শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪০, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্ট্রোক : চিকিৎসা ও প্রতিরোধে প্রতিকার

অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
স্ট্রোক : চিকিৎসা ও প্রতিরোধে প্রতিকার

কাউকে যদি কল্পনা করতে বলা হয় তার এক হাত, এক পা এবং মুখের এক পাশ ব্যবহার না করে দিনের স্বাভাবিক কাজগুলো করার চেষ্টা করতে, তাহলে তার পক্ষে কিছুটা অনুভব করা সম্ভব যে একজন স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর জীবন কতটা ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যায়।

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি মারাত্মক রোগ, যার ফলে মস্তিষ্কের রক্তনালিতে জটিলতা দেখা দেয় এবং হঠাৎ করেই মস্তিষ্কের একাংশ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। মস্তিষ্কের কোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল। অক্সিজেন ও শর্করা সরবরাহে একটু হেরফেরে কোষগুলো মারা যেতে শুরু করে। যদি মস্তিষ্কের কোনো অংশের রক্ত চলাচল বিঘ্নিত হয় (আঘাতজনিত কারণ ছাড়া) এবং তা ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয় অথবা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রোগী মৃত্যবরণ করে, তাহলে এ অবস্থার নাম স্ট্রোক।

স্ট্রোকের কারণে প্যারালাইসিস (পক্ষাঘাত) এর মতো মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়, কিছু স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। স্ট্রোক হলে শরীরের যে কোনো একদিকে হাত-পা ও মুখমণ্ডল প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। ব্রেইনের ভিতর স্ট্রোকটা যদি বাঁদিকে হয়, তাহলে ডানদিকের হাত-পা এবং ডানদিকে স্ট্রোক হলে বাঁদিকের হাত-পা প্যারালাইসিস হয়ে থাকবে। মোটকথা, ব্রেইনের যে যে অংশ শরীরের যে যে অংশ নিয়ন্ত্রণ করে, সেই সেই অংশ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে শরীরের ওই স্থানগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। স্ট্রোকের ধরন ও পরিমাপ অনুযায়ী প্যারালাইসিসের ধরন ও পরিমাপ নির্ভর করে।

আমাদের অনেকের মধ্যেই একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে, স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক একই রোগ। মনে রাখতে হবে স্ট্রোক হার্টের কোনো রোগ নয়, মস্তিষ্কের রোগ। হার্টের রোগের চিকিৎসার জন্য যেমন হাসপাতালে নির্দিষ্ট বিভাগ এবং ডাক্তার থাকেন, স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্যও আলাদা বিভাগ এবং ডাক্তার আছেন। স্ট্রোকের লক্ষণ চিনে রোগীকে দ্রুত নির্দিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যায়।


স্ট্রোকের লক্ষণ :
স্ট্রোকের লক্ষণ হলো- হঠাৎ করে শরীরের একাংশ অবশ বা দুর্বল হয়ে যাওয়া, মাথাব্যথা ও বমি হওয়া, হঠাৎ অজ্ঞান হওয়া অথবা কথা জড়িয়ে যাওয়া বা একেবারেই কথা বলতে না পারা। স্ট্রোক হলে মাথা ঝিমঝিম করে, প্রচণ্ড মাথাব্যথার সঙ্গে ঘাড়, মুখ ও দুই চোখের মাঝখান পর্যন্ত ব্যথা হয়। হাঁটতে বা চলাফেরা করতে এবং শরীরের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমস্যা হয়। কথাবার্তা জড়িয়ে যায়, অস্পষ্ট শোনায়। শরীরের এক পাশ দুর্বল, অসাড় কিংবা দৃশ্য দুটি দেখা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। স্ট্রোকের লক্ষণ মনে রাখার জন্য FAST শব্দটি মনে রাখতে হবে।

F - Face  (মুখমণ্ডল) : মুখের একদিক বাঁকা হয়ে যাওয়া। 
A - Arm (হাত): এক হাত দুর্বল হয়ে পড়া। 
S - Speech  (কথা) : কথা জড়িয়ে আসা। 
T - Time (সময়) : যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা।

হঠাৎ কারও এ লক্ষণগুলো দেখা গেলে বুঝতে হবে যে তার স্ট্রোক হয়েছে। এক্ষেত্রে আতঙ্কিত না হয়ে সময় নষ্ট না করে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসতে হবে। সঠিক সময়ে চিকিৎসার মাধ্যমে স্ট্রোকের রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব।

স্ট্রোকের প্রকারভেদ :
মস্তিষ্ক আক্রান্ত হওয়ার ধরনের ওপর ভিত্তি করে স্ট্রোক দুই প্রকারের হতে পারে। 
ইস্কেমিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে, অথবা শরীরের কোনো অংশ বিশেষ করে হৃৎপিণ্ড থেকে জমাটবাঁধা রক্ত মস্তিষ্কের রক্তনালিতে এসে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যে স্ট্রোক হয় তা ইস্কেমিক স্ট্রোক নামে পরিচিত। এ ধরনের স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু আশঙ্কা কম থাকলেও ভালো হতে দীর্ঘ সময় লাগে এবং অনেক রোগী স্থায়ী পঙ্গুত্ব নিয়ে বেঁচে থাকেন।

হেমোরেজিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কের ভিতর রক্ত ছড়িয়ে পড়লে তাকে হেমোরয়েজিক স্ট্রোক বলে। এ ধরনের স্ট্রোকে লক্ষণ উপসর্গ নির্ভর করে ব্রেইনের কোন অংশ কীভাবে কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার ওপর। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর উচ্চ রক্তচাপ থাকে এবং রোগী অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে আসেন। এ স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। যারা প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেন, দ্বিতীয়বার রক্তক্ষরণের ঝুঁঁকি তাদের কম থাকে, এবং তাদের প্যারালাইসিস অপেক্ষাকৃত কম সময়ে ভালো হয়। স্থায়ী পঙ্গুত্বের সম্ভাবনাও কম।  

স্ট্রোকের চিকিৎসা :
যে ধরনের স্ট্রোকই হোক না কেন, ভালো বা মন্দ হওয়া নির্ভর করে প্রাথমিক মেডিকেল ও পুনর্বাসন চিকিৎসা কতটা দ্রুত, কার্যকর ও সার্থকভাবে দেওয়া হয়েছে তার ওপর।
স্ট্রোকের ধরন ও প্রকারভেদ অনুসারে স্ট্রোকের চিকিৎসা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো স্ট্রোকের লক্ষণ খেয়াল করে রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা। স্ট্রোক চিকিৎসার প্রধান অংশ হলো নার্সিং এবং নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও পরিমিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। 
ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে রোগীকে যদি ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসা যায় তাহলে থ্রম্বোলাইসিস (ইনজেকশনের মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত গলিয়ে ফেলা) এবং থ্রমবেকটমি (স্টেন্ট এর মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত বের করে নিয়ে আসা) এর মাধ্যমে কিছু রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব। অন্যান্য ক্ষেত্রে চিকৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ব্যবস্থাপত্র দেবেন অথবা ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেবেন। 
হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি সার্জারি, সার্জিক্যাল ক্লিপিং অথবা কয়েলিংয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে স্ট্রোকের চিকিৎসা সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগীর অবস্থা, স্ট্রোকের ধরন এবং রোগী কত দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছেছে তার ওপর। 
এ ছাড়া কিছু ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয়। যেমন- শ্বাস নিতে সমস্যা হলে কিংবা শ্বাস নেওয়া বন্ধ হয়ে গেলে মুখে মুখ লাগিয়ে শ্বাস দিতে হবে। বমি হলে মাথা একদিকে কাত করে দিতে হবে। অন্যদের মনে রাখতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনো খাবার বা পানি খাওয়ানো যাবে না। অজ্ঞান রোগীর ক্ষেত্রে শ্বাসনালি, শ্বাস প্রশ্বাস ও রক্ত সঞ্চালন নিয়মিত রাখতে হবে। রোগীকে একদিকে কাত করে শোয়াতে হবে। চোখ ও মূত্র থলির যত্ন নিতে হবে প্রয়োজনে ক্যাথেটার ব্যবহার করতে হবে। রোগীর সঙ্গে কমপক্ষে দুজন ব্যক্তিকে হাসপাতালে যেতে হবে। এর ফলে পরীক্ষা ও চিকিৎসা সবকিছুই কিছুটা দ্রুতগতিতে করা সম্ভব হবে।

স্ট্রোকের কারণ :
বাংলাদেশে স্ট্রোকের হার প্রতি হাজারে ৫ থেকে ১২ জন। প্রায় ৫ শতাংশ মানুষ স্ট্রোকের ঝুঁঁকির মধ্যে আছে। সাধারণত যাদের বয়স ৫৫ বছরের বেশি তাদের স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। পুরুষদের মধ্যে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাও বেশি। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মোটা ব্যক্তিরা স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন। পরিবারে কারও স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ইতিহাস থাকলে, ধূমপান বা অ্যালকোহলজনিত সমস্যা থাকলে, হৃৎপিণ্ডের অসুখ যেমন- নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন, হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধহওয়া, হৃদপিণ্ডের সংক্রমণ থাকলে, কোনো হরমোন থেরাপি অথবা জন্মনিয়ন্ত্রণ ওষুধ সেবন করা, আগে এক বা একাধিক স্ট্রোক অথবা টিআইএ হয়ে থাকলে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।

প্রতিরোধের উপায় :
স্ট্রোক অনেকাংশেই প্রতিরোধ যোগ্য। স্ট্রোকের প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। এজন্য স্ট্রোকের ঝুঁঁকি সম্পর্কে জানা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি মেনে চলা উচিত। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পরীক্ষা করা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার না খাওয়া এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা। সঠিক নিয়মে সময়মতো এবং সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া। নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা এবং সতর্কভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা। প্রতিদিন কিছু শারীরিক পরিশ্রম করা বা সময় করে হাঁটা, সম্ভব হলে হালকা দৌড়ানো। শরীর যেন মুটিয়ে না যায় অর্থাৎ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। শাকসবজি, ছোটমাছ, সামুদ্রিক মাছ, শুঁটকি মাছ, দুধ, ভুসিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।

স্ট্রোক থেকে প্যারালাইসিস, কোমা এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে। সামান্য সচেতনতার মাধ্যমে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে ৫০ শতাংশ রোগীর অবস্থার উন্নতি ঘটানো সম্ভব। এ ছাড়া স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে স্ট্রোক প্রতিরোধ করা সম্ভব।  

লেখক : অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস
ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন