইত্যাদি। 
-তামাক, এলকোহল। 
-ভেজাল খাবার ও খাবারের প্রিজারভেটিভ। 
-উচ্চ ক্যালরি যুক্ত, অস্বাস্থ্যকার, ট্রান্সফ্যাট যুক্ত (যেমন ফাস্টফুড) খাবার।
-অতিরিক্ত ওজন। 
-নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন। 

ক্যান্সারের লক্ষণ কি? 
যেহেতু ক্যান্সার কোন একক রোগ নয় তাই এর লক্ষণও বিভিন্ন ক্যান্সার ভেদে ভিন্ন ভিন্ন। তবে সামষ্টিকভাবে কিছু লক্ষণকে ক্যান্সারের সাধারণ বিপদ সংকেত হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। সেগুলো হলো :
-হঠাৎ শরীরের ওজন কমতে শুরু করেছে কিন্তু তার তেমন কোন ব্যাখ্যা নেই।
-রক্তস্বল্পতা ও ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া। 
-অস্বাভাবিক দুর্বলতা। 
-মল-মূত্র ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন হওয়া। যেমন কিছুদিন ডায়রিয়া আবার কিছুদিন কোষ্ঠকাঠিন্য। 
-বেশ কিছুদিন ধরে (২ সপ্তাহের বেশি) জ্বর যা এন্টিবায়োটিক বা অন্যান্য সাধারণ চিকিৎসায় সারছে না। 
-খুসখুসে কাশি যা ঠিক যাচ্ছেই না।
-শরীরের কোথাও কোন পিণ্ড বা চাকার উপস্থিতি।
-ভাঙা কণ্ঠস্বর যা কোন চিকিৎসায় ভালো হচ্ছে না।
-তিল বা আঁচিলের সুস্পষ্ট পরিবর্তন।
-শরীরের কোন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ।

উপরের এই লক্ষণগুলো দেখলে সতর্ক হতে হবে। দ্রুত চিকিৎসকের শরন নিতে হবে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে রোগের কারণ বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে। মনে রাখতে উপরের লক্ষণগুলো সতর্ক সংকেত মাত্র। এই লক্ষণগুলো থাকলেই ক্যান্সার হয়েছে এমনটা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

ক্যান্সার প্রতিরোধে করণীয় কি? 
ক্যান্সার প্রতিরোধে নিচের অভ্যাসগুলো রপ্ত করতে হবে। 
-নিয়মিত ব্যায়াম ও কায়িক পরিশ্রম করা। 
-পরিমিত স্বাস্থ্যকর আহার। 
-নিরাপদ ও নিয়ন্ত্রিত যৌন জীবন।
-শাকসবজি, ফলমূল ও বিভিন্ন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া। 
-অধিক ক্যালরি ও ফ্যাটযুক্ত খাবার পরিহার করা।
-ধূমপান,তামাক ও মদ্যপান পরিহার করা। 
-নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও নিয়ম অনুযায়ী ক্যান্সার স্ক্রিনিং করা। 
-হেপাটাইটিস, HPV এর ভ্যাক্সিন সময়মত নিয়ে নেওয়া। 
-বিপদ সংকেত দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

ক্যান্সার চিকিৎসার চ্যালেঞ্জ?
ক্যান্সার চিকিৎসার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সঠিক সময়ে রোগটি নির্ণয় না হওয়া। রোগ যখন বেশি দূর ছড়িয়ে পড়ে তখন এই চিকিৎসায় সফল হবার সম্ভাবনা কমে যায়। চিকিৎসা সম্পর্কে অহেতুক ভীতি ও সচেতনতার অভাবও একটি বড় সমস্যা।  

ক্যান্সারের চিকিৎসা হলো মূলত সার্জারি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি। প্রায় সব ধরণের ক্যান্সারেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই চিকিৎসাগুলোই দেওয়া হয়। কখনো যেকোন একটি, কখনো একাধিক চিকিৎসা পালা করে দেওয়া হয়। দীর্ঘ মেয়াদে চিকিৎসা করতে হয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তুলনামূলক বেশি। এর ব্যয়ও সাধারণ চিকিৎসার চেয়ে বেশি। চিকিৎসার এই উচ্চ ব্যয় ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। সেই সাথে আছে অপচিকিৎসার দৌরাত্ম। এইসব চ্যালেঞ্জ দূর করতে হলে সরকার, বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন ও ব্যক্তিকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। ক্যান্সার ভাল হয় না এমন একটি ধারণা রয়েছে সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে। অথচ সূচনায় ধরা পড়লে অধিকাংশ ক্যান্সার ভাল করা সম্ভব। 

আমরা করবো জয় 
বিশ্বে প্রতিবছর ৮০ লক্ষ থেকে ১ কোটি মানুষ মারা যায় বিভিন্ন রকম ক্যান্সারে। প্রতিরোধের ব্যবস্থা না নিলে এই সংখ্যা দ্বিগুন হয়ে যাবে ২০৩০ সালের মধ্যে। প্রতিবছর সমস্ত বিশ্বে ক্যান্সারে যে পরিমাণ মানুষ মারা যায় তার এক তৃতীয়াংশ প্রতিরোধ করা সম্ভব। পৃথিবীতে তামাক না থাকলে ৭১ শতাংশ ফুসফুসের ক্যান্সার এবং ২২ শতাংশ অন্যান্য ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব হতো। তাই প্রতিরোধই হওয়া উচিত ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রধান পদক্ষেপ। ক্যান্সার চিকিৎসায় মনোবল ধরে রাখাটা খুব জরুরি। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা নিতে হয় বলে অনেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই ক্যান্সার রোগীকে মানসিক সহায়তা  প্রদান অত্যন্ত জরুরি। এক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতার বিকল্প নেই। প্রতিরোধ ও সূচনায় ক্যান্সার নির্ণয়ের ক্ষেত্রেও সামাজিক সচেতনতা জরুরি। রাষ্ট্র, সংস্থা ও ব্যক্তির উদ্যোগই পারে ক্যান্সারে সেবার বৈষম্য দূর করতে।

লেখক : রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
সর্বশেষ খবর
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস