শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৩

হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস নিয়ে কিছু কথা

হৃদরোগের সঙ্গে ডায়াবেটিসের ভয়াবহ মৈত্রী। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি, যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। এ জন্য ডায়াবেটিসকে এখন বলা হয় কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ। অর্থাৎ এটি এমন একটি মেটাবলিক রোগ যা হার্টসহ শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে।

রক্তনালি আক্রান্ত হলে সমস্যা কী?

আমরা জানি, শরীরের যে কোনো কোষের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন ও খাবার অত্যাবশ্যক। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে খাদ্য পুড়ে শক্তি উৎপন্ন হয় যা দিয়ে আমরা চলাফেরা করি, বিশেষ বিশেষ প্রোটিন তৈরি হয় যা দিয়ে মাংসপেশি, বিভিন্ন হরমোন ও হজমরস সৃষ্টি হয়, এমনকি চিন্তা করার জন্য যে নিউরোট্রান্সমিটার লাগে তাও এভাবে তৈরি হয়। এই অক্সিজেন ও খাবার প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায় রক্তনালির মাধ্যমে। একটি শহরে প্রত্যেক বাড়িতে যেমন পানি পৌঁছে যায় নির্দিষ্ট পাইপের মাধ্যমে, রক্তনালিও তেমনি। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তনালির দেয়াল ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়, স্বাভাবিক প্রসারণ-সংকোচন ক্ষমতা হ্রাস পায়। তবে রক্তের ভিতরে যদি অতিরিক্ত গ্লুকোজ, চর্বি ভেসে বেড়ায় তাহলে এক ধরনের প্রদাহ শুরু হয়। এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমতে থাকে। ডায়াবেটিস এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। খারাপ ব্যাপার হলো- এই প্রক্রিয়া দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ  যেমন-হার্ট, ব্রেন, কিডনি, চোখ ইত্যাদি সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করে। চর্বির দলা ক্রমে বড় হতে থাকে এবং প্রদাহ চলতে থাকে। প্রদাহের ফলে চর্বির দলার আবরণ ধীরে পাতলা হতে থাকে এবং যে কোনো সময় ফেটে যেতে পারে।
চর্বির দলা ফেটে গেলে কী হয়?

কোনো কারণে আমাদের শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এটি যদি সামান্য হয় তাহলে কিছুক্ষণ পর শরীর নিজেই রক্ত জমাট বাঁধিয়ে ক্ষরণ বন্ধ করে দেয়। রক্ত জমাট বাঁধতে অণুচক্রিকা বা প্লেটলেট এবং সুতোর মতো ফিব্রিন মূল ভূমিকা পালন করে। রক্ত জমাট বাঁধার এটি হলো ভালো দিক। কিন্তু বিষয়টি যদি শরীরের অভ্যন্তরে কোনো অঙ্গ যেমন হার্টের ক্ষেত্রে ঘটে? তাহলে একটি রক্তনালির ভিতরে রক্তের দলা জমাট বেঁধে নালিটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেবে। তাহলে হার্টের যে অংশটুকু ওই নালির মাধ্যমে অক্সিজেন ও খাবার পেত তা বন্ধ হয়ে যাবে এবং বন্ধ রক্তনালির ব্লকটি যদি ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা না হয় তাহলে ওই অংশটুকু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

চর্বির দলা কি হঠাৎ ফেটে যায়?

না, সব দলা হঠাৎ ফেটে যায় না। যেসব দলার আবরণ প্রদাহের ফলে পাতলা হয়ে পড়ে সেগুলোই হঠাৎ ফেটে যায়। হঠাৎ প্রকট হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক হয়। আর যেসব দলার আবরণ পুরু সেগুলো অপেক্ষাকৃত স্থির ব্লক। এগুলো সহজে ফাটে না। তবে ধীরে ধীরে দলার আকার-আকৃতি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়তে বাড়তে যখন রক্তনালির ৭০% সরু হয়ে পড়ে তখন বুকে ব্যথা, জ্বালাপোড়া বা শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ধীরে ধীরে আক্রান্ত অঙ্গটির কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। হার্টের ক্ষেত্রে পাম্পিং ক্ষমতা কমতে থাকে, ব্রেনের ক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, কিডনির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি রেনাল ফেইলুর এবং চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়।

ডায়াবেটিসের মুখ্য ভূমিকা কী

এই যে, চর্বির দলা জন্ম নেওয়া, বড় হওয়া এবং ফেটে পড়া-এগুলোর পেছনে ডায়াবেটিস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত সুগার পর্যাপ্ত ইনসুলিনের অভাবে ব্যবহৃত হতে পারে না। ফলে শরীর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের চর্বি ব্যবহার করে। চর্বির চালান অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় এবং অক্সিডাইজড চর্বি রক্তনালির গায়ে জমে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এভাবে শরীরে রক্তনালির দেয়ালে বিন্দু বিন্দু চর্বির দলা জমতে থাকে। এজন্য ডায়াবেটিসকে কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ বলা হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ কী?

রক্তে প্রচুর পরিমাণে সুগার ভাসতে থাকায় তা প্রস্রাব দিয়ে বের হয়ে আসে। ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টি হয়। যে কারণে রোগী তৃষ্ণা বোধ করে। ঘন ঘন পানি পান করে। শরীর তার বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের জমে থাকা ফ্যাট ভেঙে ফেলে। ফলে দ্রুত ওজন কমে আসে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই সহজেই ত্বকে, গলায়, ফুসফুসে এবং প্রস্রাবে জীবাণুর আক্রমণ ঘটে। এ ছাড়া ইনফেকশন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি সময়মতো চিকিৎসা না করলে জীবন বিপন্ন হতে পারে।

ডায়াবেটিস কীভাবে নির্ণয় করবেন?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী নিচের যে কোনো একটি উপাদান পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে :

১. খালি পেটে (৮-১০ ঘণ্টা অভুক্ত থেকে) রক্তের গ্লুকোজ যদি ৭.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ২. নাশতা খাবার বা ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাবার ২ ঘণ্টা পর রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ৩. উপরে উল্লিখিত লক্ষণের উপস্থিতিতে দিনের যে কোনো সময় রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি পাওয়া যায়। ৪. রক্তে তিন মাসের গ্লাইকেটেট হিমোগ্লোবিন যদি ৬.৫% বা তার বেশি পাওয়া যায়। তবে বাস্তবিক কারণে যে কোনো দুটি পয়েন্ট পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করব। সন্দেহ হলে একই পরীক্ষা পুনরায় করব।

চিকিৎসা কখন শুরু করবেন?

শুরুতেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। প্রায়ই দেখা যায় যে, অনেক দেরিতে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। অর্থাৎ রোগটি গোপনে আগে থেকেই ছিল কিন্তু নিয়মিত চেকআপের অভাবে সময়মতো ধরা পড়েনি। তার মানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি বেশ আগে থেকেই চলছিল।

ডায়াবেটিস চিকিৎসার তিনটি ধাপ-

১. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম। ২. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম এবং মুখের ওষুধ। ৩. দ্বিতীয় ধাপের সব কিছু এবং ইনসুলিন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ধাপেই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম

অত্যাবশ্যক উপাদান।

কী ধরনের খাদ্য খাবেন : বলা হয়ে থাকে যে, ডায়াবেটিস খাদ্যই আদর্শ খাদ্য। সুষম খাদ্য। খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ওজন ও কাঠামোর ওপর। উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমরা বলি body mass index (BMI), আদর্শ বিএমআই হলো ১৮.৫ থেকে ২৫। বিএমআই আঠারোর নিচে হলে ওজন বাড়াতে হবে, পঁচিশের বেশি হলে ওজন কমাতে হবে। কম পরিশ্রম করে এমন একজন টেবিল ওয়ার্কার লোকের দৈনিক ক্যালরি ১৫০০-২০০০ কি-ক্যাল হলেই চলে। আবার কায়িক পরিশ্রম করে এমন একজন শ্রমিকের ২৫০০-৩০০০ কিক্যালের ওপর শক্তি দরকার। পক্ষান্তরে স্থূলকায় সীমিত চলাচলকারী ব্যক্তির ১০০০ কি-ক্যাল খাদ্যই যথেষ্ট। মোট ক্যালরির ৫০-৬০ ভাগ শর্করা, ২৫-৩০ ভাগ চর্বি এবং ১৫-২০ ভাগ আমিষ থেকে আসতে হবে। প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে। টেবিল ওয়ার্কার যারা তারা দুুই বেলা দুটো পাতলা রুটি, একবেলা স্যুপের বাটির এক কাপ ভাত এবং বেলা ১১টায় একমুঠো মুড়ি বা একটি চিনিমুক্ত টোস্ট, তেমনিভাবে বিকালে একটি লুচি বা টোস্ট বা একমুঠি মুড়ি দিয়ে এককাপ চিনিমুক্ত চা খেতে পারেন। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণ টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। মিষ্টি ও মিষ্টিজাত খাদ্য পরিত্যাজ্য। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাদ্য, টেবিল সল্ট, আচার, মসলা, চানাচুর, ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না। গরু খাসি মহিষ ভেড়া উট চিংড়ি হাঁস কবুতর ইত্যাদির মাংস খারাপ চর্বিযুক্ত বিধায় পরিত্যাজ্য।

তবে বকরির মাংস, মুরগি, যে কোনো মাছ, কুসুমশুদ্ধ একটি ডিম, এক কাপ সরমুক্ত পাতলা দুধ স্বাস্থ্যকর। মাছের মধ্যে সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ফ্যাটি এসিড থাকায় বেশি ভালো। কাঁটাসহ ছোট মাছে ভিটামিন ডি বেশি থাকায় স্বাস্থ্যকর।

নিয়মিত কী কী পরীক্ষা করবেন?

ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর থেকে প্রথম দিকে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে এবং নাশতার দুই ঘণ্টা পর সুগার চেক করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একবার করতে হবে। সেটা বাসায় বসে ছোট একটি গ্লুকোমিটার মেশিন দিয়ে করা যায়। তবে মাসে অন্তত একবার ল্যাবরেটরিতে গিয়ে বড় মেশিনে সুগার চেক করা উচিত। আর প্রতি তিন মাস পর পর রক্তে সুগারের গড় (HbA1C) পরীক্ষা করতে হবে।

ঘটনা : ওয়াসিফ রাজ্জাক (ছদ্মনাম) চল্লিশ বছরের ডায়াবেটিস রোগী। অ্যাজমার সমস্যাও আছে। রাজধানীর দক্ষিণ খানে বসবাস করেন। সারা দিন অমানুষিক পরিশ্রম করেন। নিজের পেশাগত কাজের বাইরেও নানান সামাজিক জনকল্যাণমুখী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। কিন্তু নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ে বরাবর উদাসীন। রাত ১২টার সময়ে প্রচ- শ্বাসকষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরলেন। অ্যাজমার অ্যাটাক ভেবে ইনহেলার নিতে শুরু করলেন। শ্বাসকষ্ট না কমায় স্ত্রী তাঁকে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে যেতে বললেন। তিনি ইনহেলার রেখে নেবুলাইজার ব্যবহার করলেন। তা সত্ত্বেও শ্বাসকষ্ট কমল না। অবশেষে কষ্টের মাত্রা সহ্যের বাইরে গেলে হাসপাতালে রওনা দিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে সাতটি ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। উত্তরার একটি হাসপাতালের একজন জুনিয়র ডাক্তার আমাকে রোগীর ইসিজি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে মতামত চাইলেন। ইসিজি খারাপ দেখে আমি রোগীকে দ্রুত শিফট করতে বললাম। আমি খারাপ কিছু আঁচ করে ক্যাথল্যাব প্রস্তুত রেখে পুরো টিম নিয়ে সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষা করতে থাকলাম। এক ঘণ্টা পরে রোগী যখন পৌঁছলেন তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। এমতাবস্থায় অ্যানজিওগ্রাম করতে হলে রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নিতে হবে। তিনি রাজি হলেন না। রক্তের গ্লুকোজ ২৪। পটাশিয়ামের মাত্রা বিপজ্জনক মাত্রায় বেশি। বাধ্য হয়ে কনজারভেটিভ চিকিৎসায় থাকতে হলো। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে ৩০% এ নেমে এসেছে। ফুসফুস পানিতে তলিয়ে গেছে। আমরা অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলাম। প্রকৃতপক্ষে রোগীর ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকায় তিনি কোনো ব্যথা অনুভব করেননি। হার্ট ফেইলুর হয়ে ফুসফুসে পানি আসায় তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু তার পাশাপাশি অ্যাজমা থাকায় তিনি ভুল বুঝে অ্যাজমার চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দুঃখজনকভাবে এভাবে হার্ট অ্যাটাকের পর মহামূল্যবান সাতটি ঘণ্টা অপচয় হয়ে যায়। এ সময়ে তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকায় কিডনি আক্রান্ত হয়, ফলে পটাশিয়াম বেড়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায়। এতদসত্ত্বেও লাইফ সাপোর্ট দিয়ে অ্যানজিওগ্রাম করতে রাজি না হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা হলো অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে রিং বসিয়ে ব্লক অপসারণ করা। সেটা না পেরে streptokinase  দিয়ে চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি। ফলে চোখের সামনে দিয়ে মহামূল্যবান একটি জীবন অকালে ঝরে গেল।

শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ

১. পূর্ণবয়স্ক কোনো ব্যক্তির বুকে বা বুকের আশপাশে কোনো ব্যথা হলে অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ২. ডায়াবেটিস রোগীর স্নায়ু দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক সময় রোগী ব্যথা অনুভব করেন না। তাই হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাও ঠিকমতো বুঝতে পারেন না। ৩. বুকে ব্যথা অনুভব না করলেও রোগী বুকে অস্বস্তি বা চাপ শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারেন। সেটাকে অ্যাজমার অ্যাটাক হিসেবে ভুল বুঝলে চলবে না। ৪. যে কোনো ধরনের হঠাৎ তীব্র অসুস্থতাবোধ করলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। ইসিজি করে ডাক্তার দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। ৫. জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি হলো হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা। এতে মৃত্যুঝুঁকি কমে এবং পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকে। যে কোনোভাবে হোক সম্ভব হলে এটি প্রয়োগ করতে হবে। ৬. চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখতে হবে। চিকিৎসকের উপদেশকে মেনে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে। অযথা সময়ক্ষেপণ করে পুরাতন চিকিৎসায় ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। ৭. রাতদিন যখনই হোক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে যেতে হবে। সময়ক্ষেপণ হবে আত্মহত্যার শামিল। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নিলে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। মনে রাখবেন প্রতিকার নয়, এসব ক্ষেত্রে প্রতিরোধ উত্তম। তাই অবহেলা না করে আমাদের সবাইকে আরও সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা