শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৩

হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস নিয়ে কিছু কথা

হৃদরোগের সঙ্গে ডায়াবেটিসের ভয়াবহ মৈত্রী। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি, যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। এ জন্য ডায়াবেটিসকে এখন বলা হয় কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ। অর্থাৎ এটি এমন একটি মেটাবলিক রোগ যা হার্টসহ শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে।

রক্তনালি আক্রান্ত হলে সমস্যা কী?

আমরা জানি, শরীরের যে কোনো কোষের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন ও খাবার অত্যাবশ্যক। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে খাদ্য পুড়ে শক্তি উৎপন্ন হয় যা দিয়ে আমরা চলাফেরা করি, বিশেষ বিশেষ প্রোটিন তৈরি হয় যা দিয়ে মাংসপেশি, বিভিন্ন হরমোন ও হজমরস সৃষ্টি হয়, এমনকি চিন্তা করার জন্য যে নিউরোট্রান্সমিটার লাগে তাও এভাবে তৈরি হয়। এই অক্সিজেন ও খাবার প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায় রক্তনালির মাধ্যমে। একটি শহরে প্রত্যেক বাড়িতে যেমন পানি পৌঁছে যায় নির্দিষ্ট পাইপের মাধ্যমে, রক্তনালিও তেমনি। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তনালির দেয়াল ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়, স্বাভাবিক প্রসারণ-সংকোচন ক্ষমতা হ্রাস পায়। তবে রক্তের ভিতরে যদি অতিরিক্ত গ্লুকোজ, চর্বি ভেসে বেড়ায় তাহলে এক ধরনের প্রদাহ শুরু হয়। এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমতে থাকে। ডায়াবেটিস এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। খারাপ ব্যাপার হলো- এই প্রক্রিয়া দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ  যেমন-হার্ট, ব্রেন, কিডনি, চোখ ইত্যাদি সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করে। চর্বির দলা ক্রমে বড় হতে থাকে এবং প্রদাহ চলতে থাকে। প্রদাহের ফলে চর্বির দলার আবরণ ধীরে পাতলা হতে থাকে এবং যে কোনো সময় ফেটে যেতে পারে।
চর্বির দলা ফেটে গেলে কী হয়?

কোনো কারণে আমাদের শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এটি যদি সামান্য হয় তাহলে কিছুক্ষণ পর শরীর নিজেই রক্ত জমাট বাঁধিয়ে ক্ষরণ বন্ধ করে দেয়। রক্ত জমাট বাঁধতে অণুচক্রিকা বা প্লেটলেট এবং সুতোর মতো ফিব্রিন মূল ভূমিকা পালন করে। রক্ত জমাট বাঁধার এটি হলো ভালো দিক। কিন্তু বিষয়টি যদি শরীরের অভ্যন্তরে কোনো অঙ্গ যেমন হার্টের ক্ষেত্রে ঘটে? তাহলে একটি রক্তনালির ভিতরে রক্তের দলা জমাট বেঁধে নালিটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেবে। তাহলে হার্টের যে অংশটুকু ওই নালির মাধ্যমে অক্সিজেন ও খাবার পেত তা বন্ধ হয়ে যাবে এবং বন্ধ রক্তনালির ব্লকটি যদি ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা না হয় তাহলে ওই অংশটুকু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

চর্বির দলা কি হঠাৎ ফেটে যায়?

না, সব দলা হঠাৎ ফেটে যায় না। যেসব দলার আবরণ প্রদাহের ফলে পাতলা হয়ে পড়ে সেগুলোই হঠাৎ ফেটে যায়। হঠাৎ প্রকট হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক হয়। আর যেসব দলার আবরণ পুরু সেগুলো অপেক্ষাকৃত স্থির ব্লক। এগুলো সহজে ফাটে না। তবে ধীরে ধীরে দলার আকার-আকৃতি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়তে বাড়তে যখন রক্তনালির ৭০% সরু হয়ে পড়ে তখন বুকে ব্যথা, জ্বালাপোড়া বা শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ধীরে ধীরে আক্রান্ত অঙ্গটির কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। হার্টের ক্ষেত্রে পাম্পিং ক্ষমতা কমতে থাকে, ব্রেনের ক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, কিডনির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি রেনাল ফেইলুর এবং চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়।

ডায়াবেটিসের মুখ্য ভূমিকা কী

এই যে, চর্বির দলা জন্ম নেওয়া, বড় হওয়া এবং ফেটে পড়া-এগুলোর পেছনে ডায়াবেটিস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত সুগার পর্যাপ্ত ইনসুলিনের অভাবে ব্যবহৃত হতে পারে না। ফলে শরীর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের চর্বি ব্যবহার করে। চর্বির চালান অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় এবং অক্সিডাইজড চর্বি রক্তনালির গায়ে জমে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এভাবে শরীরে রক্তনালির দেয়ালে বিন্দু বিন্দু চর্বির দলা জমতে থাকে। এজন্য ডায়াবেটিসকে কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ বলা হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ কী?

রক্তে প্রচুর পরিমাণে সুগার ভাসতে থাকায় তা প্রস্রাব দিয়ে বের হয়ে আসে। ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টি হয়। যে কারণে রোগী তৃষ্ণা বোধ করে। ঘন ঘন পানি পান করে। শরীর তার বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের জমে থাকা ফ্যাট ভেঙে ফেলে। ফলে দ্রুত ওজন কমে আসে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই সহজেই ত্বকে, গলায়, ফুসফুসে এবং প্রস্রাবে জীবাণুর আক্রমণ ঘটে। এ ছাড়া ইনফেকশন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি সময়মতো চিকিৎসা না করলে জীবন বিপন্ন হতে পারে।

ডায়াবেটিস কীভাবে নির্ণয় করবেন?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী নিচের যে কোনো একটি উপাদান পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে :

১. খালি পেটে (৮-১০ ঘণ্টা অভুক্ত থেকে) রক্তের গ্লুকোজ যদি ৭.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ২. নাশতা খাবার বা ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাবার ২ ঘণ্টা পর রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ৩. উপরে উল্লিখিত লক্ষণের উপস্থিতিতে দিনের যে কোনো সময় রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি পাওয়া যায়। ৪. রক্তে তিন মাসের গ্লাইকেটেট হিমোগ্লোবিন যদি ৬.৫% বা তার বেশি পাওয়া যায়। তবে বাস্তবিক কারণে যে কোনো দুটি পয়েন্ট পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করব। সন্দেহ হলে একই পরীক্ষা পুনরায় করব।

চিকিৎসা কখন শুরু করবেন?

শুরুতেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। প্রায়ই দেখা যায় যে, অনেক দেরিতে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। অর্থাৎ রোগটি গোপনে আগে থেকেই ছিল কিন্তু নিয়মিত চেকআপের অভাবে সময়মতো ধরা পড়েনি। তার মানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি বেশ আগে থেকেই চলছিল।

ডায়াবেটিস চিকিৎসার তিনটি ধাপ-

১. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম। ২. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম এবং মুখের ওষুধ। ৩. দ্বিতীয় ধাপের সব কিছু এবং ইনসুলিন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ধাপেই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম

অত্যাবশ্যক উপাদান।

কী ধরনের খাদ্য খাবেন : বলা হয়ে থাকে যে, ডায়াবেটিস খাদ্যই আদর্শ খাদ্য। সুষম খাদ্য। খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ওজন ও কাঠামোর ওপর। উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমরা বলি body mass index (BMI), আদর্শ বিএমআই হলো ১৮.৫ থেকে ২৫। বিএমআই আঠারোর নিচে হলে ওজন বাড়াতে হবে, পঁচিশের বেশি হলে ওজন কমাতে হবে। কম পরিশ্রম করে এমন একজন টেবিল ওয়ার্কার লোকের দৈনিক ক্যালরি ১৫০০-২০০০ কি-ক্যাল হলেই চলে। আবার কায়িক পরিশ্রম করে এমন একজন শ্রমিকের ২৫০০-৩০০০ কিক্যালের ওপর শক্তি দরকার। পক্ষান্তরে স্থূলকায় সীমিত চলাচলকারী ব্যক্তির ১০০০ কি-ক্যাল খাদ্যই যথেষ্ট। মোট ক্যালরির ৫০-৬০ ভাগ শর্করা, ২৫-৩০ ভাগ চর্বি এবং ১৫-২০ ভাগ আমিষ থেকে আসতে হবে। প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে। টেবিল ওয়ার্কার যারা তারা দুুই বেলা দুটো পাতলা রুটি, একবেলা স্যুপের বাটির এক কাপ ভাত এবং বেলা ১১টায় একমুঠো মুড়ি বা একটি চিনিমুক্ত টোস্ট, তেমনিভাবে বিকালে একটি লুচি বা টোস্ট বা একমুঠি মুড়ি দিয়ে এককাপ চিনিমুক্ত চা খেতে পারেন। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণ টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। মিষ্টি ও মিষ্টিজাত খাদ্য পরিত্যাজ্য। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাদ্য, টেবিল সল্ট, আচার, মসলা, চানাচুর, ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না। গরু খাসি মহিষ ভেড়া উট চিংড়ি হাঁস কবুতর ইত্যাদির মাংস খারাপ চর্বিযুক্ত বিধায় পরিত্যাজ্য।

তবে বকরির মাংস, মুরগি, যে কোনো মাছ, কুসুমশুদ্ধ একটি ডিম, এক কাপ সরমুক্ত পাতলা দুধ স্বাস্থ্যকর। মাছের মধ্যে সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ফ্যাটি এসিড থাকায় বেশি ভালো। কাঁটাসহ ছোট মাছে ভিটামিন ডি বেশি থাকায় স্বাস্থ্যকর।

নিয়মিত কী কী পরীক্ষা করবেন?

ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর থেকে প্রথম দিকে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে এবং নাশতার দুই ঘণ্টা পর সুগার চেক করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একবার করতে হবে। সেটা বাসায় বসে ছোট একটি গ্লুকোমিটার মেশিন দিয়ে করা যায়। তবে মাসে অন্তত একবার ল্যাবরেটরিতে গিয়ে বড় মেশিনে সুগার চেক করা উচিত। আর প্রতি তিন মাস পর পর রক্তে সুগারের গড় (HbA1C) পরীক্ষা করতে হবে।

ঘটনা : ওয়াসিফ রাজ্জাক (ছদ্মনাম) চল্লিশ বছরের ডায়াবেটিস রোগী। অ্যাজমার সমস্যাও আছে। রাজধানীর দক্ষিণ খানে বসবাস করেন। সারা দিন অমানুষিক পরিশ্রম করেন। নিজের পেশাগত কাজের বাইরেও নানান সামাজিক জনকল্যাণমুখী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। কিন্তু নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ে বরাবর উদাসীন। রাত ১২টার সময়ে প্রচ- শ্বাসকষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরলেন। অ্যাজমার অ্যাটাক ভেবে ইনহেলার নিতে শুরু করলেন। শ্বাসকষ্ট না কমায় স্ত্রী তাঁকে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে যেতে বললেন। তিনি ইনহেলার রেখে নেবুলাইজার ব্যবহার করলেন। তা সত্ত্বেও শ্বাসকষ্ট কমল না। অবশেষে কষ্টের মাত্রা সহ্যের বাইরে গেলে হাসপাতালে রওনা দিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে সাতটি ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। উত্তরার একটি হাসপাতালের একজন জুনিয়র ডাক্তার আমাকে রোগীর ইসিজি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে মতামত চাইলেন। ইসিজি খারাপ দেখে আমি রোগীকে দ্রুত শিফট করতে বললাম। আমি খারাপ কিছু আঁচ করে ক্যাথল্যাব প্রস্তুত রেখে পুরো টিম নিয়ে সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষা করতে থাকলাম। এক ঘণ্টা পরে রোগী যখন পৌঁছলেন তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। এমতাবস্থায় অ্যানজিওগ্রাম করতে হলে রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নিতে হবে। তিনি রাজি হলেন না। রক্তের গ্লুকোজ ২৪। পটাশিয়ামের মাত্রা বিপজ্জনক মাত্রায় বেশি। বাধ্য হয়ে কনজারভেটিভ চিকিৎসায় থাকতে হলো। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে ৩০% এ নেমে এসেছে। ফুসফুস পানিতে তলিয়ে গেছে। আমরা অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলাম। প্রকৃতপক্ষে রোগীর ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকায় তিনি কোনো ব্যথা অনুভব করেননি। হার্ট ফেইলুর হয়ে ফুসফুসে পানি আসায় তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু তার পাশাপাশি অ্যাজমা থাকায় তিনি ভুল বুঝে অ্যাজমার চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দুঃখজনকভাবে এভাবে হার্ট অ্যাটাকের পর মহামূল্যবান সাতটি ঘণ্টা অপচয় হয়ে যায়। এ সময়ে তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকায় কিডনি আক্রান্ত হয়, ফলে পটাশিয়াম বেড়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায়। এতদসত্ত্বেও লাইফ সাপোর্ট দিয়ে অ্যানজিওগ্রাম করতে রাজি না হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা হলো অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে রিং বসিয়ে ব্লক অপসারণ করা। সেটা না পেরে streptokinase  দিয়ে চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি। ফলে চোখের সামনে দিয়ে মহামূল্যবান একটি জীবন অকালে ঝরে গেল।

শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ

১. পূর্ণবয়স্ক কোনো ব্যক্তির বুকে বা বুকের আশপাশে কোনো ব্যথা হলে অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ২. ডায়াবেটিস রোগীর স্নায়ু দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক সময় রোগী ব্যথা অনুভব করেন না। তাই হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাও ঠিকমতো বুঝতে পারেন না। ৩. বুকে ব্যথা অনুভব না করলেও রোগী বুকে অস্বস্তি বা চাপ শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারেন। সেটাকে অ্যাজমার অ্যাটাক হিসেবে ভুল বুঝলে চলবে না। ৪. যে কোনো ধরনের হঠাৎ তীব্র অসুস্থতাবোধ করলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। ইসিজি করে ডাক্তার দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। ৫. জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি হলো হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা। এতে মৃত্যুঝুঁকি কমে এবং পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকে। যে কোনোভাবে হোক সম্ভব হলে এটি প্রয়োগ করতে হবে। ৬. চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখতে হবে। চিকিৎসকের উপদেশকে মেনে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে। অযথা সময়ক্ষেপণ করে পুরাতন চিকিৎসায় ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। ৭. রাতদিন যখনই হোক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে যেতে হবে। সময়ক্ষেপণ হবে আত্মহত্যার শামিল। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নিলে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। মনে রাখবেন প্রতিকার নয়, এসব ক্ষেত্রে প্রতিরোধ উত্তম। তাই অবহেলা না করে আমাদের সবাইকে আরও সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন